অনলাইন ডেস্ক
সাত বছর প্রেমের পর বিয়ের পিঁড়িতে বসতে যাচ্ছিলেন। বাধা হয়ে দাঁড়াল হবু শাশুড়ির আপত্তি। না বিয়ে নয়, তাঁর আপত্তি অন্য বিষয়ে। পুত্রবধূকে ঘরে আনতে আপত্তি নেই, কিন্তু কোনোভাবেই তাঁর পোষা কুকুরকে ঘরে তুলবেন না পাত্রের মা। এই আপত্তিতে শেষ পর্যন্ত বিয়েই ভেঙে দিলেন ভারতের এক তরুণী!
প্রিয়াঙ্কা নামের ওই তরুণী সোশ্যাল মিডিয়ায় এক পোস্টে বলেন, সাত বছর ধরে সম্পর্ক তাঁদের। বিয়ের কথাও পাকা হয়ে গেছে প্রায়। প্রেমিকের মায়ের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে জানান কুকুর পোষেন তিনি। বিয়ের কিছুদিন পর কুকুরটি স্বামীর বাড়িতে আনবেন। এ কথা শুনেই আপত্তি জানান প্রিয়াঙ্কার হবু শাশুড়ি। তিনি সাফ জানিয়ে দেন, তাঁরা একটি কুকুর পালেন। আরেকটি এলে দুটি কুকুর সামলানো সম্ভব হবে না।
হবু শাশুড়ি মানানোর চেষ্টা করেন প্রিয়াঙ্কা। তাঁকে জানান, বিয়ের পর তিনি শ্বশুরবাড়ি চলে গেলে তাঁর অসুস্থ মা একা সংসার ও তাঁর পোষা কুকুরটাকে সামলাতে পারবেন না। তা ছাড়া কুকুরটি তাঁর সন্তানের মতো।
হবু শাশুড়ি নিজের অবস্থানে অটল থাকায় বিয়েই ভেঙে দিলেন ওই তরুণী। তিনি পোস্টে লেখেন, সম্পর্কটি ভেঙে যাওয়ার জন্য আমি বা আমার প্রেমিক দায়ী নই। ও আমাকে খুব ভালোবাসত। কিন্তু ওর মায়ের কারণে আজ আমাদের বিয়ে ভাঙল! আমি শুধু আমার পোষা কুকুরটিকে কাছে রাখতে চেয়েছিলাম।
এক্স হ্যান্ডলে প্রিয়াঙ্কার এই পোস্ট খুব দ্রুতই ছড়িয়ে পড়েছে। অনেকে তাঁর পক্ষে মত দেন। আবার অনেকে তাঁর সমালোচনাও করেন। নেটিজেনদের কেউ কেউ বলেন, এটা সত্য নয়, বানানো গল্প।
প্রিয়াঙ্কার পোস্টের কমেন্টে একজন মন্তব্য করেন, ছেলেটির বাড়িতেও পোষা কুকুর আছে। তবুও তারা কেন মেয়েটির মনের অবস্থা বুঝলেন না! আরেকজন লিখেছেন, সম্পর্কের ক্ষেত্রে দুই পক্ষকেই ত্যাগ স্বীকার করতে হয়, মানিয়ে নিতে হয়।
আরেকজন প্রিয়াঙ্কাকে সমবেদনা জানিয়ে লেখেন, মেয়েটি তার মা, নিজের ঘর, এতদিনের জীবনযাপন ছেড়ে ছেলেটির কাছে যাচ্ছে। ছেলেটি তো নিজের পরিবারের সঙ্গে নিজের বাসায়ই থাকবে। তার নিজেরও তো কুকুর আছে। মেয়েটা কেন তা পারবে না!
সাত বছর প্রেমের পর বিয়ের পিঁড়িতে বসতে যাচ্ছিলেন। বাধা হয়ে দাঁড়াল হবু শাশুড়ির আপত্তি। না বিয়ে নয়, তাঁর আপত্তি অন্য বিষয়ে। পুত্রবধূকে ঘরে আনতে আপত্তি নেই, কিন্তু কোনোভাবেই তাঁর পোষা কুকুরকে ঘরে তুলবেন না পাত্রের মা। এই আপত্তিতে শেষ পর্যন্ত বিয়েই ভেঙে দিলেন ভারতের এক তরুণী!
প্রিয়াঙ্কা নামের ওই তরুণী সোশ্যাল মিডিয়ায় এক পোস্টে বলেন, সাত বছর ধরে সম্পর্ক তাঁদের। বিয়ের কথাও পাকা হয়ে গেছে প্রায়। প্রেমিকের মায়ের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে জানান কুকুর পোষেন তিনি। বিয়ের কিছুদিন পর কুকুরটি স্বামীর বাড়িতে আনবেন। এ কথা শুনেই আপত্তি জানান প্রিয়াঙ্কার হবু শাশুড়ি। তিনি সাফ জানিয়ে দেন, তাঁরা একটি কুকুর পালেন। আরেকটি এলে দুটি কুকুর সামলানো সম্ভব হবে না।
হবু শাশুড়ি মানানোর চেষ্টা করেন প্রিয়াঙ্কা। তাঁকে জানান, বিয়ের পর তিনি শ্বশুরবাড়ি চলে গেলে তাঁর অসুস্থ মা একা সংসার ও তাঁর পোষা কুকুরটাকে সামলাতে পারবেন না। তা ছাড়া কুকুরটি তাঁর সন্তানের মতো।
হবু শাশুড়ি নিজের অবস্থানে অটল থাকায় বিয়েই ভেঙে দিলেন ওই তরুণী। তিনি পোস্টে লেখেন, সম্পর্কটি ভেঙে যাওয়ার জন্য আমি বা আমার প্রেমিক দায়ী নই। ও আমাকে খুব ভালোবাসত। কিন্তু ওর মায়ের কারণে আজ আমাদের বিয়ে ভাঙল! আমি শুধু আমার পোষা কুকুরটিকে কাছে রাখতে চেয়েছিলাম।
এক্স হ্যান্ডলে প্রিয়াঙ্কার এই পোস্ট খুব দ্রুতই ছড়িয়ে পড়েছে। অনেকে তাঁর পক্ষে মত দেন। আবার অনেকে তাঁর সমালোচনাও করেন। নেটিজেনদের কেউ কেউ বলেন, এটা সত্য নয়, বানানো গল্প।
প্রিয়াঙ্কার পোস্টের কমেন্টে একজন মন্তব্য করেন, ছেলেটির বাড়িতেও পোষা কুকুর আছে। তবুও তারা কেন মেয়েটির মনের অবস্থা বুঝলেন না! আরেকজন লিখেছেন, সম্পর্কের ক্ষেত্রে দুই পক্ষকেই ত্যাগ স্বীকার করতে হয়, মানিয়ে নিতে হয়।
আরেকজন প্রিয়াঙ্কাকে সমবেদনা জানিয়ে লেখেন, মেয়েটি তার মা, নিজের ঘর, এতদিনের জীবনযাপন ছেড়ে ছেলেটির কাছে যাচ্ছে। ছেলেটি তো নিজের পরিবারের সঙ্গে নিজের বাসায়ই থাকবে। তার নিজেরও তো কুকুর আছে। মেয়েটা কেন তা পারবে না!
আইসল্যান্ডের উত্তরের উপকূল থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরের দুর্গম এক দ্বীপ গ্রিমসে। ছোট্ট দ্বীপটি ইউরোপের দুর্গমতম বসতিগুলোর একটি হিসেবে আলাদা নাম আছে। তেমনি নানা প্রজাতির সামুদ্রিক পাখির আবাসস্থল হিসেবেও বিখ্যাত গ্রিমসে।
১ দিন আগেগুপ্তধন উদ্ধারের অভিযান নিয়ে বই পড়েননি কিংবা সিনেমা দেখেননি এমন মানুষ বিরল। তেমনি ছোটবেলায় লুকানো জিনিস খুঁজে বের করার খেলায় অংশ নিয়েছেন অনেকে। তবে সত্যি গুপ্তধন উদ্ধারের খেলায় মানুষকে অংশ নেওয়ার সুযোগ করে দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের এক ব্যক্তি। যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ৫টি গুপ্তধনের বাক্স লুকিয়ে রেখেছেন তিনি
৩ দিন আগেসাপ প্রাণীটিকে অনেকেই বেশ ভয় পান। বিশেষ করে নারীদের মধ্যে সাপভীতিটা তুলনামূলক বেশি। আপনি যদি ওই দলে পড়েন তাহলে অস্ট্রেলিয়ার এক নারীকে যে বিপজ্জনক পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়েছিল শুনলে নিঃসন্দেহ চমকে উঠবেন। মেলবোর্নের বাইরে একটি সড়কে ৮০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চালানোর সময় ওই নারী গাড়ির ভেতরে আবিষ্কার...
৩ দিন আগেপ্রায়ই দেখা যায় পথে-ঘাটে কোনো মানুষকে বিপদে পড়তে দেখেও অবলীলায় নিজের কাজে চলে যাচ্ছি আমরা। বিপদে পড়া কোনো কুকুর-বিড়াল বা বন্যপ্রাণীর জন্য পরিস্থিতিটা নিঃসন্দেহে আরও কঠিন। তবে মুদ্রার অন্য পিঠও আছে। একটি বিড়ালকে বাঁচাতে পাইপের ভেতর দিয়ে হামাগুড়ি দিয়ে ৫০ গজ পাড়ি দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার এক নার
৫ দিন আগে