মন্টি বৈষ্ণব, ঢাকা

নারী উদ্যোক্তা রাইসা রফিক সুলগ্না, থাকেন রাজশাহীতে। ছোটবেলা থেকেই রং নিয়ে কাজ করতে পছন্দ করতেন। রঙের বিষয়ে প্রথম হাতেখড়ি মায়ের কাছে। সেই থেকে মায়ের সঙ্গে নিজের পরিধেয় জামা, ঘরের ব্যবহারের জিনিসপত্র রং দিয়ে রঙিন করে তুলতেন। রঙের প্রতি ভালোবাসা থেকে পড়ালেখা শুরু করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের গ্রাফিক ডিজাইন বিভাগে।
সুলগ্না রং ও তুলিতে হ্যান্ড পেইন্ট শাড়িও করেন। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের স্মৃতি রোমন্থন করতে গিয়ে বলেন, ‘তখন সবেমাত্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদে ভর্তি হয়েছি। থাকতাম নিবেদিতা হোস্টেলে। সে বছর হলের দুজন আপু আমার কাছে হ্যান্ড পেইন্টের দুইটা শাড়ি অর্ডার করেন। পরে তাঁদের দেখাদেখি আরও কয়েকজন আপু শাড়ি অর্ডার করেন। মনে আছে, সেবার আমি এক রাতে ৯টি শাড়িতে আলপনা এঁকে দিয়েছিলাম। আর আমার হ্যান্ড পেইন্ট শাড়িগুলো সবাই অনেক পছন্দও করেছিল। শাড়ি ছাড়াও আমার হাতে আঁকা মাটির সরাও সে সময় অনেকে পছন্দ করেছিল।’
সুলগ্না উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখেন সংসারজীবন শুরুর আগে থেকে। বিয়ের পর স্বামী মো. রিয়াদ উদ্দিনও উদ্যোক্তা হওয়ার বিষয়ে উৎসাহ দিতেন। তবে সংসারজীবনের কাজের চাপে একপর্যায়ে উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন ভুলে যান। পারিবারিক কাজে অনেক বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়েন সুলগ্না।
২০২১ সালে সুলগ্নার জীবনে নেমে আসে ভীষণ এক ঝড়। হঠাৎ স্বামীর হার্ট অ্যাটাকের কারণে অনিশ্চিত জীবনের মুখোমুখি হন তিনি। দুই সন্তান নিয়ে ভাবতে থাকেন কীভাবে কাজ শুরু করবেন। ঠিক সে সময় তাঁর মাথায় আসে উদ্যোক্তা হওয়ার সেই পুরোনো স্বপ্ন। স্বপ্নপূরণে শুরু হয় যুদ্ধ। সুলগ্না সিদ্ধান্ত নেন উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করবেন। একপর্যায়ে উদ্যোক্তার কাজ শুরুর অংশ হিসেবে বায়োকেমিস্ট মামা মনিরুল ইসলামকে ২০ হাজার টাকা দেন ‘ড্যাজেল ডেজ মার্ট’-এর রঙিন সাবান প্রস্তুত করার জন্য।
উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন শুরুর বিষয়ে জানতে চাইলে সুলগ্না বলেন, ‘আমি রাত জেগে হ্যান্ড পেইন্ট শাড়ি করতাম। আমার স্বামী এই শাড়ি দেখে বলেন, “তোমার হ্যান্ড পেইন্ট শাড়িগুলো দেখতে অনেক সুন্দর হচ্ছে। ছোট করে হলেও তোমার নিজের একটা ব্যবসা শুরু করা উচিত। তুমি বড় পরিসরে তোমার কাজ শুরু করো। এতে দিন শেষে কাজ করে শান্তি পাবে। অন্য প্রতিষ্ঠানে চাকরি করলে হয়তো মাস শেষে টাকা আসবে; কিন্তু নিজের স্বপ্ন আর পূরণ হবে না। নিজের স্বপ্নপূরণে নিজেই উদ্যোগী হও। তুমি উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ শুরু করো, আমি পাশে থাকব।”’
অনেক চিন্তার পর সুলগ্না সিদ্ধান্ত নেন, রঙিন সাবান দিয়ে শুরু করবেন অনলাইন ব্যবসা। যে চিন্তা করলেন, সেই কাজ। নিজের তৈরি করা পণ্য রঙিন সাবান সম্পর্কে সুলগ্না বলেন, ‘আমি ছোটবেলা থেকে রং নিয়ে খেলা করতে পছন্দ করতাম। আর এখন রং নিয়ে খেলা করা আমার প্রতিদিনের কাজ। আমার সাম্প্রতিক সাড়াজাগানো একটা পণ্য হলো ব্রাশ দিয়ে করা দৃষ্টিনন্দন রঙিন সাবান। এর রং, গন্ধ ও কারুকাজ সবাইকে মুগ্ধ করবে। হ্যান্ড মেইড সাবান বাংলাদেশে অনেকে তৈরি করেন। কিন্তু হ্যান্ড মেইড রঙিন সাবান আমরাই প্রথম বানিয়েছি। হ্যান্ড মেইড সাবান ত্বকের জন্য অনেক উপকারী। এই সাবানে আছে নারকেল তেল, যা ত্বকের দাগ, বলিরেখা দূর করে। এ ছাড়া এ সাবানে থাকা অন্য উপাদান; যেমন ক্যাস্টর অয়েল, জলপাই তেল ত্বককে গভীরভাবে পরিষ্কারের পাশাপাশি ত্বকের শুষ্কতা দূর করে। ধরে রাখে ত্বকের কোমলতাও। এ রঙিন সাবান শতভাগ প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি।’
এত কিছু থাকতে রঙিন সাবান নিয়ে কাজ করছেন কেন জানতে চাইলে সুলগ্না বলেন, ‘আমি রঙিন সাবান নিয়ে কাজ করছি কারণ, বর্তমান যুগে রং ফরসাকারী পণ্যের পেছনে ঝুঁকে পড়ছেন সবাই, যা ত্বকের ক্ষতি করছে। সঠিক প্রক্রিয়ায় ত্বকের যত্ন না করে আমরা রং ফরসাকারী ক্ষতিকর প্রসাধন সামগ্রীই ব্যবহার করছি বেশি। এতে ত্বক তার স্বাভাবিকতা হারিয়ে ফেলছে। এ ছাড়া ত্বকের যত্নের বিষয়ে আমাদের মধ্যে অনেক ভুল ধারণা কাজ করে। ত্বকের যত্নের প্রক্রিয়া হবে খুব সহজ একটা বিষয়ের মতো, যা সব সময় সবাই মেনে চলতে পারবে। ত্বকের জন্য এমন কিছু ব্যবহার করা উচিত হবে না, যা তিন দিন বা এক মাস ব্যবহারে ত্বক শুধু ফরসা হবে। এসব পণ্য ত্বকের অনেক ক্ষতি করে। আমার মনে হয় ত্বক ভালো রাখার প্রথম ধাপ হলো ত্বকের যত্ন বা ত্বক পরিষ্কার রাখা। তাই আমি চেয়েছি এমন কিছু নিয়ে কাজ করতে, যা ত্বকের সমস্যাগুলো দূর করবে, আর সবার ব্যবহারোপযোগী হবে। তাই সাবান নিয়ে কাজ শুরু করা। এ ছাড়া কেউ কোনো কিছু ব্যবহার করুক আর না করুক, সাবান কিন্তু প্রত্যেকে ব্যবহার করবে। হ্যান্ড মেইড সাবান কিন্তু সারা পৃথিবীতেই জনপ্রিয়।’
বাংলাদেশের একজন দক্ষ ও অভিজ্ঞ বায়োকেমিস্ট (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়) মনিরুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে তৈরি করা হয় ‘ড্যাজেল ডেজ মার্ট’-এর এই সাবান। মনিরুল ইসলাম সম্পর্কে সুলগ্নার মামা। দীর্ঘ দুই বছর অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও ব্যবহারের পর সাবান তৈরির কাজ চূড়ান্ত করা হয়। ‘ড্যাজেল ডেজ মার্ট’ সাবান তৈরিতে ব্যবহৃত উপাদানের মধ্যে রয়েছে নারকেলের তেল, জোজোবা অয়েল (প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার, যা ত্বকের ভেতর থেকে আর্দ্রতা জোগায়), আলমন্ড অয়েল, ক্যাস্টর অয়েল, অলিভ অয়েল, পাম অয়েল, রাইস ব্র্যান অয়েল, সান ফ্লাওয়ার অয়েল ও প্রাকৃতিক রং।
সুলগ্নার সঙ্গে যোগ দিয়েছেন তাঁর মা-ও। ড্যাজেল ডেজ-এর ফেসবুক পাতায় নতুন সংযোজন হয়েছে সুলগ্নার মায়ের তৈরি ভিন্ন স্বাদের কাঁচা মরিচের আচার এবং কাঁচা রসুন ও তেঁতুলের আচার।
এখন যুগ পাল্টেছে। নারীরা ঘরের বাইরে যাচ্ছেন। অফিস, আদালত, চাকরি, ব্যবসা বা উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করছেন। বর্তমানে নারীরা উদ্যোক্তা হিসেবে ভিন্ন ভিন্ন ক্ষেত্রে কাজ করছেন, যা করোনাকালের আগে তেমন চোখে পড়েনি। এ ছাড়া সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ঋণসহ উদ্যোক্তা তৈরির কাজে সহযোগিতা করছে। ‘নারী এবং উদ্যোক্তা’ এ বিষয়টি কীভাবে দেখছেন জানতে চাইলে সুলগ্না বলেন, ‘আমি সম্প্রতি বিসিক থেকে প্রশিক্ষণ নিয়েছি। আমার নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস আছে, আমি পারব। নিজের স্বপ্ন পূরণে নারীকে হতে হবে আত্মবিশ্বাসী। তাহলে কোনো বাধা নারীর পথের কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে না। আর পরিবার যদি পাশে থাকে, তাহলে তো সমাজের কোনো বাধাকে পথের কাঁটা মনে হবে না।’
গত ২৫ জানুয়ারি বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনের (বিসিক) অধীনে ‘ড্যাজেল ডেজ মার্ট’ নিবন্ধিত হয়েছে। এটা ‘ড্যাজেল ডেজ মার্ট’ পরিবারের জন্য আনন্দের সংবাদ। ভবিষ্যতের পরিকল্পনার বিষয়ে জানতে চাইলে রাইসা রফিক সুলগ্না বলেন, ‘যাঁরা অ্যাসিড হামলার শিকার হয়েছেন, তাঁদের নিয়ে কাজ করতে চাই। অ্যাসিড হামলার কারণে যাঁদের ত্বকের সার্জারি করা হয়েছে, তাঁদের কাছে রূপচর্চার উপকরণ হিসেবে আমার তৈরি সাবান নিয়ে যেতে চাই। যে সাবান তাঁরা নির্ভয়ে, আনন্দের সঙ্গে ব্যবহার করতে পারবেন। তাঁদের আস্থার জায়গাটুকু অর্জন করে নেবে আমার ড্যাজেল ডেজ মার্ট-এর রঙিন সাবান।’

নারী উদ্যোক্তা রাইসা রফিক সুলগ্না, থাকেন রাজশাহীতে। ছোটবেলা থেকেই রং নিয়ে কাজ করতে পছন্দ করতেন। রঙের বিষয়ে প্রথম হাতেখড়ি মায়ের কাছে। সেই থেকে মায়ের সঙ্গে নিজের পরিধেয় জামা, ঘরের ব্যবহারের জিনিসপত্র রং দিয়ে রঙিন করে তুলতেন। রঙের প্রতি ভালোবাসা থেকে পড়ালেখা শুরু করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের গ্রাফিক ডিজাইন বিভাগে।
সুলগ্না রং ও তুলিতে হ্যান্ড পেইন্ট শাড়িও করেন। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের স্মৃতি রোমন্থন করতে গিয়ে বলেন, ‘তখন সবেমাত্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদে ভর্তি হয়েছি। থাকতাম নিবেদিতা হোস্টেলে। সে বছর হলের দুজন আপু আমার কাছে হ্যান্ড পেইন্টের দুইটা শাড়ি অর্ডার করেন। পরে তাঁদের দেখাদেখি আরও কয়েকজন আপু শাড়ি অর্ডার করেন। মনে আছে, সেবার আমি এক রাতে ৯টি শাড়িতে আলপনা এঁকে দিয়েছিলাম। আর আমার হ্যান্ড পেইন্ট শাড়িগুলো সবাই অনেক পছন্দও করেছিল। শাড়ি ছাড়াও আমার হাতে আঁকা মাটির সরাও সে সময় অনেকে পছন্দ করেছিল।’
সুলগ্না উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখেন সংসারজীবন শুরুর আগে থেকে। বিয়ের পর স্বামী মো. রিয়াদ উদ্দিনও উদ্যোক্তা হওয়ার বিষয়ে উৎসাহ দিতেন। তবে সংসারজীবনের কাজের চাপে একপর্যায়ে উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন ভুলে যান। পারিবারিক কাজে অনেক বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়েন সুলগ্না।
২০২১ সালে সুলগ্নার জীবনে নেমে আসে ভীষণ এক ঝড়। হঠাৎ স্বামীর হার্ট অ্যাটাকের কারণে অনিশ্চিত জীবনের মুখোমুখি হন তিনি। দুই সন্তান নিয়ে ভাবতে থাকেন কীভাবে কাজ শুরু করবেন। ঠিক সে সময় তাঁর মাথায় আসে উদ্যোক্তা হওয়ার সেই পুরোনো স্বপ্ন। স্বপ্নপূরণে শুরু হয় যুদ্ধ। সুলগ্না সিদ্ধান্ত নেন উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করবেন। একপর্যায়ে উদ্যোক্তার কাজ শুরুর অংশ হিসেবে বায়োকেমিস্ট মামা মনিরুল ইসলামকে ২০ হাজার টাকা দেন ‘ড্যাজেল ডেজ মার্ট’-এর রঙিন সাবান প্রস্তুত করার জন্য।
উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন শুরুর বিষয়ে জানতে চাইলে সুলগ্না বলেন, ‘আমি রাত জেগে হ্যান্ড পেইন্ট শাড়ি করতাম। আমার স্বামী এই শাড়ি দেখে বলেন, “তোমার হ্যান্ড পেইন্ট শাড়িগুলো দেখতে অনেক সুন্দর হচ্ছে। ছোট করে হলেও তোমার নিজের একটা ব্যবসা শুরু করা উচিত। তুমি বড় পরিসরে তোমার কাজ শুরু করো। এতে দিন শেষে কাজ করে শান্তি পাবে। অন্য প্রতিষ্ঠানে চাকরি করলে হয়তো মাস শেষে টাকা আসবে; কিন্তু নিজের স্বপ্ন আর পূরণ হবে না। নিজের স্বপ্নপূরণে নিজেই উদ্যোগী হও। তুমি উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ শুরু করো, আমি পাশে থাকব।”’
অনেক চিন্তার পর সুলগ্না সিদ্ধান্ত নেন, রঙিন সাবান দিয়ে শুরু করবেন অনলাইন ব্যবসা। যে চিন্তা করলেন, সেই কাজ। নিজের তৈরি করা পণ্য রঙিন সাবান সম্পর্কে সুলগ্না বলেন, ‘আমি ছোটবেলা থেকে রং নিয়ে খেলা করতে পছন্দ করতাম। আর এখন রং নিয়ে খেলা করা আমার প্রতিদিনের কাজ। আমার সাম্প্রতিক সাড়াজাগানো একটা পণ্য হলো ব্রাশ দিয়ে করা দৃষ্টিনন্দন রঙিন সাবান। এর রং, গন্ধ ও কারুকাজ সবাইকে মুগ্ধ করবে। হ্যান্ড মেইড সাবান বাংলাদেশে অনেকে তৈরি করেন। কিন্তু হ্যান্ড মেইড রঙিন সাবান আমরাই প্রথম বানিয়েছি। হ্যান্ড মেইড সাবান ত্বকের জন্য অনেক উপকারী। এই সাবানে আছে নারকেল তেল, যা ত্বকের দাগ, বলিরেখা দূর করে। এ ছাড়া এ সাবানে থাকা অন্য উপাদান; যেমন ক্যাস্টর অয়েল, জলপাই তেল ত্বককে গভীরভাবে পরিষ্কারের পাশাপাশি ত্বকের শুষ্কতা দূর করে। ধরে রাখে ত্বকের কোমলতাও। এ রঙিন সাবান শতভাগ প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি।’
এত কিছু থাকতে রঙিন সাবান নিয়ে কাজ করছেন কেন জানতে চাইলে সুলগ্না বলেন, ‘আমি রঙিন সাবান নিয়ে কাজ করছি কারণ, বর্তমান যুগে রং ফরসাকারী পণ্যের পেছনে ঝুঁকে পড়ছেন সবাই, যা ত্বকের ক্ষতি করছে। সঠিক প্রক্রিয়ায় ত্বকের যত্ন না করে আমরা রং ফরসাকারী ক্ষতিকর প্রসাধন সামগ্রীই ব্যবহার করছি বেশি। এতে ত্বক তার স্বাভাবিকতা হারিয়ে ফেলছে। এ ছাড়া ত্বকের যত্নের বিষয়ে আমাদের মধ্যে অনেক ভুল ধারণা কাজ করে। ত্বকের যত্নের প্রক্রিয়া হবে খুব সহজ একটা বিষয়ের মতো, যা সব সময় সবাই মেনে চলতে পারবে। ত্বকের জন্য এমন কিছু ব্যবহার করা উচিত হবে না, যা তিন দিন বা এক মাস ব্যবহারে ত্বক শুধু ফরসা হবে। এসব পণ্য ত্বকের অনেক ক্ষতি করে। আমার মনে হয় ত্বক ভালো রাখার প্রথম ধাপ হলো ত্বকের যত্ন বা ত্বক পরিষ্কার রাখা। তাই আমি চেয়েছি এমন কিছু নিয়ে কাজ করতে, যা ত্বকের সমস্যাগুলো দূর করবে, আর সবার ব্যবহারোপযোগী হবে। তাই সাবান নিয়ে কাজ শুরু করা। এ ছাড়া কেউ কোনো কিছু ব্যবহার করুক আর না করুক, সাবান কিন্তু প্রত্যেকে ব্যবহার করবে। হ্যান্ড মেইড সাবান কিন্তু সারা পৃথিবীতেই জনপ্রিয়।’
বাংলাদেশের একজন দক্ষ ও অভিজ্ঞ বায়োকেমিস্ট (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়) মনিরুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে তৈরি করা হয় ‘ড্যাজেল ডেজ মার্ট’-এর এই সাবান। মনিরুল ইসলাম সম্পর্কে সুলগ্নার মামা। দীর্ঘ দুই বছর অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও ব্যবহারের পর সাবান তৈরির কাজ চূড়ান্ত করা হয়। ‘ড্যাজেল ডেজ মার্ট’ সাবান তৈরিতে ব্যবহৃত উপাদানের মধ্যে রয়েছে নারকেলের তেল, জোজোবা অয়েল (প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার, যা ত্বকের ভেতর থেকে আর্দ্রতা জোগায়), আলমন্ড অয়েল, ক্যাস্টর অয়েল, অলিভ অয়েল, পাম অয়েল, রাইস ব্র্যান অয়েল, সান ফ্লাওয়ার অয়েল ও প্রাকৃতিক রং।
সুলগ্নার সঙ্গে যোগ দিয়েছেন তাঁর মা-ও। ড্যাজেল ডেজ-এর ফেসবুক পাতায় নতুন সংযোজন হয়েছে সুলগ্নার মায়ের তৈরি ভিন্ন স্বাদের কাঁচা মরিচের আচার এবং কাঁচা রসুন ও তেঁতুলের আচার।
এখন যুগ পাল্টেছে। নারীরা ঘরের বাইরে যাচ্ছেন। অফিস, আদালত, চাকরি, ব্যবসা বা উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করছেন। বর্তমানে নারীরা উদ্যোক্তা হিসেবে ভিন্ন ভিন্ন ক্ষেত্রে কাজ করছেন, যা করোনাকালের আগে তেমন চোখে পড়েনি। এ ছাড়া সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ঋণসহ উদ্যোক্তা তৈরির কাজে সহযোগিতা করছে। ‘নারী এবং উদ্যোক্তা’ এ বিষয়টি কীভাবে দেখছেন জানতে চাইলে সুলগ্না বলেন, ‘আমি সম্প্রতি বিসিক থেকে প্রশিক্ষণ নিয়েছি। আমার নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস আছে, আমি পারব। নিজের স্বপ্ন পূরণে নারীকে হতে হবে আত্মবিশ্বাসী। তাহলে কোনো বাধা নারীর পথের কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে না। আর পরিবার যদি পাশে থাকে, তাহলে তো সমাজের কোনো বাধাকে পথের কাঁটা মনে হবে না।’
গত ২৫ জানুয়ারি বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনের (বিসিক) অধীনে ‘ড্যাজেল ডেজ মার্ট’ নিবন্ধিত হয়েছে। এটা ‘ড্যাজেল ডেজ মার্ট’ পরিবারের জন্য আনন্দের সংবাদ। ভবিষ্যতের পরিকল্পনার বিষয়ে জানতে চাইলে রাইসা রফিক সুলগ্না বলেন, ‘যাঁরা অ্যাসিড হামলার শিকার হয়েছেন, তাঁদের নিয়ে কাজ করতে চাই। অ্যাসিড হামলার কারণে যাঁদের ত্বকের সার্জারি করা হয়েছে, তাঁদের কাছে রূপচর্চার উপকরণ হিসেবে আমার তৈরি সাবান নিয়ে যেতে চাই। যে সাবান তাঁরা নির্ভয়ে, আনন্দের সঙ্গে ব্যবহার করতে পারবেন। তাঁদের আস্থার জায়গাটুকু অর্জন করে নেবে আমার ড্যাজেল ডেজ মার্ট-এর রঙিন সাবান।’

বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিআইএ) ২০২৫-২৭ মেয়াদের দ্বিবার্ষিক নির্বাচনে পোলট্রি পেশাজীবী পরিষদ নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে। নির্বাচনে ৫৩৫ ভোট পেয়ে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন আস্থা ফিড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোশারফ হোসাইন চৌধুরী। আর মহাসচিব পদে ৫০৭ ভোট পেয়ে কোয়ালিটি
২৭ মিনিট আগে
কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) ও বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর হয়েছে। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে ক্যাব এ তথ্য জানায়।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশে মূলধারার বিভিন্ন যানবাহনের পাশাপাশি থ্রি-হুইলার রিকশা ব্যাপক হারে বেড়েছে। যার নেই কোনো রেজিস্ট্রেশন বা লাইসেন্স। অথচ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখের সামনে চলাচল করছে এসব যান। ঘটছে নানা দুর্ঘটনা। এসব থ্রি-হুইলার নিয়ন্ত্রণে অনেক আওয়াজ উঠছে। কিন্তু কার্যত বন্ধ বা সামনে কীভাবে নিয়ন্ত্রণ
৪ ঘণ্টা আগে
দেশের অন্যতম সেরা বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডের (ইবিএল) কাছ থেকে এক্সিলেন্স ইন বিজনেস পে-আউট পুরস্কার পেয়েছে নগদ। প্রতিষ্ঠানটি তাদের ব্যাংকের প্রবৃদ্ধি ও ডিজিটাল রূপান্তরে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখা ৪০টি সহযোগী মার্চেন্ট প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিআইএ) ২০২৫-২৭ মেয়াদের দ্বিবার্ষিক নির্বাচনে পোলট্রি পেশাজীবী পরিষদ নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে। নির্বাচনে ৫৩৫ ভোট পেয়ে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন আস্থা ফিড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোশারফ হোসাইন চৌধুরী। আর মহাসচিব পদে ৫০৭ ভোট পেয়ে কোয়ালিটি ব্রিডার্স লিমিটেডের পরিচালক মো. সাফির রহমান নির্বাচিত হয়েছেন।
আজ সোমবার রাজধানীর মতিঝিল কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র কাম-কমিউনিটি সেন্টারে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত চলে ভোট গ্রহণ। মোট ৫৭৪ জন ভোট দেন।
সহসভাপতি হিসেবে ডায়মন্ড এগ লিমিটেডের সিইও মো. আসাদুজ্জামান ও খান অ্যাগ্রো ফিড প্রোডাক্টের প্রোপ্রাইটর মো. সৈয়দুল হক খান নির্বাচিত হয়েছেন।
এদিকে কোষাধ্যক্ষ হিসেবে এনার্জি টেকনোলজির প্রোপ্রাইটর মোস্তফা জাহান, যুগ্ম মহাসচিব পদে মোহাম্মদ আলমগীর হোসেন ও অঞ্জন মজুমদার, প্রচার সম্পাদক পদে শফিকুল ইসলাম এবং সমাজকল্যাণ সম্পাদক পদে গাজী নূর আহাম্মাদ নির্বাচিত হয়েছেন।
নির্বাহী সদস্য হিসেবে নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন শাহ ফাহাদ হাবিব, মিজানুর রহমান মিন্টু, রাশিদ আহামাদ, মোহাম্মদ জহির উদ্দিন, খায়রুল বাসার সাগর, ফয়েজ রাজা চৌধুরী, মো. সালাউদ্দিন মুন্সী, মো. সোলেমান কবীর, মো, ইমরান হোসাইন ও নাবিল আহামেদ।
নবনির্বাচিত সভাপতি মোশারফ হোসাইন চৌধুরী বলেন, ‘খামারিদের যে আকাঙ্ক্ষা রয়েছে, সেটাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে আমরা কাজ করে যেতে চাই। পোলট্রি খাতকে আরও কীভাবে সমৃদ্ধ করতে পারি, সে লক্ষ্যেও আমরা কাজ করে যাব। পাশাপাশি আধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে খাপ খাইয়ে কীভাবে পোলট্রি শিল্পকে সামনের দিকে নিয়ে যাওয়া যায়, সেটিও আমাদের অন্যতম লক্ষ্য থাকবে।’
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশন দেশের পোলট্রি খাতের উন্নয়ন, সুরক্ষা ও টেকসই বিকাশে নিবেদিত একটি শীর্ষস্থানীয় সংগঠন। যেখানে খামারি, উদ্যোক্তা ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে প্রতিনিধিত্ব করে এবং আধুনিক প্রযুক্তি, সুষ্ঠু নীতিমালা ও মানসম্মত উৎপাদনের মাধ্যমে শিল্পের অগ্রগতিতে কাজ করে যাচ্ছে। এ নির্বাচনের মাধ্যমে সংগঠনের নতুন নেতৃত্ব নির্ধারিত হয়েছে, যা আগামী দুই বছর পোলট্রি খাতের দিকনির্দেশনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিআইএ) ২০২৫-২৭ মেয়াদের দ্বিবার্ষিক নির্বাচনে পোলট্রি পেশাজীবী পরিষদ নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে। নির্বাচনে ৫৩৫ ভোট পেয়ে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন আস্থা ফিড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোশারফ হোসাইন চৌধুরী। আর মহাসচিব পদে ৫০৭ ভোট পেয়ে কোয়ালিটি ব্রিডার্স লিমিটেডের পরিচালক মো. সাফির রহমান নির্বাচিত হয়েছেন।
আজ সোমবার রাজধানীর মতিঝিল কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র কাম-কমিউনিটি সেন্টারে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত চলে ভোট গ্রহণ। মোট ৫৭৪ জন ভোট দেন।
সহসভাপতি হিসেবে ডায়মন্ড এগ লিমিটেডের সিইও মো. আসাদুজ্জামান ও খান অ্যাগ্রো ফিড প্রোডাক্টের প্রোপ্রাইটর মো. সৈয়দুল হক খান নির্বাচিত হয়েছেন।
এদিকে কোষাধ্যক্ষ হিসেবে এনার্জি টেকনোলজির প্রোপ্রাইটর মোস্তফা জাহান, যুগ্ম মহাসচিব পদে মোহাম্মদ আলমগীর হোসেন ও অঞ্জন মজুমদার, প্রচার সম্পাদক পদে শফিকুল ইসলাম এবং সমাজকল্যাণ সম্পাদক পদে গাজী নূর আহাম্মাদ নির্বাচিত হয়েছেন।
নির্বাহী সদস্য হিসেবে নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন শাহ ফাহাদ হাবিব, মিজানুর রহমান মিন্টু, রাশিদ আহামাদ, মোহাম্মদ জহির উদ্দিন, খায়রুল বাসার সাগর, ফয়েজ রাজা চৌধুরী, মো. সালাউদ্দিন মুন্সী, মো. সোলেমান কবীর, মো, ইমরান হোসাইন ও নাবিল আহামেদ।
নবনির্বাচিত সভাপতি মোশারফ হোসাইন চৌধুরী বলেন, ‘খামারিদের যে আকাঙ্ক্ষা রয়েছে, সেটাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে আমরা কাজ করে যেতে চাই। পোলট্রি খাতকে আরও কীভাবে সমৃদ্ধ করতে পারি, সে লক্ষ্যেও আমরা কাজ করে যাব। পাশাপাশি আধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে খাপ খাইয়ে কীভাবে পোলট্রি শিল্পকে সামনের দিকে নিয়ে যাওয়া যায়, সেটিও আমাদের অন্যতম লক্ষ্য থাকবে।’
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশন দেশের পোলট্রি খাতের উন্নয়ন, সুরক্ষা ও টেকসই বিকাশে নিবেদিত একটি শীর্ষস্থানীয় সংগঠন। যেখানে খামারি, উদ্যোক্তা ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে প্রতিনিধিত্ব করে এবং আধুনিক প্রযুক্তি, সুষ্ঠু নীতিমালা ও মানসম্মত উৎপাদনের মাধ্যমে শিল্পের অগ্রগতিতে কাজ করে যাচ্ছে। এ নির্বাচনের মাধ্যমে সংগঠনের নতুন নেতৃত্ব নির্ধারিত হয়েছে, যা আগামী দুই বছর পোলট্রি খাতের দিকনির্দেশনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

অনেক চিন্তার পর সুলগ্না সিদ্ধান্ত নেন, রঙিন সাবান দিয়ে শুরু করবেন অনলাইন ব্যবসা। যে চিন্তা করলেন, সেই কাজ। বাংলাদেশের একজন দক্ষ ও অভিজ্ঞ বায়োকেমিস্ট (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়) মনিরুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে তৈরি করা হয় ‘ড্যাজেল ডেজ মার্ট’-এর এই সাবান। মনিরুল ইসলাম সম্পর্কে সুলগ্নার মামা। দীর্ঘ দুই বছর অনেক প
০১ ফেব্রুয়ারি ২০২২
কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) ও বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর হয়েছে। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে ক্যাব এ তথ্য জানায়।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশে মূলধারার বিভিন্ন যানবাহনের পাশাপাশি থ্রি-হুইলার রিকশা ব্যাপক হারে বেড়েছে। যার নেই কোনো রেজিস্ট্রেশন বা লাইসেন্স। অথচ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখের সামনে চলাচল করছে এসব যান। ঘটছে নানা দুর্ঘটনা। এসব থ্রি-হুইলার নিয়ন্ত্রণে অনেক আওয়াজ উঠছে। কিন্তু কার্যত বন্ধ বা সামনে কীভাবে নিয়ন্ত্রণ
৪ ঘণ্টা আগে
দেশের অন্যতম সেরা বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডের (ইবিএল) কাছ থেকে এক্সিলেন্স ইন বিজনেস পে-আউট পুরস্কার পেয়েছে নগদ। প্রতিষ্ঠানটি তাদের ব্যাংকের প্রবৃদ্ধি ও ডিজিটাল রূপান্তরে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখা ৪০টি সহযোগী মার্চেন্ট প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) ও বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর হয়েছে।
আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে ক্যাব এ তথ্য জানায়।
ক্যাব জানায়, গতকাল রোববার বিএসটিআইয়ের কাউন্সিল সভা শেষে আয়োজিত এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ক্যাবের সভাপতি এ এইচ এম সফিকুজ্জামান ও বিএসটিআইয়ের মহাপরিচালক এস এম ফেরদৌস আলম নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।
অনুষ্ঠানে শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ ওবায়দুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া ক্যাবের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট হুমায়ুন কবির ভূঁইয়া ও বিএসটিআইয়ের কাউন্সিলের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এই সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে মানসম্মত ও নিরাপদ পণ্য নিশ্চিতকরণে জনসচেতনতা বৃদ্ধি, বিভাগীয় ও জেলাপর্যায়ে বাজার মনিটরিং ও তদারকি কার্যক্রমে সহযোগিতা, নকল ও ভেজালবিরোধী উদ্যোগ জোরদার, প্রশিক্ষণ ও গবেষণা কার্যক্রম গ্রহণ এবং তথ্যভিত্তিক উদ্যোগ যৌথভাবে বাস্তবায়নের মাধ্যমে ভোক্তা অধিকার সুরক্ষা ও ন্যায্য বাজারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা আরও সুদৃঢ় হবে বলে আশা প্রকাশ করা হয়।

কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) ও বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর হয়েছে।
আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে ক্যাব এ তথ্য জানায়।
ক্যাব জানায়, গতকাল রোববার বিএসটিআইয়ের কাউন্সিল সভা শেষে আয়োজিত এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ক্যাবের সভাপতি এ এইচ এম সফিকুজ্জামান ও বিএসটিআইয়ের মহাপরিচালক এস এম ফেরদৌস আলম নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।
অনুষ্ঠানে শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ ওবায়দুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া ক্যাবের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট হুমায়ুন কবির ভূঁইয়া ও বিএসটিআইয়ের কাউন্সিলের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এই সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে মানসম্মত ও নিরাপদ পণ্য নিশ্চিতকরণে জনসচেতনতা বৃদ্ধি, বিভাগীয় ও জেলাপর্যায়ে বাজার মনিটরিং ও তদারকি কার্যক্রমে সহযোগিতা, নকল ও ভেজালবিরোধী উদ্যোগ জোরদার, প্রশিক্ষণ ও গবেষণা কার্যক্রম গ্রহণ এবং তথ্যভিত্তিক উদ্যোগ যৌথভাবে বাস্তবায়নের মাধ্যমে ভোক্তা অধিকার সুরক্ষা ও ন্যায্য বাজারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা আরও সুদৃঢ় হবে বলে আশা প্রকাশ করা হয়।

অনেক চিন্তার পর সুলগ্না সিদ্ধান্ত নেন, রঙিন সাবান দিয়ে শুরু করবেন অনলাইন ব্যবসা। যে চিন্তা করলেন, সেই কাজ। বাংলাদেশের একজন দক্ষ ও অভিজ্ঞ বায়োকেমিস্ট (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়) মনিরুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে তৈরি করা হয় ‘ড্যাজেল ডেজ মার্ট’-এর এই সাবান। মনিরুল ইসলাম সম্পর্কে সুলগ্নার মামা। দীর্ঘ দুই বছর অনেক প
০১ ফেব্রুয়ারি ২০২২
বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিআইএ) ২০২৫-২৭ মেয়াদের দ্বিবার্ষিক নির্বাচনে পোলট্রি পেশাজীবী পরিষদ নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে। নির্বাচনে ৫৩৫ ভোট পেয়ে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন আস্থা ফিড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোশারফ হোসাইন চৌধুরী। আর মহাসচিব পদে ৫০৭ ভোট পেয়ে কোয়ালিটি
২৭ মিনিট আগে
দেশে মূলধারার বিভিন্ন যানবাহনের পাশাপাশি থ্রি-হুইলার রিকশা ব্যাপক হারে বেড়েছে। যার নেই কোনো রেজিস্ট্রেশন বা লাইসেন্স। অথচ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখের সামনে চলাচল করছে এসব যান। ঘটছে নানা দুর্ঘটনা। এসব থ্রি-হুইলার নিয়ন্ত্রণে অনেক আওয়াজ উঠছে। কিন্তু কার্যত বন্ধ বা সামনে কীভাবে নিয়ন্ত্রণ
৪ ঘণ্টা আগে
দেশের অন্যতম সেরা বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডের (ইবিএল) কাছ থেকে এক্সিলেন্স ইন বিজনেস পে-আউট পুরস্কার পেয়েছে নগদ। প্রতিষ্ঠানটি তাদের ব্যাংকের প্রবৃদ্ধি ও ডিজিটাল রূপান্তরে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখা ৪০টি সহযোগী মার্চেন্ট প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে মূলধারার বিভিন্ন যানবাহনের পাশাপাশি থ্রি-হুইলার রিকশা ব্যাপক হারে বেড়েছে। যার নেই কোনো রেজিস্ট্রেশন বা লাইসেন্স। অথচ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখের সামনে চলাচল করছে এসব যান। ঘটছে নানা দুর্ঘটনা। এসব থ্রি-হুইলার নিয়ন্ত্রণে অনেক আওয়াজ উঠছে। কিন্তু কার্যত বন্ধ বা সামনে কীভাবে নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা করা হবে, তা নিয়ে নীতিমালা করা জরুরি হয়ে পড়েছে। এই নীতিমালার বাস্তবায়ন হলে থ্রি-হুইলার দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এতে অর্থনীতির গতি আরও বেগবান হবে।
আজ সোমবার বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) ‘স্টাডি অন ইন্টিগ্রিটিংস ইলেকট্রনিক থ্রি-হুইলার ইনটু ট্রান্সপোর্ট নেটওয়ার্ক: চ্যালেঞ্জেস অ্যান্ড ওয়েফরওয়ার্ড’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন সিপিডির গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে সিপিডির প্রোগ্রাম সহযোগী মো. খালিদ মাহমুদ বলেন, দেশে লাখ লাখ যানবাহন চলে। কিন্তু নিবন্ধিত আছে মাত্র সাড়ে ২২ হাজার। এর বাইরে থ্রি-হুইলার রিকশা ৬০ লাখ ছাড়িয়েছে। সেবা নিচ্ছেন ১১২ কোটি মানুষ, যা অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এত বড়সংখ্যক যানের রেজিস্ট্রেশন নেই। যারা চালান, তাঁদের নেই কোনো প্রশিক্ষণ। এতে দক্ষতা বাড়ছে না। মুখের কথায় চলে এসব যান। যদি প্রয়োজনীয় নীতিমালা প্রণয়ন করা যায়, তখন একটা আয় পাবে সরকার। আবার নীতিমালার কারণে ক্ষতি কমবে। যাঁরা এর সঙ্গে জড়িত, তাঁদের আয় বাড়বে। যার বিশাল ইতিবাচক প্রভাব পড়বে অর্থনীতিতে।
খালিদ মাহমুদ আরও বলেন, ‘নীতিমালা ছাড়া লাখ লাখ থ্রি-হুইলার চলছে। এই গণপরিবহন যেভাবে ইচ্ছা, সেভাবে চলছে। এটার সিস্টেম দাঁড় করাতে হবে। স্ট্রাকচার থাকতে হবে। ব্যাটারি ক্যাপাসিটি নির্ধারণ করতে হবে। ইলেকট্রনিক যান হওয়ায় পরিবেশে মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে। কীভাবে কার অনুমোদন নিয়ে চলবে, নির্ধারণ করতে হবে। আইনের আওতায় আনা জরুরি। কেউ আইন লঙ্ঘন করলে তার শাস্তি দিতে হবে ৷ তখন এলোমেলো চলাচল নিয়ন্ত্রণ হবে। মানুষ উন্নত সেবা পাবে।
খালিদ মাহমুদ বলেন, ‘এ ধরনের যানের প্রায় ৪০ লাখ চালক, তাঁদের পরিবারসহ বিশাল জনগোষ্ঠী সুবিধাভোগী। তাঁদের রোড নেটওয়ার্ক, ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা, ট্রাফিক সেফটি, এয়ার কোয়ালিটির ব্যবস্থাপনার সুনির্দিষ্ট কাঠামো ও নীতিমালা জরুরি।
অনুষ্ঠানে নীতিমালা অনুযায়ী ইজিবাইক, রিকশাসহ ব্যাটারিচালিত যানবাহনের নিবন্ধন এবং চালকদের লাইসেন্স ও রুট পারমিট দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। একই সঙ্গে বলা হয়েছে কারিগরি ত্রুটি সংশোধন করে ব্যাটারিচালিত যানবাহনের আধুনিকায়ন করা এবং ব্যাটারিচালিত যানবাহন চলাচল বন্ধ না করা; বিদ্যুৎ চুরি ও অপচয় বন্ধ করতে ইলেকট্রিক বা ব্যাটারিচালিত যানবাহনের জন্য চার্জিং স্টেশন স্থাপন করা; প্রতিটি সড়ক-মহাসড়কে ইজিবাইক, রিকশাসহ ব্যাটারিচালিত, স্বল্পগতির ও লোকাল যানবাহনের জন্য সার্ভিস রোড/বাই লেন নির্মাণ করা; ঢাকাসহ সারা দেশে ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ইজিবাইক জব্দ বন্ধ করা, জব্দ গাড়ি ও ব্যাটারি ফেরত দেওয়া; চালকসহ সংশ্লিষ্টদের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা; সড়কে চাঁদাবাজি ও হয়রানি বন্ধ করা এবং চালকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।

দেশে মূলধারার বিভিন্ন যানবাহনের পাশাপাশি থ্রি-হুইলার রিকশা ব্যাপক হারে বেড়েছে। যার নেই কোনো রেজিস্ট্রেশন বা লাইসেন্স। অথচ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখের সামনে চলাচল করছে এসব যান। ঘটছে নানা দুর্ঘটনা। এসব থ্রি-হুইলার নিয়ন্ত্রণে অনেক আওয়াজ উঠছে। কিন্তু কার্যত বন্ধ বা সামনে কীভাবে নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা করা হবে, তা নিয়ে নীতিমালা করা জরুরি হয়ে পড়েছে। এই নীতিমালার বাস্তবায়ন হলে থ্রি-হুইলার দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এতে অর্থনীতির গতি আরও বেগবান হবে।
আজ সোমবার বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) ‘স্টাডি অন ইন্টিগ্রিটিংস ইলেকট্রনিক থ্রি-হুইলার ইনটু ট্রান্সপোর্ট নেটওয়ার্ক: চ্যালেঞ্জেস অ্যান্ড ওয়েফরওয়ার্ড’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন সিপিডির গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে সিপিডির প্রোগ্রাম সহযোগী মো. খালিদ মাহমুদ বলেন, দেশে লাখ লাখ যানবাহন চলে। কিন্তু নিবন্ধিত আছে মাত্র সাড়ে ২২ হাজার। এর বাইরে থ্রি-হুইলার রিকশা ৬০ লাখ ছাড়িয়েছে। সেবা নিচ্ছেন ১১২ কোটি মানুষ, যা অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এত বড়সংখ্যক যানের রেজিস্ট্রেশন নেই। যারা চালান, তাঁদের নেই কোনো প্রশিক্ষণ। এতে দক্ষতা বাড়ছে না। মুখের কথায় চলে এসব যান। যদি প্রয়োজনীয় নীতিমালা প্রণয়ন করা যায়, তখন একটা আয় পাবে সরকার। আবার নীতিমালার কারণে ক্ষতি কমবে। যাঁরা এর সঙ্গে জড়িত, তাঁদের আয় বাড়বে। যার বিশাল ইতিবাচক প্রভাব পড়বে অর্থনীতিতে।
খালিদ মাহমুদ আরও বলেন, ‘নীতিমালা ছাড়া লাখ লাখ থ্রি-হুইলার চলছে। এই গণপরিবহন যেভাবে ইচ্ছা, সেভাবে চলছে। এটার সিস্টেম দাঁড় করাতে হবে। স্ট্রাকচার থাকতে হবে। ব্যাটারি ক্যাপাসিটি নির্ধারণ করতে হবে। ইলেকট্রনিক যান হওয়ায় পরিবেশে মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে। কীভাবে কার অনুমোদন নিয়ে চলবে, নির্ধারণ করতে হবে। আইনের আওতায় আনা জরুরি। কেউ আইন লঙ্ঘন করলে তার শাস্তি দিতে হবে ৷ তখন এলোমেলো চলাচল নিয়ন্ত্রণ হবে। মানুষ উন্নত সেবা পাবে।
খালিদ মাহমুদ বলেন, ‘এ ধরনের যানের প্রায় ৪০ লাখ চালক, তাঁদের পরিবারসহ বিশাল জনগোষ্ঠী সুবিধাভোগী। তাঁদের রোড নেটওয়ার্ক, ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা, ট্রাফিক সেফটি, এয়ার কোয়ালিটির ব্যবস্থাপনার সুনির্দিষ্ট কাঠামো ও নীতিমালা জরুরি।
অনুষ্ঠানে নীতিমালা অনুযায়ী ইজিবাইক, রিকশাসহ ব্যাটারিচালিত যানবাহনের নিবন্ধন এবং চালকদের লাইসেন্স ও রুট পারমিট দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। একই সঙ্গে বলা হয়েছে কারিগরি ত্রুটি সংশোধন করে ব্যাটারিচালিত যানবাহনের আধুনিকায়ন করা এবং ব্যাটারিচালিত যানবাহন চলাচল বন্ধ না করা; বিদ্যুৎ চুরি ও অপচয় বন্ধ করতে ইলেকট্রিক বা ব্যাটারিচালিত যানবাহনের জন্য চার্জিং স্টেশন স্থাপন করা; প্রতিটি সড়ক-মহাসড়কে ইজিবাইক, রিকশাসহ ব্যাটারিচালিত, স্বল্পগতির ও লোকাল যানবাহনের জন্য সার্ভিস রোড/বাই লেন নির্মাণ করা; ঢাকাসহ সারা দেশে ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ইজিবাইক জব্দ বন্ধ করা, জব্দ গাড়ি ও ব্যাটারি ফেরত দেওয়া; চালকসহ সংশ্লিষ্টদের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা; সড়কে চাঁদাবাজি ও হয়রানি বন্ধ করা এবং চালকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।

অনেক চিন্তার পর সুলগ্না সিদ্ধান্ত নেন, রঙিন সাবান দিয়ে শুরু করবেন অনলাইন ব্যবসা। যে চিন্তা করলেন, সেই কাজ। বাংলাদেশের একজন দক্ষ ও অভিজ্ঞ বায়োকেমিস্ট (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়) মনিরুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে তৈরি করা হয় ‘ড্যাজেল ডেজ মার্ট’-এর এই সাবান। মনিরুল ইসলাম সম্পর্কে সুলগ্নার মামা। দীর্ঘ দুই বছর অনেক প
০১ ফেব্রুয়ারি ২০২২
বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিআইএ) ২০২৫-২৭ মেয়াদের দ্বিবার্ষিক নির্বাচনে পোলট্রি পেশাজীবী পরিষদ নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে। নির্বাচনে ৫৩৫ ভোট পেয়ে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন আস্থা ফিড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোশারফ হোসাইন চৌধুরী। আর মহাসচিব পদে ৫০৭ ভোট পেয়ে কোয়ালিটি
২৭ মিনিট আগে
কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) ও বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর হয়েছে। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে ক্যাব এ তথ্য জানায়।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশের অন্যতম সেরা বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডের (ইবিএল) কাছ থেকে এক্সিলেন্স ইন বিজনেস পে-আউট পুরস্কার পেয়েছে নগদ। প্রতিষ্ঠানটি তাদের ব্যাংকের প্রবৃদ্ধি ও ডিজিটাল রূপান্তরে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখা ৪০টি সহযোগী মার্চেন্ট প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দেশের অন্যতম সেরা বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডের (ইবিএল) কাছ থেকে এক্সিলেন্স ইন বিজনেস পে-আউট পুরস্কার পেয়েছে নগদ। প্রতিষ্ঠানটি তাদের ব্যাংকের প্রবৃদ্ধি ও ডিজিটাল রূপান্তরে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখা ৪০টি সহযোগী মার্চেন্ট প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানিয়েছে।
এবার দ্বিতীয়বারের মতো ইবিএল এই আয়োজন করেছে। এবারের অনুষ্ঠানের শিরোনাম ছিল ‘স্কাইস্ফ্রি: ইবিএল ডিজিটাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস-২০২৫’।
গতকাল রোববার (২১ ডিসেম্বর) ঢাকার একটি কনভেনশন হলে এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইবিএল তার ব্যবসায়িক সহযোগীদের সম্মাননা জানায়।
অনুষ্ঠানে পুরস্কার দেন ইবিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আলী রেজা ইফতেখার। নগদের পক্ষ থেকে পুরস্কার গ্রহণ করেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, সহযোগী প্রশাসক আনোয়ার উল্লাহ ও নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া। এ সময় ইবিএলের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক এম খোরশেদ আনোয়ার, হেড অব ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস আহসান উল্লাহ চৌধুরীসহ প্রতিষ্ঠানটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও আমন্ত্রিত অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।
ইবিএলের এবারের আয়োজনে নগদ পে-আউট ক্যাটাগরিতে পুরস্কৃত হয়েছে, কারণ বাংলাদেশের ডিজিটাল লেনদেনকে এগিয়ে নিতে অসামান্য অবদান রেখেছে প্রতিষ্ঠানটি। নগদ পে-আউট সলিউশন ও ইভল্যুশনে তাদের প্রভাব রেখেছে এবং বিস্তৃত নেটওয়ার্কের মাধ্যমে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে।

দেশের অন্যতম সেরা বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডের (ইবিএল) কাছ থেকে এক্সিলেন্স ইন বিজনেস পে-আউট পুরস্কার পেয়েছে নগদ। প্রতিষ্ঠানটি তাদের ব্যাংকের প্রবৃদ্ধি ও ডিজিটাল রূপান্তরে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখা ৪০টি সহযোগী মার্চেন্ট প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানিয়েছে।
এবার দ্বিতীয়বারের মতো ইবিএল এই আয়োজন করেছে। এবারের অনুষ্ঠানের শিরোনাম ছিল ‘স্কাইস্ফ্রি: ইবিএল ডিজিটাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস-২০২৫’।
গতকাল রোববার (২১ ডিসেম্বর) ঢাকার একটি কনভেনশন হলে এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইবিএল তার ব্যবসায়িক সহযোগীদের সম্মাননা জানায়।
অনুষ্ঠানে পুরস্কার দেন ইবিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আলী রেজা ইফতেখার। নগদের পক্ষ থেকে পুরস্কার গ্রহণ করেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, সহযোগী প্রশাসক আনোয়ার উল্লাহ ও নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া। এ সময় ইবিএলের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক এম খোরশেদ আনোয়ার, হেড অব ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস আহসান উল্লাহ চৌধুরীসহ প্রতিষ্ঠানটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও আমন্ত্রিত অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।
ইবিএলের এবারের আয়োজনে নগদ পে-আউট ক্যাটাগরিতে পুরস্কৃত হয়েছে, কারণ বাংলাদেশের ডিজিটাল লেনদেনকে এগিয়ে নিতে অসামান্য অবদান রেখেছে প্রতিষ্ঠানটি। নগদ পে-আউট সলিউশন ও ইভল্যুশনে তাদের প্রভাব রেখেছে এবং বিস্তৃত নেটওয়ার্কের মাধ্যমে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে।

অনেক চিন্তার পর সুলগ্না সিদ্ধান্ত নেন, রঙিন সাবান দিয়ে শুরু করবেন অনলাইন ব্যবসা। যে চিন্তা করলেন, সেই কাজ। বাংলাদেশের একজন দক্ষ ও অভিজ্ঞ বায়োকেমিস্ট (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়) মনিরুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে তৈরি করা হয় ‘ড্যাজেল ডেজ মার্ট’-এর এই সাবান। মনিরুল ইসলাম সম্পর্কে সুলগ্নার মামা। দীর্ঘ দুই বছর অনেক প
০১ ফেব্রুয়ারি ২০২২
বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিআইএ) ২০২৫-২৭ মেয়াদের দ্বিবার্ষিক নির্বাচনে পোলট্রি পেশাজীবী পরিষদ নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে। নির্বাচনে ৫৩৫ ভোট পেয়ে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন আস্থা ফিড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোশারফ হোসাইন চৌধুরী। আর মহাসচিব পদে ৫০৭ ভোট পেয়ে কোয়ালিটি
২৭ মিনিট আগে
কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) ও বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর হয়েছে। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে ক্যাব এ তথ্য জানায়।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশে মূলধারার বিভিন্ন যানবাহনের পাশাপাশি থ্রি-হুইলার রিকশা ব্যাপক হারে বেড়েছে। যার নেই কোনো রেজিস্ট্রেশন বা লাইসেন্স। অথচ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখের সামনে চলাচল করছে এসব যান। ঘটছে নানা দুর্ঘটনা। এসব থ্রি-হুইলার নিয়ন্ত্রণে অনেক আওয়াজ উঠছে। কিন্তু কার্যত বন্ধ বা সামনে কীভাবে নিয়ন্ত্রণ
৪ ঘণ্টা আগে