
আইনজীবী আব্দুল কাইয়ুম বলেন, ‘এই চুক্তির বিষয়ে একটি তদন্ত চলমান রয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন আসার আগেই যদি সিঙ্গাপুরে আদানি তাদের পাওনা নিয়ে সালিসি কার্যক্রম শুরু করে, তাহলে ওই তদন্তের গুরুত্ব থাকবে না। এ কারণে আমরা নিষেধাজ্ঞা চেয়েছি। ওই চুক্তিতে অনেক অনিয়ম হয়েছে।’

বাংলাদেশ জানিয়েছে, ভারতের আদানি পাওয়ারের সঙ্গে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ নিয়ে সৃষ্ট বিরোধ মেটাতে আন্তর্জাতিক সালিসি প্রক্রিয়ায় যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বাংলাদেশের জ্বালানি উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান বিষয়টি জানিয়েছেন। আদানি পাওয়ারও এক বিবৃতিতে একই ধরনের পদক্ষেপের কথা জানিয়েছে। খবর বার্তা সংস্থা রয়টার্সের

ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগে মার্কিন আদালতে বিচার চলছে ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী গৌতম আদানির। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছেন। কিন্তু এবার নতুন অভিযোগ উঠেছে যে ভারত এই মামলায়...

বাংলাদেশ সরকার গত জুন মাসে আদানি পাওয়ারকে আরও ৪৩৭ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করেছে। এর মাধ্যমে ভারতের এই কোম্পানির কাছে বিদ্যুৎ সরবরাহের বিপরীতে চলতি বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত যে বকেয়া ছিল, তা ‘সম্পূর্ণভাবে পরিশোধ’ করা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।