
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ফরাসি প্রতিরোধ যোদ্ধা হিসেবে অবদান রাখা ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ গুপ্তচর নূর ইনায়াত খানকে সম্মান জানাতে একটি স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশ করেছে ফ্রান্স সরকার। ১৮ শতকের মাইসোরের শাসক টিপু সুলতানের বংশধর নূর ইনায়াত খানই প্রথম ভারতীয় বংশোদ্ভূত কোনো নারী যিনি ফ্রান্সে এমন সম্মান পেলেন

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মিত্রশক্তির বিজয়ের ৮০ বছর পেরিয়ে গেছে। বেইজিং, মস্কো ও ওয়াশিংটনে আয়োজিত বহুল আলোচিত বিজয়-উদ্যাপন মিছিলগুলো যেন বন্ধুত্ব আর ধারাবাহিকতার প্রতীকী চিত্র তুলে ধরেছে। কিন্তু এই জাঁকজমকের আড়ালে ধীরে ধীরে ভেঙে পড়ছে যুদ্ধপরবর্তী বিশ্বব্যবস্থা, যা একসময় বৈশ্বিক স্থিতিশীলতার ভিত্তি

জাতিসংঘের দ্বিতীয় মহাসচিব দাগ হ্যামারশোল্ড এই কৌশলের সবচেয়ে দক্ষ ব্যবহারকারী ছিলেন। ১৯৬১ সালে কঙ্গোতে শান্তি মিশনের সময় এক রহস্যময় বিমান দুর্ঘটনায় মারা যান তিনি। কিন্তু তাঁর ভাষণগুলো বিশ্ববাসীর মনোযোগ কাড়ত। তিনি একবার বলেছিলেন, ‘জাতিসংঘের লক্ষ্য মানবজাতিকে স্বর্গে পৌঁছে দেওয়া নয়, বরং নরক থেকে বাঁচান

পোল্যান্ডের ছোট্ট গ্রাম পনিয়েভো। চারপাশে শান্ত-নিরিবিলি গ্রামীণ দৃশ্য। দেশের সমতলের অন্যান্য অঞ্চলের মতোই এখানে বিস্তীর্ণ ফসলের খেত, খোলা আকাশ আর মাঝেমধ্যে সবুজ বনভূমি। ওপরে প্রথম দেখায় সবকিছু সাধারণ মনে হয়। কিন্তু মাটির নিচে লুকিয়ে আছে অন্য এক জগৎ—জার্মান নাৎসিদের গড়া ভূগর্ভস্থ শহর।