অনলাইন ডেস্ক
তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিনিয়োগকারীদের জন্য পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে যাচ্ছে। গতকাল সোমবার মার্কিন শেয়ারবাজার ‘নাসডাক’-এর বড় ধরনের দরপতন হয়েছে। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্রের সাতটি সবচেয়ে মূল্যবান প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো মোট ৭৫০ বিলিয়ন ডলার বাজারমূল্য হারিয়েছে, যা ২০২২ সালের পর সবচেয়ে বড় পতন। এই সাত কোম্পানি হলো অ্যাপল, মাইক্রোসফট, এনভিডিয়া, টেসলা, গুগল, আমাজন ও মেটা। অর্থনৈতিক মন্দা নিয়ে শঙ্কা এবং বাণিজ্যযুদ্ধের আশঙ্কা এত বড় পতনের কারণ হিসেবে দেখছেন বিশেষজ্ঞরা।
অ্যাপল সবচেয়ে বড় ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে, যার বাজারমূল্য প্রায় ১৭৪ বিলিয়ন ডলার কমেছে। এনভিডিয়া প্রায় ১৪০ বিলিয়ন হারিয়েছে এবং এর শেয়ারদর ৫ শতাংশ কমেছে। শীর্ষস্থানীয় এআই চিপ উৎপাদন কোম্পানিটি জানুয়ারিতে একটি নতুন শিখরে পৌঁছানোর পর মাত্র দুই মাসে তার বাজারমূল্যের এক-তৃতীয়াংশ হারিয়েছে।
এই ব্যাপক পতন প্রযুক্তি খাতের জন্য একটি বড় সতর্কতা সংকেত হিসেবে দেখা হচ্ছে। বিশেষ করে যখন এ ধরনের কোম্পানির শেয়ার এত দ্রুত এবং ব্যাপকভাবে কমে যায়।
এদিকে, বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা টেসলার শেয়ার ১৫ দশমিক ৪ শতাংশ কমে গেছে, যা ২০২০ সালের পর তাদের সবচেয়ে খারাপ দিন হিসেবে পরিগণিত হচ্ছে। গত ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে শেয়ারমূল্যে সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছানোর পর থেকে টেসলা তার বাজারমূল্যের ৫০ শতাংশের বেশি হারিয়েছে। এ ছাড়া, টেসলা তার ইতিহাসের সবচেয়ে দীর্ঘ সময় ধরে শেয়ারের পতনের অভিজ্ঞতা পাচ্ছে।
গতকাল সোমবার টেসলা ১৩০ বিলিয়ন ডলার বাজারমূল্য হারিয়েছে, যখন মাইক্রোসফট এবং আলফাবেট যথাক্রমে ৯৮ বিলিয়ন ডলার এবং ৯৫ বিলিয়ন ডলার হারিয়েছে। আর আমাজন ৫০ বিলিয়ন ডলার এবং মেটা ৭০ বিলিয়ন ডলার হারিয়েছে।
এই বিশাল ক্ষতি প্রযুক্তি খাতের জন্য একটি বড় সংকেত এবং এটি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে।
এ ছাড়া আলফাবেট এবং মেটার শেয়ারদর গতকাল ৪ শতাংশরও বেশি কমেছে, মাইক্রোসফট এবং আমাজন কমপক্ষে ২ শতাংশ করে হারিয়েছে।
প্রযুক্তি খাতে ব্যাপক বিক্রির চাপ আরও বৃদ্ধি পেয়েছে, যার ফলে নাসডাক ছয় মাসের সর্বনিম্নে পৌঁছেছে। অনেক প্রযুক্তি কোম্পানি বিদেশি যন্ত্রাংশ ও উৎপাদনের ওপর নির্ভরশীল এবং নতুন শুল্ক এসব কোম্পানির খরচ বাড়াতে পারে। এই পরিস্থিতি যুক্তরাষ্ট্রে মন্দার শঙ্কাও বাড়িয়েছে।
সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতারাও এই ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। কারণ, এই খাতে নতুন করে শুল্ক আরোপ করা হচ্ছে। গত সপ্তাহে, তাইওয়ান সেমিকন্ডাক্টর ম্যানুফ্যাকচারিংকে ১০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং এটি বিশ্বের ‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ কোম্পানি হিসেবে পরিচিতি পায়, যাতে তিনি দেশের অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বাড়ানোর চেষ্টা করছেন।
গত সপ্তাহে ভ্যানেক সেমিকন্ডাক্টর ইটিএফের শেয়ার দর ৩ শতাংশ কমে গেছে এবং ট্রাম্প শপথ গ্রহণের পর থেকে এটি ১৬ শতাংশরও বেশি কমেছে। গতকাল সোমবার ইটিএফ এর শেয়ারদর প্রায় ৫ শতাংশ কমে গেছে। মারভেল টেকনোলজি ৮ শতাংশ শেয়ারদর হারিয়েছে, এএসএমএল হোল্ডিং এবং মাইক্রন টেকনোলজি প্রতিটা শেয়ারের দাম ৬ শতাংশ এরও বেশি কমেছে এবং ব্রডকমের শেয়ারদর ৫ শতাংশের নিচে নেমেছে।
তথ্যসূত্র: সিএনবিসি
তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিনিয়োগকারীদের জন্য পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে যাচ্ছে। গতকাল সোমবার মার্কিন শেয়ারবাজার ‘নাসডাক’-এর বড় ধরনের দরপতন হয়েছে। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্রের সাতটি সবচেয়ে মূল্যবান প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো মোট ৭৫০ বিলিয়ন ডলার বাজারমূল্য হারিয়েছে, যা ২০২২ সালের পর সবচেয়ে বড় পতন। এই সাত কোম্পানি হলো অ্যাপল, মাইক্রোসফট, এনভিডিয়া, টেসলা, গুগল, আমাজন ও মেটা। অর্থনৈতিক মন্দা নিয়ে শঙ্কা এবং বাণিজ্যযুদ্ধের আশঙ্কা এত বড় পতনের কারণ হিসেবে দেখছেন বিশেষজ্ঞরা।
অ্যাপল সবচেয়ে বড় ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে, যার বাজারমূল্য প্রায় ১৭৪ বিলিয়ন ডলার কমেছে। এনভিডিয়া প্রায় ১৪০ বিলিয়ন হারিয়েছে এবং এর শেয়ারদর ৫ শতাংশ কমেছে। শীর্ষস্থানীয় এআই চিপ উৎপাদন কোম্পানিটি জানুয়ারিতে একটি নতুন শিখরে পৌঁছানোর পর মাত্র দুই মাসে তার বাজারমূল্যের এক-তৃতীয়াংশ হারিয়েছে।
এই ব্যাপক পতন প্রযুক্তি খাতের জন্য একটি বড় সতর্কতা সংকেত হিসেবে দেখা হচ্ছে। বিশেষ করে যখন এ ধরনের কোম্পানির শেয়ার এত দ্রুত এবং ব্যাপকভাবে কমে যায়।
এদিকে, বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা টেসলার শেয়ার ১৫ দশমিক ৪ শতাংশ কমে গেছে, যা ২০২০ সালের পর তাদের সবচেয়ে খারাপ দিন হিসেবে পরিগণিত হচ্ছে। গত ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে শেয়ারমূল্যে সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছানোর পর থেকে টেসলা তার বাজারমূল্যের ৫০ শতাংশের বেশি হারিয়েছে। এ ছাড়া, টেসলা তার ইতিহাসের সবচেয়ে দীর্ঘ সময় ধরে শেয়ারের পতনের অভিজ্ঞতা পাচ্ছে।
গতকাল সোমবার টেসলা ১৩০ বিলিয়ন ডলার বাজারমূল্য হারিয়েছে, যখন মাইক্রোসফট এবং আলফাবেট যথাক্রমে ৯৮ বিলিয়ন ডলার এবং ৯৫ বিলিয়ন ডলার হারিয়েছে। আর আমাজন ৫০ বিলিয়ন ডলার এবং মেটা ৭০ বিলিয়ন ডলার হারিয়েছে।
এই বিশাল ক্ষতি প্রযুক্তি খাতের জন্য একটি বড় সংকেত এবং এটি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে।
এ ছাড়া আলফাবেট এবং মেটার শেয়ারদর গতকাল ৪ শতাংশরও বেশি কমেছে, মাইক্রোসফট এবং আমাজন কমপক্ষে ২ শতাংশ করে হারিয়েছে।
প্রযুক্তি খাতে ব্যাপক বিক্রির চাপ আরও বৃদ্ধি পেয়েছে, যার ফলে নাসডাক ছয় মাসের সর্বনিম্নে পৌঁছেছে। অনেক প্রযুক্তি কোম্পানি বিদেশি যন্ত্রাংশ ও উৎপাদনের ওপর নির্ভরশীল এবং নতুন শুল্ক এসব কোম্পানির খরচ বাড়াতে পারে। এই পরিস্থিতি যুক্তরাষ্ট্রে মন্দার শঙ্কাও বাড়িয়েছে।
সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতারাও এই ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। কারণ, এই খাতে নতুন করে শুল্ক আরোপ করা হচ্ছে। গত সপ্তাহে, তাইওয়ান সেমিকন্ডাক্টর ম্যানুফ্যাকচারিংকে ১০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং এটি বিশ্বের ‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ কোম্পানি হিসেবে পরিচিতি পায়, যাতে তিনি দেশের অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বাড়ানোর চেষ্টা করছেন।
গত সপ্তাহে ভ্যানেক সেমিকন্ডাক্টর ইটিএফের শেয়ার দর ৩ শতাংশ কমে গেছে এবং ট্রাম্প শপথ গ্রহণের পর থেকে এটি ১৬ শতাংশরও বেশি কমেছে। গতকাল সোমবার ইটিএফ এর শেয়ারদর প্রায় ৫ শতাংশ কমে গেছে। মারভেল টেকনোলজি ৮ শতাংশ শেয়ারদর হারিয়েছে, এএসএমএল হোল্ডিং এবং মাইক্রন টেকনোলজি প্রতিটা শেয়ারের দাম ৬ শতাংশ এরও বেশি কমেছে এবং ব্রডকমের শেয়ারদর ৫ শতাংশের নিচে নেমেছে।
তথ্যসূত্র: সিএনবিসি
ডিজিটাল ছবির কপিরাইট বা মালিকানা চিহ্নিত করতে ছবির ওপর ওয়াটারমার্ক বা জলছাপ যুক্ত করা হয়। তবে সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ার বেশ কিছু ব্যবহারকারী দাবি করছেন, গুগলের নতুন জেমিনি ২.০ মডেল ব্যবহার করে এই জলছাপ সহজেই মুছে ফেলা যায়। এমনকি গেটি ইমেজ থেকে শুরু করে অন্যান্য পরিচিত প্ল্যাটফর্মের স্টক ছবির জলছাপ...
৪১ মিনিট আগেবর্তমান ডিজিটাল যুগে ব্যবসায়িক যোগাযোগের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে হোয়াটসঅ্যাপ। ব্যবসায়ীরা তাঁদের গ্রাহকদের সঙ্গে সরাসরি, দ্রুত এবং কার্যকরভাবে যোগাযোগ স্থাপন করতে হোয়াটসঅ্যাপ বিজনেস অ্যাপ ব্যবহার করে।
২ ঘণ্টা আগেআধুনিক যুগে অধিকাংশের কাছে অন্তত ডজনখানেক ডিজিটাল অ্যাকাউন্ট রয়েছে। যেমন—ই-মেইল, সোশ্যাল মিডিয়া, পেমেন্ট সার্ভিস অ্যাকাউন্ট। এসব ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে পাসওয়ার্ডগুলো নিরাপদ এবং সুরক্ষিত রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পাসওয়ার্ড দুর্বল হলে বিভিন্ন সংবেদনশীল তথ্য চুরি হয়ে যেতে পারে।
১৯ ঘণ্টা আগেচলতি মাসে শেষ হচ্ছে মাইক্রোসফটের সঙ্গে হুয়াওয়ের লাইসেন্স চুক্তি। এই সময়ের মধ্যে চুক্তির মেয়াদ না বাড়ালে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের ওপর ভিত্তি করে পিসি তৈরি ও বিক্রি করতে পারবে না হুয়াওয়ে। এই কারণে, হুয়াওয়ে সম্ভবত ওপেন সোর্স লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম বা নিজেদের তৈরি হারমনি ওএস ব্যবহার করতে হতে পারে...
২১ ঘণ্টা আগে