
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে মিরপুর টেস্টে পেয়েছেন ৯ উইকেট। গত ৫ মাসে ঘরের মাঠে হওয়া ৩ টেস্টে সর্বোচ্চ ১৭ উইকেট নিয়েছেন তাইজুল ইসলাম। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতেও তাঁর বোলিং ছিল প্রশংসনীয়। তবে এতেই তৃপ্ত হতে চান না ৩১ বছর বয়সী বাঁহাতি স্পিনার। গতকাল আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তাইজুল বললেন সাম্প্রতিক সাফল্যসহ অনেক কিছু নিয়েই। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন লাইছ ত্বোহা।

প্রশ্ন: দেশের মাঠে গত ৩ টেস্টে সর্বোচ্চ ১৭ উইকেট আপনার—এই পারফরম্যান্সে কতটা সন্তুষ্ট?
তাইজুল ইসলাম: পারফরম্যান্স এমন একটা বিষয়, যতই করেন না কেন, সন্তুষ্টি আসাটা আসলে কঠিন। আমার মনে হয়েছে, আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৯ উইকেট পেয়েছি, আরেকটা হলে আমার ১০ উইকেট হতো—এ রকম আরকি ব্যাপারটা। তবু আলহামদুলিল্লাহ, ভালো একটা সময় কাটিয়েছি।
প্রশ্ন: বলছিলেন, অল্পের জন্য ১০ উইকেট হয়নি, বেশ আফসোসই থেকে গেছে, তাই না?
তাইজুল: আফসোস বলতে কিছু নেই। সব সময় চাই নিজের দেশকে তুলে ধরতে। দলের জন্য কতখানি করলাম, এটাই গুরুত্বপূর্ণ। অবশ্যই নিজে পারফর্ম করতে পারলে ভালো লাগে। সবার আগে দল। কী পারলাম, কী পারলাম না—এই আফসোসটা আমার মনে কখনো কাজ করে না।
প্রশ্ন: মিরপুর টেস্টে সাকিব আল হাসান যখন কম বোলিং করলেন, তখন আপনার দায়িত্ব বেড়ে গিয়েছিল কি না?
তাইজুল: যখনই আপনি খেলতে নামবেন, দায়িত্ব আপনার কাঁধে থাকবেই। সাকিব ভাই বল করুন আর না করুন বা যে সময়ে করেন বা না করেন, দায়িত্ব সব সময় থাকা উচিত। দেখা যায়, ১০ উইকেটের মধ্যে আমি ৫-৬ উইকেট নিচ্ছি, এটা আমার দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে। অনেক সময় দেখা যায়, সাকিব ভাই ৫-৬ উইকেট পেলেন, আমি ২ উইকেট পেলাম, ওটাও আমার দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। যখন যে সুযোগটা পাব, সেটাই কাজে লাগানোর চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতেও দারুণ বোলিং করেছেন। পরের সিরিজে সাদা বলে জায়গা হয়নি। ক্যারিয়ারে এমন অভিজ্ঞতা তো আর কম হয়নি। এখন কি এটির সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া সহজ হয়ে গেছে?
তাইজুল: এখানে নির্বাচকেরা আছেন, দলের একটা চাহিদা থাকে। নির্বাচক, টিম ম্যানেজমেন্ট ভালো বুঝবে, কখন কাকে কন্ডিশনে খেলানো যাবে বা কে পারফেক্ট হবে। যখনই সুযোগ পাই, ভালো করার চেষ্টা করি। সব সময় দলকে দেখি, কতখানি দলকে দিতে পারলাম। আমি কোথায় আছি, কোথায় নেই, এটা বিষয় নয়। নির্বাচকদের বিষয়, তারা আমাকে রাখবে কি রাখবে না।
প্রশ্ন: আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে মিরপুর টেস্টের সময় ৫০০-৬০০ উইকেট পাওয়ার প্রসঙ্গ আসছিল। আমাদের বাস্তবতায় আপনি কি ৩০০ উইকেট পেলেই খুশি থাকবেন?
তাইজুল: আমাদের দেশে খুব বেশি টেস্ট হয় না। যদি এখন ৫০০-৬০০ উইকেট নিতে যাই, ৪০-৪২ বছর বয়স পর্যন্ত খেলতে হবে। যদি ফিট থাকি, চেষ্টা তো অবশ্যই করব। আমার তো ইচ্ছা আছে আল্লাহ যত দিন পারফরম্যান্স ধরে রাখার সামর্থ্য দেন, লক্ষ্য তো অবশ্যই আছে। যদি আমি ম্যাচ কম খেলতে পারি, তখন সেটা আলাদা বিষয় হবে। তবে চেষ্টা করব, নিজেকে যতটা দূরে নিয়ে যাওয়া যায়।
প্রশ্ন: তবু ক্যারিয়ার শেষে নামের পাশে কত উইকেট দেখতে চান?
তাইজুল: আমি লক্ষ্য নির্দিষ্ট করতে চাই না।
প্রশ্ন: এখন দেশেও বাংলাদেশের বোলিং আক্রমণ শুধু স্পিননির্ভর নয়। একজন স্পিনার হিসেবে এটাকে কীভাবে দেখেন?
তাইজুল: আমাদের পেস বোলাররা দেড়-দুই বছর ধরে খুব ভালো খেলছে, সেটা বাইরে বা দেশে, যেখানেই হোক। এটাকে ইতিবাচকভাবে দেখি। যখন পেসাররা ভালো করে, তখন স্পিনারদের কাজ সহজ হয়ে যায়। পেসার ও স্পিনার একসঙ্গে যখন ভালো করবে, তখন বড় বড় দলকে হারানো সহজ হয়ে যাবে।
প্রশ্ন: দেশের বাইরে, বিশেষ করে এশিয়ার বাইরে স্পিনারদের চ্যালেঞ্জ অনেক বেশি থাকে। সেখানেও ভালো করতে কোথায় পরিবর্তন আনা বেশি জরুরি?
তাইজুল: উন্নতির ও ভালোর শেষ নেই। বিগত দিনগুলোয় আমাদের স্পিনাররা যেখানে খেলছে, ভালো করছে। ওয়ানডে বিশ্বকাপে মিরাজ অনেক ভালো বোলিং করেছে। দক্ষিণ আফ্রিকায়
যে সিরিজ জিতলাম, সেখানেও আমাদের স্পিনাররা ভালো করেছে, মিরাজ ব্রেকথ্রু এনে দিয়েছে, সাকিব ভাই ভালো বল করেছেন। মিরাজের যথেষ্ট অভিজ্ঞতা হয়েছে, সাকিব ভাই তো সব জায়গায় ভালো করেন। আমাদের এখন আর ওই সমস্যা নেই।
প্রশ্ন: আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ফ্ল্যাট উইকেট অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়েছেন, এমন উইকেটে খেলে দেশের বাইরে কাজ কিছুটা সহজ হয় কি না?
তাইজুল: টেস্ট ক্রিকেট খেলতে গেলে প্রতিটি দিন যে একই যাবে, সেটা হবে না। এ রকম উইকেটে খেললে আমরা বাইরেও কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারব। ধীরে ধীরে উন্নতির দিকে যেতে পারব।
প্রশ্ন: সাকিব বলছিলেন, গত কয়েক মাসে আপনাদের মানসিকতায় অনেক পরিবর্তন এসেছে। এই পরিবর্তন আসলে কীভাবে এসেছে?
তাইজুল: একটা কথা আছে ‘অ্যাটাকিং’। অ্যাটাকিং মানেই যে ভেঙেচুরে ফেলব, এমন নয়। যখন যুদ্ধে যাব, তখন আত্মরক্ষারও প্রয়োজন হয়। এটাও কিন্তু একটা অ্যাটাকিংয়ের মধ্যে পড়ে। আসলে কীভাবে প্রসেসিং করে জিতব, এটাই হচ্ছে বিষয়। মানসিক পরিবর্তন প্রতিটি মানুষেরই প্রয়োজন। বাংলাদেশ দল অবশ্যই এখন মানসিকভাবে অনেক ভালো আছে। ইনশা আল্লাহ সামনের দিকেও ভালো থাকবে। এখানে দলের সবার কিছু না কিছু অবদান থাকে। সবার চাওয়াতেই এ পরিবর্তনটা হয়।
প্রশ্ন: কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহের অধীনেই আপনার আন্তর্জাতিক অভিষেক। এবার তাঁর অধীনে কাজ করে বিশেষ কি কোনো পরিবর্তন এসেছে?
তাইজুল: হাথুরুসিংহের সঙ্গে আগেও কাজ করেছি, এখনো তাঁর অধীনে আছি। বিশেষ বলতে যেটা করতে বলে, ওগুলোই নেওয়ার চেষ্টা করি। ওর ভালো অভিজ্ঞতা আছে, কীভাবে একটা দলকে গোছাতে হয়, কীভাবে একটা দলকে সামনের দিকে নিয়ে যেতে হবে। এখন পর্যন্ত আলহামদুলিল্লাহ কোনো সমস্যা হয়নি।
প্রশ্ন: হাথুরুর প্রথম মেয়াদ থেকেই সাদা বলের ক্রিকেটে অনিয়মিত হয়েছেন। এবার তিন সংস্করণেই খেলতে তাঁর কি বিশেষ পরামর্শ আছে?
তাইজুল: না, এখানে পরামর্শের বিষয় নয়। বাইরে থেকে অনেকে না জেনে অনেক কিছুই বলে। একজন কোচ যখন খেলোয়াড় চান, ওই খেলোয়াড়ের প্রতি তাঁর একটা ধারণা থাকতে হয়। ওকে যদি দলে নিই, কতটুকু পেতে পারি, আমার দলের জন্য কতটুকু ভালো হতে পারে ইত্যাদি।
প্রশ্ন: দেশের অন্যতম অভিজ্ঞ ক্রিকেটার। ২০০ উইকেট আছে, তবু আপনি যেন নেপথ্যের নায়ক হয়ে থাকেন সব সময়। বিষয়টা কীভাবে দেখেন?
তাইজুল: সব সময় চেষ্টা করি ভালোটা দিতে। নিজের দায়িত্ব পালন করতে। অন্য কিছু নিয়ে সেভাবে ভাবি না।
প্রশ্ন: দেশের মাঠে গত ৩ টেস্টে সর্বোচ্চ ১৭ উইকেট আপনার—এই পারফরম্যান্সে কতটা সন্তুষ্ট?
তাইজুল ইসলাম: পারফরম্যান্স এমন একটা বিষয়, যতই করেন না কেন, সন্তুষ্টি আসাটা আসলে কঠিন। আমার মনে হয়েছে, আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৯ উইকেট পেয়েছি, আরেকটা হলে আমার ১০ উইকেট হতো—এ রকম আরকি ব্যাপারটা। তবু আলহামদুলিল্লাহ, ভালো একটা সময় কাটিয়েছি।
প্রশ্ন: বলছিলেন, অল্পের জন্য ১০ উইকেট হয়নি, বেশ আফসোসই থেকে গেছে, তাই না?
তাইজুল: আফসোস বলতে কিছু নেই। সব সময় চাই নিজের দেশকে তুলে ধরতে। দলের জন্য কতখানি করলাম, এটাই গুরুত্বপূর্ণ। অবশ্যই নিজে পারফর্ম করতে পারলে ভালো লাগে। সবার আগে দল। কী পারলাম, কী পারলাম না—এই আফসোসটা আমার মনে কখনো কাজ করে না।
প্রশ্ন: মিরপুর টেস্টে সাকিব আল হাসান যখন কম বোলিং করলেন, তখন আপনার দায়িত্ব বেড়ে গিয়েছিল কি না?
তাইজুল: যখনই আপনি খেলতে নামবেন, দায়িত্ব আপনার কাঁধে থাকবেই। সাকিব ভাই বল করুন আর না করুন বা যে সময়ে করেন বা না করেন, দায়িত্ব সব সময় থাকা উচিত। দেখা যায়, ১০ উইকেটের মধ্যে আমি ৫-৬ উইকেট নিচ্ছি, এটা আমার দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে। অনেক সময় দেখা যায়, সাকিব ভাই ৫-৬ উইকেট পেলেন, আমি ২ উইকেট পেলাম, ওটাও আমার দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। যখন যে সুযোগটা পাব, সেটাই কাজে লাগানোর চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতেও দারুণ বোলিং করেছেন। পরের সিরিজে সাদা বলে জায়গা হয়নি। ক্যারিয়ারে এমন অভিজ্ঞতা তো আর কম হয়নি। এখন কি এটির সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া সহজ হয়ে গেছে?
তাইজুল: এখানে নির্বাচকেরা আছেন, দলের একটা চাহিদা থাকে। নির্বাচক, টিম ম্যানেজমেন্ট ভালো বুঝবে, কখন কাকে কন্ডিশনে খেলানো যাবে বা কে পারফেক্ট হবে। যখনই সুযোগ পাই, ভালো করার চেষ্টা করি। সব সময় দলকে দেখি, কতখানি দলকে দিতে পারলাম। আমি কোথায় আছি, কোথায় নেই, এটা বিষয় নয়। নির্বাচকদের বিষয়, তারা আমাকে রাখবে কি রাখবে না।
প্রশ্ন: আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে মিরপুর টেস্টের সময় ৫০০-৬০০ উইকেট পাওয়ার প্রসঙ্গ আসছিল। আমাদের বাস্তবতায় আপনি কি ৩০০ উইকেট পেলেই খুশি থাকবেন?
তাইজুল: আমাদের দেশে খুব বেশি টেস্ট হয় না। যদি এখন ৫০০-৬০০ উইকেট নিতে যাই, ৪০-৪২ বছর বয়স পর্যন্ত খেলতে হবে। যদি ফিট থাকি, চেষ্টা তো অবশ্যই করব। আমার তো ইচ্ছা আছে আল্লাহ যত দিন পারফরম্যান্স ধরে রাখার সামর্থ্য দেন, লক্ষ্য তো অবশ্যই আছে। যদি আমি ম্যাচ কম খেলতে পারি, তখন সেটা আলাদা বিষয় হবে। তবে চেষ্টা করব, নিজেকে যতটা দূরে নিয়ে যাওয়া যায়।
প্রশ্ন: তবু ক্যারিয়ার শেষে নামের পাশে কত উইকেট দেখতে চান?
তাইজুল: আমি লক্ষ্য নির্দিষ্ট করতে চাই না।
প্রশ্ন: এখন দেশেও বাংলাদেশের বোলিং আক্রমণ শুধু স্পিননির্ভর নয়। একজন স্পিনার হিসেবে এটাকে কীভাবে দেখেন?
তাইজুল: আমাদের পেস বোলাররা দেড়-দুই বছর ধরে খুব ভালো খেলছে, সেটা বাইরে বা দেশে, যেখানেই হোক। এটাকে ইতিবাচকভাবে দেখি। যখন পেসাররা ভালো করে, তখন স্পিনারদের কাজ সহজ হয়ে যায়। পেসার ও স্পিনার একসঙ্গে যখন ভালো করবে, তখন বড় বড় দলকে হারানো সহজ হয়ে যাবে।
প্রশ্ন: দেশের বাইরে, বিশেষ করে এশিয়ার বাইরে স্পিনারদের চ্যালেঞ্জ অনেক বেশি থাকে। সেখানেও ভালো করতে কোথায় পরিবর্তন আনা বেশি জরুরি?
তাইজুল: উন্নতির ও ভালোর শেষ নেই। বিগত দিনগুলোয় আমাদের স্পিনাররা যেখানে খেলছে, ভালো করছে। ওয়ানডে বিশ্বকাপে মিরাজ অনেক ভালো বোলিং করেছে। দক্ষিণ আফ্রিকায়
যে সিরিজ জিতলাম, সেখানেও আমাদের স্পিনাররা ভালো করেছে, মিরাজ ব্রেকথ্রু এনে দিয়েছে, সাকিব ভাই ভালো বল করেছেন। মিরাজের যথেষ্ট অভিজ্ঞতা হয়েছে, সাকিব ভাই তো সব জায়গায় ভালো করেন। আমাদের এখন আর ওই সমস্যা নেই।
প্রশ্ন: আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ফ্ল্যাট উইকেট অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়েছেন, এমন উইকেটে খেলে দেশের বাইরে কাজ কিছুটা সহজ হয় কি না?
তাইজুল: টেস্ট ক্রিকেট খেলতে গেলে প্রতিটি দিন যে একই যাবে, সেটা হবে না। এ রকম উইকেটে খেললে আমরা বাইরেও কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারব। ধীরে ধীরে উন্নতির দিকে যেতে পারব।
প্রশ্ন: সাকিব বলছিলেন, গত কয়েক মাসে আপনাদের মানসিকতায় অনেক পরিবর্তন এসেছে। এই পরিবর্তন আসলে কীভাবে এসেছে?
তাইজুল: একটা কথা আছে ‘অ্যাটাকিং’। অ্যাটাকিং মানেই যে ভেঙেচুরে ফেলব, এমন নয়। যখন যুদ্ধে যাব, তখন আত্মরক্ষারও প্রয়োজন হয়। এটাও কিন্তু একটা অ্যাটাকিংয়ের মধ্যে পড়ে। আসলে কীভাবে প্রসেসিং করে জিতব, এটাই হচ্ছে বিষয়। মানসিক পরিবর্তন প্রতিটি মানুষেরই প্রয়োজন। বাংলাদেশ দল অবশ্যই এখন মানসিকভাবে অনেক ভালো আছে। ইনশা আল্লাহ সামনের দিকেও ভালো থাকবে। এখানে দলের সবার কিছু না কিছু অবদান থাকে। সবার চাওয়াতেই এ পরিবর্তনটা হয়।
প্রশ্ন: কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহের অধীনেই আপনার আন্তর্জাতিক অভিষেক। এবার তাঁর অধীনে কাজ করে বিশেষ কি কোনো পরিবর্তন এসেছে?
তাইজুল: হাথুরুসিংহের সঙ্গে আগেও কাজ করেছি, এখনো তাঁর অধীনে আছি। বিশেষ বলতে যেটা করতে বলে, ওগুলোই নেওয়ার চেষ্টা করি। ওর ভালো অভিজ্ঞতা আছে, কীভাবে একটা দলকে গোছাতে হয়, কীভাবে একটা দলকে সামনের দিকে নিয়ে যেতে হবে। এখন পর্যন্ত আলহামদুলিল্লাহ কোনো সমস্যা হয়নি।
প্রশ্ন: হাথুরুর প্রথম মেয়াদ থেকেই সাদা বলের ক্রিকেটে অনিয়মিত হয়েছেন। এবার তিন সংস্করণেই খেলতে তাঁর কি বিশেষ পরামর্শ আছে?
তাইজুল: না, এখানে পরামর্শের বিষয় নয়। বাইরে থেকে অনেকে না জেনে অনেক কিছুই বলে। একজন কোচ যখন খেলোয়াড় চান, ওই খেলোয়াড়ের প্রতি তাঁর একটা ধারণা থাকতে হয়। ওকে যদি দলে নিই, কতটুকু পেতে পারি, আমার দলের জন্য কতটুকু ভালো হতে পারে ইত্যাদি।
প্রশ্ন: দেশের অন্যতম অভিজ্ঞ ক্রিকেটার। ২০০ উইকেট আছে, তবু আপনি যেন নেপথ্যের নায়ক হয়ে থাকেন সব সময়। বিষয়টা কীভাবে দেখেন?
তাইজুল: সব সময় চেষ্টা করি ভালোটা দিতে। নিজের দায়িত্ব পালন করতে। অন্য কিছু নিয়ে সেভাবে ভাবি না।

প্রথম সেটে দারুণ লড়াই করেও পারলেন না আল আমিন জুমার ও ঊর্মি আক্তার। দ্বিতীয় সেটের শুরুতেও পাল্লা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন তাঁরা। সেই দম আর পরে ধরে রাখতে পারেননি। ফলে রুপা জিতেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়। ইউনেক্স-সানরাইজ ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের মিশ্র দ্বৈতের ফাইনালে আজ তাঁদের ২৭-২৫, ২১-১৪ গেমে হারিয়ে....
১ ঘণ্টা আগে
বাজতে শুরু করেছে বিপিএলের দামামা। ২৬ ডিসেম্বর থেকে মাঠে গড়াবে টুর্নামেন্টের ১২ তম আসর। কাল বিকেল ৪টা থেকে পাওয়া যাবে সিলেট পর্বের টিকিট।
২ ঘণ্টা আগে
লিগের শুরুটা ড্র দিয়ে হলেও টানা ৫ ম্যাচ জিতে শীর্ষস্থান সুসংহত করে ফেলে বসুন্ধরা কিংস। হারানো শ্রেষ্ঠত্ব ফেরানোর মিশনে বেশ ভালোভাবে নিজেদের গুছিয়ে ফেলেছে বলে মনে হচ্ছিল। ঠিক তখনই উড়ন্ত ক্লাবটিকে এক ধাক্কায় মাটিতে নামিয়ে আনল পুলিশ এফসি। ৭ ম্যাচে তাই প্রথমবার হারের তেতো স্বাদ পেল মারিও গোমেসের দল।
২ ঘণ্টা আগে
ফাস্ট বোলার রিচার্ড এনগারাভাকে জিম্বাবুয়ের নতুন টেস্ট ও ওয়ানডে অধিনায়ক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। শনিবার ডিসেম্বর) হারারেতে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের (জেডসি) চতুর্থ প্রান্তিক সভার পর নতুন অধিনায়কের নাম ঘোষণা করা হয়। দুই সংস্করণেই এনগারাভার ডেপুটির দায়িত্ব পেয়েছেন ২২ বছর বয়সী ব্রায়ান বেনেট।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রথম সেটে দারুণ লড়াই করেও পারলেন না আল আমিন জুমার ও ঊর্মি আক্তার। দ্বিতীয় সেটের শুরুতেও পাল্লা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন তাঁরা। সেই দম আর পরে ধরে রাখতে পারেননি। ফলে রুপা জিতেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়। ইউনেক্স-সানরাইজ ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের মিশ্র দ্বৈতের ফাইনালে আজ তাঁদের ২৭-২৫, ২১-১৪ গেমে হারিয়ে সোনা জিতেছে মালয়েশিয়ার দাতু আনিফ ইসাক দাতু আসরা ও ক্লারিসা সান জুটি।
পল্টনের শহীদ তাজউদ্দিন ইনডোর স্টেডিয়ামে প্রথম সেটে শুরুর কয়েকটি পয়েন্ট মালয়েশিয়ান জুটি আদায় করে বেশ সহজেই। তবে এরপর ঘুরে দাঁড়ান জুমার-ঊর্মি। টাইব্রেকারে নিয়ে যান সেট। ২৫ পয়েন্টের পর আর পেরে ওঠেননি তারা। দ্বিতীয় সেটে একটা সময় পয়েন্ট ছিল ১২-১২। এরপর মালয়েশিয়ার জুটি দেখায় একচ্ছত্র আধিপত্য।
রুপা জিতে ৮৪০ ডলার প্রাইজমানি পেয়েছেন জুমার-ঊর্মি। একইসঙ্গে তাঁদের ১ হাজার ডলার পুরস্কারের ঘোষণা দিয়েছেন ব্যাডমিন্টনের সভাপতি হাবিব উল্যা ডন। ফাইনাল শেষে উর্মি আক্তার পৃষ্ঠপোষকহীনতা ও কম প্রশিক্ষণকে দায়ী করলেন, ‘ওদের সঙ্গে আমাদের অনেক পার্থক্য। ওদের ড্রেস দেখলেই বুঝবেন। ওরা বড় বড় স্পন্সর নিয়ে খেলে। আমাদের সেভাবে কোনো স্পন্সর নেই। দীর্ঘ মেয়াদী ট্রেনিংয়ের সুবিধা নেই। আমরাও যদি ওদের মতো সব ধরনের সুবিধা পেতাম, তাহলে আরও অনেকদূর যেতে পারতাম। কারণ ওরাও মানুষ, আমরাও মানুষ।’
খানিকটা মিশ্র প্রতিক্রিয়া জুমারের, ‘প্রথমবারের মতো আমরা কোনো আন্তর্জাতিক ইভেন্টের ফাইনালে উঠতে পেরেছি এটা যেমন আনন্দের, তেমনি চ্যাম্পিয়ন হতে না পেরে একটু তো খারাপ লাগছেই।’
গতকাল পুরুষ এককে ভারতের মেইরাবা মাইসনাম, নারী এককে যুক্তরাষ্ট্রের ইশিকা জয়সওয়াল, পুরুষ দ্বৈতে ভারতের নিরঞ্জন নন্দকুমার ও রুবেন কুমার এবং নারী দ্বৈতে থাইল্যান্ডের ফাত্তারিন ও সারিসা জানপেং।

প্রথম সেটে দারুণ লড়াই করেও পারলেন না আল আমিন জুমার ও ঊর্মি আক্তার। দ্বিতীয় সেটের শুরুতেও পাল্লা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন তাঁরা। সেই দম আর পরে ধরে রাখতে পারেননি। ফলে রুপা জিতেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়। ইউনেক্স-সানরাইজ ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের মিশ্র দ্বৈতের ফাইনালে আজ তাঁদের ২৭-২৫, ২১-১৪ গেমে হারিয়ে সোনা জিতেছে মালয়েশিয়ার দাতু আনিফ ইসাক দাতু আসরা ও ক্লারিসা সান জুটি।
পল্টনের শহীদ তাজউদ্দিন ইনডোর স্টেডিয়ামে প্রথম সেটে শুরুর কয়েকটি পয়েন্ট মালয়েশিয়ান জুটি আদায় করে বেশ সহজেই। তবে এরপর ঘুরে দাঁড়ান জুমার-ঊর্মি। টাইব্রেকারে নিয়ে যান সেট। ২৫ পয়েন্টের পর আর পেরে ওঠেননি তারা। দ্বিতীয় সেটে একটা সময় পয়েন্ট ছিল ১২-১২। এরপর মালয়েশিয়ার জুটি দেখায় একচ্ছত্র আধিপত্য।
রুপা জিতে ৮৪০ ডলার প্রাইজমানি পেয়েছেন জুমার-ঊর্মি। একইসঙ্গে তাঁদের ১ হাজার ডলার পুরস্কারের ঘোষণা দিয়েছেন ব্যাডমিন্টনের সভাপতি হাবিব উল্যা ডন। ফাইনাল শেষে উর্মি আক্তার পৃষ্ঠপোষকহীনতা ও কম প্রশিক্ষণকে দায়ী করলেন, ‘ওদের সঙ্গে আমাদের অনেক পার্থক্য। ওদের ড্রেস দেখলেই বুঝবেন। ওরা বড় বড় স্পন্সর নিয়ে খেলে। আমাদের সেভাবে কোনো স্পন্সর নেই। দীর্ঘ মেয়াদী ট্রেনিংয়ের সুবিধা নেই। আমরাও যদি ওদের মতো সব ধরনের সুবিধা পেতাম, তাহলে আরও অনেকদূর যেতে পারতাম। কারণ ওরাও মানুষ, আমরাও মানুষ।’
খানিকটা মিশ্র প্রতিক্রিয়া জুমারের, ‘প্রথমবারের মতো আমরা কোনো আন্তর্জাতিক ইভেন্টের ফাইনালে উঠতে পেরেছি এটা যেমন আনন্দের, তেমনি চ্যাম্পিয়ন হতে না পেরে একটু তো খারাপ লাগছেই।’
গতকাল পুরুষ এককে ভারতের মেইরাবা মাইসনাম, নারী এককে যুক্তরাষ্ট্রের ইশিকা জয়সওয়াল, পুরুষ দ্বৈতে ভারতের নিরঞ্জন নন্দকুমার ও রুবেন কুমার এবং নারী দ্বৈতে থাইল্যান্ডের ফাত্তারিন ও সারিসা জানপেং।

পারফরম্যান্স এমন একটা বিষয়, যতই করেন না কেন, সন্তুষ্টি আসাটা আসলে কঠিন। আমার কাছে মনে হয়েছে, আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৯ উইকেটে পেয়েছি, আরেকটা হলে আমার ১০ উইকেট হতো। এ রকম আরকি ব্যাপারটা। তবু আলহামদুলিল্লাহ ভালো একটা সময় কাটিয়েছি।
০৯ এপ্রিল ২০২৩
বাজতে শুরু করেছে বিপিএলের দামামা। ২৬ ডিসেম্বর থেকে মাঠে গড়াবে টুর্নামেন্টের ১২ তম আসর। কাল বিকেল ৪টা থেকে পাওয়া যাবে সিলেট পর্বের টিকিট।
২ ঘণ্টা আগে
লিগের শুরুটা ড্র দিয়ে হলেও টানা ৫ ম্যাচ জিতে শীর্ষস্থান সুসংহত করে ফেলে বসুন্ধরা কিংস। হারানো শ্রেষ্ঠত্ব ফেরানোর মিশনে বেশ ভালোভাবে নিজেদের গুছিয়ে ফেলেছে বলে মনে হচ্ছিল। ঠিক তখনই উড়ন্ত ক্লাবটিকে এক ধাক্কায় মাটিতে নামিয়ে আনল পুলিশ এফসি। ৭ ম্যাচে তাই প্রথমবার হারের তেতো স্বাদ পেল মারিও গোমেসের দল।
২ ঘণ্টা আগে
ফাস্ট বোলার রিচার্ড এনগারাভাকে জিম্বাবুয়ের নতুন টেস্ট ও ওয়ানডে অধিনায়ক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। শনিবার ডিসেম্বর) হারারেতে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের (জেডসি) চতুর্থ প্রান্তিক সভার পর নতুন অধিনায়কের নাম ঘোষণা করা হয়। দুই সংস্করণেই এনগারাভার ডেপুটির দায়িত্ব পেয়েছেন ২২ বছর বয়সী ব্রায়ান বেনেট।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাজতে শুরু করেছে বিপিএলের দামামা। ২৬ ডিসেম্বর থেকে মাঠে গড়াবে টুর্নামেন্টের ১২ তম আসর। কাল বিকেল ৪টা থেকে পাওয়া যাবে সিলেট পর্বের টিকিট।
সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে টিকিটের সর্বনিম্ন মূল্য রাখা হয়েছে ২০০ টাকা। এই মূল্যে শহীদ তুরাব স্ট্যান্ড ও গ্রিন গ্যালারিতে বসে খেলা দেখা যাবে। শহীদ আবু সাঈদ স্ট্যান্ড গ্যালারির মূল্য রাখা হয়েছে ২৫০ টাকা। ক্লাব হাউজ (জিরো ওয়েস্ট জোন) ৬০০ টাকা ও ক্লাব হাউজ (আপার) ৫০০ টাকা। গ্র্যান্ড স্ট্যান্ডে বসে খেলা দেখতে হলে খরচ করতে হবে ২ হাজার টাকা।
টিকিটের জন্য ভিজিট করতে হবে www.gobcbticket.com.bd ওয়েবসাইটে। অফলাইনে কোনো টিকিট বিক্রি করা হবে না। আগামী ২ জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে সিলেট পর্ব।

বাজতে শুরু করেছে বিপিএলের দামামা। ২৬ ডিসেম্বর থেকে মাঠে গড়াবে টুর্নামেন্টের ১২ তম আসর। কাল বিকেল ৪টা থেকে পাওয়া যাবে সিলেট পর্বের টিকিট।
সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে টিকিটের সর্বনিম্ন মূল্য রাখা হয়েছে ২০০ টাকা। এই মূল্যে শহীদ তুরাব স্ট্যান্ড ও গ্রিন গ্যালারিতে বসে খেলা দেখা যাবে। শহীদ আবু সাঈদ স্ট্যান্ড গ্যালারির মূল্য রাখা হয়েছে ২৫০ টাকা। ক্লাব হাউজ (জিরো ওয়েস্ট জোন) ৬০০ টাকা ও ক্লাব হাউজ (আপার) ৫০০ টাকা। গ্র্যান্ড স্ট্যান্ডে বসে খেলা দেখতে হলে খরচ করতে হবে ২ হাজার টাকা।
টিকিটের জন্য ভিজিট করতে হবে www.gobcbticket.com.bd ওয়েবসাইটে। অফলাইনে কোনো টিকিট বিক্রি করা হবে না। আগামী ২ জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে সিলেট পর্ব।

পারফরম্যান্স এমন একটা বিষয়, যতই করেন না কেন, সন্তুষ্টি আসাটা আসলে কঠিন। আমার কাছে মনে হয়েছে, আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৯ উইকেটে পেয়েছি, আরেকটা হলে আমার ১০ উইকেট হতো। এ রকম আরকি ব্যাপারটা। তবু আলহামদুলিল্লাহ ভালো একটা সময় কাটিয়েছি।
০৯ এপ্রিল ২০২৩
প্রথম সেটে দারুণ লড়াই করেও পারলেন না আল আমিন জুমার ও ঊর্মি আক্তার। দ্বিতীয় সেটের শুরুতেও পাল্লা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন তাঁরা। সেই দম আর পরে ধরে রাখতে পারেননি। ফলে রুপা জিতেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়। ইউনেক্স-সানরাইজ ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের মিশ্র দ্বৈতের ফাইনালে আজ তাঁদের ২৭-২৫, ২১-১৪ গেমে হারিয়ে....
১ ঘণ্টা আগে
লিগের শুরুটা ড্র দিয়ে হলেও টানা ৫ ম্যাচ জিতে শীর্ষস্থান সুসংহত করে ফেলে বসুন্ধরা কিংস। হারানো শ্রেষ্ঠত্ব ফেরানোর মিশনে বেশ ভালোভাবে নিজেদের গুছিয়ে ফেলেছে বলে মনে হচ্ছিল। ঠিক তখনই উড়ন্ত ক্লাবটিকে এক ধাক্কায় মাটিতে নামিয়ে আনল পুলিশ এফসি। ৭ ম্যাচে তাই প্রথমবার হারের তেতো স্বাদ পেল মারিও গোমেসের দল।
২ ঘণ্টা আগে
ফাস্ট বোলার রিচার্ড এনগারাভাকে জিম্বাবুয়ের নতুন টেস্ট ও ওয়ানডে অধিনায়ক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। শনিবার ডিসেম্বর) হারারেতে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের (জেডসি) চতুর্থ প্রান্তিক সভার পর নতুন অধিনায়কের নাম ঘোষণা করা হয়। দুই সংস্করণেই এনগারাভার ডেপুটির দায়িত্ব পেয়েছেন ২২ বছর বয়সী ব্রায়ান বেনেট।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

লিগের শুরুটা ড্র দিয়ে হলেও টানা ৫ ম্যাচ জিতে শীর্ষস্থান সুসংহত করে ফেলে বসুন্ধরা কিংস। হারানো শ্রেষ্ঠত্ব ফেরানোর মিশনে বেশ ভালোভাবে নিজেদের গুছিয়ে ফেলেছে বলে মনে হচ্ছিল। ঠিক তখনই উড়ন্ত ক্লাবটিকে এক ধাক্কায় মাটিতে নামিয়ে আনল পুলিশ এফসি। ৭ ম্যাচে তাই প্রথমবার হারের তেতো স্বাদ পেল মারিও গোমেসের দল।
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব ভালো-খারাপের ভেতরই চলছে। আজ তাদের ১-১ গোলে রুখে দিয়েছে তলানির দল আরামবাগ ক্রীড়া সংঘ। ফর্টিস এফসি তুলে নিয়েছে টানা দ্বিতীয় জয়। ফকিরেরপুল ইয়ংমেন্স ক্লাবকে ৩-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে তারা।
গাজীপুরের শহীদ বরকত স্টেডিয়ামে পুলিশের কাছে ২-১ গোলে হেরেছে কিংস। চমক উপহার দিতে তিন মিনিট সময় নেয় পুলিশ। ওরগিয়েন শেরিংয়ের পাসে কোনাকুনি শটে গোলের খাতা খোলেন রাব্বি হোসেন রাহুল। ৩২ মিনিটে কিংসকে সমতায় ফেরান ছন্দে থাকা ফয়সাল আহমেদ ফাহিম। ইমানুয়েল সানডের বাড়ানো বলে বক্সের ভেতর প্লেসিং শটে জাল খুঁজে নেন তিনি। এনিয়ে লিগে তাঁর গোলসংখ্যা ৫।
দ্বিতীয়ার্ধে শেষ দিকে কিংসের ওপর চাপ বাড়াতে থাকে পুলিশ। একের পর এক আক্রমণে গোলের খুব কাছ থেকে ফেরে তারা। তবে যোগ করা সময়ের তৃতীয় মিনিটে কাঙ্ক্ষিত মুহূর্ত এনে দেন শাফিক কাগিমু। আমিরুল ইসলামের সহায়তায় জয়সূচক গোলটি করেন তিনি। এই হারের পরও এই পরাজয়ের পরও সপ্তম রাউন্ড শেষে লিগের শীর্ষে আছে বসুন্ধরা কিংস। তাদের পয়েন্ট ১৬। ১০ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের চারে পুলিশ।
কুমিল্লায় ম্যাচের ২৬ মিনিটে মেহেদী হাসান মিঠুর গোলে এগিয়ে যায় মোহামেডান। সেই সুখ অবশ্য বেশিক্ষণ টেকেনি। ৩৮ মিনিটে মোহামেডানের এক ডিফেন্ডারের চার্জে বল চলে যায় আমির হাকিম বাপ্পীর পায়ে। কিছুটা জায়গা করে নিয়ে বাঁ পায়ের জোরাল শটে মোহামেডানের জালে বল জড়িয়ে দেন তিনি।
দুই ডিফেন্ডারের ফাঁক গলে বেরিয়ে যাচ্ছিলেন আরামবাগের এক খেলোয়াড়, তবে মোহামেডানের এক ডিফেন্ডারের চার্জে বল চলে যায় আমির হাকিম বাপ্পীর পায়ে। ৭৬তম মিনিটে সতীর্থের থ্রু পাস নিয়ন্ত্রণে নিতে ছুটেছিলেন মোহামেডানের মোহাম্মদ জুয়েল, একই সময় পোস্ট ছেড়ে বেরিয়ে আসেন গোলকিপার আজাদ হোসেন, বল গ্রিুপে নিয়ে নিশ্চিত গোল বাঁচান তিনি। তবে জুয়েলের সংঘর্ষে ব্যথা পেয়ে মাঠে পড়ে থাকেন কিছুক্ষণ। চিকিৎসা নিয়ে বাকিটা সময় পোস্ট আগলে রেখে মূল্যবান ১ পয়েন্ট এনে দেন তিনি। এই পয়েন্টের সুবাদেই লিগ টেবিলে তলানি থেকে একধাপ উপরে উঠে এসেছে আরামবাগ। ৭ ম্যাচে ৮ পয়েন্ট নিয়ে ছয়ে আছে মোহামেডান।
বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় ফর্টিসকে ৮ মিনিটে এগিয়ে দেন পা ওমর বাবু। ১৯ মিনিটে বাবুর সহায়তায় ব্যবধান দ্বিগুণ করেন রিয়াজ সাগর। ৫৪ মিনিটে নিজের দ্বিতীয় গোলের দেখা পান বাবু। এই জয়ে ১৪ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের দুইয়ে আছে ফর্টিস।

লিগের শুরুটা ড্র দিয়ে হলেও টানা ৫ ম্যাচ জিতে শীর্ষস্থান সুসংহত করে ফেলে বসুন্ধরা কিংস। হারানো শ্রেষ্ঠত্ব ফেরানোর মিশনে বেশ ভালোভাবে নিজেদের গুছিয়ে ফেলেছে বলে মনে হচ্ছিল। ঠিক তখনই উড়ন্ত ক্লাবটিকে এক ধাক্কায় মাটিতে নামিয়ে আনল পুলিশ এফসি। ৭ ম্যাচে তাই প্রথমবার হারের তেতো স্বাদ পেল মারিও গোমেসের দল।
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব ভালো-খারাপের ভেতরই চলছে। আজ তাদের ১-১ গোলে রুখে দিয়েছে তলানির দল আরামবাগ ক্রীড়া সংঘ। ফর্টিস এফসি তুলে নিয়েছে টানা দ্বিতীয় জয়। ফকিরেরপুল ইয়ংমেন্স ক্লাবকে ৩-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে তারা।
গাজীপুরের শহীদ বরকত স্টেডিয়ামে পুলিশের কাছে ২-১ গোলে হেরেছে কিংস। চমক উপহার দিতে তিন মিনিট সময় নেয় পুলিশ। ওরগিয়েন শেরিংয়ের পাসে কোনাকুনি শটে গোলের খাতা খোলেন রাব্বি হোসেন রাহুল। ৩২ মিনিটে কিংসকে সমতায় ফেরান ছন্দে থাকা ফয়সাল আহমেদ ফাহিম। ইমানুয়েল সানডের বাড়ানো বলে বক্সের ভেতর প্লেসিং শটে জাল খুঁজে নেন তিনি। এনিয়ে লিগে তাঁর গোলসংখ্যা ৫।
দ্বিতীয়ার্ধে শেষ দিকে কিংসের ওপর চাপ বাড়াতে থাকে পুলিশ। একের পর এক আক্রমণে গোলের খুব কাছ থেকে ফেরে তারা। তবে যোগ করা সময়ের তৃতীয় মিনিটে কাঙ্ক্ষিত মুহূর্ত এনে দেন শাফিক কাগিমু। আমিরুল ইসলামের সহায়তায় জয়সূচক গোলটি করেন তিনি। এই হারের পরও এই পরাজয়ের পরও সপ্তম রাউন্ড শেষে লিগের শীর্ষে আছে বসুন্ধরা কিংস। তাদের পয়েন্ট ১৬। ১০ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের চারে পুলিশ।
কুমিল্লায় ম্যাচের ২৬ মিনিটে মেহেদী হাসান মিঠুর গোলে এগিয়ে যায় মোহামেডান। সেই সুখ অবশ্য বেশিক্ষণ টেকেনি। ৩৮ মিনিটে মোহামেডানের এক ডিফেন্ডারের চার্জে বল চলে যায় আমির হাকিম বাপ্পীর পায়ে। কিছুটা জায়গা করে নিয়ে বাঁ পায়ের জোরাল শটে মোহামেডানের জালে বল জড়িয়ে দেন তিনি।
দুই ডিফেন্ডারের ফাঁক গলে বেরিয়ে যাচ্ছিলেন আরামবাগের এক খেলোয়াড়, তবে মোহামেডানের এক ডিফেন্ডারের চার্জে বল চলে যায় আমির হাকিম বাপ্পীর পায়ে। ৭৬তম মিনিটে সতীর্থের থ্রু পাস নিয়ন্ত্রণে নিতে ছুটেছিলেন মোহামেডানের মোহাম্মদ জুয়েল, একই সময় পোস্ট ছেড়ে বেরিয়ে আসেন গোলকিপার আজাদ হোসেন, বল গ্রিুপে নিয়ে নিশ্চিত গোল বাঁচান তিনি। তবে জুয়েলের সংঘর্ষে ব্যথা পেয়ে মাঠে পড়ে থাকেন কিছুক্ষণ। চিকিৎসা নিয়ে বাকিটা সময় পোস্ট আগলে রেখে মূল্যবান ১ পয়েন্ট এনে দেন তিনি। এই পয়েন্টের সুবাদেই লিগ টেবিলে তলানি থেকে একধাপ উপরে উঠে এসেছে আরামবাগ। ৭ ম্যাচে ৮ পয়েন্ট নিয়ে ছয়ে আছে মোহামেডান।
বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় ফর্টিসকে ৮ মিনিটে এগিয়ে দেন পা ওমর বাবু। ১৯ মিনিটে বাবুর সহায়তায় ব্যবধান দ্বিগুণ করেন রিয়াজ সাগর। ৫৪ মিনিটে নিজের দ্বিতীয় গোলের দেখা পান বাবু। এই জয়ে ১৪ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের দুইয়ে আছে ফর্টিস।

পারফরম্যান্স এমন একটা বিষয়, যতই করেন না কেন, সন্তুষ্টি আসাটা আসলে কঠিন। আমার কাছে মনে হয়েছে, আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৯ উইকেটে পেয়েছি, আরেকটা হলে আমার ১০ উইকেট হতো। এ রকম আরকি ব্যাপারটা। তবু আলহামদুলিল্লাহ ভালো একটা সময় কাটিয়েছি।
০৯ এপ্রিল ২০২৩
প্রথম সেটে দারুণ লড়াই করেও পারলেন না আল আমিন জুমার ও ঊর্মি আক্তার। দ্বিতীয় সেটের শুরুতেও পাল্লা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন তাঁরা। সেই দম আর পরে ধরে রাখতে পারেননি। ফলে রুপা জিতেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়। ইউনেক্স-সানরাইজ ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের মিশ্র দ্বৈতের ফাইনালে আজ তাঁদের ২৭-২৫, ২১-১৪ গেমে হারিয়ে....
১ ঘণ্টা আগে
বাজতে শুরু করেছে বিপিএলের দামামা। ২৬ ডিসেম্বর থেকে মাঠে গড়াবে টুর্নামেন্টের ১২ তম আসর। কাল বিকেল ৪টা থেকে পাওয়া যাবে সিলেট পর্বের টিকিট।
২ ঘণ্টা আগে
ফাস্ট বোলার রিচার্ড এনগারাভাকে জিম্বাবুয়ের নতুন টেস্ট ও ওয়ানডে অধিনায়ক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। শনিবার ডিসেম্বর) হারারেতে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের (জেডসি) চতুর্থ প্রান্তিক সভার পর নতুন অধিনায়কের নাম ঘোষণা করা হয়। দুই সংস্করণেই এনগারাভার ডেপুটির দায়িত্ব পেয়েছেন ২২ বছর বয়সী ব্রায়ান বেনেট।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ফাস্ট বোলার রিচার্ড এনগারাভাকে জিম্বাবুয়ের নতুন টেস্ট ও ওয়ানডে অধিনায়ক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। শনিবার ডিসেম্বর) হারারেতে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের (জেডসি) চতুর্থ প্রান্তিক সভার পর নতুন অধিনায়কের নাম ঘোষণা করা হয়। দুই সংস্করণেই এনগারাভার ডেপুটির দায়িত্ব পেয়েছেন ২২ বছর বয়সী ব্রায়ান বেনেট। অভিজ্ঞ ক্রেইগ আরভিন অধিনায়কের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর পরই জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দলের নেতৃত্বে এই পরিবর্তন।
২০১৭ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষিক্ত এনগারাভা বর্তমানে ব্লেসিং মুজারাবানির সঙ্গে জিম্বাবুয়ের বোলিং আক্রমণের মূল ভরসা। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ১০০ উইকেটের মাইলফলক ছোঁয়া প্রথম জিম্বাবুইয়ান বোলার তিনি। টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি—তিন সংস্করণ মিলিয়ে ১৫০টিরও বেশি ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা তাঁর।
নতুন অধিনায়ক হিসেবে এনগারাভার নাম ঘোষণা করে জেডসি চেয়ারম্যান তাভেঙ্গা মুকুহলানি বলেন, ‘বছরের পর বছর এনগারাভা খেলোয়াড় ও নেতা হিসেবে অসাধারণ উন্নতি দেখিয়েছে। ড্রেসিংরুমে তার প্রতি সবার সম্মান রয়েছে এবং সব সংস্করণেই সে ধারাবাহিক পারফরম্যান্স দিয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি, দলের নতুন অধ্যায়ের নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য সে প্রস্তুত।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘সহ অধিনায়ক হিসেবে ব্রায়ানের নিয়োগ তার ক্রিকেটীয় বুদ্ধিমত্তা, পরিপক্বতা ও দীর্ঘমেয়াদি নেতৃত্বগুণের প্রতি আমাদের আস্থার প্রতিফলন।’

ফাস্ট বোলার রিচার্ড এনগারাভাকে জিম্বাবুয়ের নতুন টেস্ট ও ওয়ানডে অধিনায়ক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। শনিবার ডিসেম্বর) হারারেতে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের (জেডসি) চতুর্থ প্রান্তিক সভার পর নতুন অধিনায়কের নাম ঘোষণা করা হয়। দুই সংস্করণেই এনগারাভার ডেপুটির দায়িত্ব পেয়েছেন ২২ বছর বয়সী ব্রায়ান বেনেট। অভিজ্ঞ ক্রেইগ আরভিন অধিনায়কের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর পরই জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দলের নেতৃত্বে এই পরিবর্তন।
২০১৭ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষিক্ত এনগারাভা বর্তমানে ব্লেসিং মুজারাবানির সঙ্গে জিম্বাবুয়ের বোলিং আক্রমণের মূল ভরসা। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ১০০ উইকেটের মাইলফলক ছোঁয়া প্রথম জিম্বাবুইয়ান বোলার তিনি। টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি—তিন সংস্করণ মিলিয়ে ১৫০টিরও বেশি ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা তাঁর।
নতুন অধিনায়ক হিসেবে এনগারাভার নাম ঘোষণা করে জেডসি চেয়ারম্যান তাভেঙ্গা মুকুহলানি বলেন, ‘বছরের পর বছর এনগারাভা খেলোয়াড় ও নেতা হিসেবে অসাধারণ উন্নতি দেখিয়েছে। ড্রেসিংরুমে তার প্রতি সবার সম্মান রয়েছে এবং সব সংস্করণেই সে ধারাবাহিক পারফরম্যান্স দিয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি, দলের নতুন অধ্যায়ের নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য সে প্রস্তুত।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘সহ অধিনায়ক হিসেবে ব্রায়ানের নিয়োগ তার ক্রিকেটীয় বুদ্ধিমত্তা, পরিপক্বতা ও দীর্ঘমেয়াদি নেতৃত্বগুণের প্রতি আমাদের আস্থার প্রতিফলন।’

পারফরম্যান্স এমন একটা বিষয়, যতই করেন না কেন, সন্তুষ্টি আসাটা আসলে কঠিন। আমার কাছে মনে হয়েছে, আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৯ উইকেটে পেয়েছি, আরেকটা হলে আমার ১০ উইকেট হতো। এ রকম আরকি ব্যাপারটা। তবু আলহামদুলিল্লাহ ভালো একটা সময় কাটিয়েছি।
০৯ এপ্রিল ২০২৩
প্রথম সেটে দারুণ লড়াই করেও পারলেন না আল আমিন জুমার ও ঊর্মি আক্তার। দ্বিতীয় সেটের শুরুতেও পাল্লা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন তাঁরা। সেই দম আর পরে ধরে রাখতে পারেননি। ফলে রুপা জিতেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়। ইউনেক্স-সানরাইজ ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের মিশ্র দ্বৈতের ফাইনালে আজ তাঁদের ২৭-২৫, ২১-১৪ গেমে হারিয়ে....
১ ঘণ্টা আগে
বাজতে শুরু করেছে বিপিএলের দামামা। ২৬ ডিসেম্বর থেকে মাঠে গড়াবে টুর্নামেন্টের ১২ তম আসর। কাল বিকেল ৪টা থেকে পাওয়া যাবে সিলেট পর্বের টিকিট।
২ ঘণ্টা আগে
লিগের শুরুটা ড্র দিয়ে হলেও টানা ৫ ম্যাচ জিতে শীর্ষস্থান সুসংহত করে ফেলে বসুন্ধরা কিংস। হারানো শ্রেষ্ঠত্ব ফেরানোর মিশনে বেশ ভালোভাবে নিজেদের গুছিয়ে ফেলেছে বলে মনে হচ্ছিল। ঠিক তখনই উড়ন্ত ক্লাবটিকে এক ধাক্কায় মাটিতে নামিয়ে আনল পুলিশ এফসি। ৭ ম্যাচে তাই প্রথমবার হারের তেতো স্বাদ পেল মারিও গোমেসের দল।
২ ঘণ্টা আগে