
২০২৩ সালের নভেম্বরে বিশাখাপত্তনমে ভারতের বিপক্ষে ঝোড়ো সেঞ্চুরি করেন জস ইংলিশ। সেটা ছিল টি-টোয়েন্টি সংস্করণ। প্রায় তিন মাস পর এবার ওয়ানডে সংস্করণেও ঝোড়ো ব্যাটিং করেছেন জস ইংলিশ। মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) আজ প্রথম ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের ওপর তান্ডব চালিয়েছেন ইংলিশ। ৮ উইকেটে জিতে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া।
ইংলিশের ব্যাটিংয়ের আগে নজর কাড়েন জ্যাভিয়ের বার্টলেট। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিজের অভিষেকে অস্ট্রেলিয়ার এই পেসার চেপে ধরেন ওয়েস্ট ইন্ডিজকে। ৯ ওভার বোলিং করে ১৭ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। সঙ্গে ১ ওভার মেডেন দিয়েছেন। জাস্টিন গ্রিভস, অ্যালিক আথানেজ, শাই হোপ, গুড়াকেশ মোতি-এই ৪ ব্যাটারের উইকেট নিয়েছেন। ম্যাচসেরার পুরস্কারও জেতেন বার্টলেট।
এই নিয়ে ওয়ানডেতে টানা দশ ম্যাচ জিতল অস্ট্রেলিয়া। ক্রিকেটের এই সংস্করণে সর্বশেষ তারা ম্যাচ হেরেছিল গত বছরের ১২ অক্টোবরে। লক্ষ্ণৌতে বিশ্বকাপের সেই ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে ১৩৪ রানে হেরেছিল অস্ট্রেলিয়া। এরপর টানা ৯ ম্যাচ জিতে গত বছরের ১৯ নভেম্বর আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপ উচিয়ে ধরে অস্ট্রেলিয়া। বিশ্বকাপ জয়ের আড়াই মাস পর অজিরা আজ ওয়ানডে খেলতে নেমে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে দেয় হেসেখেলে।
২৩৩ রানের লক্ষ্যে নেমে প্রথম বলেই চার মারে অস্ট্রেলিয়া। ম্যাথু ফোর্ডকে স্ট্রেইট ড্রাইভে চার মারেন ট্রাভিস হেড। এই ৪ রানেই ভেঙে যায় অস্ট্রেলিয়ার উদ্বোধনী জুটি। পঞ্চম বলে ফোর্ডকে কাট করতে যান হেড। এজ হওয়া বল ক্যাচ ধরেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের উইকেটরক্ষক হোপ।
৪ রানে উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন ক্যামেরন গ্রিন। গ্রিন ব্যাটিং করবেন কি, তিনি যেন চেয়ে চেয়ে দেখছিলেন ওপেনিংয়ে নামা ইংলিশের তান্ডব। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের বেধড়ক পিটিয়ে ২৮ বলে ফিফটি করেন ইংলিশ। ইংলিশ যখন ফিফটি পেয়েছেন, অস্ট্রেলিয়ার স্কোর তখন ৭ ওভারে ১ উইকেটে ৬২ রান। ফিফটি করতে মেরেছেন ৮ চার ও ১ ছক্কা। যার মধ্যে ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারে বোলিংয়ে আসা ওশান থমাসের ওভার থেকে একাই ১৭ রান করেন ইংলিশ। সেই ওভারের প্রথম দুই বলে দুই চার ও তৃতীয় বলে এসেছে ছক্কা। প্রথম ১০ ওভার অস্ট্রেলিয়া শেষ করে ১ উইকেটে ৭৯ রানে। ৭৯ রানের মধ্যে ৬৫ রানই ইংলিশের।
দ্বিতীয় উইকেটে ৬৪ বলে ৭৯ রানের জুটি গড়েন ইংলিশ ও গ্রিন। ১২তম ওভারের তৃতীয় বলে ইংলিশকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন গুড়াকেশ মোতি। ৪৩ বলে ১০ চার ও ১ ছক্কায় ৬৫ রান করেন ইংলিশ। তাতে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর হয়ে যায় ১১.৩ ওভারে ২ উইকেটে ৮৩ রান। এরপর চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন অজি অধিনায়ক স্টিভ স্মিথ। স্মিথ, গ্রিন—অস্ট্রেলিয়ার দুই ব্যাটারই এগিয়েছেন সাবলীলভাবে। তৃতীয় উইকেটে ১৬২ বলে ১৪৯ রানের জুটি গড়ে ৬৯ বল আগেই অস্ট্রেলিয়াকে ৮ উইকেটের জয় এনে দেন স্মিথ ও গ্রিন। ৭৯ বলে ৮ চারে ৭৯ রানের ইনিংস খেলেন স্মিথ। ওয়ানডেতে এটা তাঁর ৩৩তম ফিফটি। অন্যদিকে গ্রিন পেয়েছেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ফিফটি। অস্ট্রেলিয়ার অলরাউন্ডার ১০৪ বলে ৪ চার ও ২ ছক্কায় করেন ৭৭ রান।
এর আগে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক স্মিথ। অস্ট্রেলিয়ার দুর্দান্ত বোলিংয়ে শুরু থেকেই চাপে পড়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ৫৯ রানেই ক্যারিবীয়রা হারিয়ে বসে ৪ উইকেট। যেখানে গ্রিভস, আথানেজ, পোপ—এই প্রথম তিন উইকেট নেন বার্টলেট। বিপদে পড়া উইন্ডিজের হাল ধরেন কিসি কার্টি ও রস্টন চেজ। পঞ্চম উইকেটে ১২৭ বলে ১১০ রানের জুটি গড়েন তাঁরা। উইন্ডিজের ইনিংসে এটাই সর্বোচ্চ জুটি। ৬২ রানে শেষ ৫ উইকেট হারিয়ে ৪৮.৪ ওভারে ২৩১ রানে অলআউট হয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ইনিংস সর্বোচ্চ ৮৮ রান করেছেন কার্টি। তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১০৮ বলে ৬ চার ও ২ ছক্কা মেরেছেন। অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন বার্টলেট। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন শন অ্যাবট ও গ্রিন। অ্যাডাম জাম্পা নেন ১ উইকেট। বাকি ১ উইকেট রান আউট।

২০২৩ সালের নভেম্বরে বিশাখাপত্তনমে ভারতের বিপক্ষে ঝোড়ো সেঞ্চুরি করেন জস ইংলিশ। সেটা ছিল টি-টোয়েন্টি সংস্করণ। প্রায় তিন মাস পর এবার ওয়ানডে সংস্করণেও ঝোড়ো ব্যাটিং করেছেন জস ইংলিশ। মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) আজ প্রথম ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের ওপর তান্ডব চালিয়েছেন ইংলিশ। ৮ উইকেটে জিতে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া।
ইংলিশের ব্যাটিংয়ের আগে নজর কাড়েন জ্যাভিয়ের বার্টলেট। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিজের অভিষেকে অস্ট্রেলিয়ার এই পেসার চেপে ধরেন ওয়েস্ট ইন্ডিজকে। ৯ ওভার বোলিং করে ১৭ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। সঙ্গে ১ ওভার মেডেন দিয়েছেন। জাস্টিন গ্রিভস, অ্যালিক আথানেজ, শাই হোপ, গুড়াকেশ মোতি-এই ৪ ব্যাটারের উইকেট নিয়েছেন। ম্যাচসেরার পুরস্কারও জেতেন বার্টলেট।
এই নিয়ে ওয়ানডেতে টানা দশ ম্যাচ জিতল অস্ট্রেলিয়া। ক্রিকেটের এই সংস্করণে সর্বশেষ তারা ম্যাচ হেরেছিল গত বছরের ১২ অক্টোবরে। লক্ষ্ণৌতে বিশ্বকাপের সেই ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে ১৩৪ রানে হেরেছিল অস্ট্রেলিয়া। এরপর টানা ৯ ম্যাচ জিতে গত বছরের ১৯ নভেম্বর আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপ উচিয়ে ধরে অস্ট্রেলিয়া। বিশ্বকাপ জয়ের আড়াই মাস পর অজিরা আজ ওয়ানডে খেলতে নেমে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে দেয় হেসেখেলে।
২৩৩ রানের লক্ষ্যে নেমে প্রথম বলেই চার মারে অস্ট্রেলিয়া। ম্যাথু ফোর্ডকে স্ট্রেইট ড্রাইভে চার মারেন ট্রাভিস হেড। এই ৪ রানেই ভেঙে যায় অস্ট্রেলিয়ার উদ্বোধনী জুটি। পঞ্চম বলে ফোর্ডকে কাট করতে যান হেড। এজ হওয়া বল ক্যাচ ধরেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের উইকেটরক্ষক হোপ।
৪ রানে উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন ক্যামেরন গ্রিন। গ্রিন ব্যাটিং করবেন কি, তিনি যেন চেয়ে চেয়ে দেখছিলেন ওপেনিংয়ে নামা ইংলিশের তান্ডব। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের বেধড়ক পিটিয়ে ২৮ বলে ফিফটি করেন ইংলিশ। ইংলিশ যখন ফিফটি পেয়েছেন, অস্ট্রেলিয়ার স্কোর তখন ৭ ওভারে ১ উইকেটে ৬২ রান। ফিফটি করতে মেরেছেন ৮ চার ও ১ ছক্কা। যার মধ্যে ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারে বোলিংয়ে আসা ওশান থমাসের ওভার থেকে একাই ১৭ রান করেন ইংলিশ। সেই ওভারের প্রথম দুই বলে দুই চার ও তৃতীয় বলে এসেছে ছক্কা। প্রথম ১০ ওভার অস্ট্রেলিয়া শেষ করে ১ উইকেটে ৭৯ রানে। ৭৯ রানের মধ্যে ৬৫ রানই ইংলিশের।
দ্বিতীয় উইকেটে ৬৪ বলে ৭৯ রানের জুটি গড়েন ইংলিশ ও গ্রিন। ১২তম ওভারের তৃতীয় বলে ইংলিশকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন গুড়াকেশ মোতি। ৪৩ বলে ১০ চার ও ১ ছক্কায় ৬৫ রান করেন ইংলিশ। তাতে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর হয়ে যায় ১১.৩ ওভারে ২ উইকেটে ৮৩ রান। এরপর চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন অজি অধিনায়ক স্টিভ স্মিথ। স্মিথ, গ্রিন—অস্ট্রেলিয়ার দুই ব্যাটারই এগিয়েছেন সাবলীলভাবে। তৃতীয় উইকেটে ১৬২ বলে ১৪৯ রানের জুটি গড়ে ৬৯ বল আগেই অস্ট্রেলিয়াকে ৮ উইকেটের জয় এনে দেন স্মিথ ও গ্রিন। ৭৯ বলে ৮ চারে ৭৯ রানের ইনিংস খেলেন স্মিথ। ওয়ানডেতে এটা তাঁর ৩৩তম ফিফটি। অন্যদিকে গ্রিন পেয়েছেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ফিফটি। অস্ট্রেলিয়ার অলরাউন্ডার ১০৪ বলে ৪ চার ও ২ ছক্কায় করেন ৭৭ রান।
এর আগে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক স্মিথ। অস্ট্রেলিয়ার দুর্দান্ত বোলিংয়ে শুরু থেকেই চাপে পড়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ৫৯ রানেই ক্যারিবীয়রা হারিয়ে বসে ৪ উইকেট। যেখানে গ্রিভস, আথানেজ, পোপ—এই প্রথম তিন উইকেট নেন বার্টলেট। বিপদে পড়া উইন্ডিজের হাল ধরেন কিসি কার্টি ও রস্টন চেজ। পঞ্চম উইকেটে ১২৭ বলে ১১০ রানের জুটি গড়েন তাঁরা। উইন্ডিজের ইনিংসে এটাই সর্বোচ্চ জুটি। ৬২ রানে শেষ ৫ উইকেট হারিয়ে ৪৮.৪ ওভারে ২৩১ রানে অলআউট হয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ইনিংস সর্বোচ্চ ৮৮ রান করেছেন কার্টি। তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১০৮ বলে ৬ চার ও ২ ছক্কা মেরেছেন। অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন বার্টলেট। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন শন অ্যাবট ও গ্রিন। অ্যাডাম জাম্পা নেন ১ উইকেট। বাকি ১ উইকেট রান আউট।

২০২৩ সালের নভেম্বরে বিশাখাপত্তনমে ভারতের বিপক্ষে ঝোড়ো সেঞ্চুরি করেন জস ইংলিশ। সেটা ছিল টি-টোয়েন্টি সংস্করণ। প্রায় তিন মাস পর এবার ওয়ানডে সংস্করণেও ঝোড়ো ব্যাটিং করেছেন জস ইংলিশ। মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) আজ প্রথম ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের ওপর তান্ডব চালিয়েছেন ইংলিশ। ৮ উইকেটে জিতে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া।
ইংলিশের ব্যাটিংয়ের আগে নজর কাড়েন জ্যাভিয়ের বার্টলেট। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিজের অভিষেকে অস্ট্রেলিয়ার এই পেসার চেপে ধরেন ওয়েস্ট ইন্ডিজকে। ৯ ওভার বোলিং করে ১৭ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। সঙ্গে ১ ওভার মেডেন দিয়েছেন। জাস্টিন গ্রিভস, অ্যালিক আথানেজ, শাই হোপ, গুড়াকেশ মোতি-এই ৪ ব্যাটারের উইকেট নিয়েছেন। ম্যাচসেরার পুরস্কারও জেতেন বার্টলেট।
এই নিয়ে ওয়ানডেতে টানা দশ ম্যাচ জিতল অস্ট্রেলিয়া। ক্রিকেটের এই সংস্করণে সর্বশেষ তারা ম্যাচ হেরেছিল গত বছরের ১২ অক্টোবরে। লক্ষ্ণৌতে বিশ্বকাপের সেই ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে ১৩৪ রানে হেরেছিল অস্ট্রেলিয়া। এরপর টানা ৯ ম্যাচ জিতে গত বছরের ১৯ নভেম্বর আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপ উচিয়ে ধরে অস্ট্রেলিয়া। বিশ্বকাপ জয়ের আড়াই মাস পর অজিরা আজ ওয়ানডে খেলতে নেমে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে দেয় হেসেখেলে।
২৩৩ রানের লক্ষ্যে নেমে প্রথম বলেই চার মারে অস্ট্রেলিয়া। ম্যাথু ফোর্ডকে স্ট্রেইট ড্রাইভে চার মারেন ট্রাভিস হেড। এই ৪ রানেই ভেঙে যায় অস্ট্রেলিয়ার উদ্বোধনী জুটি। পঞ্চম বলে ফোর্ডকে কাট করতে যান হেড। এজ হওয়া বল ক্যাচ ধরেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের উইকেটরক্ষক হোপ।
৪ রানে উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন ক্যামেরন গ্রিন। গ্রিন ব্যাটিং করবেন কি, তিনি যেন চেয়ে চেয়ে দেখছিলেন ওপেনিংয়ে নামা ইংলিশের তান্ডব। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের বেধড়ক পিটিয়ে ২৮ বলে ফিফটি করেন ইংলিশ। ইংলিশ যখন ফিফটি পেয়েছেন, অস্ট্রেলিয়ার স্কোর তখন ৭ ওভারে ১ উইকেটে ৬২ রান। ফিফটি করতে মেরেছেন ৮ চার ও ১ ছক্কা। যার মধ্যে ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারে বোলিংয়ে আসা ওশান থমাসের ওভার থেকে একাই ১৭ রান করেন ইংলিশ। সেই ওভারের প্রথম দুই বলে দুই চার ও তৃতীয় বলে এসেছে ছক্কা। প্রথম ১০ ওভার অস্ট্রেলিয়া শেষ করে ১ উইকেটে ৭৯ রানে। ৭৯ রানের মধ্যে ৬৫ রানই ইংলিশের।
দ্বিতীয় উইকেটে ৬৪ বলে ৭৯ রানের জুটি গড়েন ইংলিশ ও গ্রিন। ১২তম ওভারের তৃতীয় বলে ইংলিশকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন গুড়াকেশ মোতি। ৪৩ বলে ১০ চার ও ১ ছক্কায় ৬৫ রান করেন ইংলিশ। তাতে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর হয়ে যায় ১১.৩ ওভারে ২ উইকেটে ৮৩ রান। এরপর চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন অজি অধিনায়ক স্টিভ স্মিথ। স্মিথ, গ্রিন—অস্ট্রেলিয়ার দুই ব্যাটারই এগিয়েছেন সাবলীলভাবে। তৃতীয় উইকেটে ১৬২ বলে ১৪৯ রানের জুটি গড়ে ৬৯ বল আগেই অস্ট্রেলিয়াকে ৮ উইকেটের জয় এনে দেন স্মিথ ও গ্রিন। ৭৯ বলে ৮ চারে ৭৯ রানের ইনিংস খেলেন স্মিথ। ওয়ানডেতে এটা তাঁর ৩৩তম ফিফটি। অন্যদিকে গ্রিন পেয়েছেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ফিফটি। অস্ট্রেলিয়ার অলরাউন্ডার ১০৪ বলে ৪ চার ও ২ ছক্কায় করেন ৭৭ রান।
এর আগে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক স্মিথ। অস্ট্রেলিয়ার দুর্দান্ত বোলিংয়ে শুরু থেকেই চাপে পড়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ৫৯ রানেই ক্যারিবীয়রা হারিয়ে বসে ৪ উইকেট। যেখানে গ্রিভস, আথানেজ, পোপ—এই প্রথম তিন উইকেট নেন বার্টলেট। বিপদে পড়া উইন্ডিজের হাল ধরেন কিসি কার্টি ও রস্টন চেজ। পঞ্চম উইকেটে ১২৭ বলে ১১০ রানের জুটি গড়েন তাঁরা। উইন্ডিজের ইনিংসে এটাই সর্বোচ্চ জুটি। ৬২ রানে শেষ ৫ উইকেট হারিয়ে ৪৮.৪ ওভারে ২৩১ রানে অলআউট হয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ইনিংস সর্বোচ্চ ৮৮ রান করেছেন কার্টি। তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১০৮ বলে ৬ চার ও ২ ছক্কা মেরেছেন। অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন বার্টলেট। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন শন অ্যাবট ও গ্রিন। অ্যাডাম জাম্পা নেন ১ উইকেট। বাকি ১ উইকেট রান আউট।

২০২৩ সালের নভেম্বরে বিশাখাপত্তনমে ভারতের বিপক্ষে ঝোড়ো সেঞ্চুরি করেন জস ইংলিশ। সেটা ছিল টি-টোয়েন্টি সংস্করণ। প্রায় তিন মাস পর এবার ওয়ানডে সংস্করণেও ঝোড়ো ব্যাটিং করেছেন জস ইংলিশ। মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) আজ প্রথম ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের ওপর তান্ডব চালিয়েছেন ইংলিশ। ৮ উইকেটে জিতে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া।
ইংলিশের ব্যাটিংয়ের আগে নজর কাড়েন জ্যাভিয়ের বার্টলেট। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিজের অভিষেকে অস্ট্রেলিয়ার এই পেসার চেপে ধরেন ওয়েস্ট ইন্ডিজকে। ৯ ওভার বোলিং করে ১৭ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। সঙ্গে ১ ওভার মেডেন দিয়েছেন। জাস্টিন গ্রিভস, অ্যালিক আথানেজ, শাই হোপ, গুড়াকেশ মোতি-এই ৪ ব্যাটারের উইকেট নিয়েছেন। ম্যাচসেরার পুরস্কারও জেতেন বার্টলেট।
এই নিয়ে ওয়ানডেতে টানা দশ ম্যাচ জিতল অস্ট্রেলিয়া। ক্রিকেটের এই সংস্করণে সর্বশেষ তারা ম্যাচ হেরেছিল গত বছরের ১২ অক্টোবরে। লক্ষ্ণৌতে বিশ্বকাপের সেই ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে ১৩৪ রানে হেরেছিল অস্ট্রেলিয়া। এরপর টানা ৯ ম্যাচ জিতে গত বছরের ১৯ নভেম্বর আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপ উচিয়ে ধরে অস্ট্রেলিয়া। বিশ্বকাপ জয়ের আড়াই মাস পর অজিরা আজ ওয়ানডে খেলতে নেমে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে দেয় হেসেখেলে।
২৩৩ রানের লক্ষ্যে নেমে প্রথম বলেই চার মারে অস্ট্রেলিয়া। ম্যাথু ফোর্ডকে স্ট্রেইট ড্রাইভে চার মারেন ট্রাভিস হেড। এই ৪ রানেই ভেঙে যায় অস্ট্রেলিয়ার উদ্বোধনী জুটি। পঞ্চম বলে ফোর্ডকে কাট করতে যান হেড। এজ হওয়া বল ক্যাচ ধরেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের উইকেটরক্ষক হোপ।
৪ রানে উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন ক্যামেরন গ্রিন। গ্রিন ব্যাটিং করবেন কি, তিনি যেন চেয়ে চেয়ে দেখছিলেন ওপেনিংয়ে নামা ইংলিশের তান্ডব। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের বেধড়ক পিটিয়ে ২৮ বলে ফিফটি করেন ইংলিশ। ইংলিশ যখন ফিফটি পেয়েছেন, অস্ট্রেলিয়ার স্কোর তখন ৭ ওভারে ১ উইকেটে ৬২ রান। ফিফটি করতে মেরেছেন ৮ চার ও ১ ছক্কা। যার মধ্যে ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারে বোলিংয়ে আসা ওশান থমাসের ওভার থেকে একাই ১৭ রান করেন ইংলিশ। সেই ওভারের প্রথম দুই বলে দুই চার ও তৃতীয় বলে এসেছে ছক্কা। প্রথম ১০ ওভার অস্ট্রেলিয়া শেষ করে ১ উইকেটে ৭৯ রানে। ৭৯ রানের মধ্যে ৬৫ রানই ইংলিশের।
দ্বিতীয় উইকেটে ৬৪ বলে ৭৯ রানের জুটি গড়েন ইংলিশ ও গ্রিন। ১২তম ওভারের তৃতীয় বলে ইংলিশকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন গুড়াকেশ মোতি। ৪৩ বলে ১০ চার ও ১ ছক্কায় ৬৫ রান করেন ইংলিশ। তাতে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর হয়ে যায় ১১.৩ ওভারে ২ উইকেটে ৮৩ রান। এরপর চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন অজি অধিনায়ক স্টিভ স্মিথ। স্মিথ, গ্রিন—অস্ট্রেলিয়ার দুই ব্যাটারই এগিয়েছেন সাবলীলভাবে। তৃতীয় উইকেটে ১৬২ বলে ১৪৯ রানের জুটি গড়ে ৬৯ বল আগেই অস্ট্রেলিয়াকে ৮ উইকেটের জয় এনে দেন স্মিথ ও গ্রিন। ৭৯ বলে ৮ চারে ৭৯ রানের ইনিংস খেলেন স্মিথ। ওয়ানডেতে এটা তাঁর ৩৩তম ফিফটি। অন্যদিকে গ্রিন পেয়েছেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ফিফটি। অস্ট্রেলিয়ার অলরাউন্ডার ১০৪ বলে ৪ চার ও ২ ছক্কায় করেন ৭৭ রান।
এর আগে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক স্মিথ। অস্ট্রেলিয়ার দুর্দান্ত বোলিংয়ে শুরু থেকেই চাপে পড়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ৫৯ রানেই ক্যারিবীয়রা হারিয়ে বসে ৪ উইকেট। যেখানে গ্রিভস, আথানেজ, পোপ—এই প্রথম তিন উইকেট নেন বার্টলেট। বিপদে পড়া উইন্ডিজের হাল ধরেন কিসি কার্টি ও রস্টন চেজ। পঞ্চম উইকেটে ১২৭ বলে ১১০ রানের জুটি গড়েন তাঁরা। উইন্ডিজের ইনিংসে এটাই সর্বোচ্চ জুটি। ৬২ রানে শেষ ৫ উইকেট হারিয়ে ৪৮.৪ ওভারে ২৩১ রানে অলআউট হয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ইনিংস সর্বোচ্চ ৮৮ রান করেছেন কার্টি। তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১০৮ বলে ৬ চার ও ২ ছক্কা মেরেছেন। অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন বার্টলেট। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন শন অ্যাবট ও গ্রিন। অ্যাডাম জাম্পা নেন ১ উইকেট। বাকি ১ উইকেট রান আউট।

এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
৩০ মিনিট আগে
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
৩৪ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
২ ঘণ্টা আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে একই সময়ে শুরু হতো ভারত-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনালও। কিন্তু সকালে বৃষ্টির পর আউটফিল্ড এতটাই অবস্থা যে ম্যাচ শুরুর মতো অবস্থা নেই। যদি বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়, তাহলে বাংলাদেশ উঠে যাবে ফাইনালে। কারণ, ‘বি’ গ্রুপ থেকে আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালের টিকিট কেটেছে। একই কথা ভারত-শ্রীলঙ্কা ম্যাচের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। ভারত যেহেতু ‘এ’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন, তাহলে সেমিফাইনাল পরিত্যক্ত হলে তারা শিরোপা নির্ধারণী ফাইনালে উঠে যাবে।
সেমিফাইনালের জন্য কোনো রিজার্ভ ডে রাখা হয়নি। ফল দেখার জন্য কমপক্ষে ২০ ওভারের ম্যাচ চালু হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে, সেজন্য বাংলাদেশ সময় বিকাল ৪টা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। কখনো কখনো সুখবরের আভাস মিললেও দুই সেমিফাইনাল চালু করার মতো অবস্থা এখনো আসেনি। আউটফিল্ডে গর্ত সৃষ্টির কারণে খেলোয়াড়দের চোটে পড়ার ঝুঁকি বেশি। মূলত সেই কারণেই খেলা চালু করতে আম্পায়াররা অপেক্ষা করছেন।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৩ উইকেটের জয় দিয়ে এবারের এশিয়া কাপ মিশন শুরু করেছিল বাংলাদেশ। নেপালকে রীতিমতো উড়িয়ে দিয়েছিল তামিমের দল। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ব্যাটিং ব্যর্থতা বাংলাদেশ পুষিয়ে দিয়েছিল বোলিংয়ে। লঙ্কানদের ৩৯ রানে হারিয়েই মূলত ‘বি’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে তামিমের দল সেমিতে উঠেছে। এর আগে বৃষ্টি হানা দিয়েছিল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচেও। সেকারণে ৪৯ ওভারে খেলা নামানো হয়েছিল। সেই ম্যাচে পাকিস্তানকে ৯০ রানে হারিয়েছিল ভারত। ‘এ’ গ্রুপের অপর দুই দল সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া রীতিমতো অসহায় আত্মসমর্পণ করেছিল ভারত-পাকিস্তানের কাছে।

এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে একই সময়ে শুরু হতো ভারত-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনালও। কিন্তু সকালে বৃষ্টির পর আউটফিল্ড এতটাই অবস্থা যে ম্যাচ শুরুর মতো অবস্থা নেই। যদি বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়, তাহলে বাংলাদেশ উঠে যাবে ফাইনালে। কারণ, ‘বি’ গ্রুপ থেকে আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালের টিকিট কেটেছে। একই কথা ভারত-শ্রীলঙ্কা ম্যাচের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। ভারত যেহেতু ‘এ’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন, তাহলে সেমিফাইনাল পরিত্যক্ত হলে তারা শিরোপা নির্ধারণী ফাইনালে উঠে যাবে।
সেমিফাইনালের জন্য কোনো রিজার্ভ ডে রাখা হয়নি। ফল দেখার জন্য কমপক্ষে ২০ ওভারের ম্যাচ চালু হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে, সেজন্য বাংলাদেশ সময় বিকাল ৪টা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। কখনো কখনো সুখবরের আভাস মিললেও দুই সেমিফাইনাল চালু করার মতো অবস্থা এখনো আসেনি। আউটফিল্ডে গর্ত সৃষ্টির কারণে খেলোয়াড়দের চোটে পড়ার ঝুঁকি বেশি। মূলত সেই কারণেই খেলা চালু করতে আম্পায়াররা অপেক্ষা করছেন।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৩ উইকেটের জয় দিয়ে এবারের এশিয়া কাপ মিশন শুরু করেছিল বাংলাদেশ। নেপালকে রীতিমতো উড়িয়ে দিয়েছিল তামিমের দল। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ব্যাটিং ব্যর্থতা বাংলাদেশ পুষিয়ে দিয়েছিল বোলিংয়ে। লঙ্কানদের ৩৯ রানে হারিয়েই মূলত ‘বি’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে তামিমের দল সেমিতে উঠেছে। এর আগে বৃষ্টি হানা দিয়েছিল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচেও। সেকারণে ৪৯ ওভারে খেলা নামানো হয়েছিল। সেই ম্যাচে পাকিস্তানকে ৯০ রানে হারিয়েছিল ভারত। ‘এ’ গ্রুপের অপর দুই দল সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া রীতিমতো অসহায় আত্মসমর্পণ করেছিল ভারত-পাকিস্তানের কাছে।

২০২৩ সালের নভেম্বরে বিশাখাপত্তনমে ভারতের বিপক্ষে ঝোড়ো সেঞ্চুরি করেন জস ইংলিশ। সেটা ছিল টি-টোয়েন্টি সংস্করণ। প্রায় তিন মাস পর এবার ওয়ানডে সংস্করণেও ঝোড়ো ব্যাটিং করেছেন জস ইংলিশ। মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) আজ প্রথম ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের ওপর তান্ডব চালিয়েছেন ইংলিশ। ৮ উইকেটে জিতে তি
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
৩৪ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
২ ঘণ্টা আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি। ইংল্যান্ডকে বড় লিড ছুঁড়ে দেওয়ার পথে স্বাগতিকেরা।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেট হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ২৭১ রান। প্রথম ইনিংসে ৮৫ রানে এগিয়ে থাকায় তাদের লিড দাঁড়িয়েছে ৩৫৬ রান। অতি নাটকীয় কিছু নাহলে ৬ উইকেট হাতে থাকায় ইংল্যান্ডের সামনে লিডটা বেশ বড়ই হবে সেটা বলা বাহুল্য।
প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়া থামে ৩৭১ রানে। জবাবে দ্বিতীয় দিন শেষে ৮ উইকেট হারিয়ে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ ছিল ২১৩ রান। অধিনায়ক বেন স্টোকসের ৮৩ রান এবং জফরা আর্চারের ৫১ রানের ইনিংসের সুবাদে শেষ পর্যন্ত ২৮৬ রান করেছে সফরকারী দল। এগিয়ে থাকলেও দ্বিতীয় ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার শুরুটা ভালো হয়নি। দলীয় ৮ রানে জ্যাক ওয়েদারাল্ডকে হারায় তারা। মারনাস লাবুশেন ফিরলে ৫৩ রানে ২ উইকেটের দলে পরিণত হয় স্বাগতিকেরা।
শুরুর ধাক্কা সামলে হেডের সেঞ্চুরি ও ক্যারির ফিফটিতে ঘুরে দাঁড়িয়েছে অস্ট্রেলিয়া। তৃতীয় উইকেটে ৮৬ রান যোগ করেন উসমান খাজা ও হেড। ৪০ রান করে উইল জ্যাকসের শিকার হন খাজা। অল্প সময়ের ব্যবধানে ক্যামরুন গ্রিনও ফিরে যান।
অবিচ্ছিন্ন থেকে দিনের বাকিটা সময় পার করে দেন হেড ও ক্যারি। ১২২ রানের জুটি গড়েছেন তাঁরা। ১৩ চার ও ২ ছক্কায় ১৪২ রানে অপরাজিত আছেন খাজার চোটে ওপেনিংয়ে সুযোগ পাওয়া হেড। তাঁর সঙ্গী ক্যারি ৫২ রান নিয়ে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করবেন।

তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি। ইংল্যান্ডকে বড় লিড ছুঁড়ে দেওয়ার পথে স্বাগতিকেরা।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেট হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ২৭১ রান। প্রথম ইনিংসে ৮৫ রানে এগিয়ে থাকায় তাদের লিড দাঁড়িয়েছে ৩৫৬ রান। অতি নাটকীয় কিছু নাহলে ৬ উইকেট হাতে থাকায় ইংল্যান্ডের সামনে লিডটা বেশ বড়ই হবে সেটা বলা বাহুল্য।
প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়া থামে ৩৭১ রানে। জবাবে দ্বিতীয় দিন শেষে ৮ উইকেট হারিয়ে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ ছিল ২১৩ রান। অধিনায়ক বেন স্টোকসের ৮৩ রান এবং জফরা আর্চারের ৫১ রানের ইনিংসের সুবাদে শেষ পর্যন্ত ২৮৬ রান করেছে সফরকারী দল। এগিয়ে থাকলেও দ্বিতীয় ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার শুরুটা ভালো হয়নি। দলীয় ৮ রানে জ্যাক ওয়েদারাল্ডকে হারায় তারা। মারনাস লাবুশেন ফিরলে ৫৩ রানে ২ উইকেটের দলে পরিণত হয় স্বাগতিকেরা।
শুরুর ধাক্কা সামলে হেডের সেঞ্চুরি ও ক্যারির ফিফটিতে ঘুরে দাঁড়িয়েছে অস্ট্রেলিয়া। তৃতীয় উইকেটে ৮৬ রান যোগ করেন উসমান খাজা ও হেড। ৪০ রান করে উইল জ্যাকসের শিকার হন খাজা। অল্প সময়ের ব্যবধানে ক্যামরুন গ্রিনও ফিরে যান।
অবিচ্ছিন্ন থেকে দিনের বাকিটা সময় পার করে দেন হেড ও ক্যারি। ১২২ রানের জুটি গড়েছেন তাঁরা। ১৩ চার ও ২ ছক্কায় ১৪২ রানে অপরাজিত আছেন খাজার চোটে ওপেনিংয়ে সুযোগ পাওয়া হেড। তাঁর সঙ্গী ক্যারি ৫২ রান নিয়ে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করবেন।

২০২৩ সালের নভেম্বরে বিশাখাপত্তনমে ভারতের বিপক্ষে ঝোড়ো সেঞ্চুরি করেন জস ইংলিশ। সেটা ছিল টি-টোয়েন্টি সংস্করণ। প্রায় তিন মাস পর এবার ওয়ানডে সংস্করণেও ঝোড়ো ব্যাটিং করেছেন জস ইংলিশ। মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) আজ প্রথম ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের ওপর তান্ডব চালিয়েছেন ইংলিশ। ৮ উইকেটে জিতে তি
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
৩০ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
২ ঘণ্টা আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
সবশেষ বিশ্বকাপের ফাইনালে নির্ধারিত এবং অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষে ৩-৩ সমতায় ছিল আর্জেন্টিনা ও ফ্রান্স। ভাগ্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় এমিলিয়ানো মার্তিনেজের দুটি দারুণ সেভে বাজিমাত করে লা আলবিসেলেস্তেরা। ফিফা আরব কাপের ফাইনালে মরক্কো ও জর্ডানের ম্যাচ টাইব্রেকারে না গড়ালেও উত্তেজনার কোনো কমতি ছিল না। নাটকীয় লড়াই শেষে ৩-২ গোলে জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে মরক্কো।
লুসাইল স্টেডিয়ামে শুরুতেই এগিয়ে যায় মরক্কো। চতুর্থ মিনিটে ৩৫ গজ দূর থেকে তান্নানের নেওয়া গতিময় শট জর্ডানের জাল খুঁজে নেয়। লিড নিয়ে বিরতিতে যায় মরক্কো। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই আলী ওলওয়ানের কল্যাণে ম্যাচে ফেরে জর্ডান। ৬৮ মিনিটে তাঁর স্পট কিক থেকে প্রথমবার এগিয়ে যায় দলটি। এই গোলে ভর দিয়ে প্রায় জিতেই যাচ্ছিল জর্ডান। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের ৩ মিনিট আগে আব্দেররাজ্জাক মরক্কোকে সমতায় ফেরান।
২-২ সমতায় নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ হয়। অতিরিক্ত সময়ে মরক্কোর হয়ে ব্যবধান গড়ে দেওয়া গোলটি করেন আব্দেররাজ্জাক। বাকি সময়ে আর ম্যাচে ফেরা হয়নি জর্ডানের।
মরক্কোর জাতীয় ফুটবল দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন মরক্কো রাজা ষষ্ঠ মোহাম্মদ। এই সাফল্য দেশের ফুটবলকে আন্তর্জাতিক স্তরে সম্মানজনক স্থানে নিয়ে গেছে বলে মনে করেন তিনি। খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক পারফরম্যান্স খুশি ষষ্ঠ মোহাম্মদ। বিভিন্ন আঞ্চলিক, মহাদেশীয় এবং আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে জাতীয় পতাকাকে উঁচুতে তোলার জন্য খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক এবং টেকসই প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছেন। পাশাপাশি ফুটবলপ্রমীদের প্রত্যাশা পূরণের জন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি।

কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
সবশেষ বিশ্বকাপের ফাইনালে নির্ধারিত এবং অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষে ৩-৩ সমতায় ছিল আর্জেন্টিনা ও ফ্রান্স। ভাগ্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় এমিলিয়ানো মার্তিনেজের দুটি দারুণ সেভে বাজিমাত করে লা আলবিসেলেস্তেরা। ফিফা আরব কাপের ফাইনালে মরক্কো ও জর্ডানের ম্যাচ টাইব্রেকারে না গড়ালেও উত্তেজনার কোনো কমতি ছিল না। নাটকীয় লড়াই শেষে ৩-২ গোলে জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে মরক্কো।
লুসাইল স্টেডিয়ামে শুরুতেই এগিয়ে যায় মরক্কো। চতুর্থ মিনিটে ৩৫ গজ দূর থেকে তান্নানের নেওয়া গতিময় শট জর্ডানের জাল খুঁজে নেয়। লিড নিয়ে বিরতিতে যায় মরক্কো। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই আলী ওলওয়ানের কল্যাণে ম্যাচে ফেরে জর্ডান। ৬৮ মিনিটে তাঁর স্পট কিক থেকে প্রথমবার এগিয়ে যায় দলটি। এই গোলে ভর দিয়ে প্রায় জিতেই যাচ্ছিল জর্ডান। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের ৩ মিনিট আগে আব্দেররাজ্জাক মরক্কোকে সমতায় ফেরান।
২-২ সমতায় নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ হয়। অতিরিক্ত সময়ে মরক্কোর হয়ে ব্যবধান গড়ে দেওয়া গোলটি করেন আব্দেররাজ্জাক। বাকি সময়ে আর ম্যাচে ফেরা হয়নি জর্ডানের।
মরক্কোর জাতীয় ফুটবল দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন মরক্কো রাজা ষষ্ঠ মোহাম্মদ। এই সাফল্য দেশের ফুটবলকে আন্তর্জাতিক স্তরে সম্মানজনক স্থানে নিয়ে গেছে বলে মনে করেন তিনি। খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক পারফরম্যান্স খুশি ষষ্ঠ মোহাম্মদ। বিভিন্ন আঞ্চলিক, মহাদেশীয় এবং আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে জাতীয় পতাকাকে উঁচুতে তোলার জন্য খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক এবং টেকসই প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছেন। পাশাপাশি ফুটবলপ্রমীদের প্রত্যাশা পূরণের জন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি।

২০২৩ সালের নভেম্বরে বিশাখাপত্তনমে ভারতের বিপক্ষে ঝোড়ো সেঞ্চুরি করেন জস ইংলিশ। সেটা ছিল টি-টোয়েন্টি সংস্করণ। প্রায় তিন মাস পর এবার ওয়ানডে সংস্করণেও ঝোড়ো ব্যাটিং করেছেন জস ইংলিশ। মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) আজ প্রথম ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের ওপর তান্ডব চালিয়েছেন ইংলিশ। ৮ উইকেটে জিতে তি
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
৩০ মিনিট আগে
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
৩৪ মিনিট আগে
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৫৭৫ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে নিউজিল্যান্ড। প্রথম দিনের খেলা শেষে ১ উইকেট হারিয়ে স্বাগতিকেদের সংগ্রহ ছিল ৩৩৪ রান। ১৭৮ রানে অপরাজিত ছিলেন কনওয়ে। তাঁর সঙ্গী ডাফি ব্যাট করতে নামেন ৯ রান নিয়ে। আগের দিনের সঙ্গে আর মাত্র ৮ রান যোগ করে ফিরে যান ডাফি। তাঁর মতো বাজে অভিজ্ঞতা হয়নি কনওয়ের। প্রথম সেশনেই ডাবল সেঞ্চুরির দেখা পান তিনি। জাস্টিন গ্রিভসের করা ১২১ তম ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লু হওয়ার আগে ক্যারিয়ারসেরা ২২৭ রান করেন এই ব্যাটার। ৩১ চারে সাজানো তাঁর ৩৬৭ বলের ইনিংস।
১৫ চার ও ১ ছক্কায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩৭ রান এনে দেন টম লাথাম। রাচিন রবীন্দ্রর অবদান ৭২ রান। এছাড়া কেউন উইলিয়ামসন ৩১ ও এজাজ প্যাটেল করেন ৩০ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে জেডন সিলস, অ্যান্ডারসন ফিলিপ ও গ্রিভস দুটি করে উইকেট নেন।
রান তাড়া করতে নেমে বিনা উইকেটে ১১০ রান করে দিনের খেলা শেষ করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্র্যান্ডন কিং ৫৫ ও জন ক্যাম্পবেল ৪৫ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করবেন। এখনো ৪৬৫ রানে পিছিয়ে আছে সফরকারী দল। বে ওভালে প্রথম দিনের চেয়ে আজ আরও বেশি রান হয়েছে। এদিন দুই দল মিল করেছে ৩৫১ রান। প্রথম দুই দিনের পরিস্থিতিই বলে দিচ্ছে রান বন্যায় ভেসে যাবে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট।

মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও আধিপত্য দেখিয়েছে ব্যাটাররা। সবচেয়ে বেশি আলো কেড়েছেন ডেভন কনওয়ে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই ওপেনার। তাঁর দ্বি-শতকে রান পাহাড় গড়ছে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও হয়েছে উড়ন্ত।
৫৭৫ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে নিউজিল্যান্ড। প্রথম দিনের খেলা শেষে ১ উইকেট হারিয়ে স্বাগতিকেদের সংগ্রহ ছিল ৩৩৪ রান। ১৭৮ রানে অপরাজিত ছিলেন কনওয়ে। তাঁর সঙ্গী ডাফি ব্যাট করতে নামেন ৯ রান নিয়ে। আগের দিনের সঙ্গে আর মাত্র ৮ রান যোগ করে ফিরে যান ডাফি। তাঁর মতো বাজে অভিজ্ঞতা হয়নি কনওয়ের। প্রথম সেশনেই ডাবল সেঞ্চুরির দেখা পান তিনি। জাস্টিন গ্রিভসের করা ১২১ তম ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লু হওয়ার আগে ক্যারিয়ারসেরা ২২৭ রান করেন এই ব্যাটার। ৩১ চারে সাজানো তাঁর ৩৬৭ বলের ইনিংস।
১৫ চার ও ১ ছক্কায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩৭ রান এনে দেন টম লাথাম। রাচিন রবীন্দ্রর অবদান ৭২ রান। এছাড়া কেউন উইলিয়ামসন ৩১ ও এজাজ প্যাটেল করেন ৩০ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে জেডন সিলস, অ্যান্ডারসন ফিলিপ ও গ্রিভস দুটি করে উইকেট নেন।
রান তাড়া করতে নেমে বিনা উইকেটে ১১০ রান করে দিনের খেলা শেষ করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্র্যান্ডন কিং ৫৫ ও জন ক্যাম্পবেল ৪৫ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করবেন। এখনো ৪৬৫ রানে পিছিয়ে আছে সফরকারী দল। বে ওভালে প্রথম দিনের চেয়ে আজ আরও বেশি রান হয়েছে। এদিন দুই দল মিল করেছে ৩৫১ রান। প্রথম দুই দিনের পরিস্থিতিই বলে দিচ্ছে রান বন্যায় ভেসে যাবে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট।

২০২৩ সালের নভেম্বরে বিশাখাপত্তনমে ভারতের বিপক্ষে ঝোড়ো সেঞ্চুরি করেন জস ইংলিশ। সেটা ছিল টি-টোয়েন্টি সংস্করণ। প্রায় তিন মাস পর এবার ওয়ানডে সংস্করণেও ঝোড়ো ব্যাটিং করেছেন জস ইংলিশ। মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) আজ প্রথম ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের ওপর তান্ডব চালিয়েছেন ইংলিশ। ৮ উইকেটে জিতে তি
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
এতক্ষণে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের দুই সেমিফাইনালেরই প্রথম ইনিংসের খেলা শেষ হয়ে যেত। সেটা না হলেও কমপক্ষে ৪০ ওভার তো হতোই। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরের কথা, টসই হতে পারেনি। আদৌ দুই সেমিফাইনাল মাঠে গড়ায় কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে।
৩০ মিনিট আগে
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বেশ হাসিমুখেই মাঠ ছাড়লেন ট্রাভিস হেড। সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন তিনি। তাঁর মুখে হাসি শোভা পাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। হেডের সঙ্গী অ্যালেক্স ক্যারির মুখেও দেখা গেল চওড়া হাসি। দিনের খেলা শেষে এই দুই ব্যাটারের হাসি মুখই এখন অ্যাডিলেড টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিচ্ছবি।
৩৪ মিনিট আগে
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে যেন ঠিক ৩ বছর আগের স্মৃতির পুনরাবৃত্তিই হলো। ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর এই ভেন্যুতে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই শেষে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছিল আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের সেই স্মৃতি এবার ফিরে এল মরক্কোর হাত ধরে।
২ ঘণ্টা আগে