Ajker Patrika

হজযাত্রীদের নির্ধারিত হোটেলে না তোলায় ৮ এজেন্সিকে শোকজ 

আপডেট : ২৪ মে ২০২৩, ১০: ১৪
হজযাত্রীদের নির্ধারিত হোটেলে না তোলায় ৮ এজেন্সিকে শোকজ 

হজযাত্রীদের ভিসা অনুযায়ী হোটেলে না উঠিয়ে অন্য হোটেল ভাড়া করা এবং হাজিদের তদারকি না করায় আট হজ এজেন্সিকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। এজেন্সিগুলো হলো আল কাশেম ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরস, ইউরো বেঙ্গল ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরিজম, ইউরোপা ট্রাভেলস, কে আই ট্রাভেলস, এল আর ট্রাভেলস, এন জেড ফাউন্ডেশন অ্যান্ড হজ মিশন, শাকের ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলস এবং সানজারি ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরস।

নোটিশে বলা হয়, আপনাদের হজ এজেন্সির বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে যে, গত ২১ মে বিজি-৩০০৫ নম্বর ফ্লাইটে আটটি এজেন্সির হজযাত্রী মক্কায় পাঠানো হয়। এজেন্সিগুলোর হজযাত্রীদের ভিসা যে হোটেলের ঠিকানায় করা হয়েছে, সেই হোটেলে তাদের না উঠিয়ে মক্কার বিভিন্ন ফিতরা করা হোটেলে তাঁদের ওঠার জন্য পাঠানো হয়েছে। মক্কার এসব হোটেলে হজযাত্রীদের রিসিভ করার জন্য এজেন্সির কোনো প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন না। ফলে এই হজযাত্রীরা তাঁদের জন্য নির্ধারিত হোটেল খুঁজে পেতে সমস্যায় পড়েন। ভিসা অনুসারে হোটেল না হওয়ায় তাঁদের লাগেজ হোটেলে পৌঁছাতে সমস্যা হয়। পরে হজ মিশনের প্রচেষ্টায় বিষয়টি সমাধান হলেও হজ মিশনের জন্য এটি বিব্রতকর অবস্থা সৃষ্টি করে।

এ ধরনের অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনা সুষ্ঠু হজ ব্যবস্থাপনার অন্তরায়; যার কারণে ‘হজ ও ওমরাহ ব্যবস্থাপনা আইন, ২০২১’-এর ১২ ধারা অনুযায়ী প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণের কারণ বিদ্যমান। তাই হজ এজেন্সিগুলোর বিরুদ্ধে আইনের ১৩ ধারা অনুযায়ী কেন প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না, সেই জবাব আগামী তিন দিনের মধ্যে মন্ত্রণালয়ে দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ট্রেনের বর্ধিত ভাড়া প্রত্যাহারের দাবি জাতীয় কমিটির

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
রাজশাহী ছাড়ার পর থেমে থেমে যায় মধুমতি এক্সপ্রেস ট্রেন। ছবি: আজকের পত্রিকা
রাজশাহী ছাড়ার পর থেমে থেমে যায় মধুমতি এক্সপ্রেস ট্রেন। ছবি: আজকের পত্রিকা

রাষ্ট্রীয় গণপরিবহন ট্রেনের ভাড়া বৃদ্ধির প্রতিবাদ জানিয়ে অবিলম্বে বর্ধিত ভাড়া প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে নৌ, সড়ক ও রেলপথ রক্ষা জাতীয় কমিটি।

আজ রোববার সংগঠনের সভাপতি হাজি মোহাম্মদ শহীদ মিয়া ও সাধারণ সম্পাদক আশীষ কুমার দে এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি এই আহ্বান জানান।

বিবৃতিতে বলা হয়, রেল কর্তৃপক্ষ ঢাকা-কক্সবাজারসহ পূর্বাঞ্চর রেলের ছয় রুটে ট্রেনের ভাড়া বাড়িয়েছে, যা গতকাল শনিবার থেকে কার্যকর হয়েছে।

বিভিন্ন রেলসেতুর মাশুল বাড়িয়ে পূর্বাঞ্চল রেলের যাত্রীদের ভাড়া বৃদ্ধির সিদ্ধান্তকে ‘হঠকারী’ উল্লেখ করে নাগরিক সংগঠনটির পক্ষ থেকে বলা হয়, এ নিয়ে ছয় রুটে গত ১৩ বছরে পাঁচ দফা ভাড়া বাড়ানো হয়েছে।

বিবৃতিতে জাতীয় কমিটির নেতারা বলেন, ওষুধ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যসহ দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা কষ্টকর হয়ে উঠেছে। এই অবস্থায় আকস্মিক ট্রেনের ভাড়া বৃদ্ধির কারণে এসব রুটের নিয়মিত যাত্রীদের জীবনযাত্রা আরও দুর্বিষহ হয়ে উঠবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ভোটের আগে তিন বাহিনীর প্রধানদের সঙ্গে ইসির বৈঠক

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৩: ৩৭
নির্বাচন ভবনে পৌঁছালে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবলায়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ তিন বাহিনী প্রধানকে আলাদা আলাদাভাবে অভ্যর্থনা জানান। ছবি : আজকের পত্রিকা
নির্বাচন ভবনে পৌঁছালে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবলায়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ তিন বাহিনী প্রধানকে আলাদা আলাদাভাবে অভ্যর্থনা জানান। ছবি : আজকের পত্রিকা

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি পর্যালোচনায় তিন বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে বসেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

আজ রোববার দুপুর ১২টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে এই বৈঠক শুরু হয়। বৈঠকে চার নির্বাচন কমিশনার ও ইসি সচিব উপস্থিত রয়েছেন। ভোটের তফসিল ঘোষণার পর তিন বাহিনীর প্রধানদের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের এটি প্রথম সাক্ষাৎ।

বৈঠকে সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ নাজমুল হাসান এবং বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন উপস্থিত রয়েছেন। নির্বাচন ভবনে পৌঁছালে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ তিন বাহিনীর প্রধানদের আলাদাভাবে অভ্যর্থনা জানান।

বৈঠকে ১২ ফেব্রুয়ারির ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং গণভোট উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির সার্বিক অবস্থা পর্যালোচনা হতে পারে।

এদিকে আজ বেলা আড়াইটায় নির্বাচন ভবনের সম্মেলনকক্ষে সিইসির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠেয় সভায় প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, তিন বাহিনীর প্রধান বা তাঁদের উপযুক্ত প্রতিনিধি, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার, মহাপুলিশ পরিদর্শক (আইজিপি), এনএসআই, ডিজিএফআই, কোস্ট গার্ড, বিজিবি, র‍্যাব, আনসার ও ভিডিপির মহাপরিচালক এবং ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার উপস্থিত থাকবেন।

ইসির জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন মল্লিক জানান, দুপুর ১২টায় তিন বাহিনীর প্রধানেরা নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে সাক্ষাতের পর বেলা আড়াইটায় আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত সভা অনুষ্ঠিত হবে। সভা শেষে বেসমেন্টে গণমাধ্যমে এ বিষয়ে ব্রিফিং করা হবে।

নির্বাচন ভবনে পৌঁছালে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবলায়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ তিন বাহিনী প্রধানকে আলাদা আলাদাভাবে অভ্যর্থনা জানান। ছবি : আজকের পত্রিকা
নির্বাচন ভবনে পৌঁছালে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবলায়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ তিন বাহিনী প্রধানকে আলাদা আলাদাভাবে অভ্যর্থনা জানান। ছবি : আজকের পত্রিকা

সভার আলোচ্যসূচির মধ্যে রয়েছে নির্বাচন-পূর্ব আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি পর্যালোচনা, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও সন্ত্রাসী কার্যক্রম রোধে যৌথ বাহিনীর কার্যক্রম, প্রার্থী ও রাজনৈতিক দলের জন্য প্রণীত আচরণ বিধিমালা, ২০২৫ অনুযায়ী আচরণবিধি প্রতিপালন এবং নির্বাচনী পরিবেশ বজায় রাখার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিষয়াদি পর্যালোচনা এবং বিবিধ বিষয়ে আলোচনা হবে।

নির্বাচন ভবনে পৌঁছালে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবলায়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ তিন বাহিনী প্রধানকে আলাদা আলাদাভাবে অভ্যর্থনা জানান। ছবি : আজকের পত্রিকা
নির্বাচন ভবনে পৌঁছালে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবলায়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ তিন বাহিনী প্রধানকে আলাদা আলাদাভাবে অভ্যর্থনা জানান। ছবি : আজকের পত্রিকা

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

চট্টগ্রামে ভারতীয় ভিসা সেন্টার অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
আপডেট : ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২: ১৩
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট ঝুঁকির কারণে চট্টগ্রামে ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে বলে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। ইন্ডিয়ান ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টার (আইভ্যাক) বাংলাদেশের ওয়েবসাইটে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়।

নির্দেশনায় বলা হয়, চট্টগ্রামের ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনে (এএইচসিআই) সাম্প্রতিক নিরাপত্তা পরিস্থিতির কারণে চট্টগ্রাম আইভিএসি বা আইভ্যাকে ভারতীয় ভিসা কার্যক্রম আজ রোববার, অর্থাৎ ২১ ডিসেম্বর থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত স্থগিত থাকবে। পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে ভিসা সেন্টার পুনরায় খোলার ঘোষণা দেওয়া হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

দক্ষিণ সুদানে নিহত ৬ শান্তিরক্ষীর জানাজা সম্পন্ন

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
আপডেট : ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১: ৫১
রোববার ঢাকা সেনানিবাসের কেন্দ্রীয় মসজিদে ৬ শান্তিরক্ষীর জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। ছবি: সংগৃহীত
রোববার ঢাকা সেনানিবাসের কেন্দ্রীয় মসজিদে ৬ শান্তিরক্ষীর জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। ছবি: সংগৃহীত

দক্ষিণ সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের হামলায় নিহত বাংলাদেশি ছয় সেনাসদস্যের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রোববার সকাল সোয়া ৯টার পর ঢাকা সেনানিবাসের কেন্দ্রীয় মসজিদে তাঁদের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।

নিহত ছয় শান্তিরক্ষী হলেন নাটোরের বাসিন্দা করপোরাল মো. মাসুদ রানা, কুড়িগ্রামের বাসিন্দা সৈনিক মো. মমিনুল ইসলাম ও সৈনিক শান্ত মণ্ডল, রাজবাড়ীর বাসিন্দা সৈনিক শামীম রেজা, কিশোরগঞ্জের বাসিন্দা মেস ওয়েটার মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম এবং গাইবান্ধার বাসিন্দা লন্ড্রি কর্মচারী মো. সবুজ মিয়া।

জানাজার আগে নিহত সেনাসদস্যদের জীবনবৃত্তান্ত পড়ে শোনানো হয়। পাশাপাশি তাঁদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া করা হয়।

জানাজায় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল এম নাজমুল হাসান ও বিমানবাহিনীন প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁনসহ সশস্ত্র বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় নিহত শান্তিরক্ষীদের পরিবারের সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।

জানাজার পর নিহত শান্তিরক্ষীদের কফিনে রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানানো হয়। এরপর তিন বাহিনীর পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানানো হয়। পরে ছয় সেনাসদস্যের মরদেহ হেলিকপ্টারে করে তাঁদের নিজ নিজ গ্রামের বাড়িতে পাঠানো হয়।

১৩ ডিসেম্বর সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিকস বেসে বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র গোষ্ঠীর ড্রোন হামলায় দায়িত্বে থাকা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয়জন শান্তিরক্ষী নিহত হন। আহত হন আরও ৯ শান্তিরক্ষী। তাঁরা হলেন কুষ্টিয়ার বাসিন্দা লেফটেন্যান্ট কর্নেল খোন্দকার খালেকুজ্জামান, দিনাজপুরের বাসিন্দা সার্জেন্ট মো. মোস্তাকিম হোসেন, ঢাকার বাসিন্দা করপোরাল আফরোজা পারভিন ইতি, বরগুনার বাসিন্দা ল্যান্স করপোরাল মহিবুল ইসলাম, কুড়িগ্রামের বাসিন্দা সৈনিক মো. মেজবাউল কবির, রংপুরের বাসিন্দা সৈনিক মোসা. উম্মে হানি আক্তার, মানিকগঞ্জের বাসিন্দা সৈনিক চুমকি আক্তার এবং নোয়াখালীর বাসিন্দা সৈনিক মো. মানাজির আহসান।

গতকাল শনিবার সকালে ছয় শান্তিরক্ষীর মরদেহ বিশেষ ফ্লাইটে ঢাকায় আনা হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত