চলতি অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নের গতি আবারও শ্লথ হয়ে পড়েছে। তিন মাসের ধারাবাহিক ঊর্ধ্বগতির পর ফেব্রুয়ারিতে এডিপি বাস্তবায়নের ব্যয় ২ হাজার ১৯৮ কোটি টাকা কমেছে, যা চলতি অর্থবছরের শেষ পাঁচ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। পরিকল্পনা কমিশনের বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি)
দেশের মানুষের স্বাস্থ্য ও সামাজিক সুরক্ষা, উন্নয়ন এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড গতিশীল রাখতে আসছে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) ১৫৪টি প্রকল্প নিচ্ছে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার। দুই থেকে সাত বছর মেয়াদি এসব প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় চার লাখ কোটি টাকা। বিপুল অঙ্কের এই ব্যয়
২০২৪-২৫ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার ছিল ২ লাখ ৬৫ হাজার ২৮৯ কোটি টাকা, যা ১ হাজার ৩২৬টি প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছিল। তবে জুলাই থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত সাত মাসে বরাদ্দের মাত্র ২১.৫২ শতাংশ ব্যয় হয়েছে, অর্থাৎ ৫৯ হাজার ৮৭৭ কোটি টাকা। বরাদ্দের চেয়ে ব্যয় কম হওয়ায় সংশোধিত এডিপি
চলতি অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) বরাদ্দ রাখা হয়েছিল ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা। সংশোধিত এডিপিতে ২ লাখ ১৬ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। আজ সোমবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (এনইসি) সভায় এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (আরএডিপি) পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ২৬ হাজার ১২৫ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। মূল বাজেটে এডিপির আকার ছিল ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ মূল বাজেটের তুলনায় এডিপির আকার ১৮ শতাংশ কমে গেছে, যা টাকার অঙ্কে ৩৮ হাজার ৮৭৫ কোটি টাকার সমান।
দেশের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রকল্প অনুমোদন ও বাস্তবায়ন তদারকির দায়িত্ব পালন করে পরিকল্পনা কমিশন। প্রতিটি প্রকল্পের অগ্রগতি পর্যালোচনা করে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি), যার মধ্য দিয়ে প্রতি মাসে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) বাস্তবায়ন এবং অর্থছাড়ের পরিমাণ সম
দেশের চলমান বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নে ধস নেমেছে। চলতি অর্থবছরের জানুয়ারিতে এডিপি বাস্তবায়নে ব্যয় হয়েছে মাত্র ৯ হাজার ৮৭৪ কোটি ৫৩ লাখ টাকা, আর গত সাত মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে ৫৯ হাজার ৮৭৬ কোটি ৮৭ লাখ টাকার।
উন্নয়ন প্রকল্পের অতিরিক্ত খরচ কমানো এবং অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প বাতিলের কারণে সরকারের অর্থছাড় কমেছে। এই কম অর্থছাড়ের ফলে চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) প্রকল্পের বাস্তবায়নের হারও কমে গেছে, যা গত ৭ বছরে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে গেছে।
বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নে চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে কোনো অগ্রগতি দেখাতে পারেনি পররাষ্ট্র ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। আরও ৫৩টি মন্ত্রণালয়ের মধ্যে ১০টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ এডিপি বাস্তবায়নে মাত্র ৫ শতাংশ অগ্রগতিও দেখাতে পারেনি। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভা
২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই থেকে নভেম্বর পর্যন্ত প্রথম পাঁচ মাসে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নের হার কমে দাঁড়িয়েছে ১২ দশমিক ২৯ শতাংশে। যা এক দশকেরও বেশি সময়ের মধ্যে সর্বনিম্ন ছাড়। আজ রোববার (১৫ ডিসেম্বর) প্রকাশিত বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) তথ্যে এই চিত্র উঠে এসেছে। ঢাকা
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর অপ্রয়োজনীয় উন্নয়ন প্রকল্পে অর্থছাড় কমিয়ে দিয়েছে। এর প্রভাবও পড়েছে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতেও (এডিপি)। চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাস জুলাই-অক্টোবরে এডিপি বাস্তবায়িত হয়েছে ৭ দশমিক ৯০ শতাংশ।
দেশে লক্ষ্যমাত্রার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নের দৌড়ে আগের সব ব্যর্থতার রেকর্ড ভঙ্গ হয়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে বা জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে মাত্র ৪ দশমিক ৭৫ অর্জন নিয়ে দেশ সর্বনিম্ন এডিপি বাস্তবায়নের নতুন রেকর্ড গড়েছে।
পাবনার রূপপুরে রাশিয়ার ভিভিইআর ১২০০ প্রযুক্তিতে দুই ইউনিটের পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হচ্ছে। এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের নির্মাণব্যয় এশিয়া মহাদেশের অন্য দেশগুলোর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণব্যয়ের তুলনায় বেশি। শুধু তা-ই নয়, নির্মাণ-ব্যয়ে যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, বেলজিয়াম, জাপান, ফিনল্যান্ড, স্ল
ডাকাতি, একদম দিনদুপুরে ডাকাতি। এক-দুই টাকা নয়, হাজার হাজার কোটি টাকা। হিসাবে প্রায় ১৪ বিলিয়ন ডলার। ১ বিলিয়ন মানে শতকোটি টাকা। তার অর্থ ১ হাজার ৪০০ কোটি ডলার। ১ ডলার আবার প্রায় ১২০ টাকা। তাহলে মোট কত টাকার ডাকাতি হয়? পাঠক, এবার হিসাব করতে পারেন ঠিক কত টাকার ডাকাতি। ১ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা। এর অর্থ ২
চলতি অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) জন্য বরাদ্দকৃত অর্থের প্রায় অর্ধেকই বাস্তবায়ন হয়নি। এমন পরিস্থিতিতে জাতীয় সংসদে উপস্থাপিত আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য বাজেটে নতুন করে এডিপির জন্য ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। অতীতের ধারাবাহিকতায় এই বিশাল বরাদ্দের অর্থ আগামী অর্থবছরে ব্য
অদক্ষতায় পিছিয়ে পড়েছে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়ন। চলতি অর্থবছরের ১০ মাসে অর্ধেকেরও কম এডিপির বাস্তবায়ন হয়েছে। ফলে অর্থবছরের আর মাত্র ২ মাস বাকি থাকলেও এ সময়ে আরও অর্ধেক এডিপি বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জের মুখে সরকার। পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।
কৃচ্ছ্রসাধনের লক্ষ্যে আকার না বাড়িয়ে ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার নতুন বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) অনুমোদন দিয়েছে সরকার। গতকাল বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সভায় নতুন এডিপির অনুমোদন দেওয়া হয়। এমন এক সময়ে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের এডিপির অনুমোদন দেওয়া হলো, যখন দেশের অর্থনীতি নানান