
থারুর মনে করেন, ‘নির্বাচনের পর সহযোগিতা করতে শেখা’—এটাই ছিল ট্রাম্প-মামদানির বৈঠক থেকে তাঁর নেওয়া মূল বার্তা। সম্প্রতি যাঁর মতামত নিজ দলের ভেতরেই অস্বস্তি তৈরি করেছে, সেই থারুর এক্সে দুই মার্কিন নেতার ভিডিও শেয়ার করে বলেন, তিনি ভারতেও এমন সহযোগিতা দেখতে চান।

কংগ্রেস এমপি শশী থারুর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভাষণের প্রশংসা করে তোপের মুখে পড়েছেন। রামনাথ গোয়েঙ্কা লেকচারে মোদির দেওয়া ভাষণে ‘উপস্থিত থাকতে পেরে ভালো লাগছে’ মন্তব্য করেন শশী থারুর। তাঁর এই অবস্থানের প্রতিক্রিয়ায় কংগ্রেস নেতা সন্দীপ দীক্ষিত থারুরের সমালোচনা করেছেন।

এমন ভরাডুবি রাজ্য নেতা ও জোটসঙ্গীদের কাছে স্পষ্ট করেছে যে, কংগ্রেসের হাইকমান্ড ভোটে জয়ের কোনো নিশ্চয়তা দিতে পারছে না। ফলে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের ‘নৈতিক আধিপত্য’ বা দর-কষাকষির ক্ষমতাও কমে যাচ্ছে। বিপরীতে আঞ্চলিক নেতাদের ক্ষমতা আরও বাড়ছে, যেখানে তাঁদের নিজস্ব রাজ্য-রাজনীতি কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের নিয়ন্ত্রণ

২০১৬ সালের জুলাই মাসে ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন লেখক দীপক চোপড়ার সঙ্গে ই-মেইল বিনিময়ে এপস্টেইন এই বাজির কথা জানান। তখন ট্রাম্পের প্রথম নির্বাচনের মাত্র কয়েক মাস বাকি। চোপড়া ২৯ জুলাই এপস্টেইনকে ই-মেইল করে ফেসটাইম বা স্কাইপে কথা বলার আগ্রহ প্রকাশ করেন এবং জিজ্ঞেস করেন, ‘আপনি কি মারলা ম্যাপলসকে চেনেন?’