
এই গবেষণার ফলাফল একটি সুস্পষ্ট ভারসাম্যহীনতা প্রকাশ করে। ইউরোপের উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম অংশ—বিশেষ করে স্ক্যান্ডিনেভিয়া, যুক্তরাজ্যের কিছু অংশ এবং পর্তুগাল আরও আর্দ্র হয়ে উঠছে। অন্যদিকে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্বের বিশাল অংশ, যার মধ্যে যুক্তরাজ্যের কিছু অংশ, স্পেন, ইতালি, ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ড, জার্মানি, র

বিশ্বের প্রান্তিক মানুষেরাই পরিবেশগত প্রভাবের সিংহভাগ বহন করে, কারণ তারাই পরিবেশগত অবক্ষয়ের সবচেয়ে বড় শিকার। অধিকন্তু, জলবায়ু পরিবর্তন দরিদ্র দেশগুলোরই বেশি ক্ষতি করে। এবং পরিহাসের বিষয় হচ্ছে যে যারা জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য সবচেয়ে কম দায়ী, তারাই এ পরিবর্তনে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

কয়েক কোটি বছর আগে থেকেই পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলকে প্রভাবিত করে আসছে পৃথিবীতে বসবাসকারী বিভিন্ন জীব। কিন্তু মাত্র ২০০ বছর ধরে মানুষ যেদিন থেকে জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানো শুরু করল, সেদিন থেকেই ধীরে ধীরে বাড়তে থাকল জলবায়ুর পরিবর্তন। আসলে এই অঘটন ঘটাচ্ছে মানুষই।

ব্রাজিলের বেলেম শহরে ১০ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন-বিষয়ক ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন ও প্যারিস চুক্তির ৩০তম অধিবেশন হচ্ছে কপ৩০। এ সম্মেলন স্বাভাবিক নিয়মে ২০ নভেম্বর পর্যন্ত চলার কথা।