
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে মিরপুর টেস্টে পেয়েছেন ৯ উইকেট। গত ৫ মাসে ঘরের মাঠে হওয়া ৩ টেস্টে সর্বোচ্চ ১৭ উইকেট নিয়েছেন তাইজুল ইসলাম। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতেও তাঁর বোলিং ছিল প্রশংসনীয়। তবে এতেই তৃপ্ত হতে চান না ৩১ বছর বয়সী বাঁহাতি স্পিনার। গতকাল আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তাইজুল বললেন সাম্প্রতিক সাফল্যসহ অনেক কিছু নিয়েই। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন লাইছ ত্বোহা।

প্রশ্ন: দেশের মাঠে গত ৩ টেস্টে সর্বোচ্চ ১৭ উইকেট আপনার—এই পারফরম্যান্সে কতটা সন্তুষ্ট?
তাইজুল ইসলাম: পারফরম্যান্স এমন একটা বিষয়, যতই করেন না কেন, সন্তুষ্টি আসাটা আসলে কঠিন। আমার মনে হয়েছে, আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৯ উইকেট পেয়েছি, আরেকটা হলে আমার ১০ উইকেট হতো—এ রকম আরকি ব্যাপারটা। তবু আলহামদুলিল্লাহ, ভালো একটা সময় কাটিয়েছি।
প্রশ্ন: বলছিলেন, অল্পের জন্য ১০ উইকেট হয়নি, বেশ আফসোসই থেকে গেছে, তাই না?
তাইজুল: আফসোস বলতে কিছু নেই। সব সময় চাই নিজের দেশকে তুলে ধরতে। দলের জন্য কতখানি করলাম, এটাই গুরুত্বপূর্ণ। অবশ্যই নিজে পারফর্ম করতে পারলে ভালো লাগে। সবার আগে দল। কী পারলাম, কী পারলাম না—এই আফসোসটা আমার মনে কখনো কাজ করে না।
প্রশ্ন: মিরপুর টেস্টে সাকিব আল হাসান যখন কম বোলিং করলেন, তখন আপনার দায়িত্ব বেড়ে গিয়েছিল কি না?
তাইজুল: যখনই আপনি খেলতে নামবেন, দায়িত্ব আপনার কাঁধে থাকবেই। সাকিব ভাই বল করুন আর না করুন বা যে সময়ে করেন বা না করেন, দায়িত্ব সব সময় থাকা উচিত। দেখা যায়, ১০ উইকেটের মধ্যে আমি ৫-৬ উইকেট নিচ্ছি, এটা আমার দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে। অনেক সময় দেখা যায়, সাকিব ভাই ৫-৬ উইকেট পেলেন, আমি ২ উইকেট পেলাম, ওটাও আমার দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। যখন যে সুযোগটা পাব, সেটাই কাজে লাগানোর চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতেও দারুণ বোলিং করেছেন। পরের সিরিজে সাদা বলে জায়গা হয়নি। ক্যারিয়ারে এমন অভিজ্ঞতা তো আর কম হয়নি। এখন কি এটির সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া সহজ হয়ে গেছে?
তাইজুল: এখানে নির্বাচকেরা আছেন, দলের একটা চাহিদা থাকে। নির্বাচক, টিম ম্যানেজমেন্ট ভালো বুঝবে, কখন কাকে কন্ডিশনে খেলানো যাবে বা কে পারফেক্ট হবে। যখনই সুযোগ পাই, ভালো করার চেষ্টা করি। সব সময় দলকে দেখি, কতখানি দলকে দিতে পারলাম। আমি কোথায় আছি, কোথায় নেই, এটা বিষয় নয়। নির্বাচকদের বিষয়, তারা আমাকে রাখবে কি রাখবে না।
প্রশ্ন: আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে মিরপুর টেস্টের সময় ৫০০-৬০০ উইকেট পাওয়ার প্রসঙ্গ আসছিল। আমাদের বাস্তবতায় আপনি কি ৩০০ উইকেট পেলেই খুশি থাকবেন?
তাইজুল: আমাদের দেশে খুব বেশি টেস্ট হয় না। যদি এখন ৫০০-৬০০ উইকেট নিতে যাই, ৪০-৪২ বছর বয়স পর্যন্ত খেলতে হবে। যদি ফিট থাকি, চেষ্টা তো অবশ্যই করব। আমার তো ইচ্ছা আছে আল্লাহ যত দিন পারফরম্যান্স ধরে রাখার সামর্থ্য দেন, লক্ষ্য তো অবশ্যই আছে। যদি আমি ম্যাচ কম খেলতে পারি, তখন সেটা আলাদা বিষয় হবে। তবে চেষ্টা করব, নিজেকে যতটা দূরে নিয়ে যাওয়া যায়।
প্রশ্ন: তবু ক্যারিয়ার শেষে নামের পাশে কত উইকেট দেখতে চান?
তাইজুল: আমি লক্ষ্য নির্দিষ্ট করতে চাই না।
প্রশ্ন: এখন দেশেও বাংলাদেশের বোলিং আক্রমণ শুধু স্পিননির্ভর নয়। একজন স্পিনার হিসেবে এটাকে কীভাবে দেখেন?
তাইজুল: আমাদের পেস বোলাররা দেড়-দুই বছর ধরে খুব ভালো খেলছে, সেটা বাইরে বা দেশে, যেখানেই হোক। এটাকে ইতিবাচকভাবে দেখি। যখন পেসাররা ভালো করে, তখন স্পিনারদের কাজ সহজ হয়ে যায়। পেসার ও স্পিনার একসঙ্গে যখন ভালো করবে, তখন বড় বড় দলকে হারানো সহজ হয়ে যাবে।
প্রশ্ন: দেশের বাইরে, বিশেষ করে এশিয়ার বাইরে স্পিনারদের চ্যালেঞ্জ অনেক বেশি থাকে। সেখানেও ভালো করতে কোথায় পরিবর্তন আনা বেশি জরুরি?
তাইজুল: উন্নতির ও ভালোর শেষ নেই। বিগত দিনগুলোয় আমাদের স্পিনাররা যেখানে খেলছে, ভালো করছে। ওয়ানডে বিশ্বকাপে মিরাজ অনেক ভালো বোলিং করেছে। দক্ষিণ আফ্রিকায়
যে সিরিজ জিতলাম, সেখানেও আমাদের স্পিনাররা ভালো করেছে, মিরাজ ব্রেকথ্রু এনে দিয়েছে, সাকিব ভাই ভালো বল করেছেন। মিরাজের যথেষ্ট অভিজ্ঞতা হয়েছে, সাকিব ভাই তো সব জায়গায় ভালো করেন। আমাদের এখন আর ওই সমস্যা নেই।
প্রশ্ন: আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ফ্ল্যাট উইকেট অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়েছেন, এমন উইকেটে খেলে দেশের বাইরে কাজ কিছুটা সহজ হয় কি না?
তাইজুল: টেস্ট ক্রিকেট খেলতে গেলে প্রতিটি দিন যে একই যাবে, সেটা হবে না। এ রকম উইকেটে খেললে আমরা বাইরেও কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারব। ধীরে ধীরে উন্নতির দিকে যেতে পারব।
প্রশ্ন: সাকিব বলছিলেন, গত কয়েক মাসে আপনাদের মানসিকতায় অনেক পরিবর্তন এসেছে। এই পরিবর্তন আসলে কীভাবে এসেছে?
তাইজুল: একটা কথা আছে ‘অ্যাটাকিং’। অ্যাটাকিং মানেই যে ভেঙেচুরে ফেলব, এমন নয়। যখন যুদ্ধে যাব, তখন আত্মরক্ষারও প্রয়োজন হয়। এটাও কিন্তু একটা অ্যাটাকিংয়ের মধ্যে পড়ে। আসলে কীভাবে প্রসেসিং করে জিতব, এটাই হচ্ছে বিষয়। মানসিক পরিবর্তন প্রতিটি মানুষেরই প্রয়োজন। বাংলাদেশ দল অবশ্যই এখন মানসিকভাবে অনেক ভালো আছে। ইনশা আল্লাহ সামনের দিকেও ভালো থাকবে। এখানে দলের সবার কিছু না কিছু অবদান থাকে। সবার চাওয়াতেই এ পরিবর্তনটা হয়।
প্রশ্ন: কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহের অধীনেই আপনার আন্তর্জাতিক অভিষেক। এবার তাঁর অধীনে কাজ করে বিশেষ কি কোনো পরিবর্তন এসেছে?
তাইজুল: হাথুরুসিংহের সঙ্গে আগেও কাজ করেছি, এখনো তাঁর অধীনে আছি। বিশেষ বলতে যেটা করতে বলে, ওগুলোই নেওয়ার চেষ্টা করি। ওর ভালো অভিজ্ঞতা আছে, কীভাবে একটা দলকে গোছাতে হয়, কীভাবে একটা দলকে সামনের দিকে নিয়ে যেতে হবে। এখন পর্যন্ত আলহামদুলিল্লাহ কোনো সমস্যা হয়নি।
প্রশ্ন: হাথুরুর প্রথম মেয়াদ থেকেই সাদা বলের ক্রিকেটে অনিয়মিত হয়েছেন। এবার তিন সংস্করণেই খেলতে তাঁর কি বিশেষ পরামর্শ আছে?
তাইজুল: না, এখানে পরামর্শের বিষয় নয়। বাইরে থেকে অনেকে না জেনে অনেক কিছুই বলে। একজন কোচ যখন খেলোয়াড় চান, ওই খেলোয়াড়ের প্রতি তাঁর একটা ধারণা থাকতে হয়। ওকে যদি দলে নিই, কতটুকু পেতে পারি, আমার দলের জন্য কতটুকু ভালো হতে পারে ইত্যাদি।
প্রশ্ন: দেশের অন্যতম অভিজ্ঞ ক্রিকেটার। ২০০ উইকেট আছে, তবু আপনি যেন নেপথ্যের নায়ক হয়ে থাকেন সব সময়। বিষয়টা কীভাবে দেখেন?
তাইজুল: সব সময় চেষ্টা করি ভালোটা দিতে। নিজের দায়িত্ব পালন করতে। অন্য কিছু নিয়ে সেভাবে ভাবি না।
প্রশ্ন: দেশের মাঠে গত ৩ টেস্টে সর্বোচ্চ ১৭ উইকেট আপনার—এই পারফরম্যান্সে কতটা সন্তুষ্ট?
তাইজুল ইসলাম: পারফরম্যান্স এমন একটা বিষয়, যতই করেন না কেন, সন্তুষ্টি আসাটা আসলে কঠিন। আমার মনে হয়েছে, আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৯ উইকেট পেয়েছি, আরেকটা হলে আমার ১০ উইকেট হতো—এ রকম আরকি ব্যাপারটা। তবু আলহামদুলিল্লাহ, ভালো একটা সময় কাটিয়েছি।
প্রশ্ন: বলছিলেন, অল্পের জন্য ১০ উইকেট হয়নি, বেশ আফসোসই থেকে গেছে, তাই না?
তাইজুল: আফসোস বলতে কিছু নেই। সব সময় চাই নিজের দেশকে তুলে ধরতে। দলের জন্য কতখানি করলাম, এটাই গুরুত্বপূর্ণ। অবশ্যই নিজে পারফর্ম করতে পারলে ভালো লাগে। সবার আগে দল। কী পারলাম, কী পারলাম না—এই আফসোসটা আমার মনে কখনো কাজ করে না।
প্রশ্ন: মিরপুর টেস্টে সাকিব আল হাসান যখন কম বোলিং করলেন, তখন আপনার দায়িত্ব বেড়ে গিয়েছিল কি না?
তাইজুল: যখনই আপনি খেলতে নামবেন, দায়িত্ব আপনার কাঁধে থাকবেই। সাকিব ভাই বল করুন আর না করুন বা যে সময়ে করেন বা না করেন, দায়িত্ব সব সময় থাকা উচিত। দেখা যায়, ১০ উইকেটের মধ্যে আমি ৫-৬ উইকেট নিচ্ছি, এটা আমার দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে। অনেক সময় দেখা যায়, সাকিব ভাই ৫-৬ উইকেট পেলেন, আমি ২ উইকেট পেলাম, ওটাও আমার দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। যখন যে সুযোগটা পাব, সেটাই কাজে লাগানোর চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতেও দারুণ বোলিং করেছেন। পরের সিরিজে সাদা বলে জায়গা হয়নি। ক্যারিয়ারে এমন অভিজ্ঞতা তো আর কম হয়নি। এখন কি এটির সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া সহজ হয়ে গেছে?
তাইজুল: এখানে নির্বাচকেরা আছেন, দলের একটা চাহিদা থাকে। নির্বাচক, টিম ম্যানেজমেন্ট ভালো বুঝবে, কখন কাকে কন্ডিশনে খেলানো যাবে বা কে পারফেক্ট হবে। যখনই সুযোগ পাই, ভালো করার চেষ্টা করি। সব সময় দলকে দেখি, কতখানি দলকে দিতে পারলাম। আমি কোথায় আছি, কোথায় নেই, এটা বিষয় নয়। নির্বাচকদের বিষয়, তারা আমাকে রাখবে কি রাখবে না।
প্রশ্ন: আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে মিরপুর টেস্টের সময় ৫০০-৬০০ উইকেট পাওয়ার প্রসঙ্গ আসছিল। আমাদের বাস্তবতায় আপনি কি ৩০০ উইকেট পেলেই খুশি থাকবেন?
তাইজুল: আমাদের দেশে খুব বেশি টেস্ট হয় না। যদি এখন ৫০০-৬০০ উইকেট নিতে যাই, ৪০-৪২ বছর বয়স পর্যন্ত খেলতে হবে। যদি ফিট থাকি, চেষ্টা তো অবশ্যই করব। আমার তো ইচ্ছা আছে আল্লাহ যত দিন পারফরম্যান্স ধরে রাখার সামর্থ্য দেন, লক্ষ্য তো অবশ্যই আছে। যদি আমি ম্যাচ কম খেলতে পারি, তখন সেটা আলাদা বিষয় হবে। তবে চেষ্টা করব, নিজেকে যতটা দূরে নিয়ে যাওয়া যায়।
প্রশ্ন: তবু ক্যারিয়ার শেষে নামের পাশে কত উইকেট দেখতে চান?
তাইজুল: আমি লক্ষ্য নির্দিষ্ট করতে চাই না।
প্রশ্ন: এখন দেশেও বাংলাদেশের বোলিং আক্রমণ শুধু স্পিননির্ভর নয়। একজন স্পিনার হিসেবে এটাকে কীভাবে দেখেন?
তাইজুল: আমাদের পেস বোলাররা দেড়-দুই বছর ধরে খুব ভালো খেলছে, সেটা বাইরে বা দেশে, যেখানেই হোক। এটাকে ইতিবাচকভাবে দেখি। যখন পেসাররা ভালো করে, তখন স্পিনারদের কাজ সহজ হয়ে যায়। পেসার ও স্পিনার একসঙ্গে যখন ভালো করবে, তখন বড় বড় দলকে হারানো সহজ হয়ে যাবে।
প্রশ্ন: দেশের বাইরে, বিশেষ করে এশিয়ার বাইরে স্পিনারদের চ্যালেঞ্জ অনেক বেশি থাকে। সেখানেও ভালো করতে কোথায় পরিবর্তন আনা বেশি জরুরি?
তাইজুল: উন্নতির ও ভালোর শেষ নেই। বিগত দিনগুলোয় আমাদের স্পিনাররা যেখানে খেলছে, ভালো করছে। ওয়ানডে বিশ্বকাপে মিরাজ অনেক ভালো বোলিং করেছে। দক্ষিণ আফ্রিকায়
যে সিরিজ জিতলাম, সেখানেও আমাদের স্পিনাররা ভালো করেছে, মিরাজ ব্রেকথ্রু এনে দিয়েছে, সাকিব ভাই ভালো বল করেছেন। মিরাজের যথেষ্ট অভিজ্ঞতা হয়েছে, সাকিব ভাই তো সব জায়গায় ভালো করেন। আমাদের এখন আর ওই সমস্যা নেই।
প্রশ্ন: আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ফ্ল্যাট উইকেট অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়েছেন, এমন উইকেটে খেলে দেশের বাইরে কাজ কিছুটা সহজ হয় কি না?
তাইজুল: টেস্ট ক্রিকেট খেলতে গেলে প্রতিটি দিন যে একই যাবে, সেটা হবে না। এ রকম উইকেটে খেললে আমরা বাইরেও কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারব। ধীরে ধীরে উন্নতির দিকে যেতে পারব।
প্রশ্ন: সাকিব বলছিলেন, গত কয়েক মাসে আপনাদের মানসিকতায় অনেক পরিবর্তন এসেছে। এই পরিবর্তন আসলে কীভাবে এসেছে?
তাইজুল: একটা কথা আছে ‘অ্যাটাকিং’। অ্যাটাকিং মানেই যে ভেঙেচুরে ফেলব, এমন নয়। যখন যুদ্ধে যাব, তখন আত্মরক্ষারও প্রয়োজন হয়। এটাও কিন্তু একটা অ্যাটাকিংয়ের মধ্যে পড়ে। আসলে কীভাবে প্রসেসিং করে জিতব, এটাই হচ্ছে বিষয়। মানসিক পরিবর্তন প্রতিটি মানুষেরই প্রয়োজন। বাংলাদেশ দল অবশ্যই এখন মানসিকভাবে অনেক ভালো আছে। ইনশা আল্লাহ সামনের দিকেও ভালো থাকবে। এখানে দলের সবার কিছু না কিছু অবদান থাকে। সবার চাওয়াতেই এ পরিবর্তনটা হয়।
প্রশ্ন: কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহের অধীনেই আপনার আন্তর্জাতিক অভিষেক। এবার তাঁর অধীনে কাজ করে বিশেষ কি কোনো পরিবর্তন এসেছে?
তাইজুল: হাথুরুসিংহের সঙ্গে আগেও কাজ করেছি, এখনো তাঁর অধীনে আছি। বিশেষ বলতে যেটা করতে বলে, ওগুলোই নেওয়ার চেষ্টা করি। ওর ভালো অভিজ্ঞতা আছে, কীভাবে একটা দলকে গোছাতে হয়, কীভাবে একটা দলকে সামনের দিকে নিয়ে যেতে হবে। এখন পর্যন্ত আলহামদুলিল্লাহ কোনো সমস্যা হয়নি।
প্রশ্ন: হাথুরুর প্রথম মেয়াদ থেকেই সাদা বলের ক্রিকেটে অনিয়মিত হয়েছেন। এবার তিন সংস্করণেই খেলতে তাঁর কি বিশেষ পরামর্শ আছে?
তাইজুল: না, এখানে পরামর্শের বিষয় নয়। বাইরে থেকে অনেকে না জেনে অনেক কিছুই বলে। একজন কোচ যখন খেলোয়াড় চান, ওই খেলোয়াড়ের প্রতি তাঁর একটা ধারণা থাকতে হয়। ওকে যদি দলে নিই, কতটুকু পেতে পারি, আমার দলের জন্য কতটুকু ভালো হতে পারে ইত্যাদি।
প্রশ্ন: দেশের অন্যতম অভিজ্ঞ ক্রিকেটার। ২০০ উইকেট আছে, তবু আপনি যেন নেপথ্যের নায়ক হয়ে থাকেন সব সময়। বিষয়টা কীভাবে দেখেন?
তাইজুল: সব সময় চেষ্টা করি ভালোটা দিতে। নিজের দায়িত্ব পালন করতে। অন্য কিছু নিয়ে সেভাবে ভাবি না।

চোটে পড়ায় এখন আর তেমন একটা নিয়মিত নন প্যাট কামিন্স। অ্যাশেজে সিরিজের প্রথম দুই টেস্টে খেলেননি তিনি। তবে অ্যাডিলেডে সিরিজের তৃতীয় টেস্টে সুযোগ পেয়ে যা করেছেন, তাতে তাঁর কাছে এখন জসপ্রীত বুমরার সিংহাসন কেড়ে নেওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র।
৪০ মিনিট আগে
রাঁচিতে আজ যেন রেকর্ড ভাঙা গড়ার খেলা চলছে। সকালে বৈভব সূর্যবংশী ৮৪ বলে ১৯০ রানের তাণ্ডব চালিয়েছেন। ঝোড়ো ইনিংস খেলার পথে ভারতীয়দের মধ্যে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ডটা গড়েছিলেন ঠিকই। তবে তাঁর সেই রেকর্ড বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। দুপুরে সেই রেকর্ড ভেঙে চুরমার করেছেন বিহারের...
২ ঘণ্টা আগে
লুইস এনরিকে প্যারিস সেন্ট জার্মেইয়ের (পিএসজি) কোচ হওয়ার পর থেকেই ক্লাবটির ক্যাবিনেটে শিরোপার সংখ্যা বেড়েই চলেছে। একের পর এক সফলতার গল্প লিখে চলা এনরিকের সঙ্গে এবার ব্যতিক্রমী এক চুক্তি করতে যাচ্ছে পিএসজি। ফুটবল ইতিহাসে এমন ধরনের চুক্তি হয় না বললেই চলে।
৩ ঘণ্টা আগে
দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ রাতে মুখোমুখি হচ্ছেন বাংলাদেশের দুই তারকা ক্রিকেটার তাসকিন আহমেদ ও মোস্তাফিজুর রহমান। বাংলাদেশ সময় আজ রাত ৮টা ৩০ মিনিটে শুরু হবে দুবাই ক্যাপিটালস-শারজা ওয়ারিয়র্স ম্যাচ। মোস্তাফিজের দুবাই এই ম্যাচ জিতলে ১০ পয়েন্ট নিয়ে উঠে যাবে প্লে-অফে।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

চোটে পড়ায় এখন আর তেমন একটা নিয়মিত নন প্যাট কামিন্স। অ্যাশেজে সিরিজের প্রথম দুই টেস্টে খেলেননি তিনি। তবে অ্যাডিলেডে সিরিজের তৃতীয় টেস্টে সুযোগ পেয়ে যা করেছেন, তাতে তাঁর কাছে এখন জসপ্রীত বুমরার সিংহাসন কেড়ে নেওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র।
ছেলেদের সাপ্তাহিক র্যাঙ্কিং আজ হালনাগাদ করেছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)। হালনাগাদের পর চার ধাপ এগিয়ে টেস্টে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে এখন দ্বিতীয় অবস্থানে কামিন্স। তাঁর রেটিং পয়েন্ট ৮৪৯। ৮৭৯ রেটিং নিয়ে টেস্টে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছেন বুমরা। কামিন্স লাফ দেওয়ায় পেছনে পড়েছেন স্টার্ক। এক ধাপ পিছিয়ে টেস্টে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে এখন তিন নম্বরে মিচেল স্টার্ক। অস্ট্রেলিয়ার বাঁহাতি পেসারের রেটিং পয়েন্ট ৮৪৫। ২২ উইকেট নিয়ে এবারের অ্যাশেজে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী তিনি। দুইবার ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার এই বাঁহাতি পেসার।
অ্যাশেজে তিন ম্যাচের তিনটিতে দাপুটে জয়ে অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটারদেরও অনেক উন্নতি হয়েছে। চার ধাপ এগিয়ে টেস্টে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে এখন তিনে ট্রাভিস হেড। সমান ৮১৫ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে যৌথভাবে তিন নম্বরে অবস্থান করছেন স্টিভ স্মিথ ও হেড। এবারের অ্যাশেজে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ ৩৭৯ রান করেছেন হেড। দুটি ফিফটির দুটিকেই সেঞ্চুরিতে পরিণত করেছেন অস্ট্রেলিয়ার এই বাঁহাতি ব্যাটার। গড় ও স্ট্রাইকরেট ৬৩.১৭ ও ৮৮.১৩। ঝোড়ো সেঞ্চুরিতে রেকর্ড বই তছনছ করে দিয়েছেন। কম যান না স্মিথও। ২ টেস্টে ৫১.৫০ গড়ে করেছেন ১০৩ রান। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে চলমান সিরিজে করেছেন এক ফিফটি।
৮৮৭ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে টেস্টে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছেন জো রুট। চলমান অ্যাশেজে ২১৯ রান করে সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহকের তালিকায় তিনে এখন রুট। ব্রিসবেনে গোলাপি বলের টেস্টে ১৩৮ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছেন। অস্ট্রেলিয়ার মাঠে এটা তাঁর প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি। এবারের অ্যাশেজে সতীর্থদের ব্যাটিং ব্যর্থতার ভিড়ে তাঁর ব্যাটেই যা একটু রান আসছে। ৮২২ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে টেস্টে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে বরাবরের মতোই দুইয়ে নিউজিল্যান্ডের কেইন উইলিয়ামসন।
হেডের চেয়ে বড় লাফ দিয়েছেন তাঁর সতীর্থ অ্যালেক্স ক্যারি। ছয় ধাপ এগিয়ে টেস্টে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে ৯ নম্বরে উঠে এসেছেন ক্যারি। অ্যাডিলেড টেস্টের প্রথম ও দ্বিতীয় ইনিংসে ১০৬ ও ৭২ রানের দুটি ইনিংস খেলেছেন। ১০৬ রানের ইনিংস খেলে টেস্ট ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন। হেড এগোনোয় এক ধাপ করে পিছিয়েছেন হ্যারি ব্রুক, কামিন্দু মেন্ডিস ও টেম্বা বাভুমা। টেস্টে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে এখন পাঁচ, ছয় ও সাত নম্বরে অবস্থান করছেন ব্রুক, কামিন্দু ও বাভুমা। ক্যারি এগোনোয় পিছিয়েছেন সৌদ শাকিল। এক ধাপ পিছিয়ে এখন টেস্টে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে দশ নম্বরে শাকিল।
টেস্টে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে দুই ধাপ পিছিয়ে পাঁচ নম্বরে ম্যাট হেনরি। মার্কো ইয়ানসেন এক ধাপ পিছিয়ে ছয় নম্বরে। হেনরি ও ইয়ানসেনের রেটিং পয়েন্ট ৮৩৬ ও ৮২৫। টেস্টে শীর্ষস্থান ধরে রাখা বুমরা টি-টোয়েন্টিতে ১০ ধাপ এগিয়েছেন। টি-টোয়েন্টিতে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে এখন তিনি ১৮ নম্বরে। সমান ৬২২ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে বুমরার সঙ্গে যৌথভাবে ১৮ নম্বরে শ্রীলঙ্কার মাহিশ তিকশানা। টি-টোয়েন্টিতে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে প্রথম ১২ পর্যন্ত অবস্থানের কোনো পরিবর্তন হয়নি। ৮০৪ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে সেরা বোলার বরুণ চক্রবর্তী। কদিন আগে শেষ হওয়া ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা টি-টোয়েন্টি সিরিজে সর্বোচ্চ ১০ উইকেট নিয়েছেন বরুণ। বুমরা নিয়েছেন ৪ উইকেট। দুই ও তিনে থাকা জ্যাকব ডাফি ও রশিদ খানের রেটিং পয়েন্ট ৬৯৯ ও ৬৯৪।

চোটে পড়ায় এখন আর তেমন একটা নিয়মিত নন প্যাট কামিন্স। অ্যাশেজে সিরিজের প্রথম দুই টেস্টে খেলেননি তিনি। তবে অ্যাডিলেডে সিরিজের তৃতীয় টেস্টে সুযোগ পেয়ে যা করেছেন, তাতে তাঁর কাছে এখন জসপ্রীত বুমরার সিংহাসন কেড়ে নেওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র।
ছেলেদের সাপ্তাহিক র্যাঙ্কিং আজ হালনাগাদ করেছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)। হালনাগাদের পর চার ধাপ এগিয়ে টেস্টে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে এখন দ্বিতীয় অবস্থানে কামিন্স। তাঁর রেটিং পয়েন্ট ৮৪৯। ৮৭৯ রেটিং নিয়ে টেস্টে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছেন বুমরা। কামিন্স লাফ দেওয়ায় পেছনে পড়েছেন স্টার্ক। এক ধাপ পিছিয়ে টেস্টে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে এখন তিন নম্বরে মিচেল স্টার্ক। অস্ট্রেলিয়ার বাঁহাতি পেসারের রেটিং পয়েন্ট ৮৪৫। ২২ উইকেট নিয়ে এবারের অ্যাশেজে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী তিনি। দুইবার ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার এই বাঁহাতি পেসার।
অ্যাশেজে তিন ম্যাচের তিনটিতে দাপুটে জয়ে অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটারদেরও অনেক উন্নতি হয়েছে। চার ধাপ এগিয়ে টেস্টে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে এখন তিনে ট্রাভিস হেড। সমান ৮১৫ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে যৌথভাবে তিন নম্বরে অবস্থান করছেন স্টিভ স্মিথ ও হেড। এবারের অ্যাশেজে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ ৩৭৯ রান করেছেন হেড। দুটি ফিফটির দুটিকেই সেঞ্চুরিতে পরিণত করেছেন অস্ট্রেলিয়ার এই বাঁহাতি ব্যাটার। গড় ও স্ট্রাইকরেট ৬৩.১৭ ও ৮৮.১৩। ঝোড়ো সেঞ্চুরিতে রেকর্ড বই তছনছ করে দিয়েছেন। কম যান না স্মিথও। ২ টেস্টে ৫১.৫০ গড়ে করেছেন ১০৩ রান। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে চলমান সিরিজে করেছেন এক ফিফটি।
৮৮৭ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে টেস্টে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছেন জো রুট। চলমান অ্যাশেজে ২১৯ রান করে সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহকের তালিকায় তিনে এখন রুট। ব্রিসবেনে গোলাপি বলের টেস্টে ১৩৮ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছেন। অস্ট্রেলিয়ার মাঠে এটা তাঁর প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি। এবারের অ্যাশেজে সতীর্থদের ব্যাটিং ব্যর্থতার ভিড়ে তাঁর ব্যাটেই যা একটু রান আসছে। ৮২২ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে টেস্টে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে বরাবরের মতোই দুইয়ে নিউজিল্যান্ডের কেইন উইলিয়ামসন।
হেডের চেয়ে বড় লাফ দিয়েছেন তাঁর সতীর্থ অ্যালেক্স ক্যারি। ছয় ধাপ এগিয়ে টেস্টে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে ৯ নম্বরে উঠে এসেছেন ক্যারি। অ্যাডিলেড টেস্টের প্রথম ও দ্বিতীয় ইনিংসে ১০৬ ও ৭২ রানের দুটি ইনিংস খেলেছেন। ১০৬ রানের ইনিংস খেলে টেস্ট ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন। হেড এগোনোয় এক ধাপ করে পিছিয়েছেন হ্যারি ব্রুক, কামিন্দু মেন্ডিস ও টেম্বা বাভুমা। টেস্টে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে এখন পাঁচ, ছয় ও সাত নম্বরে অবস্থান করছেন ব্রুক, কামিন্দু ও বাভুমা। ক্যারি এগোনোয় পিছিয়েছেন সৌদ শাকিল। এক ধাপ পিছিয়ে এখন টেস্টে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে দশ নম্বরে শাকিল।
টেস্টে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে দুই ধাপ পিছিয়ে পাঁচ নম্বরে ম্যাট হেনরি। মার্কো ইয়ানসেন এক ধাপ পিছিয়ে ছয় নম্বরে। হেনরি ও ইয়ানসেনের রেটিং পয়েন্ট ৮৩৬ ও ৮২৫। টেস্টে শীর্ষস্থান ধরে রাখা বুমরা টি-টোয়েন্টিতে ১০ ধাপ এগিয়েছেন। টি-টোয়েন্টিতে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে এখন তিনি ১৮ নম্বরে। সমান ৬২২ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে বুমরার সঙ্গে যৌথভাবে ১৮ নম্বরে শ্রীলঙ্কার মাহিশ তিকশানা। টি-টোয়েন্টিতে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে প্রথম ১২ পর্যন্ত অবস্থানের কোনো পরিবর্তন হয়নি। ৮০৪ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে সেরা বোলার বরুণ চক্রবর্তী। কদিন আগে শেষ হওয়া ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা টি-টোয়েন্টি সিরিজে সর্বোচ্চ ১০ উইকেট নিয়েছেন বরুণ। বুমরা নিয়েছেন ৪ উইকেট। দুই ও তিনে থাকা জ্যাকব ডাফি ও রশিদ খানের রেটিং পয়েন্ট ৬৯৯ ও ৬৯৪।

পারফরম্যান্স এমন একটা বিষয়, যতই করেন না কেন, সন্তুষ্টি আসাটা আসলে কঠিন। আমার কাছে মনে হয়েছে, আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৯ উইকেটে পেয়েছি, আরেকটা হলে আমার ১০ উইকেট হতো। এ রকম আরকি ব্যাপারটা। তবু আলহামদুলিল্লাহ ভালো একটা সময় কাটিয়েছি।
০৯ এপ্রিল ২০২৩
রাঁচিতে আজ যেন রেকর্ড ভাঙা গড়ার খেলা চলছে। সকালে বৈভব সূর্যবংশী ৮৪ বলে ১৯০ রানের তাণ্ডব চালিয়েছেন। ঝোড়ো ইনিংস খেলার পথে ভারতীয়দের মধ্যে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ডটা গড়েছিলেন ঠিকই। তবে তাঁর সেই রেকর্ড বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। দুপুরে সেই রেকর্ড ভেঙে চুরমার করেছেন বিহারের...
২ ঘণ্টা আগে
লুইস এনরিকে প্যারিস সেন্ট জার্মেইয়ের (পিএসজি) কোচ হওয়ার পর থেকেই ক্লাবটির ক্যাবিনেটে শিরোপার সংখ্যা বেড়েই চলেছে। একের পর এক সফলতার গল্প লিখে চলা এনরিকের সঙ্গে এবার ব্যতিক্রমী এক চুক্তি করতে যাচ্ছে পিএসজি। ফুটবল ইতিহাসে এমন ধরনের চুক্তি হয় না বললেই চলে।
৩ ঘণ্টা আগে
দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ রাতে মুখোমুখি হচ্ছেন বাংলাদেশের দুই তারকা ক্রিকেটার তাসকিন আহমেদ ও মোস্তাফিজুর রহমান। বাংলাদেশ সময় আজ রাত ৮টা ৩০ মিনিটে শুরু হবে দুবাই ক্যাপিটালস-শারজা ওয়ারিয়র্স ম্যাচ। মোস্তাফিজের দুবাই এই ম্যাচ জিতলে ১০ পয়েন্ট নিয়ে উঠে যাবে প্লে-অফে।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

রাঁচিতে আজ যেন রেকর্ড ভাঙা গড়ার খেলা চলছে। সকালে বৈভব সূর্যবংশী ৮৪ বলে ১৯০ রানের তাণ্ডব চালিয়েছেন। ঝোড়ো ইনিংস খেলার পথে ভারতীয়দের মধ্যে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ডটা গড়েছিলেন ঠিকই। তবে তাঁর সেই রেকর্ড বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। দুপুরে সেই রেকর্ড ভেঙে চুরমার করেছেন বিহারের অধিনায়ক সাকিবুল গনি।
বিজয় হাজারে ট্রফির প্লেট লিগ ম্যাচে আজ বিহার খেলছে অরুণাচল প্রদেশের বিপক্ষে। সূর্যবংশী, সাকিব দুজনেই খেলছেন বিহারের হয়ে। রাঁচিতে আজ সকালে ৩৬ বলে সেঞ্চুরি করেন সূর্যবংশী। সূর্যবংশীরটাকে যদি ঝড়ের সঙ্গে তুলনা করা হয়, সাকিবেরটা টর্নেডো, সুনামি বললেও ভুল কিছু হবে না। ৩২ বলে তিন অঙ্ক ছুঁয়েছেন বিহার অধিনায়ক সাকিব। লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে সেটা ভারতীয় ক্রিকেটারদের মধ্যে দ্রুততম সেঞ্চুরি। সূর্যবংশী, সাকিবের তাণ্ডবে অরুণাচল প্রদেশের বিপক্ষে বিহার ৫০ ওভারে ৬ উইকেটে ৫৭৪ রান করেছে। লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেট ইতিহাসে এটা দলীয় সর্বোচ্চ ইনিংস। এর আগে এই কীর্তিটা ছিল তামিলনাড়ুর। বিজয় হাজারে ট্রফির ২০২২-২৩ মৌসুমে অরুণাচল প্রদেশের বিপক্ষে ২ উইকেটে ৫০৬ রান করেছিল।
অরুণাচল প্রদেশের বিপক্ষে আজ বিহারের তিন ক্রিকেটার সেঞ্চুরি করেছেন। ৮৪ বলে ১৬ চার ও ১৫ ছক্কায় সূর্যবংশী করেন ১৯০ রান। ১৪ বছর ২৭২ দিন বয়সে সেঞ্চুরি করে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে দ্রুততম তিন অঙ্ক ছোঁয়ার কীর্তি এখন ভারতের এই বাঁহাতি ব্যাটারের। দলের অধিনায়ক, উইকেটরক্ষকের ব্যাট থেকেও এসেছে ঝোড়ো সেঞ্চুরি। ৪০ বলে ১০ চার ও ১২ ছক্কায় সাকিব ১২৮ রান করে অপরাজিত থাকেন। উইকেটরক্ষক ব্যাটার আয়ুশ লোকারুকা করেছেন ১১৬ রান। ৫৬ বলের ইনিংসে ১১ চার ও ৮ ছক্কা মেরেছেন। লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে তৃতীয় সর্বোচ্চ ৪৯৮ রানের দলীয় ইনিংসের রেকর্ড টা ইংল্যান্ডের। ২০২২ সালে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ৫০ ওভারে ৪ উইকেটে ৪৯৮ রান করেছিল ইংল্যান্ড। ওয়ানডে ইতিহাসে এটা এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ দলীয় ইনিংস।
৮৪ বলে ১৯০ রানের ইনিংস খেলার পথে সূর্যবংশী পেছনে ফেলেছেন এবি ডি ভিলিয়ার্সকে। ৫৪ বলে ১৫০ রান করে লিস্ট ‘এ’ ইতিহাসের দ্রুততম ১৫০ রানের রেকর্ড গড়লেন সূর্যবংশী। এই রেকর্ডটা ১০ বছর অক্ষত রাখতে পেরেছিলেন ডি ভিলিয়ার্স। ২০১৫ ওয়ানডে বিশ্বকাপে সিডনিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৬৪ বলে ১৫০ রান করেছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার তারকা ব্যাটার। সেবার তিনি ৬৬ বলে ১৭ চার ও ৮ ছক্কায় ১৬২ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছিলেন।
লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে দ্রুততম সেঞ্চুরির কীর্তি গড়েছেন জেক ফ্রেজার ম্যাগার্ক। ২০২৩ সালে দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার হয়ে তাসমানিয়ার বিপক্ষে এই কীর্তি গড়েছিলেন। এখানে ডি ভিলিয়ার্সের আরেক রেকর্ড পেছনে পড়ে গেছে। ২০১৫ সালে জোহানেসবার্গে ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৩১ বলে তিন অঙ্ক ছুঁয়েছিলেন তিনি। ৩৬ বলে সেঞ্চুরিতে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ডে যৌথভাবে ষষ্ঠ সূর্যবংশী, কোরি অ্যান্ডারসন ও গ্রাহাম রোজ। ২০১৪ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডেতে ৩৪ বলে সেঞ্চুরি করেছিলেন নিউজিল্যান্ডের কোরি অ্যান্ডারসন। এর আগে ১৯৯০ সালে ন্যাশনাল ওয়েস্ট মিনিস্টার ব্যাংক ট্রফিতে সমারসেটের হয়ে ৩৬ বলে সেঞ্চুরি করেছিলেন গ্রাহাম রোজ। ৩৫ বছর আগে সেই ম্যাচে রোজের প্রতিপক্ষ ছিল ডেভন।
লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে সর্বোচ্চ তিন দলীয় ইনিংস
স্কোর দল প্রতিপক্ষ সাল
৫৭৪/৬ বিহার অরুণাচল প্রদেশ ২০২৫
৫০৬/২ তামিলনাড়ু অরুণাচল প্রদেশ ২০২২
৪৯৮/৪ ইংল্যান্ড নেদারল্যান্ডস ২০২২

রাঁচিতে আজ যেন রেকর্ড ভাঙা গড়ার খেলা চলছে। সকালে বৈভব সূর্যবংশী ৮৪ বলে ১৯০ রানের তাণ্ডব চালিয়েছেন। ঝোড়ো ইনিংস খেলার পথে ভারতীয়দের মধ্যে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ডটা গড়েছিলেন ঠিকই। তবে তাঁর সেই রেকর্ড বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। দুপুরে সেই রেকর্ড ভেঙে চুরমার করেছেন বিহারের অধিনায়ক সাকিবুল গনি।
বিজয় হাজারে ট্রফির প্লেট লিগ ম্যাচে আজ বিহার খেলছে অরুণাচল প্রদেশের বিপক্ষে। সূর্যবংশী, সাকিব দুজনেই খেলছেন বিহারের হয়ে। রাঁচিতে আজ সকালে ৩৬ বলে সেঞ্চুরি করেন সূর্যবংশী। সূর্যবংশীরটাকে যদি ঝড়ের সঙ্গে তুলনা করা হয়, সাকিবেরটা টর্নেডো, সুনামি বললেও ভুল কিছু হবে না। ৩২ বলে তিন অঙ্ক ছুঁয়েছেন বিহার অধিনায়ক সাকিব। লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে সেটা ভারতীয় ক্রিকেটারদের মধ্যে দ্রুততম সেঞ্চুরি। সূর্যবংশী, সাকিবের তাণ্ডবে অরুণাচল প্রদেশের বিপক্ষে বিহার ৫০ ওভারে ৬ উইকেটে ৫৭৪ রান করেছে। লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেট ইতিহাসে এটা দলীয় সর্বোচ্চ ইনিংস। এর আগে এই কীর্তিটা ছিল তামিলনাড়ুর। বিজয় হাজারে ট্রফির ২০২২-২৩ মৌসুমে অরুণাচল প্রদেশের বিপক্ষে ২ উইকেটে ৫০৬ রান করেছিল।
অরুণাচল প্রদেশের বিপক্ষে আজ বিহারের তিন ক্রিকেটার সেঞ্চুরি করেছেন। ৮৪ বলে ১৬ চার ও ১৫ ছক্কায় সূর্যবংশী করেন ১৯০ রান। ১৪ বছর ২৭২ দিন বয়সে সেঞ্চুরি করে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে দ্রুততম তিন অঙ্ক ছোঁয়ার কীর্তি এখন ভারতের এই বাঁহাতি ব্যাটারের। দলের অধিনায়ক, উইকেটরক্ষকের ব্যাট থেকেও এসেছে ঝোড়ো সেঞ্চুরি। ৪০ বলে ১০ চার ও ১২ ছক্কায় সাকিব ১২৮ রান করে অপরাজিত থাকেন। উইকেটরক্ষক ব্যাটার আয়ুশ লোকারুকা করেছেন ১১৬ রান। ৫৬ বলের ইনিংসে ১১ চার ও ৮ ছক্কা মেরেছেন। লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে তৃতীয় সর্বোচ্চ ৪৯৮ রানের দলীয় ইনিংসের রেকর্ড টা ইংল্যান্ডের। ২০২২ সালে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ৫০ ওভারে ৪ উইকেটে ৪৯৮ রান করেছিল ইংল্যান্ড। ওয়ানডে ইতিহাসে এটা এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ দলীয় ইনিংস।
৮৪ বলে ১৯০ রানের ইনিংস খেলার পথে সূর্যবংশী পেছনে ফেলেছেন এবি ডি ভিলিয়ার্সকে। ৫৪ বলে ১৫০ রান করে লিস্ট ‘এ’ ইতিহাসের দ্রুততম ১৫০ রানের রেকর্ড গড়লেন সূর্যবংশী। এই রেকর্ডটা ১০ বছর অক্ষত রাখতে পেরেছিলেন ডি ভিলিয়ার্স। ২০১৫ ওয়ানডে বিশ্বকাপে সিডনিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৬৪ বলে ১৫০ রান করেছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার তারকা ব্যাটার। সেবার তিনি ৬৬ বলে ১৭ চার ও ৮ ছক্কায় ১৬২ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছিলেন।
লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে দ্রুততম সেঞ্চুরির কীর্তি গড়েছেন জেক ফ্রেজার ম্যাগার্ক। ২০২৩ সালে দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার হয়ে তাসমানিয়ার বিপক্ষে এই কীর্তি গড়েছিলেন। এখানে ডি ভিলিয়ার্সের আরেক রেকর্ড পেছনে পড়ে গেছে। ২০১৫ সালে জোহানেসবার্গে ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৩১ বলে তিন অঙ্ক ছুঁয়েছিলেন তিনি। ৩৬ বলে সেঞ্চুরিতে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ডে যৌথভাবে ষষ্ঠ সূর্যবংশী, কোরি অ্যান্ডারসন ও গ্রাহাম রোজ। ২০১৪ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডেতে ৩৪ বলে সেঞ্চুরি করেছিলেন নিউজিল্যান্ডের কোরি অ্যান্ডারসন। এর আগে ১৯৯০ সালে ন্যাশনাল ওয়েস্ট মিনিস্টার ব্যাংক ট্রফিতে সমারসেটের হয়ে ৩৬ বলে সেঞ্চুরি করেছিলেন গ্রাহাম রোজ। ৩৫ বছর আগে সেই ম্যাচে রোজের প্রতিপক্ষ ছিল ডেভন।
লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে সর্বোচ্চ তিন দলীয় ইনিংস
স্কোর দল প্রতিপক্ষ সাল
৫৭৪/৬ বিহার অরুণাচল প্রদেশ ২০২৫
৫০৬/২ তামিলনাড়ু অরুণাচল প্রদেশ ২০২২
৪৯৮/৪ ইংল্যান্ড নেদারল্যান্ডস ২০২২

পারফরম্যান্স এমন একটা বিষয়, যতই করেন না কেন, সন্তুষ্টি আসাটা আসলে কঠিন। আমার কাছে মনে হয়েছে, আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৯ উইকেটে পেয়েছি, আরেকটা হলে আমার ১০ উইকেট হতো। এ রকম আরকি ব্যাপারটা। তবু আলহামদুলিল্লাহ ভালো একটা সময় কাটিয়েছি।
০৯ এপ্রিল ২০২৩
চোটে পড়ায় এখন আর তেমন একটা নিয়মিত নন প্যাট কামিন্স। অ্যাশেজে সিরিজের প্রথম দুই টেস্টে খেলেননি তিনি। তবে অ্যাডিলেডে সিরিজের তৃতীয় টেস্টে সুযোগ পেয়ে যা করেছেন, তাতে তাঁর কাছে এখন জসপ্রীত বুমরার সিংহাসন কেড়ে নেওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র।
৪০ মিনিট আগে
লুইস এনরিকে প্যারিস সেন্ট জার্মেইয়ের (পিএসজি) কোচ হওয়ার পর থেকেই ক্লাবটির ক্যাবিনেটে শিরোপার সংখ্যা বেড়েই চলেছে। একের পর এক সফলতার গল্প লিখে চলা এনরিকের সঙ্গে এবার ব্যতিক্রমী এক চুক্তি করতে যাচ্ছে পিএসজি। ফুটবল ইতিহাসে এমন ধরনের চুক্তি হয় না বললেই চলে।
৩ ঘণ্টা আগে
দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ রাতে মুখোমুখি হচ্ছেন বাংলাদেশের দুই তারকা ক্রিকেটার তাসকিন আহমেদ ও মোস্তাফিজুর রহমান। বাংলাদেশ সময় আজ রাত ৮টা ৩০ মিনিটে শুরু হবে দুবাই ক্যাপিটালস-শারজা ওয়ারিয়র্স ম্যাচ। মোস্তাফিজের দুবাই এই ম্যাচ জিতলে ১০ পয়েন্ট নিয়ে উঠে যাবে প্লে-অফে।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

লুইস এনরিকে প্যারিস সেন্ট জার্মেইয়ের (পিএসজি) কোচ হওয়ার পর থেকেই ক্লাবটির ক্যাবিনেটে শিরোপার সংখ্যা বেড়েই চলেছে। একের পর এক সফলতার গল্প লিখে চলা এনরিকের সঙ্গে এবার ব্যতিক্রমী এক চুক্তি করতে যাচ্ছে পিএসজি। ফুটবল ইতিহাসে এমন ধরনের চুক্তি হয় না বললেই চলে।
এনরিকের অধীনে পরম আরাধ্য চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা পিএসজি জিতেছে এ বছরই। ২০২৪-২৫ মৌসুমে ইউরোপ শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপার পাশাপাশি ফ্রেঞ্চ কাপ, লিগ ওয়ানেও শিরোপা জেতে প্যারিসিয়ানরা। তাঁর অধীনে পিএসজির এমন সাফল্যে ক্লাবের শীর্ষ কর্মকর্তারা রীতিমতো মুগ্ধ। স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যম ‘এএস’-এর এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, এনরিকের সঙ্গে ‘আজীবন চুক্তি’র চিন্তাভাবনা করছে ফরাসি ক্লাবটি। ইউরোপীয় ফুটবলে সাধারণত একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত কোনো ক্লাব তাদের কোচের সঙ্গে চুক্তি করেন। সেই চুক্তি শেষ হলে আবার নবায়ন করা হয়। তবে আজীবন চুক্তির ব্যাপার ইউরোপীয় ফুটবলের শীর্ষ পর্যায়ে আগে কখনো দেখা যায়নি। পিএসজির সঙ্গে ২০২৭ সাল পর্যন্ত এনরিকের বর্তমান চুক্তির মেয়াদ রয়েছে।
২০২৩ সালে কোচ হওয়ার পর এনরিকের অধীনে সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলে পিএসজি খেলেছে ১৪৩ ম্যাচ। প্যারিসিয়ানরা ১০১ ম্যাচ জিতেছে। হেরেছে ১৯ ম্যাচ ও ২৩ ম্যাচ ড্র করেছে। কোচ হিসেবে পিএসজিকে এখন পর্যন্ত ৯টি শিরোপা জিতিয়েছেন তিনি। তাঁর অধীনে দুইবার করে লিগ ওয়ান, ফ্রেঞ্চ কাপ, ট্রফি দেস চ্যাম্পিয়নসের শিরোপা জিতেছে প্যারিসিয়ানরা। চ্যাম্পিয়নস লিগ, উয়েফা সুপার কাপ, ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপে পিএসজি চ্যাম্পিয়ন হয়েছে একবার করে। উয়েফা সুপার কাপ, ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপের শিরোপা প্যারিসিয়ানরা জিতেছে এ বছরই।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপে ব্রাজিলের ফ্ল্যামেঙ্গোকে হারিয়ে কদিন আগে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে পিএসজি। উয়েফা সুপার কাপের শিরোপা পিএসজি জিতেছে টটেনহামকে হারিয়ে। এ বছরের জুন-জুলাইয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে চেলসির কাছে হেরেছে পিএসজি। এই শিরোপা জিতলে পিএসজির কোচ হিসেবে অন্যতম সেরা সাফল্য পেতেন তিনি।
পিএসজির কোচ হওয়ার আগে ২০১৮ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত স্পেন জাতীয় দলের কোচ ছিলেন এনরিকে। কাতারে ২০২২ ফুটবল বিশ্বকাপে শেষ ষোলোতে বিদায়ঘণ্টা বেজে যাওয়ার পর পদত্যাগ করেছিলেন তিনি। মরক্কোর কাছে পেনাল্টি শুটআউটে ৩-০ গোলে হেরেছিল স্প্যানিশরা। এদিকে ২০২৩ সালে ক্রিস্তফ গালতিয়েরের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করে পিএসজি। গালতিয়ের চলে গেলে পিএসজির কোচের পদে বসেন এনরিকে। তাঁর অধীনে প্যারিসিয়ানরা একের পর এক সাফল্য পাচ্ছে বলে তাঁকে আজীবন রেখে দিতে যাচ্ছে পিএসজি।

লুইস এনরিকে প্যারিস সেন্ট জার্মেইয়ের (পিএসজি) কোচ হওয়ার পর থেকেই ক্লাবটির ক্যাবিনেটে শিরোপার সংখ্যা বেড়েই চলেছে। একের পর এক সফলতার গল্প লিখে চলা এনরিকের সঙ্গে এবার ব্যতিক্রমী এক চুক্তি করতে যাচ্ছে পিএসজি। ফুটবল ইতিহাসে এমন ধরনের চুক্তি হয় না বললেই চলে।
এনরিকের অধীনে পরম আরাধ্য চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা পিএসজি জিতেছে এ বছরই। ২০২৪-২৫ মৌসুমে ইউরোপ শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপার পাশাপাশি ফ্রেঞ্চ কাপ, লিগ ওয়ানেও শিরোপা জেতে প্যারিসিয়ানরা। তাঁর অধীনে পিএসজির এমন সাফল্যে ক্লাবের শীর্ষ কর্মকর্তারা রীতিমতো মুগ্ধ। স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যম ‘এএস’-এর এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, এনরিকের সঙ্গে ‘আজীবন চুক্তি’র চিন্তাভাবনা করছে ফরাসি ক্লাবটি। ইউরোপীয় ফুটবলে সাধারণত একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত কোনো ক্লাব তাদের কোচের সঙ্গে চুক্তি করেন। সেই চুক্তি শেষ হলে আবার নবায়ন করা হয়। তবে আজীবন চুক্তির ব্যাপার ইউরোপীয় ফুটবলের শীর্ষ পর্যায়ে আগে কখনো দেখা যায়নি। পিএসজির সঙ্গে ২০২৭ সাল পর্যন্ত এনরিকের বর্তমান চুক্তির মেয়াদ রয়েছে।
২০২৩ সালে কোচ হওয়ার পর এনরিকের অধীনে সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলে পিএসজি খেলেছে ১৪৩ ম্যাচ। প্যারিসিয়ানরা ১০১ ম্যাচ জিতেছে। হেরেছে ১৯ ম্যাচ ও ২৩ ম্যাচ ড্র করেছে। কোচ হিসেবে পিএসজিকে এখন পর্যন্ত ৯টি শিরোপা জিতিয়েছেন তিনি। তাঁর অধীনে দুইবার করে লিগ ওয়ান, ফ্রেঞ্চ কাপ, ট্রফি দেস চ্যাম্পিয়নসের শিরোপা জিতেছে প্যারিসিয়ানরা। চ্যাম্পিয়নস লিগ, উয়েফা সুপার কাপ, ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপে পিএসজি চ্যাম্পিয়ন হয়েছে একবার করে। উয়েফা সুপার কাপ, ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপের শিরোপা প্যারিসিয়ানরা জিতেছে এ বছরই।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপে ব্রাজিলের ফ্ল্যামেঙ্গোকে হারিয়ে কদিন আগে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে পিএসজি। উয়েফা সুপার কাপের শিরোপা পিএসজি জিতেছে টটেনহামকে হারিয়ে। এ বছরের জুন-জুলাইয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে চেলসির কাছে হেরেছে পিএসজি। এই শিরোপা জিতলে পিএসজির কোচ হিসেবে অন্যতম সেরা সাফল্য পেতেন তিনি।
পিএসজির কোচ হওয়ার আগে ২০১৮ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত স্পেন জাতীয় দলের কোচ ছিলেন এনরিকে। কাতারে ২০২২ ফুটবল বিশ্বকাপে শেষ ষোলোতে বিদায়ঘণ্টা বেজে যাওয়ার পর পদত্যাগ করেছিলেন তিনি। মরক্কোর কাছে পেনাল্টি শুটআউটে ৩-০ গোলে হেরেছিল স্প্যানিশরা। এদিকে ২০২৩ সালে ক্রিস্তফ গালতিয়েরের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করে পিএসজি। গালতিয়ের চলে গেলে পিএসজির কোচের পদে বসেন এনরিকে। তাঁর অধীনে প্যারিসিয়ানরা একের পর এক সাফল্য পাচ্ছে বলে তাঁকে আজীবন রেখে দিতে যাচ্ছে পিএসজি।

পারফরম্যান্স এমন একটা বিষয়, যতই করেন না কেন, সন্তুষ্টি আসাটা আসলে কঠিন। আমার কাছে মনে হয়েছে, আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৯ উইকেটে পেয়েছি, আরেকটা হলে আমার ১০ উইকেট হতো। এ রকম আরকি ব্যাপারটা। তবু আলহামদুলিল্লাহ ভালো একটা সময় কাটিয়েছি।
০৯ এপ্রিল ২০২৩
চোটে পড়ায় এখন আর তেমন একটা নিয়মিত নন প্যাট কামিন্স। অ্যাশেজে সিরিজের প্রথম দুই টেস্টে খেলেননি তিনি। তবে অ্যাডিলেডে সিরিজের তৃতীয় টেস্টে সুযোগ পেয়ে যা করেছেন, তাতে তাঁর কাছে এখন জসপ্রীত বুমরার সিংহাসন কেড়ে নেওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র।
৪০ মিনিট আগে
রাঁচিতে আজ যেন রেকর্ড ভাঙা গড়ার খেলা চলছে। সকালে বৈভব সূর্যবংশী ৮৪ বলে ১৯০ রানের তাণ্ডব চালিয়েছেন। ঝোড়ো ইনিংস খেলার পথে ভারতীয়দের মধ্যে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ডটা গড়েছিলেন ঠিকই। তবে তাঁর সেই রেকর্ড বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। দুপুরে সেই রেকর্ড ভেঙে চুরমার করেছেন বিহারের...
২ ঘণ্টা আগে
দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ রাতে মুখোমুখি হচ্ছেন বাংলাদেশের দুই তারকা ক্রিকেটার তাসকিন আহমেদ ও মোস্তাফিজুর রহমান। বাংলাদেশ সময় আজ রাত ৮টা ৩০ মিনিটে শুরু হবে দুবাই ক্যাপিটালস-শারজা ওয়ারিয়র্স ম্যাচ। মোস্তাফিজের দুবাই এই ম্যাচ জিতলে ১০ পয়েন্ট নিয়ে উঠে যাবে প্লে-অফে।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ রাতে মুখোমুখি হচ্ছেন বাংলাদেশের দুই তারকা ক্রিকেটার তাসকিন আহমেদ ও মোস্তাফিজুর রহমান। বাংলাদেশ সময় আজ রাত ৮টা ৩০ মিনিটে শুরু হবে দুবাই ক্যাপিটালস-শারজা ওয়ারিয়র্স ম্যাচ। মোস্তাফিজের দুবাই এই ম্যাচ জিতলে ১০ পয়েন্ট নিয়ে উঠে যাবে প্লে-অফে। তাসকিনের শারজা হারলে নিশ্চিত বাদ। যদি আজ জেতে, তবু তাসকিনদের সামনে থাকবে অনেক সমীকরণ। বর্তমানে ৮ ম্যাচে ৬ পয়েন্ট নিয়ে ছয় দলের মধ্যে ছয় নম্বরে অবস্থান করছে শারজা ওয়ারিয়র্স। একনজরে দেখে নিন টিভিতে কী কী খেলা রয়েছে।
ক্রিকেট খেলা সরাসরি
আইএল টি-টোয়েন্টি
দুবাই ক্যাপিটালস-শারজা ওয়ারিয়র্স
রাত ৮টা ৩০ মিনিট
সরাসরি
টি স্পোর্টস

দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ রাতে মুখোমুখি হচ্ছেন বাংলাদেশের দুই তারকা ক্রিকেটার তাসকিন আহমেদ ও মোস্তাফিজুর রহমান। বাংলাদেশ সময় আজ রাত ৮টা ৩০ মিনিটে শুরু হবে দুবাই ক্যাপিটালস-শারজা ওয়ারিয়র্স ম্যাচ। মোস্তাফিজের দুবাই এই ম্যাচ জিতলে ১০ পয়েন্ট নিয়ে উঠে যাবে প্লে-অফে। তাসকিনের শারজা হারলে নিশ্চিত বাদ। যদি আজ জেতে, তবু তাসকিনদের সামনে থাকবে অনেক সমীকরণ। বর্তমানে ৮ ম্যাচে ৬ পয়েন্ট নিয়ে ছয় দলের মধ্যে ছয় নম্বরে অবস্থান করছে শারজা ওয়ারিয়র্স। একনজরে দেখে নিন টিভিতে কী কী খেলা রয়েছে।
ক্রিকেট খেলা সরাসরি
আইএল টি-টোয়েন্টি
দুবাই ক্যাপিটালস-শারজা ওয়ারিয়র্স
রাত ৮টা ৩০ মিনিট
সরাসরি
টি স্পোর্টস

পারফরম্যান্স এমন একটা বিষয়, যতই করেন না কেন, সন্তুষ্টি আসাটা আসলে কঠিন। আমার কাছে মনে হয়েছে, আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৯ উইকেটে পেয়েছি, আরেকটা হলে আমার ১০ উইকেট হতো। এ রকম আরকি ব্যাপারটা। তবু আলহামদুলিল্লাহ ভালো একটা সময় কাটিয়েছি।
০৯ এপ্রিল ২০২৩
চোটে পড়ায় এখন আর তেমন একটা নিয়মিত নন প্যাট কামিন্স। অ্যাশেজে সিরিজের প্রথম দুই টেস্টে খেলেননি তিনি। তবে অ্যাডিলেডে সিরিজের তৃতীয় টেস্টে সুযোগ পেয়ে যা করেছেন, তাতে তাঁর কাছে এখন জসপ্রীত বুমরার সিংহাসন কেড়ে নেওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র।
৪০ মিনিট আগে
রাঁচিতে আজ যেন রেকর্ড ভাঙা গড়ার খেলা চলছে। সকালে বৈভব সূর্যবংশী ৮৪ বলে ১৯০ রানের তাণ্ডব চালিয়েছেন। ঝোড়ো ইনিংস খেলার পথে ভারতীয়দের মধ্যে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ডটা গড়েছিলেন ঠিকই। তবে তাঁর সেই রেকর্ড বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। দুপুরে সেই রেকর্ড ভেঙে চুরমার করেছেন বিহারের...
২ ঘণ্টা আগে
লুইস এনরিকে প্যারিস সেন্ট জার্মেইয়ের (পিএসজি) কোচ হওয়ার পর থেকেই ক্লাবটির ক্যাবিনেটে শিরোপার সংখ্যা বেড়েই চলেছে। একের পর এক সফলতার গল্প লিখে চলা এনরিকের সঙ্গে এবার ব্যতিক্রমী এক চুক্তি করতে যাচ্ছে পিএসজি। ফুটবল ইতিহাসে এমন ধরনের চুক্তি হয় না বললেই চলে।
৩ ঘণ্টা আগে