
জয়পুরহাটের আক্কেলপুরে অবস্থিত গোপীনাথপুর মন্দিরটি গোপীনাথ ঠাকুরের মন্দির নামেও পরিচিত। ৫০০ বছর প্রাচীন এই মন্দিরকে নিয়ে জনশ্রুতি রয়েছে। জানা যায়, ভারতের নদীয়ার শান্তিপুরের বাসিন্দা দুই ভাই সুদেব ও ভূদেব চক্রবর্তী দীক্ষা শেষ করলে তাঁদের গুরু বড় ভাই সুদেব চক্রবর্তীকে নন্দিনীপ্রিয়া নাম দেন এবং নারীর..

চম্পাই নগরের শিবভক্ত চাঁদ সওদাগর নাগ দেবী মনসার পূজা না করায় দেবী তাঁর ওপর ক্ষিপ্ত হয়। এক গণক ভবিষ্যদ্বাণী করেন যে, সওদাগরপুত্র লখিন্দরের মৃত্যু হবে বাসরঘরে সাপের কামড়ে। তাই বেহুলার সঙ্গে লখিন্দরের বিয়ে হলে তাদের বাসরঘর লোহা দিয়ে তৈরি করা হয়। কিন্তু মনসা দেবী সুতার আকার

আনুমানিক ৭০০ বছর আগে ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার সাতৈর গ্রামে বসবাস করতেন বহু আউলিয়া। তাদের মধ্যে হযরত শাহ সুফি শায়েখ শাহ ছতুরীর মুরিদ ছিলেন স্বাধীন বাংলার সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহ। ধারণা করা হয়, সুলতান তাঁর পীরের সম্মানে সাতৈর গ্রামে নির্মাণ করেন ৯ গম্বুজবিশিষ্ট একটি মসজিদ।

১৬৫৫ সালে গৌড়ীয় রীতিতে রাজবাড়ির বালিয়াকান্দী উপজেলার জামালপুর ইউনিয়নের নলিয়া গ্রামে জোড় বাংলা মন্দির ও বিগ্রহ নির্মাণ করেন রাজা সীতারাম রায়। দুটো মন্দির পাশাপাশি নির্মাণ করা হয় বলে এর এমন নাম। স্থানীয়দের মতে, রাজা সীতারাম বেলগাছিতে সোনায় গড়া মূর্তি দিয়ে দুর্গাপূজা করতে...