Ajker Patrika

বিএনপির ভাবনায় দল পুনর্গঠন

রেজা করিম, ঢাকা
বিএনপির ভাবনায় দল পুনর্গঠন

সরকার পতনের আন্দোলনে ব্যর্থতার পর দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাতিলের দাবিতে আন্দোলনরত বিএনপির এখন মূল লক্ষ্য দল পুনর্গঠন। এ জন্য মাঠের বড় কর্মসূচিতে না গিয়ে ইফতার মাহফিলের মাধ্যমে হতাশ নেতা-কর্মীদের উজ্জীবিত করতে জোর দিচ্ছেন নীতিনির্ধারকেরা। বিএনপির সূত্রে এসব জানা গেছে। 

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন বাতিলের দাবিতে আন্দোলন করলেও গত দেড় মাসে বড় কোনো কর্মসূচি দিতে পারেনি বিএনপি। দলের মহাসচিব ও স্থায়ী কমিটির দুই সদস্য মুক্তি পেলেও

সামনে মাঠের বড় কোনো কর্মসূচির সম্ভাবনা কম। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় সেটাই স্পষ্ট করলেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আপাতত কর্মসূচি নিয়ে আমরা চিন্তা করছি না। বিশেষ করে বড় কর্মসূচির কথা ভাবছি না। তবে পরিস্থিতি তৈরি হলে সেটা ভিন্ন কথা।’ 

বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্যরাও দল পুনর্গঠনে জোর দিচ্ছেন। গত সোমবার রাতে দলের স্থায়ী কমিটির ভার্চুয়াল বৈঠকেও বিষয়টি আলোচনা হয়। সূত্র বলেছে, বৈঠকে বিভিন্ন বিষয়ের সঙ্গে দল পুনর্গঠন ও আন্দোলন নিয়েও কথা হয়েছে। আন্দোলনের স্বার্থে কারাবন্দী নেতা-কর্মীদের দ্রুত মুক্তির বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হয়। ত্যাগী নেতা-কর্মীদের মূল্যায়নের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। রমজানে ইফতার অনুষ্ঠানের বাইরে প্রয়োজন ও পরিস্থিতি অনুযায়ী জনসম্পৃক্ত ইস্যুতে সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি নিয়ে মাঠে থাকার কথাও বলা হয়। নেতারা বলেছেন, ইফতার মাহফিল হতাশ নেতা-কর্মীদের চাঙা করতে ভূমিকা রাখবে। এ ছাড়া গ্রেপ্তার নেতাদের অনুপস্থিতিতে দায়িত্ব পালন করা নেতাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে তাঁদেরও মূল্যায়ন করা হবে। 

ওই বৈঠকে অংশ নেন প্রায় সাড়ে তিন মাস পর কারামুক্ত বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস ও আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। 

জানতে চাইলে সেলিমা রহমান বলেন, কোনো কর্মসূচি ঠিক করা হয়নি। প্রয়োজন হলে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। 

বিএনপির আন্দোলন প্রসঙ্গে গতকাল সকালে আজিমপুর কবরস্থানে ভাষাশহীদদের শ্রদ্ধা জানানোর পর দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী সাংবাদিকদের বলেন, ‘এক দফার আন্দোলন চলছে। আমাদের যে অভীষ্ট, সেটি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত এই আন্দোলন চলবে।’ আন্দোলন ঝিমিয়ে পড়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমাদের নেতা-কর্মীরা হতাশ নন, তাঁরা উজ্জীবিত।’ 

বিএনপির দাবি, গত বছরের অক্টোবরের শেষ সপ্তাহ থেকে চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুলসহ সারা দেশে অন্তত ২৪ থেকে ২৫ হাজার নেতা-কর্মী ও সমর্থককে গ্রেপ্তার করা হয়। ইতিমধ্যে বিএনপির মহাসচিব, স্থায়ী কমিটির দুই সদস্যসহ সামনের সারির অনেক নেতা-কর্মী মুক্তি পেয়েছেন। গতকাল মুক্তি পান বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল। বিএনপির নেতারা বলছেন, নেতা-কর্মীরা মুক্ত হতে থাকায় দলে কিছুটা চাঙাভাব ফিরলেও স্বস্তি আসেনি। এখনো স্বাধীনভাবে কর্মকাণ্ড চালাতে দেওয়া হচ্ছে না। এই অবস্থায় শিগগির কঠোর অবস্থানে যাওয়ার সুযোগ নেই। 

সম্প্রতি কারামুক্ত বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স গতকাল বলেন, ‘আমরা এক দফার আন্দোলনেই আছি। এখন একটু দম নিচ্ছি। দল গোছানোর কাজ করছি। পাশাপাশি আন্দোলনও চলবে।’ 

সূত্র বলেছে, দলের দুঃসময়ে এবং বিগত দিনের আন্দোলনে ত্যাগ স্বীকার করা নেতা-কর্মীদের মূল্যায়নের সিদ্ধান্ত হয়েছে সোমবার রাতের বৈঠকে। আসন্ন পবিত্র রমজান মাসে এবারও ইফতার মাহফিল করার সিদ্ধান্ত হয়। এতিম, আলেম-ওলামা, কূটনীতিক, রাজনীতিক এবং পেশাজীবীদের সম্মানে কেন্দ্রীয়ভাবে ইফতারের আয়োজন করা হবে। সাংগঠনিক বিভাগ ও জেলাতেও ইফতারের আয়োজন থাকবে। বিএনপির অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনগুলোও ইফতারের আয়োজন করবে। ইফতার অনুষ্ঠানের সঙ্গে কারামুক্ত নেতা-কর্মীদের জন্য সংবর্ধনারও চিন্তা করছে বিএনপি। ১০টি সাংগঠনিক বিভাগে এর আয়োজন করা হবে। এসব অনুষ্ঠানে সিনিয়র নেতারা অংশ নেবেন। এর মধ্য দিয়ে নেতা-কর্মীদের মনোবল চাঙা হবে বলে মনে করছেন বিএনপির নীতিনির্ধারকেরা।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ঢাকা-১২ আসন এলাকায় বিক্ষোভ-মিছিলের ডাক এনসিপির

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
ঢাকা-১২ আসন এলাকায় বিক্ষোভ-মিছিলের ডাক এনসিপির

শরিফ ওসমান হাদিকে নির্মমভাবে হত্যার প্রতিবাদে ঢাকা-১২ আসন এলাকায় বিক্ষোভ-মিছিলের ডাক দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে বিক্ষোভ-মিছিলটি অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে।

এনসিপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব নাহিদা সারওয়ার নিভা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নাহিদা সারওয়ার নিভা জানিয়েছেন, ফার্মগেট আনন্দ সিনেমা হলের সামনে থেকে এই বিক্ষোভ-মিছিল শুরু হবে। এতে তিনি নিজেও উপস্থিত থাকবেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের ওপর হামলা স্বাধীন গণমাধ্যমের ওপর নগ্ন আঘাত: জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের ওপর হামলা স্বাধীন গণমাধ্যমের ওপর নগ্ন আঘাত: জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট

সন্ত্রাসী হামলায় জুলাই যোদ্ধা ওসমান হাদির মৃত্যুর পর যখন সারা দেশের শোকাহত মানুষ তাঁর জন্য প্রার্থনারত, ঠিক তখন প্রতিবাদের নামে একটি স্বার্থান্বেষী মহল পরিস্থিতিকে ঘোলাটে করার জন্য দৈনিক প্রথম আলো, ডেইলি স্টারসহ দেশের বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও সাংবাদিক নূরুল কবীরের ওপর হামলা করে। এ ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে জাতীয় পার্টি ও জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট।

আজ শুক্রবার এক যৌথ বিবৃতিতে জাতীয় পার্টি ও জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ এবং জাতীয় পার্টির মহাসচিব ও ফ্রন্টের মুখপাত্র এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার এই উদ্বেগ প্রকাশ করেন।

বিবৃতিতে নেতারা বলেন, দেশপ্রেমিক ওসমান হাদির মৃত্যুতে যখন সাধারণ মানুষ শোকার্ত হয়ে প্রার্থনারত, ঠিক তখনই প্রতিবাদের নামে একটি স্বার্থান্বেষী মহল দেশের প্রধানতম গণমাধ্যম দৈনিক প্রথম আলো, ডেইলি স্টারসহ বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে; যা জাতি হিসেবে বিশ্ব দরবারে আমাদের দেশের ভাবমূর্তি চরমভাবে ক্ষুণ্ন করেছে। প্রথম আলো, ডেইলি স্টারের পাশাপাশি নিউ এইজ সম্পাদক দেশপ্রেমিক সাংবাদিক নূরুল কবীরের ওপর স্বার্থান্বেষী মহলের হামলা ও খুলনায় ডুমুরিয়াতে সাংবাদিককে হত্যা স্বাধীন গণমাধ্যমের ওপর নগ্ন আঘাতের শামিল এবং মতপ্রকাশে চরমভাবে বাধাগ্রস্ত হয়েছে।

‘এ ধরনের সব প্রকার সহিংসতার বিরুদ্ধে দলমত-জাতি-ধর্ম-নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রুখে দাঁড়াতে হবে।’

এ সময় ময়মনসিংহে এক সনাতন ধর্মাবলম্বী ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যার পর প্রকাশ্যে আগুন দিয়ে পোড়ানোর ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, ‘৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে অহিংস ও বৈষম্যহীন যে বাংলাদেশের স্বপ্ন আমরা দেখেছিলাম, সে বাংলাদেশে এ ধরনের সহিংসতা কোনোভাবেই প্রত্যাশা করা যায় না।’

এই নৃশংস অপরাধের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত গ্রেপ্তার করার জন্য দাবি জানান জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের নেতারা।

এ ছাড়া চট্টগ্রামে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনারের বাসভবনে হামলার প্রচেষ্টা এবং ছায়ানট ভবনে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানান তাঁরা।

সহিংসতা ও প্রতিহিংসার পথ পরিহার করে সবাইকে শান্তির পথে ফিরে আসার আহ্বান জানান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও রুহুল আমিন হাওলাদার।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ভারতীয় হাইকমিশন বন্ধ ও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবিতে ছাত্র অধিকার পরিষদের বিক্ষোভের ডাক

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
ভারতীয় হাইকমিশন বন্ধ ও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবিতে ছাত্র অধিকার পরিষদের বিক্ষোভের ডাক

বাংলাদেশে ভারতীয় হাইকমিশন বন্ধ ও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীরের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ডেকেছে বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ।

আজ সন্ধ্যা ৭টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যে এ বিক্ষোভ কর্মসূচি ডাক দেন ছাত্র অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ সানাউল্লাহ হক।

সানাউল্লাহ হক বলেন, শহীদ ওসমান হাদি হত্যার বিচার ও আসামিদের বাংলাদেশে ফিরিয়ে না দেওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশে ভারতীয় হাইকমিশন বন্ধ করে দিতে হবে। একই সঙ্গে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীরকে পদত্যাগ করতে হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

শোক ও ঐক্যের মাঝে একটি সুযোগ সন্ধানী মহল নৈরাজ্য সৃষ্টি করে চলেছে: যুব বাঙালি

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
শোক ও ঐক্যের মাঝে একটি সুযোগ সন্ধানী মহল নৈরাজ্য সৃষ্টি করে চলেছে: যুব বাঙালি

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখ যোদ্ধা, প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর ও অদলীয় রাজনৈতিক-সামাজিক চিন্তার তারুণ্যের প্রতীক ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে যুব বাঙালি। সংগঠনটি বলছে, ওসমান হাদির মৃত্যুতে সারা দেশে ছড়িয়ে পড়া শোক ও ঐক্যের মাঝে একটি সুযোগ সন্ধানী মহল নৈরাজ্য সৃষ্টি করে চলেছে। যা কি না জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঐক্যকে বিনষ্ট করার ষড়যন্ত্রের শামিল। এ বিষয়ে সব রাজনৈতিক দল ও সামাজিক শক্তিসমূহকে সতর্ক ও সংযত হওয়ার আহ্বান জানানো হয়।

আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সংগঠনটির পক্ষ থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে জাতীয়ভাবে যে ঐক্য গড়ে উঠেছিল তাকে কাঠামোগত রূপ দিতে ব্যর্থ হওয়ায় দেশের রাজনৈতিক দল, সামাজিক-সাংস্কৃতিক ও শ্রেণি-পেশার মানুষ রাজনৈতিক নিরাপত্তাহীনতায় পড়ে গেছে। এই পরিস্থিতিতে একটি সুযোগ সন্ধানী মহল আগে থেকেই অভ্যুত্থানকারী শক্তির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিল।’

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আধিপত্যবাদবিরোধী ওসমান হাদির ওপর হামলা রাজনৈতিক সামাজিক নিরাপত্তাহীনতা ও জাতীয় ঐক্যে ফাটলের ইঙ্গিত বহন করে, তাঁর মৃত্যুতে যখন জাতি পুনরায় ঐক্যের সুযোগ পেয়েছে তখন সেই সুযোগ সন্ধানী গোষ্ঠী নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে সংবাদমাধ্যম, সাংস্কৃতিক সংগঠনে অগ্নিসংযোগ এবং সাংবাদিক ও সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর ওপর হামলা চালাচ্ছে।’

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ওসমান হাদি কখনোই সংবাদমাধ্যম কিংবা সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়াকে সমর্থন করতেন না, সুতরাং তাঁর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে যারা এসব নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে—তারা কখনই ওসমান হাদিকে ধারণ করে না।’ এমন পরিস্থিতিতে ছাত্র-যুবসমাজ, রাজনৈতিক দল ও সামাজিক শক্তিসমূহকে সতর্ক, সংযত ও দায়িত্বশীল হওয়ার আহ্বান জানানো হয় বিবৃতিতে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত