
পানি ছাড়া কারও পক্ষে বাঁচা সম্ভব নয়। নানাভাবে পানি আমাদের জীবনকে প্রভাবিত করে। তবে পৃথিবীর মোট পানির কেবল ১ শতাংশ আমাদের জন্য ব্যবহারযোগ্য। বাকি ৯৯ শতাংশই লবণাক্ত, বরফ কিংবা পাতাল দিয়ে প্রবাহিত। গোটা বিশ্বেই এখন পানির সংকট। আর এই সমস্যার বেশ কয়েকটি কারণ আছে। এই সংকট চাষাবাদ থেকে মানুষের স্বাস্থ্য—সবকিছুতেই প্রভাব বিস্তার করছে। বিশ্ব পানি দিবসে পৃথিবীজুড়ে পানিসংকটের প্রধান কারণগুলো তুলে ধরছি পাঠকদের জন্য।
জলবায়ু পরিবর্তন
স্বাভাবিকভাবেই বিশ্বজুড়ে পানির সংকটের একটি বড় কারণ জলবায়ু পরিবর্তন। আবার জলবায়ু পরিবর্তনের বড় একটি কারণ বন-জঙ্গল উজাড়। এতে যেসব জায়গায় বনাঞ্চল কাটা পড়ে, তার আশপাশের এলাকার তাপমাত্রা যায় বেড়ে। আফ্রিকার সাব-সাহারা অঞ্চলে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট খরায় ৮০ শতাংশ জমি পতিত থেকে যাচ্ছে। এদিকে মুদ্রার অপর পিঠ যদি চিন্তা করেন, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি মিষ্টি পানির উৎসগুলোকে লবণাক্ত করে ফেলছে। তার মানে, ওই পানি আর মানুষের ব্যবহারের উপযোগী থাকছে না।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ
ইউনিসেফের এক রিপোর্টে দেখা যায় ২০০১ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত প্রাকৃতিক দুর্যোগের ৭৫ শতাংশ পানিসংক্রান্ত। এর মধ্যে যেমন আছে খরা, তেমনি আছে বন্যা। বন্যায় পরিষ্কার পানির অনেক উৎস নষ্ট কিংবা দূষিত হয়ে যায়। এতে শুধু যে মানুষের বিশুদ্ধ খাবার পানির অভাব দেখা দেয় তা নয়, পানিবাহিত বিভিন্ন রোগ যেমন ডায়রিয়ার ঝুঁকিও বেড়ে যায়।
যুদ্ধ আর সংঘাত
সিরিয়ার বর্তমান সমস্যা একে পানিসংকটের দিকে ঠেলে দিয়েছে। কারণ যুদ্ধে বিশুদ্ধ পানির জন্য প্রয়োজনীয় অনেক অবকাঠামো ধ্বংস হয়ে গেছে। এতে দেশটিতে বাস করা বিপুলসংখ্যক মানুষের চরম স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হচ্ছে। এদিকে মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্রের দীর্ঘস্থায়ী সংঘাতের অন্য একটি বিষয় আমাদের চোখের সামনে চলে এসেছে। দেখা যায় সশস্ত্র বিভিন্ন গ্রুপ গ্রামগুলোর কুয়া ও পানির বিভিন্ন উৎসকে টার্গেট করছে। ক্ষুধাকে যেমন যুদ্ধের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়, অনেকটা সেভাবে সংঘাতে ব্যবহার করা হচ্ছে পানিকে।
ব্যবহৃত পানি
কখনো কখনো কোনো এলাকায় দেখা যায় প্রচুর পানি আছে, যদিও এই পানি পান করার জন্য নিরাপদ কি না, সেটা আলাদা বিষয়। পৃথিবীর অনেক জায়গায়ই ব্যবহার করা পানি সঠিকভাবে কাজে লাগানোর তেমন সুযোগ নেই। অর্থাৎ, মানুষের ব্যবহারের কারণে যেসব পানি ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যেমন ঘরের বিভিন্ন কাপ-প্লেট ধোয়ার কাজে যে পানি ব্যবহার করা হয়। গোটা পৃথিবীর কথা বিবেচনা করলে দেখা যায়, বাসা-বাড়ির শতকরা ৪৪ শতাংশ পানি কোনো ধরনের বিশুদ্ধকরণ ছাড়া পুনরায় ব্যবহার করা হয়। এ ছাড়া ব্যবহার করা পানির ৮০ শতাংশ প্রকৃতিতে ফিরে যায় পুনরায় ব্যবহার কিংবা বিশুদ্ধকরণ ছাড়াই। কলেরা, টাইফয়েড, আমাশয়সহ নানা ধরনের রোগের কারণ এই ব্যবহৃত পানি বা ওয়াস্টওয়াটার।
পানির অপচয়
পানির অপচয় পানিসংকটের একটি বড় কারণ। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, ঘরের ছাদের ট্যাংকি উপচে পানি পড়া, অকারণে কল ছেড়ে রাখা ইত্যাদি। আপাতদৃষ্টিতে এগুলোকে ছোটখাটো বিষয় মনে হলেও এগুলো একসঙ্গে মেলালে বড় ধরনের পানি অপচয়ের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। পানি ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞদের দেওয়া তথ্যে জানা যায় কোনো শহরের ৩০-৪০ শতাংশ পানি এভাবে অপচয় হয়। এভাবে পৃথিবীজুড়ে আনুমানিক ৯০ হাজার গ্যালন পানির অপচয় হয়।
পানিবিষয়ক তথ্যের স্বল্পতা
পানি বিষয়ে তথ্য-উপাত্তের স্বল্পতাও পানি সমস্যায় ভূমিকা রাখে। জাতিসংঘের পানিবিষয়ক রিপোর্টে ৩০০ কোটি মানুষের কাছ থেকে পানি ব্যবহারের ব্যাপারে কোনো তথ্য সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি। আর ওই সব মানুষের বাস এমন এলাকাগুলোতে, যেখানে তালিকার অন্য বিষয়গুলোও প্রভাব বিস্তার করছে। তার মানে, এসব মানুষ বিশুদ্ধ পানি পান করছে না এমন একটা আশঙ্কা থেকে যায়। আর যখন পৃথিবীর সব নদী, হ্রদ ও ব্যবহার উপযোগী পানির তথ্য পাওয়া যাবে, তখন পানিসংক্রান্ত সমস্যার সমাধান করা সহজ হবে।
একসঙ্গে কাজ না করা
পানির অনেক উৎসই দুই কিংবা তার চেয়ে বেশি দেশের মধ্যে পড়েছে। তার মানে একসঙ্গে এর তত্ত্বাবধান করলে এগুলোর জন্য ভালো হবে। ধরুন কোনো একটি আন্তর্জাতিক নদী বা হ্রদের এক পাশের দেশটি একে পরিচ্ছন্ন ও সুস্থ রাখতে সব ধরনের কাজ করেছে। কিন্তু অপর দেশটি একই ধরনের যত্ন না নিলে যে দেশটি নিয়ম মেনে চলেছে তার কাজও অনেকটা নষ্ট হয়ে যাবে।
অবকাঠামোর অভাব
অনেক দেশেই পানির উৎসগুলো ঠিকভাবে ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামোর অভাব আছে। এতে যাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তাদের কাছে পরিষ্কার পানি পৌঁছানো বাধাগ্রস্ত হয়। এটা ঠিক, অনেক ক্ষেত্রেই এ ধরনের অবকাঠামো স্থাপন খরচসাপেক্ষ। তবে পানির প্রয়োজনীয়তা আরও বেশি।
শরণার্থী সমস্যা
এটিও পানিসংকটের একটি কারণ। পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় শরণার্থীরা আশ্রয় নেওয়ায় ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় পরিণত হয়েছে। ফলে এসব জায়গায় পানির যে উৎস বা অবকাঠামো আছে, তার ওপর বাড়তি প্রভাব ফেলছে। অনেক সময়ই মানুষ যুদ্ধ কিংবা অন্য কোনো কারণে সীমান্ত পেরিয়ে পাশের দেশে আশ্রয় নেয়। দেখা গেল যে জায়গাটিতে তারা আশ্রয় নিয়েছে, সেখানে আগে থেকেই জলবায়ুজনিত সমস্যা কিংবা পানির সংকট আছে।
সূত্র: কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইউএস

পানি ছাড়া কারও পক্ষে বাঁচা সম্ভব নয়। নানাভাবে পানি আমাদের জীবনকে প্রভাবিত করে। তবে পৃথিবীর মোট পানির কেবল ১ শতাংশ আমাদের জন্য ব্যবহারযোগ্য। বাকি ৯৯ শতাংশই লবণাক্ত, বরফ কিংবা পাতাল দিয়ে প্রবাহিত। গোটা বিশ্বেই এখন পানির সংকট। আর এই সমস্যার বেশ কয়েকটি কারণ আছে। এই সংকট চাষাবাদ থেকে মানুষের স্বাস্থ্য—সবকিছুতেই প্রভাব বিস্তার করছে। বিশ্ব পানি দিবসে পৃথিবীজুড়ে পানিসংকটের প্রধান কারণগুলো তুলে ধরছি পাঠকদের জন্য।
জলবায়ু পরিবর্তন
স্বাভাবিকভাবেই বিশ্বজুড়ে পানির সংকটের একটি বড় কারণ জলবায়ু পরিবর্তন। আবার জলবায়ু পরিবর্তনের বড় একটি কারণ বন-জঙ্গল উজাড়। এতে যেসব জায়গায় বনাঞ্চল কাটা পড়ে, তার আশপাশের এলাকার তাপমাত্রা যায় বেড়ে। আফ্রিকার সাব-সাহারা অঞ্চলে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট খরায় ৮০ শতাংশ জমি পতিত থেকে যাচ্ছে। এদিকে মুদ্রার অপর পিঠ যদি চিন্তা করেন, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি মিষ্টি পানির উৎসগুলোকে লবণাক্ত করে ফেলছে। তার মানে, ওই পানি আর মানুষের ব্যবহারের উপযোগী থাকছে না।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ
ইউনিসেফের এক রিপোর্টে দেখা যায় ২০০১ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত প্রাকৃতিক দুর্যোগের ৭৫ শতাংশ পানিসংক্রান্ত। এর মধ্যে যেমন আছে খরা, তেমনি আছে বন্যা। বন্যায় পরিষ্কার পানির অনেক উৎস নষ্ট কিংবা দূষিত হয়ে যায়। এতে শুধু যে মানুষের বিশুদ্ধ খাবার পানির অভাব দেখা দেয় তা নয়, পানিবাহিত বিভিন্ন রোগ যেমন ডায়রিয়ার ঝুঁকিও বেড়ে যায়।
যুদ্ধ আর সংঘাত
সিরিয়ার বর্তমান সমস্যা একে পানিসংকটের দিকে ঠেলে দিয়েছে। কারণ যুদ্ধে বিশুদ্ধ পানির জন্য প্রয়োজনীয় অনেক অবকাঠামো ধ্বংস হয়ে গেছে। এতে দেশটিতে বাস করা বিপুলসংখ্যক মানুষের চরম স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হচ্ছে। এদিকে মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্রের দীর্ঘস্থায়ী সংঘাতের অন্য একটি বিষয় আমাদের চোখের সামনে চলে এসেছে। দেখা যায় সশস্ত্র বিভিন্ন গ্রুপ গ্রামগুলোর কুয়া ও পানির বিভিন্ন উৎসকে টার্গেট করছে। ক্ষুধাকে যেমন যুদ্ধের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়, অনেকটা সেভাবে সংঘাতে ব্যবহার করা হচ্ছে পানিকে।
ব্যবহৃত পানি
কখনো কখনো কোনো এলাকায় দেখা যায় প্রচুর পানি আছে, যদিও এই পানি পান করার জন্য নিরাপদ কি না, সেটা আলাদা বিষয়। পৃথিবীর অনেক জায়গায়ই ব্যবহার করা পানি সঠিকভাবে কাজে লাগানোর তেমন সুযোগ নেই। অর্থাৎ, মানুষের ব্যবহারের কারণে যেসব পানি ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যেমন ঘরের বিভিন্ন কাপ-প্লেট ধোয়ার কাজে যে পানি ব্যবহার করা হয়। গোটা পৃথিবীর কথা বিবেচনা করলে দেখা যায়, বাসা-বাড়ির শতকরা ৪৪ শতাংশ পানি কোনো ধরনের বিশুদ্ধকরণ ছাড়া পুনরায় ব্যবহার করা হয়। এ ছাড়া ব্যবহার করা পানির ৮০ শতাংশ প্রকৃতিতে ফিরে যায় পুনরায় ব্যবহার কিংবা বিশুদ্ধকরণ ছাড়াই। কলেরা, টাইফয়েড, আমাশয়সহ নানা ধরনের রোগের কারণ এই ব্যবহৃত পানি বা ওয়াস্টওয়াটার।
পানির অপচয়
পানির অপচয় পানিসংকটের একটি বড় কারণ। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, ঘরের ছাদের ট্যাংকি উপচে পানি পড়া, অকারণে কল ছেড়ে রাখা ইত্যাদি। আপাতদৃষ্টিতে এগুলোকে ছোটখাটো বিষয় মনে হলেও এগুলো একসঙ্গে মেলালে বড় ধরনের পানি অপচয়ের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। পানি ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞদের দেওয়া তথ্যে জানা যায় কোনো শহরের ৩০-৪০ শতাংশ পানি এভাবে অপচয় হয়। এভাবে পৃথিবীজুড়ে আনুমানিক ৯০ হাজার গ্যালন পানির অপচয় হয়।
পানিবিষয়ক তথ্যের স্বল্পতা
পানি বিষয়ে তথ্য-উপাত্তের স্বল্পতাও পানি সমস্যায় ভূমিকা রাখে। জাতিসংঘের পানিবিষয়ক রিপোর্টে ৩০০ কোটি মানুষের কাছ থেকে পানি ব্যবহারের ব্যাপারে কোনো তথ্য সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি। আর ওই সব মানুষের বাস এমন এলাকাগুলোতে, যেখানে তালিকার অন্য বিষয়গুলোও প্রভাব বিস্তার করছে। তার মানে, এসব মানুষ বিশুদ্ধ পানি পান করছে না এমন একটা আশঙ্কা থেকে যায়। আর যখন পৃথিবীর সব নদী, হ্রদ ও ব্যবহার উপযোগী পানির তথ্য পাওয়া যাবে, তখন পানিসংক্রান্ত সমস্যার সমাধান করা সহজ হবে।
একসঙ্গে কাজ না করা
পানির অনেক উৎসই দুই কিংবা তার চেয়ে বেশি দেশের মধ্যে পড়েছে। তার মানে একসঙ্গে এর তত্ত্বাবধান করলে এগুলোর জন্য ভালো হবে। ধরুন কোনো একটি আন্তর্জাতিক নদী বা হ্রদের এক পাশের দেশটি একে পরিচ্ছন্ন ও সুস্থ রাখতে সব ধরনের কাজ করেছে। কিন্তু অপর দেশটি একই ধরনের যত্ন না নিলে যে দেশটি নিয়ম মেনে চলেছে তার কাজও অনেকটা নষ্ট হয়ে যাবে।
অবকাঠামোর অভাব
অনেক দেশেই পানির উৎসগুলো ঠিকভাবে ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামোর অভাব আছে। এতে যাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তাদের কাছে পরিষ্কার পানি পৌঁছানো বাধাগ্রস্ত হয়। এটা ঠিক, অনেক ক্ষেত্রেই এ ধরনের অবকাঠামো স্থাপন খরচসাপেক্ষ। তবে পানির প্রয়োজনীয়তা আরও বেশি।
শরণার্থী সমস্যা
এটিও পানিসংকটের একটি কারণ। পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় শরণার্থীরা আশ্রয় নেওয়ায় ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় পরিণত হয়েছে। ফলে এসব জায়গায় পানির যে উৎস বা অবকাঠামো আছে, তার ওপর বাড়তি প্রভাব ফেলছে। অনেক সময়ই মানুষ যুদ্ধ কিংবা অন্য কোনো কারণে সীমান্ত পেরিয়ে পাশের দেশে আশ্রয় নেয়। দেখা গেল যে জায়গাটিতে তারা আশ্রয় নিয়েছে, সেখানে আগে থেকেই জলবায়ুজনিত সমস্যা কিংবা পানির সংকট আছে।
সূত্র: কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইউএস

আজ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২২ মিনিট আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকায় আজ সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৭৪ শতাংশ।
১ দিন আগে
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ শনিবার ঢাকার অবস্থান তৃতীয়। আর প্রথম স্থানে আছে ইরাকের শহর বাগদাদ। আজ সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ২৫২, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
৩ দিন আগে
রৌদ্রোজ্জ্বল ঢাকায় আজ শুক্রবার ছুটির দিনে সকালে হালকা কুয়াশার দেখা মিলেছে। তবে হাড়কাঁপানো শীত না পড়লেও বইছে মিষ্টি হিমেল বাতাস। আজ সারা দিন রাজধানী ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলে আকাশ পরিষ্কার থাকবে, আবহাওয়াও থাকবে শুষ্ক।
৪ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় আজ মঙ্গলবার শীত কিছুটা বেশি পড়েছে। আগের দিন সোমবার সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সেটি কমে হয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১২ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ৩০ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় আজ মঙ্গলবার শীত কিছুটা বেশি পড়েছে। আগের দিন সোমবার সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সেটি কমে হয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১২ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ৩০ মিনিটে।

নানাভাবে পানি আমাদের জীবনকে প্রভাবিত করে। তবে পৃথিবীর মোট পানির কেবল ১ শতাংশ আমাদের জন্য ব্যবহারযোগ্য। বাকি ৯৯ শতাংশই লবণাক্ত, বরফ কিংবা পাতাল দিয়ে প্রবাহিত পানি। গোটা বিশ্বেই এখন পানির সংকট। আর এই সমস্যার বেশ কয়েকটি কারণ আছে। এই সংকট চাষাবাদ থেকে মানুষের স্বাস্থ্য—সবকিছুতেই প্রভাব বিস্তার করছে। বিশ
২২ মার্চ ২০২৩
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকায় আজ সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৭৪ শতাংশ।
১ দিন আগে
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ শনিবার ঢাকার অবস্থান তৃতীয়। আর প্রথম স্থানে আছে ইরাকের শহর বাগদাদ। আজ সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ২৫২, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
৩ দিন আগে
রৌদ্রোজ্জ্বল ঢাকায় আজ শুক্রবার ছুটির দিনে সকালে হালকা কুয়াশার দেখা মিলেছে। তবে হাড়কাঁপানো শীত না পড়লেও বইছে মিষ্টি হিমেল বাতাস। আজ সারা দিন রাজধানী ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলে আকাশ পরিষ্কার থাকবে, আবহাওয়াও থাকবে শুষ্ক।
৪ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৌষ মাস আসতে আর মাত্র দিন সাতেক বাকি। কিন্তু রাজধানী ঢাকায় এখনো পুরোপুরি শীতের আমেজ পড়েনি। আজ সোমবার ভোরবেলা ঢাকায় সামান্য কুয়াশার সঙ্গে ছিল হালকা শীত।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকায় আজ সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৭৪ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১১ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ২৯ মিনিটে।

পৌষ মাস আসতে আর মাত্র দিন সাতেক বাকি। কিন্তু রাজধানী ঢাকায় এখনো পুরোপুরি শীতের আমেজ পড়েনি। আজ সোমবার ভোরবেলা ঢাকায় সামান্য কুয়াশার সঙ্গে ছিল হালকা শীত।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকায় আজ সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৭৪ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১১ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ২৯ মিনিটে।

নানাভাবে পানি আমাদের জীবনকে প্রভাবিত করে। তবে পৃথিবীর মোট পানির কেবল ১ শতাংশ আমাদের জন্য ব্যবহারযোগ্য। বাকি ৯৯ শতাংশই লবণাক্ত, বরফ কিংবা পাতাল দিয়ে প্রবাহিত পানি। গোটা বিশ্বেই এখন পানির সংকট। আর এই সমস্যার বেশ কয়েকটি কারণ আছে। এই সংকট চাষাবাদ থেকে মানুষের স্বাস্থ্য—সবকিছুতেই প্রভাব বিস্তার করছে। বিশ
২২ মার্চ ২০২৩
আজ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২২ মিনিট আগে
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ শনিবার ঢাকার অবস্থান তৃতীয়। আর প্রথম স্থানে আছে ইরাকের শহর বাগদাদ। আজ সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ২৫২, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
৩ দিন আগে
রৌদ্রোজ্জ্বল ঢাকায় আজ শুক্রবার ছুটির দিনে সকালে হালকা কুয়াশার দেখা মিলেছে। তবে হাড়কাঁপানো শীত না পড়লেও বইছে মিষ্টি হিমেল বাতাস। আজ সারা দিন রাজধানী ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলে আকাশ পরিষ্কার থাকবে, আবহাওয়াও থাকবে শুষ্ক।
৪ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ শনিবার ঢাকার অবস্থান তৃতীয়। আর প্রথম স্থানে আছে ইরাকের শহর বাগদাদ।
আজ সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ২৫২, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
আর শীর্ষে থাকা বাগদাদের বায়ুমান ২৬৮, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো—ভারতের দিল্লি, পাকিস্তানের লাহোর ও ভারতের কলকাতা। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২৫৯, ২০৮ ও ২০৬।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ শনিবার ঢাকার অবস্থান তৃতীয়। আর প্রথম স্থানে আছে ইরাকের শহর বাগদাদ।
আজ সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ২৫২, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
আর শীর্ষে থাকা বাগদাদের বায়ুমান ২৬৮, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো—ভারতের দিল্লি, পাকিস্তানের লাহোর ও ভারতের কলকাতা। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২৫৯, ২০৮ ও ২০৬।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

নানাভাবে পানি আমাদের জীবনকে প্রভাবিত করে। তবে পৃথিবীর মোট পানির কেবল ১ শতাংশ আমাদের জন্য ব্যবহারযোগ্য। বাকি ৯৯ শতাংশই লবণাক্ত, বরফ কিংবা পাতাল দিয়ে প্রবাহিত পানি। গোটা বিশ্বেই এখন পানির সংকট। আর এই সমস্যার বেশ কয়েকটি কারণ আছে। এই সংকট চাষাবাদ থেকে মানুষের স্বাস্থ্য—সবকিছুতেই প্রভাব বিস্তার করছে। বিশ
২২ মার্চ ২০২৩
আজ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২২ মিনিট আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকায় আজ সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৭৪ শতাংশ।
১ দিন আগে
রৌদ্রোজ্জ্বল ঢাকায় আজ শুক্রবার ছুটির দিনে সকালে হালকা কুয়াশার দেখা মিলেছে। তবে হাড়কাঁপানো শীত না পড়লেও বইছে মিষ্টি হিমেল বাতাস। আজ সারা দিন রাজধানী ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলে আকাশ পরিষ্কার থাকবে, আবহাওয়াও থাকবে শুষ্ক।
৪ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রৌদ্রোজ্জ্বল ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে হালকা কুয়াশার দেখা মিলেছে। তবে হাড়কাঁপানো শীত না পড়লেও বইছে মিষ্টি হিমেল বাতাস। আজ সারা দিন রাজধানী ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলে আকাশ পরিষ্কার থাকবে, আবহাওয়াও থাকবে শুষ্ক।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও আশপাশ এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। এদিন দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১১ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ২৮ মিনিটে।

রৌদ্রোজ্জ্বল ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে হালকা কুয়াশার দেখা মিলেছে। তবে হাড়কাঁপানো শীত না পড়লেও বইছে মিষ্টি হিমেল বাতাস। আজ সারা দিন রাজধানী ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলে আকাশ পরিষ্কার থাকবে, আবহাওয়াও থাকবে শুষ্ক।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও আশপাশ এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। এদিন দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১১ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ২৮ মিনিটে।

নানাভাবে পানি আমাদের জীবনকে প্রভাবিত করে। তবে পৃথিবীর মোট পানির কেবল ১ শতাংশ আমাদের জন্য ব্যবহারযোগ্য। বাকি ৯৯ শতাংশই লবণাক্ত, বরফ কিংবা পাতাল দিয়ে প্রবাহিত পানি। গোটা বিশ্বেই এখন পানির সংকট। আর এই সমস্যার বেশ কয়েকটি কারণ আছে। এই সংকট চাষাবাদ থেকে মানুষের স্বাস্থ্য—সবকিছুতেই প্রভাব বিস্তার করছে। বিশ
২২ মার্চ ২০২৩
আজ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২২ মিনিট আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকায় আজ সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৭৪ শতাংশ।
১ দিন আগে
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ শনিবার ঢাকার অবস্থান তৃতীয়। আর প্রথম স্থানে আছে ইরাকের শহর বাগদাদ। আজ সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ২৫২, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
৩ দিন আগে