হামজা চৌধুরী, শমিত শোম, ফাহামিদুল ইসলাম আসার পর গত পাঁচ মাসে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত যে ফুটবলার তুমুল আলোচিত, সেই কিউবা মিচেল এখন বাংলাদেশে। তিন বছরের চুক্তি করে বসুন্ধরা কিংসে নাম লেখানো ১৯ বছরের অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার পরশু সন্ধ্যায় দলীয় অনুশীলন শেষে সময় দিলেন আজকের পত্রিকাকে। কিউবার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন রানা আব্বাস।
রানা আব্বাস, ঢাকা

প্রশ্ন: বাংলাদেশে কেমন লাগছে সবকিছু? কী কী সবচেয়ে ভালো লেগেছে?
কিউবা মিচেল: ভালোই চলছে। খাবারের কথা বলতে হবে। বাড়িতে আমার মা অনেক ভিন্ন ধরনের বাঙালি খাবার রান্না করেন। এখন মনে হচ্ছে প্রতিদিনই তা খেতে পারি। সকাল, দুপুর, রাত—সব সময়। এটাই সম্ভবত অন্যতম সেরা ব্যাপার।
প্রশ্ন: কোন বিষয়টি সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং লাগছে?
কিউবা: টাইম জোন। ঘুমের সঙ্গে মানিয়ে নিতে সমস্যা হচ্ছে। পরিবারের সঙ্গে কথা বলাটাও। এখানে যখন বেলা ২টা, সেখানে তারা তখনো সজাগ হয়নি। সময় পার্থক্যটা বেশ চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়িয়েছে।
প্রশ্ন: ক্যারিবিয়ান বংশোদ্ভূত হয়েও কেন জাতীয় দলে খেলতে বাংলাদেশকে বেছে নিলেন?
কিউবা: (বাংলাদেশ ফুটবল) ফেডারেশন প্রথমে যেভাবে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেছে এবং ভক্তদের কাছ থেকে যেভাবে ভালোবাসা ও সমর্থন পেয়েছি, সেটা অন্যতম বড় কারণ। তারা আমাকে যেভাবে ভালোবাসে এবং খেলতে দেখতে চায়, সেটা উৎসাহিত করেছে (বাংলাদেশে) খেলতে। তাদের প্রতি আমার ভালোবাসা আরও গভীর হয়েছে। আমি বলব এটাই সবচেয়ে বড় কারণ।
প্রশ্ন: বসুন্ধরা কিংসের সঙ্গে ৩ বছরের চুক্তি করার পেছনে কোন বিষয়টি বেশি কাজ করেছে?
কিউবা: সান্ডারল্যান্ড ছাড়ার পর মানসিকভাবে কঠিন সময় যাচ্ছিল আমার। বুঝতে পারছিলাম না, পরবর্তী দুই-তিন বছরে আমার ক্যারিয়ার কোথায় যাবে। তখন ক্লাব (কিংস) যোগাযোগ করল এবং আমাকে যে প্রজেক্টের অংশ হতে বলল, সেটার অংশ হতে চেয়েছিলাম। এখানে গেম টাইম এবং মূল দলে খেলার অভিজ্ঞতা পাব। হ্যাঁ, সম্ভবত এটিই সবচেয়ে বড় বিষয় ছিল।
প্রশ্ন: সান্ডারল্যান্ড ছাড়ার পর কি মনে হয়েছিল ইউরোপে খেলার সুযোগ পাবেন না?
কিউবা: হ্যাঁ, বিষয়টি নিয়ে আমি ভেবেছি। সান্ডারল্যান্ড ছাড়ার পর নতুন গন্তব্য খুঁজছিলাম। তবে খুব বেশি অপশন ছিল না আমার হাতে। সবাই জানে ইউরোপ খুব প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। যদি জাতীয় দলে খেলতে চাই, যেসব মহাদেশীয় টুর্নামেন্ট খেলব এবং নিজের উন্নতি করতে মনে হয়েছে, এটাই সেরা পদক্ষেপ—আমার জন্য এটাই সেরা সিদ্ধান্ত ছিল।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের ফুটবল সংস্কৃতিতে নতুন কিছু যোগ করতে কতটা আত্মবিশ্বাসী?
কিউবা: হ্যাঁ, অবশ্যই মাঠে আমার সৃজনশীলতা এবং গোল করার সক্ষমতা দিয়ে আমি দল ও ক্লাবকে আরও এগিয়ে নিতে পারব। হয়তো বাংলাদেশ ফুটবলের জন্য এটি বড় কিছু হবে। এখানে সবকিছুই উন্মুক্ত। আশা করি, ভালো কিছু হবে।
প্রশ্ন: বিপিএল খেলে কি মনে হয় বাংলাদেশের ফুটবলকে হামজা ও শমিতের চেয়ে ভালো বুঝতে পারবেন আপনি?
কিউবা: আমি অনেকের সঙ্গে কথা বলেছি এবং তারা মনে করে এই ক্লাবে যোগ দেওয়াটা জাতীয় দলে খেলার ক্ষেত্রে আমাকে সহায়তা করবে। সবাই জানে জাতীয় দলের অনেক খেলোয়াড় কিংসের হয়ে খেলে। মাঠ ও মাঠের বাইরে খেলোয়াড়দের সঙ্গে সম্পর্ক রাখাটা অনেক কিছু সহজ করে দেবে। মাঠে আমার কাজও সহজ করে দেবে।
প্রশ্ন: ঘরোয়া ফুটবল প্রায়ই সমালোচিত হয় বাজে সুযোগ সুবিধা ও মাঠের জন্য। আপনার নিশ্চয়ই জানা?
কিউবা: এখানে যোগ দেওয়ার আগেই আমি তা জানতাম। তবে এটা অন্যতম কারণ, কেন আমি এই ক্লাবকে বেছে নিয়েছি। বাংলাদেশের মধ্যে তাদের সেরা সুযোগ-সুবিধা, সেরা জিম আছে। তাদের সবকিছুই সেরা। আমি মনে করি, সেসব আমার উন্নতিতে বাধা হবে না। সে কারণে আমি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
প্রশ্ন: প্রবাসী খেলোয়াড়দের নিয়ে সমর্থকদের মধ্যে আলাদা উন্মাদনা রয়েছে। তারা মনে করে প্রবাসী ফুটবলারেরা এসেই পারফর্ম করতে পারবে। এটা কি আপনার কাছে বাড়তি চাপ মনে হয়?
কিউবা: চাপ তো কিছুটা থাকবে। তবে শুধু সমর্থকেরা নয়, আমিও নিজের কাছে এমন প্রত্যাশা করি। আমি যেখান থেকে এসেছি, সেখান থেকে এসে পারফর্ম করাটা গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্যই এখানে আসা। নিজেকে নিয়ে আমার ও সমর্থকদের তাই একই প্রত্যাশা। আমার মনে হয় না খুব বেশি চাপ থাকবে। তবে এটা এমন কিছু নয়, যেটাতে আমি অভ্যস্ত নই।

প্রশ্ন: জাতীয় দল নিয়ে আপনার লক্ষ্য কী?
কিউবা: আন্তর্জাতিক ফুটবল খেলা সম্ভবত প্রতিটি ফুটবলারের স্বপ্ন। পুরো দেশকে প্রতিনিধিত্ব করা আমার এবং পরিবারের জন্য বড় সম্মানের। জাতীয় দলের জন্য লক্ষ্য বলতে বোঝায় বড় টুর্নামেন্টে খেলার যোগ্যতা অর্জন করা। সবচেয়ে বড় লক্ষ্য বিশ্বকাপে খেলা। দলের অনেকে তা করতে চাইবে।
প্রশ্ন: আপনার কি মনে হয় জাতীয় দলে আরও বেশি প্রবাসী ফুটবলার আসা উচিত?
কিউবা: অবশ্যই আসা উচিত। আমি ইতিমধ্যে কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলেছি। হামজা আসার পর দেখেছেন শমিত এসেছে। আমিও খেলতে চাই জাতীয় দলে। আমার আসাটা লিগের জন্য অবশ্যই বড় ব্যাপার হতে পারে। বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত অনেক খেলোয়াড়ই আমাকে দেখবে এবং তারাও বাংলাদেশের লিগে খেলতে চাইবে।
প্রশ্ন: অনূর্ধ্ব-২৩ এশিয়ান কাপ বাছাই নিয়ে আপনি কতটা আশাবাদী?
কিউবা: অবশ্যই আশাবাদী। আমি কোচের সঙ্গে কথা বলেছি। টুর্নামেন্টের জন্য খুবই ভালো একটি দল গড়েছেন তিনি। সব খেলোয়াড় টুর্নামেন্টটি গুরুত্বের সঙ্গে নিচ্ছে। অনূর্ধ্ব-২৩ হোক বা জাতীয় দল, দিন শেষে আমি দেশকে প্রতিনিধিত্ব করব এবং নিজের সবটুকু দিয়ে চেষ্টা করব। অবশ্যই লক্ষ্য থাকবে কোয়ালিফাই করার। না করতে পারলে সেটা হবে হতাশার। আমাদের যথেষ্ট ভালো স্কোয়াড রয়েছে।

প্রশ্ন: বাংলাদেশে কেমন লাগছে সবকিছু? কী কী সবচেয়ে ভালো লেগেছে?
কিউবা মিচেল: ভালোই চলছে। খাবারের কথা বলতে হবে। বাড়িতে আমার মা অনেক ভিন্ন ধরনের বাঙালি খাবার রান্না করেন। এখন মনে হচ্ছে প্রতিদিনই তা খেতে পারি। সকাল, দুপুর, রাত—সব সময়। এটাই সম্ভবত অন্যতম সেরা ব্যাপার।
প্রশ্ন: কোন বিষয়টি সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং লাগছে?
কিউবা: টাইম জোন। ঘুমের সঙ্গে মানিয়ে নিতে সমস্যা হচ্ছে। পরিবারের সঙ্গে কথা বলাটাও। এখানে যখন বেলা ২টা, সেখানে তারা তখনো সজাগ হয়নি। সময় পার্থক্যটা বেশ চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়িয়েছে।
প্রশ্ন: ক্যারিবিয়ান বংশোদ্ভূত হয়েও কেন জাতীয় দলে খেলতে বাংলাদেশকে বেছে নিলেন?
কিউবা: (বাংলাদেশ ফুটবল) ফেডারেশন প্রথমে যেভাবে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেছে এবং ভক্তদের কাছ থেকে যেভাবে ভালোবাসা ও সমর্থন পেয়েছি, সেটা অন্যতম বড় কারণ। তারা আমাকে যেভাবে ভালোবাসে এবং খেলতে দেখতে চায়, সেটা উৎসাহিত করেছে (বাংলাদেশে) খেলতে। তাদের প্রতি আমার ভালোবাসা আরও গভীর হয়েছে। আমি বলব এটাই সবচেয়ে বড় কারণ।
প্রশ্ন: বসুন্ধরা কিংসের সঙ্গে ৩ বছরের চুক্তি করার পেছনে কোন বিষয়টি বেশি কাজ করেছে?
কিউবা: সান্ডারল্যান্ড ছাড়ার পর মানসিকভাবে কঠিন সময় যাচ্ছিল আমার। বুঝতে পারছিলাম না, পরবর্তী দুই-তিন বছরে আমার ক্যারিয়ার কোথায় যাবে। তখন ক্লাব (কিংস) যোগাযোগ করল এবং আমাকে যে প্রজেক্টের অংশ হতে বলল, সেটার অংশ হতে চেয়েছিলাম। এখানে গেম টাইম এবং মূল দলে খেলার অভিজ্ঞতা পাব। হ্যাঁ, সম্ভবত এটিই সবচেয়ে বড় বিষয় ছিল।
প্রশ্ন: সান্ডারল্যান্ড ছাড়ার পর কি মনে হয়েছিল ইউরোপে খেলার সুযোগ পাবেন না?
কিউবা: হ্যাঁ, বিষয়টি নিয়ে আমি ভেবেছি। সান্ডারল্যান্ড ছাড়ার পর নতুন গন্তব্য খুঁজছিলাম। তবে খুব বেশি অপশন ছিল না আমার হাতে। সবাই জানে ইউরোপ খুব প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। যদি জাতীয় দলে খেলতে চাই, যেসব মহাদেশীয় টুর্নামেন্ট খেলব এবং নিজের উন্নতি করতে মনে হয়েছে, এটাই সেরা পদক্ষেপ—আমার জন্য এটাই সেরা সিদ্ধান্ত ছিল।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের ফুটবল সংস্কৃতিতে নতুন কিছু যোগ করতে কতটা আত্মবিশ্বাসী?
কিউবা: হ্যাঁ, অবশ্যই মাঠে আমার সৃজনশীলতা এবং গোল করার সক্ষমতা দিয়ে আমি দল ও ক্লাবকে আরও এগিয়ে নিতে পারব। হয়তো বাংলাদেশ ফুটবলের জন্য এটি বড় কিছু হবে। এখানে সবকিছুই উন্মুক্ত। আশা করি, ভালো কিছু হবে।
প্রশ্ন: বিপিএল খেলে কি মনে হয় বাংলাদেশের ফুটবলকে হামজা ও শমিতের চেয়ে ভালো বুঝতে পারবেন আপনি?
কিউবা: আমি অনেকের সঙ্গে কথা বলেছি এবং তারা মনে করে এই ক্লাবে যোগ দেওয়াটা জাতীয় দলে খেলার ক্ষেত্রে আমাকে সহায়তা করবে। সবাই জানে জাতীয় দলের অনেক খেলোয়াড় কিংসের হয়ে খেলে। মাঠ ও মাঠের বাইরে খেলোয়াড়দের সঙ্গে সম্পর্ক রাখাটা অনেক কিছু সহজ করে দেবে। মাঠে আমার কাজও সহজ করে দেবে।
প্রশ্ন: ঘরোয়া ফুটবল প্রায়ই সমালোচিত হয় বাজে সুযোগ সুবিধা ও মাঠের জন্য। আপনার নিশ্চয়ই জানা?
কিউবা: এখানে যোগ দেওয়ার আগেই আমি তা জানতাম। তবে এটা অন্যতম কারণ, কেন আমি এই ক্লাবকে বেছে নিয়েছি। বাংলাদেশের মধ্যে তাদের সেরা সুযোগ-সুবিধা, সেরা জিম আছে। তাদের সবকিছুই সেরা। আমি মনে করি, সেসব আমার উন্নতিতে বাধা হবে না। সে কারণে আমি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
প্রশ্ন: প্রবাসী খেলোয়াড়দের নিয়ে সমর্থকদের মধ্যে আলাদা উন্মাদনা রয়েছে। তারা মনে করে প্রবাসী ফুটবলারেরা এসেই পারফর্ম করতে পারবে। এটা কি আপনার কাছে বাড়তি চাপ মনে হয়?
কিউবা: চাপ তো কিছুটা থাকবে। তবে শুধু সমর্থকেরা নয়, আমিও নিজের কাছে এমন প্রত্যাশা করি। আমি যেখান থেকে এসেছি, সেখান থেকে এসে পারফর্ম করাটা গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্যই এখানে আসা। নিজেকে নিয়ে আমার ও সমর্থকদের তাই একই প্রত্যাশা। আমার মনে হয় না খুব বেশি চাপ থাকবে। তবে এটা এমন কিছু নয়, যেটাতে আমি অভ্যস্ত নই।

প্রশ্ন: জাতীয় দল নিয়ে আপনার লক্ষ্য কী?
কিউবা: আন্তর্জাতিক ফুটবল খেলা সম্ভবত প্রতিটি ফুটবলারের স্বপ্ন। পুরো দেশকে প্রতিনিধিত্ব করা আমার এবং পরিবারের জন্য বড় সম্মানের। জাতীয় দলের জন্য লক্ষ্য বলতে বোঝায় বড় টুর্নামেন্টে খেলার যোগ্যতা অর্জন করা। সবচেয়ে বড় লক্ষ্য বিশ্বকাপে খেলা। দলের অনেকে তা করতে চাইবে।
প্রশ্ন: আপনার কি মনে হয় জাতীয় দলে আরও বেশি প্রবাসী ফুটবলার আসা উচিত?
কিউবা: অবশ্যই আসা উচিত। আমি ইতিমধ্যে কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলেছি। হামজা আসার পর দেখেছেন শমিত এসেছে। আমিও খেলতে চাই জাতীয় দলে। আমার আসাটা লিগের জন্য অবশ্যই বড় ব্যাপার হতে পারে। বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত অনেক খেলোয়াড়ই আমাকে দেখবে এবং তারাও বাংলাদেশের লিগে খেলতে চাইবে।
প্রশ্ন: অনূর্ধ্ব-২৩ এশিয়ান কাপ বাছাই নিয়ে আপনি কতটা আশাবাদী?
কিউবা: অবশ্যই আশাবাদী। আমি কোচের সঙ্গে কথা বলেছি। টুর্নামেন্টের জন্য খুবই ভালো একটি দল গড়েছেন তিনি। সব খেলোয়াড় টুর্নামেন্টটি গুরুত্বের সঙ্গে নিচ্ছে। অনূর্ধ্ব-২৩ হোক বা জাতীয় দল, দিন শেষে আমি দেশকে প্রতিনিধিত্ব করব এবং নিজের সবটুকু দিয়ে চেষ্টা করব। অবশ্যই লক্ষ্য থাকবে কোয়ালিফাই করার। না করতে পারলে সেটা হবে হতাশার। আমাদের যথেষ্ট ভালো স্কোয়াড রয়েছে।
হামজা চৌধুরী, শমিত শোম, ফাহামিদুল ইসলাম আসার পর গত পাঁচ মাসে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত যে ফুটবলার তুমুল আলোচিত, সেই কিউবা মিচেল এখন বাংলাদেশে। তিন বছরের চুক্তি করে বসুন্ধরা কিংসে নাম লেখানো ১৯ বছরের অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার পরশু সন্ধ্যায় দলীয় অনুশীলন শেষে সময় দিলেন আজকের পত্রিকাকে। কিউবার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন রানা আব্বাস।
রানা আব্বাস, ঢাকা

প্রশ্ন: বাংলাদেশে কেমন লাগছে সবকিছু? কী কী সবচেয়ে ভালো লেগেছে?
কিউবা মিচেল: ভালোই চলছে। খাবারের কথা বলতে হবে। বাড়িতে আমার মা অনেক ভিন্ন ধরনের বাঙালি খাবার রান্না করেন। এখন মনে হচ্ছে প্রতিদিনই তা খেতে পারি। সকাল, দুপুর, রাত—সব সময়। এটাই সম্ভবত অন্যতম সেরা ব্যাপার।
প্রশ্ন: কোন বিষয়টি সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং লাগছে?
কিউবা: টাইম জোন। ঘুমের সঙ্গে মানিয়ে নিতে সমস্যা হচ্ছে। পরিবারের সঙ্গে কথা বলাটাও। এখানে যখন বেলা ২টা, সেখানে তারা তখনো সজাগ হয়নি। সময় পার্থক্যটা বেশ চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়িয়েছে।
প্রশ্ন: ক্যারিবিয়ান বংশোদ্ভূত হয়েও কেন জাতীয় দলে খেলতে বাংলাদেশকে বেছে নিলেন?
কিউবা: (বাংলাদেশ ফুটবল) ফেডারেশন প্রথমে যেভাবে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেছে এবং ভক্তদের কাছ থেকে যেভাবে ভালোবাসা ও সমর্থন পেয়েছি, সেটা অন্যতম বড় কারণ। তারা আমাকে যেভাবে ভালোবাসে এবং খেলতে দেখতে চায়, সেটা উৎসাহিত করেছে (বাংলাদেশে) খেলতে। তাদের প্রতি আমার ভালোবাসা আরও গভীর হয়েছে। আমি বলব এটাই সবচেয়ে বড় কারণ।
প্রশ্ন: বসুন্ধরা কিংসের সঙ্গে ৩ বছরের চুক্তি করার পেছনে কোন বিষয়টি বেশি কাজ করেছে?
কিউবা: সান্ডারল্যান্ড ছাড়ার পর মানসিকভাবে কঠিন সময় যাচ্ছিল আমার। বুঝতে পারছিলাম না, পরবর্তী দুই-তিন বছরে আমার ক্যারিয়ার কোথায় যাবে। তখন ক্লাব (কিংস) যোগাযোগ করল এবং আমাকে যে প্রজেক্টের অংশ হতে বলল, সেটার অংশ হতে চেয়েছিলাম। এখানে গেম টাইম এবং মূল দলে খেলার অভিজ্ঞতা পাব। হ্যাঁ, সম্ভবত এটিই সবচেয়ে বড় বিষয় ছিল।
প্রশ্ন: সান্ডারল্যান্ড ছাড়ার পর কি মনে হয়েছিল ইউরোপে খেলার সুযোগ পাবেন না?
কিউবা: হ্যাঁ, বিষয়টি নিয়ে আমি ভেবেছি। সান্ডারল্যান্ড ছাড়ার পর নতুন গন্তব্য খুঁজছিলাম। তবে খুব বেশি অপশন ছিল না আমার হাতে। সবাই জানে ইউরোপ খুব প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। যদি জাতীয় দলে খেলতে চাই, যেসব মহাদেশীয় টুর্নামেন্ট খেলব এবং নিজের উন্নতি করতে মনে হয়েছে, এটাই সেরা পদক্ষেপ—আমার জন্য এটাই সেরা সিদ্ধান্ত ছিল।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের ফুটবল সংস্কৃতিতে নতুন কিছু যোগ করতে কতটা আত্মবিশ্বাসী?
কিউবা: হ্যাঁ, অবশ্যই মাঠে আমার সৃজনশীলতা এবং গোল করার সক্ষমতা দিয়ে আমি দল ও ক্লাবকে আরও এগিয়ে নিতে পারব। হয়তো বাংলাদেশ ফুটবলের জন্য এটি বড় কিছু হবে। এখানে সবকিছুই উন্মুক্ত। আশা করি, ভালো কিছু হবে।
প্রশ্ন: বিপিএল খেলে কি মনে হয় বাংলাদেশের ফুটবলকে হামজা ও শমিতের চেয়ে ভালো বুঝতে পারবেন আপনি?
কিউবা: আমি অনেকের সঙ্গে কথা বলেছি এবং তারা মনে করে এই ক্লাবে যোগ দেওয়াটা জাতীয় দলে খেলার ক্ষেত্রে আমাকে সহায়তা করবে। সবাই জানে জাতীয় দলের অনেক খেলোয়াড় কিংসের হয়ে খেলে। মাঠ ও মাঠের বাইরে খেলোয়াড়দের সঙ্গে সম্পর্ক রাখাটা অনেক কিছু সহজ করে দেবে। মাঠে আমার কাজও সহজ করে দেবে।
প্রশ্ন: ঘরোয়া ফুটবল প্রায়ই সমালোচিত হয় বাজে সুযোগ সুবিধা ও মাঠের জন্য। আপনার নিশ্চয়ই জানা?
কিউবা: এখানে যোগ দেওয়ার আগেই আমি তা জানতাম। তবে এটা অন্যতম কারণ, কেন আমি এই ক্লাবকে বেছে নিয়েছি। বাংলাদেশের মধ্যে তাদের সেরা সুযোগ-সুবিধা, সেরা জিম আছে। তাদের সবকিছুই সেরা। আমি মনে করি, সেসব আমার উন্নতিতে বাধা হবে না। সে কারণে আমি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
প্রশ্ন: প্রবাসী খেলোয়াড়দের নিয়ে সমর্থকদের মধ্যে আলাদা উন্মাদনা রয়েছে। তারা মনে করে প্রবাসী ফুটবলারেরা এসেই পারফর্ম করতে পারবে। এটা কি আপনার কাছে বাড়তি চাপ মনে হয়?
কিউবা: চাপ তো কিছুটা থাকবে। তবে শুধু সমর্থকেরা নয়, আমিও নিজের কাছে এমন প্রত্যাশা করি। আমি যেখান থেকে এসেছি, সেখান থেকে এসে পারফর্ম করাটা গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্যই এখানে আসা। নিজেকে নিয়ে আমার ও সমর্থকদের তাই একই প্রত্যাশা। আমার মনে হয় না খুব বেশি চাপ থাকবে। তবে এটা এমন কিছু নয়, যেটাতে আমি অভ্যস্ত নই।

প্রশ্ন: জাতীয় দল নিয়ে আপনার লক্ষ্য কী?
কিউবা: আন্তর্জাতিক ফুটবল খেলা সম্ভবত প্রতিটি ফুটবলারের স্বপ্ন। পুরো দেশকে প্রতিনিধিত্ব করা আমার এবং পরিবারের জন্য বড় সম্মানের। জাতীয় দলের জন্য লক্ষ্য বলতে বোঝায় বড় টুর্নামেন্টে খেলার যোগ্যতা অর্জন করা। সবচেয়ে বড় লক্ষ্য বিশ্বকাপে খেলা। দলের অনেকে তা করতে চাইবে।
প্রশ্ন: আপনার কি মনে হয় জাতীয় দলে আরও বেশি প্রবাসী ফুটবলার আসা উচিত?
কিউবা: অবশ্যই আসা উচিত। আমি ইতিমধ্যে কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলেছি। হামজা আসার পর দেখেছেন শমিত এসেছে। আমিও খেলতে চাই জাতীয় দলে। আমার আসাটা লিগের জন্য অবশ্যই বড় ব্যাপার হতে পারে। বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত অনেক খেলোয়াড়ই আমাকে দেখবে এবং তারাও বাংলাদেশের লিগে খেলতে চাইবে।
প্রশ্ন: অনূর্ধ্ব-২৩ এশিয়ান কাপ বাছাই নিয়ে আপনি কতটা আশাবাদী?
কিউবা: অবশ্যই আশাবাদী। আমি কোচের সঙ্গে কথা বলেছি। টুর্নামেন্টের জন্য খুবই ভালো একটি দল গড়েছেন তিনি। সব খেলোয়াড় টুর্নামেন্টটি গুরুত্বের সঙ্গে নিচ্ছে। অনূর্ধ্ব-২৩ হোক বা জাতীয় দল, দিন শেষে আমি দেশকে প্রতিনিধিত্ব করব এবং নিজের সবটুকু দিয়ে চেষ্টা করব। অবশ্যই লক্ষ্য থাকবে কোয়ালিফাই করার। না করতে পারলে সেটা হবে হতাশার। আমাদের যথেষ্ট ভালো স্কোয়াড রয়েছে।

প্রশ্ন: বাংলাদেশে কেমন লাগছে সবকিছু? কী কী সবচেয়ে ভালো লেগেছে?
কিউবা মিচেল: ভালোই চলছে। খাবারের কথা বলতে হবে। বাড়িতে আমার মা অনেক ভিন্ন ধরনের বাঙালি খাবার রান্না করেন। এখন মনে হচ্ছে প্রতিদিনই তা খেতে পারি। সকাল, দুপুর, রাত—সব সময়। এটাই সম্ভবত অন্যতম সেরা ব্যাপার।
প্রশ্ন: কোন বিষয়টি সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং লাগছে?
কিউবা: টাইম জোন। ঘুমের সঙ্গে মানিয়ে নিতে সমস্যা হচ্ছে। পরিবারের সঙ্গে কথা বলাটাও। এখানে যখন বেলা ২টা, সেখানে তারা তখনো সজাগ হয়নি। সময় পার্থক্যটা বেশ চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়িয়েছে।
প্রশ্ন: ক্যারিবিয়ান বংশোদ্ভূত হয়েও কেন জাতীয় দলে খেলতে বাংলাদেশকে বেছে নিলেন?
কিউবা: (বাংলাদেশ ফুটবল) ফেডারেশন প্রথমে যেভাবে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেছে এবং ভক্তদের কাছ থেকে যেভাবে ভালোবাসা ও সমর্থন পেয়েছি, সেটা অন্যতম বড় কারণ। তারা আমাকে যেভাবে ভালোবাসে এবং খেলতে দেখতে চায়, সেটা উৎসাহিত করেছে (বাংলাদেশে) খেলতে। তাদের প্রতি আমার ভালোবাসা আরও গভীর হয়েছে। আমি বলব এটাই সবচেয়ে বড় কারণ।
প্রশ্ন: বসুন্ধরা কিংসের সঙ্গে ৩ বছরের চুক্তি করার পেছনে কোন বিষয়টি বেশি কাজ করেছে?
কিউবা: সান্ডারল্যান্ড ছাড়ার পর মানসিকভাবে কঠিন সময় যাচ্ছিল আমার। বুঝতে পারছিলাম না, পরবর্তী দুই-তিন বছরে আমার ক্যারিয়ার কোথায় যাবে। তখন ক্লাব (কিংস) যোগাযোগ করল এবং আমাকে যে প্রজেক্টের অংশ হতে বলল, সেটার অংশ হতে চেয়েছিলাম। এখানে গেম টাইম এবং মূল দলে খেলার অভিজ্ঞতা পাব। হ্যাঁ, সম্ভবত এটিই সবচেয়ে বড় বিষয় ছিল।
প্রশ্ন: সান্ডারল্যান্ড ছাড়ার পর কি মনে হয়েছিল ইউরোপে খেলার সুযোগ পাবেন না?
কিউবা: হ্যাঁ, বিষয়টি নিয়ে আমি ভেবেছি। সান্ডারল্যান্ড ছাড়ার পর নতুন গন্তব্য খুঁজছিলাম। তবে খুব বেশি অপশন ছিল না আমার হাতে। সবাই জানে ইউরোপ খুব প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। যদি জাতীয় দলে খেলতে চাই, যেসব মহাদেশীয় টুর্নামেন্ট খেলব এবং নিজের উন্নতি করতে মনে হয়েছে, এটাই সেরা পদক্ষেপ—আমার জন্য এটাই সেরা সিদ্ধান্ত ছিল।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের ফুটবল সংস্কৃতিতে নতুন কিছু যোগ করতে কতটা আত্মবিশ্বাসী?
কিউবা: হ্যাঁ, অবশ্যই মাঠে আমার সৃজনশীলতা এবং গোল করার সক্ষমতা দিয়ে আমি দল ও ক্লাবকে আরও এগিয়ে নিতে পারব। হয়তো বাংলাদেশ ফুটবলের জন্য এটি বড় কিছু হবে। এখানে সবকিছুই উন্মুক্ত। আশা করি, ভালো কিছু হবে।
প্রশ্ন: বিপিএল খেলে কি মনে হয় বাংলাদেশের ফুটবলকে হামজা ও শমিতের চেয়ে ভালো বুঝতে পারবেন আপনি?
কিউবা: আমি অনেকের সঙ্গে কথা বলেছি এবং তারা মনে করে এই ক্লাবে যোগ দেওয়াটা জাতীয় দলে খেলার ক্ষেত্রে আমাকে সহায়তা করবে। সবাই জানে জাতীয় দলের অনেক খেলোয়াড় কিংসের হয়ে খেলে। মাঠ ও মাঠের বাইরে খেলোয়াড়দের সঙ্গে সম্পর্ক রাখাটা অনেক কিছু সহজ করে দেবে। মাঠে আমার কাজও সহজ করে দেবে।
প্রশ্ন: ঘরোয়া ফুটবল প্রায়ই সমালোচিত হয় বাজে সুযোগ সুবিধা ও মাঠের জন্য। আপনার নিশ্চয়ই জানা?
কিউবা: এখানে যোগ দেওয়ার আগেই আমি তা জানতাম। তবে এটা অন্যতম কারণ, কেন আমি এই ক্লাবকে বেছে নিয়েছি। বাংলাদেশের মধ্যে তাদের সেরা সুযোগ-সুবিধা, সেরা জিম আছে। তাদের সবকিছুই সেরা। আমি মনে করি, সেসব আমার উন্নতিতে বাধা হবে না। সে কারণে আমি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
প্রশ্ন: প্রবাসী খেলোয়াড়দের নিয়ে সমর্থকদের মধ্যে আলাদা উন্মাদনা রয়েছে। তারা মনে করে প্রবাসী ফুটবলারেরা এসেই পারফর্ম করতে পারবে। এটা কি আপনার কাছে বাড়তি চাপ মনে হয়?
কিউবা: চাপ তো কিছুটা থাকবে। তবে শুধু সমর্থকেরা নয়, আমিও নিজের কাছে এমন প্রত্যাশা করি। আমি যেখান থেকে এসেছি, সেখান থেকে এসে পারফর্ম করাটা গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্যই এখানে আসা। নিজেকে নিয়ে আমার ও সমর্থকদের তাই একই প্রত্যাশা। আমার মনে হয় না খুব বেশি চাপ থাকবে। তবে এটা এমন কিছু নয়, যেটাতে আমি অভ্যস্ত নই।

প্রশ্ন: জাতীয় দল নিয়ে আপনার লক্ষ্য কী?
কিউবা: আন্তর্জাতিক ফুটবল খেলা সম্ভবত প্রতিটি ফুটবলারের স্বপ্ন। পুরো দেশকে প্রতিনিধিত্ব করা আমার এবং পরিবারের জন্য বড় সম্মানের। জাতীয় দলের জন্য লক্ষ্য বলতে বোঝায় বড় টুর্নামেন্টে খেলার যোগ্যতা অর্জন করা। সবচেয়ে বড় লক্ষ্য বিশ্বকাপে খেলা। দলের অনেকে তা করতে চাইবে।
প্রশ্ন: আপনার কি মনে হয় জাতীয় দলে আরও বেশি প্রবাসী ফুটবলার আসা উচিত?
কিউবা: অবশ্যই আসা উচিত। আমি ইতিমধ্যে কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলেছি। হামজা আসার পর দেখেছেন শমিত এসেছে। আমিও খেলতে চাই জাতীয় দলে। আমার আসাটা লিগের জন্য অবশ্যই বড় ব্যাপার হতে পারে। বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত অনেক খেলোয়াড়ই আমাকে দেখবে এবং তারাও বাংলাদেশের লিগে খেলতে চাইবে।
প্রশ্ন: অনূর্ধ্ব-২৩ এশিয়ান কাপ বাছাই নিয়ে আপনি কতটা আশাবাদী?
কিউবা: অবশ্যই আশাবাদী। আমি কোচের সঙ্গে কথা বলেছি। টুর্নামেন্টের জন্য খুবই ভালো একটি দল গড়েছেন তিনি। সব খেলোয়াড় টুর্নামেন্টটি গুরুত্বের সঙ্গে নিচ্ছে। অনূর্ধ্ব-২৩ হোক বা জাতীয় দল, দিন শেষে আমি দেশকে প্রতিনিধিত্ব করব এবং নিজের সবটুকু দিয়ে চেষ্টা করব। অবশ্যই লক্ষ্য থাকবে কোয়ালিফাই করার। না করতে পারলে সেটা হবে হতাশার। আমাদের যথেষ্ট ভালো স্কোয়াড রয়েছে।

২০২৬ বিশ্বকাপ খেলতে চান লিওনেল মেসি। পারবেন কি না, সেটা এখনো নিশ্চিত নয়। বিশ্ব ফুটবলের ২৩তম আসরে আর্জেন্টিনা দলের জার্সিতে এই ফরোয়ার্ড মাঠ মাতাবেন কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। আপাতত মেসি জানালেন, বিশ্বকাপ খেলতে না পারলেও মাঠে বসে দলের খেলা দেখতে চান তিনি।
১১ ঘণ্টা আগে
প্রতিনিধি দলের সব সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ায় ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র বয়কট করেছিল ইরান। এক সপ্তাহের মাথায় নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এল তারা। অর্থাৎ বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্রতে উপস্থিত থাকবে ইরানের প্রতিনিধি দল।
১২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে নিয়ে সমালোচনার শেষ নেই। চার বছরের বেশি বেশির ভাগ সমর্থকই তাঁকে আর বাংলাদেশের ডাগআউটে দেখতে চান না। বাফুফে অবশ্য এ ব্যাপারে বরাবর নীরবতা দেখিয়ে এসেছে। উন্নতমানের কোচ আনতে বাফুফের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে রাজি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
১৩ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি শেষ হয়েছে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজ। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আপাতত কোনো ব্যস্ততা নেই ক্রিকেটারদের। অবসর থাকায় গতকাল রাজধানীর উত্তরার একটি স্কুলে অতিথি হয়ে যান লিটন দাস। ছোট বাচ্চাদের সঙ্গ পেয়ে যেন ছেলেবেলায় ফিরে গিয়েছিলেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার। তবে ক্রিকেটের মানুষ বলে কথা।
১৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

২০২৬ বিশ্বকাপ খেলতে চান লিওনেল মেসি। পারবেন কি না, সেটা এখনো নিশ্চিত নয়। বিশ্ব ফুটবলের ২৩তম আসরে আর্জেন্টিনা দলের জার্সিতে এই ফরোয়ার্ড মাঠ মাতাবেন কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। আপাতত মেসি জানালেন, বিশ্বকাপ খেলতে না পারলেও মাঠে বসে দলের খেলা দেখতে চান তিনি।
ইচ্ছা থাকলেও আরও একটি বিশ্বকাপ মঞ্চে দেশের প্রতিনিধিত্ব করার বিষয়টি যে হাতে নেই, সেটা ভালোভাবেই জানেন মেসি। কিছুদিন আগে আটবারের ব্যালন ডি’অর জয়ী জানিয়েছিলেন, শরীর সুস্থ থাকলে ও ফর্ম থাকলে কেবল ২০২৬ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার হয়ে মাঠে নামবেন তিনি।
ইএসপিএনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মেসি বলেন, ‘আশা করি, আমি বিশ্বকাপ খেলতে পারব। আগেই বলেছি যে, আমি আরও একটি বিশ্বকাপ খেলতে চাই। বিশ্বকাপ খেলতে না পারা আমার জন্য সবচেয়ে খারাপ হবে। তেমনটা হলে আমি মাঠে বসে দলের খেলা উপভোগ করব।’
লিওনেল স্কালোনির হাত ধরে গত সাড়ে চার বছরে একটি বিশ্বকাপের পাশাপাশি দুটি কোপা আমেরিকার শিরোপা জিতেছে আর্জেন্টিনা। দলের এমন সাফল্যে কোচের ভূমিকার কথা অকপটে স্বীকার করলেন মেসি, ‘বিশ্বকাপ সবার জন্য, যেকোনো দেশের জন্য বিশেষ; বিশেষ করে আমাদের জন্য। কারণ, আমরা সম্পূর্ণ ভিন্নভাবে এটা উপভোগ করি। সত্যি কথা হলো, আমাদের অসাধারণ সব খেলোয়াড় আছে। বছরের পর বছর ধরে এটা দেখা যাচ্ছে। বিশেষ করে, লিওনেল স্কালোনি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে আকাঙ্ক্ষা ও উত্তেজনা অনেকটাই বেড়ে গেছে।’
নিজেদের দল নিয়ে আত্মবিশ্বাসী মেসি, ‘প্রত্যেকেরই দারুণ মানসিকতা আছে। আমাদের এই দলে অনেক বিজয়ী আছে। যাদের শক্তিশালী মানসিকতা আছে, যারা আরও জিততে চায়। জয়ের ইচ্ছাটা প্রশিক্ষণে ও ম্যাচে দেখা যায়। আমাদের দলটি অসাধারণ। আমরা ভালোভাবে একত্রে কাজ করি। সবাই কঠোর পরিশ্রম করে। নিজ নিজ জায়গা থেকে সেরাটা ঢেলে দেয়। এটাই এই দলের একটি বিশাল শক্তি।’

২০২৬ বিশ্বকাপ খেলতে চান লিওনেল মেসি। পারবেন কি না, সেটা এখনো নিশ্চিত নয়। বিশ্ব ফুটবলের ২৩তম আসরে আর্জেন্টিনা দলের জার্সিতে এই ফরোয়ার্ড মাঠ মাতাবেন কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। আপাতত মেসি জানালেন, বিশ্বকাপ খেলতে না পারলেও মাঠে বসে দলের খেলা দেখতে চান তিনি।
ইচ্ছা থাকলেও আরও একটি বিশ্বকাপ মঞ্চে দেশের প্রতিনিধিত্ব করার বিষয়টি যে হাতে নেই, সেটা ভালোভাবেই জানেন মেসি। কিছুদিন আগে আটবারের ব্যালন ডি’অর জয়ী জানিয়েছিলেন, শরীর সুস্থ থাকলে ও ফর্ম থাকলে কেবল ২০২৬ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার হয়ে মাঠে নামবেন তিনি।
ইএসপিএনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মেসি বলেন, ‘আশা করি, আমি বিশ্বকাপ খেলতে পারব। আগেই বলেছি যে, আমি আরও একটি বিশ্বকাপ খেলতে চাই। বিশ্বকাপ খেলতে না পারা আমার জন্য সবচেয়ে খারাপ হবে। তেমনটা হলে আমি মাঠে বসে দলের খেলা উপভোগ করব।’
লিওনেল স্কালোনির হাত ধরে গত সাড়ে চার বছরে একটি বিশ্বকাপের পাশাপাশি দুটি কোপা আমেরিকার শিরোপা জিতেছে আর্জেন্টিনা। দলের এমন সাফল্যে কোচের ভূমিকার কথা অকপটে স্বীকার করলেন মেসি, ‘বিশ্বকাপ সবার জন্য, যেকোনো দেশের জন্য বিশেষ; বিশেষ করে আমাদের জন্য। কারণ, আমরা সম্পূর্ণ ভিন্নভাবে এটা উপভোগ করি। সত্যি কথা হলো, আমাদের অসাধারণ সব খেলোয়াড় আছে। বছরের পর বছর ধরে এটা দেখা যাচ্ছে। বিশেষ করে, লিওনেল স্কালোনি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে আকাঙ্ক্ষা ও উত্তেজনা অনেকটাই বেড়ে গেছে।’
নিজেদের দল নিয়ে আত্মবিশ্বাসী মেসি, ‘প্রত্যেকেরই দারুণ মানসিকতা আছে। আমাদের এই দলে অনেক বিজয়ী আছে। যাদের শক্তিশালী মানসিকতা আছে, যারা আরও জিততে চায়। জয়ের ইচ্ছাটা প্রশিক্ষণে ও ম্যাচে দেখা যায়। আমাদের দলটি অসাধারণ। আমরা ভালোভাবে একত্রে কাজ করি। সবাই কঠোর পরিশ্রম করে। নিজ নিজ জায়গা থেকে সেরাটা ঢেলে দেয়। এটাই এই দলের একটি বিশাল শক্তি।’

হামজা চৌধুরী, শমিত শোম, ফাহামিদুল ইসলাম আসার পর গত চার মাস বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত যে ফুটবলার তুমুল আলোচিত, সেই কিউবা মিচেল এখন বাংলাদেশে। তিন বছরের চুক্তি করে বসুন্ধরা কিংসে নাম লেখানো ১৯ বছরের অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার পরশু সন্ধ্যায় দলীয় অনুশীলন শেষে সময় দিলেন আজকের পত্রিকাকে। কিউবার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন...
২৪ আগস্ট ২০২৫
প্রতিনিধি দলের সব সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ায় ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র বয়কট করেছিল ইরান। এক সপ্তাহের মাথায় নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এল তারা। অর্থাৎ বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্রতে উপস্থিত থাকবে ইরানের প্রতিনিধি দল।
১২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে নিয়ে সমালোচনার শেষ নেই। চার বছরের বেশি বেশির ভাগ সমর্থকই তাঁকে আর বাংলাদেশের ডাগআউটে দেখতে চান না। বাফুফে অবশ্য এ ব্যাপারে বরাবর নীরবতা দেখিয়ে এসেছে। উন্নতমানের কোচ আনতে বাফুফের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে রাজি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
১৩ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি শেষ হয়েছে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজ। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আপাতত কোনো ব্যস্ততা নেই ক্রিকেটারদের। অবসর থাকায় গতকাল রাজধানীর উত্তরার একটি স্কুলে অতিথি হয়ে যান লিটন দাস। ছোট বাচ্চাদের সঙ্গ পেয়ে যেন ছেলেবেলায় ফিরে গিয়েছিলেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার। তবে ক্রিকেটের মানুষ বলে কথা।
১৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

প্রতিনিধি দলের সব সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ায় ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র বয়কট করেছিল ইরান। এক সপ্তাহের মাথায় নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এল তারা। অর্থাৎ বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্রতে উপস্থিত থাকবে ইরানের প্রতিনিধি দল।
বয়কট থেকে সরে এসে দুজনকে ড্র অনুষ্ঠানে পাঠাবে ইরান। দেশটির ক্রীড়া মন্ত্রী আহমাদ ডনজামালি সংবাদ সংস্থা ইরনাকে জানিয়েছেন, ড্র অনুষ্ঠানে উপস্থিত তাকবেন ইরানের প্রধান কোচ আমির গালেনোই। তাঁর সঙ্গী হবেন ইরান ফুটবল ফেডারেশনের (এফএফআইআরআই) আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রধান ওমিদ জামালি–প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে বিসিবি। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, তাঁদের দুজনের সঙ্গে কয়েকজন প্রতিনিধিও উপস্থিত থাকতে পারেন।
গত আগস্টে বিশ্বকাপের অন্যতম আয়োজক যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানান, ৫ ডিসেম্বর ওয়াশিংটনের কেনেডি সেন্টারে ড্র হবে। নিয়ম অনুযায়ী, বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী দল হিসেবে ড্রয়ে উপস্থিত থাকার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসার জন্য আবেদন করেছিলেন ইরানি ফুটবল ফেডারেশনের ৯ জনের একটি প্রতিনিধি দল। এদের মধ্যে ভিসা পেয়েছেন মাত্র চারজন।
ভিসা না পাওয়ার তালিকায় আছেন ইরানি ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি মেহেদী তাজ। নিরাপত্তা ঝুঁকি থাকায় গত জুনে ১২ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। এই তালিকায় আছে ইরান। তবে অলিম্পিক ও বিশ্বকাপের মতো বৈশ্বিক টুর্নামেন্টের কথা ভেবে কোচ, অ্যাথলেট ও নির্বাহীদের এই নিষেধাজ্ঞার বাইরে রাখা হয়েছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যৌথভাবে ২০২৬ বিশ্বকাপ আয়োজন করবে কানাডা ও মেক্সিকো। গত মার্চ মাসে ২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করে ইরান। সপ্তমবারের মতো দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থে অংশ নেবে এশিয়ার দেশটি। আগের ছয় আসরে একবারও নকআউট পর্বে পা রাখতে পারেনি তারা। কাতারে অনুষ্ঠিত ২০২২ বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ১-০ গোলে হেরে যায় ইরান। এর আগে ১৯৯৮ বিশ্বকাপে দলটিকে হারিয়েছিল তারা। বিশ্বমঞ্চে সেটাই তাদের একমাত্র জয়।

প্রতিনিধি দলের সব সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ায় ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র বয়কট করেছিল ইরান। এক সপ্তাহের মাথায় নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এল তারা। অর্থাৎ বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্রতে উপস্থিত থাকবে ইরানের প্রতিনিধি দল।
বয়কট থেকে সরে এসে দুজনকে ড্র অনুষ্ঠানে পাঠাবে ইরান। দেশটির ক্রীড়া মন্ত্রী আহমাদ ডনজামালি সংবাদ সংস্থা ইরনাকে জানিয়েছেন, ড্র অনুষ্ঠানে উপস্থিত তাকবেন ইরানের প্রধান কোচ আমির গালেনোই। তাঁর সঙ্গী হবেন ইরান ফুটবল ফেডারেশনের (এফএফআইআরআই) আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রধান ওমিদ জামালি–প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে বিসিবি। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, তাঁদের দুজনের সঙ্গে কয়েকজন প্রতিনিধিও উপস্থিত থাকতে পারেন।
গত আগস্টে বিশ্বকাপের অন্যতম আয়োজক যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানান, ৫ ডিসেম্বর ওয়াশিংটনের কেনেডি সেন্টারে ড্র হবে। নিয়ম অনুযায়ী, বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী দল হিসেবে ড্রয়ে উপস্থিত থাকার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসার জন্য আবেদন করেছিলেন ইরানি ফুটবল ফেডারেশনের ৯ জনের একটি প্রতিনিধি দল। এদের মধ্যে ভিসা পেয়েছেন মাত্র চারজন।
ভিসা না পাওয়ার তালিকায় আছেন ইরানি ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি মেহেদী তাজ। নিরাপত্তা ঝুঁকি থাকায় গত জুনে ১২ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। এই তালিকায় আছে ইরান। তবে অলিম্পিক ও বিশ্বকাপের মতো বৈশ্বিক টুর্নামেন্টের কথা ভেবে কোচ, অ্যাথলেট ও নির্বাহীদের এই নিষেধাজ্ঞার বাইরে রাখা হয়েছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যৌথভাবে ২০২৬ বিশ্বকাপ আয়োজন করবে কানাডা ও মেক্সিকো। গত মার্চ মাসে ২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করে ইরান। সপ্তমবারের মতো দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থে অংশ নেবে এশিয়ার দেশটি। আগের ছয় আসরে একবারও নকআউট পর্বে পা রাখতে পারেনি তারা। কাতারে অনুষ্ঠিত ২০২২ বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ১-০ গোলে হেরে যায় ইরান। এর আগে ১৯৯৮ বিশ্বকাপে দলটিকে হারিয়েছিল তারা। বিশ্বমঞ্চে সেটাই তাদের একমাত্র জয়।

হামজা চৌধুরী, শমিত শোম, ফাহামিদুল ইসলাম আসার পর গত চার মাস বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত যে ফুটবলার তুমুল আলোচিত, সেই কিউবা মিচেল এখন বাংলাদেশে। তিন বছরের চুক্তি করে বসুন্ধরা কিংসে নাম লেখানো ১৯ বছরের অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার পরশু সন্ধ্যায় দলীয় অনুশীলন শেষে সময় দিলেন আজকের পত্রিকাকে। কিউবার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন...
২৪ আগস্ট ২০২৫
২০২৬ বিশ্বকাপ খেলতে চান লিওনেল মেসি। পারবেন কি না, সেটা এখনো নিশ্চিত নয়। বিশ্ব ফুটবলের ২৩তম আসরে আর্জেন্টিনা দলের জার্সিতে এই ফরোয়ার্ড মাঠ মাতাবেন কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। আপাতত মেসি জানালেন, বিশ্বকাপ খেলতে না পারলেও মাঠে বসে দলের খেলা দেখতে চান তিনি।
১১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে নিয়ে সমালোচনার শেষ নেই। চার বছরের বেশি বেশির ভাগ সমর্থকই তাঁকে আর বাংলাদেশের ডাগআউটে দেখতে চান না। বাফুফে অবশ্য এ ব্যাপারে বরাবর নীরবতা দেখিয়ে এসেছে। উন্নতমানের কোচ আনতে বাফুফের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে রাজি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
১৩ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি শেষ হয়েছে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজ। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আপাতত কোনো ব্যস্ততা নেই ক্রিকেটারদের। অবসর থাকায় গতকাল রাজধানীর উত্তরার একটি স্কুলে অতিথি হয়ে যান লিটন দাস। ছোট বাচ্চাদের সঙ্গ পেয়ে যেন ছেলেবেলায় ফিরে গিয়েছিলেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার। তবে ক্রিকেটের মানুষ বলে কথা।
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে নিয়ে সমালোচনার শেষ নেই। চার বছরের বেশি বেশির ভাগ সমর্থকই তাঁকে আর বাংলাদেশের ডাগআউটে দেখতে চান না। বাফুফে অবশ্য এ ব্যাপারে বরাবর নীরবতা দেখিয়ে এসেছে। উন্নতমানের কোচ আনতে বাফুফের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে রাজি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
সচিবালয়ে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের আওতাধীন জেলা ও উপজেলাপর্যায়ে ক্রীড়া স্থাপনা উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আজ সাংবাদিকদের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘বাফুফেকে উন্নতমানের ইউরোপীয় পর্যায়ের কোচ আনা এবং নারী খেলোয়াড়দের বেতন বৃদ্ধি—এই দুইটা খাতের জন্য আসলে কোথা থেকে অর্থের জোগাড় করা যায়, সেটা ভাবছি। হয় আমরা অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে নেব অথবা যে ফান্ড আছে, সেখান থেকে সোর্স করে বাফুফেকে একটা ফান্ড দেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।’
তাহলে কি হাভিয়ের কাবরেরার পরিবর্তে আসতে যাচ্ছেন নতুন কেউ? উত্তরে উপদেষ্টা বলেন, ‘সেটা বাফুফের সিদ্ধান্ত। তবে ভালো কোচ আনতে গেলে একটা আর্থিক ব্যাপার আছে। আপনারা জানেন যে, ইউরোপের বড় বড় দলগুলো কোচদের যে টাকা দেয়, সেটা হয়তো আমাদের পুরো বাফুফের বার্ষিক বাজেটের সমান। আমরা এখনই ওই পর্যায়ে যেতে পারব না। তবে উন্নতমানের কোচ আনার ক্ষেত্রে অর্থ যেন একটা বাধা হয়ে না দাঁড়ায়, সেই জায়গা থেকে আমরা একটা সহযোগিতা করার বা একটা ফান্ড তাদের দেওয়ার চেষ্টা করছি।’

জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে নিয়ে সমালোচনার শেষ নেই। চার বছরের বেশি বেশির ভাগ সমর্থকই তাঁকে আর বাংলাদেশের ডাগআউটে দেখতে চান না। বাফুফে অবশ্য এ ব্যাপারে বরাবর নীরবতা দেখিয়ে এসেছে। উন্নতমানের কোচ আনতে বাফুফের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে রাজি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
সচিবালয়ে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের আওতাধীন জেলা ও উপজেলাপর্যায়ে ক্রীড়া স্থাপনা উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আজ সাংবাদিকদের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘বাফুফেকে উন্নতমানের ইউরোপীয় পর্যায়ের কোচ আনা এবং নারী খেলোয়াড়দের বেতন বৃদ্ধি—এই দুইটা খাতের জন্য আসলে কোথা থেকে অর্থের জোগাড় করা যায়, সেটা ভাবছি। হয় আমরা অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে নেব অথবা যে ফান্ড আছে, সেখান থেকে সোর্স করে বাফুফেকে একটা ফান্ড দেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।’
তাহলে কি হাভিয়ের কাবরেরার পরিবর্তে আসতে যাচ্ছেন নতুন কেউ? উত্তরে উপদেষ্টা বলেন, ‘সেটা বাফুফের সিদ্ধান্ত। তবে ভালো কোচ আনতে গেলে একটা আর্থিক ব্যাপার আছে। আপনারা জানেন যে, ইউরোপের বড় বড় দলগুলো কোচদের যে টাকা দেয়, সেটা হয়তো আমাদের পুরো বাফুফের বার্ষিক বাজেটের সমান। আমরা এখনই ওই পর্যায়ে যেতে পারব না। তবে উন্নতমানের কোচ আনার ক্ষেত্রে অর্থ যেন একটা বাধা হয়ে না দাঁড়ায়, সেই জায়গা থেকে আমরা একটা সহযোগিতা করার বা একটা ফান্ড তাদের দেওয়ার চেষ্টা করছি।’

হামজা চৌধুরী, শমিত শোম, ফাহামিদুল ইসলাম আসার পর গত চার মাস বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত যে ফুটবলার তুমুল আলোচিত, সেই কিউবা মিচেল এখন বাংলাদেশে। তিন বছরের চুক্তি করে বসুন্ধরা কিংসে নাম লেখানো ১৯ বছরের অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার পরশু সন্ধ্যায় দলীয় অনুশীলন শেষে সময় দিলেন আজকের পত্রিকাকে। কিউবার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন...
২৪ আগস্ট ২০২৫
২০২৬ বিশ্বকাপ খেলতে চান লিওনেল মেসি। পারবেন কি না, সেটা এখনো নিশ্চিত নয়। বিশ্ব ফুটবলের ২৩তম আসরে আর্জেন্টিনা দলের জার্সিতে এই ফরোয়ার্ড মাঠ মাতাবেন কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। আপাতত মেসি জানালেন, বিশ্বকাপ খেলতে না পারলেও মাঠে বসে দলের খেলা দেখতে চান তিনি।
১১ ঘণ্টা আগে
প্রতিনিধি দলের সব সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ায় ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র বয়কট করেছিল ইরান। এক সপ্তাহের মাথায় নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এল তারা। অর্থাৎ বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্রতে উপস্থিত থাকবে ইরানের প্রতিনিধি দল।
১২ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি শেষ হয়েছে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজ। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আপাতত কোনো ব্যস্ততা নেই ক্রিকেটারদের। অবসর থাকায় গতকাল রাজধানীর উত্তরার একটি স্কুলে অতিথি হয়ে যান লিটন দাস। ছোট বাচ্চাদের সঙ্গ পেয়ে যেন ছেলেবেলায় ফিরে গিয়েছিলেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার। তবে ক্রিকেটের মানুষ বলে কথা।
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজ শেষে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আপাতত কোনো ব্যস্ততা নেই জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের। এই অবসরে আজ রাজধানীর উত্তরার একটি স্কুলে অতিথি হয়ে গেলেন লিটন দাস। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সময় কাটাতে গিয়ে যেন ছেলেবেলায় ফিরে গেলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। সেখানে স্বাভাবিকভাবেই সেখানে এল বাংলাদেশ দল-প্রসঙ্গ। সেখানে লিটন জানিয়েছেন, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দলে খুব বেশি পরিবর্তনের পক্ষে নন তিনি।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হবে আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি। তার আগে প্রস্তুতির দারুণ এক মঞ্চ হিসেবে বিপিএলে খেলার সুযোগ পাচ্ছেন বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। দেশের সবচেয়ে বড় টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে ভালো করতে পারলে নতুন করে জাতীয় দলের দরজায় কড়া নাড়ার সুযোগ মেলে অনেক ক্রিকেটারের। গত এক বছরে জাতীয় দলে নেই কিন্তু বিপিএলে ভালো করে ফেলল, এমন কোনো ক্রিকেটারের সুযোগ কি মিলবে ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলে? লিটন হতাশ করছেন না। বিপিএলে ভালো করলে দরজা খোলাই থাকবে বলে মনে করেন তিনি। তবে জাতীয় দলে টানা খেলার মধ্যে থাকা ক্রিকেটারদের প্রাধান্যই বেশি তাঁর কাছে।
লিটন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘যাঁরা অনেকদিন ধরে এই সংস্করণে খেলে আসছে তাঁদের প্রাধান্যই বেশি। এই দলে যে বাড়তি কোনো খেলোয়াড় ঢুকবে না বিষয়টা তাও না। কিন্তু যাঁরা এতদিন ধরে এই সংস্করণে খেলছে, ভালো করছে, আমার কাছে মনে হয় অভিজ্ঞতা তাঁদেরই বেশি। তবু বিপিএল বাংলাদেশের অনেক বড় একটা টুর্নামেন্ট। যদি কোনো খেলোয়াড় ভালো করে, সেক্ষেত্রে নির্বাচক বা কোচ যদি মনে করে যে আমাদের ওই খেলোয়াড়কে দরকার তাহলে কেন নয়? বাংলাদেশের সবার জন্যই জায়গাটা খোলা আছে।’
বিশ্বকাপের আগে প্রস্তুতির শেষ মঞ্চ হওয়ায় বিপিএলে জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের ভালো খেলার তাগিদ দিলেন লিটন, ‘অনেক দিন ধরেই তো এই খেলোয়াড়েরা ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে খেলছে। আমার মনে হয় চলতি বছর আমরা ১৮–১৯ জন খেলোয়াড় টি-টোয়েন্টি সংস্করণে খেলেছি। দল তো হয়ই ১৫-১৬ জনের। আমার মনে হয় যেসব খেলোয়াড় দলে ছিল, তারা পারফর্ম করেছে। তারা বিশ্বকাপ খেলার দাবিদার। নিকট অতীতে আমাদের মিডলঅর্ডার নিয়ে কিছুটা সমস্যা তৈরি হয়েছিল। আমি সেটা নিয়ে চিন্তিত ছিলাম না। কারণ আমাদের দুই-একটা খেলোয়াড় রানে ফিরেছে। এখন আমরা যদি বিপিএলে ভালো ক্রিকেট খেলতে পারি, খেলোয়াড়দের যে মানসিকতা থাকবে, বিশ্বকাপে সেটা কাজে দেবে।’

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজ শেষে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আপাতত কোনো ব্যস্ততা নেই জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের। এই অবসরে আজ রাজধানীর উত্তরার একটি স্কুলে অতিথি হয়ে গেলেন লিটন দাস। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সময় কাটাতে গিয়ে যেন ছেলেবেলায় ফিরে গেলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। সেখানে স্বাভাবিকভাবেই সেখানে এল বাংলাদেশ দল-প্রসঙ্গ। সেখানে লিটন জানিয়েছেন, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দলে খুব বেশি পরিবর্তনের পক্ষে নন তিনি।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হবে আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি। তার আগে প্রস্তুতির দারুণ এক মঞ্চ হিসেবে বিপিএলে খেলার সুযোগ পাচ্ছেন বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। দেশের সবচেয়ে বড় টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে ভালো করতে পারলে নতুন করে জাতীয় দলের দরজায় কড়া নাড়ার সুযোগ মেলে অনেক ক্রিকেটারের। গত এক বছরে জাতীয় দলে নেই কিন্তু বিপিএলে ভালো করে ফেলল, এমন কোনো ক্রিকেটারের সুযোগ কি মিলবে ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলে? লিটন হতাশ করছেন না। বিপিএলে ভালো করলে দরজা খোলাই থাকবে বলে মনে করেন তিনি। তবে জাতীয় দলে টানা খেলার মধ্যে থাকা ক্রিকেটারদের প্রাধান্যই বেশি তাঁর কাছে।
লিটন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘যাঁরা অনেকদিন ধরে এই সংস্করণে খেলে আসছে তাঁদের প্রাধান্যই বেশি। এই দলে যে বাড়তি কোনো খেলোয়াড় ঢুকবে না বিষয়টা তাও না। কিন্তু যাঁরা এতদিন ধরে এই সংস্করণে খেলছে, ভালো করছে, আমার কাছে মনে হয় অভিজ্ঞতা তাঁদেরই বেশি। তবু বিপিএল বাংলাদেশের অনেক বড় একটা টুর্নামেন্ট। যদি কোনো খেলোয়াড় ভালো করে, সেক্ষেত্রে নির্বাচক বা কোচ যদি মনে করে যে আমাদের ওই খেলোয়াড়কে দরকার তাহলে কেন নয়? বাংলাদেশের সবার জন্যই জায়গাটা খোলা আছে।’
বিশ্বকাপের আগে প্রস্তুতির শেষ মঞ্চ হওয়ায় বিপিএলে জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের ভালো খেলার তাগিদ দিলেন লিটন, ‘অনেক দিন ধরেই তো এই খেলোয়াড়েরা ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে খেলছে। আমার মনে হয় চলতি বছর আমরা ১৮–১৯ জন খেলোয়াড় টি-টোয়েন্টি সংস্করণে খেলেছি। দল তো হয়ই ১৫-১৬ জনের। আমার মনে হয় যেসব খেলোয়াড় দলে ছিল, তারা পারফর্ম করেছে। তারা বিশ্বকাপ খেলার দাবিদার। নিকট অতীতে আমাদের মিডলঅর্ডার নিয়ে কিছুটা সমস্যা তৈরি হয়েছিল। আমি সেটা নিয়ে চিন্তিত ছিলাম না। কারণ আমাদের দুই-একটা খেলোয়াড় রানে ফিরেছে। এখন আমরা যদি বিপিএলে ভালো ক্রিকেট খেলতে পারি, খেলোয়াড়দের যে মানসিকতা থাকবে, বিশ্বকাপে সেটা কাজে দেবে।’

হামজা চৌধুরী, শমিত শোম, ফাহামিদুল ইসলাম আসার পর গত চার মাস বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত যে ফুটবলার তুমুল আলোচিত, সেই কিউবা মিচেল এখন বাংলাদেশে। তিন বছরের চুক্তি করে বসুন্ধরা কিংসে নাম লেখানো ১৯ বছরের অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার পরশু সন্ধ্যায় দলীয় অনুশীলন শেষে সময় দিলেন আজকের পত্রিকাকে। কিউবার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন...
২৪ আগস্ট ২০২৫
২০২৬ বিশ্বকাপ খেলতে চান লিওনেল মেসি। পারবেন কি না, সেটা এখনো নিশ্চিত নয়। বিশ্ব ফুটবলের ২৩তম আসরে আর্জেন্টিনা দলের জার্সিতে এই ফরোয়ার্ড মাঠ মাতাবেন কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। আপাতত মেসি জানালেন, বিশ্বকাপ খেলতে না পারলেও মাঠে বসে দলের খেলা দেখতে চান তিনি।
১১ ঘণ্টা আগে
প্রতিনিধি দলের সব সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ায় ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র বয়কট করেছিল ইরান। এক সপ্তাহের মাথায় নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এল তারা। অর্থাৎ বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্রতে উপস্থিত থাকবে ইরানের প্রতিনিধি দল।
১২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে নিয়ে সমালোচনার শেষ নেই। চার বছরের বেশি বেশির ভাগ সমর্থকই তাঁকে আর বাংলাদেশের ডাগআউটে দেখতে চান না। বাফুফে অবশ্য এ ব্যাপারে বরাবর নীরবতা দেখিয়ে এসেছে। উন্নতমানের কোচ আনতে বাফুফের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে রাজি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
১৩ ঘণ্টা আগে