নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

১১টা ৫৮ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
বিশ্বকাপে টিকে থাকল বাংলাদেশ
জয়ের দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ। শেষ উইকেটে খেলছে ওমান। ম্যাচের পুরো নিয়ন্ত্রণ এখন বাংলাদেশের। শেষ ওভারে বোলিংয়ে এসেছেন মোস্তাফিজ। শেষ ওভারে দরকার ৩৮ রান। মোস্তাফিজের দ্বিতীয় বলে চার মারলেও পরের দুটি বলে ব্যাটই ছোঁয়াতে পারলেন না নাদেম।শেষ বলের আগের বলে ছয় হাঁকিয়ে ব্যবধান কমালেন নাদেম। মোস্তাফিজের শেষ ওভারে ওমান তুলতে পেরেছে ১২ রান। বাংলাদেশ ম্যাচ জিতল ২৬ রানে। এই জয়ে সুপার টুয়েলভসের আশা বাঁচিয়ে রাখল বাংলাদেশ।
১১টা ৪৯ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
এবার মোস্তাফিজের জোড়া আঘাত
মোস্তাফিজের বলে পাখির মতো ক্যাচ নিলেন সোহান। ৫ বলে ৫ রান করে ফিরে গেলেন কলিমুল্লাহ। এক বল পরেই ক্যাচ দিলেন ফাইয়াজ। ম্যাচ থেকে ছিটকে গেল ওমান। শেষ উইকেটে ১২ বলে ৪৮ রান দরকার ওমানের।
১১টা ৪২ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
সাকিবের জোড়া আঘাত
আইয়ানকে মাহমুদউল্লাহর হাতে ক্যাচ বানালেন সাকিব। পরের বলে আবারও উইকেট। লং অফে ঠিক একই জায়গায় দাঁড়িয়ে ক্যাচ নিলেন মাহমুদউল্লাহ। হ্যাটট্রিক বলে এক রান নিলেন নাদেম। ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ বাংলাদেশের হাতে। শেষ তিন ওভারে ওমানের দরকার ৪৭ রান।
১১টা ৩৬ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
সন্দীপ গৌড়কে ফেরালেন সাইফউদ্দিন
গুরুত্বপূর্ণ সময়ে দলকে সাফল্য এনে দিলেন সাইফদ্দিন। অফ স্টাম্পের সামান্য বাইরের বল কাভারের ওপর দিয়ে খেলতে গিয়ে টাইমিংয়ে গড়বড় করলেন গৌড়। ক্যাচ নিয়েছেন মুশফিক। শেষ চার ওভারে ওমানের দরকার ৫০ রান। হাতে আছে ৫ উইকেট।
১১টা ২৫ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
যতিন্দর আউট
গলার কাঁটা হয়ে থাকা যতিন্দরকে ফেরালেন সাকিব। যতিন্দরকে উইকেটের পেছনে ক্যাচ বানিয়েছেন সাকিব। ৩৩ বলে ৪০ করে ফিরে গেলেন যতিন্দর। পরের ওভারে এসেছেন মেহেদী। নিজের শেষ ওভারেও ভালো বোলিং করলেন মেহেদী, দিলেন ৬ রান। ৪ ওভারে ১ উইকেট দিয়ে নিয়েছেন ১৪ রান। ম্যাচ জিততে শেষ ৩৬ বোলে ৫৮ রান দরকার ওমানের।
১১টা ১২ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
মেহেদী ফেরালেন মাকসুদকে
মেহেদীর বলে ডিপ স্কয়ার লেগে দুর্দান্ত এক ক্যাচ নিলেন মোস্তাফিজ। মাকসুদ ফিরে গেলেন ১৬ বলে ১২ করে। দারুণ বোলিং করছেন মেহেদী। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে সফল বোলার তিনি। ৩ ওভারে ৮ রান দিয়ে নিয়েছেন ১ উইকেট। ১২ ওভার শেষে ওমানের রান ৩ উইকেটে ৮২।৩০ বলে ৩৮ রান করা যতিন্দর এখনো উইকেটে আছেন।
১১টা ৮ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
১১ ওভারে ৮০
ওমান এখন পর্যন্ত টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ ১৫৭ রান তাড়া করে জিতেছে। আজ তাদের সামনে লক্ষ্যমাত্রা ১৫৪। লক্ষ্য তাড়ায় এখন পর্যন্ত ইতিবাচক ক্রিকেট খেলছে মাকসুদের দল। ১১তম ওভারে তাসকিন দিলেন ১০ রান। দুর্দান্ত টাইমিংয়ে তাসকিনকে স্কয়ার লেগের ওপর দিয়ে ছক্কা হাঁকিয়েছেন মাকসুদ। ১১ ওভার শেষে ওমানের রান ২ উইকেটে ৮০।
১১টা ৩ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
১০ ওভার শেষে এগিয়ে ওমান
জিসান মাকসুদ কিছুটা সময় নিচ্ছেন। ওমানের সেরা দুই ব্যাটার এই মুহূর্তে উইকেটে আছেন। ম্যাচ জিততে হলে দ্রুত ব্রেক থ্রু এনে দিতে হবে কাউকে। এই জুটি দাঁড়িয়ে গেলে বিপদে পড়তে পারে বাংলাদেশ। ১০ ওভার শেষে ওমানের রান ২ উইকেটে ৭০।
১০টা ৫৩ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
চালিয়ে খেলছেন যতিন্দর
ভয়ংকর হয়ে উঠেছেন যতিন্দর। সপ্তম ওভারে সাকিবকে পরপর ৪ ,৬ হাঁকালেন। পরের ওভারে মেহেদী দিলেন ২ রান। ৮ ওভার শেষে ওমানের রান দুই উইকেটে ৫৯।
১০টা ৪৪ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
কি করলেন মাহমুদউল্লাহ!
সহজ সুযোগ হাতছাড়া। মোস্তাফিজকে তুলে মারতে গিয়ে ক্যাচ দিয়েছিলেন যতিন্দর। তালুবন্দী করতে পারলেন না মাহমুদউল্লাহ। ওভারের চতুর্থ বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিলেন প্রজাপতি। চাপে পড়া বাংলাদেশকে স্বস্তি এনে দিলেন মোস্তাফিজ। পাওয়ার প্লেতে ওমানের রান ২ উইকেটে ৪৭। প্রথম ৬ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ছিল ২ উইকেটে ২৯।
১০টা ৪০ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
৫ ওভারে ৪০
চতুর্থ ওভারে সাকিব দিলেন ৭ রান। নিজের দ্বিতীয় ওভারে এসেছেন সাইফউদ্দিন। সাইফদ্দিনের আগের ওভারে রান আউট মিসের সঙ্গে ক্যাচ ফেলেছিলেন মোস্তাফিজ। এই ওভারে সাইফউদ্দিন দিলেন ৭ রান
১০টা ৩৫ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
দুই ওভারে ৬ ওয়াইড
প্রথম দুই ওভারে ৬ ওয়াইড দিয়েছেন তাসকিন- মোস্তাফিজ। দ্বিতীয় ওভারেই মোস্তাফিজ দিয়েছেন ৫টি। তৃতীয় ওভারে এসে সাইফউদ্দিন অবশ্য ২ রান দিয়ে রানের চাকা কিছুটা শ্লথ করে দিলেন।
১০টা ২০ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
শুরুতেই সাফল্য এনে দিলেন মোস্তাফিজ
ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে বোলিংয়ে এসেই দলকে সাফল্য এনে দিলেন মোস্তাফিজ। সামান্য সুইং করা ভেতরে ঢোকা বলে এলবিডব্লু হয়ে ফিরে গেলেন আকিব ইলিয়াস। আম্পায়ারের এলবিডব্লুর সিদ্ধান্ত আকিব রিভিউ করেছিলেন সঙ্গে সঙ্গেই, তবে লাভ হয়নি। ব্যাটে লাগার আগে প্যাডে আঘাত করায় আউট হয়ে ফিরে যেতে হলো। ওভারের পঞ্চম বলে ফ্লিক করে মোস্তাফিজকে গ্যলারিতে আছড়ে ফেললেন প্রজাপতি। ২ ওভার শেষে ওমানের রান ১ উইকেটে ২৪।
১০টা ১ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
ওমানকে ১৫৪ রানের লক্ষ্য দিল বাংলাদেশ
শেষ ওভারে বিলালের বলে বোল্ড হয়ে গেলেন মাহমুদউল্লাহ। ১০ বলে ১৭ করে ফিরে গেলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। দারুণ বোলিং করছেন বিলাল। শেষ বলে ক্যাচ দিলেন মোস্তাফিজ। ১৫৩ রানে অলআউট হয়ে গেল বাংলাদশ।
৯টা ৫২ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
ফিরে গেলেন মুশফিক-সাইফউদ্দিন
ব্যাটিং অর্ডারের ওঠানামা করে খুব একটা লাভ হলো না বাংলাদেশের। ৮ নম্বরে নামা মুশফিক ৬ রান করে ক্যাচ দিলেন উইকেটের পেছনে। এর আগে ওপরের দিকে নামা সোহান, আফিফরাও ব্যর্থ হয়েছেন। এবার উইকেটে এসে ফাইয়াজের ইনসুইংয়ে ধরা খেলেন সাইফউদ্দিনও। ক্যাচ দিয়েছেন লং অফে জাতিন্দরের হাতে।
৯টা ৩৯ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
দুইবার জীবন পাওয়া নাঈম এবার আউট
দুইবার জীবন পাওয়া নাঈম আউট হলেন ৫০ বলে ৬৪ করে। কলিমুল্লাহর বলে আইয়ান খানের হাতে ক্যাচ দিলেন বাংলাদেশ ওপেনার। আট নম্বরে ব্যাটিংয়ে এলেন মুশফিক। ১৭ ওভার শেষে বাংলাদেশের রান ৬ উইকেটে ১২৭।
৯টা ৩৭ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
১ রানেই শেষ আফিফ
আজকে পারলেন না আফিফ হোসেন। কলিমুল্লাহকে তুলে মারতে গিয়ে ক্যাচ দিলেন যতিন্দর সিংয়ের হাতে। ৫ বলে ১ রান করে ফিরে গেলেন আফিফ।

৯টা ২৫ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
ক্যাচ দিলেন সোহান
দুইবার জীবন পাওয়া নাঈম বাউন্ডারি হাঁকিয়ে টি-টোয়েন্টিতে তৃতীয় ফিফটি তুলে নিলেন। তবে পরের ওভারে ৪ বলে ৩ করে ক্যাচ দিয়ে ফিরে গেলেন সোহান। ১৫ ওভার শেষে বাংলাদেশের রান ৪ উইকেটে ১১২।
৯টা ১৫ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
রান আউটে কাটা পড়লেন সাকিব
আকিব ইলিয়াসের সরাসরি থ্রোতে রান আউট হয়ে গেলেন সাকিব.২৯ বলে ৪২ রান করে ফিরে গেলেন বাংলাদেশ ওপেনার। উইকেটে এসেছেন নূরুল হাসান সোহান।

৯টা ৯ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
খোলস থেকে বের হলেন নাঈমও
খোলস থেকে বের হলেন নাঈমও। মোহাম্মদ নাদেমের শট বল পেছনের পায়ে ভর দিয়ে ডিপ মিড উইকেট দিয়ে বল গ্যালারিতে পাঠালেন। ওভারের প্রথম দুই বলে চার হাঁকিয়েছেন সাকিব। দারুণ একটি ওভার পার করল বাংলাদেশ। নাদেমের ১২তম ওভার থেকে এসেছে ১৭ রান। ১২ ওভার শেষে বাংলাদেশের রান ৮৮।
৯টা ৩ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
এগিয়ে নিচ্ছেন সাকিব-নাঈম
উইকেটে থিতু হওয়া সাকিব রান বাড়ানোর চেষ্টা করছেন। আরেক প্রান্তে ৩৩ বলে নাঈমের সংগ্রহ ৩২। পরের ওভারে পেছনে সরে এসে আকিব ইলিয়াসকে তুলে মারলেন সাকিব। ১১ ওভার শেষে বাংলাদেশের রান ২ উইকেটে ৭১।

৮টা ৪৮ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
আবারও জীবন পেলেন নাঈম
ক্যাচ মিস করে নাঈমকে ছয় উপহার দিলেন যতিন্দর সিং। ১৮ রানে জীবন পাওয়া নাঈম ইনিংস কতদূর নিত পারেন সেটিই দেখার বিষয়। নাঈমের সঙ্গে উইকেটে আছেন সাকিব আল হাসান। আবারও জীবন পেলেন নাঈম। মিড অনে এবার ক্যাচ ফেললেন প্রজাপতি। এই প্রজাপতি ক্যাচ ফেলেছিলেন লিটনেরও। ৮ ওভারে দুই উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ সংগ্রহ ৪৫ রান।
৮টা ৩৭ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
পাওয়ার প্লেটা ভালো গেল না বাংলাদেশের
ফাইয়াজ বাট বোলিং করে নিজেই দুর্দান্ত এক ক্যাচ নিলেন মেহেদীর। ৪রানের খাতা খোলার আগেই ফিরে গেলেন তরুণ অলরাউন্ডার। ঘরের মাঠে জিসান মাকসুদদের শরীরী ভাষা দেখার মতো। দুর্দান্ত বোলিংয়ের সঙ্গে ফিল্ডিংয়েও ছাড় দিচ্ছেন না এক চুলও। এদিকে ডাগ আউটে মাহমুদুউল্লাহর কপালে চিন্তার ভাঁজ। পাওয়ার প্লেতে ৪ বোলার ব্যবহার করলেন অধিনায়ক মাকসুদ। এই ছয় ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ২ উইকেটে ২৯।

৮টা ২৬ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
টানা চার, ছয়ে চাপ কমানোর চেষ্টা নাঈমের
ইনিংসের ২১তম বলে প্রথম বাউন্ডারি পেল বাংলাদেশ । কলিমুল্লাহর পরের বলে আবারও তুলে মেরেছেন নাঈম। এবার মিড উইকেট দিয়ে উড়ে গিয়ে বল গ্যালারিতে। এক ছয় এক চারে চতুর্থ ওভারে এসেছে ১০ রান।
৮টা ২২ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
জীবন পেয়ে পরের বলেই আউট লিটন
বিলালের আগের বলেই ডিপ মিড উইকেটে ক্যাচ দিয়েছিলেন লিটন। তবে তালুবন্দী করতে পারেননি কাশিয়াব প্রজাপতি। ৭ বলে ৬ রান করে পরের বলেই এলবিডব্লু হয়ে ফিরে গেলেন বাংলাদেশ ওপেনার। ৩ ওভার শেষে বাংলাদেশের রান ১ উইকেটে ১১।

৮টা ১৩ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
রিভিউ নিয়ে বেঁচে গেলেন লিটন
কলিমুল্লার করা ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারের চতুর্থ বলে লিটন দাসের ব্যাটের কানা ঘেঁসে বল উইকেটরক্ষকের হাতে বল গেলে জোরালো আবেদন করেন ওমানের ফিল্ডাররা। আম্পায়ারও আউটের সংকেত দেন। তবে রিভিউ নিয়ে বেঁচে যান লিটন। কলিমুল্লাহর ওভার থেকে এসেছেচ ৪ রান। প্রথম দুই ওভারে বাংলাদশের সংগ্রহ বিনা উইকেটে ৭ রান।
৮টা ৬ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
পেস দিয়ে আক্রমণ শুরু করেছে ওমান
পেস দিয়ে আক্রমণ শুরু করেছে ওমান। প্রথম ওভারে দারুণ বোলিং করলেন বিলাল খান। দিয়েছেন ৩ রান।
৭টা ৪৫ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ওমানের বিপক্ষে মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ। একাদশে সৌম্য সরকারের জায়গায় দলে ঢুকেছেন মোহাম্মদ নাঈম।
বাংলাদেশ দল: মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (অধিনায়ক), লিটন দাস, মোহাম্মদ নাঈম, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, আফিফ হোসেন, নুরুল হাসান সোহান, শেখ মেহেদী হাসান, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, মোস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদ।

১১টা ৫৮ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
বিশ্বকাপে টিকে থাকল বাংলাদেশ
জয়ের দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ। শেষ উইকেটে খেলছে ওমান। ম্যাচের পুরো নিয়ন্ত্রণ এখন বাংলাদেশের। শেষ ওভারে বোলিংয়ে এসেছেন মোস্তাফিজ। শেষ ওভারে দরকার ৩৮ রান। মোস্তাফিজের দ্বিতীয় বলে চার মারলেও পরের দুটি বলে ব্যাটই ছোঁয়াতে পারলেন না নাদেম।শেষ বলের আগের বলে ছয় হাঁকিয়ে ব্যবধান কমালেন নাদেম। মোস্তাফিজের শেষ ওভারে ওমান তুলতে পেরেছে ১২ রান। বাংলাদেশ ম্যাচ জিতল ২৬ রানে। এই জয়ে সুপার টুয়েলভসের আশা বাঁচিয়ে রাখল বাংলাদেশ।
১১টা ৪৯ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
এবার মোস্তাফিজের জোড়া আঘাত
মোস্তাফিজের বলে পাখির মতো ক্যাচ নিলেন সোহান। ৫ বলে ৫ রান করে ফিরে গেলেন কলিমুল্লাহ। এক বল পরেই ক্যাচ দিলেন ফাইয়াজ। ম্যাচ থেকে ছিটকে গেল ওমান। শেষ উইকেটে ১২ বলে ৪৮ রান দরকার ওমানের।
১১টা ৪২ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
সাকিবের জোড়া আঘাত
আইয়ানকে মাহমুদউল্লাহর হাতে ক্যাচ বানালেন সাকিব। পরের বলে আবারও উইকেট। লং অফে ঠিক একই জায়গায় দাঁড়িয়ে ক্যাচ নিলেন মাহমুদউল্লাহ। হ্যাটট্রিক বলে এক রান নিলেন নাদেম। ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ বাংলাদেশের হাতে। শেষ তিন ওভারে ওমানের দরকার ৪৭ রান।
১১টা ৩৬ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
সন্দীপ গৌড়কে ফেরালেন সাইফউদ্দিন
গুরুত্বপূর্ণ সময়ে দলকে সাফল্য এনে দিলেন সাইফদ্দিন। অফ স্টাম্পের সামান্য বাইরের বল কাভারের ওপর দিয়ে খেলতে গিয়ে টাইমিংয়ে গড়বড় করলেন গৌড়। ক্যাচ নিয়েছেন মুশফিক। শেষ চার ওভারে ওমানের দরকার ৫০ রান। হাতে আছে ৫ উইকেট।
১১টা ২৫ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
যতিন্দর আউট
গলার কাঁটা হয়ে থাকা যতিন্দরকে ফেরালেন সাকিব। যতিন্দরকে উইকেটের পেছনে ক্যাচ বানিয়েছেন সাকিব। ৩৩ বলে ৪০ করে ফিরে গেলেন যতিন্দর। পরের ওভারে এসেছেন মেহেদী। নিজের শেষ ওভারেও ভালো বোলিং করলেন মেহেদী, দিলেন ৬ রান। ৪ ওভারে ১ উইকেট দিয়ে নিয়েছেন ১৪ রান। ম্যাচ জিততে শেষ ৩৬ বোলে ৫৮ রান দরকার ওমানের।
১১টা ১২ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
মেহেদী ফেরালেন মাকসুদকে
মেহেদীর বলে ডিপ স্কয়ার লেগে দুর্দান্ত এক ক্যাচ নিলেন মোস্তাফিজ। মাকসুদ ফিরে গেলেন ১৬ বলে ১২ করে। দারুণ বোলিং করছেন মেহেদী। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে সফল বোলার তিনি। ৩ ওভারে ৮ রান দিয়ে নিয়েছেন ১ উইকেট। ১২ ওভার শেষে ওমানের রান ৩ উইকেটে ৮২।৩০ বলে ৩৮ রান করা যতিন্দর এখনো উইকেটে আছেন।
১১টা ৮ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
১১ ওভারে ৮০
ওমান এখন পর্যন্ত টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ ১৫৭ রান তাড়া করে জিতেছে। আজ তাদের সামনে লক্ষ্যমাত্রা ১৫৪। লক্ষ্য তাড়ায় এখন পর্যন্ত ইতিবাচক ক্রিকেট খেলছে মাকসুদের দল। ১১তম ওভারে তাসকিন দিলেন ১০ রান। দুর্দান্ত টাইমিংয়ে তাসকিনকে স্কয়ার লেগের ওপর দিয়ে ছক্কা হাঁকিয়েছেন মাকসুদ। ১১ ওভার শেষে ওমানের রান ২ উইকেটে ৮০।
১১টা ৩ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
১০ ওভার শেষে এগিয়ে ওমান
জিসান মাকসুদ কিছুটা সময় নিচ্ছেন। ওমানের সেরা দুই ব্যাটার এই মুহূর্তে উইকেটে আছেন। ম্যাচ জিততে হলে দ্রুত ব্রেক থ্রু এনে দিতে হবে কাউকে। এই জুটি দাঁড়িয়ে গেলে বিপদে পড়তে পারে বাংলাদেশ। ১০ ওভার শেষে ওমানের রান ২ উইকেটে ৭০।
১০টা ৫৩ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
চালিয়ে খেলছেন যতিন্দর
ভয়ংকর হয়ে উঠেছেন যতিন্দর। সপ্তম ওভারে সাকিবকে পরপর ৪ ,৬ হাঁকালেন। পরের ওভারে মেহেদী দিলেন ২ রান। ৮ ওভার শেষে ওমানের রান দুই উইকেটে ৫৯।
১০টা ৪৪ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
কি করলেন মাহমুদউল্লাহ!
সহজ সুযোগ হাতছাড়া। মোস্তাফিজকে তুলে মারতে গিয়ে ক্যাচ দিয়েছিলেন যতিন্দর। তালুবন্দী করতে পারলেন না মাহমুদউল্লাহ। ওভারের চতুর্থ বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিলেন প্রজাপতি। চাপে পড়া বাংলাদেশকে স্বস্তি এনে দিলেন মোস্তাফিজ। পাওয়ার প্লেতে ওমানের রান ২ উইকেটে ৪৭। প্রথম ৬ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ছিল ২ উইকেটে ২৯।
১০টা ৪০ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
৫ ওভারে ৪০
চতুর্থ ওভারে সাকিব দিলেন ৭ রান। নিজের দ্বিতীয় ওভারে এসেছেন সাইফউদ্দিন। সাইফদ্দিনের আগের ওভারে রান আউট মিসের সঙ্গে ক্যাচ ফেলেছিলেন মোস্তাফিজ। এই ওভারে সাইফউদ্দিন দিলেন ৭ রান
১০টা ৩৫ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
দুই ওভারে ৬ ওয়াইড
প্রথম দুই ওভারে ৬ ওয়াইড দিয়েছেন তাসকিন- মোস্তাফিজ। দ্বিতীয় ওভারেই মোস্তাফিজ দিয়েছেন ৫টি। তৃতীয় ওভারে এসে সাইফউদ্দিন অবশ্য ২ রান দিয়ে রানের চাকা কিছুটা শ্লথ করে দিলেন।
১০টা ২০ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
শুরুতেই সাফল্য এনে দিলেন মোস্তাফিজ
ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে বোলিংয়ে এসেই দলকে সাফল্য এনে দিলেন মোস্তাফিজ। সামান্য সুইং করা ভেতরে ঢোকা বলে এলবিডব্লু হয়ে ফিরে গেলেন আকিব ইলিয়াস। আম্পায়ারের এলবিডব্লুর সিদ্ধান্ত আকিব রিভিউ করেছিলেন সঙ্গে সঙ্গেই, তবে লাভ হয়নি। ব্যাটে লাগার আগে প্যাডে আঘাত করায় আউট হয়ে ফিরে যেতে হলো। ওভারের পঞ্চম বলে ফ্লিক করে মোস্তাফিজকে গ্যলারিতে আছড়ে ফেললেন প্রজাপতি। ২ ওভার শেষে ওমানের রান ১ উইকেটে ২৪।
১০টা ১ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
ওমানকে ১৫৪ রানের লক্ষ্য দিল বাংলাদেশ
শেষ ওভারে বিলালের বলে বোল্ড হয়ে গেলেন মাহমুদউল্লাহ। ১০ বলে ১৭ করে ফিরে গেলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। দারুণ বোলিং করছেন বিলাল। শেষ বলে ক্যাচ দিলেন মোস্তাফিজ। ১৫৩ রানে অলআউট হয়ে গেল বাংলাদশ।
৯টা ৫২ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
ফিরে গেলেন মুশফিক-সাইফউদ্দিন
ব্যাটিং অর্ডারের ওঠানামা করে খুব একটা লাভ হলো না বাংলাদেশের। ৮ নম্বরে নামা মুশফিক ৬ রান করে ক্যাচ দিলেন উইকেটের পেছনে। এর আগে ওপরের দিকে নামা সোহান, আফিফরাও ব্যর্থ হয়েছেন। এবার উইকেটে এসে ফাইয়াজের ইনসুইংয়ে ধরা খেলেন সাইফউদ্দিনও। ক্যাচ দিয়েছেন লং অফে জাতিন্দরের হাতে।
৯টা ৩৯ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
দুইবার জীবন পাওয়া নাঈম এবার আউট
দুইবার জীবন পাওয়া নাঈম আউট হলেন ৫০ বলে ৬৪ করে। কলিমুল্লাহর বলে আইয়ান খানের হাতে ক্যাচ দিলেন বাংলাদেশ ওপেনার। আট নম্বরে ব্যাটিংয়ে এলেন মুশফিক। ১৭ ওভার শেষে বাংলাদেশের রান ৬ উইকেটে ১২৭।
৯টা ৩৭ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
১ রানেই শেষ আফিফ
আজকে পারলেন না আফিফ হোসেন। কলিমুল্লাহকে তুলে মারতে গিয়ে ক্যাচ দিলেন যতিন্দর সিংয়ের হাতে। ৫ বলে ১ রান করে ফিরে গেলেন আফিফ।

৯টা ২৫ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
ক্যাচ দিলেন সোহান
দুইবার জীবন পাওয়া নাঈম বাউন্ডারি হাঁকিয়ে টি-টোয়েন্টিতে তৃতীয় ফিফটি তুলে নিলেন। তবে পরের ওভারে ৪ বলে ৩ করে ক্যাচ দিয়ে ফিরে গেলেন সোহান। ১৫ ওভার শেষে বাংলাদেশের রান ৪ উইকেটে ১১২।
৯টা ১৫ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
রান আউটে কাটা পড়লেন সাকিব
আকিব ইলিয়াসের সরাসরি থ্রোতে রান আউট হয়ে গেলেন সাকিব.২৯ বলে ৪২ রান করে ফিরে গেলেন বাংলাদেশ ওপেনার। উইকেটে এসেছেন নূরুল হাসান সোহান।

৯টা ৯ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
খোলস থেকে বের হলেন নাঈমও
খোলস থেকে বের হলেন নাঈমও। মোহাম্মদ নাদেমের শট বল পেছনের পায়ে ভর দিয়ে ডিপ মিড উইকেট দিয়ে বল গ্যালারিতে পাঠালেন। ওভারের প্রথম দুই বলে চার হাঁকিয়েছেন সাকিব। দারুণ একটি ওভার পার করল বাংলাদেশ। নাদেমের ১২তম ওভার থেকে এসেছে ১৭ রান। ১২ ওভার শেষে বাংলাদেশের রান ৮৮।
৯টা ৩ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
এগিয়ে নিচ্ছেন সাকিব-নাঈম
উইকেটে থিতু হওয়া সাকিব রান বাড়ানোর চেষ্টা করছেন। আরেক প্রান্তে ৩৩ বলে নাঈমের সংগ্রহ ৩২। পরের ওভারে পেছনে সরে এসে আকিব ইলিয়াসকে তুলে মারলেন সাকিব। ১১ ওভার শেষে বাংলাদেশের রান ২ উইকেটে ৭১।

৮টা ৪৮ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
আবারও জীবন পেলেন নাঈম
ক্যাচ মিস করে নাঈমকে ছয় উপহার দিলেন যতিন্দর সিং। ১৮ রানে জীবন পাওয়া নাঈম ইনিংস কতদূর নিত পারেন সেটিই দেখার বিষয়। নাঈমের সঙ্গে উইকেটে আছেন সাকিব আল হাসান। আবারও জীবন পেলেন নাঈম। মিড অনে এবার ক্যাচ ফেললেন প্রজাপতি। এই প্রজাপতি ক্যাচ ফেলেছিলেন লিটনেরও। ৮ ওভারে দুই উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ সংগ্রহ ৪৫ রান।
৮টা ৩৭ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
পাওয়ার প্লেটা ভালো গেল না বাংলাদেশের
ফাইয়াজ বাট বোলিং করে নিজেই দুর্দান্ত এক ক্যাচ নিলেন মেহেদীর। ৪রানের খাতা খোলার আগেই ফিরে গেলেন তরুণ অলরাউন্ডার। ঘরের মাঠে জিসান মাকসুদদের শরীরী ভাষা দেখার মতো। দুর্দান্ত বোলিংয়ের সঙ্গে ফিল্ডিংয়েও ছাড় দিচ্ছেন না এক চুলও। এদিকে ডাগ আউটে মাহমুদুউল্লাহর কপালে চিন্তার ভাঁজ। পাওয়ার প্লেতে ৪ বোলার ব্যবহার করলেন অধিনায়ক মাকসুদ। এই ছয় ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ২ উইকেটে ২৯।

৮টা ২৬ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
টানা চার, ছয়ে চাপ কমানোর চেষ্টা নাঈমের
ইনিংসের ২১তম বলে প্রথম বাউন্ডারি পেল বাংলাদেশ । কলিমুল্লাহর পরের বলে আবারও তুলে মেরেছেন নাঈম। এবার মিড উইকেট দিয়ে উড়ে গিয়ে বল গ্যালারিতে। এক ছয় এক চারে চতুর্থ ওভারে এসেছে ১০ রান।
৮টা ২২ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
জীবন পেয়ে পরের বলেই আউট লিটন
বিলালের আগের বলেই ডিপ মিড উইকেটে ক্যাচ দিয়েছিলেন লিটন। তবে তালুবন্দী করতে পারেননি কাশিয়াব প্রজাপতি। ৭ বলে ৬ রান করে পরের বলেই এলবিডব্লু হয়ে ফিরে গেলেন বাংলাদেশ ওপেনার। ৩ ওভার শেষে বাংলাদেশের রান ১ উইকেটে ১১।

৮টা ১৩ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
রিভিউ নিয়ে বেঁচে গেলেন লিটন
কলিমুল্লার করা ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারের চতুর্থ বলে লিটন দাসের ব্যাটের কানা ঘেঁসে বল উইকেটরক্ষকের হাতে বল গেলে জোরালো আবেদন করেন ওমানের ফিল্ডাররা। আম্পায়ারও আউটের সংকেত দেন। তবে রিভিউ নিয়ে বেঁচে যান লিটন। কলিমুল্লাহর ওভার থেকে এসেছেচ ৪ রান। প্রথম দুই ওভারে বাংলাদশের সংগ্রহ বিনা উইকেটে ৭ রান।
৮টা ৬ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
পেস দিয়ে আক্রমণ শুরু করেছে ওমান
পেস দিয়ে আক্রমণ শুরু করেছে ওমান। প্রথম ওভারে দারুণ বোলিং করলেন বিলাল খান। দিয়েছেন ৩ রান।
৭টা ৪৫ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ওমানের বিপক্ষে মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ। একাদশে সৌম্য সরকারের জায়গায় দলে ঢুকেছেন মোহাম্মদ নাঈম।
বাংলাদেশ দল: মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (অধিনায়ক), লিটন দাস, মোহাম্মদ নাঈম, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, আফিফ হোসেন, নুরুল হাসান সোহান, শেখ মেহেদী হাসান, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, মোস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদ।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

১১টা ৫৮ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
বিশ্বকাপে টিকে থাকল বাংলাদেশ
জয়ের দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ। শেষ উইকেটে খেলছে ওমান। ম্যাচের পুরো নিয়ন্ত্রণ এখন বাংলাদেশের। শেষ ওভারে বোলিংয়ে এসেছেন মোস্তাফিজ। শেষ ওভারে দরকার ৩৮ রান। মোস্তাফিজের দ্বিতীয় বলে চার মারলেও পরের দুটি বলে ব্যাটই ছোঁয়াতে পারলেন না নাদেম।শেষ বলের আগের বলে ছয় হাঁকিয়ে ব্যবধান কমালেন নাদেম। মোস্তাফিজের শেষ ওভারে ওমান তুলতে পেরেছে ১২ রান। বাংলাদেশ ম্যাচ জিতল ২৬ রানে। এই জয়ে সুপার টুয়েলভসের আশা বাঁচিয়ে রাখল বাংলাদেশ।
১১টা ৪৯ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
এবার মোস্তাফিজের জোড়া আঘাত
মোস্তাফিজের বলে পাখির মতো ক্যাচ নিলেন সোহান। ৫ বলে ৫ রান করে ফিরে গেলেন কলিমুল্লাহ। এক বল পরেই ক্যাচ দিলেন ফাইয়াজ। ম্যাচ থেকে ছিটকে গেল ওমান। শেষ উইকেটে ১২ বলে ৪৮ রান দরকার ওমানের।
১১টা ৪২ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
সাকিবের জোড়া আঘাত
আইয়ানকে মাহমুদউল্লাহর হাতে ক্যাচ বানালেন সাকিব। পরের বলে আবারও উইকেট। লং অফে ঠিক একই জায়গায় দাঁড়িয়ে ক্যাচ নিলেন মাহমুদউল্লাহ। হ্যাটট্রিক বলে এক রান নিলেন নাদেম। ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ বাংলাদেশের হাতে। শেষ তিন ওভারে ওমানের দরকার ৪৭ রান।
১১টা ৩৬ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
সন্দীপ গৌড়কে ফেরালেন সাইফউদ্দিন
গুরুত্বপূর্ণ সময়ে দলকে সাফল্য এনে দিলেন সাইফদ্দিন। অফ স্টাম্পের সামান্য বাইরের বল কাভারের ওপর দিয়ে খেলতে গিয়ে টাইমিংয়ে গড়বড় করলেন গৌড়। ক্যাচ নিয়েছেন মুশফিক। শেষ চার ওভারে ওমানের দরকার ৫০ রান। হাতে আছে ৫ উইকেট।
১১টা ২৫ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
যতিন্দর আউট
গলার কাঁটা হয়ে থাকা যতিন্দরকে ফেরালেন সাকিব। যতিন্দরকে উইকেটের পেছনে ক্যাচ বানিয়েছেন সাকিব। ৩৩ বলে ৪০ করে ফিরে গেলেন যতিন্দর। পরের ওভারে এসেছেন মেহেদী। নিজের শেষ ওভারেও ভালো বোলিং করলেন মেহেদী, দিলেন ৬ রান। ৪ ওভারে ১ উইকেট দিয়ে নিয়েছেন ১৪ রান। ম্যাচ জিততে শেষ ৩৬ বোলে ৫৮ রান দরকার ওমানের।
১১টা ১২ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
মেহেদী ফেরালেন মাকসুদকে
মেহেদীর বলে ডিপ স্কয়ার লেগে দুর্দান্ত এক ক্যাচ নিলেন মোস্তাফিজ। মাকসুদ ফিরে গেলেন ১৬ বলে ১২ করে। দারুণ বোলিং করছেন মেহেদী। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে সফল বোলার তিনি। ৩ ওভারে ৮ রান দিয়ে নিয়েছেন ১ উইকেট। ১২ ওভার শেষে ওমানের রান ৩ উইকেটে ৮২।৩০ বলে ৩৮ রান করা যতিন্দর এখনো উইকেটে আছেন।
১১টা ৮ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
১১ ওভারে ৮০
ওমান এখন পর্যন্ত টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ ১৫৭ রান তাড়া করে জিতেছে। আজ তাদের সামনে লক্ষ্যমাত্রা ১৫৪। লক্ষ্য তাড়ায় এখন পর্যন্ত ইতিবাচক ক্রিকেট খেলছে মাকসুদের দল। ১১তম ওভারে তাসকিন দিলেন ১০ রান। দুর্দান্ত টাইমিংয়ে তাসকিনকে স্কয়ার লেগের ওপর দিয়ে ছক্কা হাঁকিয়েছেন মাকসুদ। ১১ ওভার শেষে ওমানের রান ২ উইকেটে ৮০।
১১টা ৩ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
১০ ওভার শেষে এগিয়ে ওমান
জিসান মাকসুদ কিছুটা সময় নিচ্ছেন। ওমানের সেরা দুই ব্যাটার এই মুহূর্তে উইকেটে আছেন। ম্যাচ জিততে হলে দ্রুত ব্রেক থ্রু এনে দিতে হবে কাউকে। এই জুটি দাঁড়িয়ে গেলে বিপদে পড়তে পারে বাংলাদেশ। ১০ ওভার শেষে ওমানের রান ২ উইকেটে ৭০।
১০টা ৫৩ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
চালিয়ে খেলছেন যতিন্দর
ভয়ংকর হয়ে উঠেছেন যতিন্দর। সপ্তম ওভারে সাকিবকে পরপর ৪ ,৬ হাঁকালেন। পরের ওভারে মেহেদী দিলেন ২ রান। ৮ ওভার শেষে ওমানের রান দুই উইকেটে ৫৯।
১০টা ৪৪ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
কি করলেন মাহমুদউল্লাহ!
সহজ সুযোগ হাতছাড়া। মোস্তাফিজকে তুলে মারতে গিয়ে ক্যাচ দিয়েছিলেন যতিন্দর। তালুবন্দী করতে পারলেন না মাহমুদউল্লাহ। ওভারের চতুর্থ বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিলেন প্রজাপতি। চাপে পড়া বাংলাদেশকে স্বস্তি এনে দিলেন মোস্তাফিজ। পাওয়ার প্লেতে ওমানের রান ২ উইকেটে ৪৭। প্রথম ৬ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ছিল ২ উইকেটে ২৯।
১০টা ৪০ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
৫ ওভারে ৪০
চতুর্থ ওভারে সাকিব দিলেন ৭ রান। নিজের দ্বিতীয় ওভারে এসেছেন সাইফউদ্দিন। সাইফদ্দিনের আগের ওভারে রান আউট মিসের সঙ্গে ক্যাচ ফেলেছিলেন মোস্তাফিজ। এই ওভারে সাইফউদ্দিন দিলেন ৭ রান
১০টা ৩৫ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
দুই ওভারে ৬ ওয়াইড
প্রথম দুই ওভারে ৬ ওয়াইড দিয়েছেন তাসকিন- মোস্তাফিজ। দ্বিতীয় ওভারেই মোস্তাফিজ দিয়েছেন ৫টি। তৃতীয় ওভারে এসে সাইফউদ্দিন অবশ্য ২ রান দিয়ে রানের চাকা কিছুটা শ্লথ করে দিলেন।
১০টা ২০ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
শুরুতেই সাফল্য এনে দিলেন মোস্তাফিজ
ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে বোলিংয়ে এসেই দলকে সাফল্য এনে দিলেন মোস্তাফিজ। সামান্য সুইং করা ভেতরে ঢোকা বলে এলবিডব্লু হয়ে ফিরে গেলেন আকিব ইলিয়াস। আম্পায়ারের এলবিডব্লুর সিদ্ধান্ত আকিব রিভিউ করেছিলেন সঙ্গে সঙ্গেই, তবে লাভ হয়নি। ব্যাটে লাগার আগে প্যাডে আঘাত করায় আউট হয়ে ফিরে যেতে হলো। ওভারের পঞ্চম বলে ফ্লিক করে মোস্তাফিজকে গ্যলারিতে আছড়ে ফেললেন প্রজাপতি। ২ ওভার শেষে ওমানের রান ১ উইকেটে ২৪।
১০টা ১ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
ওমানকে ১৫৪ রানের লক্ষ্য দিল বাংলাদেশ
শেষ ওভারে বিলালের বলে বোল্ড হয়ে গেলেন মাহমুদউল্লাহ। ১০ বলে ১৭ করে ফিরে গেলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। দারুণ বোলিং করছেন বিলাল। শেষ বলে ক্যাচ দিলেন মোস্তাফিজ। ১৫৩ রানে অলআউট হয়ে গেল বাংলাদশ।
৯টা ৫২ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
ফিরে গেলেন মুশফিক-সাইফউদ্দিন
ব্যাটিং অর্ডারের ওঠানামা করে খুব একটা লাভ হলো না বাংলাদেশের। ৮ নম্বরে নামা মুশফিক ৬ রান করে ক্যাচ দিলেন উইকেটের পেছনে। এর আগে ওপরের দিকে নামা সোহান, আফিফরাও ব্যর্থ হয়েছেন। এবার উইকেটে এসে ফাইয়াজের ইনসুইংয়ে ধরা খেলেন সাইফউদ্দিনও। ক্যাচ দিয়েছেন লং অফে জাতিন্দরের হাতে।
৯টা ৩৯ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
দুইবার জীবন পাওয়া নাঈম এবার আউট
দুইবার জীবন পাওয়া নাঈম আউট হলেন ৫০ বলে ৬৪ করে। কলিমুল্লাহর বলে আইয়ান খানের হাতে ক্যাচ দিলেন বাংলাদেশ ওপেনার। আট নম্বরে ব্যাটিংয়ে এলেন মুশফিক। ১৭ ওভার শেষে বাংলাদেশের রান ৬ উইকেটে ১২৭।
৯টা ৩৭ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
১ রানেই শেষ আফিফ
আজকে পারলেন না আফিফ হোসেন। কলিমুল্লাহকে তুলে মারতে গিয়ে ক্যাচ দিলেন যতিন্দর সিংয়ের হাতে। ৫ বলে ১ রান করে ফিরে গেলেন আফিফ।

৯টা ২৫ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
ক্যাচ দিলেন সোহান
দুইবার জীবন পাওয়া নাঈম বাউন্ডারি হাঁকিয়ে টি-টোয়েন্টিতে তৃতীয় ফিফটি তুলে নিলেন। তবে পরের ওভারে ৪ বলে ৩ করে ক্যাচ দিয়ে ফিরে গেলেন সোহান। ১৫ ওভার শেষে বাংলাদেশের রান ৪ উইকেটে ১১২।
৯টা ১৫ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
রান আউটে কাটা পড়লেন সাকিব
আকিব ইলিয়াসের সরাসরি থ্রোতে রান আউট হয়ে গেলেন সাকিব.২৯ বলে ৪২ রান করে ফিরে গেলেন বাংলাদেশ ওপেনার। উইকেটে এসেছেন নূরুল হাসান সোহান।

৯টা ৯ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
খোলস থেকে বের হলেন নাঈমও
খোলস থেকে বের হলেন নাঈমও। মোহাম্মদ নাদেমের শট বল পেছনের পায়ে ভর দিয়ে ডিপ মিড উইকেট দিয়ে বল গ্যালারিতে পাঠালেন। ওভারের প্রথম দুই বলে চার হাঁকিয়েছেন সাকিব। দারুণ একটি ওভার পার করল বাংলাদেশ। নাদেমের ১২তম ওভার থেকে এসেছে ১৭ রান। ১২ ওভার শেষে বাংলাদেশের রান ৮৮।
৯টা ৩ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
এগিয়ে নিচ্ছেন সাকিব-নাঈম
উইকেটে থিতু হওয়া সাকিব রান বাড়ানোর চেষ্টা করছেন। আরেক প্রান্তে ৩৩ বলে নাঈমের সংগ্রহ ৩২। পরের ওভারে পেছনে সরে এসে আকিব ইলিয়াসকে তুলে মারলেন সাকিব। ১১ ওভার শেষে বাংলাদেশের রান ২ উইকেটে ৭১।

৮টা ৪৮ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
আবারও জীবন পেলেন নাঈম
ক্যাচ মিস করে নাঈমকে ছয় উপহার দিলেন যতিন্দর সিং। ১৮ রানে জীবন পাওয়া নাঈম ইনিংস কতদূর নিত পারেন সেটিই দেখার বিষয়। নাঈমের সঙ্গে উইকেটে আছেন সাকিব আল হাসান। আবারও জীবন পেলেন নাঈম। মিড অনে এবার ক্যাচ ফেললেন প্রজাপতি। এই প্রজাপতি ক্যাচ ফেলেছিলেন লিটনেরও। ৮ ওভারে দুই উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ সংগ্রহ ৪৫ রান।
৮টা ৩৭ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
পাওয়ার প্লেটা ভালো গেল না বাংলাদেশের
ফাইয়াজ বাট বোলিং করে নিজেই দুর্দান্ত এক ক্যাচ নিলেন মেহেদীর। ৪রানের খাতা খোলার আগেই ফিরে গেলেন তরুণ অলরাউন্ডার। ঘরের মাঠে জিসান মাকসুদদের শরীরী ভাষা দেখার মতো। দুর্দান্ত বোলিংয়ের সঙ্গে ফিল্ডিংয়েও ছাড় দিচ্ছেন না এক চুলও। এদিকে ডাগ আউটে মাহমুদুউল্লাহর কপালে চিন্তার ভাঁজ। পাওয়ার প্লেতে ৪ বোলার ব্যবহার করলেন অধিনায়ক মাকসুদ। এই ছয় ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ২ উইকেটে ২৯।

৮টা ২৬ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
টানা চার, ছয়ে চাপ কমানোর চেষ্টা নাঈমের
ইনিংসের ২১তম বলে প্রথম বাউন্ডারি পেল বাংলাদেশ । কলিমুল্লাহর পরের বলে আবারও তুলে মেরেছেন নাঈম। এবার মিড উইকেট দিয়ে উড়ে গিয়ে বল গ্যালারিতে। এক ছয় এক চারে চতুর্থ ওভারে এসেছে ১০ রান।
৮টা ২২ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
জীবন পেয়ে পরের বলেই আউট লিটন
বিলালের আগের বলেই ডিপ মিড উইকেটে ক্যাচ দিয়েছিলেন লিটন। তবে তালুবন্দী করতে পারেননি কাশিয়াব প্রজাপতি। ৭ বলে ৬ রান করে পরের বলেই এলবিডব্লু হয়ে ফিরে গেলেন বাংলাদেশ ওপেনার। ৩ ওভার শেষে বাংলাদেশের রান ১ উইকেটে ১১।

৮টা ১৩ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
রিভিউ নিয়ে বেঁচে গেলেন লিটন
কলিমুল্লার করা ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারের চতুর্থ বলে লিটন দাসের ব্যাটের কানা ঘেঁসে বল উইকেটরক্ষকের হাতে বল গেলে জোরালো আবেদন করেন ওমানের ফিল্ডাররা। আম্পায়ারও আউটের সংকেত দেন। তবে রিভিউ নিয়ে বেঁচে যান লিটন। কলিমুল্লাহর ওভার থেকে এসেছেচ ৪ রান। প্রথম দুই ওভারে বাংলাদশের সংগ্রহ বিনা উইকেটে ৭ রান।
৮টা ৬ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
পেস দিয়ে আক্রমণ শুরু করেছে ওমান
পেস দিয়ে আক্রমণ শুরু করেছে ওমান। প্রথম ওভারে দারুণ বোলিং করলেন বিলাল খান। দিয়েছেন ৩ রান।
৭টা ৪৫ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ওমানের বিপক্ষে মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ। একাদশে সৌম্য সরকারের জায়গায় দলে ঢুকেছেন মোহাম্মদ নাঈম।
বাংলাদেশ দল: মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (অধিনায়ক), লিটন দাস, মোহাম্মদ নাঈম, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, আফিফ হোসেন, নুরুল হাসান সোহান, শেখ মেহেদী হাসান, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, মোস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদ।

১১টা ৫৮ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
বিশ্বকাপে টিকে থাকল বাংলাদেশ
জয়ের দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ। শেষ উইকেটে খেলছে ওমান। ম্যাচের পুরো নিয়ন্ত্রণ এখন বাংলাদেশের। শেষ ওভারে বোলিংয়ে এসেছেন মোস্তাফিজ। শেষ ওভারে দরকার ৩৮ রান। মোস্তাফিজের দ্বিতীয় বলে চার মারলেও পরের দুটি বলে ব্যাটই ছোঁয়াতে পারলেন না নাদেম।শেষ বলের আগের বলে ছয় হাঁকিয়ে ব্যবধান কমালেন নাদেম। মোস্তাফিজের শেষ ওভারে ওমান তুলতে পেরেছে ১২ রান। বাংলাদেশ ম্যাচ জিতল ২৬ রানে। এই জয়ে সুপার টুয়েলভসের আশা বাঁচিয়ে রাখল বাংলাদেশ।
১১টা ৪৯ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
এবার মোস্তাফিজের জোড়া আঘাত
মোস্তাফিজের বলে পাখির মতো ক্যাচ নিলেন সোহান। ৫ বলে ৫ রান করে ফিরে গেলেন কলিমুল্লাহ। এক বল পরেই ক্যাচ দিলেন ফাইয়াজ। ম্যাচ থেকে ছিটকে গেল ওমান। শেষ উইকেটে ১২ বলে ৪৮ রান দরকার ওমানের।
১১টা ৪২ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
সাকিবের জোড়া আঘাত
আইয়ানকে মাহমুদউল্লাহর হাতে ক্যাচ বানালেন সাকিব। পরের বলে আবারও উইকেট। লং অফে ঠিক একই জায়গায় দাঁড়িয়ে ক্যাচ নিলেন মাহমুদউল্লাহ। হ্যাটট্রিক বলে এক রান নিলেন নাদেম। ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ বাংলাদেশের হাতে। শেষ তিন ওভারে ওমানের দরকার ৪৭ রান।
১১টা ৩৬ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
সন্দীপ গৌড়কে ফেরালেন সাইফউদ্দিন
গুরুত্বপূর্ণ সময়ে দলকে সাফল্য এনে দিলেন সাইফদ্দিন। অফ স্টাম্পের সামান্য বাইরের বল কাভারের ওপর দিয়ে খেলতে গিয়ে টাইমিংয়ে গড়বড় করলেন গৌড়। ক্যাচ নিয়েছেন মুশফিক। শেষ চার ওভারে ওমানের দরকার ৫০ রান। হাতে আছে ৫ উইকেট।
১১টা ২৫ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
যতিন্দর আউট
গলার কাঁটা হয়ে থাকা যতিন্দরকে ফেরালেন সাকিব। যতিন্দরকে উইকেটের পেছনে ক্যাচ বানিয়েছেন সাকিব। ৩৩ বলে ৪০ করে ফিরে গেলেন যতিন্দর। পরের ওভারে এসেছেন মেহেদী। নিজের শেষ ওভারেও ভালো বোলিং করলেন মেহেদী, দিলেন ৬ রান। ৪ ওভারে ১ উইকেট দিয়ে নিয়েছেন ১৪ রান। ম্যাচ জিততে শেষ ৩৬ বোলে ৫৮ রান দরকার ওমানের।
১১টা ১২ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
মেহেদী ফেরালেন মাকসুদকে
মেহেদীর বলে ডিপ স্কয়ার লেগে দুর্দান্ত এক ক্যাচ নিলেন মোস্তাফিজ। মাকসুদ ফিরে গেলেন ১৬ বলে ১২ করে। দারুণ বোলিং করছেন মেহেদী। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে সফল বোলার তিনি। ৩ ওভারে ৮ রান দিয়ে নিয়েছেন ১ উইকেট। ১২ ওভার শেষে ওমানের রান ৩ উইকেটে ৮২।৩০ বলে ৩৮ রান করা যতিন্দর এখনো উইকেটে আছেন।
১১টা ৮ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
১১ ওভারে ৮০
ওমান এখন পর্যন্ত টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ ১৫৭ রান তাড়া করে জিতেছে। আজ তাদের সামনে লক্ষ্যমাত্রা ১৫৪। লক্ষ্য তাড়ায় এখন পর্যন্ত ইতিবাচক ক্রিকেট খেলছে মাকসুদের দল। ১১তম ওভারে তাসকিন দিলেন ১০ রান। দুর্দান্ত টাইমিংয়ে তাসকিনকে স্কয়ার লেগের ওপর দিয়ে ছক্কা হাঁকিয়েছেন মাকসুদ। ১১ ওভার শেষে ওমানের রান ২ উইকেটে ৮০।
১১টা ৩ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
১০ ওভার শেষে এগিয়ে ওমান
জিসান মাকসুদ কিছুটা সময় নিচ্ছেন। ওমানের সেরা দুই ব্যাটার এই মুহূর্তে উইকেটে আছেন। ম্যাচ জিততে হলে দ্রুত ব্রেক থ্রু এনে দিতে হবে কাউকে। এই জুটি দাঁড়িয়ে গেলে বিপদে পড়তে পারে বাংলাদেশ। ১০ ওভার শেষে ওমানের রান ২ উইকেটে ৭০।
১০টা ৫৩ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
চালিয়ে খেলছেন যতিন্দর
ভয়ংকর হয়ে উঠেছেন যতিন্দর। সপ্তম ওভারে সাকিবকে পরপর ৪ ,৬ হাঁকালেন। পরের ওভারে মেহেদী দিলেন ২ রান। ৮ ওভার শেষে ওমানের রান দুই উইকেটে ৫৯।
১০টা ৪৪ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
কি করলেন মাহমুদউল্লাহ!
সহজ সুযোগ হাতছাড়া। মোস্তাফিজকে তুলে মারতে গিয়ে ক্যাচ দিয়েছিলেন যতিন্দর। তালুবন্দী করতে পারলেন না মাহমুদউল্লাহ। ওভারের চতুর্থ বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিলেন প্রজাপতি। চাপে পড়া বাংলাদেশকে স্বস্তি এনে দিলেন মোস্তাফিজ। পাওয়ার প্লেতে ওমানের রান ২ উইকেটে ৪৭। প্রথম ৬ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ছিল ২ উইকেটে ২৯।
১০টা ৪০ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
৫ ওভারে ৪০
চতুর্থ ওভারে সাকিব দিলেন ৭ রান। নিজের দ্বিতীয় ওভারে এসেছেন সাইফউদ্দিন। সাইফদ্দিনের আগের ওভারে রান আউট মিসের সঙ্গে ক্যাচ ফেলেছিলেন মোস্তাফিজ। এই ওভারে সাইফউদ্দিন দিলেন ৭ রান
১০টা ৩৫ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
দুই ওভারে ৬ ওয়াইড
প্রথম দুই ওভারে ৬ ওয়াইড দিয়েছেন তাসকিন- মোস্তাফিজ। দ্বিতীয় ওভারেই মোস্তাফিজ দিয়েছেন ৫টি। তৃতীয় ওভারে এসে সাইফউদ্দিন অবশ্য ২ রান দিয়ে রানের চাকা কিছুটা শ্লথ করে দিলেন।
১০টা ২০ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
শুরুতেই সাফল্য এনে দিলেন মোস্তাফিজ
ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে বোলিংয়ে এসেই দলকে সাফল্য এনে দিলেন মোস্তাফিজ। সামান্য সুইং করা ভেতরে ঢোকা বলে এলবিডব্লু হয়ে ফিরে গেলেন আকিব ইলিয়াস। আম্পায়ারের এলবিডব্লুর সিদ্ধান্ত আকিব রিভিউ করেছিলেন সঙ্গে সঙ্গেই, তবে লাভ হয়নি। ব্যাটে লাগার আগে প্যাডে আঘাত করায় আউট হয়ে ফিরে যেতে হলো। ওভারের পঞ্চম বলে ফ্লিক করে মোস্তাফিজকে গ্যলারিতে আছড়ে ফেললেন প্রজাপতি। ২ ওভার শেষে ওমানের রান ১ উইকেটে ২৪।
১০টা ১ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
ওমানকে ১৫৪ রানের লক্ষ্য দিল বাংলাদেশ
শেষ ওভারে বিলালের বলে বোল্ড হয়ে গেলেন মাহমুদউল্লাহ। ১০ বলে ১৭ করে ফিরে গেলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। দারুণ বোলিং করছেন বিলাল। শেষ বলে ক্যাচ দিলেন মোস্তাফিজ। ১৫৩ রানে অলআউট হয়ে গেল বাংলাদশ।
৯টা ৫২ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
ফিরে গেলেন মুশফিক-সাইফউদ্দিন
ব্যাটিং অর্ডারের ওঠানামা করে খুব একটা লাভ হলো না বাংলাদেশের। ৮ নম্বরে নামা মুশফিক ৬ রান করে ক্যাচ দিলেন উইকেটের পেছনে। এর আগে ওপরের দিকে নামা সোহান, আফিফরাও ব্যর্থ হয়েছেন। এবার উইকেটে এসে ফাইয়াজের ইনসুইংয়ে ধরা খেলেন সাইফউদ্দিনও। ক্যাচ দিয়েছেন লং অফে জাতিন্দরের হাতে।
৯টা ৩৯ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
দুইবার জীবন পাওয়া নাঈম এবার আউট
দুইবার জীবন পাওয়া নাঈম আউট হলেন ৫০ বলে ৬৪ করে। কলিমুল্লাহর বলে আইয়ান খানের হাতে ক্যাচ দিলেন বাংলাদেশ ওপেনার। আট নম্বরে ব্যাটিংয়ে এলেন মুশফিক। ১৭ ওভার শেষে বাংলাদেশের রান ৬ উইকেটে ১২৭।
৯টা ৩৭ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
১ রানেই শেষ আফিফ
আজকে পারলেন না আফিফ হোসেন। কলিমুল্লাহকে তুলে মারতে গিয়ে ক্যাচ দিলেন যতিন্দর সিংয়ের হাতে। ৫ বলে ১ রান করে ফিরে গেলেন আফিফ।

৯টা ২৫ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
ক্যাচ দিলেন সোহান
দুইবার জীবন পাওয়া নাঈম বাউন্ডারি হাঁকিয়ে টি-টোয়েন্টিতে তৃতীয় ফিফটি তুলে নিলেন। তবে পরের ওভারে ৪ বলে ৩ করে ক্যাচ দিয়ে ফিরে গেলেন সোহান। ১৫ ওভার শেষে বাংলাদেশের রান ৪ উইকেটে ১১২।
৯টা ১৫ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
রান আউটে কাটা পড়লেন সাকিব
আকিব ইলিয়াসের সরাসরি থ্রোতে রান আউট হয়ে গেলেন সাকিব.২৯ বলে ৪২ রান করে ফিরে গেলেন বাংলাদেশ ওপেনার। উইকেটে এসেছেন নূরুল হাসান সোহান।

৯টা ৯ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
খোলস থেকে বের হলেন নাঈমও
খোলস থেকে বের হলেন নাঈমও। মোহাম্মদ নাদেমের শট বল পেছনের পায়ে ভর দিয়ে ডিপ মিড উইকেট দিয়ে বল গ্যালারিতে পাঠালেন। ওভারের প্রথম দুই বলে চার হাঁকিয়েছেন সাকিব। দারুণ একটি ওভার পার করল বাংলাদেশ। নাদেমের ১২তম ওভার থেকে এসেছে ১৭ রান। ১২ ওভার শেষে বাংলাদেশের রান ৮৮।
৯টা ৩ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
এগিয়ে নিচ্ছেন সাকিব-নাঈম
উইকেটে থিতু হওয়া সাকিব রান বাড়ানোর চেষ্টা করছেন। আরেক প্রান্তে ৩৩ বলে নাঈমের সংগ্রহ ৩২। পরের ওভারে পেছনে সরে এসে আকিব ইলিয়াসকে তুলে মারলেন সাকিব। ১১ ওভার শেষে বাংলাদেশের রান ২ উইকেটে ৭১।

৮টা ৪৮ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
আবারও জীবন পেলেন নাঈম
ক্যাচ মিস করে নাঈমকে ছয় উপহার দিলেন যতিন্দর সিং। ১৮ রানে জীবন পাওয়া নাঈম ইনিংস কতদূর নিত পারেন সেটিই দেখার বিষয়। নাঈমের সঙ্গে উইকেটে আছেন সাকিব আল হাসান। আবারও জীবন পেলেন নাঈম। মিড অনে এবার ক্যাচ ফেললেন প্রজাপতি। এই প্রজাপতি ক্যাচ ফেলেছিলেন লিটনেরও। ৮ ওভারে দুই উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ সংগ্রহ ৪৫ রান।
৮টা ৩৭ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
পাওয়ার প্লেটা ভালো গেল না বাংলাদেশের
ফাইয়াজ বাট বোলিং করে নিজেই দুর্দান্ত এক ক্যাচ নিলেন মেহেদীর। ৪রানের খাতা খোলার আগেই ফিরে গেলেন তরুণ অলরাউন্ডার। ঘরের মাঠে জিসান মাকসুদদের শরীরী ভাষা দেখার মতো। দুর্দান্ত বোলিংয়ের সঙ্গে ফিল্ডিংয়েও ছাড় দিচ্ছেন না এক চুলও। এদিকে ডাগ আউটে মাহমুদুউল্লাহর কপালে চিন্তার ভাঁজ। পাওয়ার প্লেতে ৪ বোলার ব্যবহার করলেন অধিনায়ক মাকসুদ। এই ছয় ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ২ উইকেটে ২৯।

৮টা ২৬ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
টানা চার, ছয়ে চাপ কমানোর চেষ্টা নাঈমের
ইনিংসের ২১তম বলে প্রথম বাউন্ডারি পেল বাংলাদেশ । কলিমুল্লাহর পরের বলে আবারও তুলে মেরেছেন নাঈম। এবার মিড উইকেট দিয়ে উড়ে গিয়ে বল গ্যালারিতে। এক ছয় এক চারে চতুর্থ ওভারে এসেছে ১০ রান।
৮টা ২২ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
জীবন পেয়ে পরের বলেই আউট লিটন
বিলালের আগের বলেই ডিপ মিড উইকেটে ক্যাচ দিয়েছিলেন লিটন। তবে তালুবন্দী করতে পারেননি কাশিয়াব প্রজাপতি। ৭ বলে ৬ রান করে পরের বলেই এলবিডব্লু হয়ে ফিরে গেলেন বাংলাদেশ ওপেনার। ৩ ওভার শেষে বাংলাদেশের রান ১ উইকেটে ১১।

৮টা ১৩ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
রিভিউ নিয়ে বেঁচে গেলেন লিটন
কলিমুল্লার করা ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারের চতুর্থ বলে লিটন দাসের ব্যাটের কানা ঘেঁসে বল উইকেটরক্ষকের হাতে বল গেলে জোরালো আবেদন করেন ওমানের ফিল্ডাররা। আম্পায়ারও আউটের সংকেত দেন। তবে রিভিউ নিয়ে বেঁচে যান লিটন। কলিমুল্লাহর ওভার থেকে এসেছেচ ৪ রান। প্রথম দুই ওভারে বাংলাদশের সংগ্রহ বিনা উইকেটে ৭ রান।
৮টা ৬ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
পেস দিয়ে আক্রমণ শুরু করেছে ওমান
পেস দিয়ে আক্রমণ শুরু করেছে ওমান। প্রথম ওভারে দারুণ বোলিং করলেন বিলাল খান। দিয়েছেন ৩ রান।
৭টা ৪৫ মিনিট, ১৯ অক্টোবর
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ওমানের বিপক্ষে মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ। একাদশে সৌম্য সরকারের জায়গায় দলে ঢুকেছেন মোহাম্মদ নাঈম।
বাংলাদেশ দল: মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (অধিনায়ক), লিটন দাস, মোহাম্মদ নাঈম, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, আফিফ হোসেন, নুরুল হাসান সোহান, শেখ মেহেদী হাসান, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, মোস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদ।

পেশাদার ক্যারিয়ারে কাউকে না কাউকে একদিন ফুলস্টপ তো দিতেই হয়। সেই বিদায়টা যদি হয় শিরোপা দিয়ে, তাহলে এর চেয়ে স্মরণীয় আর কী হতে পারে! জর্দি আলবারও ফুটবল ক্যারিয়ারের বিদায় বলার সময় এসে গেছে। আগামীকাল এমএলএস কাপ ফাইনাল ম্যাচটা তাই আলবার কাছে অন্য সব ম্যাচের চেয়ে আলাদা।
৩০ মিনিট আগে
টেস্টে পরিস্থিতি বদলে দেওয়ার মতো বোলারের অভাব নেই ভারতের। যশপ্রীত বুমরা, মোহাম্মদ সিরাজ, আকাশ দীপরা নিজেদের দিনে প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের জন্য যমদূত হয়ে উঠেন। এদিক থেকে দলটির সাদা বলের ক্রিকেটের বোলিং লাইন ব্যতিক্রম বলে মনে করেন হরভজন সিংহ। তাঁর মতে, ওয়ানডে ও টি–টোয়েন্টিতে ভারতের যথেষ্ট ম্যাচ উইনিং
১ ঘণ্টা আগে
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেট নেওয়ার রেকর্ডটা এখন তাইজুল ইসলামের। সাকিব আল হাসানের ২৪৬ উইকেট ছাড়িয়ে টেস্টে বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে ২৫০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গত মাসে গড়েছেন তাইজুল। আয়ারল্যান্ড সিরিজে দুর্দান্ত বোলিংয়ের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) সেরাদের তালিকায় নাম উঠে...
২ ঘণ্টা আগে
বয়স শুধুই একটি সংখ্যা—ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে স্বাভাবিকভাবেই এই কথা মনে হবে সবার আগে। পর্তুগাল দল, আল নাসর—সব জায়গায় তিনি গোলের পর গোল করে চলেছেন। একের পর এক রেকর্ড গড়েও পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড ক্ষান্ত হচ্ছেন না। পাগলা ঘোড়ার মতো ছুটতে থাকা রোনালদোকে দেখে রীতিমতো মুগ্ধ পর্তুগাল জাতীয় দলের কোচ রবার্তো...
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

পেশাদার ক্যারিয়ারে কাউকে না কাউকে একদিন ফুলস্টপ তো দিতেই হয়। সেই বিদায়টা যদি হয় শিরোপা দিয়ে, তাহলে এর চেয়ে স্মরণীয় আর কী হতে পারে! জর্দি আলবারও ফুটবল ক্যারিয়ারের বিদায় বলার সময় এসে গেছে। আগামীকাল এমএলএস কাপ ফাইনাল ম্যাচটা তাই আলবার কাছে অন্য সব ম্যাচের চেয়ে আলাদা।
এ বছরের অক্টোবরে প্রতিযোগিতামূলক ফুটবল থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন আলবা। ২০২৫ এমএলএস দিয়ে শেষ করবেন তাঁর দীর্ঘ ২০ বছরের ক্যারিয়ার। চেজ স্টেডিয়ামে আগামীকাল বাংলাদেশ সময় রাত দেড়টায় শুরু হবে এমএলএস কাপের ইন্টার মায়ামি-ভ্যাঙ্কুভার হোয়াইটক্যাপস ফাইনাল ম্যাচ। এই ম্যাচের আগে সংবাদ সম্মেলনে এসে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লেন আলবা। ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচের সময় মুহূর্তটা কেমন হবে, সেটা অনুভব করতে পারছেন তিনি। ৩৬ বছর বয়সী স্প্যানিশ এই ডিফেন্ডার বলেন, ‘এটা একেবারে আলাদা। কারণ, আমি জানি ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ। অবশ্যই এটা ফাইনাল ম্যাচ। এর গুরুত্ব আছে। কিন্তু এটা ক্লাব ছাপিয়ে বড় কিছু। যা-ই হোক না কেন, আমি ছেড়ে যাচ্ছি। অবশ্যই শিরোপা দিয়ে শেষ করতে চাই।’
২০১২ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত ১১ বছর বার্সেলোনায় খেলেছেন জর্দি আলবা। যে ২০২৩ সালে মেসি প্যারিস সেইন্ট জার্মেই (পিএসজি) ছেড়ে ইন্টার মায়ামিতে গিয়েছেন, সে বছরই আলবা পাড়ি জমান ইন্টার মায়ামিতে। বার্সা থেকে যখন বিদায় নিয়েছিলেন, সেই মুহূর্তের কথা এমএলএস কাপ ফাইনালের আগের দিন স্মরণ করেছেন। আলবা বলেন, ‘আমি জানি না কীভাবে এটা সামলাব। সেই আবেগময় মুহূর্তটা অনুভব করা যায় না। বার্সেলোনার হয়ে আমার শেষ ম্যাচের দিনও আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলাম। তবে এটা (এমএলএস কাপ ফাইনাল) তো শুধু দলবদল নয়। আমার তো এরপর আর মাঠেই নামা হবে না।’
ইন্টার মায়ামি যেন বার্সেলোনার সাবেক ফুটবলারদের মিলনমেলা হয়ে উঠেছে। মেসি, সুয়ারেজ, সার্জিও বুসকেতস, আলবারা ফের মিলেছেন মায়ামিতে এসে। মেসি আসার পর ২০২৩ সালে লিগস কাপ, ২০২৪ সালে সাপোর্টার্স শিল্ড—এই দুটি শিরোপা জিতেছে মায়ামি। যে স্টেডিয়ামেই ইন্টার মায়ামির ম্যাচ হোক না কেন, মেসির খেলা দেখতে গ্যালারি ভরপুর হয়ে ওঠে। তাঁর সঙ্গে সেলফি তুলতে ভক্ত-সমর্থকেরা উন্মুখ হয়ে থাকেন। গত বছর কোপা আমেরিকায় যুক্তরাষ্ট্রের যে স্টেডিয়ামে আর্জেন্টিনার খেলা হয়েছে, সেখানে তাঁর জার্সি পরিহিত ভক্ত-সমর্থকদের মাঠে দেখা গেছে।
মেসি-সুয়ারেজদের সঙ্গে আবার যে পুনরায় একত্র হতে পেরেছেন, সেটা আলবার কাছে রোমাঞ্চকর। ৩৬ বছর বয়সী স্প্যানিশ ডিফেন্ডার বলেন, ‘নতুন একধরনের অভিজ্ঞতা হবে। তবে রোমাঞ্চকর। সাবেক সতীর্থদের সঙ্গে আবার পুনর্মিলন হয়েছে। ক্লাবটা (ইন্টার মায়ামি) কতটা গড়ে উঠেছে, সেটা স্পষ্ট। ফাইনালে ওঠা ইন্টার মায়ামির জন্য ঐতিহাসিক। তাদের সঙ্গে অনেক ম্যাচ খেলতে পেরে সৌভাগ্য।’ বার্সার জার্সিতে আলবা ছয়বার লা লিগা ও একবার চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেছেন। আগামীকাল এমএলএস কাপ ফাইনাল জিতলে মায়ামির হয়ে শিরোপার হ্যাটট্রিক করবেন তিনি। মেসির মতো আলবাও মায়ামির হয়ে লিগস কাপ ও সাপোর্টার্স শিল্ডের শিরোপা জিতেছেন।

পেশাদার ক্যারিয়ারে কাউকে না কাউকে একদিন ফুলস্টপ তো দিতেই হয়। সেই বিদায়টা যদি হয় শিরোপা দিয়ে, তাহলে এর চেয়ে স্মরণীয় আর কী হতে পারে! জর্দি আলবারও ফুটবল ক্যারিয়ারের বিদায় বলার সময় এসে গেছে। আগামীকাল এমএলএস কাপ ফাইনাল ম্যাচটা তাই আলবার কাছে অন্য সব ম্যাচের চেয়ে আলাদা।
এ বছরের অক্টোবরে প্রতিযোগিতামূলক ফুটবল থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন আলবা। ২০২৫ এমএলএস দিয়ে শেষ করবেন তাঁর দীর্ঘ ২০ বছরের ক্যারিয়ার। চেজ স্টেডিয়ামে আগামীকাল বাংলাদেশ সময় রাত দেড়টায় শুরু হবে এমএলএস কাপের ইন্টার মায়ামি-ভ্যাঙ্কুভার হোয়াইটক্যাপস ফাইনাল ম্যাচ। এই ম্যাচের আগে সংবাদ সম্মেলনে এসে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লেন আলবা। ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচের সময় মুহূর্তটা কেমন হবে, সেটা অনুভব করতে পারছেন তিনি। ৩৬ বছর বয়সী স্প্যানিশ এই ডিফেন্ডার বলেন, ‘এটা একেবারে আলাদা। কারণ, আমি জানি ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ। অবশ্যই এটা ফাইনাল ম্যাচ। এর গুরুত্ব আছে। কিন্তু এটা ক্লাব ছাপিয়ে বড় কিছু। যা-ই হোক না কেন, আমি ছেড়ে যাচ্ছি। অবশ্যই শিরোপা দিয়ে শেষ করতে চাই।’
২০১২ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত ১১ বছর বার্সেলোনায় খেলেছেন জর্দি আলবা। যে ২০২৩ সালে মেসি প্যারিস সেইন্ট জার্মেই (পিএসজি) ছেড়ে ইন্টার মায়ামিতে গিয়েছেন, সে বছরই আলবা পাড়ি জমান ইন্টার মায়ামিতে। বার্সা থেকে যখন বিদায় নিয়েছিলেন, সেই মুহূর্তের কথা এমএলএস কাপ ফাইনালের আগের দিন স্মরণ করেছেন। আলবা বলেন, ‘আমি জানি না কীভাবে এটা সামলাব। সেই আবেগময় মুহূর্তটা অনুভব করা যায় না। বার্সেলোনার হয়ে আমার শেষ ম্যাচের দিনও আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলাম। তবে এটা (এমএলএস কাপ ফাইনাল) তো শুধু দলবদল নয়। আমার তো এরপর আর মাঠেই নামা হবে না।’
ইন্টার মায়ামি যেন বার্সেলোনার সাবেক ফুটবলারদের মিলনমেলা হয়ে উঠেছে। মেসি, সুয়ারেজ, সার্জিও বুসকেতস, আলবারা ফের মিলেছেন মায়ামিতে এসে। মেসি আসার পর ২০২৩ সালে লিগস কাপ, ২০২৪ সালে সাপোর্টার্স শিল্ড—এই দুটি শিরোপা জিতেছে মায়ামি। যে স্টেডিয়ামেই ইন্টার মায়ামির ম্যাচ হোক না কেন, মেসির খেলা দেখতে গ্যালারি ভরপুর হয়ে ওঠে। তাঁর সঙ্গে সেলফি তুলতে ভক্ত-সমর্থকেরা উন্মুখ হয়ে থাকেন। গত বছর কোপা আমেরিকায় যুক্তরাষ্ট্রের যে স্টেডিয়ামে আর্জেন্টিনার খেলা হয়েছে, সেখানে তাঁর জার্সি পরিহিত ভক্ত-সমর্থকদের মাঠে দেখা গেছে।
মেসি-সুয়ারেজদের সঙ্গে আবার যে পুনরায় একত্র হতে পেরেছেন, সেটা আলবার কাছে রোমাঞ্চকর। ৩৬ বছর বয়সী স্প্যানিশ ডিফেন্ডার বলেন, ‘নতুন একধরনের অভিজ্ঞতা হবে। তবে রোমাঞ্চকর। সাবেক সতীর্থদের সঙ্গে আবার পুনর্মিলন হয়েছে। ক্লাবটা (ইন্টার মায়ামি) কতটা গড়ে উঠেছে, সেটা স্পষ্ট। ফাইনালে ওঠা ইন্টার মায়ামির জন্য ঐতিহাসিক। তাদের সঙ্গে অনেক ম্যাচ খেলতে পেরে সৌভাগ্য।’ বার্সার জার্সিতে আলবা ছয়বার লা লিগা ও একবার চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেছেন। আগামীকাল এমএলএস কাপ ফাইনাল জিতলে মায়ামির হয়ে শিরোপার হ্যাটট্রিক করবেন তিনি। মেসির মতো আলবাও মায়ামির হয়ে লিগস কাপ ও সাপোর্টার্স শিল্ডের শিরোপা জিতেছেন।

ওমানের বিপক্ষে মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ। একাদশে সৌম্য সরকারের জায়গায় দলে ঢুকেছেন মোহাম্মদ নাঈম।
১৯ অক্টোবর ২০২১
টেস্টে পরিস্থিতি বদলে দেওয়ার মতো বোলারের অভাব নেই ভারতের। যশপ্রীত বুমরা, মোহাম্মদ সিরাজ, আকাশ দীপরা নিজেদের দিনে প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের জন্য যমদূত হয়ে উঠেন। এদিক থেকে দলটির সাদা বলের ক্রিকেটের বোলিং লাইন ব্যতিক্রম বলে মনে করেন হরভজন সিংহ। তাঁর মতে, ওয়ানডে ও টি–টোয়েন্টিতে ভারতের যথেষ্ট ম্যাচ উইনিং
১ ঘণ্টা আগে
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেট নেওয়ার রেকর্ডটা এখন তাইজুল ইসলামের। সাকিব আল হাসানের ২৪৬ উইকেট ছাড়িয়ে টেস্টে বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে ২৫০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গত মাসে গড়েছেন তাইজুল। আয়ারল্যান্ড সিরিজে দুর্দান্ত বোলিংয়ের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) সেরাদের তালিকায় নাম উঠে...
২ ঘণ্টা আগে
বয়স শুধুই একটি সংখ্যা—ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে স্বাভাবিকভাবেই এই কথা মনে হবে সবার আগে। পর্তুগাল দল, আল নাসর—সব জায়গায় তিনি গোলের পর গোল করে চলেছেন। একের পর এক রেকর্ড গড়েও পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড ক্ষান্ত হচ্ছেন না। পাগলা ঘোড়ার মতো ছুটতে থাকা রোনালদোকে দেখে রীতিমতো মুগ্ধ পর্তুগাল জাতীয় দলের কোচ রবার্তো...
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

টেস্টে পরিস্থিতি বদলে দেওয়ার মতো বোলারের অভাব নেই ভারতের। যশপ্রীত বুমরা, মোহাম্মদ সিরাজ, আকাশ দীপরা নিজেদের দিনে প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের জন্য যমদূত হয়ে উঠেন। এদিক থেকে দলটির সাদা বলের ক্রিকেটের বোলিং লাইন ব্যতিক্রম বলে মনে করেন হরভজন সিংহ। তাঁর মতে, ওয়ানডে ও টি–টোয়েন্টিতে ভারতের যথেষ্ট ম্যাচ উইনিং বোলার নেই।
সাদা বলের ক্রিকেটে ভারতের বোলিং লাইনের দুর্বলতা কেমন চলমান দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজই সেটার বড় প্রমাণ। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ম্যাচে ৩৪৯ রান করেও স্বস্তিতে ছিল না স্বাগতিকেরা। বড় লক্ষ্যের পেছনে ছুটতে গিয়ে ১৩০ রানে ৫ উইকেট হারানোর পরও অলআউট হওয়ার আগে ৩২২ রান করে অতিথিরা।
দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ভারতের পুঁজি ছিল আরও বেশি; ৩৫৮ রানের। এবার আর রক্ষা হয়নি লোকেশ রাহুলদের। ৪ বল এবং সমান উইকেট হাতে রেখে জয় তুলে নেয় দক্ষিণ আফ্রিকা। ৮.২ ওভারে ৮৫ রান দেন প্রসিধ কৃষ্ণা। ১০ ওভার বল করা হার্শিত রানার খরচ ৭০ রান। এর আগে প্রথম ম্যাচেও খরুচে বোলিং করেছিলেন আর্শদীপ সিং, রানা, কুলদীপ, রবীন্দ্র জাদেজারা।
নিজের ইউটিউব চ্যানেলে হরভজন বলেন, ‘ইংল্যান্ডে টেস্ট সিরিজে বুমরাহ ছাড়াও সিরাজ অবিশ্বাস্য বোলিং করেছে। ভারত এমন সব টেস্ট জিতেছে যেখানে বুমরাহ খেলেনি। কিন্তু সাদা বলের ক্রিকেটে এমন সব বোলার খুঁজে বের করতে হবে যারা ম্যাচ জেতাতে পারবে। সেটা হোক পেসার কিংবা স্পিনার। এমন স্পিনার খুঁজে বের করতে হবে যারা মাঠে নেমে উইকেট নিতে পারে। দলে কুলদীপ আছে। কিন্তু বাকিদের কী হবে?’
দারুণ ফর্মে থাকার পরও অজানা কারণে দলের বাইরে আছেন মোহাম্মদ শামি। যেটা নিয়ে ভারতীয় ম্যানেজমেন্টকে ধুয়ে দিয়েছেন হরভজন, ‘শামি কোথায়? আমি জানি না কেন তাকে খেলাতে হচ্ছে না। আমি বুঝতে পারছি, দলে প্রসিধ আছে। সে একজন ভালো বোলার। কিন্তু তার এখনো অনেক কিছু শেখার আছে। দলে কয়েকজন ভালো বোলার ছিল। ধীরে ধীরে তাদের দলের বাইরে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। বুমরা দলে থাকলে ভারতের বোলিং আক্রমণ ভিন্ন রকম হয়ে থাকে। সে না থাকলে তেমন ধার থাকে না। তাই ভারতীয় দলকে বুমরা ছাড়া আমাদের খেলা জেতার কৌশল শিখতে হবে।’

টেস্টে পরিস্থিতি বদলে দেওয়ার মতো বোলারের অভাব নেই ভারতের। যশপ্রীত বুমরা, মোহাম্মদ সিরাজ, আকাশ দীপরা নিজেদের দিনে প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের জন্য যমদূত হয়ে উঠেন। এদিক থেকে দলটির সাদা বলের ক্রিকেটের বোলিং লাইন ব্যতিক্রম বলে মনে করেন হরভজন সিংহ। তাঁর মতে, ওয়ানডে ও টি–টোয়েন্টিতে ভারতের যথেষ্ট ম্যাচ উইনিং বোলার নেই।
সাদা বলের ক্রিকেটে ভারতের বোলিং লাইনের দুর্বলতা কেমন চলমান দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজই সেটার বড় প্রমাণ। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ম্যাচে ৩৪৯ রান করেও স্বস্তিতে ছিল না স্বাগতিকেরা। বড় লক্ষ্যের পেছনে ছুটতে গিয়ে ১৩০ রানে ৫ উইকেট হারানোর পরও অলআউট হওয়ার আগে ৩২২ রান করে অতিথিরা।
দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ভারতের পুঁজি ছিল আরও বেশি; ৩৫৮ রানের। এবার আর রক্ষা হয়নি লোকেশ রাহুলদের। ৪ বল এবং সমান উইকেট হাতে রেখে জয় তুলে নেয় দক্ষিণ আফ্রিকা। ৮.২ ওভারে ৮৫ রান দেন প্রসিধ কৃষ্ণা। ১০ ওভার বল করা হার্শিত রানার খরচ ৭০ রান। এর আগে প্রথম ম্যাচেও খরুচে বোলিং করেছিলেন আর্শদীপ সিং, রানা, কুলদীপ, রবীন্দ্র জাদেজারা।
নিজের ইউটিউব চ্যানেলে হরভজন বলেন, ‘ইংল্যান্ডে টেস্ট সিরিজে বুমরাহ ছাড়াও সিরাজ অবিশ্বাস্য বোলিং করেছে। ভারত এমন সব টেস্ট জিতেছে যেখানে বুমরাহ খেলেনি। কিন্তু সাদা বলের ক্রিকেটে এমন সব বোলার খুঁজে বের করতে হবে যারা ম্যাচ জেতাতে পারবে। সেটা হোক পেসার কিংবা স্পিনার। এমন স্পিনার খুঁজে বের করতে হবে যারা মাঠে নেমে উইকেট নিতে পারে। দলে কুলদীপ আছে। কিন্তু বাকিদের কী হবে?’
দারুণ ফর্মে থাকার পরও অজানা কারণে দলের বাইরে আছেন মোহাম্মদ শামি। যেটা নিয়ে ভারতীয় ম্যানেজমেন্টকে ধুয়ে দিয়েছেন হরভজন, ‘শামি কোথায়? আমি জানি না কেন তাকে খেলাতে হচ্ছে না। আমি বুঝতে পারছি, দলে প্রসিধ আছে। সে একজন ভালো বোলার। কিন্তু তার এখনো অনেক কিছু শেখার আছে। দলে কয়েকজন ভালো বোলার ছিল। ধীরে ধীরে তাদের দলের বাইরে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। বুমরা দলে থাকলে ভারতের বোলিং আক্রমণ ভিন্ন রকম হয়ে থাকে। সে না থাকলে তেমন ধার থাকে না। তাই ভারতীয় দলকে বুমরা ছাড়া আমাদের খেলা জেতার কৌশল শিখতে হবে।’

ওমানের বিপক্ষে মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ। একাদশে সৌম্য সরকারের জায়গায় দলে ঢুকেছেন মোহাম্মদ নাঈম।
১৯ অক্টোবর ২০২১
পেশাদার ক্যারিয়ারে কাউকে না কাউকে একদিন ফুলস্টপ তো দিতেই হয়। সেই বিদায়টা যদি হয় শিরোপা দিয়ে, তাহলে এর চেয়ে স্মরণীয় আর কী হতে পারে! জর্দি আলবারও ফুটবল ক্যারিয়ারের বিদায় বলার সময় এসে গেছে। আগামীকাল এমএলএস কাপ ফাইনাল ম্যাচটা তাই আলবার কাছে অন্য সব ম্যাচের চেয়ে আলাদা।
৩০ মিনিট আগে
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেট নেওয়ার রেকর্ডটা এখন তাইজুল ইসলামের। সাকিব আল হাসানের ২৪৬ উইকেট ছাড়িয়ে টেস্টে বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে ২৫০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গত মাসে গড়েছেন তাইজুল। আয়ারল্যান্ড সিরিজে দুর্দান্ত বোলিংয়ের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) সেরাদের তালিকায় নাম উঠে...
২ ঘণ্টা আগে
বয়স শুধুই একটি সংখ্যা—ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে স্বাভাবিকভাবেই এই কথা মনে হবে সবার আগে। পর্তুগাল দল, আল নাসর—সব জায়গায় তিনি গোলের পর গোল করে চলেছেন। একের পর এক রেকর্ড গড়েও পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড ক্ষান্ত হচ্ছেন না। পাগলা ঘোড়ার মতো ছুটতে থাকা রোনালদোকে দেখে রীতিমতো মুগ্ধ পর্তুগাল জাতীয় দলের কোচ রবার্তো...
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেট নেওয়ার রেকর্ডটা এখন তাইজুল ইসলামের। সাকিব আল হাসানের ২৪৬ উইকেট ছাড়িয়ে টেস্টে বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে ২৫০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গত মাসে গড়েছেন তাইজুল। আয়ারল্যান্ড সিরিজে দুর্দান্ত বোলিংয়ের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) সেরাদের তালিকায় নাম উঠে গেছে তাইজুলের।
আইসিসি আজ নিজেদের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে পুরুষ, নারী দুই বিভাগেই নভেম্বর মাসের সেরা ক্রিকেটারের মনোনয়নপ্রাপ্তদের তালিকা প্রকাশ করেছে। ছেলেদের ক্রিকেটে গত মাসের সেরাদের তালিকায় তাইজুলের প্রতিদ্বন্দ্বী দক্ষিণ আফ্রিকার সায়মন হারমার ও পাকিস্তানের মোহাম্মদ নাওয়াজ। তাইজুল গত মাসে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দুটি টেস্টই খেলেছেন। আইরিশদের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে সর্বোচ্চ ১৩ উইকেট নিয়ে জিতেছেন সিরিজসেরার পুরস্কার।
নভেম্বর মাসে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ১৭ উইকেট নিয়েছেন সায়মন হারমার। এই ১৭ উইকেট তিনি পেয়েছেন ভারতের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে। ভারতকে ২-০ ব্যবধানে টেস্ট সিরিজে ধবলধোলাইয়ের পর দক্ষিণ আফ্রিকার এই স্পিনার ম্যান অব দ্য সিরিজও হয়েছেন। নভেম্বর মাসের সেরা হওয়ার দৌড়ে থাকা পাকিস্তানের নাওয়াজেরও গত মাসটা দুর্দান্ত কেটেছে। বোলিংয়ে নিয়েছেন ১৫ উইকেট। যার মধ্যে ১০টিই নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে-পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কাকে নিয়ে হওয়া ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজে। শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজ জয়ের পর ফাইনালসেরা, সিরিজসেরা দুটি পুরস্কারই তিনি পেয়েছেন। ব্যাটিংয়ে করেছেন ১৫৬ রান। যার মধ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে তাঁর একটি ফিফটি রয়েছে। নাওয়াজের সমান ১৫ উইকেট নভেম্বরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিয়েছেন নিউজিল্যান্ডের জ্যাকব ডাফি।
আইসিসির নভেম্বরে মেয়েদের মাসসেরাদের তালিকাতেও তিন ক্রিকেটার তিন দেশের। ভারতের শেফালি ভার্মার সঙ্গে এই তালিকায় মনোনয়ন পেয়েছেন থাইল্যান্ডের থিপাচা পুত্তাওয়াং ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের ইশা ওঝা। শেফালি গত ২ নভেম্বর মুম্বাইয়ের ডিওয়াই পাতিল স্টেডিয়ামে ভারতের নারী ক্রিকেটের
ইতিহাসে প্রথম ওয়ানডে বিশ্বকাপ জিততে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ফাইনালে অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে তিনি পেয়েছেন ফাইনালসেরার পুরস্কার। ৭৮ বলে ৮৭ রানের পাশাপাশি বোলিংয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবশেষ ম্যাচ সাকিব খেলেছেন গত বছরের অক্টোবরে কানপুরে ভারতের বিপক্ষে টেস্টে। গত ১৪ মাসে বাংলাদেশের জার্সিতে খেলার সুযোগ পাননি। যদি নিয়মিত হতে পারতেন, তাহলে তাঁর সঙ্গে তাইজুলের বাংলাদেশের হয়ে টেস্টে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারীর লড়াইটা হতো সমানে সমানে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে দূরে থাকলেও প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেট থেকে একেবারে বিচ্ছিন্ন নন সাকিব। পাকিস্তান সুপার লিগ (পিএসএল), যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর লিগ ক্রিকেট (এমআইএলসি) এই দুই টুর্নামেন্টের শিরোপা জিতেছেন তিনি।

টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেট নেওয়ার রেকর্ডটা এখন তাইজুল ইসলামের। সাকিব আল হাসানের ২৪৬ উইকেট ছাড়িয়ে টেস্টে বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে ২৫০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গত মাসে গড়েছেন তাইজুল। আয়ারল্যান্ড সিরিজে দুর্দান্ত বোলিংয়ের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) সেরাদের তালিকায় নাম উঠে গেছে তাইজুলের।
আইসিসি আজ নিজেদের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে পুরুষ, নারী দুই বিভাগেই নভেম্বর মাসের সেরা ক্রিকেটারের মনোনয়নপ্রাপ্তদের তালিকা প্রকাশ করেছে। ছেলেদের ক্রিকেটে গত মাসের সেরাদের তালিকায় তাইজুলের প্রতিদ্বন্দ্বী দক্ষিণ আফ্রিকার সায়মন হারমার ও পাকিস্তানের মোহাম্মদ নাওয়াজ। তাইজুল গত মাসে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দুটি টেস্টই খেলেছেন। আইরিশদের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে সর্বোচ্চ ১৩ উইকেট নিয়ে জিতেছেন সিরিজসেরার পুরস্কার।
নভেম্বর মাসে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ১৭ উইকেট নিয়েছেন সায়মন হারমার। এই ১৭ উইকেট তিনি পেয়েছেন ভারতের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে। ভারতকে ২-০ ব্যবধানে টেস্ট সিরিজে ধবলধোলাইয়ের পর দক্ষিণ আফ্রিকার এই স্পিনার ম্যান অব দ্য সিরিজও হয়েছেন। নভেম্বর মাসের সেরা হওয়ার দৌড়ে থাকা পাকিস্তানের নাওয়াজেরও গত মাসটা দুর্দান্ত কেটেছে। বোলিংয়ে নিয়েছেন ১৫ উইকেট। যার মধ্যে ১০টিই নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে-পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কাকে নিয়ে হওয়া ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজে। শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজ জয়ের পর ফাইনালসেরা, সিরিজসেরা দুটি পুরস্কারই তিনি পেয়েছেন। ব্যাটিংয়ে করেছেন ১৫৬ রান। যার মধ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে তাঁর একটি ফিফটি রয়েছে। নাওয়াজের সমান ১৫ উইকেট নভেম্বরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিয়েছেন নিউজিল্যান্ডের জ্যাকব ডাফি।
আইসিসির নভেম্বরে মেয়েদের মাসসেরাদের তালিকাতেও তিন ক্রিকেটার তিন দেশের। ভারতের শেফালি ভার্মার সঙ্গে এই তালিকায় মনোনয়ন পেয়েছেন থাইল্যান্ডের থিপাচা পুত্তাওয়াং ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের ইশা ওঝা। শেফালি গত ২ নভেম্বর মুম্বাইয়ের ডিওয়াই পাতিল স্টেডিয়ামে ভারতের নারী ক্রিকেটের
ইতিহাসে প্রথম ওয়ানডে বিশ্বকাপ জিততে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ফাইনালে অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে তিনি পেয়েছেন ফাইনালসেরার পুরস্কার। ৭৮ বলে ৮৭ রানের পাশাপাশি বোলিংয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবশেষ ম্যাচ সাকিব খেলেছেন গত বছরের অক্টোবরে কানপুরে ভারতের বিপক্ষে টেস্টে। গত ১৪ মাসে বাংলাদেশের জার্সিতে খেলার সুযোগ পাননি। যদি নিয়মিত হতে পারতেন, তাহলে তাঁর সঙ্গে তাইজুলের বাংলাদেশের হয়ে টেস্টে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারীর লড়াইটা হতো সমানে সমানে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে দূরে থাকলেও প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেট থেকে একেবারে বিচ্ছিন্ন নন সাকিব। পাকিস্তান সুপার লিগ (পিএসএল), যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর লিগ ক্রিকেট (এমআইএলসি) এই দুই টুর্নামেন্টের শিরোপা জিতেছেন তিনি।

ওমানের বিপক্ষে মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ। একাদশে সৌম্য সরকারের জায়গায় দলে ঢুকেছেন মোহাম্মদ নাঈম।
১৯ অক্টোবর ২০২১
পেশাদার ক্যারিয়ারে কাউকে না কাউকে একদিন ফুলস্টপ তো দিতেই হয়। সেই বিদায়টা যদি হয় শিরোপা দিয়ে, তাহলে এর চেয়ে স্মরণীয় আর কী হতে পারে! জর্দি আলবারও ফুটবল ক্যারিয়ারের বিদায় বলার সময় এসে গেছে। আগামীকাল এমএলএস কাপ ফাইনাল ম্যাচটা তাই আলবার কাছে অন্য সব ম্যাচের চেয়ে আলাদা।
৩০ মিনিট আগে
টেস্টে পরিস্থিতি বদলে দেওয়ার মতো বোলারের অভাব নেই ভারতের। যশপ্রীত বুমরা, মোহাম্মদ সিরাজ, আকাশ দীপরা নিজেদের দিনে প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের জন্য যমদূত হয়ে উঠেন। এদিক থেকে দলটির সাদা বলের ক্রিকেটের বোলিং লাইন ব্যতিক্রম বলে মনে করেন হরভজন সিংহ। তাঁর মতে, ওয়ানডে ও টি–টোয়েন্টিতে ভারতের যথেষ্ট ম্যাচ উইনিং
১ ঘণ্টা আগে
বয়স শুধুই একটি সংখ্যা—ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে স্বাভাবিকভাবেই এই কথা মনে হবে সবার আগে। পর্তুগাল দল, আল নাসর—সব জায়গায় তিনি গোলের পর গোল করে চলেছেন। একের পর এক রেকর্ড গড়েও পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড ক্ষান্ত হচ্ছেন না। পাগলা ঘোড়ার মতো ছুটতে থাকা রোনালদোকে দেখে রীতিমতো মুগ্ধ পর্তুগাল জাতীয় দলের কোচ রবার্তো...
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

আল নাসরের হয়ে এ বছর রোনালদো সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলে ১২ ম্যাচে করেছেন ১১ গোল। অ্যাসিস্ট করেছেন ২ গোলে। সৌদি প্রো লিগে সবশেষ তিন ম্যাচে করেছেন চার গোল। যার মধ্যে ২৩ নভেম্বর আল খালিজের বিপক্ষে বাইসাইকেল কিকে গোল করে চমকে দিয়েছেন তিনি। ৪০ বছর বয়সে শরীরটাকে শূন্যে ভাসিয়ে উল্টো দিকে গোল করা তো চাট্টিখানি কথা নয়। রোনালদোকে প্রশংসায় ভাসিয়ে এক পডকাস্টে বিস্তারিত আলাপ-আলোচনা করেছেন মার্তিনেজ। পর্তুগিজ কোচ বলেন,‘আমার কাছে এ ব্যাপারে এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই যে সে সফল হওয়ার পর থেমে যায় না। আরও কিছু করতে চায়। যখন আপনি কোনো কিছু জেতেন, পরের দিন আপনার ক্ষুধা কমে যায়। ক্রিস্টিয়ানো এমনই এক ব্যক্তি, গতকাল তার সঙ্গে যা ঘটেছে সেটা আজ প্রভাব ফেলে না।’
আন্তর্জাতিক ফুটবল ও ক্লাব ফুটবল মিলিয়ে প্রতিযোগিতামূলক ক্যারিয়ারে এখন পর্যন্ত রোনালদো করেছেন ৯৫৪ গোল। সংখ্যাটাকে ১০০০ পর্যন্ত নিয়ে যাওয়ার দৃঢ় ইচ্ছা রয়েছে পর্তুগিজ ফরোয়ার্ডের। মাঝেমধ্যে সহজ গোল মিসের পর তৎক্ষণাৎ হতাশা প্রকাশ করেন ঠিকই। কিন্তু ঘুরে দাঁড়াতে তাঁর বেশি সময় লাগে না। এ বছর পর্তুগালের হয়ে তিনি ৮ গোল করে ফেলেছেন। জুনে স্পেনকে হারিয়ে ক্যারিয়ারে দ্বিতীয়বারের মতো জিতেছেন নেশনস লিগের শিরোপা।
মাঠে যখন রোনালদো নামেন, তখন ক্ষিপ্র গতিতে দৌড়ে থাকেন। ডিফেন্ডারদের বোকা বানিয়ে এমন সব গোল করেন, তখন গোলরক্ষকও শত চেষ্টা করে গোল ঠেকাতে পারেন না। চোটের কারণে ম্যাচ মিস করার ঘটনাও তাঁর খুব কম। রোনালদোর হার না মানা মানসিকতা দেখে মুগ্ধ মার্তিনেজ এক পডকাস্টে বলেন,
‘আমি জানি না এটা জিনগত কি না। এটাই বাস্তবতা। সে প্রতিনিয়ত নিজেকে নিজে ছাড়িয়ে যেতে চায়। সেটা অনুশীলন, চোট থেকে সেরে ওঠা, মাঠের পারফরম্যান্স—যেটা নিয়ে মনে হয় তার কাজ করা দরকার, তা নিয়ে যথেষ্ট মনোযোগী থাকে। সে হ্যাটট্রিক করল বা তিনটা সুযোগ মিস করল কি না, তাতে কিছু যায় আসে না। শেষ বাঁশি বাজার পর পরের দিনের জন্য প্রস্তুতি নেয়। এটাই তাকে অনেক চঞ্চল করে রেখেছে।’
যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকোতে আগামী বছর হতে যাচ্ছে ২৩তম ফুটবল বিশ্বকাপ। এই বিশ্বকাপে রোনালদোর বয়স হবে ৪১ বছর। পর্তুগিজ ফরোয়ার্ডকে এরপর আর ‘দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থে’র মঞ্চে দেখা যাবে না। কিন্তু প্রতিযোগিতামূলক ক্যারিয়ারকে কবে বিদায় বলবেন, সেটা তিনি জানাননি। ৩৫-৩৬ বছর হলেই যেখানে অনেকে বুটজোড়া তুলে রাখেন, রোনালদোর এমন মানসিকতায় মুগ্ধ মার্তিনেজ। ফুটবলারদের অবসর নিয়ে কথা বলতে গিয়ে তাই রোনালদোর উদাহরণ দিয়েছেন তিনি (মার্তিনেজ)। পডকাস্টে পর্তুগিজ কোচ বলেন,‘‘ফুটবলাররা অবসরের সময় শরীর মস্তিষ্ককে বলে, ‘আমি আর পেরে উঠছি না।’ ক্রিস্টিয়ানোকে দেখে তেমন কিছু মনে হচ্ছে না। তার ব্যাপারে তার মস্তিষ্ক শরীরকে বলে এখনই থেমে যেতে হবে। তার প্রতিনিয়ত নিজেকে নিজে ছাড়িয়ে যাওয়ার সামর্থ্য রয়েছে।’
লিওনেল মেসি, রোনালদো—দুজনেরই বিশ্বকাপে পথচলা ২০০৬ সালে। ২০২৬ বিশ্বকাপে তাঁরা দুজনই ষষ্ঠবারের মতো বিশ্বকাপে খেলতে যাচ্ছেন। আজ এই দুজনের নিশ্চয়ই চোখ থাকবে ফিফার ওয়েবসাইটের দিকে। বাংলাদেশ সময় রাত ১১টায় শুরু হবে ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠান। বিশ্বকাপ ইতিহাসে এবারই প্রথম খেলতে যাচ্ছে ৪৮ দল।

আল নাসরের হয়ে এ বছর রোনালদো সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলে ১২ ম্যাচে করেছেন ১১ গোল। অ্যাসিস্ট করেছেন ২ গোলে। সৌদি প্রো লিগে সবশেষ তিন ম্যাচে করেছেন চার গোল। যার মধ্যে ২৩ নভেম্বর আল খালিজের বিপক্ষে বাইসাইকেল কিকে গোল করে চমকে দিয়েছেন তিনি। ৪০ বছর বয়সে শরীরটাকে শূন্যে ভাসিয়ে উল্টো দিকে গোল করা তো চাট্টিখানি কথা নয়। রোনালদোকে প্রশংসায় ভাসিয়ে এক পডকাস্টে বিস্তারিত আলাপ-আলোচনা করেছেন মার্তিনেজ। পর্তুগিজ কোচ বলেন,‘আমার কাছে এ ব্যাপারে এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই যে সে সফল হওয়ার পর থেমে যায় না। আরও কিছু করতে চায়। যখন আপনি কোনো কিছু জেতেন, পরের দিন আপনার ক্ষুধা কমে যায়। ক্রিস্টিয়ানো এমনই এক ব্যক্তি, গতকাল তার সঙ্গে যা ঘটেছে সেটা আজ প্রভাব ফেলে না।’
আন্তর্জাতিক ফুটবল ও ক্লাব ফুটবল মিলিয়ে প্রতিযোগিতামূলক ক্যারিয়ারে এখন পর্যন্ত রোনালদো করেছেন ৯৫৪ গোল। সংখ্যাটাকে ১০০০ পর্যন্ত নিয়ে যাওয়ার দৃঢ় ইচ্ছা রয়েছে পর্তুগিজ ফরোয়ার্ডের। মাঝেমধ্যে সহজ গোল মিসের পর তৎক্ষণাৎ হতাশা প্রকাশ করেন ঠিকই। কিন্তু ঘুরে দাঁড়াতে তাঁর বেশি সময় লাগে না। এ বছর পর্তুগালের হয়ে তিনি ৮ গোল করে ফেলেছেন। জুনে স্পেনকে হারিয়ে ক্যারিয়ারে দ্বিতীয়বারের মতো জিতেছেন নেশনস লিগের শিরোপা।
মাঠে যখন রোনালদো নামেন, তখন ক্ষিপ্র গতিতে দৌড়ে থাকেন। ডিফেন্ডারদের বোকা বানিয়ে এমন সব গোল করেন, তখন গোলরক্ষকও শত চেষ্টা করে গোল ঠেকাতে পারেন না। চোটের কারণে ম্যাচ মিস করার ঘটনাও তাঁর খুব কম। রোনালদোর হার না মানা মানসিকতা দেখে মুগ্ধ মার্তিনেজ এক পডকাস্টে বলেন,
‘আমি জানি না এটা জিনগত কি না। এটাই বাস্তবতা। সে প্রতিনিয়ত নিজেকে নিজে ছাড়িয়ে যেতে চায়। সেটা অনুশীলন, চোট থেকে সেরে ওঠা, মাঠের পারফরম্যান্স—যেটা নিয়ে মনে হয় তার কাজ করা দরকার, তা নিয়ে যথেষ্ট মনোযোগী থাকে। সে হ্যাটট্রিক করল বা তিনটা সুযোগ মিস করল কি না, তাতে কিছু যায় আসে না। শেষ বাঁশি বাজার পর পরের দিনের জন্য প্রস্তুতি নেয়। এটাই তাকে অনেক চঞ্চল করে রেখেছে।’
যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকোতে আগামী বছর হতে যাচ্ছে ২৩তম ফুটবল বিশ্বকাপ। এই বিশ্বকাপে রোনালদোর বয়স হবে ৪১ বছর। পর্তুগিজ ফরোয়ার্ডকে এরপর আর ‘দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থে’র মঞ্চে দেখা যাবে না। কিন্তু প্রতিযোগিতামূলক ক্যারিয়ারকে কবে বিদায় বলবেন, সেটা তিনি জানাননি। ৩৫-৩৬ বছর হলেই যেখানে অনেকে বুটজোড়া তুলে রাখেন, রোনালদোর এমন মানসিকতায় মুগ্ধ মার্তিনেজ। ফুটবলারদের অবসর নিয়ে কথা বলতে গিয়ে তাই রোনালদোর উদাহরণ দিয়েছেন তিনি (মার্তিনেজ)। পডকাস্টে পর্তুগিজ কোচ বলেন,‘‘ফুটবলাররা অবসরের সময় শরীর মস্তিষ্ককে বলে, ‘আমি আর পেরে উঠছি না।’ ক্রিস্টিয়ানোকে দেখে তেমন কিছু মনে হচ্ছে না। তার ব্যাপারে তার মস্তিষ্ক শরীরকে বলে এখনই থেমে যেতে হবে। তার প্রতিনিয়ত নিজেকে নিজে ছাড়িয়ে যাওয়ার সামর্থ্য রয়েছে।’
লিওনেল মেসি, রোনালদো—দুজনেরই বিশ্বকাপে পথচলা ২০০৬ সালে। ২০২৬ বিশ্বকাপে তাঁরা দুজনই ষষ্ঠবারের মতো বিশ্বকাপে খেলতে যাচ্ছেন। আজ এই দুজনের নিশ্চয়ই চোখ থাকবে ফিফার ওয়েবসাইটের দিকে। বাংলাদেশ সময় রাত ১১টায় শুরু হবে ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠান। বিশ্বকাপ ইতিহাসে এবারই প্রথম খেলতে যাচ্ছে ৪৮ দল।

ওমানের বিপক্ষে মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ। একাদশে সৌম্য সরকারের জায়গায় দলে ঢুকেছেন মোহাম্মদ নাঈম।
১৯ অক্টোবর ২০২১
পেশাদার ক্যারিয়ারে কাউকে না কাউকে একদিন ফুলস্টপ তো দিতেই হয়। সেই বিদায়টা যদি হয় শিরোপা দিয়ে, তাহলে এর চেয়ে স্মরণীয় আর কী হতে পারে! জর্দি আলবারও ফুটবল ক্যারিয়ারের বিদায় বলার সময় এসে গেছে। আগামীকাল এমএলএস কাপ ফাইনাল ম্যাচটা তাই আলবার কাছে অন্য সব ম্যাচের চেয়ে আলাদা।
৩০ মিনিট আগে
টেস্টে পরিস্থিতি বদলে দেওয়ার মতো বোলারের অভাব নেই ভারতের। যশপ্রীত বুমরা, মোহাম্মদ সিরাজ, আকাশ দীপরা নিজেদের দিনে প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের জন্য যমদূত হয়ে উঠেন। এদিক থেকে দলটির সাদা বলের ক্রিকেটের বোলিং লাইন ব্যতিক্রম বলে মনে করেন হরভজন সিংহ। তাঁর মতে, ওয়ানডে ও টি–টোয়েন্টিতে ভারতের যথেষ্ট ম্যাচ উইনিং
১ ঘণ্টা আগে
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেট নেওয়ার রেকর্ডটা এখন তাইজুল ইসলামের। সাকিব আল হাসানের ২৪৬ উইকেট ছাড়িয়ে টেস্টে বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে ২৫০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গত মাসে গড়েছেন তাইজুল। আয়ারল্যান্ড সিরিজে দুর্দান্ত বোলিংয়ের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) সেরাদের তালিকায় নাম উঠে...
২ ঘণ্টা আগে