ক্রীড়া ডেস্ক
আফগানিস্তানে গত কয়েক বছর ধরে নারীদের অধিকার নিয়ে আলোচনা চলছে। কারণ, তালেবানরা ২০২১ সালে ক্ষমতায় আসার পর নারীদের শিক্ষা কার্যক্রম, খেলাধুলায় দিয়েছে নিষেধাজ্ঞা। এবার আফগান নারী ক্রিকেটারদের পাশে দাঁড়াল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)। ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা একটি টাস্কফোর্সও গঠন করেছে।
নিজেদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে গতকাল বাস্তুচ্যুত আফগান নারী ক্রিকেটারদের সহায়তা করতে একটি বিশেষ টাসফোর্স গঠনের কথা জানিয়েছে আইসিসি। বিসিসিআই, ইংল্যান্ড এন্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি), ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ)- এর মাধ্যমে গঠন করা হয়েছে টাস্কফোর্স। বিশেষ এই টাস্কফোর্সের মাধ্যমে আফগান নারী ক্রিকেটারদের খেলাধুলা ও ব্যক্তিগত বিকাশে আর্থিকভাবে সহায়তা করা হবে। আইসিসি একটি বিশেষ তহবিল গঠন করবে। টাস্কফোর্স ও তহবিলের মাধ্যমে অর্থনৈতিক ব্যাপার নিয়ে দুশ্চিন্তা না করে ক্রিকেটে যেন আফগান নারীরা মনোযোগ দিতে পারে, সেজন্যই এই উদ্যোগ। একই সঙ্গে হাই-পারফরম্যান্স প্রোগ্রামের ব্যবস্থা করছে। এর আওতায় উন্নতমানের কোচিং, বিশ্বমানের প্রশিক্ষণের সুবিধা এবং মেন্টরশিপ দেওয়া হবে।
আইসিসি চেয়ারম্যান জয় শাহ নিজের অফিশিয়াল ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডলে ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থার এই উদ্যোগ নিয়ে পোস্ট করেছেন। জয় শাহ লিখেছেন,
‘আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা হিসেবে আমরা অন্তর্ভুক্তিমূলক পরিবেশ তৈরি করতে প্রতিজ্ঞাদ্ধ। যেকোনো প্রেক্ষাপটেই যেন কোনো ক্রিকেটার তাঁর প্রতিভা প্রকাশ করতে পারেন, সেই পরিবেশ নিশ্চিত করতেই এই পদক্ষেপ। আমরা এই টাস্কফোর্স ও তহবিল গঠন করতে পেরে গর্বিত। একই সঙ্গে হাইপারফরম্যান্স প্রোগ্রামের মাধ্যমে বাস্তুচ্যুত আফগান নারী ক্রিকেটাররা যেন ক্রিকেট চালিয়ে যেতে পারেন, সেটা নিশ্চিত করতে চাইছি। বিশ্বজুড়ে ক্রিকেটকে ছড়িয়ে দেওয়া ও ঐক্য, দৃঢ়তা, আশার বার্তা ছড়াতে আমাদের এই পদক্ষেপ।’
আইসিসির আশা এমন পদক্ষেপ আফগানিস্তানের নারী ক্রিকেটারদের জীবন রক্ষায় সাহায্য করবে। পাশাপাশি ক্রিকেট একটি ঐক্যের প্রতীক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করবে। সীমান্ত ও প্রতিকূলতা অতিক্রম করে খেলাটি অনেক দূর এগিয়ে যাবে বলে আশা ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থার। এর আগে আফগান নারী ক্রিকেটারদের শিক্ষার অধিকার আদায়ে সোচ্চার হয়েছিলেন মোহাম্মদ নবী ও রশিদ খান।
আফগানিস্তানে গত কয়েক বছর ধরে নারীদের অধিকার নিয়ে আলোচনা চলছে। কারণ, তালেবানরা ২০২১ সালে ক্ষমতায় আসার পর নারীদের শিক্ষা কার্যক্রম, খেলাধুলায় দিয়েছে নিষেধাজ্ঞা। এবার আফগান নারী ক্রিকেটারদের পাশে দাঁড়াল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)। ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা একটি টাস্কফোর্সও গঠন করেছে।
নিজেদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে গতকাল বাস্তুচ্যুত আফগান নারী ক্রিকেটারদের সহায়তা করতে একটি বিশেষ টাসফোর্স গঠনের কথা জানিয়েছে আইসিসি। বিসিসিআই, ইংল্যান্ড এন্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি), ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ)- এর মাধ্যমে গঠন করা হয়েছে টাস্কফোর্স। বিশেষ এই টাস্কফোর্সের মাধ্যমে আফগান নারী ক্রিকেটারদের খেলাধুলা ও ব্যক্তিগত বিকাশে আর্থিকভাবে সহায়তা করা হবে। আইসিসি একটি বিশেষ তহবিল গঠন করবে। টাস্কফোর্স ও তহবিলের মাধ্যমে অর্থনৈতিক ব্যাপার নিয়ে দুশ্চিন্তা না করে ক্রিকেটে যেন আফগান নারীরা মনোযোগ দিতে পারে, সেজন্যই এই উদ্যোগ। একই সঙ্গে হাই-পারফরম্যান্স প্রোগ্রামের ব্যবস্থা করছে। এর আওতায় উন্নতমানের কোচিং, বিশ্বমানের প্রশিক্ষণের সুবিধা এবং মেন্টরশিপ দেওয়া হবে।
আইসিসি চেয়ারম্যান জয় শাহ নিজের অফিশিয়াল ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডলে ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থার এই উদ্যোগ নিয়ে পোস্ট করেছেন। জয় শাহ লিখেছেন,
‘আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা হিসেবে আমরা অন্তর্ভুক্তিমূলক পরিবেশ তৈরি করতে প্রতিজ্ঞাদ্ধ। যেকোনো প্রেক্ষাপটেই যেন কোনো ক্রিকেটার তাঁর প্রতিভা প্রকাশ করতে পারেন, সেই পরিবেশ নিশ্চিত করতেই এই পদক্ষেপ। আমরা এই টাস্কফোর্স ও তহবিল গঠন করতে পেরে গর্বিত। একই সঙ্গে হাইপারফরম্যান্স প্রোগ্রামের মাধ্যমে বাস্তুচ্যুত আফগান নারী ক্রিকেটাররা যেন ক্রিকেট চালিয়ে যেতে পারেন, সেটা নিশ্চিত করতে চাইছি। বিশ্বজুড়ে ক্রিকেটকে ছড়িয়ে দেওয়া ও ঐক্য, দৃঢ়তা, আশার বার্তা ছড়াতে আমাদের এই পদক্ষেপ।’
আইসিসির আশা এমন পদক্ষেপ আফগানিস্তানের নারী ক্রিকেটারদের জীবন রক্ষায় সাহায্য করবে। পাশাপাশি ক্রিকেট একটি ঐক্যের প্রতীক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করবে। সীমান্ত ও প্রতিকূলতা অতিক্রম করে খেলাটি অনেক দূর এগিয়ে যাবে বলে আশা ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থার। এর আগে আফগান নারী ক্রিকেটারদের শিক্ষার অধিকার আদায়ে সোচ্চার হয়েছিলেন মোহাম্মদ নবী ও রশিদ খান।
ক্রিকেটে জিম্বাবুয়ে পার করছে দুঃসময়। কিন্তু প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ হলে তারাও যেন হালে পানি পায়। সিলেট টেস্টে প্রথম দুই দিনই দাপট দেখিয়েছে জিম্বাবুয়ে। প্রথম ইনিংসে লিড নেয় তারা ৮২ রানের। দ্বিতীয় দিন শেষে ৫৭ রানে ১ উইকেট বাংলাদেশের।
৯ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষে কিছুটা স্বস্তি বাংলাদেশ শিবিরে। যদিও এখনো পিছিয়ে আছে ২৫ রানে। ৮২ রানের লিড মাথায় নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই মাত্র ১৩ রানে কাটা পড়েছেন ওপেনার সাদমান ইসলাম। তবে দিন শেষে মাহমুদুল হাসান জয় ও মুমিনুল হকের ব্যাটে অপরাজিত ৪৪ রানের জুটিতে স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ দল।
১০ ঘণ্টা আগেটেস্টে প্রথম দিনটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সিলেট টেস্টে প্রথম দিনটাই ভালো যায়নি বাংলাদেশের। ফলে আজ দ্বিতীয় দিনও তারা শেষ করেছে পিছিয়ে থেকে। তবে মেহেদী হাসান মিরাজের দুর্দান্ত ঘূর্ণি জাদু ও শেষ বিকেলে মাহমুদুল হাসান জয়-মুমিনুল হকের ব্যাটিংয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর আশা দেখছে স্বাগতিকেরা।
১০ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষ বিকেলে ব্যাটিংয়ে নেমে ১ উইকেট হারিয়ে ৫৭ রান তুলেছে বাংলাদেশ। ২৫ রানে পিছিয়ে থেকে কাল আবারও ব্যাটিংয়ে নামবে স্বাগতিকেরা। মুমিনুল হক ১৫ ও মাহমুদুল হাসান জয় ২৮ রানে অপরাজিত আছেন। দ্বিতীয় ইনিংসেও ওপেনিং জুটি বড় হয়নি বাংলাদেশের। ইনিংসের চতুর্থ ওভারে দলীয় ১৩ রানে ফেরেন সাদমান
১১ ঘণ্টা আগে