
পানি ছাড়া কারও পক্ষে বাঁচা সম্ভব নয়। নানাভাবে পানি আমাদের জীবনকে প্রভাবিত করে। তবে পৃথিবীর মোট পানির কেবল ১ শতাংশ আমাদের জন্য ব্যবহারযোগ্য। বাকি ৯৯ শতাংশই লবণাক্ত, বরফ কিংবা পাতাল দিয়ে প্রবাহিত। গোটা বিশ্বেই এখন পানির সংকট। আর এই সমস্যার বেশ কয়েকটি কারণ আছে। এই সংকট চাষাবাদ থেকে মানুষের স্বাস্থ্য—সবকিছুতেই প্রভাব বিস্তার করছে। বিশ্ব পানি দিবসে পৃথিবীজুড়ে পানিসংকটের প্রধান কারণগুলো তুলে ধরছি পাঠকদের জন্য।
জলবায়ু পরিবর্তন
স্বাভাবিকভাবেই বিশ্বজুড়ে পানির সংকটের একটি বড় কারণ জলবায়ু পরিবর্তন। আবার জলবায়ু পরিবর্তনের বড় একটি কারণ বন-জঙ্গল উজাড়। এতে যেসব জায়গায় বনাঞ্চল কাটা পড়ে, তার আশপাশের এলাকার তাপমাত্রা যায় বেড়ে। আফ্রিকার সাব-সাহারা অঞ্চলে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট খরায় ৮০ শতাংশ জমি পতিত থেকে যাচ্ছে। এদিকে মুদ্রার অপর পিঠ যদি চিন্তা করেন, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি মিষ্টি পানির উৎসগুলোকে লবণাক্ত করে ফেলছে। তার মানে, ওই পানি আর মানুষের ব্যবহারের উপযোগী থাকছে না।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ
ইউনিসেফের এক রিপোর্টে দেখা যায় ২০০১ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত প্রাকৃতিক দুর্যোগের ৭৫ শতাংশ পানিসংক্রান্ত। এর মধ্যে যেমন আছে খরা, তেমনি আছে বন্যা। বন্যায় পরিষ্কার পানির অনেক উৎস নষ্ট কিংবা দূষিত হয়ে যায়। এতে শুধু যে মানুষের বিশুদ্ধ খাবার পানির অভাব দেখা দেয় তা নয়, পানিবাহিত বিভিন্ন রোগ যেমন ডায়রিয়ার ঝুঁকিও বেড়ে যায়।
যুদ্ধ আর সংঘাত
সিরিয়ার বর্তমান সমস্যা একে পানিসংকটের দিকে ঠেলে দিয়েছে। কারণ যুদ্ধে বিশুদ্ধ পানির জন্য প্রয়োজনীয় অনেক অবকাঠামো ধ্বংস হয়ে গেছে। এতে দেশটিতে বাস করা বিপুলসংখ্যক মানুষের চরম স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হচ্ছে। এদিকে মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্রের দীর্ঘস্থায়ী সংঘাতের অন্য একটি বিষয় আমাদের চোখের সামনে চলে এসেছে। দেখা যায় সশস্ত্র বিভিন্ন গ্রুপ গ্রামগুলোর কুয়া ও পানির বিভিন্ন উৎসকে টার্গেট করছে। ক্ষুধাকে যেমন যুদ্ধের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়, অনেকটা সেভাবে সংঘাতে ব্যবহার করা হচ্ছে পানিকে।
ব্যবহৃত পানি
কখনো কখনো কোনো এলাকায় দেখা যায় প্রচুর পানি আছে, যদিও এই পানি পান করার জন্য নিরাপদ কি না, সেটা আলাদা বিষয়। পৃথিবীর অনেক জায়গায়ই ব্যবহার করা পানি সঠিকভাবে কাজে লাগানোর তেমন সুযোগ নেই। অর্থাৎ, মানুষের ব্যবহারের কারণে যেসব পানি ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যেমন ঘরের বিভিন্ন কাপ-প্লেট ধোয়ার কাজে যে পানি ব্যবহার করা হয়। গোটা পৃথিবীর কথা বিবেচনা করলে দেখা যায়, বাসা-বাড়ির শতকরা ৪৪ শতাংশ পানি কোনো ধরনের বিশুদ্ধকরণ ছাড়া পুনরায় ব্যবহার করা হয়। এ ছাড়া ব্যবহার করা পানির ৮০ শতাংশ প্রকৃতিতে ফিরে যায় পুনরায় ব্যবহার কিংবা বিশুদ্ধকরণ ছাড়াই। কলেরা, টাইফয়েড, আমাশয়সহ নানা ধরনের রোগের কারণ এই ব্যবহৃত পানি বা ওয়াস্টওয়াটার।
পানির অপচয়
পানির অপচয় পানিসংকটের একটি বড় কারণ। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, ঘরের ছাদের ট্যাংকি উপচে পানি পড়া, অকারণে কল ছেড়ে রাখা ইত্যাদি। আপাতদৃষ্টিতে এগুলোকে ছোটখাটো বিষয় মনে হলেও এগুলো একসঙ্গে মেলালে বড় ধরনের পানি অপচয়ের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। পানি ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞদের দেওয়া তথ্যে জানা যায় কোনো শহরের ৩০-৪০ শতাংশ পানি এভাবে অপচয় হয়। এভাবে পৃথিবীজুড়ে আনুমানিক ৯০ হাজার গ্যালন পানির অপচয় হয়।
পানিবিষয়ক তথ্যের স্বল্পতা
পানি বিষয়ে তথ্য-উপাত্তের স্বল্পতাও পানি সমস্যায় ভূমিকা রাখে। জাতিসংঘের পানিবিষয়ক রিপোর্টে ৩০০ কোটি মানুষের কাছ থেকে পানি ব্যবহারের ব্যাপারে কোনো তথ্য সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি। আর ওই সব মানুষের বাস এমন এলাকাগুলোতে, যেখানে তালিকার অন্য বিষয়গুলোও প্রভাব বিস্তার করছে। তার মানে, এসব মানুষ বিশুদ্ধ পানি পান করছে না এমন একটা আশঙ্কা থেকে যায়। আর যখন পৃথিবীর সব নদী, হ্রদ ও ব্যবহার উপযোগী পানির তথ্য পাওয়া যাবে, তখন পানিসংক্রান্ত সমস্যার সমাধান করা সহজ হবে।
একসঙ্গে কাজ না করা
পানির অনেক উৎসই দুই কিংবা তার চেয়ে বেশি দেশের মধ্যে পড়েছে। তার মানে একসঙ্গে এর তত্ত্বাবধান করলে এগুলোর জন্য ভালো হবে। ধরুন কোনো একটি আন্তর্জাতিক নদী বা হ্রদের এক পাশের দেশটি একে পরিচ্ছন্ন ও সুস্থ রাখতে সব ধরনের কাজ করেছে। কিন্তু অপর দেশটি একই ধরনের যত্ন না নিলে যে দেশটি নিয়ম মেনে চলেছে তার কাজও অনেকটা নষ্ট হয়ে যাবে।
অবকাঠামোর অভাব
অনেক দেশেই পানির উৎসগুলো ঠিকভাবে ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামোর অভাব আছে। এতে যাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তাদের কাছে পরিষ্কার পানি পৌঁছানো বাধাগ্রস্ত হয়। এটা ঠিক, অনেক ক্ষেত্রেই এ ধরনের অবকাঠামো স্থাপন খরচসাপেক্ষ। তবে পানির প্রয়োজনীয়তা আরও বেশি।
শরণার্থী সমস্যা
এটিও পানিসংকটের একটি কারণ। পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় শরণার্থীরা আশ্রয় নেওয়ায় ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় পরিণত হয়েছে। ফলে এসব জায়গায় পানির যে উৎস বা অবকাঠামো আছে, তার ওপর বাড়তি প্রভাব ফেলছে। অনেক সময়ই মানুষ যুদ্ধ কিংবা অন্য কোনো কারণে সীমান্ত পেরিয়ে পাশের দেশে আশ্রয় নেয়। দেখা গেল যে জায়গাটিতে তারা আশ্রয় নিয়েছে, সেখানে আগে থেকেই জলবায়ুজনিত সমস্যা কিংবা পানির সংকট আছে।
সূত্র: কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইউএস

পানি ছাড়া কারও পক্ষে বাঁচা সম্ভব নয়। নানাভাবে পানি আমাদের জীবনকে প্রভাবিত করে। তবে পৃথিবীর মোট পানির কেবল ১ শতাংশ আমাদের জন্য ব্যবহারযোগ্য। বাকি ৯৯ শতাংশই লবণাক্ত, বরফ কিংবা পাতাল দিয়ে প্রবাহিত। গোটা বিশ্বেই এখন পানির সংকট। আর এই সমস্যার বেশ কয়েকটি কারণ আছে। এই সংকট চাষাবাদ থেকে মানুষের স্বাস্থ্য—সবকিছুতেই প্রভাব বিস্তার করছে। বিশ্ব পানি দিবসে পৃথিবীজুড়ে পানিসংকটের প্রধান কারণগুলো তুলে ধরছি পাঠকদের জন্য।
জলবায়ু পরিবর্তন
স্বাভাবিকভাবেই বিশ্বজুড়ে পানির সংকটের একটি বড় কারণ জলবায়ু পরিবর্তন। আবার জলবায়ু পরিবর্তনের বড় একটি কারণ বন-জঙ্গল উজাড়। এতে যেসব জায়গায় বনাঞ্চল কাটা পড়ে, তার আশপাশের এলাকার তাপমাত্রা যায় বেড়ে। আফ্রিকার সাব-সাহারা অঞ্চলে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট খরায় ৮০ শতাংশ জমি পতিত থেকে যাচ্ছে। এদিকে মুদ্রার অপর পিঠ যদি চিন্তা করেন, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি মিষ্টি পানির উৎসগুলোকে লবণাক্ত করে ফেলছে। তার মানে, ওই পানি আর মানুষের ব্যবহারের উপযোগী থাকছে না।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ
ইউনিসেফের এক রিপোর্টে দেখা যায় ২০০১ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত প্রাকৃতিক দুর্যোগের ৭৫ শতাংশ পানিসংক্রান্ত। এর মধ্যে যেমন আছে খরা, তেমনি আছে বন্যা। বন্যায় পরিষ্কার পানির অনেক উৎস নষ্ট কিংবা দূষিত হয়ে যায়। এতে শুধু যে মানুষের বিশুদ্ধ খাবার পানির অভাব দেখা দেয় তা নয়, পানিবাহিত বিভিন্ন রোগ যেমন ডায়রিয়ার ঝুঁকিও বেড়ে যায়।
যুদ্ধ আর সংঘাত
সিরিয়ার বর্তমান সমস্যা একে পানিসংকটের দিকে ঠেলে দিয়েছে। কারণ যুদ্ধে বিশুদ্ধ পানির জন্য প্রয়োজনীয় অনেক অবকাঠামো ধ্বংস হয়ে গেছে। এতে দেশটিতে বাস করা বিপুলসংখ্যক মানুষের চরম স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হচ্ছে। এদিকে মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্রের দীর্ঘস্থায়ী সংঘাতের অন্য একটি বিষয় আমাদের চোখের সামনে চলে এসেছে। দেখা যায় সশস্ত্র বিভিন্ন গ্রুপ গ্রামগুলোর কুয়া ও পানির বিভিন্ন উৎসকে টার্গেট করছে। ক্ষুধাকে যেমন যুদ্ধের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়, অনেকটা সেভাবে সংঘাতে ব্যবহার করা হচ্ছে পানিকে।
ব্যবহৃত পানি
কখনো কখনো কোনো এলাকায় দেখা যায় প্রচুর পানি আছে, যদিও এই পানি পান করার জন্য নিরাপদ কি না, সেটা আলাদা বিষয়। পৃথিবীর অনেক জায়গায়ই ব্যবহার করা পানি সঠিকভাবে কাজে লাগানোর তেমন সুযোগ নেই। অর্থাৎ, মানুষের ব্যবহারের কারণে যেসব পানি ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যেমন ঘরের বিভিন্ন কাপ-প্লেট ধোয়ার কাজে যে পানি ব্যবহার করা হয়। গোটা পৃথিবীর কথা বিবেচনা করলে দেখা যায়, বাসা-বাড়ির শতকরা ৪৪ শতাংশ পানি কোনো ধরনের বিশুদ্ধকরণ ছাড়া পুনরায় ব্যবহার করা হয়। এ ছাড়া ব্যবহার করা পানির ৮০ শতাংশ প্রকৃতিতে ফিরে যায় পুনরায় ব্যবহার কিংবা বিশুদ্ধকরণ ছাড়াই। কলেরা, টাইফয়েড, আমাশয়সহ নানা ধরনের রোগের কারণ এই ব্যবহৃত পানি বা ওয়াস্টওয়াটার।
পানির অপচয়
পানির অপচয় পানিসংকটের একটি বড় কারণ। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, ঘরের ছাদের ট্যাংকি উপচে পানি পড়া, অকারণে কল ছেড়ে রাখা ইত্যাদি। আপাতদৃষ্টিতে এগুলোকে ছোটখাটো বিষয় মনে হলেও এগুলো একসঙ্গে মেলালে বড় ধরনের পানি অপচয়ের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। পানি ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞদের দেওয়া তথ্যে জানা যায় কোনো শহরের ৩০-৪০ শতাংশ পানি এভাবে অপচয় হয়। এভাবে পৃথিবীজুড়ে আনুমানিক ৯০ হাজার গ্যালন পানির অপচয় হয়।
পানিবিষয়ক তথ্যের স্বল্পতা
পানি বিষয়ে তথ্য-উপাত্তের স্বল্পতাও পানি সমস্যায় ভূমিকা রাখে। জাতিসংঘের পানিবিষয়ক রিপোর্টে ৩০০ কোটি মানুষের কাছ থেকে পানি ব্যবহারের ব্যাপারে কোনো তথ্য সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি। আর ওই সব মানুষের বাস এমন এলাকাগুলোতে, যেখানে তালিকার অন্য বিষয়গুলোও প্রভাব বিস্তার করছে। তার মানে, এসব মানুষ বিশুদ্ধ পানি পান করছে না এমন একটা আশঙ্কা থেকে যায়। আর যখন পৃথিবীর সব নদী, হ্রদ ও ব্যবহার উপযোগী পানির তথ্য পাওয়া যাবে, তখন পানিসংক্রান্ত সমস্যার সমাধান করা সহজ হবে।
একসঙ্গে কাজ না করা
পানির অনেক উৎসই দুই কিংবা তার চেয়ে বেশি দেশের মধ্যে পড়েছে। তার মানে একসঙ্গে এর তত্ত্বাবধান করলে এগুলোর জন্য ভালো হবে। ধরুন কোনো একটি আন্তর্জাতিক নদী বা হ্রদের এক পাশের দেশটি একে পরিচ্ছন্ন ও সুস্থ রাখতে সব ধরনের কাজ করেছে। কিন্তু অপর দেশটি একই ধরনের যত্ন না নিলে যে দেশটি নিয়ম মেনে চলেছে তার কাজও অনেকটা নষ্ট হয়ে যাবে।
অবকাঠামোর অভাব
অনেক দেশেই পানির উৎসগুলো ঠিকভাবে ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামোর অভাব আছে। এতে যাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তাদের কাছে পরিষ্কার পানি পৌঁছানো বাধাগ্রস্ত হয়। এটা ঠিক, অনেক ক্ষেত্রেই এ ধরনের অবকাঠামো স্থাপন খরচসাপেক্ষ। তবে পানির প্রয়োজনীয়তা আরও বেশি।
শরণার্থী সমস্যা
এটিও পানিসংকটের একটি কারণ। পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় শরণার্থীরা আশ্রয় নেওয়ায় ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় পরিণত হয়েছে। ফলে এসব জায়গায় পানির যে উৎস বা অবকাঠামো আছে, তার ওপর বাড়তি প্রভাব ফেলছে। অনেক সময়ই মানুষ যুদ্ধ কিংবা অন্য কোনো কারণে সীমান্ত পেরিয়ে পাশের দেশে আশ্রয় নেয়। দেখা গেল যে জায়গাটিতে তারা আশ্রয় নিয়েছে, সেখানে আগে থেকেই জলবায়ুজনিত সমস্যা কিংবা পানির সংকট আছে।
সূত্র: কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইউএস

ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
৯ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
১ দিন আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

তাপমাত্রা খুব বেশি কমলেও আজ রোববার সকাল থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ কুয়াশাচ্ছন্ন। দেখা মেলেনি সূর্যের আলো। পাশাপাশি বইছিল হালকা হিমেল বাতাস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৬ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৭ মিনিটে।

তাপমাত্রা খুব বেশি কমলেও আজ রোববার সকাল থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ কুয়াশাচ্ছন্ন। দেখা মেলেনি সূর্যের আলো। পাশাপাশি বইছিল হালকা হিমেল বাতাস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৬ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৭ মিনিটে।

নানাভাবে পানি আমাদের জীবনকে প্রভাবিত করে। তবে পৃথিবীর মোট পানির কেবল ১ শতাংশ আমাদের জন্য ব্যবহারযোগ্য। বাকি ৯৯ শতাংশই লবণাক্ত, বরফ কিংবা পাতাল দিয়ে প্রবাহিত পানি। গোটা বিশ্বেই এখন পানির সংকট। আর এই সমস্যার বেশ কয়েকটি কারণ আছে। এই সংকট চাষাবাদ থেকে মানুষের স্বাস্থ্য—সবকিছুতেই প্রভাব বিস্তার করছে। বিশ
২২ মার্চ ২০২৩
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
১ দিন আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে আফগানিস্তানের রাজধানী শহর কাবুল।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২০২, খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা কাবুলের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ৪৯৫, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো ভারতের দিল্লি (৩৯৩), বাহরাইনের মানামা (২৬৪), ভারতের কলকাতা (২২৬) ও পাকিস্তানের করাচি (২০৩)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— দক্ষিণ পল্লবী, কল্যাণপুর, পেয়ারাবাগ রেল লাইন, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গোড়ান, শান্তা ফোরাম, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে আফগানিস্তানের রাজধানী শহর কাবুল।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২০২, খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা কাবুলের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ৪৯৫, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো ভারতের দিল্লি (৩৯৩), বাহরাইনের মানামা (২৬৪), ভারতের কলকাতা (২২৬) ও পাকিস্তানের করাচি (২০৩)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— দক্ষিণ পল্লবী, কল্যাণপুর, পেয়ারাবাগ রেল লাইন, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গোড়ান, শান্তা ফোরাম, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

নানাভাবে পানি আমাদের জীবনকে প্রভাবিত করে। তবে পৃথিবীর মোট পানির কেবল ১ শতাংশ আমাদের জন্য ব্যবহারযোগ্য। বাকি ৯৯ শতাংশই লবণাক্ত, বরফ কিংবা পাতাল দিয়ে প্রবাহিত পানি। গোটা বিশ্বেই এখন পানির সংকট। আর এই সমস্যার বেশ কয়েকটি কারণ আছে। এই সংকট চাষাবাদ থেকে মানুষের স্বাস্থ্য—সবকিছুতেই প্রভাব বিস্তার করছে। বিশ
২২ মার্চ ২০২৩
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
৯ ঘণ্টা আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে আর্দ্রতা পরিমাপ করা হয়েছে ৭৬ শতাংশ। আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আকাশে কিছুটা মেঘের আনাগোনা দেখা যেতে পারে।
অধিদপ্তর আরও বলছে, আজ দিনের তাপমাত্রায় তেমন কোনো পরিবর্তন দেখা যাবে না।
এ ছাড়া বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, এ সময় উত্তর বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
এদিকে গতকাল শুক্রবার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে আর্দ্রতা পরিমাপ করা হয়েছে ৭৬ শতাংশ। আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আকাশে কিছুটা মেঘের আনাগোনা দেখা যেতে পারে।
অধিদপ্তর আরও বলছে, আজ দিনের তাপমাত্রায় তেমন কোনো পরিবর্তন দেখা যাবে না।
এ ছাড়া বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, এ সময় উত্তর বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
এদিকে গতকাল শুক্রবার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

নানাভাবে পানি আমাদের জীবনকে প্রভাবিত করে। তবে পৃথিবীর মোট পানির কেবল ১ শতাংশ আমাদের জন্য ব্যবহারযোগ্য। বাকি ৯৯ শতাংশই লবণাক্ত, বরফ কিংবা পাতাল দিয়ে প্রবাহিত পানি। গোটা বিশ্বেই এখন পানির সংকট। আর এই সমস্যার বেশ কয়েকটি কারণ আছে। এই সংকট চাষাবাদ থেকে মানুষের স্বাস্থ্য—সবকিছুতেই প্রভাব বিস্তার করছে। বিশ
২২ মার্চ ২০২৩
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
৯ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

নানাভাবে পানি আমাদের জীবনকে প্রভাবিত করে। তবে পৃথিবীর মোট পানির কেবল ১ শতাংশ আমাদের জন্য ব্যবহারযোগ্য। বাকি ৯৯ শতাংশই লবণাক্ত, বরফ কিংবা পাতাল দিয়ে প্রবাহিত পানি। গোটা বিশ্বেই এখন পানির সংকট। আর এই সমস্যার বেশ কয়েকটি কারণ আছে। এই সংকট চাষাবাদ থেকে মানুষের স্বাস্থ্য—সবকিছুতেই প্রভাব বিস্তার করছে। বিশ
২২ মার্চ ২০২৩
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
৯ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
১ দিন আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগে