ক্রীড়া ডেস্ক
দুবাইয়ে ৪ মার্চ রাতে ভারতের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনালেই থেমে যায় অস্ট্রেলিয়ার পথচলা। ঠিক তার পরের দিন ওয়ানডে থেকে অবসর নেন স্টিভ স্মিথ। অবসরের ঘোষণা দেওয়ার দুই দিন পরই আইসিসির মাসসেরাদের তালিকায় জায়গা পেয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার এই তারকা ক্রিকেটার।
আইসিসি আজ নিজেদের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে ফেব্রুয়ারি মাসের মনোনয়নপ্রাপ্ত সেরা ক্রিকেটারদের নাম প্রকাশ করেছে। এখানে স্মিথের প্রতিদ্বন্দ্বী গ্লেন ফিলিপস ও শুবমান গিল। ফেব্রুয়ারিতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ৪০৬ রান করেছেন গিল। ভারতীয় এই ক্রিকেটার যে পাঁচ ম্যাচ গত মাসে খেলেছেন, সবই ওয়ানডে। পাঁচ ম্যাচে ১০১.৫০ গড় ও ৯৪.১৯ স্ট্রাইকরেটে করেছেন এই রান। ফেব্রুয়ারিতে গিলের দুটি করে সেঞ্চুরি ও ফিফটি রয়েছে। যার মধ্যে দুবাইয়ে ২০ ফেব্রুয়ারি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ‘এ’ গ্রুপের ম্যাচে বাংলাদেশের বিপক্ষে সেঞ্চুরি করে ম্যাচসেরা হয়েছেন। ১২৯ বলে ৯ চার ও ২ ছক্কায় ১০১ রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন ভারতীয় এই ব্যাটার।
স্মিথ ও ফিলিপস ফেব্রুয়ারিতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১৯৬ ও ২৩৬ রান করেছেন। দুজনেই খেলেছেন ৫টি করে ম্যাচ। ফিলিপসের ২৩৬ গড় নিঃসন্দেহে চোখ কপালে ওঠার মতো। পাঁচ ইনিংসের মধ্যে চারটিতেই যে তিনি অপরাজিত ছিলেন। লাহোরে গত ৮ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের বিপক্ষে ৭৪ বলে ৬ চার ও ৭ ছক্কায় ১০৬ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলে ফিলিপস অপরাজিত থাকেন। শেষের দিকে কী পরিমাণ তাণ্ডব তিনি চালিয়েছেন, সেটা পাকিস্তানের ভুলে যাওয়ার কথা নয়। লাহোরের সেই ম্যাচটি ছিল পাকিস্তান, দক্ষিণ আফ্রিকা, নিউজিল্যান্ডকে নিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজের ম্যাচ।
শেষের দিকে ঝোড়ো ব্যাটিং ছাপিয়ে ফিলিপসের অতিমানবীয় ফিল্ডিং ক্রিকেটপ্রেমীদের নজর কেড়েছে। করাচিতে ১৯ ফেব্রুয়ারি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির উদ্বোধনী ম্যাচে মোহাম্মদ রিজওয়ানের ক্যাচ ফিলিপস ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে বাজপাখির মতো উড়ে ধরেছেন। ফিলিপস ক্যাচটি ধরেন বাঁ হাতে। কিউই এই ‘সুপারম্যান’ এরপর অবাক করেন বিরাট কোহলিকে। দুবাইয়ে ২ মার্চ সেই ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে কোহলির ক্যাচ ডান দিকে উড়ে নিয়েছেন ফিলিপস।
২০১০-এর ফেব্রুয়ারি থেকে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি পর্যন্ত স্মিথ খেলেছেন ১৭০ ওয়ানডে। ৪৩.২৮ গড়ে করেছেন ৫৮০০ রান। ১২ সেঞ্চুরির পাশাপাশি করেন ৩৫ ফিফটি। ভারতের বিপক্ষে ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনালে ৯৬ বলে ৭৩ রান করে স্মিথ বোল্ড হয়েছেন মোহাম্মদ শামির ফুলটস বলে কাভার ড্রাইভ করতে গিয়ে। প্যাট কামিন্স খেলতে না পারায় এবারের চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে স্মিথ অস্ট্রেলিয়াকে নেতৃত্ব দিয়েছেন।
দুবাইয়ে ৪ মার্চ রাতে ভারতের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনালেই থেমে যায় অস্ট্রেলিয়ার পথচলা। ঠিক তার পরের দিন ওয়ানডে থেকে অবসর নেন স্টিভ স্মিথ। অবসরের ঘোষণা দেওয়ার দুই দিন পরই আইসিসির মাসসেরাদের তালিকায় জায়গা পেয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার এই তারকা ক্রিকেটার।
আইসিসি আজ নিজেদের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে ফেব্রুয়ারি মাসের মনোনয়নপ্রাপ্ত সেরা ক্রিকেটারদের নাম প্রকাশ করেছে। এখানে স্মিথের প্রতিদ্বন্দ্বী গ্লেন ফিলিপস ও শুবমান গিল। ফেব্রুয়ারিতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ৪০৬ রান করেছেন গিল। ভারতীয় এই ক্রিকেটার যে পাঁচ ম্যাচ গত মাসে খেলেছেন, সবই ওয়ানডে। পাঁচ ম্যাচে ১০১.৫০ গড় ও ৯৪.১৯ স্ট্রাইকরেটে করেছেন এই রান। ফেব্রুয়ারিতে গিলের দুটি করে সেঞ্চুরি ও ফিফটি রয়েছে। যার মধ্যে দুবাইয়ে ২০ ফেব্রুয়ারি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ‘এ’ গ্রুপের ম্যাচে বাংলাদেশের বিপক্ষে সেঞ্চুরি করে ম্যাচসেরা হয়েছেন। ১২৯ বলে ৯ চার ও ২ ছক্কায় ১০১ রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন ভারতীয় এই ব্যাটার।
স্মিথ ও ফিলিপস ফেব্রুয়ারিতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১৯৬ ও ২৩৬ রান করেছেন। দুজনেই খেলেছেন ৫টি করে ম্যাচ। ফিলিপসের ২৩৬ গড় নিঃসন্দেহে চোখ কপালে ওঠার মতো। পাঁচ ইনিংসের মধ্যে চারটিতেই যে তিনি অপরাজিত ছিলেন। লাহোরে গত ৮ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের বিপক্ষে ৭৪ বলে ৬ চার ও ৭ ছক্কায় ১০৬ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলে ফিলিপস অপরাজিত থাকেন। শেষের দিকে কী পরিমাণ তাণ্ডব তিনি চালিয়েছেন, সেটা পাকিস্তানের ভুলে যাওয়ার কথা নয়। লাহোরের সেই ম্যাচটি ছিল পাকিস্তান, দক্ষিণ আফ্রিকা, নিউজিল্যান্ডকে নিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজের ম্যাচ।
শেষের দিকে ঝোড়ো ব্যাটিং ছাপিয়ে ফিলিপসের অতিমানবীয় ফিল্ডিং ক্রিকেটপ্রেমীদের নজর কেড়েছে। করাচিতে ১৯ ফেব্রুয়ারি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির উদ্বোধনী ম্যাচে মোহাম্মদ রিজওয়ানের ক্যাচ ফিলিপস ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে বাজপাখির মতো উড়ে ধরেছেন। ফিলিপস ক্যাচটি ধরেন বাঁ হাতে। কিউই এই ‘সুপারম্যান’ এরপর অবাক করেন বিরাট কোহলিকে। দুবাইয়ে ২ মার্চ সেই ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে কোহলির ক্যাচ ডান দিকে উড়ে নিয়েছেন ফিলিপস।
২০১০-এর ফেব্রুয়ারি থেকে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি পর্যন্ত স্মিথ খেলেছেন ১৭০ ওয়ানডে। ৪৩.২৮ গড়ে করেছেন ৫৮০০ রান। ১২ সেঞ্চুরির পাশাপাশি করেন ৩৫ ফিফটি। ভারতের বিপক্ষে ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনালে ৯৬ বলে ৭৩ রান করে স্মিথ বোল্ড হয়েছেন মোহাম্মদ শামির ফুলটস বলে কাভার ড্রাইভ করতে গিয়ে। প্যাট কামিন্স খেলতে না পারায় এবারের চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে স্মিথ অস্ট্রেলিয়াকে নেতৃত্ব দিয়েছেন।
এক যুগেরও বেশি সময় ধরে ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেটে দ্বিপক্ষীয় সিরিজ হচ্ছে না সম্পর্কের তিক্ততার কারণে। আইসিসি ইভেন্ট, এশিয়া কাপ ছাড়া তাদের দেখা হয় না বললেই চলে। এবার দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর মধ্যে দেখা হওয়া তো দূরে থাক, ২০২৫ এশিয়া কাপ না হওয়ার সম্ভাবনা আরও জোরালো হচ্ছে।
২৩ মিনিট আগে২৩ বছর পর লিগ শিরোপার স্বাদ পেয়েছে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব। ঐতিহ্যবাহী দলটির দীর্ঘ এই অপেক্ষা ঘোচানোর পেছনে অন্যতম নায়ক সুলেমান দিয়াবাতে। মোহামেডানের ঘরের ছেলে বনে যাওয়া মালির এই ফরোয়ার্ড দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন সামনে থেকে...
১ ঘণ্টা আগেজয়ের সংজ্ঞা যে ভুলেই গেছে ইন্টার মায়ামি। ৪ মে সবশেষ নিউইয়র্ক রেডবুলসের বিপক্ষে জয় পেয়েছে মায়ামি। মেজর লিগ সকারের (এমএলএস) সেই ম্যাচে জয়ের পর টানা তিন ম্যাচে জয়ের দেখা পায়নি লিওনেল মেসি-লুইস সুয়ারেজদের মায়ামি।
১ ঘণ্টা আগেসাড়ে পাঁচ মাস পর প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে ফিরেছেন সাকিব আল হাসান। পাকিস্তান সুপার লিগে (পিএসএল) গতকাল লাহোর কালান্দার্সের জার্সিতে খেলেছেনও। তবে ফেরাটা সুখকর হয়নি বাংলাদেশের এই অলরাউন্ডারের।
২ ঘণ্টা আগে