
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে নিউইয়র্ক শহরের নবনির্বাচিত মেয়র জোহরান মামদানির বৈঠকটি ছিল বহুল প্রতীক্ষিত। স্থানীয় সময় শুক্রবারের ওভাল অফিসের বৈঠকটি নিয়ে অনেকের ধারণা ছিল, দুই চরম বিপরীত মেরুর এই রাজনীতিবিদের মধ্যে সরাসরি বিরোধ দেখা যাবে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সের এক পোস্টে লেখেন, ‘স্টারবাকস কর্মীরা সারা দেশে অন্যায় শ্রমচর্চার বিরুদ্ধে ন্যায্য চুক্তির দাবিতে ধর্মঘট করছে। শ্রমিকেরা যখন ধর্মঘটে, আমিও স্টারবাকস কিনব না। আপনাদেরও আমাদের সঙ্গে যুক্ত হতে বলছি। চুক্তি না হলে, স্টারবাকসের কফি নয়।’

পৃথিবীতে কট্টর-ডানপন্থার উত্থানের অন্যতম হাতিয়ার হয়ে উঠেছে পরিচয়বাদের রাজনীতি। এদিকে নরেন্দ্র মোদির ভারতে ‘হিন্দু খাতরে ম্যাঁ হেঁ’, ওদিকে ডোনাল্ড ট্রাম্প, আর্জেন্টিনার হাভিয়ের মিলেই থেকে নেদারল্যান্ডসের গিয়ার্ত ওয়াইল্ডার্স, ইতালির জর্জিয়া মেলোনি, জার্মানির এলিস ওয়েডেলের কণ্ঠেও একই জিগির—অভিবাসী

নিউইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক সমাজতান্ত্রিক প্রার্থী জোহরান মামদানির প্রকাশ্য বিরোধিতা করেছিলেন অন্তত ২৬ জন বিলিয়নিয়ার। শুধু তা-ই নয়, মামদানিকে হারাতে তাঁরা সম্মিলিতভাবে প্রায় ২২ মিলিয়ন ডলারের তহবিল দিয়েছিলেন।