
আজকের পত্রিকা: ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে জ্বালানি পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়াকে লোডশেডিংয়ের কারণ বলছে সরকার। এই বক্তব্যের সঙ্গে আপনি কি একমত?
আনু মুহাম্মদ: দেশে বর্তমানে যে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির সংকট আছে, তার সঙ্গে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কোনো সম্পর্ক নেই। বর্তমান সংকটের জন্য সরকারের বিদ্যুৎ খাতের মহাপরিকল্পনাই দায়ী। একদিকে আমদানিনির্ভর জ্বালানি খাত সৃষ্টি করা, অন্যদিকে গোষ্ঠীস্বার্থকে সুরক্ষা দিতে গিয়ে বসিয়ে রেখে বিদ্যুৎকেন্দ্রের ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধ করা। এই ভুল মহাপরিকল্পনার অনিবার্য পরিণতি আজকের এই সংকট। এই সরকারের আমলে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা বেড়েছে, কিন্তু বিদ্যুতের চাহিদা সেই অনুপাতে না বাড়ার কারণে মোট সক্ষমতার অর্ধেক বসিয়ে রেখে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে ক্যাপাসিটি চার্জ দিচ্ছে। সামিট, ওরিয়ন, ইউনাইটেড পাওয়ারসহ দেশের ১২টা প্রতিষ্ঠান গত ১১ বছরে ৬০ হাজার কোটি টাকা ক্যাপাসিটি চার্জ নিয়েছে।
আজকের পত্রিকা: সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়, গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনে বিনিয়োগ করলেও পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। এ জন্যই কি সরকার গ্যাস আমদানি শুরু করেছে?
আনু মুহাম্মদ: দেশে গ্যাস প্রাপ্তির ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, তিনটা কূপ খনন করলে একটাতে গ্যাস পাওয়া যায়। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড ধরলে এই গ্যাস প্রাপ্তির অনুপাত ৫:১। দেশে গ্যাসের চাহিদা মেটাতে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে উত্তোলন ও অনুসন্ধানের জন্য আমরা বাপেক্স ও পেট্রোবাংলাকে শক্তিশালী করার পরামর্শ দিয়েছিলাম। যদি এ দুই প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালী করে গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলন করা যেত, তাহলে দেশে এখন যে গ্যাসের সংকট আছে, সেটা থাকত না। সরকার সেদিকে না গিয়ে এলএনজি আমদানি শুরু করল।
আজকের পত্রিকা: অনেকের অভিযোগ, বিদ্যুৎ মহাপরিকল্পনায় ভুলনীতির জন্যই লোডশেডিং করতে হচ্ছে। এটা কতটুকু সত্য?
আনু মুহাম্মদ: সরকার বিভিন্ন গোষ্ঠীর স্বার্থকে সুরক্ষা দিতে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি আইন, ২০১০ প্রণয়ন করে। এই আইনের মাধ্যমে বিনা দরপত্রে সরকারের ঘনিষ্ঠ লোকজনকে বিদ্যুৎকেন্দ্র তৈরির অনুমোদন দেওয়া হয়। এই আইনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে সব অনিয়মকে দায়মুক্তি দেওয়া হয়েছে। এই আইন যখন করা হয়, আমরা আশঙ্কা করেছিলাম যে সরকার জনগণের বিরুদ্ধে ভয়াবহ কোনো সিদ্ধান্ত নেবে।
আজকের পত্রিকা: রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল আমাদের বিদ্যুতের সমাধান দিতে পেরেছে?
আনু মুহাম্মদ: যখন রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়, তখন দেশে লোডশেডিং ছিল। এই বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো প্রথমে পাঁচ বছরের জন্য করা হলেও গোষ্ঠীস্বার্থ সংরক্ষণ করতে গিয়ে সরকার বারবার মেয়াদ বাড়িয়ে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে হাজার কোটি টাকা বসিয়ে রেখে দেওয়া হয়েছে। রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ না করেও সরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো সংস্কার করে, সঞ্চালন ও বিতরণ লাইন আধুনিকীকরণ করে বিদ্যুতের সমস্যা নিরসন করা যেত। যারা রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করেছে, তারা খুবই শক্তিশালী। সরকার তাদের ব্যবসা দেওয়ার জন্য এই পরিকল্পনা নিয়েছে। দেশের বিদ্যুৎ খাতে বিপর্যয় শুরু এই রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের মাধ্যমে।
আজকের পত্রিকা: বিদ্যুতে ভর্তুকির চাপ কমাতে সরকার দাম বাড়াতে যাচ্ছে। বিদ্যুতের এই দাম বাড়ানো কি আইএমএফের চাপে পড়ে?
আনু মুহাম্মদ: বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে জনগণের টাকায় ভর্তুতি দেওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে লুণ্ঠনমূলক তৎপরতা। অব্যবস্থাপনার জন্য বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় সরকার এখন ভোক্তা পর্যায়ে দাম বাড়াতে চাইছে। এই দাম বাড়ানোর অজুহাত হিসেবে দাঁড় করাচ্ছে ভর্তুকিকে। আইএমএফের চাপে সরকার এখন ভর্তুকি প্রত্যাহার করতে চাইছে। আমাদের প্রস্তাব যদি সরকার গ্রহণ করত, তাহলে বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকির প্রয়োজন হতো না।
আজকের পত্রিকা: বিইআরসি আইন সংশোধন কেন প্রয়োজন হলো?
আনু মুহাম্মদ: করোনা মহামারি থেকে উইক্রেন যুদ্ধের এই সময়ে সরকার জ্বালানি, গ্যাসের পর এখন বিদ্যুতে দাম বাড়াতে যাচ্ছে। এমন সময় বিদ্যুতের দাম বাড়াতে চাইছে, যখন মানুষ টাকার অভাবে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস ক্রয়ে ব্যয় সংকোচন করতে বাধ্য হচ্ছে। বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম বাড়ানো নিয়ে বিইআরসি গণশুনানির নামে জনগণের সঙ্গে নাটক করে। দাম বাড়ানোর শুনানিতে দেখা যায়, ভর্তুতির জন্য সরকারের দুর্নীতি ও লুণ্ঠনব্যবস্থা দায়ী। এটা শুনানিতে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার কিছুদিন পরে বিইআরসি দাম বাড়িয়ে দিল। সরকার এখন এই নাটকটাও আর করতে চাইছে না। অসহিষ্ণু সরকার এখন একতরফাভাবে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দাম বাড়াতে এই আইন সংশোধন করেছে।

আজকের পত্রিকা: ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে জ্বালানি পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়াকে লোডশেডিংয়ের কারণ বলছে সরকার। এই বক্তব্যের সঙ্গে আপনি কি একমত?
আনু মুহাম্মদ: দেশে বর্তমানে যে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির সংকট আছে, তার সঙ্গে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কোনো সম্পর্ক নেই। বর্তমান সংকটের জন্য সরকারের বিদ্যুৎ খাতের মহাপরিকল্পনাই দায়ী। একদিকে আমদানিনির্ভর জ্বালানি খাত সৃষ্টি করা, অন্যদিকে গোষ্ঠীস্বার্থকে সুরক্ষা দিতে গিয়ে বসিয়ে রেখে বিদ্যুৎকেন্দ্রের ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধ করা। এই ভুল মহাপরিকল্পনার অনিবার্য পরিণতি আজকের এই সংকট। এই সরকারের আমলে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা বেড়েছে, কিন্তু বিদ্যুতের চাহিদা সেই অনুপাতে না বাড়ার কারণে মোট সক্ষমতার অর্ধেক বসিয়ে রেখে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে ক্যাপাসিটি চার্জ দিচ্ছে। সামিট, ওরিয়ন, ইউনাইটেড পাওয়ারসহ দেশের ১২টা প্রতিষ্ঠান গত ১১ বছরে ৬০ হাজার কোটি টাকা ক্যাপাসিটি চার্জ নিয়েছে।
আজকের পত্রিকা: সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়, গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনে বিনিয়োগ করলেও পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। এ জন্যই কি সরকার গ্যাস আমদানি শুরু করেছে?
আনু মুহাম্মদ: দেশে গ্যাস প্রাপ্তির ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, তিনটা কূপ খনন করলে একটাতে গ্যাস পাওয়া যায়। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড ধরলে এই গ্যাস প্রাপ্তির অনুপাত ৫:১। দেশে গ্যাসের চাহিদা মেটাতে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে উত্তোলন ও অনুসন্ধানের জন্য আমরা বাপেক্স ও পেট্রোবাংলাকে শক্তিশালী করার পরামর্শ দিয়েছিলাম। যদি এ দুই প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালী করে গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলন করা যেত, তাহলে দেশে এখন যে গ্যাসের সংকট আছে, সেটা থাকত না। সরকার সেদিকে না গিয়ে এলএনজি আমদানি শুরু করল।
আজকের পত্রিকা: অনেকের অভিযোগ, বিদ্যুৎ মহাপরিকল্পনায় ভুলনীতির জন্যই লোডশেডিং করতে হচ্ছে। এটা কতটুকু সত্য?
আনু মুহাম্মদ: সরকার বিভিন্ন গোষ্ঠীর স্বার্থকে সুরক্ষা দিতে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি আইন, ২০১০ প্রণয়ন করে। এই আইনের মাধ্যমে বিনা দরপত্রে সরকারের ঘনিষ্ঠ লোকজনকে বিদ্যুৎকেন্দ্র তৈরির অনুমোদন দেওয়া হয়। এই আইনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে সব অনিয়মকে দায়মুক্তি দেওয়া হয়েছে। এই আইন যখন করা হয়, আমরা আশঙ্কা করেছিলাম যে সরকার জনগণের বিরুদ্ধে ভয়াবহ কোনো সিদ্ধান্ত নেবে।
আজকের পত্রিকা: রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল আমাদের বিদ্যুতের সমাধান দিতে পেরেছে?
আনু মুহাম্মদ: যখন রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়, তখন দেশে লোডশেডিং ছিল। এই বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো প্রথমে পাঁচ বছরের জন্য করা হলেও গোষ্ঠীস্বার্থ সংরক্ষণ করতে গিয়ে সরকার বারবার মেয়াদ বাড়িয়ে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে হাজার কোটি টাকা বসিয়ে রেখে দেওয়া হয়েছে। রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ না করেও সরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো সংস্কার করে, সঞ্চালন ও বিতরণ লাইন আধুনিকীকরণ করে বিদ্যুতের সমস্যা নিরসন করা যেত। যারা রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করেছে, তারা খুবই শক্তিশালী। সরকার তাদের ব্যবসা দেওয়ার জন্য এই পরিকল্পনা নিয়েছে। দেশের বিদ্যুৎ খাতে বিপর্যয় শুরু এই রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের মাধ্যমে।
আজকের পত্রিকা: বিদ্যুতে ভর্তুকির চাপ কমাতে সরকার দাম বাড়াতে যাচ্ছে। বিদ্যুতের এই দাম বাড়ানো কি আইএমএফের চাপে পড়ে?
আনু মুহাম্মদ: বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে জনগণের টাকায় ভর্তুতি দেওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে লুণ্ঠনমূলক তৎপরতা। অব্যবস্থাপনার জন্য বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় সরকার এখন ভোক্তা পর্যায়ে দাম বাড়াতে চাইছে। এই দাম বাড়ানোর অজুহাত হিসেবে দাঁড় করাচ্ছে ভর্তুকিকে। আইএমএফের চাপে সরকার এখন ভর্তুকি প্রত্যাহার করতে চাইছে। আমাদের প্রস্তাব যদি সরকার গ্রহণ করত, তাহলে বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকির প্রয়োজন হতো না।
আজকের পত্রিকা: বিইআরসি আইন সংশোধন কেন প্রয়োজন হলো?
আনু মুহাম্মদ: করোনা মহামারি থেকে উইক্রেন যুদ্ধের এই সময়ে সরকার জ্বালানি, গ্যাসের পর এখন বিদ্যুতে দাম বাড়াতে যাচ্ছে। এমন সময় বিদ্যুতের দাম বাড়াতে চাইছে, যখন মানুষ টাকার অভাবে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস ক্রয়ে ব্যয় সংকোচন করতে বাধ্য হচ্ছে। বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম বাড়ানো নিয়ে বিইআরসি গণশুনানির নামে জনগণের সঙ্গে নাটক করে। দাম বাড়ানোর শুনানিতে দেখা যায়, ভর্তুতির জন্য সরকারের দুর্নীতি ও লুণ্ঠনব্যবস্থা দায়ী। এটা শুনানিতে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার কিছুদিন পরে বিইআরসি দাম বাড়িয়ে দিল। সরকার এখন এই নাটকটাও আর করতে চাইছে না। অসহিষ্ণু সরকার এখন একতরফাভাবে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দাম বাড়াতে এই আইন সংশোধন করেছে।

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
২ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে জ্বালানি পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়াকে লোডশেডিংয়ের কারণ বলছে সরকার। এই বক্তব্যের সঙ্গে আপনি কি একমত...
০৪ ডিসেম্বর ২০২২
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
২ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে জ্বালানি পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়াকে লোডশেডিংয়ের কারণ বলছে সরকার। এই বক্তব্যের সঙ্গে আপনি কি একমত...
০৪ ডিসেম্বর ২০২২
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
২ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
২ দিন আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে জ্বালানি পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়াকে লোডশেডিংয়ের কারণ বলছে সরকার। এই বক্তব্যের সঙ্গে আপনি কি একমত...
০৪ ডিসেম্বর ২০২২
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে জ্বালানি পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়াকে লোডশেডিংয়ের কারণ বলছে সরকার। এই বক্তব্যের সঙ্গে আপনি কি একমত...
০৪ ডিসেম্বর ২০২২
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
২ দিন আগে