রেজা করিম, ঢাকা

সরকারপতনের চলমান আন্দোলন চাঙা করতে জামায়াতকে সম্পৃক্ত করার তাগিদ উঠেছে বিএনপির নেতৃত্বাধীন বিরোধী শিবিরে। যুগপৎ আন্দোলনের কয়েক শরিক এরই মধ্যে এ বিষয়ে বিএনপির কাছে প্রস্তাব রেখেছে। বিএনপির মনোভাব ইতিবাচক হলেও এখন পর্যন্ত প্রকাশ্যে কিছু বলেননি দলটির নেতারা। জামায়াতেরও আন্দোলনে ফেরার আগ্রহ আছে বলে জানা গেছে। তবে আপাতত চুপ থাকার কৌশল নিয়েছে দলটি।
৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর বিরোধীদের যুগপৎ আন্দোলন আর মাঠে গড়ায়নি। নির্বাচনের পরপরই সমমনাদের নিয়ে ধারাবাহিক বৈঠকের আয়োজন করে বিএনপি। মাঝপথে সেই বৈঠক মুলতবিও হয়। ১২ মে থেকে আবার শরিকদের সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক শুরু করেছে বিএনপি। এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি জোট ও দলের সঙ্গে বৈঠক করেছেন দলটির নেতারা।
এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল বুধবার গণতন্ত্র মঞ্চ ও গণফোরামের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপির নেতারা। এসব বৈঠকে যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি নির্ধারণের প্রাথমিক আলোচনা হচ্ছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। সেখানে নানা আলোচনার পাশাপাশি বিভিন্ন সুপারিশও তুলে ধরছে শরিকেরা। এর মধ্যে যুগপৎ আন্দোলনে জামায়াতকে সম্পৃক্ত করতে কয়েক শরিক জোরালো সুপারিশও করেছে বলে বৈঠক সূত্রে জানা যাচ্ছে, যাতে ইতিবাচক মনোভাব দেখাচ্ছেন জামায়াতের নেতারাও। তবে যুগপৎ আন্দোলনে যাওয়া বা না যাওয়ার ব্যাপারে এখনই হ্যাঁ বা না কোনো কথা না বলে অপেক্ষা করার কথা বলেছেন তাঁরা।
জানতে চাইলে জামায়াতের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকারপতনের জন্য বিরোধীদের সবার অংশগ্রহণে আমরা একটা ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন চাই। আমরা মনে করি, বাস্তবতার নিরিখে সেই ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনটাই এখন দরকার।’
এর আগে গত মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের বৈঠকে সার্বিক বিষয়ে আলোচনা করেন জামায়াতের নীতিনির্ধারকেরা। ওই বৈঠকেও ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তোলার বিষয়ে তাগিদ দেন দলটির নেতারা। কিন্তু যুগপৎ আন্দোলনে যাবে কি যাবে না, সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেননি তাঁরা।
জামায়াতের সূত্রগুলো বলছে, বিএনপির সঙ্গে নানা কারণে দূরত্ব তৈরি হলেও এখন মান-অভিমানের বরফ গলতে শুরু করেছে। দুই পক্ষের অব্যাহত যোগাযোগে বর্তমানে দূরত্ব কমে গেছে। সরকারপতনের আন্দোলনের পক্ষেই জামায়াতের অবস্থান। সেই অবস্থানে থেকেই জামায়াতও নিজেদের মতো কর্মসূচি পালন করে যাচ্ছে। এখন বৃহত্তর স্বার্থে সব দিক বিবেচনা করেই সিদ্ধান্ত নেবেন নীতিনির্ধারকেরা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে জামায়াতের এক নেতা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যুগপৎ আন্দোলনে সম্পৃক্তরা জামায়াতকে সম্পৃক্ত করার সুপারিশ করেছেন বলে শুনেছি। এ বিষয়টিকে আমরা ইতিবাচকভাবে দেখছি। যুগপৎ আন্দোলনে যাওয়ার বিষয়ে জামায়াতের মনোভাবও ইতিবাচক। কিন্তু একটা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। বিষয়টি বিএনপির দিক থেকে আসতে হবে। কারণ তারা আন্দোলনে নেতৃত্ব দিচ্ছে।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সরকারপতনের লক্ষ্যে বিএনপির নেতৃত্বে যুগপৎ আন্দোলন শুরু হয় ২০২২ সালের ৩০ ডিসেম্বর। ওই দিন বিএনপির সঙ্গে সমমনা জোট ও দলগুলোও গণমিছিল করে। এই কর্মসূচির সঙ্গে মিল রেখে কর্মসূচি পালন করে জামায়াতও। প্রথম দিনেই পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের পর বিএনপির দিক থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া না আসায় মান-অভিমান থেকে মাঠ ছাড়ে জামায়াত। এর পর থেকে একলা চলো নীতিতে কর্মসূচি পালন করে আসছে সংগঠনটি। ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর বিএনপির পাশাপাশি রাজধানীতে সমাবেশ করে জামায়াত। ২৮ অক্টোবর বিএনপিকে সমাবেশ করতে না দিলেও জামায়াতের সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় নির্বিঘ্নে।
জামায়াতকে যুগপৎ আন্দোলনে যুক্ত করার বিষয়ে এখনো কোনো কথা বলেননি বিএনপির নেতারা। তবে দলের নেতাদের বক্তব্যে এ বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব দেখা যাচ্ছে।
গত সোমবার জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সঙ্গে বৈঠক শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমরা দেশে বিদ্যমান রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করছি। আমাদের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আলোচনা করেছি। যারা মানুষের ন্যায্য আন্দোলনে সমর্থন করতে চায়, আমরা তাদের ধন্যবাদ জানাই। আর কেউ বিরোধিতা করলে আমরা তার নিন্দা জানাই।’

সরকারপতনের চলমান আন্দোলন চাঙা করতে জামায়াতকে সম্পৃক্ত করার তাগিদ উঠেছে বিএনপির নেতৃত্বাধীন বিরোধী শিবিরে। যুগপৎ আন্দোলনের কয়েক শরিক এরই মধ্যে এ বিষয়ে বিএনপির কাছে প্রস্তাব রেখেছে। বিএনপির মনোভাব ইতিবাচক হলেও এখন পর্যন্ত প্রকাশ্যে কিছু বলেননি দলটির নেতারা। জামায়াতেরও আন্দোলনে ফেরার আগ্রহ আছে বলে জানা গেছে। তবে আপাতত চুপ থাকার কৌশল নিয়েছে দলটি।
৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর বিরোধীদের যুগপৎ আন্দোলন আর মাঠে গড়ায়নি। নির্বাচনের পরপরই সমমনাদের নিয়ে ধারাবাহিক বৈঠকের আয়োজন করে বিএনপি। মাঝপথে সেই বৈঠক মুলতবিও হয়। ১২ মে থেকে আবার শরিকদের সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক শুরু করেছে বিএনপি। এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি জোট ও দলের সঙ্গে বৈঠক করেছেন দলটির নেতারা।
এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল বুধবার গণতন্ত্র মঞ্চ ও গণফোরামের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপির নেতারা। এসব বৈঠকে যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি নির্ধারণের প্রাথমিক আলোচনা হচ্ছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। সেখানে নানা আলোচনার পাশাপাশি বিভিন্ন সুপারিশও তুলে ধরছে শরিকেরা। এর মধ্যে যুগপৎ আন্দোলনে জামায়াতকে সম্পৃক্ত করতে কয়েক শরিক জোরালো সুপারিশও করেছে বলে বৈঠক সূত্রে জানা যাচ্ছে, যাতে ইতিবাচক মনোভাব দেখাচ্ছেন জামায়াতের নেতারাও। তবে যুগপৎ আন্দোলনে যাওয়া বা না যাওয়ার ব্যাপারে এখনই হ্যাঁ বা না কোনো কথা না বলে অপেক্ষা করার কথা বলেছেন তাঁরা।
জানতে চাইলে জামায়াতের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকারপতনের জন্য বিরোধীদের সবার অংশগ্রহণে আমরা একটা ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন চাই। আমরা মনে করি, বাস্তবতার নিরিখে সেই ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনটাই এখন দরকার।’
এর আগে গত মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের বৈঠকে সার্বিক বিষয়ে আলোচনা করেন জামায়াতের নীতিনির্ধারকেরা। ওই বৈঠকেও ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তোলার বিষয়ে তাগিদ দেন দলটির নেতারা। কিন্তু যুগপৎ আন্দোলনে যাবে কি যাবে না, সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেননি তাঁরা।
জামায়াতের সূত্রগুলো বলছে, বিএনপির সঙ্গে নানা কারণে দূরত্ব তৈরি হলেও এখন মান-অভিমানের বরফ গলতে শুরু করেছে। দুই পক্ষের অব্যাহত যোগাযোগে বর্তমানে দূরত্ব কমে গেছে। সরকারপতনের আন্দোলনের পক্ষেই জামায়াতের অবস্থান। সেই অবস্থানে থেকেই জামায়াতও নিজেদের মতো কর্মসূচি পালন করে যাচ্ছে। এখন বৃহত্তর স্বার্থে সব দিক বিবেচনা করেই সিদ্ধান্ত নেবেন নীতিনির্ধারকেরা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে জামায়াতের এক নেতা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যুগপৎ আন্দোলনে সম্পৃক্তরা জামায়াতকে সম্পৃক্ত করার সুপারিশ করেছেন বলে শুনেছি। এ বিষয়টিকে আমরা ইতিবাচকভাবে দেখছি। যুগপৎ আন্দোলনে যাওয়ার বিষয়ে জামায়াতের মনোভাবও ইতিবাচক। কিন্তু একটা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। বিষয়টি বিএনপির দিক থেকে আসতে হবে। কারণ তারা আন্দোলনে নেতৃত্ব দিচ্ছে।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সরকারপতনের লক্ষ্যে বিএনপির নেতৃত্বে যুগপৎ আন্দোলন শুরু হয় ২০২২ সালের ৩০ ডিসেম্বর। ওই দিন বিএনপির সঙ্গে সমমনা জোট ও দলগুলোও গণমিছিল করে। এই কর্মসূচির সঙ্গে মিল রেখে কর্মসূচি পালন করে জামায়াতও। প্রথম দিনেই পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের পর বিএনপির দিক থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া না আসায় মান-অভিমান থেকে মাঠ ছাড়ে জামায়াত। এর পর থেকে একলা চলো নীতিতে কর্মসূচি পালন করে আসছে সংগঠনটি। ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর বিএনপির পাশাপাশি রাজধানীতে সমাবেশ করে জামায়াত। ২৮ অক্টোবর বিএনপিকে সমাবেশ করতে না দিলেও জামায়াতের সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় নির্বিঘ্নে।
জামায়াতকে যুগপৎ আন্দোলনে যুক্ত করার বিষয়ে এখনো কোনো কথা বলেননি বিএনপির নেতারা। তবে দলের নেতাদের বক্তব্যে এ বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব দেখা যাচ্ছে।
গত সোমবার জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সঙ্গে বৈঠক শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমরা দেশে বিদ্যমান রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করছি। আমাদের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আলোচনা করেছি। যারা মানুষের ন্যায্য আন্দোলনে সমর্থন করতে চায়, আমরা তাদের ধন্যবাদ জানাই। আর কেউ বিরোধিতা করলে আমরা তার নিন্দা জানাই।’
রেজা করিম, ঢাকা

সরকারপতনের চলমান আন্দোলন চাঙা করতে জামায়াতকে সম্পৃক্ত করার তাগিদ উঠেছে বিএনপির নেতৃত্বাধীন বিরোধী শিবিরে। যুগপৎ আন্দোলনের কয়েক শরিক এরই মধ্যে এ বিষয়ে বিএনপির কাছে প্রস্তাব রেখেছে। বিএনপির মনোভাব ইতিবাচক হলেও এখন পর্যন্ত প্রকাশ্যে কিছু বলেননি দলটির নেতারা। জামায়াতেরও আন্দোলনে ফেরার আগ্রহ আছে বলে জানা গেছে। তবে আপাতত চুপ থাকার কৌশল নিয়েছে দলটি।
৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর বিরোধীদের যুগপৎ আন্দোলন আর মাঠে গড়ায়নি। নির্বাচনের পরপরই সমমনাদের নিয়ে ধারাবাহিক বৈঠকের আয়োজন করে বিএনপি। মাঝপথে সেই বৈঠক মুলতবিও হয়। ১২ মে থেকে আবার শরিকদের সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক শুরু করেছে বিএনপি। এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি জোট ও দলের সঙ্গে বৈঠক করেছেন দলটির নেতারা।
এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল বুধবার গণতন্ত্র মঞ্চ ও গণফোরামের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপির নেতারা। এসব বৈঠকে যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি নির্ধারণের প্রাথমিক আলোচনা হচ্ছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। সেখানে নানা আলোচনার পাশাপাশি বিভিন্ন সুপারিশও তুলে ধরছে শরিকেরা। এর মধ্যে যুগপৎ আন্দোলনে জামায়াতকে সম্পৃক্ত করতে কয়েক শরিক জোরালো সুপারিশও করেছে বলে বৈঠক সূত্রে জানা যাচ্ছে, যাতে ইতিবাচক মনোভাব দেখাচ্ছেন জামায়াতের নেতারাও। তবে যুগপৎ আন্দোলনে যাওয়া বা না যাওয়ার ব্যাপারে এখনই হ্যাঁ বা না কোনো কথা না বলে অপেক্ষা করার কথা বলেছেন তাঁরা।
জানতে চাইলে জামায়াতের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকারপতনের জন্য বিরোধীদের সবার অংশগ্রহণে আমরা একটা ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন চাই। আমরা মনে করি, বাস্তবতার নিরিখে সেই ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনটাই এখন দরকার।’
এর আগে গত মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের বৈঠকে সার্বিক বিষয়ে আলোচনা করেন জামায়াতের নীতিনির্ধারকেরা। ওই বৈঠকেও ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তোলার বিষয়ে তাগিদ দেন দলটির নেতারা। কিন্তু যুগপৎ আন্দোলনে যাবে কি যাবে না, সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেননি তাঁরা।
জামায়াতের সূত্রগুলো বলছে, বিএনপির সঙ্গে নানা কারণে দূরত্ব তৈরি হলেও এখন মান-অভিমানের বরফ গলতে শুরু করেছে। দুই পক্ষের অব্যাহত যোগাযোগে বর্তমানে দূরত্ব কমে গেছে। সরকারপতনের আন্দোলনের পক্ষেই জামায়াতের অবস্থান। সেই অবস্থানে থেকেই জামায়াতও নিজেদের মতো কর্মসূচি পালন করে যাচ্ছে। এখন বৃহত্তর স্বার্থে সব দিক বিবেচনা করেই সিদ্ধান্ত নেবেন নীতিনির্ধারকেরা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে জামায়াতের এক নেতা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যুগপৎ আন্দোলনে সম্পৃক্তরা জামায়াতকে সম্পৃক্ত করার সুপারিশ করেছেন বলে শুনেছি। এ বিষয়টিকে আমরা ইতিবাচকভাবে দেখছি। যুগপৎ আন্দোলনে যাওয়ার বিষয়ে জামায়াতের মনোভাবও ইতিবাচক। কিন্তু একটা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। বিষয়টি বিএনপির দিক থেকে আসতে হবে। কারণ তারা আন্দোলনে নেতৃত্ব দিচ্ছে।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সরকারপতনের লক্ষ্যে বিএনপির নেতৃত্বে যুগপৎ আন্দোলন শুরু হয় ২০২২ সালের ৩০ ডিসেম্বর। ওই দিন বিএনপির সঙ্গে সমমনা জোট ও দলগুলোও গণমিছিল করে। এই কর্মসূচির সঙ্গে মিল রেখে কর্মসূচি পালন করে জামায়াতও। প্রথম দিনেই পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের পর বিএনপির দিক থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া না আসায় মান-অভিমান থেকে মাঠ ছাড়ে জামায়াত। এর পর থেকে একলা চলো নীতিতে কর্মসূচি পালন করে আসছে সংগঠনটি। ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর বিএনপির পাশাপাশি রাজধানীতে সমাবেশ করে জামায়াত। ২৮ অক্টোবর বিএনপিকে সমাবেশ করতে না দিলেও জামায়াতের সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় নির্বিঘ্নে।
জামায়াতকে যুগপৎ আন্দোলনে যুক্ত করার বিষয়ে এখনো কোনো কথা বলেননি বিএনপির নেতারা। তবে দলের নেতাদের বক্তব্যে এ বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব দেখা যাচ্ছে।
গত সোমবার জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সঙ্গে বৈঠক শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমরা দেশে বিদ্যমান রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করছি। আমাদের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আলোচনা করেছি। যারা মানুষের ন্যায্য আন্দোলনে সমর্থন করতে চায়, আমরা তাদের ধন্যবাদ জানাই। আর কেউ বিরোধিতা করলে আমরা তার নিন্দা জানাই।’

সরকারপতনের চলমান আন্দোলন চাঙা করতে জামায়াতকে সম্পৃক্ত করার তাগিদ উঠেছে বিএনপির নেতৃত্বাধীন বিরোধী শিবিরে। যুগপৎ আন্দোলনের কয়েক শরিক এরই মধ্যে এ বিষয়ে বিএনপির কাছে প্রস্তাব রেখেছে। বিএনপির মনোভাব ইতিবাচক হলেও এখন পর্যন্ত প্রকাশ্যে কিছু বলেননি দলটির নেতারা। জামায়াতেরও আন্দোলনে ফেরার আগ্রহ আছে বলে জানা গেছে। তবে আপাতত চুপ থাকার কৌশল নিয়েছে দলটি।
৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর বিরোধীদের যুগপৎ আন্দোলন আর মাঠে গড়ায়নি। নির্বাচনের পরপরই সমমনাদের নিয়ে ধারাবাহিক বৈঠকের আয়োজন করে বিএনপি। মাঝপথে সেই বৈঠক মুলতবিও হয়। ১২ মে থেকে আবার শরিকদের সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক শুরু করেছে বিএনপি। এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি জোট ও দলের সঙ্গে বৈঠক করেছেন দলটির নেতারা।
এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল বুধবার গণতন্ত্র মঞ্চ ও গণফোরামের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপির নেতারা। এসব বৈঠকে যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি নির্ধারণের প্রাথমিক আলোচনা হচ্ছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। সেখানে নানা আলোচনার পাশাপাশি বিভিন্ন সুপারিশও তুলে ধরছে শরিকেরা। এর মধ্যে যুগপৎ আন্দোলনে জামায়াতকে সম্পৃক্ত করতে কয়েক শরিক জোরালো সুপারিশও করেছে বলে বৈঠক সূত্রে জানা যাচ্ছে, যাতে ইতিবাচক মনোভাব দেখাচ্ছেন জামায়াতের নেতারাও। তবে যুগপৎ আন্দোলনে যাওয়া বা না যাওয়ার ব্যাপারে এখনই হ্যাঁ বা না কোনো কথা না বলে অপেক্ষা করার কথা বলেছেন তাঁরা।
জানতে চাইলে জামায়াতের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকারপতনের জন্য বিরোধীদের সবার অংশগ্রহণে আমরা একটা ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন চাই। আমরা মনে করি, বাস্তবতার নিরিখে সেই ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনটাই এখন দরকার।’
এর আগে গত মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের বৈঠকে সার্বিক বিষয়ে আলোচনা করেন জামায়াতের নীতিনির্ধারকেরা। ওই বৈঠকেও ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তোলার বিষয়ে তাগিদ দেন দলটির নেতারা। কিন্তু যুগপৎ আন্দোলনে যাবে কি যাবে না, সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেননি তাঁরা।
জামায়াতের সূত্রগুলো বলছে, বিএনপির সঙ্গে নানা কারণে দূরত্ব তৈরি হলেও এখন মান-অভিমানের বরফ গলতে শুরু করেছে। দুই পক্ষের অব্যাহত যোগাযোগে বর্তমানে দূরত্ব কমে গেছে। সরকারপতনের আন্দোলনের পক্ষেই জামায়াতের অবস্থান। সেই অবস্থানে থেকেই জামায়াতও নিজেদের মতো কর্মসূচি পালন করে যাচ্ছে। এখন বৃহত্তর স্বার্থে সব দিক বিবেচনা করেই সিদ্ধান্ত নেবেন নীতিনির্ধারকেরা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে জামায়াতের এক নেতা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যুগপৎ আন্দোলনে সম্পৃক্তরা জামায়াতকে সম্পৃক্ত করার সুপারিশ করেছেন বলে শুনেছি। এ বিষয়টিকে আমরা ইতিবাচকভাবে দেখছি। যুগপৎ আন্দোলনে যাওয়ার বিষয়ে জামায়াতের মনোভাবও ইতিবাচক। কিন্তু একটা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। বিষয়টি বিএনপির দিক থেকে আসতে হবে। কারণ তারা আন্দোলনে নেতৃত্ব দিচ্ছে।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সরকারপতনের লক্ষ্যে বিএনপির নেতৃত্বে যুগপৎ আন্দোলন শুরু হয় ২০২২ সালের ৩০ ডিসেম্বর। ওই দিন বিএনপির সঙ্গে সমমনা জোট ও দলগুলোও গণমিছিল করে। এই কর্মসূচির সঙ্গে মিল রেখে কর্মসূচি পালন করে জামায়াতও। প্রথম দিনেই পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের পর বিএনপির দিক থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া না আসায় মান-অভিমান থেকে মাঠ ছাড়ে জামায়াত। এর পর থেকে একলা চলো নীতিতে কর্মসূচি পালন করে আসছে সংগঠনটি। ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর বিএনপির পাশাপাশি রাজধানীতে সমাবেশ করে জামায়াত। ২৮ অক্টোবর বিএনপিকে সমাবেশ করতে না দিলেও জামায়াতের সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় নির্বিঘ্নে।
জামায়াতকে যুগপৎ আন্দোলনে যুক্ত করার বিষয়ে এখনো কোনো কথা বলেননি বিএনপির নেতারা। তবে দলের নেতাদের বক্তব্যে এ বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব দেখা যাচ্ছে।
গত সোমবার জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সঙ্গে বৈঠক শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমরা দেশে বিদ্যমান রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করছি। আমাদের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আলোচনা করেছি। যারা মানুষের ন্যায্য আন্দোলনে সমর্থন করতে চায়, আমরা তাদের ধন্যবাদ জানাই। আর কেউ বিরোধিতা করলে আমরা তার নিন্দা জানাই।’

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় সারা দেশে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) জুমার নামাজের পর দেশের মসজিদগুলোতে বিএনপির পক্ষ থেকে এই দোয়ার আয়োজন করা হয়।
১৪ মিনিট আগে
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৬ ঘণ্টা আগে
লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
৭ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় সারা দেশে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) জুমার নামাজের পর দেশের মসজিদগুলোতে বিএনপির পক্ষ থেকে এই দোয়ার আয়োজন করা হয়।
একই সঙ্গে রাজধানীর নয়াপল্টনে মসজিদে আয়োজিত দোয়া মাহফিলের অংশ নেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ সিনিয়র নেতারা।
এ সময় তিনি বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বেগম জিয়া গণতন্ত্রের জন্য জীবন উৎসর্গ করেছেন। কারাগার থেকেই তাঁর রোগের সূচনা। চিকিৎসার অভাবে গুরুতর অসুস্থ হন তিনি।’

বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘বাংলাদেশের সব মানুষে দলমত-নির্বিশেষে এই মহান নেত্রীর জন্য দোয়া করছেন। তিনি যেন সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসেন এবং দেশের এই সংকটময় মুহূর্তে তাঁর অভিভাবকত্বে আমরা উত্তরণ হয়ে যেতে পারি, সে জন্য দেশের জনগণে আল্লাহ তাআলার কাছে আকুতি করেছেন।’
সবার কাছে দলীয় চেয়ারপারসনের সুস্থতার জন্য দোয়া চেয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আসুন আমরা সবাই মিলে পরম করুণাময়ের কাছে দোয়া করি, যিনি আজীবন গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করে গেছেন, সেই নেত্রী যেন সুস্থ হয়ে আমাদের কাছে ফিরে আসেন।’
রাজধানীসহ দেশব্যাপী বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীসহ সাধারণ জনগণও দোয়ায় অংশ নেন। একই সঙ্গে দেশনেত্রীর সুস্থতা কামনায় মন্দির, গির্জা, প্যাগোডাসহ অন্য ধর্মীয় উপাসনালয়ে প্রার্থনা করার জন্যও অনুরোধ করা হয়।

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় সারা দেশে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) জুমার নামাজের পর দেশের মসজিদগুলোতে বিএনপির পক্ষ থেকে এই দোয়ার আয়োজন করা হয়।
একই সঙ্গে রাজধানীর নয়াপল্টনে মসজিদে আয়োজিত দোয়া মাহফিলের অংশ নেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ সিনিয়র নেতারা।
এ সময় তিনি বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বেগম জিয়া গণতন্ত্রের জন্য জীবন উৎসর্গ করেছেন। কারাগার থেকেই তাঁর রোগের সূচনা। চিকিৎসার অভাবে গুরুতর অসুস্থ হন তিনি।’

বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘বাংলাদেশের সব মানুষে দলমত-নির্বিশেষে এই মহান নেত্রীর জন্য দোয়া করছেন। তিনি যেন সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসেন এবং দেশের এই সংকটময় মুহূর্তে তাঁর অভিভাবকত্বে আমরা উত্তরণ হয়ে যেতে পারি, সে জন্য দেশের জনগণে আল্লাহ তাআলার কাছে আকুতি করেছেন।’
সবার কাছে দলীয় চেয়ারপারসনের সুস্থতার জন্য দোয়া চেয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আসুন আমরা সবাই মিলে পরম করুণাময়ের কাছে দোয়া করি, যিনি আজীবন গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করে গেছেন, সেই নেত্রী যেন সুস্থ হয়ে আমাদের কাছে ফিরে আসেন।’
রাজধানীসহ দেশব্যাপী বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীসহ সাধারণ জনগণও দোয়ায় অংশ নেন। একই সঙ্গে দেশনেত্রীর সুস্থতা কামনায় মন্দির, গির্জা, প্যাগোডাসহ অন্য ধর্মীয় উপাসনালয়ে প্রার্থনা করার জন্যও অনুরোধ করা হয়।

সরকারপতনের চলমান আন্দোলন চাঙা করতে জামায়াতকে সম্পৃক্ত করার তাগিদ উঠেছে বিএনপির নেতৃত্বাধীন বিরোধী শিবিরে। যুগপৎ আন্দোলনের কয়েক শরিক এরই মধ্যে এ বিষয়ে বিএনপির কাছে প্রস্তাব রেখেছে
১৬ মে ২০২৪
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৬ ঘণ্টা আগে
লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কাতারের আমিরের দেওয়া এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে যান্ত্রিক ত্রুটিই শুধু নয়, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার লন্ডনে যাওয়ায় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে তাঁর শারীরিক অবস্থাও।
আজ শুক্রবার সকালে গণমাধ্যমে এমনটি জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেছেন, ‘গতকাল (বৃহস্পতিবার) থেকে ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা ভালো না। এয়ারক্র্যাফটের সমস্যা আছে, একই সঙ্গে শারীরিক অবস্থাও ভালো না। এই অবস্থায় যাত্রার তারিখ বদল করা হয়েছে। এখন মেডিকেল বোর্ড বললে, ফ্লাই করার মতো থাকলে রোববার তাঁকে লন্ডনে নেওয়া হবে।’
এর আগে বিএনপির মিডিয়া সেল থেকে জানানো হয়, কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না। এর ফলে খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার বিষয়টি পিছিয়ে রোববার ৭ ডিসেম্বর হতে পারে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শুক্রবার আসছে না। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে এটি শনিবার পৌঁছাতে পারে। ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা যদি যাত্রার জন্য উপযুক্ত থাকে এবং মেডিকেল বোর্ড সিদ্ধান্ত দিলে, ইনশা আল্লাহ ৭ তারিখ (রোববার) তিনি লন্ডনের উদ্দেশে রওনা দেবেন।’
এদিকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান ইতিমধ্যে লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন। বিমানবন্দরে নেমে সরাসরি তিনি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে গেছেন।
বিএনপির শীর্ষস্থানীয় এক নেতা আজকের পত্রিকাকে জানান, জোবাইদা রহমান এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকেই খালেদা জিয়ার সঙ্গে লন্ডন ফিরবেন।
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মধ্যে ডা. জাহিদ হোসেন, ডা. এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), ডা. ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, ডা. সাহাবুদ্দিন তালুকদার, ডা. নুরুদ্দিন আহমেদ, ডা. মো. জাফর ইকবাল, ডা. মোহাম্মদ আল মামুন থাকবেন।
চিকিৎসক দলের বাইরে খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, তারেক রহমানের সহকারী মো. আব্দুল হাই মল্লিক, খালেদা জিয়ার সহকারী একান্ত সচিব মো. মাসুদুর রহমান এবং গৃহকর্মী ফাতেমা বেগম ও রুপা শিকদার ছাড়াও এসএসএফের দুজন সদস্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে যাবেন।
দীর্ঘদিন ধরে হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস, কিডনির জটিলতাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়।
তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণ ধরা পড়ায় তখনই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে নেওয়া হয় করোনারি কেয়ার ইউনিটে। সেদিন থেকে হাসপাতালেই রয়েছেন তিনি।
অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে এভারকেয়ার হাসপাতালের ১২ সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসার তদারক করছে। চীন ও যুক্তরাজ্য থেকেও কয়েকজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক গত কয়েক দিনে বাংলাদেশে এসে মেডিকেল বোর্ডের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। এই মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তেই খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন নেওয়া হচ্ছে।

কাতারের আমিরের দেওয়া এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে যান্ত্রিক ত্রুটিই শুধু নয়, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার লন্ডনে যাওয়ায় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে তাঁর শারীরিক অবস্থাও।
আজ শুক্রবার সকালে গণমাধ্যমে এমনটি জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেছেন, ‘গতকাল (বৃহস্পতিবার) থেকে ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা ভালো না। এয়ারক্র্যাফটের সমস্যা আছে, একই সঙ্গে শারীরিক অবস্থাও ভালো না। এই অবস্থায় যাত্রার তারিখ বদল করা হয়েছে। এখন মেডিকেল বোর্ড বললে, ফ্লাই করার মতো থাকলে রোববার তাঁকে লন্ডনে নেওয়া হবে।’
এর আগে বিএনপির মিডিয়া সেল থেকে জানানো হয়, কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না। এর ফলে খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার বিষয়টি পিছিয়ে রোববার ৭ ডিসেম্বর হতে পারে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শুক্রবার আসছে না। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে এটি শনিবার পৌঁছাতে পারে। ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা যদি যাত্রার জন্য উপযুক্ত থাকে এবং মেডিকেল বোর্ড সিদ্ধান্ত দিলে, ইনশা আল্লাহ ৭ তারিখ (রোববার) তিনি লন্ডনের উদ্দেশে রওনা দেবেন।’
এদিকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান ইতিমধ্যে লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন। বিমানবন্দরে নেমে সরাসরি তিনি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে গেছেন।
বিএনপির শীর্ষস্থানীয় এক নেতা আজকের পত্রিকাকে জানান, জোবাইদা রহমান এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকেই খালেদা জিয়ার সঙ্গে লন্ডন ফিরবেন।
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মধ্যে ডা. জাহিদ হোসেন, ডা. এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), ডা. ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, ডা. সাহাবুদ্দিন তালুকদার, ডা. নুরুদ্দিন আহমেদ, ডা. মো. জাফর ইকবাল, ডা. মোহাম্মদ আল মামুন থাকবেন।
চিকিৎসক দলের বাইরে খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, তারেক রহমানের সহকারী মো. আব্দুল হাই মল্লিক, খালেদা জিয়ার সহকারী একান্ত সচিব মো. মাসুদুর রহমান এবং গৃহকর্মী ফাতেমা বেগম ও রুপা শিকদার ছাড়াও এসএসএফের দুজন সদস্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে যাবেন।
দীর্ঘদিন ধরে হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস, কিডনির জটিলতাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়।
তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণ ধরা পড়ায় তখনই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে নেওয়া হয় করোনারি কেয়ার ইউনিটে। সেদিন থেকে হাসপাতালেই রয়েছেন তিনি।
অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে এভারকেয়ার হাসপাতালের ১২ সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসার তদারক করছে। চীন ও যুক্তরাজ্য থেকেও কয়েকজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক গত কয়েক দিনে বাংলাদেশে এসে মেডিকেল বোর্ডের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। এই মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তেই খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন নেওয়া হচ্ছে।

সরকারপতনের চলমান আন্দোলন চাঙা করতে জামায়াতকে সম্পৃক্ত করার তাগিদ উঠেছে বিএনপির নেতৃত্বাধীন বিরোধী শিবিরে। যুগপৎ আন্দোলনের কয়েক শরিক এরই মধ্যে এ বিষয়ে বিএনপির কাছে প্রস্তাব রেখেছে
১৬ মে ২০২৪
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় সারা দেশে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) জুমার নামাজের পর দেশের মসজিদগুলোতে বিএনপির পক্ষ থেকে এই দোয়ার আয়োজন করা হয়।
১৪ মিনিট আগে
লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
আজ শুক্রবার বেলা ১১টা ৫২ মিনিটে এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছান তিনি।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার লন্ডনের স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টার দিকে বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা দেন জুবাইদা রহমান। বেলা পৌনে ১১টার কিছুক্ষণ আগে তাঁকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের বিজি-৩০২ ফ্লাইটটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
জুবাইদা রহমান বেলা ১১টা ২৪ মিনিটে বিমানবন্দরের ভিআইপি গেট দিয়ে বের হয়ে হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা হন।

লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
আজ শুক্রবার বেলা ১১টা ৫২ মিনিটে এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছান তিনি।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার লন্ডনের স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টার দিকে বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা দেন জুবাইদা রহমান। বেলা পৌনে ১১টার কিছুক্ষণ আগে তাঁকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের বিজি-৩০২ ফ্লাইটটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
জুবাইদা রহমান বেলা ১১টা ২৪ মিনিটে বিমানবন্দরের ভিআইপি গেট দিয়ে বের হয়ে হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা হন।

সরকারপতনের চলমান আন্দোলন চাঙা করতে জামায়াতকে সম্পৃক্ত করার তাগিদ উঠেছে বিএনপির নেতৃত্বাধীন বিরোধী শিবিরে। যুগপৎ আন্দোলনের কয়েক শরিক এরই মধ্যে এ বিষয়ে বিএনপির কাছে প্রস্তাব রেখেছে
১৬ মে ২০২৪
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় সারা দেশে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) জুমার নামাজের পর দেশের মসজিদগুলোতে বিএনপির পক্ষ থেকে এই দোয়ার আয়োজন করা হয়।
১৪ মিনিট আগে
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৬ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
গতকাল বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে।
এর আগে দীর্ঘ ১৭ বছর পর গত ৬ মে দেশে এসেছিলেন জোবাইদা রহমান। এক মাস পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ব্যস্ত সময় কাটিয়ে ৫ জুন আবারো লন্ডন ফিরে যান তিনি।
এদিকে খালেদা জিয়াকে নেওয়ার জন্য কাতারের আমিরের যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল রাতে ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি আসতে বিলম্ব হচ্ছে।
কাতারের আমিরের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল রাতে ঢাকায় পৌঁছাবে—গতকাল বিকেলে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই কথা বলেছিলেন। তবে সন্ধ্যার পর দলটির মিডিয়া উইং জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কিছু টেকনিক্যাল (কারিগরি) সমস্যা দেখা দিয়েছে। এ কারণে এর যাত্রা বিলম্বিত হবে। সর্বশেষ বিএনপির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আসতে দেরি হওয়ায় আগামী রোববার খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেওয়া হতে পারে।
খালেদা জিয়ার ১৪ জন সফরসঙ্গী
পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক জাহিদ হোসেন, এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), চিকিৎসক ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, চিকিৎসক সাহাবুদ্দিন তালুকদার, চিকিৎসক নুরুদ্দিন আহমেদ, চিকিৎসক মোহাম্মদ জাফর ইকবাল, চিকিৎসক মোহাম্মদ আল মামুন, হাসান শাহরিয়ার ইকবাল (এসএসএফ), সৈয়দ সামিন মাহফুজ (এসএসএফ), আব্দুল হাই মল্লিক (ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সহকারী), মাসুদের রহমান (অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রাইভেট সেক্রেটারি), ফাতেমা বেগম (গৃহকর্মী) ও রুপা শিকদার (গৃহকর্মী)।
জোবাইদা রহমানেরও এই তালিকায় সংযুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরে খালেদা জিয়া আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুসের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন। গত ২৩ নভেম্বর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। সেখানেই ১২ দিন ধরে তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এর আগে চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যান খালেদা জিয়া। চিকিৎসার জন্য ১১৭ দিন লন্ডনে অবস্থান শেষে গত ৬ মে দেশে ফেরেন তিনি।

ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
গতকাল বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে।
এর আগে দীর্ঘ ১৭ বছর পর গত ৬ মে দেশে এসেছিলেন জোবাইদা রহমান। এক মাস পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ব্যস্ত সময় কাটিয়ে ৫ জুন আবারো লন্ডন ফিরে যান তিনি।
এদিকে খালেদা জিয়াকে নেওয়ার জন্য কাতারের আমিরের যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল রাতে ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি আসতে বিলম্ব হচ্ছে।
কাতারের আমিরের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল রাতে ঢাকায় পৌঁছাবে—গতকাল বিকেলে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই কথা বলেছিলেন। তবে সন্ধ্যার পর দলটির মিডিয়া উইং জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কিছু টেকনিক্যাল (কারিগরি) সমস্যা দেখা দিয়েছে। এ কারণে এর যাত্রা বিলম্বিত হবে। সর্বশেষ বিএনপির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আসতে দেরি হওয়ায় আগামী রোববার খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেওয়া হতে পারে।
খালেদা জিয়ার ১৪ জন সফরসঙ্গী
পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক জাহিদ হোসেন, এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), চিকিৎসক ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, চিকিৎসক সাহাবুদ্দিন তালুকদার, চিকিৎসক নুরুদ্দিন আহমেদ, চিকিৎসক মোহাম্মদ জাফর ইকবাল, চিকিৎসক মোহাম্মদ আল মামুন, হাসান শাহরিয়ার ইকবাল (এসএসএফ), সৈয়দ সামিন মাহফুজ (এসএসএফ), আব্দুল হাই মল্লিক (ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সহকারী), মাসুদের রহমান (অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রাইভেট সেক্রেটারি), ফাতেমা বেগম (গৃহকর্মী) ও রুপা শিকদার (গৃহকর্মী)।
জোবাইদা রহমানেরও এই তালিকায় সংযুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরে খালেদা জিয়া আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুসের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন। গত ২৩ নভেম্বর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। সেখানেই ১২ দিন ধরে তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এর আগে চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যান খালেদা জিয়া। চিকিৎসার জন্য ১১৭ দিন লন্ডনে অবস্থান শেষে গত ৬ মে দেশে ফেরেন তিনি।

সরকারপতনের চলমান আন্দোলন চাঙা করতে জামায়াতকে সম্পৃক্ত করার তাগিদ উঠেছে বিএনপির নেতৃত্বাধীন বিরোধী শিবিরে। যুগপৎ আন্দোলনের কয়েক শরিক এরই মধ্যে এ বিষয়ে বিএনপির কাছে প্রস্তাব রেখেছে
১৬ মে ২০২৪
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় সারা দেশে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) জুমার নামাজের পর দেশের মসজিদগুলোতে বিএনপির পক্ষ থেকে এই দোয়ার আয়োজন করা হয়।
১৪ মিনিট আগে
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৬ ঘণ্টা আগে
লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে