উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি

বিএনপি-জামায়াত অশুভ শক্তি, তারা নির্বাচন চায় না। তারা জানে, অতীতের অপকর্মের কারণে তারা জনবিচ্ছিন্ন। জনগণ কখনো তাদের নির্বাচিত করে ক্ষমতায় আনবে না। আজ শনিবার উত্তরার আজমপুরে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত শীতবস্ত্র বিতরণ ও শান্তি সমাবেশে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ এসব কথা বলেন।
হানিফ বলেন, ‘শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করে আওয়ামী লীগ বারবার প্রমাণ করেছে আওয়ামী লীগ এ দেশের গণমানুষের দল। আওয়ামী লীগ এ দেশের মানুষের বিপদে-আপদে, সুখে-দুঃখে, দুর্যোগে সব সময় পাশে থাকে। আওয়ামী লীগ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে গড়া দল। যে দলটি এখন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিচালিত হচ্ছে। তাঁর অধীনে আওয়ামী লীগ গত ১৪ বছর রাষ্ট্রক্ষমতায় থেকে দেশকে উন্নয়ন-অগ্রগতিতে নিয়ে গেছে। বাংলাদেশে উন্নয়নের মাইলফলক স্থাপন করেছে।’
বিএনপির উদ্দেশে হানিফ বলেন, ‘তারা দেশের উন্নয়ন চায় না, অগ্রগতি চায় না। এখন নতুন করে রাস্তায় নেমেছে আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে। আমরা বারবার বলেছি, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী হবে। আপনাদের যদি জনগণের প্রতি আস্থা থাকে, তাহলে নির্বাচনে অংশ নিন। অংশ নিয়ে আপনাদের জনপ্রিয়তা যাচাই করুন। কিন্তু নির্বাচনে তারা যাবে না।’
আওয়ামী লীগকে রাষ্ট্রক্ষমতায় আনতে জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে হানিফ বলেন, ‘এই বিএনপি-জামায়াত অশুভ শক্তি দেশের অগ্রগতি বিরোধী, যারা দেশের স্বাধীনতাবিরোধী—এই অপশক্তিকে রাজপথে মোকাবিলা করে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আবারও আওয়ামী লীগকে রাষ্ট্রক্ষমতায় নিয়ে যাব। এটাই হোক আমাদের সকলের অঙ্গীকার।’
আমরা শীতবস্ত্র বিতরণ করছি, বিএনপি ষড়যন্ত্র করছে: মায়া
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোজাম্মেল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, ‘আমরা যে সময়ে এখানে শীতবস্ত্র বিতরণ করছি, ঠিক সেই সময়ে বিএনপি-জামায়াত ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। আমরা মানুষের পাশে, ওরা ষড়যন্ত্রের পাশে। কী করে শেখ হাসিনাকে, কী করে সরকারকে সরানো যায়, এ জন্য তারা উঠেপড়ে লেগেছে। আমরা পরিষ্কার বলতে চাই—ষড়যন্ত্র করে, আগুন-সন্ত্রাস করে আওয়ামী লীগ সরকারকে কোনো দিন হটাতে পারবেন না।
‘আমরা রাজপথে আছি, রাজপথে ছিলাম, রাজপথে থাকব। যদি কোনো সন্ত্রাস, আগুন-সন্ত্রাস, মানুষকে হত্যা করেন, রাজপথে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেন, তাহলে আমরা জবাব দেব ইনশা আল্লাহ। শেখ হাসিনার সরকার, বারবার দরকার।’
ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগকে ধন্যবাদ জানিয়ে মায়া বলেন, ‘মাত্র তিন চার ঘণ্টার নোটিশে আজকের এই বিশাল জমায়েত। কারণ, এই এলাকাটা আওয়ামী লীগের ঘাঁটি। এটা আপনারা প্রমাণ করেছেন।’
শীতবস্ত্র বিতরণের এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন ঢাকা-১৮ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ হাবিব হাসান। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, উপপ্রচার সম্পাদক সৈয়দ আব্দুল আউয়াল শামীম ও আওয়ামী লীগের সদস্য অ্যাডভোকেট সানজিদা খান।

বিএনপি-জামায়াত অশুভ শক্তি, তারা নির্বাচন চায় না। তারা জানে, অতীতের অপকর্মের কারণে তারা জনবিচ্ছিন্ন। জনগণ কখনো তাদের নির্বাচিত করে ক্ষমতায় আনবে না। আজ শনিবার উত্তরার আজমপুরে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত শীতবস্ত্র বিতরণ ও শান্তি সমাবেশে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ এসব কথা বলেন।
হানিফ বলেন, ‘শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করে আওয়ামী লীগ বারবার প্রমাণ করেছে আওয়ামী লীগ এ দেশের গণমানুষের দল। আওয়ামী লীগ এ দেশের মানুষের বিপদে-আপদে, সুখে-দুঃখে, দুর্যোগে সব সময় পাশে থাকে। আওয়ামী লীগ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে গড়া দল। যে দলটি এখন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিচালিত হচ্ছে। তাঁর অধীনে আওয়ামী লীগ গত ১৪ বছর রাষ্ট্রক্ষমতায় থেকে দেশকে উন্নয়ন-অগ্রগতিতে নিয়ে গেছে। বাংলাদেশে উন্নয়নের মাইলফলক স্থাপন করেছে।’
বিএনপির উদ্দেশে হানিফ বলেন, ‘তারা দেশের উন্নয়ন চায় না, অগ্রগতি চায় না। এখন নতুন করে রাস্তায় নেমেছে আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে। আমরা বারবার বলেছি, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী হবে। আপনাদের যদি জনগণের প্রতি আস্থা থাকে, তাহলে নির্বাচনে অংশ নিন। অংশ নিয়ে আপনাদের জনপ্রিয়তা যাচাই করুন। কিন্তু নির্বাচনে তারা যাবে না।’
আওয়ামী লীগকে রাষ্ট্রক্ষমতায় আনতে জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে হানিফ বলেন, ‘এই বিএনপি-জামায়াত অশুভ শক্তি দেশের অগ্রগতি বিরোধী, যারা দেশের স্বাধীনতাবিরোধী—এই অপশক্তিকে রাজপথে মোকাবিলা করে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আবারও আওয়ামী লীগকে রাষ্ট্রক্ষমতায় নিয়ে যাব। এটাই হোক আমাদের সকলের অঙ্গীকার।’
আমরা শীতবস্ত্র বিতরণ করছি, বিএনপি ষড়যন্ত্র করছে: মায়া
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোজাম্মেল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, ‘আমরা যে সময়ে এখানে শীতবস্ত্র বিতরণ করছি, ঠিক সেই সময়ে বিএনপি-জামায়াত ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। আমরা মানুষের পাশে, ওরা ষড়যন্ত্রের পাশে। কী করে শেখ হাসিনাকে, কী করে সরকারকে সরানো যায়, এ জন্য তারা উঠেপড়ে লেগেছে। আমরা পরিষ্কার বলতে চাই—ষড়যন্ত্র করে, আগুন-সন্ত্রাস করে আওয়ামী লীগ সরকারকে কোনো দিন হটাতে পারবেন না।
‘আমরা রাজপথে আছি, রাজপথে ছিলাম, রাজপথে থাকব। যদি কোনো সন্ত্রাস, আগুন-সন্ত্রাস, মানুষকে হত্যা করেন, রাজপথে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেন, তাহলে আমরা জবাব দেব ইনশা আল্লাহ। শেখ হাসিনার সরকার, বারবার দরকার।’
ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগকে ধন্যবাদ জানিয়ে মায়া বলেন, ‘মাত্র তিন চার ঘণ্টার নোটিশে আজকের এই বিশাল জমায়েত। কারণ, এই এলাকাটা আওয়ামী লীগের ঘাঁটি। এটা আপনারা প্রমাণ করেছেন।’
শীতবস্ত্র বিতরণের এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন ঢাকা-১৮ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ হাবিব হাসান। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, উপপ্রচার সম্পাদক সৈয়দ আব্দুল আউয়াল শামীম ও আওয়ামী লীগের সদস্য অ্যাডভোকেট সানজিদা খান।
উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি

বিএনপি-জামায়াত অশুভ শক্তি, তারা নির্বাচন চায় না। তারা জানে, অতীতের অপকর্মের কারণে তারা জনবিচ্ছিন্ন। জনগণ কখনো তাদের নির্বাচিত করে ক্ষমতায় আনবে না। আজ শনিবার উত্তরার আজমপুরে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত শীতবস্ত্র বিতরণ ও শান্তি সমাবেশে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ এসব কথা বলেন।
হানিফ বলেন, ‘শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করে আওয়ামী লীগ বারবার প্রমাণ করেছে আওয়ামী লীগ এ দেশের গণমানুষের দল। আওয়ামী লীগ এ দেশের মানুষের বিপদে-আপদে, সুখে-দুঃখে, দুর্যোগে সব সময় পাশে থাকে। আওয়ামী লীগ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে গড়া দল। যে দলটি এখন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিচালিত হচ্ছে। তাঁর অধীনে আওয়ামী লীগ গত ১৪ বছর রাষ্ট্রক্ষমতায় থেকে দেশকে উন্নয়ন-অগ্রগতিতে নিয়ে গেছে। বাংলাদেশে উন্নয়নের মাইলফলক স্থাপন করেছে।’
বিএনপির উদ্দেশে হানিফ বলেন, ‘তারা দেশের উন্নয়ন চায় না, অগ্রগতি চায় না। এখন নতুন করে রাস্তায় নেমেছে আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে। আমরা বারবার বলেছি, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী হবে। আপনাদের যদি জনগণের প্রতি আস্থা থাকে, তাহলে নির্বাচনে অংশ নিন। অংশ নিয়ে আপনাদের জনপ্রিয়তা যাচাই করুন। কিন্তু নির্বাচনে তারা যাবে না।’
আওয়ামী লীগকে রাষ্ট্রক্ষমতায় আনতে জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে হানিফ বলেন, ‘এই বিএনপি-জামায়াত অশুভ শক্তি দেশের অগ্রগতি বিরোধী, যারা দেশের স্বাধীনতাবিরোধী—এই অপশক্তিকে রাজপথে মোকাবিলা করে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আবারও আওয়ামী লীগকে রাষ্ট্রক্ষমতায় নিয়ে যাব। এটাই হোক আমাদের সকলের অঙ্গীকার।’
আমরা শীতবস্ত্র বিতরণ করছি, বিএনপি ষড়যন্ত্র করছে: মায়া
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোজাম্মেল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, ‘আমরা যে সময়ে এখানে শীতবস্ত্র বিতরণ করছি, ঠিক সেই সময়ে বিএনপি-জামায়াত ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। আমরা মানুষের পাশে, ওরা ষড়যন্ত্রের পাশে। কী করে শেখ হাসিনাকে, কী করে সরকারকে সরানো যায়, এ জন্য তারা উঠেপড়ে লেগেছে। আমরা পরিষ্কার বলতে চাই—ষড়যন্ত্র করে, আগুন-সন্ত্রাস করে আওয়ামী লীগ সরকারকে কোনো দিন হটাতে পারবেন না।
‘আমরা রাজপথে আছি, রাজপথে ছিলাম, রাজপথে থাকব। যদি কোনো সন্ত্রাস, আগুন-সন্ত্রাস, মানুষকে হত্যা করেন, রাজপথে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেন, তাহলে আমরা জবাব দেব ইনশা আল্লাহ। শেখ হাসিনার সরকার, বারবার দরকার।’
ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগকে ধন্যবাদ জানিয়ে মায়া বলেন, ‘মাত্র তিন চার ঘণ্টার নোটিশে আজকের এই বিশাল জমায়েত। কারণ, এই এলাকাটা আওয়ামী লীগের ঘাঁটি। এটা আপনারা প্রমাণ করেছেন।’
শীতবস্ত্র বিতরণের এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন ঢাকা-১৮ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ হাবিব হাসান। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, উপপ্রচার সম্পাদক সৈয়দ আব্দুল আউয়াল শামীম ও আওয়ামী লীগের সদস্য অ্যাডভোকেট সানজিদা খান।

বিএনপি-জামায়াত অশুভ শক্তি, তারা নির্বাচন চায় না। তারা জানে, অতীতের অপকর্মের কারণে তারা জনবিচ্ছিন্ন। জনগণ কখনো তাদের নির্বাচিত করে ক্ষমতায় আনবে না। আজ শনিবার উত্তরার আজমপুরে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত শীতবস্ত্র বিতরণ ও শান্তি সমাবেশে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ এসব কথা বলেন।
হানিফ বলেন, ‘শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করে আওয়ামী লীগ বারবার প্রমাণ করেছে আওয়ামী লীগ এ দেশের গণমানুষের দল। আওয়ামী লীগ এ দেশের মানুষের বিপদে-আপদে, সুখে-দুঃখে, দুর্যোগে সব সময় পাশে থাকে। আওয়ামী লীগ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে গড়া দল। যে দলটি এখন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিচালিত হচ্ছে। তাঁর অধীনে আওয়ামী লীগ গত ১৪ বছর রাষ্ট্রক্ষমতায় থেকে দেশকে উন্নয়ন-অগ্রগতিতে নিয়ে গেছে। বাংলাদেশে উন্নয়নের মাইলফলক স্থাপন করেছে।’
বিএনপির উদ্দেশে হানিফ বলেন, ‘তারা দেশের উন্নয়ন চায় না, অগ্রগতি চায় না। এখন নতুন করে রাস্তায় নেমেছে আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে। আমরা বারবার বলেছি, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী হবে। আপনাদের যদি জনগণের প্রতি আস্থা থাকে, তাহলে নির্বাচনে অংশ নিন। অংশ নিয়ে আপনাদের জনপ্রিয়তা যাচাই করুন। কিন্তু নির্বাচনে তারা যাবে না।’
আওয়ামী লীগকে রাষ্ট্রক্ষমতায় আনতে জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে হানিফ বলেন, ‘এই বিএনপি-জামায়াত অশুভ শক্তি দেশের অগ্রগতি বিরোধী, যারা দেশের স্বাধীনতাবিরোধী—এই অপশক্তিকে রাজপথে মোকাবিলা করে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আবারও আওয়ামী লীগকে রাষ্ট্রক্ষমতায় নিয়ে যাব। এটাই হোক আমাদের সকলের অঙ্গীকার।’
আমরা শীতবস্ত্র বিতরণ করছি, বিএনপি ষড়যন্ত্র করছে: মায়া
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোজাম্মেল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, ‘আমরা যে সময়ে এখানে শীতবস্ত্র বিতরণ করছি, ঠিক সেই সময়ে বিএনপি-জামায়াত ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। আমরা মানুষের পাশে, ওরা ষড়যন্ত্রের পাশে। কী করে শেখ হাসিনাকে, কী করে সরকারকে সরানো যায়, এ জন্য তারা উঠেপড়ে লেগেছে। আমরা পরিষ্কার বলতে চাই—ষড়যন্ত্র করে, আগুন-সন্ত্রাস করে আওয়ামী লীগ সরকারকে কোনো দিন হটাতে পারবেন না।
‘আমরা রাজপথে আছি, রাজপথে ছিলাম, রাজপথে থাকব। যদি কোনো সন্ত্রাস, আগুন-সন্ত্রাস, মানুষকে হত্যা করেন, রাজপথে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেন, তাহলে আমরা জবাব দেব ইনশা আল্লাহ। শেখ হাসিনার সরকার, বারবার দরকার।’
ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগকে ধন্যবাদ জানিয়ে মায়া বলেন, ‘মাত্র তিন চার ঘণ্টার নোটিশে আজকের এই বিশাল জমায়েত। কারণ, এই এলাকাটা আওয়ামী লীগের ঘাঁটি। এটা আপনারা প্রমাণ করেছেন।’
শীতবস্ত্র বিতরণের এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন ঢাকা-১৮ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ হাবিব হাসান। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, উপপ্রচার সম্পাদক সৈয়দ আব্দুল আউয়াল শামীম ও আওয়ামী লীগের সদস্য অ্যাডভোকেট সানজিদা খান।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের জন্য নির্ধারিত লন্ডন–ঢাকা রুটের বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইট থেকে দুই কেবিন ক্রুকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। নিরাপত্তা ও ভিআইপি ব্যবস্থাপনার বিষয়টি বিবেচনায় এনে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র নিশ্চিত করেছে।
২৪ মিনিট আগে
জামায়াত আমির বলেন, ‘নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে, এ ব্যাপারে আমরা দৃঢ় আশাবাদী। এই লক্ষ্যে আমাদের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা আমরা করে যাব। মূল কথা হলো নির্বাচনটা যেন সুষ্ঠু হয়, মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়, জনমতের প্রতিফলন ঘটে। এখানে যেন অন্য কিছু চিন্তা না করা হয়।’
৩২ মিনিট আগে
কুমিল্লার বুড়িচংয়ে সোহেল মিয়া নামে এক বিএনপি সমর্থককে সরাসরি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করিয়ে তুলে নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন স্থানীয় এক বিএনপি নেতা। অভিযুক্ত নেতা আবুল কাশেম মিয়াজী, বুড়িচং উপজেলার ষোলনল ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক।
১ ঘণ্টা আগে
১৭ বছরের বেশি সময় পর আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ওই দিন পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রায় দুই হাজার সদস্য তাঁর নিরাপত্তার কাজে নিয়োজিত থাকবে।
৮ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের জন্য নির্ধারিত লন্ডন–ঢাকা রুটের বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইট থেকে দুই কেবিন ক্রুকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। নিরাপত্তা ও ভিআইপি ব্যবস্থাপনার বিষয়টি বিবেচনায় এনে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র নিশ্চিত করেছে।
প্রত্যাহার করা কেবিন ক্রুরা হলেন—জুনিয়র পার্সার মো. সওগাতুল আলম সওগাত এবং ফ্লাইট স্টুয়ার্ডেস জিনিয়া ইসলাম। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানায়, গোয়েন্দা প্রতিবেদনে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার তথ্যের ভিত্তিতেই তাঁদের ফ্লাইট দায়িত্ব থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগের একাধিক নেতার সঙ্গে ওই দুই কেবিন ক্রুর ছবি ছড়িয়ে পড়ে, যা নতুন করে আলোচনার জন্ম দেয়। অভিযোগ রয়েছে, তাঁরা নিয়মিত সাবেক সংসদ সদস্য শেখ সেলিমের ফ্লাইট পরিচালনার দায়িত্বে যুক্ত ছিলেন। এসব বিষয় গোয়েন্দা প্রতিবেদনে অন্তর্ভুক্ত থাকায় ভিআইপি যাত্রীর নিরাপত্তা নিয়ে সম্ভাব্য ঝুঁকির কথা উল্লেখ করা হয়।
বিমান সূত্র জানায়, তারেক রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিজি–২০২ ফ্লাইটটি আগামী বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় যুক্তরাজ্যের লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হওয়ার কথা রয়েছে। ওই ফ্লাইটে তারেক রহমানের পরিবারের সদস্যদের পাশাপাশি বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের একাধিক নেতাও থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
পরিস্থিতি বিবেচনায় ফ্লাইট সার্ভিস বিভাগ পরবর্তীতে ওই ফ্লাইটে জুনিয়র পার্সার মোস্তফা এবং ফ্লাইট স্টুয়ার্ডেস আয়াতকে অন্তর্ভুক্ত করেছে। সংশ্লিষ্টরা জানান, ভিআইপি যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিতে এ ধরনের ব্যবস্থা আগে নেওয়ার নজির রয়েছে।
এর আগে চলতি বছরের ২ মে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার একটি ফ্লাইট থেকেও গোয়েন্দা প্রতিবেদনের ভিত্তিতে দুই কেবিন ক্রুকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। সে সময়ও ভিআইপি যাত্রীর নিরাপত্তা এবং রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার বিষয়টি সিদ্ধান্তের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের জন্য নির্ধারিত লন্ডন–ঢাকা রুটের বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইট থেকে দুই কেবিন ক্রুকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। নিরাপত্তা ও ভিআইপি ব্যবস্থাপনার বিষয়টি বিবেচনায় এনে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র নিশ্চিত করেছে।
প্রত্যাহার করা কেবিন ক্রুরা হলেন—জুনিয়র পার্সার মো. সওগাতুল আলম সওগাত এবং ফ্লাইট স্টুয়ার্ডেস জিনিয়া ইসলাম। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানায়, গোয়েন্দা প্রতিবেদনে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার তথ্যের ভিত্তিতেই তাঁদের ফ্লাইট দায়িত্ব থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগের একাধিক নেতার সঙ্গে ওই দুই কেবিন ক্রুর ছবি ছড়িয়ে পড়ে, যা নতুন করে আলোচনার জন্ম দেয়। অভিযোগ রয়েছে, তাঁরা নিয়মিত সাবেক সংসদ সদস্য শেখ সেলিমের ফ্লাইট পরিচালনার দায়িত্বে যুক্ত ছিলেন। এসব বিষয় গোয়েন্দা প্রতিবেদনে অন্তর্ভুক্ত থাকায় ভিআইপি যাত্রীর নিরাপত্তা নিয়ে সম্ভাব্য ঝুঁকির কথা উল্লেখ করা হয়।
বিমান সূত্র জানায়, তারেক রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিজি–২০২ ফ্লাইটটি আগামী বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় যুক্তরাজ্যের লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হওয়ার কথা রয়েছে। ওই ফ্লাইটে তারেক রহমানের পরিবারের সদস্যদের পাশাপাশি বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের একাধিক নেতাও থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
পরিস্থিতি বিবেচনায় ফ্লাইট সার্ভিস বিভাগ পরবর্তীতে ওই ফ্লাইটে জুনিয়র পার্সার মোস্তফা এবং ফ্লাইট স্টুয়ার্ডেস আয়াতকে অন্তর্ভুক্ত করেছে। সংশ্লিষ্টরা জানান, ভিআইপি যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিতে এ ধরনের ব্যবস্থা আগে নেওয়ার নজির রয়েছে।
এর আগে চলতি বছরের ২ মে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার একটি ফ্লাইট থেকেও গোয়েন্দা প্রতিবেদনের ভিত্তিতে দুই কেবিন ক্রুকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। সে সময়ও ভিআইপি যাত্রীর নিরাপত্তা এবং রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার বিষয়টি সিদ্ধান্তের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়।

বিএনপি-জামায়াত অশুভ শক্তি, তারা নির্বাচন চায় না। তারা জানে, অতীতের অপকর্মের কারণে তারা জনবিচ্ছিন্ন। জনগণ কখনো তাদের নির্বাচিত করে ক্ষমতায় আনবে না। আজ শনিবার উত্তরার আজমপুরে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত শীতবস্ত্র বিতরণ ও শান্তি সমাবেশে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ এসব
২৮ জানুয়ারি ২০২৩
জামায়াত আমির বলেন, ‘নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে, এ ব্যাপারে আমরা দৃঢ় আশাবাদী। এই লক্ষ্যে আমাদের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা আমরা করে যাব। মূল কথা হলো নির্বাচনটা যেন সুষ্ঠু হয়, মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়, জনমতের প্রতিফলন ঘটে। এখানে যেন অন্য কিছু চিন্তা না করা হয়।’
৩২ মিনিট আগে
কুমিল্লার বুড়িচংয়ে সোহেল মিয়া নামে এক বিএনপি সমর্থককে সরাসরি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করিয়ে তুলে নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন স্থানীয় এক বিএনপি নেতা। অভিযুক্ত নেতা আবুল কাশেম মিয়াজী, বুড়িচং উপজেলার ষোলনল ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক।
১ ঘণ্টা আগে
১৭ বছরের বেশি সময় পর আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ওই দিন পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রায় দুই হাজার সদস্য তাঁর নিরাপত্তার কাজে নিয়োজিত থাকবে।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে বলে দৃঢ় আশাবাদী জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ রোববার ফজরের নামাজ শেষে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির কবর জিয়ারত শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
জামায়াত আমির বলেন, ‘নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে, এ ব্যাপারে আমরা দৃঢ় আশাবাদী। এই লক্ষ্যে আমাদের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা আমরা করে যাব। মূল কথা হলো নির্বাচনটা যেন সুষ্ঠু হয়, মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়, জনমতের প্রতিফলন ঘটে। এখানে যেন অন্য কিছু চিন্তা না করা হয়।’
আজকের এই পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর অনেক বড় দায়িত্ব উল্লেখ করে শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমাদের পারস্পরিক ভুল বোঝাবুঝি ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে সামনে এগোতে হবে। আদর্শ ও কৌশলে দলগুলোর ভিন্নতা থাকতে পারে। কিন্তু লড়াই হতে হবে মুক্তির লড়াই, মানবতার লড়াই। ব্যক্তি নয়, দল নয়—জাতিই বড়। এই আদর্শের ওপর ভিত্তি করে রাজনৈতিক নেতৃত্বকে পথ চলতে হবে।’
জামায়াত আমির আরও বলেন, ‘গতকালকের জানাজায় বারবার উচ্চারিত হয়েছে—আমরা খুনিদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেখতে চাই। সরকারের কর্মকাণ্ডে জনগণ সন্তুষ্ট নয়। গতকালের জানাজায় প্রধান উপদেষ্টা অংশ নিয়েছেন, আশা করি তিনি জনগণের পালস বুঝতে পেরেছেন। অতি দ্রুত সমস্ত সন্দেহ-সংশয়ের ঊর্ধ্বে উঠে খুনিদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনতে হবে।’
যদি খুনিরা পার পেয়ে যায়, তবে আমাদের কারও নিরাপত্তা থাকবে না—মন্তব্য করে জামায়াত আমির বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, যিনি আসমান-জমিনের মালিক, তিনিই আমাদের জীবন ও নিরাপত্তার মালিক। তাই আমাদের জীবন আল্লাহর হাতে সঁপে দিয়ে দেশ ও জাতির কল্যাণে আমরা কাজ করে যাব।’
যারা বিপ্লবী, তাঁদের খুন করে বিপ্লবের চেতনাকে কখনো স্তব্ধ করা যায় না; বরং সেই চেতনা আরও ছড়িয়ে পড়ে বলেও মন্তব্য করেন শফিকুর রহমান। আরও বলেন, ‘গতকালকের জানাজা সারা দুনিয়াকে সেই বার্তা দিয়েছে। আমরা আজ শপথ নিতে চাই, আল্লাহ তাআলা যে দেশে আমাদের পয়দা করেছেন, সেই দেশ ও জাতির জন্য আমরা আমাদের সর্বোচ্চ দিয়ে লড়ে যাব ইনশা আল্লাহ।’

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে বলে দৃঢ় আশাবাদী জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ রোববার ফজরের নামাজ শেষে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির কবর জিয়ারত শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
জামায়াত আমির বলেন, ‘নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে, এ ব্যাপারে আমরা দৃঢ় আশাবাদী। এই লক্ষ্যে আমাদের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা আমরা করে যাব। মূল কথা হলো নির্বাচনটা যেন সুষ্ঠু হয়, মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়, জনমতের প্রতিফলন ঘটে। এখানে যেন অন্য কিছু চিন্তা না করা হয়।’
আজকের এই পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর অনেক বড় দায়িত্ব উল্লেখ করে শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমাদের পারস্পরিক ভুল বোঝাবুঝি ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে সামনে এগোতে হবে। আদর্শ ও কৌশলে দলগুলোর ভিন্নতা থাকতে পারে। কিন্তু লড়াই হতে হবে মুক্তির লড়াই, মানবতার লড়াই। ব্যক্তি নয়, দল নয়—জাতিই বড়। এই আদর্শের ওপর ভিত্তি করে রাজনৈতিক নেতৃত্বকে পথ চলতে হবে।’
জামায়াত আমির আরও বলেন, ‘গতকালকের জানাজায় বারবার উচ্চারিত হয়েছে—আমরা খুনিদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেখতে চাই। সরকারের কর্মকাণ্ডে জনগণ সন্তুষ্ট নয়। গতকালের জানাজায় প্রধান উপদেষ্টা অংশ নিয়েছেন, আশা করি তিনি জনগণের পালস বুঝতে পেরেছেন। অতি দ্রুত সমস্ত সন্দেহ-সংশয়ের ঊর্ধ্বে উঠে খুনিদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনতে হবে।’
যদি খুনিরা পার পেয়ে যায়, তবে আমাদের কারও নিরাপত্তা থাকবে না—মন্তব্য করে জামায়াত আমির বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, যিনি আসমান-জমিনের মালিক, তিনিই আমাদের জীবন ও নিরাপত্তার মালিক। তাই আমাদের জীবন আল্লাহর হাতে সঁপে দিয়ে দেশ ও জাতির কল্যাণে আমরা কাজ করে যাব।’
যারা বিপ্লবী, তাঁদের খুন করে বিপ্লবের চেতনাকে কখনো স্তব্ধ করা যায় না; বরং সেই চেতনা আরও ছড়িয়ে পড়ে বলেও মন্তব্য করেন শফিকুর রহমান। আরও বলেন, ‘গতকালকের জানাজা সারা দুনিয়াকে সেই বার্তা দিয়েছে। আমরা আজ শপথ নিতে চাই, আল্লাহ তাআলা যে দেশে আমাদের পয়দা করেছেন, সেই দেশ ও জাতির জন্য আমরা আমাদের সর্বোচ্চ দিয়ে লড়ে যাব ইনশা আল্লাহ।’

বিএনপি-জামায়াত অশুভ শক্তি, তারা নির্বাচন চায় না। তারা জানে, অতীতের অপকর্মের কারণে তারা জনবিচ্ছিন্ন। জনগণ কখনো তাদের নির্বাচিত করে ক্ষমতায় আনবে না। আজ শনিবার উত্তরার আজমপুরে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত শীতবস্ত্র বিতরণ ও শান্তি সমাবেশে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ এসব
২৮ জানুয়ারি ২০২৩
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের জন্য নির্ধারিত লন্ডন–ঢাকা রুটের বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইট থেকে দুই কেবিন ক্রুকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। নিরাপত্তা ও ভিআইপি ব্যবস্থাপনার বিষয়টি বিবেচনায় এনে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র নিশ্চিত করেছে।
২৪ মিনিট আগে
কুমিল্লার বুড়িচংয়ে সোহেল মিয়া নামে এক বিএনপি সমর্থককে সরাসরি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করিয়ে তুলে নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন স্থানীয় এক বিএনপি নেতা। অভিযুক্ত নেতা আবুল কাশেম মিয়াজী, বুড়িচং উপজেলার ষোলনল ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক।
১ ঘণ্টা আগে
১৭ বছরের বেশি সময় পর আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ওই দিন পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রায় দুই হাজার সদস্য তাঁর নিরাপত্তার কাজে নিয়োজিত থাকবে।
৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কুমিল্লার বুড়িচংয়ে সোহেল মিয়া নামে এক বিএনপি সমর্থককে সরাসরি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করিয়ে তুলে নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন স্থানীয় এক বিএনপি নেতা। অভিযুক্ত নেতা আবুল কাশেম মিয়াজী, বুড়িচং উপজেলার ষোলনল ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক। তাঁদের কথোপকথনের একটি অডিও রেকর্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর জেলাজুড়ে ব্যাপক সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
গত শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত থেকে ৩৫ সেকেন্ডের ওই অডিও রেকর্ডটি ছড়িয়ে পড়ে। ভুক্তভোগী সোহেল বুড়িচং উপজেলার ষোলনল ইউনিয়নের ইন্দ্রবতী এলাকার আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে। তিনি উপজেলা বিএনপির সভাপতি এ টি এম মিজানুর রহমানের সমর্থক হিসেবে পরিচিত। অন্যদিকে অভিযুক্ত আবুল কাশেম মিয়াজী কুমিল্লা-৫ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী হাজী জসীম উদ্দিনের অনুসারী।
ভাইরাল হওয়া অডিওর শুরুতে সোহেলকে বলতে শোনা যায়, ‘আমারে মামলা-ছামলার ভয় দেহাইয়েন না। আমনেরা এমপি না অইতেই ডিক্লেয়ার দেন ৮-১০টা মামলার লাইগা রেডি অইতাম! ইতা সোহেলে ভয় করে না।’
জবাবে বিএনপি নেতা আবুল কাশেম মিয়াজীকে অকথ্য ভাষায় গালি দিয়ে বলতে শোনা যায়, ‘আমি তো মামলা করি না, ওয়ারেন্ট এ না করি, ডাইরেক্ট।’ একপর্যায়ে তিনি সোহেলকে কোথায় আছেন জিজ্ঞাসা করে ধরে নিয়ে আসার হুমকি দিয়ে ফোনের সংযোগ কেটে দেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সম্প্রতি সোহেল তাঁর নিজ বাড়িতে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তির কামনায় দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেন। সেখানে উপজেলা বিএনপির সভাপতি এ টি এম মিজানুর রহমানের অনুসারীদের দাওয়াত দিলেও আবুল কাশেম মিয়াজীকে দাওয়াত দেওয়া হয়নি। এতেই ক্ষিপ্ত হয়ে তিনি মোবাইল ফোনে সোহেলকে এই হুমকি দেন।
ভুক্তভোগী সোহেল মিয়া বলেন, ‘দোয়া অনুষ্ঠানে উনাকে দাওয়াত না দেওয়ায় তিনি আমাকে ১০ থেকে ১২টি মামলার ভয় দেখান এবং সরাসরি ওয়ারেন্ট করার হুমকি দেন। এমনকি আমাকে তুলে নিয়ে যাওয়ারও হুমকি দেওয়া হয়েছে। আমি বর্তমানে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।’
অভিযোগের বিষয়ে আবুল কাশেম মিয়াজী বলেন, ‘সোহেল একজন চোর। একটা চোরের সঙ্গে যেভাবে ব্যবহার করতে হয়, আমি সেভাবে করেছি।’ তবে চুরির অভিযোগ বা মামলার কোনো প্রমাণ তিনি দেননি।
এ বিষয়ে বুড়িচং উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কবির হোসেন জানান, অডিও রেকর্ডটি তিনি শুনেছেন। বিষয়টি অনাকাঙ্ক্ষিত। দলের প্রার্থী হাজী জসীম উদ্দিন বর্তমানে ঢাকায় আছেন, তিনি এলাকায় ফিরলে এ বিষয়ে আলোচনা করে সাংগঠনিকভাবে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।

কুমিল্লার বুড়িচংয়ে সোহেল মিয়া নামে এক বিএনপি সমর্থককে সরাসরি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করিয়ে তুলে নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন স্থানীয় এক বিএনপি নেতা। অভিযুক্ত নেতা আবুল কাশেম মিয়াজী, বুড়িচং উপজেলার ষোলনল ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক। তাঁদের কথোপকথনের একটি অডিও রেকর্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর জেলাজুড়ে ব্যাপক সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
গত শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত থেকে ৩৫ সেকেন্ডের ওই অডিও রেকর্ডটি ছড়িয়ে পড়ে। ভুক্তভোগী সোহেল বুড়িচং উপজেলার ষোলনল ইউনিয়নের ইন্দ্রবতী এলাকার আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে। তিনি উপজেলা বিএনপির সভাপতি এ টি এম মিজানুর রহমানের সমর্থক হিসেবে পরিচিত। অন্যদিকে অভিযুক্ত আবুল কাশেম মিয়াজী কুমিল্লা-৫ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী হাজী জসীম উদ্দিনের অনুসারী।
ভাইরাল হওয়া অডিওর শুরুতে সোহেলকে বলতে শোনা যায়, ‘আমারে মামলা-ছামলার ভয় দেহাইয়েন না। আমনেরা এমপি না অইতেই ডিক্লেয়ার দেন ৮-১০টা মামলার লাইগা রেডি অইতাম! ইতা সোহেলে ভয় করে না।’
জবাবে বিএনপি নেতা আবুল কাশেম মিয়াজীকে অকথ্য ভাষায় গালি দিয়ে বলতে শোনা যায়, ‘আমি তো মামলা করি না, ওয়ারেন্ট এ না করি, ডাইরেক্ট।’ একপর্যায়ে তিনি সোহেলকে কোথায় আছেন জিজ্ঞাসা করে ধরে নিয়ে আসার হুমকি দিয়ে ফোনের সংযোগ কেটে দেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সম্প্রতি সোহেল তাঁর নিজ বাড়িতে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তির কামনায় দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেন। সেখানে উপজেলা বিএনপির সভাপতি এ টি এম মিজানুর রহমানের অনুসারীদের দাওয়াত দিলেও আবুল কাশেম মিয়াজীকে দাওয়াত দেওয়া হয়নি। এতেই ক্ষিপ্ত হয়ে তিনি মোবাইল ফোনে সোহেলকে এই হুমকি দেন।
ভুক্তভোগী সোহেল মিয়া বলেন, ‘দোয়া অনুষ্ঠানে উনাকে দাওয়াত না দেওয়ায় তিনি আমাকে ১০ থেকে ১২টি মামলার ভয় দেখান এবং সরাসরি ওয়ারেন্ট করার হুমকি দেন। এমনকি আমাকে তুলে নিয়ে যাওয়ারও হুমকি দেওয়া হয়েছে। আমি বর্তমানে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।’
অভিযোগের বিষয়ে আবুল কাশেম মিয়াজী বলেন, ‘সোহেল একজন চোর। একটা চোরের সঙ্গে যেভাবে ব্যবহার করতে হয়, আমি সেভাবে করেছি।’ তবে চুরির অভিযোগ বা মামলার কোনো প্রমাণ তিনি দেননি।
এ বিষয়ে বুড়িচং উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কবির হোসেন জানান, অডিও রেকর্ডটি তিনি শুনেছেন। বিষয়টি অনাকাঙ্ক্ষিত। দলের প্রার্থী হাজী জসীম উদ্দিন বর্তমানে ঢাকায় আছেন, তিনি এলাকায় ফিরলে এ বিষয়ে আলোচনা করে সাংগঠনিকভাবে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।

বিএনপি-জামায়াত অশুভ শক্তি, তারা নির্বাচন চায় না। তারা জানে, অতীতের অপকর্মের কারণে তারা জনবিচ্ছিন্ন। জনগণ কখনো তাদের নির্বাচিত করে ক্ষমতায় আনবে না। আজ শনিবার উত্তরার আজমপুরে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত শীতবস্ত্র বিতরণ ও শান্তি সমাবেশে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ এসব
২৮ জানুয়ারি ২০২৩
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের জন্য নির্ধারিত লন্ডন–ঢাকা রুটের বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইট থেকে দুই কেবিন ক্রুকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। নিরাপত্তা ও ভিআইপি ব্যবস্থাপনার বিষয়টি বিবেচনায় এনে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র নিশ্চিত করেছে।
২৪ মিনিট আগে
জামায়াত আমির বলেন, ‘নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে, এ ব্যাপারে আমরা দৃঢ় আশাবাদী। এই লক্ষ্যে আমাদের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা আমরা করে যাব। মূল কথা হলো নির্বাচনটা যেন সুষ্ঠু হয়, মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়, জনমতের প্রতিফলন ঘটে। এখানে যেন অন্য কিছু চিন্তা না করা হয়।’
৩২ মিনিট আগে
১৭ বছরের বেশি সময় পর আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ওই দিন পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রায় দুই হাজার সদস্য তাঁর নিরাপত্তার কাজে নিয়োজিত থাকবে।
৮ ঘণ্টা আগেরাসেল মাহমুদ, ঢাকা

১৭ বছরের বেশি সময় পর আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ওই দিন পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রায় দুই হাজার সদস্য তাঁর নিরাপত্তার কাজে নিয়োজিত থাকবে। এ ছাড়া বিএনপির নিজস্ব ব্যবস্থায় দলের চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্সের (সিএসএফ) মাধ্যমে সমন্বিত নিরাপত্তা পাবেন তারেক রহমান। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে এভারকেয়ার হাসপাতাল ও গুলশান অ্যাভিনিউর বাসভবন পর্যন্ত এই নিরাপত্তারব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
এ ছাড়া বাসা, অফিস এলাকা ও চলাচলের পথ ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা-ব্যবস্থা গড়ে তোলা হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
পুলিশ ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, তারেক রহমানের দেশে ফেরাকে কেন্দ্র করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নেতৃত্বে এরই মধ্যে পুলিশের মহাপরিদর্শকসহ (আইজি) গোয়েন্দা সংস্থার প্রধানদের নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বৈঠক হয়েছে। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রাথমিকভাবে মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে নিরাপত্তাব্যবস্থার চূড়ান্ত নির্দেশনা এখনো ঠিক হয়নি। আগামীকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত চূড়ান্ত নির্দেশনা আসতে পারে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বিশেষ ব্যক্তি হিসেবে তারেক রহমানের নিরাপত্তায় ঢাকা মহানগর পুলিশ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে। তবে সার্বিক নিরাপত্তার মূল দায়িত্বে থাকছে বিএনপির চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ)। তাঁরা পুলিশ ও বিএনপির বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিরাপত্তার বিষয়ে কাজ করছেন।
বিএনপির সূত্র জানায়, গুলশান অ্যাভিনিউয়ের বাড়িটি তারেক রহমানের জন্য প্রায় প্রস্তুত। কোনো কারণে সেটি পুরোপুরি প্রস্তুত না হলে তিনি পাশে মা খালেদা জিয়ার ভাড়া বাসা ‘ফিরোজা’য় উঠবেন। গুলশানের ৮৬ নম্বর রোডে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয় থেকেই তিনি দলীয় কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।
পুলিশ সদর দপ্তর সূত্রে জানা যায়, গুলশানে খালেদা জিয়ার বাসভবন ‘ফিরোজা’ ও তারেক রহমানের বাসভবন দেয়ালঘেঁষা হওয়ায় দুটি বাসা ও তাঁর অফিসকে একই নিরাপত্তা পরিকল্পনার আওতায় আনা হচ্ছে। বিশেষ করে বাসা ও অফিসের মধ্যকার দূরত্ব এবং চলাচলের পথকে নিরাপত্তা পরিকল্পনার গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সূত্রে জানা যায়, ২৩ ডিসেম্বর মধ্যরাত থেকে পুলিশের পাহারা শুরু হতে পারে। গোয়েন্দা পুলিশ, সাদাপোশাকে ও পোশাকধারী পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবেন। ২৫ ডিসেম্বর তারেক রহমান দেশে ফেরার দিন ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তিন শ ফিট হয়ে এভারকেয়ার হাসপাতাল এবং গুলশান অ্যাভিনিউর বাসভবন পর্যন্ত পুলিশ ও বিভিন্ন সংস্থার প্রায় দুই হাজার সদস্য মোতায়েন করা হবে। বিমানবন্দর থেকে গুলশান পর্যন্ত প্রতিটি থানা এলাকায় পুলিশি নিরাপত্তা থাকবে। সঙ্গে থাকবে পুলিশের ‘স্পেশাল এস্কর্ট’। এ ছাড়া বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে পুলিশি চেকপোস্ট (তল্লাশিচৌকি) রাখা হবে।
বর্তমানে গুলশান, বনানী ও বারিধারা এলাকায় অন্তত নয়টি চেকপোস্ট রয়েছে। এসব চেকপোস্টে ২৪ ঘণ্টায় দেড় শতাধিক পুলিশ দায়িত্ব পালন করছে। তারেক রহমানের দেশে ফেরা উপলক্ষে আরও তিনটি চেকপোস্ট বাড়ানো হতে পারে গুলশান এলাকায়। বাসা ও আশপাশের এলাকায় প্রতিদিন দেড় শতাধিক পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য মোতায়েন থাকবেন। বাসভবন থেকে কোথাও যাতায়াত করলে ও পুলিশি নিরাপত্তা চাইলে বাড়বে নিরাপত্তাব্যবস্থা। তখন পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার তিন শতাধিক সদস্য নিরাপত্তায় যুক্ত থাকবেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়। ঢাকার নিরাপত্তায় বর্তমানে প্রতিদিন সাড়ে পাঁচ শ অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন থাকে। সে সংখ্যাও বাড়তে পারে।
গতকাল শনিবার দুপুর ১২টার দিকে সরেজমিনে দেখা যায়, গুলশান অ্যাভিনিউয়ের বাড়ির গেটে পুলিশ ও চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্সের (সিএসএফ) সদস্যরা রয়েছেন। ভেতরে পুরোদমে চলছে বাসা প্রস্তুত করার কাজ। বাড়িটির দক্ষিণ পাশ ঘেঁষে খালেদা জিয়ার বাসভবন ‘ফিরোজা’। ফিরোজার গেটের সামনেও পুলিশ ও সিএসএফের সদস্যরা নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছেন।
নতুন প্রস্তুত হওয়া বাড়িটির নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা সদস্যরা জানান, বাসার শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতির কাজ চলছে। ভেতরে কাউকে যেতে দেওয়া হচ্ছে না। নিরাপত্তার সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।
তারেক রহমানের বাসভবন এলাকায় নিরাপত্তার বিষয়ে পুলিশের গুলশান বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) রওনক আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিভিন্ন ইউনিট সমন্বিতভাবে নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করছে। তবে এখনো চূড়ান্ত নির্দেশনা ঠিক হয়নি। আমরা নির্দেশনা অনুযায়ী সর্বোচ্চ নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
এদিকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে রাষ্ট্রের ‘অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ (ভিভিআইপি) ঘোষণা করার পর তাঁর নিরাপত্তায় স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এসএসএফ) দায়িত্ব পালন শুরু করেছে। বর্তমানে গুরুতর অসুস্থ খালেদা জিয়া রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। নতুন বাসা প্রস্তুত না হলে তারেক রহমান ফিরোজায় উঠতে পারেন। এর মধ্যে খালেদা জিয়া সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরলে বাসাটিতে এসএসএফের নিরাপত্তা পাবেন। তখন এসএসএফ, সিএসএফ ও পুলিশের সমন্বিত নিরাপত্তা কাঠামো হবে।
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সম্প্রতি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এ কে এম শামছুল ইসলামকে ‘প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা’ হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তারেক রহমানের নিরাপত্তার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দেশে ফেরাকে কেন্দ্র করে তাঁর নিরাপত্তার জন্য সর্বোচ্চ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।’
জানা যায়, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে ২৫ ডিসেম্বর বেলা ১১টা ৫৫ মিনিটে তারেক রহমানের ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের কথা রয়েছে। কূটনৈতিক সূত্র জানিয়েছে, দেশে ফেরার জন্য তিনি ট্রাভেল পাস পেয়েছেন। বিমানের টিকিটও কাটা হয়েছে।
তারেক রহমানের আগমন ঘিরে বিএনপি ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে এবং এই প্রত্যাবর্তনকে স্মরণীয় করে রাখতে দলীয় নেতা-কর্মীদের সক্রিয় করা হয়েছে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ সাংবাদিকদের জানান, তারেক রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে বিমানবন্দর ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে এবং বিমানবন্দর থেকে গুলশানের বাসভবন ও এভারকেয়ার হাসপাতাল পর্যন্ত যাতায়াত, নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা রক্ষার বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। একই সঙ্গে অভ্যর্থনার স্থান যাচাই-বাছাইয়ের কাজ চলছে।

১৭ বছরের বেশি সময় পর আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ওই দিন পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রায় দুই হাজার সদস্য তাঁর নিরাপত্তার কাজে নিয়োজিত থাকবে। এ ছাড়া বিএনপির নিজস্ব ব্যবস্থায় দলের চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্সের (সিএসএফ) মাধ্যমে সমন্বিত নিরাপত্তা পাবেন তারেক রহমান। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে এভারকেয়ার হাসপাতাল ও গুলশান অ্যাভিনিউর বাসভবন পর্যন্ত এই নিরাপত্তারব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
এ ছাড়া বাসা, অফিস এলাকা ও চলাচলের পথ ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা-ব্যবস্থা গড়ে তোলা হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
পুলিশ ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, তারেক রহমানের দেশে ফেরাকে কেন্দ্র করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নেতৃত্বে এরই মধ্যে পুলিশের মহাপরিদর্শকসহ (আইজি) গোয়েন্দা সংস্থার প্রধানদের নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বৈঠক হয়েছে। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রাথমিকভাবে মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে নিরাপত্তাব্যবস্থার চূড়ান্ত নির্দেশনা এখনো ঠিক হয়নি। আগামীকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত চূড়ান্ত নির্দেশনা আসতে পারে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বিশেষ ব্যক্তি হিসেবে তারেক রহমানের নিরাপত্তায় ঢাকা মহানগর পুলিশ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে। তবে সার্বিক নিরাপত্তার মূল দায়িত্বে থাকছে বিএনপির চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ)। তাঁরা পুলিশ ও বিএনপির বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিরাপত্তার বিষয়ে কাজ করছেন।
বিএনপির সূত্র জানায়, গুলশান অ্যাভিনিউয়ের বাড়িটি তারেক রহমানের জন্য প্রায় প্রস্তুত। কোনো কারণে সেটি পুরোপুরি প্রস্তুত না হলে তিনি পাশে মা খালেদা জিয়ার ভাড়া বাসা ‘ফিরোজা’য় উঠবেন। গুলশানের ৮৬ নম্বর রোডে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয় থেকেই তিনি দলীয় কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।
পুলিশ সদর দপ্তর সূত্রে জানা যায়, গুলশানে খালেদা জিয়ার বাসভবন ‘ফিরোজা’ ও তারেক রহমানের বাসভবন দেয়ালঘেঁষা হওয়ায় দুটি বাসা ও তাঁর অফিসকে একই নিরাপত্তা পরিকল্পনার আওতায় আনা হচ্ছে। বিশেষ করে বাসা ও অফিসের মধ্যকার দূরত্ব এবং চলাচলের পথকে নিরাপত্তা পরিকল্পনার গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সূত্রে জানা যায়, ২৩ ডিসেম্বর মধ্যরাত থেকে পুলিশের পাহারা শুরু হতে পারে। গোয়েন্দা পুলিশ, সাদাপোশাকে ও পোশাকধারী পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবেন। ২৫ ডিসেম্বর তারেক রহমান দেশে ফেরার দিন ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তিন শ ফিট হয়ে এভারকেয়ার হাসপাতাল এবং গুলশান অ্যাভিনিউর বাসভবন পর্যন্ত পুলিশ ও বিভিন্ন সংস্থার প্রায় দুই হাজার সদস্য মোতায়েন করা হবে। বিমানবন্দর থেকে গুলশান পর্যন্ত প্রতিটি থানা এলাকায় পুলিশি নিরাপত্তা থাকবে। সঙ্গে থাকবে পুলিশের ‘স্পেশাল এস্কর্ট’। এ ছাড়া বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে পুলিশি চেকপোস্ট (তল্লাশিচৌকি) রাখা হবে।
বর্তমানে গুলশান, বনানী ও বারিধারা এলাকায় অন্তত নয়টি চেকপোস্ট রয়েছে। এসব চেকপোস্টে ২৪ ঘণ্টায় দেড় শতাধিক পুলিশ দায়িত্ব পালন করছে। তারেক রহমানের দেশে ফেরা উপলক্ষে আরও তিনটি চেকপোস্ট বাড়ানো হতে পারে গুলশান এলাকায়। বাসা ও আশপাশের এলাকায় প্রতিদিন দেড় শতাধিক পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য মোতায়েন থাকবেন। বাসভবন থেকে কোথাও যাতায়াত করলে ও পুলিশি নিরাপত্তা চাইলে বাড়বে নিরাপত্তাব্যবস্থা। তখন পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার তিন শতাধিক সদস্য নিরাপত্তায় যুক্ত থাকবেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়। ঢাকার নিরাপত্তায় বর্তমানে প্রতিদিন সাড়ে পাঁচ শ অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন থাকে। সে সংখ্যাও বাড়তে পারে।
গতকাল শনিবার দুপুর ১২টার দিকে সরেজমিনে দেখা যায়, গুলশান অ্যাভিনিউয়ের বাড়ির গেটে পুলিশ ও চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্সের (সিএসএফ) সদস্যরা রয়েছেন। ভেতরে পুরোদমে চলছে বাসা প্রস্তুত করার কাজ। বাড়িটির দক্ষিণ পাশ ঘেঁষে খালেদা জিয়ার বাসভবন ‘ফিরোজা’। ফিরোজার গেটের সামনেও পুলিশ ও সিএসএফের সদস্যরা নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছেন।
নতুন প্রস্তুত হওয়া বাড়িটির নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা সদস্যরা জানান, বাসার শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতির কাজ চলছে। ভেতরে কাউকে যেতে দেওয়া হচ্ছে না। নিরাপত্তার সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।
তারেক রহমানের বাসভবন এলাকায় নিরাপত্তার বিষয়ে পুলিশের গুলশান বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) রওনক আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিভিন্ন ইউনিট সমন্বিতভাবে নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করছে। তবে এখনো চূড়ান্ত নির্দেশনা ঠিক হয়নি। আমরা নির্দেশনা অনুযায়ী সর্বোচ্চ নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
এদিকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে রাষ্ট্রের ‘অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ (ভিভিআইপি) ঘোষণা করার পর তাঁর নিরাপত্তায় স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এসএসএফ) দায়িত্ব পালন শুরু করেছে। বর্তমানে গুরুতর অসুস্থ খালেদা জিয়া রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। নতুন বাসা প্রস্তুত না হলে তারেক রহমান ফিরোজায় উঠতে পারেন। এর মধ্যে খালেদা জিয়া সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরলে বাসাটিতে এসএসএফের নিরাপত্তা পাবেন। তখন এসএসএফ, সিএসএফ ও পুলিশের সমন্বিত নিরাপত্তা কাঠামো হবে।
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সম্প্রতি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এ কে এম শামছুল ইসলামকে ‘প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা’ হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তারেক রহমানের নিরাপত্তার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দেশে ফেরাকে কেন্দ্র করে তাঁর নিরাপত্তার জন্য সর্বোচ্চ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।’
জানা যায়, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে ২৫ ডিসেম্বর বেলা ১১টা ৫৫ মিনিটে তারেক রহমানের ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের কথা রয়েছে। কূটনৈতিক সূত্র জানিয়েছে, দেশে ফেরার জন্য তিনি ট্রাভেল পাস পেয়েছেন। বিমানের টিকিটও কাটা হয়েছে।
তারেক রহমানের আগমন ঘিরে বিএনপি ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে এবং এই প্রত্যাবর্তনকে স্মরণীয় করে রাখতে দলীয় নেতা-কর্মীদের সক্রিয় করা হয়েছে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ সাংবাদিকদের জানান, তারেক রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে বিমানবন্দর ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে এবং বিমানবন্দর থেকে গুলশানের বাসভবন ও এভারকেয়ার হাসপাতাল পর্যন্ত যাতায়াত, নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা রক্ষার বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। একই সঙ্গে অভ্যর্থনার স্থান যাচাই-বাছাইয়ের কাজ চলছে।

বিএনপি-জামায়াত অশুভ শক্তি, তারা নির্বাচন চায় না। তারা জানে, অতীতের অপকর্মের কারণে তারা জনবিচ্ছিন্ন। জনগণ কখনো তাদের নির্বাচিত করে ক্ষমতায় আনবে না। আজ শনিবার উত্তরার আজমপুরে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত শীতবস্ত্র বিতরণ ও শান্তি সমাবেশে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ এসব
২৮ জানুয়ারি ২০২৩
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের জন্য নির্ধারিত লন্ডন–ঢাকা রুটের বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইট থেকে দুই কেবিন ক্রুকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। নিরাপত্তা ও ভিআইপি ব্যবস্থাপনার বিষয়টি বিবেচনায় এনে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র নিশ্চিত করেছে।
২৪ মিনিট আগে
জামায়াত আমির বলেন, ‘নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে, এ ব্যাপারে আমরা দৃঢ় আশাবাদী। এই লক্ষ্যে আমাদের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা আমরা করে যাব। মূল কথা হলো নির্বাচনটা যেন সুষ্ঠু হয়, মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়, জনমতের প্রতিফলন ঘটে। এখানে যেন অন্য কিছু চিন্তা না করা হয়।’
৩২ মিনিট আগে
কুমিল্লার বুড়িচংয়ে সোহেল মিয়া নামে এক বিএনপি সমর্থককে সরাসরি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করিয়ে তুলে নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন স্থানীয় এক বিএনপি নেতা। অভিযুক্ত নেতা আবুল কাশেম মিয়াজী, বুড়িচং উপজেলার ষোলনল ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক।
১ ঘণ্টা আগে