খুবি প্রতিনিধি

প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা পুনর্বহালের প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষার্থীদের ‘মেধাভিত্তিক চাকরি চাই, প্রতিবন্ধী ছাড়া কোটা নাই’; ‘কোটা বাতিল করো, ন্যায়বিচার আনো’, ‘মেধাবীদের কান্না, আর না আর না,’ ‘মেরুদণ্ড সোজা করো, মেধা দিয়ে চাকরি ধরো,’ ’আঠারোর হাতিয়ার, গর্জে উঠুক আরেকবার,’ ‘দেশটা নয় পাকিস্তান, কোটার হোক অবসান,’ ‘কোটা প্রথা নিপাত যাক, মেধাবীরা চাকরি পাক’ সংবলিত প্ল্যাকার্ড হাতে প্রতিবাদ করতে ও স্লোগান দিতে দেখা যায়।
আজ শুক্রবার (৭ জুন) বাদ জুমা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাদি চত্বরে এ মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষার্থীরা অবিলম্বে সরকারি চাকরিতে সব ধরনের কোটা সংস্কারের দাবি জানান। অন্যথায় বৃহত্তর আন্দোলন যাবে বলে হুঁশিয়ারি দেন তাঁরা।
মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘সরকারি চাকরিতে ৫৬ শতাংশ কোটা কোনো দেশের স্বাভাবিক শিক্ষাব্যবস্থা হতে পারে না। শিক্ষার্থীদের ওপর কোটার মতো বৈষম্যমূলক নিয়ম চাপিয়ে দেওয়া হলে দেশে বেকার সমস্যা আরও বৃদ্ধি পাবে। আমরা মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান জানাই, কিন্তু এই রায়ে অসন্তুষ্ট আমরা। অবিলম্বে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল হোক।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী জহুরুল ইসলাম তানভীর বলেন, ‘আমরা হাইকোর্টের এ রায়কে প্রত্যাখ্যান করলাম। শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে সরকারের প্রতি অনুরোধ, তারা যেন এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে। যদি সরকারের পক্ষ থেকে আপিল করা না হয়, তাহলে আইন ও রাজপথ উভয় দিকেই আমাদের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। এটার সমাধান না হলে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আমরা পরবর্তীতে বড় পদক্ষেপ নেব।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী মুহিবুল্লাহ বলেন, ‘আমরা তো কোনো দোষ করিনি। শুধু যোগ্যতার ভিত্তিতে চাকরির সুযোগ চেয়েছি। কোটা পদ্ধতি পুনরায় চালু হলে অপেক্ষাকৃত কম মেধাবীরা সরকারি চাকরিতে স্থান পাওয়ার সুযোগ তৈরি হবে। যেটি আমাদের জন্য কষ্টের। কারণ, যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও চাকরির সুযোগ হারাতে হবে।’
ইংরেজি ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী তমিজ উদ্দিন বলেন, ‘আমরা অবিলম্বে এই বৈষম্যমূলক কোটা প্রথা সংস্কার চাই। আমরা মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান করি। তাই বলে তাঁদের অর্জনের ফল কেন তাঁদের সন্তান ও নাতি–পুতিরা/// ভোগ করবে। দেশের ছাত্রসমাজ এটা কোনোভাবেই মানবে না।’
মানববন্ধন থেকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘এই কোটা প্রথা অবিলম্বে বাতিল না হলে আবারও ২০১৮ সালের চেয়ে আরও ভয়ংকর আন্দোলনে রূপ নিবে।’
উল্লেখ্য, প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল করে ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর জারি করা পরিপত্র অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। এ বিষয়ে জারি করা রুল যথাযথ ঘোষণা করে বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। এ রায়ের ফলে সরকারি চাকরিতে ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা পদ্ধতি বহাল থাকবে বলে জানান আইনজীবীরা।

প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা পুনর্বহালের প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষার্থীদের ‘মেধাভিত্তিক চাকরি চাই, প্রতিবন্ধী ছাড়া কোটা নাই’; ‘কোটা বাতিল করো, ন্যায়বিচার আনো’, ‘মেধাবীদের কান্না, আর না আর না,’ ‘মেরুদণ্ড সোজা করো, মেধা দিয়ে চাকরি ধরো,’ ’আঠারোর হাতিয়ার, গর্জে উঠুক আরেকবার,’ ‘দেশটা নয় পাকিস্তান, কোটার হোক অবসান,’ ‘কোটা প্রথা নিপাত যাক, মেধাবীরা চাকরি পাক’ সংবলিত প্ল্যাকার্ড হাতে প্রতিবাদ করতে ও স্লোগান দিতে দেখা যায়।
আজ শুক্রবার (৭ জুন) বাদ জুমা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাদি চত্বরে এ মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষার্থীরা অবিলম্বে সরকারি চাকরিতে সব ধরনের কোটা সংস্কারের দাবি জানান। অন্যথায় বৃহত্তর আন্দোলন যাবে বলে হুঁশিয়ারি দেন তাঁরা।
মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘সরকারি চাকরিতে ৫৬ শতাংশ কোটা কোনো দেশের স্বাভাবিক শিক্ষাব্যবস্থা হতে পারে না। শিক্ষার্থীদের ওপর কোটার মতো বৈষম্যমূলক নিয়ম চাপিয়ে দেওয়া হলে দেশে বেকার সমস্যা আরও বৃদ্ধি পাবে। আমরা মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান জানাই, কিন্তু এই রায়ে অসন্তুষ্ট আমরা। অবিলম্বে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল হোক।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী জহুরুল ইসলাম তানভীর বলেন, ‘আমরা হাইকোর্টের এ রায়কে প্রত্যাখ্যান করলাম। শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে সরকারের প্রতি অনুরোধ, তারা যেন এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে। যদি সরকারের পক্ষ থেকে আপিল করা না হয়, তাহলে আইন ও রাজপথ উভয় দিকেই আমাদের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। এটার সমাধান না হলে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আমরা পরবর্তীতে বড় পদক্ষেপ নেব।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী মুহিবুল্লাহ বলেন, ‘আমরা তো কোনো দোষ করিনি। শুধু যোগ্যতার ভিত্তিতে চাকরির সুযোগ চেয়েছি। কোটা পদ্ধতি পুনরায় চালু হলে অপেক্ষাকৃত কম মেধাবীরা সরকারি চাকরিতে স্থান পাওয়ার সুযোগ তৈরি হবে। যেটি আমাদের জন্য কষ্টের। কারণ, যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও চাকরির সুযোগ হারাতে হবে।’
ইংরেজি ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী তমিজ উদ্দিন বলেন, ‘আমরা অবিলম্বে এই বৈষম্যমূলক কোটা প্রথা সংস্কার চাই। আমরা মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান করি। তাই বলে তাঁদের অর্জনের ফল কেন তাঁদের সন্তান ও নাতি–পুতিরা/// ভোগ করবে। দেশের ছাত্রসমাজ এটা কোনোভাবেই মানবে না।’
মানববন্ধন থেকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘এই কোটা প্রথা অবিলম্বে বাতিল না হলে আবারও ২০১৮ সালের চেয়ে আরও ভয়ংকর আন্দোলনে রূপ নিবে।’
উল্লেখ্য, প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল করে ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর জারি করা পরিপত্র অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। এ বিষয়ে জারি করা রুল যথাযথ ঘোষণা করে বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। এ রায়ের ফলে সরকারি চাকরিতে ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা পদ্ধতি বহাল থাকবে বলে জানান আইনজীবীরা।

ভোরের দিকে রাজাবাড়ি বাজারে চোর প্রবেশ করেছে—এমন খবরে বাজারের ব্যবসায়ী ও স্থানীয় লোকজন চোরকে ধাওয়া দেন। একপর্যায়ে ব্রিজের নিচে পরিত্যক্ত টিনশেড ঘরে চোর খুঁজতে গিয়ে একটি মরদেহ দেখতে পান তাঁরা। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
৩৫ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে গতকাল রাতে চট্টগ্রামে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয়ে ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনার পর এলাকাটিতে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। পুলিশের সঙ্গে সেনাবাহিনীর সাতটি গাড়ি ঘটনাস্থলে নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে।
৩৮ মিনিট আগে
নিহত দিপু চন্দ্র দাসের বোন চম্পা দাস বিলাপ করে বলেন, ‘আমার ভাই বিএ পাস। সে সাধারণ বাটন মোবাইল ব্যবহার করত। ধর্ম নিয়ে তার যথেষ্ট জ্ঞান ছিল। নবীকে নিয়ে কটূক্তি করার মতো মানুষ সে নয়। উৎপাদন বাড়ানো নিয়ে শ্রমিক ও মালিকপক্ষের সঙ্গে তার বিরোধ ছিল—এমন কথা শুনেছি। সেই কারণেই হয়তো তাকে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে
৪৪ মিনিট আগে
এতে বলা হয়, ওসমান হাদির শোকসন্তপ্ত পরিবার ও সারা দেশে তাঁর সহযোদ্ধাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট। একই সঙ্গে ওসমান হাদির ওপর ঘটে যাওয়া পুরো ঘটনায় এবং সার্বিকভাবে দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে প্রশাসন, গোয়েন্দা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যর্থতার নিন্দা ও প্রতিবাদ
১ ঘণ্টা আগেশ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি

গাজীপুরের শ্রীপুরে নিখোঁজের আড়াই মাস পর একটি পরিত্যক্ত টিনশেড ঘর থেকে এক ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলার রাজাবাড়ি ইউনিয়নের পারুলী নদীর ওপর নির্মিত পরিত্যক্ত বেইলি ব্রিজের নিচে থাকা ওই ঘর থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত ব্যবসায়ীর নাম মো. আসাদুজ্জামান সরকার ওরফে আসাদ (৫০)। তিনি রাজাবাড়ি ইউনিয়নের মিটালু গ্রামের মৃত মফিজ উদ্দিনের ছেলে এবং রাজাবাড়ি বাজারে একটি ফার্নিচারের দোকান পরিচালনা করতেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ভোরের দিকে রাজাবাড়ি বাজারে চোর প্রবেশ করেছে—এমন খবরে বাজারের ব্যবসায়ী ও স্থানীয় লোকজন চোরকে ধাওয়া দেন। একপর্যায়ে ব্রিজের নিচে পরিত্যক্ত টিনশেড ঘরে চোর খুঁজতে গিয়ে একটি মরদেহ দেখতে পান তাঁরা। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
নিহতের ছেলে জনি সরকার জানান, চলতি বছরের ২৩ সেপ্টেম্বর বিকেলে তাঁর বাবা বাড়ি থেকে দোকানের উদ্দেশে বের হন। রাতে বাড়ি না ফেরায় পরিবারের লোকজন খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। মোবাইল ফোন বন্ধ থাকায় পরদিন ২৪ সেপ্টেম্বর শ্রীপুর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়। এরপর ঢাকাসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় খোঁজ করা হলেও কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।
জনি সরকার বলেন, ‘আজ দুপুরে জানতে পারি বাজারের পাশে একটি পরিত্যক্ত ঘরে মরদেহ পড়ে আছে। এসে বাবার পরনের গেঞ্জি, লুঙ্গি ও দাঁড়ি দেখে মরদেহ শনাক্ত করি। কীভাবে বাবার মৃত্যু হয়েছে বা কে জড়িত—কিছুই বুঝতে পারছি না।’
রাজাবাড়ি বাজারের ব্যবসায়ী লোকমান হোসেন বলেন, ভোর সাড়ে ৪টার দিকে বাজারে চোর ঢুকেছে বলে নিরাপত্তা প্রহরীরা চিৎকার দেন। তখন ব্যবসায়ী ও স্থানীয় লোকজন ধাওয়া দিয়ে পরিত্যক্ত ঘরে ঢুকে মরদেহ দেখতে পান।
শ্রীপুর থানার পরিদর্শক (অপারেশন) সঞ্জয় সাহা বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করেছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। মৃত্যুর কারণ এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

গাজীপুরের শ্রীপুরে নিখোঁজের আড়াই মাস পর একটি পরিত্যক্ত টিনশেড ঘর থেকে এক ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলার রাজাবাড়ি ইউনিয়নের পারুলী নদীর ওপর নির্মিত পরিত্যক্ত বেইলি ব্রিজের নিচে থাকা ওই ঘর থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত ব্যবসায়ীর নাম মো. আসাদুজ্জামান সরকার ওরফে আসাদ (৫০)। তিনি রাজাবাড়ি ইউনিয়নের মিটালু গ্রামের মৃত মফিজ উদ্দিনের ছেলে এবং রাজাবাড়ি বাজারে একটি ফার্নিচারের দোকান পরিচালনা করতেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ভোরের দিকে রাজাবাড়ি বাজারে চোর প্রবেশ করেছে—এমন খবরে বাজারের ব্যবসায়ী ও স্থানীয় লোকজন চোরকে ধাওয়া দেন। একপর্যায়ে ব্রিজের নিচে পরিত্যক্ত টিনশেড ঘরে চোর খুঁজতে গিয়ে একটি মরদেহ দেখতে পান তাঁরা। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
নিহতের ছেলে জনি সরকার জানান, চলতি বছরের ২৩ সেপ্টেম্বর বিকেলে তাঁর বাবা বাড়ি থেকে দোকানের উদ্দেশে বের হন। রাতে বাড়ি না ফেরায় পরিবারের লোকজন খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। মোবাইল ফোন বন্ধ থাকায় পরদিন ২৪ সেপ্টেম্বর শ্রীপুর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়। এরপর ঢাকাসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় খোঁজ করা হলেও কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।
জনি সরকার বলেন, ‘আজ দুপুরে জানতে পারি বাজারের পাশে একটি পরিত্যক্ত ঘরে মরদেহ পড়ে আছে। এসে বাবার পরনের গেঞ্জি, লুঙ্গি ও দাঁড়ি দেখে মরদেহ শনাক্ত করি। কীভাবে বাবার মৃত্যু হয়েছে বা কে জড়িত—কিছুই বুঝতে পারছি না।’
রাজাবাড়ি বাজারের ব্যবসায়ী লোকমান হোসেন বলেন, ভোর সাড়ে ৪টার দিকে বাজারে চোর ঢুকেছে বলে নিরাপত্তা প্রহরীরা চিৎকার দেন। তখন ব্যবসায়ী ও স্থানীয় লোকজন ধাওয়া দিয়ে পরিত্যক্ত ঘরে ঢুকে মরদেহ দেখতে পান।
শ্রীপুর থানার পরিদর্শক (অপারেশন) সঞ্জয় সাহা বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করেছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। মৃত্যুর কারণ এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা পুনর্বহালের প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষার্থীদের ‘মেধাভিত্তিক চাকরি চাই, প্রতিবন্ধী ছাড়া কোটা নাই’; ‘কোটা বাতিল করো, ন্যায়বিচার আনো’, ‘মেধাবীদের কান্না, আর না আর না,’ ‘মেরুদণ্ড সোজা
০৭ জুন ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে গতকাল রাতে চট্টগ্রামে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয়ে ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনার পর এলাকাটিতে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। পুলিশের সঙ্গে সেনাবাহিনীর সাতটি গাড়ি ঘটনাস্থলে নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে।
৩৮ মিনিট আগে
নিহত দিপু চন্দ্র দাসের বোন চম্পা দাস বিলাপ করে বলেন, ‘আমার ভাই বিএ পাস। সে সাধারণ বাটন মোবাইল ব্যবহার করত। ধর্ম নিয়ে তার যথেষ্ট জ্ঞান ছিল। নবীকে নিয়ে কটূক্তি করার মতো মানুষ সে নয়। উৎপাদন বাড়ানো নিয়ে শ্রমিক ও মালিকপক্ষের সঙ্গে তার বিরোধ ছিল—এমন কথা শুনেছি। সেই কারণেই হয়তো তাকে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে
৪৪ মিনিট আগে
এতে বলা হয়, ওসমান হাদির শোকসন্তপ্ত পরিবার ও সারা দেশে তাঁর সহযোদ্ধাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট। একই সঙ্গে ওসমান হাদির ওপর ঘটে যাওয়া পুরো ঘটনায় এবং সার্বিকভাবে দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে প্রশাসন, গোয়েন্দা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যর্থতার নিন্দা ও প্রতিবাদ
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে গতকাল রাতে চট্টগ্রামে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয়ে ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনার পর এলাকাটিতে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। পুলিশের সঙ্গে সেখানে সেনাবাহিনীর সাতটি গাড়ি ঘটনাস্থলে নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে। একই সঙ্গে মিডিয়াপাড়া হিসেবে পরিচিত নগরের কাজীর দেউড়িতে একটি ভবনসহ প্রেসক্লাবের আশপাশে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সকালে খুলশীতে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন অফিস ও নগরের কাজীর দেউড়ি, জামালখানসহ আশপাশে এলাকা ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
ভারতীয় হাইকমিশন ও বাসভবনের সামনের এক অংশের সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সেখান থেকে সামান্য দূরে পুলিশের একটি দল সন্দেহজনক গাড়িগুলোকে থামিয়ে তল্লাশি করছে।
এদিকে মিডিয়া ভবনখ্যাত নগরের কাজীর দেউড়িতে অবস্থিত কর্ণফুলী টাওয়ারের সামনেসহ আশপাশে সকাল থেকে পুলিশকে নিরাপত্তা দিতে দেখা গেছে। ওই ভবনে ডেইলি স্টার, আজকের পত্রিকাসহ বিভিন্ন গণমাধ্যম ও টিভি চ্যানেল রয়েছে। ঢাকায় ভাঙচুর ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এখানকার সাংবাদিকদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা গেছে।
এর আগ বৃহস্পতিবার রাতে ওসমান হাদির হত্যার প্রতিবাদে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ চলাকালে খুলশীতে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয় লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ লাঠিচার্জের পাশাপাশি টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। ওই ঘটনায় ১২ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, একটি পক্ষ বিক্ষোভ শেষ করে চলে যাওয়ার প্রায় পাঁচ মিনিট পর হঠাৎ ৫০ থেকে ৬০ জনের একটি দল মিছিল নিয়ে আবার ওই কার্যালয়ের সামনে এসে অবস্থান নেয়। কিছুক্ষণ পর তারা কার্যালয় লক্ষ্য করে বাইরে থেকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করে। এতে কার্যালয়ের ভেতরে দায়িত্বে থাকা তিন পুলিশ সদস্য সামান্য আহত হন।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে গতকাল রাতে চট্টগ্রামে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয়ে ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনার পর এলাকাটিতে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। পুলিশের সঙ্গে সেখানে সেনাবাহিনীর সাতটি গাড়ি ঘটনাস্থলে নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে। একই সঙ্গে মিডিয়াপাড়া হিসেবে পরিচিত নগরের কাজীর দেউড়িতে একটি ভবনসহ প্রেসক্লাবের আশপাশে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সকালে খুলশীতে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন অফিস ও নগরের কাজীর দেউড়ি, জামালখানসহ আশপাশে এলাকা ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
ভারতীয় হাইকমিশন ও বাসভবনের সামনের এক অংশের সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সেখান থেকে সামান্য দূরে পুলিশের একটি দল সন্দেহজনক গাড়িগুলোকে থামিয়ে তল্লাশি করছে।
এদিকে মিডিয়া ভবনখ্যাত নগরের কাজীর দেউড়িতে অবস্থিত কর্ণফুলী টাওয়ারের সামনেসহ আশপাশে সকাল থেকে পুলিশকে নিরাপত্তা দিতে দেখা গেছে। ওই ভবনে ডেইলি স্টার, আজকের পত্রিকাসহ বিভিন্ন গণমাধ্যম ও টিভি চ্যানেল রয়েছে। ঢাকায় ভাঙচুর ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এখানকার সাংবাদিকদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা গেছে।
এর আগ বৃহস্পতিবার রাতে ওসমান হাদির হত্যার প্রতিবাদে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ চলাকালে খুলশীতে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয় লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ লাঠিচার্জের পাশাপাশি টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। ওই ঘটনায় ১২ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, একটি পক্ষ বিক্ষোভ শেষ করে চলে যাওয়ার প্রায় পাঁচ মিনিট পর হঠাৎ ৫০ থেকে ৬০ জনের একটি দল মিছিল নিয়ে আবার ওই কার্যালয়ের সামনে এসে অবস্থান নেয়। কিছুক্ষণ পর তারা কার্যালয় লক্ষ্য করে বাইরে থেকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করে। এতে কার্যালয়ের ভেতরে দায়িত্বে থাকা তিন পুলিশ সদস্য সামান্য আহত হন।

প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা পুনর্বহালের প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষার্থীদের ‘মেধাভিত্তিক চাকরি চাই, প্রতিবন্ধী ছাড়া কোটা নাই’; ‘কোটা বাতিল করো, ন্যায়বিচার আনো’, ‘মেধাবীদের কান্না, আর না আর না,’ ‘মেরুদণ্ড সোজা
০৭ জুন ২০২৪
ভোরের দিকে রাজাবাড়ি বাজারে চোর প্রবেশ করেছে—এমন খবরে বাজারের ব্যবসায়ী ও স্থানীয় লোকজন চোরকে ধাওয়া দেন। একপর্যায়ে ব্রিজের নিচে পরিত্যক্ত টিনশেড ঘরে চোর খুঁজতে গিয়ে একটি মরদেহ দেখতে পান তাঁরা। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
৩৫ মিনিট আগে
নিহত দিপু চন্দ্র দাসের বোন চম্পা দাস বিলাপ করে বলেন, ‘আমার ভাই বিএ পাস। সে সাধারণ বাটন মোবাইল ব্যবহার করত। ধর্ম নিয়ে তার যথেষ্ট জ্ঞান ছিল। নবীকে নিয়ে কটূক্তি করার মতো মানুষ সে নয়। উৎপাদন বাড়ানো নিয়ে শ্রমিক ও মালিকপক্ষের সঙ্গে তার বিরোধ ছিল—এমন কথা শুনেছি। সেই কারণেই হয়তো তাকে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে
৪৪ মিনিট আগে
এতে বলা হয়, ওসমান হাদির শোকসন্তপ্ত পরিবার ও সারা দেশে তাঁর সহযোদ্ধাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট। একই সঙ্গে ওসমান হাদির ওপর ঘটে যাওয়া পুরো ঘটনায় এবং সার্বিকভাবে দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে প্রশাসন, গোয়েন্দা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যর্থতার নিন্দা ও প্রতিবাদ
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে পিটিয়ে ও আগুনে পুড়িয়ে হত্যার শিকার দিপু চন্দ্র দাসের (২৮) পরিবার দাবি করেছে, কোম্পানির লোকজনই তাঁকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিয়েছে।
নিহত দিপু চন্দ্র দাসের বোন চম্পা দাস বিলাপ করে বলেন, ‘আমার ভাই বিএ পাস। সে সাধারণ বাটন মোবাইল ব্যবহার করত। ধর্ম নিয়ে তার যথেষ্ট জ্ঞান ছিল। নবীকে নিয়ে কটূক্তি করার মতো মানুষ সে নয়। উৎপাদন বাড়ানো নিয়ে শ্রমিক ও মালিকপক্ষের সঙ্গে তার বিরোধ ছিল—এমন কথা শুনেছি। সেই কারণেই হয়তো তাকে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, কোম্পানির লোকজন চাইলে তাঁকে জনতার হাতে তুলে না দিয়ে পুলিশের কাছে দিতে পারতেন। তাহলে এমন নির্মম মৃত্যু হতো না।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ভালুকার জামিরদিয়া এলাকায় একটি অভিযোগে দিপু চন্দ্র দাসকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। পরে তাঁর মরদেহে আগুন দেওয়া হয়। ঘটনার পর ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক প্রায় দুই ঘণ্টা অবরোধ করে রাখে বিক্ষুব্ধ জনতা। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং অর্ধদগ্ধ মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
নিহত দিপু চন্দ্র দাস জেলার তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়াকান্দা গ্রামের রবি চন্দ্র দাসের ছেলে। তিনি দুই বছর ধরে ভালুকার জামিরদিয়া এলাকার পাইওনিয়ার নিটওয়্যারস বিডি লিমিটেডে কাজ করছিলেন।
কোম্পানির সিকিউরিটি গার্ড ফিরোজ মিয়া দাবি করেন, দিপু চন্দ্র দাস ধর্মীয় বিষয়ে কটূক্তি করেছেন—এমন অভিযোগ ওঠার পর তাঁকে ক্ষমা চাইতে বলা হয়। তিনি ক্ষমা না চাওয়ায় বিষয়টি কোম্পানির ভেতরে ও বাইরে ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে বাইরের লোকজন কারখানার গেটের সামনে জড়ো হয়ে ভাঙচুর চালায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে তাঁকে জনতার হাতে তুলে দিতে বাধ্য হয় কর্তৃপক্ষ।
এরপর বিক্ষুব্ধ জনতা দিপু চন্দ্র দাসকে পিটিয়ে হত্যা করে এবং মরদেহ গাছের ডালের সঙ্গে বেঁধে আগুন ধরিয়ে দেয়। তবে এ বিষয়ে কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের বক্তব্য জানতে গেটে গিয়ে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও অনুমতি পাওয়া যায়নি।
নিহতের বাবা রবি চন্দ্র দাস বলেন, ‘আমার ছেলে ছিল পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। ধর্ম নিয়ে কটূক্তি করলে দেশে আইন আছে, আইনের মাধ্যমেই বিচার হতো। আমরা গরিব বলে ছেলের জীবন রক্ষা করতে পারিনি।’
নিহতের স্ত্রী মেঘনা রানী বলেন, ‘আমার একমাত্র সন্তান আজ বাবা-হারা। অভাবের সংসার নিয়ে কোথায় যাব, বুঝতে পারছি না। এই হত্যার বিচার চাই।’
ভালুকা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল ইসলাম বলেন, ‘ধর্ম অবমাননার অভিযোগ তুলে দিপু চন্দ্র দাসকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। বিপুলসংখ্যক মানুষের কারণে তাৎক্ষণিকভাবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়নি। প্রায় দুই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা হয়। পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ পেলে মামলা নেওয়া হবে।’

ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে পিটিয়ে ও আগুনে পুড়িয়ে হত্যার শিকার দিপু চন্দ্র দাসের (২৮) পরিবার দাবি করেছে, কোম্পানির লোকজনই তাঁকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিয়েছে।
নিহত দিপু চন্দ্র দাসের বোন চম্পা দাস বিলাপ করে বলেন, ‘আমার ভাই বিএ পাস। সে সাধারণ বাটন মোবাইল ব্যবহার করত। ধর্ম নিয়ে তার যথেষ্ট জ্ঞান ছিল। নবীকে নিয়ে কটূক্তি করার মতো মানুষ সে নয়। উৎপাদন বাড়ানো নিয়ে শ্রমিক ও মালিকপক্ষের সঙ্গে তার বিরোধ ছিল—এমন কথা শুনেছি। সেই কারণেই হয়তো তাকে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, কোম্পানির লোকজন চাইলে তাঁকে জনতার হাতে তুলে না দিয়ে পুলিশের কাছে দিতে পারতেন। তাহলে এমন নির্মম মৃত্যু হতো না।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ভালুকার জামিরদিয়া এলাকায় একটি অভিযোগে দিপু চন্দ্র দাসকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। পরে তাঁর মরদেহে আগুন দেওয়া হয়। ঘটনার পর ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক প্রায় দুই ঘণ্টা অবরোধ করে রাখে বিক্ষুব্ধ জনতা। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং অর্ধদগ্ধ মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
নিহত দিপু চন্দ্র দাস জেলার তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়াকান্দা গ্রামের রবি চন্দ্র দাসের ছেলে। তিনি দুই বছর ধরে ভালুকার জামিরদিয়া এলাকার পাইওনিয়ার নিটওয়্যারস বিডি লিমিটেডে কাজ করছিলেন।
কোম্পানির সিকিউরিটি গার্ড ফিরোজ মিয়া দাবি করেন, দিপু চন্দ্র দাস ধর্মীয় বিষয়ে কটূক্তি করেছেন—এমন অভিযোগ ওঠার পর তাঁকে ক্ষমা চাইতে বলা হয়। তিনি ক্ষমা না চাওয়ায় বিষয়টি কোম্পানির ভেতরে ও বাইরে ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে বাইরের লোকজন কারখানার গেটের সামনে জড়ো হয়ে ভাঙচুর চালায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে তাঁকে জনতার হাতে তুলে দিতে বাধ্য হয় কর্তৃপক্ষ।
এরপর বিক্ষুব্ধ জনতা দিপু চন্দ্র দাসকে পিটিয়ে হত্যা করে এবং মরদেহ গাছের ডালের সঙ্গে বেঁধে আগুন ধরিয়ে দেয়। তবে এ বিষয়ে কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের বক্তব্য জানতে গেটে গিয়ে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও অনুমতি পাওয়া যায়নি।
নিহতের বাবা রবি চন্দ্র দাস বলেন, ‘আমার ছেলে ছিল পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। ধর্ম নিয়ে কটূক্তি করলে দেশে আইন আছে, আইনের মাধ্যমেই বিচার হতো। আমরা গরিব বলে ছেলের জীবন রক্ষা করতে পারিনি।’
নিহতের স্ত্রী মেঘনা রানী বলেন, ‘আমার একমাত্র সন্তান আজ বাবা-হারা। অভাবের সংসার নিয়ে কোথায় যাব, বুঝতে পারছি না। এই হত্যার বিচার চাই।’
ভালুকা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল ইসলাম বলেন, ‘ধর্ম অবমাননার অভিযোগ তুলে দিপু চন্দ্র দাসকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। বিপুলসংখ্যক মানুষের কারণে তাৎক্ষণিকভাবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়নি। প্রায় দুই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা হয়। পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ পেলে মামলা নেওয়া হবে।’

প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা পুনর্বহালের প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষার্থীদের ‘মেধাভিত্তিক চাকরি চাই, প্রতিবন্ধী ছাড়া কোটা নাই’; ‘কোটা বাতিল করো, ন্যায়বিচার আনো’, ‘মেধাবীদের কান্না, আর না আর না,’ ‘মেরুদণ্ড সোজা
০৭ জুন ২০২৪
ভোরের দিকে রাজাবাড়ি বাজারে চোর প্রবেশ করেছে—এমন খবরে বাজারের ব্যবসায়ী ও স্থানীয় লোকজন চোরকে ধাওয়া দেন। একপর্যায়ে ব্রিজের নিচে পরিত্যক্ত টিনশেড ঘরে চোর খুঁজতে গিয়ে একটি মরদেহ দেখতে পান তাঁরা। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
৩৫ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে গতকাল রাতে চট্টগ্রামে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয়ে ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনার পর এলাকাটিতে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। পুলিশের সঙ্গে সেনাবাহিনীর সাতটি গাড়ি ঘটনাস্থলে নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে।
৩৮ মিনিট আগে
এতে বলা হয়, ওসমান হাদির শোকসন্তপ্ত পরিবার ও সারা দেশে তাঁর সহযোদ্ধাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট। একই সঙ্গে ওসমান হাদির ওপর ঘটে যাওয়া পুরো ঘটনায় এবং সার্বিকভাবে দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে প্রশাসন, গোয়েন্দা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যর্থতার নিন্দা ও প্রতিবাদ
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক ও তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট। একই সঙ্গে ইনকিলাব মঞ্চের নেতার হত্যাকারীদের ও তাদের পেছনের শক্তির বিচার নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছে ৭ ডিসেম্বর আত্মপ্রকাশ করা এই জোট।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি) ও বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন নিয়ে গঠিত জোটটি আজ শুক্রবার এক বিবৃতিতে এই দাবি জানিয়েছে।
এতে বলা হয়, ওসমান হাদির শোকসন্তপ্ত পরিবার ও সারা দেশে তাঁর সহযোদ্ধাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট। একই সঙ্গে ওসমান হাদির ওপর ঘটে যাওয়া পুরো ঘটনায় এবং সার্বিকভাবে দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে প্রশাসন, গোয়েন্দা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যর্থতার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে। গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট দেশের বিভিন্ন স্থানে এই হত্যাকাণ্ডকে ব্যবহার করে চলমান উচ্ছৃঙ্খলতার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে।
জোটের শীর্ষ নেতা নাহিদ ইসলাম, হাসনাত কাইয়ূম ও মজিবুর রহমান মঞ্জু যৌথ বিবৃতিতে বলেন, পরাজিত ও পলাতক হাসিনার খুনি-সন্ত্রাসী, ভারতীয় আগ্রাসনবাদী ও দেশের মধ্যে লুকিয়ে থাকা দোসরেরা মিলে দেশে চরম অরাজকতা তৈরি করতে চান। দেশে গৃহযুদ্ধ পরিস্থিতি তারা তৈরি করতে চায়। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও সংবিধান সংস্কার পরিষদ বানচাল করে এ দেশে অগণতান্ত্রিক তৃতীয় শক্তির উত্থান তারা করতে চায়।
তাদেরই উসকানিতে গতকাল রাতে একাধিক পত্রিকা অফিস, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কূটনীতিকের বাসভবনে হামলা হয়েছে; দেশবরেণ্য সাংবাদিক ও জুলাইয়ের অন্যতম পক্ষশক্তি নূরুল কবীরকে নাজেহাল করা হয়েছে।
এসব ঘটনায় দোষীদের চিহ্নিত করে দ্রুত বিচারের মুখোমুখি করার দাবি জানান নেতারা।
বিবৃতিতে জোটের শীর্ষ তিন নেতা দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে শোকসন্তপ্ত জনগণকে ধৈর্য ধরার আহ্বান জানান। খুনি, সন্ত্রাসী ও দেশবিরোধী শক্তির উসকানিতে পা না দিয়ে ধৈর্য ও দায়িত্বশীলতার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলার কথা বলা হয়। একই সঙ্গে ওসমান হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার না হওয়া পর্যন্ত রাজপথে অবস্থান করে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের আহ্বান জানানো হয়।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক ও তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট। একই সঙ্গে ইনকিলাব মঞ্চের নেতার হত্যাকারীদের ও তাদের পেছনের শক্তির বিচার নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছে ৭ ডিসেম্বর আত্মপ্রকাশ করা এই জোট।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি) ও বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন নিয়ে গঠিত জোটটি আজ শুক্রবার এক বিবৃতিতে এই দাবি জানিয়েছে।
এতে বলা হয়, ওসমান হাদির শোকসন্তপ্ত পরিবার ও সারা দেশে তাঁর সহযোদ্ধাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট। একই সঙ্গে ওসমান হাদির ওপর ঘটে যাওয়া পুরো ঘটনায় এবং সার্বিকভাবে দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে প্রশাসন, গোয়েন্দা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যর্থতার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে। গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট দেশের বিভিন্ন স্থানে এই হত্যাকাণ্ডকে ব্যবহার করে চলমান উচ্ছৃঙ্খলতার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে।
জোটের শীর্ষ নেতা নাহিদ ইসলাম, হাসনাত কাইয়ূম ও মজিবুর রহমান মঞ্জু যৌথ বিবৃতিতে বলেন, পরাজিত ও পলাতক হাসিনার খুনি-সন্ত্রাসী, ভারতীয় আগ্রাসনবাদী ও দেশের মধ্যে লুকিয়ে থাকা দোসরেরা মিলে দেশে চরম অরাজকতা তৈরি করতে চান। দেশে গৃহযুদ্ধ পরিস্থিতি তারা তৈরি করতে চায়। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও সংবিধান সংস্কার পরিষদ বানচাল করে এ দেশে অগণতান্ত্রিক তৃতীয় শক্তির উত্থান তারা করতে চায়।
তাদেরই উসকানিতে গতকাল রাতে একাধিক পত্রিকা অফিস, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কূটনীতিকের বাসভবনে হামলা হয়েছে; দেশবরেণ্য সাংবাদিক ও জুলাইয়ের অন্যতম পক্ষশক্তি নূরুল কবীরকে নাজেহাল করা হয়েছে।
এসব ঘটনায় দোষীদের চিহ্নিত করে দ্রুত বিচারের মুখোমুখি করার দাবি জানান নেতারা।
বিবৃতিতে জোটের শীর্ষ তিন নেতা দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে শোকসন্তপ্ত জনগণকে ধৈর্য ধরার আহ্বান জানান। খুনি, সন্ত্রাসী ও দেশবিরোধী শক্তির উসকানিতে পা না দিয়ে ধৈর্য ও দায়িত্বশীলতার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলার কথা বলা হয়। একই সঙ্গে ওসমান হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার না হওয়া পর্যন্ত রাজপথে অবস্থান করে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের আহ্বান জানানো হয়।

প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা পুনর্বহালের প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষার্থীদের ‘মেধাভিত্তিক চাকরি চাই, প্রতিবন্ধী ছাড়া কোটা নাই’; ‘কোটা বাতিল করো, ন্যায়বিচার আনো’, ‘মেধাবীদের কান্না, আর না আর না,’ ‘মেরুদণ্ড সোজা
০৭ জুন ২০২৪
ভোরের দিকে রাজাবাড়ি বাজারে চোর প্রবেশ করেছে—এমন খবরে বাজারের ব্যবসায়ী ও স্থানীয় লোকজন চোরকে ধাওয়া দেন। একপর্যায়ে ব্রিজের নিচে পরিত্যক্ত টিনশেড ঘরে চোর খুঁজতে গিয়ে একটি মরদেহ দেখতে পান তাঁরা। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
৩৫ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে গতকাল রাতে চট্টগ্রামে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয়ে ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনার পর এলাকাটিতে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। পুলিশের সঙ্গে সেনাবাহিনীর সাতটি গাড়ি ঘটনাস্থলে নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে।
৩৮ মিনিট আগে
নিহত দিপু চন্দ্র দাসের বোন চম্পা দাস বিলাপ করে বলেন, ‘আমার ভাই বিএ পাস। সে সাধারণ বাটন মোবাইল ব্যবহার করত। ধর্ম নিয়ে তার যথেষ্ট জ্ঞান ছিল। নবীকে নিয়ে কটূক্তি করার মতো মানুষ সে নয়। উৎপাদন বাড়ানো নিয়ে শ্রমিক ও মালিকপক্ষের সঙ্গে তার বিরোধ ছিল—এমন কথা শুনেছি। সেই কারণেই হয়তো তাকে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে
৪৪ মিনিট আগে