নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ গণতন্ত্রবিরোধী ও স্বৈরতন্ত্রের ভিত্তি আখ্যা দিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের এমপিরা হাত তোলা এমপি। তারা জনগণ দ্বারা নির্বাচিত হয়, কিন্তু পার্লামেন্টে গিয়ে দলের বাইরে কোনো ভূমিকা রাখার কোনো সুযোগ নাই। এখানে তো একটা বিরাট দ্বন্দ্ব! দল আপনাকে মনোনয়ন দিয়েছে, জনগণ কিন্তু আপনাকে নির্বাচিত করেছে। তাহলে এখানে কে প্রাধান্য পাবে? যদি জনগণ প্রাধান্য পায়, তাহলে ৭০ অনুচ্ছেদ থাকতে পারে না। ৭০ অনুচ্ছেদ বাংলাদেশের গণতন্ত্রের একটা সম্পূর্ণ বিরোধী জিনিস এবং এটাই যে স্বৈরতন্ত্র প্রতিষ্ঠার অন্যতম একটা ভিত্তি, সেই আলোচনাটা আমরা করতে পারব।’
আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে বাংলাদেশ ইউনিয়ন সদস্য সংস্থা (বাইসস) আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। বাইসসের প্রধান সমন্বয়ক গোলাম সারোয়ার মিলনের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য রাখেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আহমেদ আব্দুল কাইয়ুম, বাইসসের মহাসচিব এম সাইফুল ইসলাম মোয়াজ্জেম প্রমুখ।
গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নির্মাণে স্থানীয় সরকারব্যবস্থা গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘স্থানীয় সরকারব্যবস্থা হবে ভিত্তি, ক্ষমতা জনগণের হাতে থাকবে। রিপাবলিক যদি করতে চান, ক্ষমতা জনগণের হাতে দিতে হবে এবং এ জন্য গ্রাম পর্যন্ত ক্ষমতা যেতে হবে। সেটা করতে গেলে গ্রামের যারা জনপ্রতিনিধি, তাদের হাতে গ্রামের উন্নয়ন, কর্মকাণ্ড, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, নাগরিক সেবা, আইনশৃঙ্খলা, নিরাপত্তা এগুলো ছাড়তে হবে। এবং আপনার তার জন্য যে বাজেট, কর সংগ্রহ, সংরক্ষণ, এগুলো কাঠামোগত জায়গায় নিতে হবে। এমপিতন্ত্র কায়েম রাখলে এটা হবে না।’
সাকি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা সব সময়ই বলি, আপনারা কিছু সিগনেচার ওয়ার্ক করেন। যতটুক সময় পাবেন, এই সময়ের মধ্যে আপনারা সব সমস্যার সমাধান করতে পারবেন না। কেউ প্রত্যাশাও করে না। আপনারা যেটা করতে পারবেন, অনেকগুলো বড় জায়গায় হাত দিতে পারেন। বড়, ছোট, যেগুলো মানুষের জীবনকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। এবং সেই সব কাজ যেগুলো মানুষের কাছে অসম্ভব মনে হতো, যেগুলো মনে হতো যে বাংলাদেশে কোনোদিন বদলাবে না, রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকলে সেটা যে পরিবর্তন করা সম্ভব, এইটা মানুষ উপলব্ধি করবে। ফলে মানুষের রাজনৈতিক সচেতনতা কিন্তু ভিন্ন জায়গায় চলে যাবে। এবং পরবর্তীতে কোনো সরকার আর মানুষের দুর্দশাকে দিনের পর দিন পুঁজি করতে পারত না।’
জনপ্রশাসনের সমালোচনা করে নুরুল হক নুর বলেন, ‘আপনি একজন নাগরিক হিসেবে ইউএনও অফিসে যাচ্ছেন, একজন এসিল্যান্ডের কাছে যাচ্ছেন, আপনি একটু সম্মানের সহিত তার কাছ থেকে একটা ব্যবহার পাচ্ছেন? আপনার আম পাবলিকের কি কোনো পাত্তা আছে? মেম্বার-চেয়ারম্যানদের অনেক ক্ষেত্রে পাত্তা নাই, যদিও তারা ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত প্রতিনিধি। আমরা যদি দেখতাম যে, এই জনপ্রশাসনকে জনবান্ধব করা হয়েছে, যে প্রকৃত অর্থে তারা প্রজাতন্ত্রের সেবক, অন্তর্বর্তী সরকার এসে একটা বিশাল পরিবর্তন এনেছে, তাহলে মানুষ সন্তুষ্ট হতো।’

বাংলাদেশের সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ গণতন্ত্রবিরোধী ও স্বৈরতন্ত্রের ভিত্তি আখ্যা দিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের এমপিরা হাত তোলা এমপি। তারা জনগণ দ্বারা নির্বাচিত হয়, কিন্তু পার্লামেন্টে গিয়ে দলের বাইরে কোনো ভূমিকা রাখার কোনো সুযোগ নাই। এখানে তো একটা বিরাট দ্বন্দ্ব! দল আপনাকে মনোনয়ন দিয়েছে, জনগণ কিন্তু আপনাকে নির্বাচিত করেছে। তাহলে এখানে কে প্রাধান্য পাবে? যদি জনগণ প্রাধান্য পায়, তাহলে ৭০ অনুচ্ছেদ থাকতে পারে না। ৭০ অনুচ্ছেদ বাংলাদেশের গণতন্ত্রের একটা সম্পূর্ণ বিরোধী জিনিস এবং এটাই যে স্বৈরতন্ত্র প্রতিষ্ঠার অন্যতম একটা ভিত্তি, সেই আলোচনাটা আমরা করতে পারব।’
আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে বাংলাদেশ ইউনিয়ন সদস্য সংস্থা (বাইসস) আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। বাইসসের প্রধান সমন্বয়ক গোলাম সারোয়ার মিলনের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য রাখেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আহমেদ আব্দুল কাইয়ুম, বাইসসের মহাসচিব এম সাইফুল ইসলাম মোয়াজ্জেম প্রমুখ।
গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নির্মাণে স্থানীয় সরকারব্যবস্থা গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘স্থানীয় সরকারব্যবস্থা হবে ভিত্তি, ক্ষমতা জনগণের হাতে থাকবে। রিপাবলিক যদি করতে চান, ক্ষমতা জনগণের হাতে দিতে হবে এবং এ জন্য গ্রাম পর্যন্ত ক্ষমতা যেতে হবে। সেটা করতে গেলে গ্রামের যারা জনপ্রতিনিধি, তাদের হাতে গ্রামের উন্নয়ন, কর্মকাণ্ড, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, নাগরিক সেবা, আইনশৃঙ্খলা, নিরাপত্তা এগুলো ছাড়তে হবে। এবং আপনার তার জন্য যে বাজেট, কর সংগ্রহ, সংরক্ষণ, এগুলো কাঠামোগত জায়গায় নিতে হবে। এমপিতন্ত্র কায়েম রাখলে এটা হবে না।’
সাকি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা সব সময়ই বলি, আপনারা কিছু সিগনেচার ওয়ার্ক করেন। যতটুক সময় পাবেন, এই সময়ের মধ্যে আপনারা সব সমস্যার সমাধান করতে পারবেন না। কেউ প্রত্যাশাও করে না। আপনারা যেটা করতে পারবেন, অনেকগুলো বড় জায়গায় হাত দিতে পারেন। বড়, ছোট, যেগুলো মানুষের জীবনকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। এবং সেই সব কাজ যেগুলো মানুষের কাছে অসম্ভব মনে হতো, যেগুলো মনে হতো যে বাংলাদেশে কোনোদিন বদলাবে না, রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকলে সেটা যে পরিবর্তন করা সম্ভব, এইটা মানুষ উপলব্ধি করবে। ফলে মানুষের রাজনৈতিক সচেতনতা কিন্তু ভিন্ন জায়গায় চলে যাবে। এবং পরবর্তীতে কোনো সরকার আর মানুষের দুর্দশাকে দিনের পর দিন পুঁজি করতে পারত না।’
জনপ্রশাসনের সমালোচনা করে নুরুল হক নুর বলেন, ‘আপনি একজন নাগরিক হিসেবে ইউএনও অফিসে যাচ্ছেন, একজন এসিল্যান্ডের কাছে যাচ্ছেন, আপনি একটু সম্মানের সহিত তার কাছ থেকে একটা ব্যবহার পাচ্ছেন? আপনার আম পাবলিকের কি কোনো পাত্তা আছে? মেম্বার-চেয়ারম্যানদের অনেক ক্ষেত্রে পাত্তা নাই, যদিও তারা ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত প্রতিনিধি। আমরা যদি দেখতাম যে, এই জনপ্রশাসনকে জনবান্ধব করা হয়েছে, যে প্রকৃত অর্থে তারা প্রজাতন্ত্রের সেবক, অন্তর্বর্তী সরকার এসে একটা বিশাল পরিবর্তন এনেছে, তাহলে মানুষ সন্তুষ্ট হতো।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ গণতন্ত্রবিরোধী ও স্বৈরতন্ত্রের ভিত্তি আখ্যা দিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের এমপিরা হাত তোলা এমপি। তারা জনগণ দ্বারা নির্বাচিত হয়, কিন্তু পার্লামেন্টে গিয়ে দলের বাইরে কোনো ভূমিকা রাখার কোনো সুযোগ নাই। এখানে তো একটা বিরাট দ্বন্দ্ব! দল আপনাকে মনোনয়ন দিয়েছে, জনগণ কিন্তু আপনাকে নির্বাচিত করেছে। তাহলে এখানে কে প্রাধান্য পাবে? যদি জনগণ প্রাধান্য পায়, তাহলে ৭০ অনুচ্ছেদ থাকতে পারে না। ৭০ অনুচ্ছেদ বাংলাদেশের গণতন্ত্রের একটা সম্পূর্ণ বিরোধী জিনিস এবং এটাই যে স্বৈরতন্ত্র প্রতিষ্ঠার অন্যতম একটা ভিত্তি, সেই আলোচনাটা আমরা করতে পারব।’
আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে বাংলাদেশ ইউনিয়ন সদস্য সংস্থা (বাইসস) আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। বাইসসের প্রধান সমন্বয়ক গোলাম সারোয়ার মিলনের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য রাখেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আহমেদ আব্দুল কাইয়ুম, বাইসসের মহাসচিব এম সাইফুল ইসলাম মোয়াজ্জেম প্রমুখ।
গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নির্মাণে স্থানীয় সরকারব্যবস্থা গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘স্থানীয় সরকারব্যবস্থা হবে ভিত্তি, ক্ষমতা জনগণের হাতে থাকবে। রিপাবলিক যদি করতে চান, ক্ষমতা জনগণের হাতে দিতে হবে এবং এ জন্য গ্রাম পর্যন্ত ক্ষমতা যেতে হবে। সেটা করতে গেলে গ্রামের যারা জনপ্রতিনিধি, তাদের হাতে গ্রামের উন্নয়ন, কর্মকাণ্ড, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, নাগরিক সেবা, আইনশৃঙ্খলা, নিরাপত্তা এগুলো ছাড়তে হবে। এবং আপনার তার জন্য যে বাজেট, কর সংগ্রহ, সংরক্ষণ, এগুলো কাঠামোগত জায়গায় নিতে হবে। এমপিতন্ত্র কায়েম রাখলে এটা হবে না।’
সাকি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা সব সময়ই বলি, আপনারা কিছু সিগনেচার ওয়ার্ক করেন। যতটুক সময় পাবেন, এই সময়ের মধ্যে আপনারা সব সমস্যার সমাধান করতে পারবেন না। কেউ প্রত্যাশাও করে না। আপনারা যেটা করতে পারবেন, অনেকগুলো বড় জায়গায় হাত দিতে পারেন। বড়, ছোট, যেগুলো মানুষের জীবনকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। এবং সেই সব কাজ যেগুলো মানুষের কাছে অসম্ভব মনে হতো, যেগুলো মনে হতো যে বাংলাদেশে কোনোদিন বদলাবে না, রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকলে সেটা যে পরিবর্তন করা সম্ভব, এইটা মানুষ উপলব্ধি করবে। ফলে মানুষের রাজনৈতিক সচেতনতা কিন্তু ভিন্ন জায়গায় চলে যাবে। এবং পরবর্তীতে কোনো সরকার আর মানুষের দুর্দশাকে দিনের পর দিন পুঁজি করতে পারত না।’
জনপ্রশাসনের সমালোচনা করে নুরুল হক নুর বলেন, ‘আপনি একজন নাগরিক হিসেবে ইউএনও অফিসে যাচ্ছেন, একজন এসিল্যান্ডের কাছে যাচ্ছেন, আপনি একটু সম্মানের সহিত তার কাছ থেকে একটা ব্যবহার পাচ্ছেন? আপনার আম পাবলিকের কি কোনো পাত্তা আছে? মেম্বার-চেয়ারম্যানদের অনেক ক্ষেত্রে পাত্তা নাই, যদিও তারা ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত প্রতিনিধি। আমরা যদি দেখতাম যে, এই জনপ্রশাসনকে জনবান্ধব করা হয়েছে, যে প্রকৃত অর্থে তারা প্রজাতন্ত্রের সেবক, অন্তর্বর্তী সরকার এসে একটা বিশাল পরিবর্তন এনেছে, তাহলে মানুষ সন্তুষ্ট হতো।’

বাংলাদেশের সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ গণতন্ত্রবিরোধী ও স্বৈরতন্ত্রের ভিত্তি আখ্যা দিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের এমপিরা হাত তোলা এমপি। তারা জনগণ দ্বারা নির্বাচিত হয়, কিন্তু পার্লামেন্টে গিয়ে দলের বাইরে কোনো ভূমিকা রাখার কোনো সুযোগ নাই। এখানে তো একটা বিরাট দ্বন্দ্ব! দল আপনাকে মনোনয়ন দিয়েছে, জনগণ কিন্তু আপনাকে নির্বাচিত করেছে। তাহলে এখানে কে প্রাধান্য পাবে? যদি জনগণ প্রাধান্য পায়, তাহলে ৭০ অনুচ্ছেদ থাকতে পারে না। ৭০ অনুচ্ছেদ বাংলাদেশের গণতন্ত্রের একটা সম্পূর্ণ বিরোধী জিনিস এবং এটাই যে স্বৈরতন্ত্র প্রতিষ্ঠার অন্যতম একটা ভিত্তি, সেই আলোচনাটা আমরা করতে পারব।’
আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে বাংলাদেশ ইউনিয়ন সদস্য সংস্থা (বাইসস) আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। বাইসসের প্রধান সমন্বয়ক গোলাম সারোয়ার মিলনের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য রাখেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আহমেদ আব্দুল কাইয়ুম, বাইসসের মহাসচিব এম সাইফুল ইসলাম মোয়াজ্জেম প্রমুখ।
গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নির্মাণে স্থানীয় সরকারব্যবস্থা গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘স্থানীয় সরকারব্যবস্থা হবে ভিত্তি, ক্ষমতা জনগণের হাতে থাকবে। রিপাবলিক যদি করতে চান, ক্ষমতা জনগণের হাতে দিতে হবে এবং এ জন্য গ্রাম পর্যন্ত ক্ষমতা যেতে হবে। সেটা করতে গেলে গ্রামের যারা জনপ্রতিনিধি, তাদের হাতে গ্রামের উন্নয়ন, কর্মকাণ্ড, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, নাগরিক সেবা, আইনশৃঙ্খলা, নিরাপত্তা এগুলো ছাড়তে হবে। এবং আপনার তার জন্য যে বাজেট, কর সংগ্রহ, সংরক্ষণ, এগুলো কাঠামোগত জায়গায় নিতে হবে। এমপিতন্ত্র কায়েম রাখলে এটা হবে না।’
সাকি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা সব সময়ই বলি, আপনারা কিছু সিগনেচার ওয়ার্ক করেন। যতটুক সময় পাবেন, এই সময়ের মধ্যে আপনারা সব সমস্যার সমাধান করতে পারবেন না। কেউ প্রত্যাশাও করে না। আপনারা যেটা করতে পারবেন, অনেকগুলো বড় জায়গায় হাত দিতে পারেন। বড়, ছোট, যেগুলো মানুষের জীবনকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। এবং সেই সব কাজ যেগুলো মানুষের কাছে অসম্ভব মনে হতো, যেগুলো মনে হতো যে বাংলাদেশে কোনোদিন বদলাবে না, রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকলে সেটা যে পরিবর্তন করা সম্ভব, এইটা মানুষ উপলব্ধি করবে। ফলে মানুষের রাজনৈতিক সচেতনতা কিন্তু ভিন্ন জায়গায় চলে যাবে। এবং পরবর্তীতে কোনো সরকার আর মানুষের দুর্দশাকে দিনের পর দিন পুঁজি করতে পারত না।’
জনপ্রশাসনের সমালোচনা করে নুরুল হক নুর বলেন, ‘আপনি একজন নাগরিক হিসেবে ইউএনও অফিসে যাচ্ছেন, একজন এসিল্যান্ডের কাছে যাচ্ছেন, আপনি একটু সম্মানের সহিত তার কাছ থেকে একটা ব্যবহার পাচ্ছেন? আপনার আম পাবলিকের কি কোনো পাত্তা আছে? মেম্বার-চেয়ারম্যানদের অনেক ক্ষেত্রে পাত্তা নাই, যদিও তারা ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত প্রতিনিধি। আমরা যদি দেখতাম যে, এই জনপ্রশাসনকে জনবান্ধব করা হয়েছে, যে প্রকৃত অর্থে তারা প্রজাতন্ত্রের সেবক, অন্তর্বর্তী সরকার এসে একটা বিশাল পরিবর্তন এনেছে, তাহলে মানুষ সন্তুষ্ট হতো।’

বিএনপির দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কারিগরি ত্রুটি ধরার পর দ্রুত তা মেরামত সম্ভব হয়নি। এরপর নতুন আরেকটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। সেটি ঢাকা পৌঁছাতেই বেশ কয়েক ঘণ্টা দেরি হবে।
৯ ঘণ্টা আগে
বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে। শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সেটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে
সাদা রঙের, সাত আসনের ও ২ হাজার ৮০০ সিসির একটি টয়োটা ‘হার্ড জিপ’ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) নামে নিবন্ধন করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) গাড়িটির রেজিস্ট্রেশন ও ফিটনেস অনুমোদন দিয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে নেওয়ার সব প্রস্তুতি শেষ হয়েছে। কাতার থেকে বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স দেশে আসার পর একদল বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে তাঁকে লন্ডন নেওয়া হবে।
১১ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে নেওয়ার সব প্রস্তুতি শেষ। শুক্রবার ভোরে তাঁকে নিয়ে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের রওনা হওয়ার কথা থাকলেও এই সূচি ঠিক থাকছে না। দুপুর নাগাদ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি ঢাকা ছাড়তে পারে। তবে সেটি নিশ্চিত নয়।
বিএনপির দায়িত্বশীল সূত্র বলছে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার কিছুটা অবনতি হয়েছে। আর নির্ধারিত এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটিতে কারিগরি ত্রুটি দেখা দেওয়ায় আরেকটি পাঠাবে কাতার। সেকারণেই এই দেরি।
বৃহস্পতিবার দুপুরে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাংবাদিকদের বলেছিলেন, কাতার থেকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি রাতের মধ্যেই ঢাকা এসে পৌঁছাবে এবং সম্ভবত খুব ভোরেই খালেদা জিয়াকে নিয়ে যাবে। তবে সন্ধ্যা বেলায় বিএনপি মহাসচিব এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কারিগরি ত্রুটির কথা জানান।
বিএনপির দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কারিগরি ত্রুটি ধরার পর দ্রুত তা মেরামত সম্ভব হয়নি। এরপর নতুন আরেকটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। সেটি ঢাকা পৌঁছাতেই বেশ কয়েক ঘণ্টা দেরি হবে।
এ দিকে খালেদা জিয়ার লন্ডনযাত্রায় সঙ্গী হতে ঢাকার পথে রওনা হয়েছেন পুত্রবধু ডা. জুবাইদা রহমান। বৃহস্পতিবার সস্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টার পর (বাংলাদেশ সময় রাত ১২টার পর) বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে তিনি লন্ডন ছেড়েছেন।
বিএনপির শীর্ষস্থানীয় এক নেতা আজকের পত্রিকাকে জানান, জুবাইদা রহমান এয়ারপোর্ট থেকে সরাসরি এভারকেয়ার হাসপাতালে যাবেন। সেখান থেকেই খালেদা জিয়ার সঙ্গে লন্ডন ফিরবেন তিনি।
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মধ্যে ডা. জাহিদ হোসেন, ডা. এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), ডা. ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, ডা. সাহাবুদ্দিন তালুকদার, ডা. নুরুদ্দিন আহমেদ, ডা. মো. জাফর ইকবাল, ডা. মোহাম্মদ আল মামুন থাকবেন।
চিকিৎসক দলের বাইরে খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, তারেক রহমানের সহকারী মো. আব্দুল হাই মল্লিক, খালেদা জিয়ার সহকারী একান্ত সচিব মো. মাসুদুর রহমান এবং গৃহকর্মী ফাতেমা বেগম ও রুপা শিকদার ছাড়াও এসএসএফের দুজন সদস্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে যাবেন।
দীর্ঘদিন ধরে হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস, আর্থরাইটিস, লিভার সিরোসিস, কিডনির জটিলতাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়।
তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণ ধরা পড়ায় তখনইস হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাকে নেওয়া হয় ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে। সেদিন থেকে হাসপাতালেই রয়েছেন তিনি।
অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে এভারকেয়ার হাসপাতালের ১২ সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসার তদারক করছেন। চীন ও যুক্তরাজ্য থেকেও কয়েকজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক গত কয়েক দিনে বাংলাদেশে এসে মেডিকেল বোর্ডের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। এই মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তেই খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন নেওয়া হচ্ছে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে নেওয়ার সব প্রস্তুতি শেষ। শুক্রবার ভোরে তাঁকে নিয়ে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের রওনা হওয়ার কথা থাকলেও এই সূচি ঠিক থাকছে না। দুপুর নাগাদ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি ঢাকা ছাড়তে পারে। তবে সেটি নিশ্চিত নয়।
বিএনপির দায়িত্বশীল সূত্র বলছে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার কিছুটা অবনতি হয়েছে। আর নির্ধারিত এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটিতে কারিগরি ত্রুটি দেখা দেওয়ায় আরেকটি পাঠাবে কাতার। সেকারণেই এই দেরি।
বৃহস্পতিবার দুপুরে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাংবাদিকদের বলেছিলেন, কাতার থেকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি রাতের মধ্যেই ঢাকা এসে পৌঁছাবে এবং সম্ভবত খুব ভোরেই খালেদা জিয়াকে নিয়ে যাবে। তবে সন্ধ্যা বেলায় বিএনপি মহাসচিব এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কারিগরি ত্রুটির কথা জানান।
বিএনপির দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কারিগরি ত্রুটি ধরার পর দ্রুত তা মেরামত সম্ভব হয়নি। এরপর নতুন আরেকটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। সেটি ঢাকা পৌঁছাতেই বেশ কয়েক ঘণ্টা দেরি হবে।
এ দিকে খালেদা জিয়ার লন্ডনযাত্রায় সঙ্গী হতে ঢাকার পথে রওনা হয়েছেন পুত্রবধু ডা. জুবাইদা রহমান। বৃহস্পতিবার সস্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টার পর (বাংলাদেশ সময় রাত ১২টার পর) বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে তিনি লন্ডন ছেড়েছেন।
বিএনপির শীর্ষস্থানীয় এক নেতা আজকের পত্রিকাকে জানান, জুবাইদা রহমান এয়ারপোর্ট থেকে সরাসরি এভারকেয়ার হাসপাতালে যাবেন। সেখান থেকেই খালেদা জিয়ার সঙ্গে লন্ডন ফিরবেন তিনি।
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মধ্যে ডা. জাহিদ হোসেন, ডা. এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), ডা. ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, ডা. সাহাবুদ্দিন তালুকদার, ডা. নুরুদ্দিন আহমেদ, ডা. মো. জাফর ইকবাল, ডা. মোহাম্মদ আল মামুন থাকবেন।
চিকিৎসক দলের বাইরে খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, তারেক রহমানের সহকারী মো. আব্দুল হাই মল্লিক, খালেদা জিয়ার সহকারী একান্ত সচিব মো. মাসুদুর রহমান এবং গৃহকর্মী ফাতেমা বেগম ও রুপা শিকদার ছাড়াও এসএসএফের দুজন সদস্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে যাবেন।
দীর্ঘদিন ধরে হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস, আর্থরাইটিস, লিভার সিরোসিস, কিডনির জটিলতাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়।
তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণ ধরা পড়ায় তখনইস হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাকে নেওয়া হয় ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে। সেদিন থেকে হাসপাতালেই রয়েছেন তিনি।
অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে এভারকেয়ার হাসপাতালের ১২ সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসার তদারক করছেন। চীন ও যুক্তরাজ্য থেকেও কয়েকজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক গত কয়েক দিনে বাংলাদেশে এসে মেডিকেল বোর্ডের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। এই মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তেই খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন নেওয়া হচ্ছে।

বাংলাদেশের সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ গণতন্ত্রবিরোধী ও স্বৈরতন্ত্রের ভিত্তি আখ্যা দিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের এমপিরা হাত তোলা এমপি। তারা জনগণ দ্বারা নির্বাচিত হয়, কিন্তু পার্লামেন্টে গিয়ে দলের বাইরে কোনো ভূমিকা রাখার কোনো সুযোগ নাই।
২০ আগস্ট ২০২৫
বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে। শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সেটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে
সাদা রঙের, সাত আসনের ও ২ হাজার ৮০০ সিসির একটি টয়োটা ‘হার্ড জিপ’ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) নামে নিবন্ধন করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) গাড়িটির রেজিস্ট্রেশন ও ফিটনেস অনুমোদন দিয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে নেওয়ার সব প্রস্তুতি শেষ হয়েছে। কাতার থেকে বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স দেশে আসার পর একদল বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে তাঁকে লন্ডন নেওয়া হবে।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে নিতে যুক্তরাজ্য থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটে বাংলাদেশের পথে যাত্রা করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান।
বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে। শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সেটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
এদিকে খালেদা জিয়াকে নেওয়ার জন্য কাতারের আমিরের যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আজ রাতে ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি আসতে বিলম্ব হচ্ছে।
কাতারের আমিরের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আজ রাতে ঢাকায় পৌঁছাবে—আজ বিকেলে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই কথা বলেছিলেন। তবে সন্ধ্যার পর দলটির মিডিয়া উইং জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কিছু টেকনিক্যাল (কারিগরি) সমস্যা দেখা দিয়েছে। এ কারণে এর যাত্রা বিলম্বিত হবে।

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে নিতে যুক্তরাজ্য থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটে বাংলাদেশের পথে যাত্রা করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান।
বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে। শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সেটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
এদিকে খালেদা জিয়াকে নেওয়ার জন্য কাতারের আমিরের যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আজ রাতে ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি আসতে বিলম্ব হচ্ছে।
কাতারের আমিরের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আজ রাতে ঢাকায় পৌঁছাবে—আজ বিকেলে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই কথা বলেছিলেন। তবে সন্ধ্যার পর দলটির মিডিয়া উইং জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কিছু টেকনিক্যাল (কারিগরি) সমস্যা দেখা দিয়েছে। এ কারণে এর যাত্রা বিলম্বিত হবে।

বাংলাদেশের সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ গণতন্ত্রবিরোধী ও স্বৈরতন্ত্রের ভিত্তি আখ্যা দিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের এমপিরা হাত তোলা এমপি। তারা জনগণ দ্বারা নির্বাচিত হয়, কিন্তু পার্লামেন্টে গিয়ে দলের বাইরে কোনো ভূমিকা রাখার কোনো সুযোগ নাই।
২০ আগস্ট ২০২৫
বিএনপির দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কারিগরি ত্রুটি ধরার পর দ্রুত তা মেরামত সম্ভব হয়নি। এরপর নতুন আরেকটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। সেটি ঢাকা পৌঁছাতেই বেশ কয়েক ঘণ্টা দেরি হবে।
৯ ঘণ্টা আগে
সাদা রঙের, সাত আসনের ও ২ হাজার ৮০০ সিসির একটি টয়োটা ‘হার্ড জিপ’ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) নামে নিবন্ধন করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) গাড়িটির রেজিস্ট্রেশন ও ফিটনেস অনুমোদন দিয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে নেওয়ার সব প্রস্তুতি শেষ হয়েছে। কাতার থেকে বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স দেশে আসার পর একদল বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে তাঁকে লন্ডন নেওয়া হবে।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাদা রঙের, সাত আসনের ও ২ হাজার ৮০০ সিসির একটি টয়োটা ‘হার্ড জিপ’ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) নামে নিবন্ধন করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) গাড়িটির রেজিস্ট্রেশন ও ফিটনেস অনুমোদন দিয়েছে।
এর আগে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্বাচনী প্রচারণায় নিরাপত্তার স্বার্থে দলটিকে দুটি বুলেটপ্রুফ গাড়ি কেনার অনুমতি দেয়।
আজ বৃহস্পতিবার বিআরটিএ দেওয়া রেজিস্ট্রেশনের বিস্তারিত রিপোর্টের নথি এসেছে আজকের পত্রিকার প্রতিবেদকের হাতে।
রেজিস্ট্রেশনের তথ্য বলছে, গাড়ির রেজিস্ট্রেশন আইডি ২-৬২৮৪৬১৯ এবং গাড়ির রেজিস্ট্রেশন নম্বর ঢাকা মেট্রো ঘ-১৬-৬৫২৮। গাড়িটি কোনো ব্যক্তির নামে নয়, বরং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) নামে নিবন্ধিত। মালিকের ঠিকানা হিসেবে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ‘২৮/১ নয়াপল্টন’ উল্লেখ করা হয়েছে। গাড়িটি আমদানি করেছে ঢাকার তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল এলাকার প্রতিষ্ঠান এশিয়ান ইমপোর্টস লিমিটেড।
রেজিস্ট্রেশনের দিনই (২ ডিসেম্বর) ঢাকা মেট্রো-১ সার্কেলের মোটরযান পরিদর্শক সাবিকুন নাহার গাড়িটির ফিটনেস সনদ অনুমোদন করেন। ফিটনেসের মেয়াদ ২০২৯ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত থাকবে। ট্যাক্স টোকেনের মেয়াদ দেওয়া হয়েছে এক বছরের জন্য, যা আগামী বছরের ১ ডিসেম্বর শেষ হবে।
গাড়িটির সাধারণ ওজন ২ হাজার ৭৯০ কেজি এবং সর্বোচ্চ ওজন ৩ হাজার ৮৫ কেজি। গাড়িটি জাপানের টয়োটা মোটর করপোরেশনের তৈরি।

সাদা রঙের, সাত আসনের ও ২ হাজার ৮০০ সিসির একটি টয়োটা ‘হার্ড জিপ’ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) নামে নিবন্ধন করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) গাড়িটির রেজিস্ট্রেশন ও ফিটনেস অনুমোদন দিয়েছে।
এর আগে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্বাচনী প্রচারণায় নিরাপত্তার স্বার্থে দলটিকে দুটি বুলেটপ্রুফ গাড়ি কেনার অনুমতি দেয়।
আজ বৃহস্পতিবার বিআরটিএ দেওয়া রেজিস্ট্রেশনের বিস্তারিত রিপোর্টের নথি এসেছে আজকের পত্রিকার প্রতিবেদকের হাতে।
রেজিস্ট্রেশনের তথ্য বলছে, গাড়ির রেজিস্ট্রেশন আইডি ২-৬২৮৪৬১৯ এবং গাড়ির রেজিস্ট্রেশন নম্বর ঢাকা মেট্রো ঘ-১৬-৬৫২৮। গাড়িটি কোনো ব্যক্তির নামে নয়, বরং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) নামে নিবন্ধিত। মালিকের ঠিকানা হিসেবে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ‘২৮/১ নয়াপল্টন’ উল্লেখ করা হয়েছে। গাড়িটি আমদানি করেছে ঢাকার তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল এলাকার প্রতিষ্ঠান এশিয়ান ইমপোর্টস লিমিটেড।
রেজিস্ট্রেশনের দিনই (২ ডিসেম্বর) ঢাকা মেট্রো-১ সার্কেলের মোটরযান পরিদর্শক সাবিকুন নাহার গাড়িটির ফিটনেস সনদ অনুমোদন করেন। ফিটনেসের মেয়াদ ২০২৯ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত থাকবে। ট্যাক্স টোকেনের মেয়াদ দেওয়া হয়েছে এক বছরের জন্য, যা আগামী বছরের ১ ডিসেম্বর শেষ হবে।
গাড়িটির সাধারণ ওজন ২ হাজার ৭৯০ কেজি এবং সর্বোচ্চ ওজন ৩ হাজার ৮৫ কেজি। গাড়িটি জাপানের টয়োটা মোটর করপোরেশনের তৈরি।

বাংলাদেশের সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ গণতন্ত্রবিরোধী ও স্বৈরতন্ত্রের ভিত্তি আখ্যা দিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের এমপিরা হাত তোলা এমপি। তারা জনগণ দ্বারা নির্বাচিত হয়, কিন্তু পার্লামেন্টে গিয়ে দলের বাইরে কোনো ভূমিকা রাখার কোনো সুযোগ নাই।
২০ আগস্ট ২০২৫
বিএনপির দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কারিগরি ত্রুটি ধরার পর দ্রুত তা মেরামত সম্ভব হয়নি। এরপর নতুন আরেকটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। সেটি ঢাকা পৌঁছাতেই বেশ কয়েক ঘণ্টা দেরি হবে।
৯ ঘণ্টা আগে
বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে। শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সেটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে নেওয়ার সব প্রস্তুতি শেষ হয়েছে। কাতার থেকে বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স দেশে আসার পর একদল বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে তাঁকে লন্ডন নেওয়া হবে।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে নেওয়ার সব প্রস্তুতি শেষ হয়েছে। কাতার থেকে বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স দেশে আসার পর একদল বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে তাঁকে লন্ডন নেওয়া হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাত থেকে আজ শুক্রবার ভোরের মধ্যেই খালেদা জিয়াকে নিয়ে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের ঢাকা ছাড়ার কথা রয়েছে।
শাহজালাল বিমানবন্দর সূত্র বলছে, বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সোয়া ২টায় কাতারের এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটির ঢাকা আসার কথা। তবে এই সময়ের কিছু হেরফের হতে পারে। এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আসার পর ‘ফ্লাইট ইন্সপেকশনে’ ঘণ্টাখানেক সময় লাগতে পারে। ভোরের দিকে খালেদা জিয়াকে হেলিকপ্টারে এনে বিমানবন্দরে আনা হবে।
এদিকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাংবাদিকদের জানান, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কিছু কারিগরি সমস্যা দেখা দেওয়া তা ঢাকায় পৌঁছাতে কিছুটা দেরি হতে পারে।
খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর সিদ্ধান্ত হওয়ার পর এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তাঁর সঙ্গে কারা লন্ডন যাবেন, তা ঠিক করে তাদের ইমিগ্রেশন-সংক্রান্ত কার্যক্রম দ্রুততার সঙ্গে শেষ করেছে বিএনপি। শাশুড়িকে সঙ্গে নিয়ে যেতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমান দেশে ফিরছেন। তবে তিনি খালেদা জিয়ার সঙ্গী হতে পারবেন কিনা তা নিয়ে সংশয় আছে।
বিএনপির দলীয় সূত্র জানিয়েছে, জোবাইদা রহমান বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে লন্ডন থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেওয়ার কথা রয়েছে। তাঁর ফ্লাইটটি শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টায় ঢাকায় পৌঁছানোর কথা। সেক্ষেত্রে কাতারের এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আসতে দেরি হলে হয়তো তাঁর এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফিরে যাওয়া সম্ভব হতে পারে।
আনুষঙ্গিক সব কাজ শেষ করা হয়েছে জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ম্যাডামের সঙ্গে একটি চিকিৎসক দল যাচ্ছে। এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি অত্যন্ত আধুনিক। এর মধ্যে অপারেশন থিয়েটার থেকে শুরু করে সব ব্যবস্থাই রয়েছে।’
খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন এয়ারকেয়ার হাসপাতালের সামনে সাংবাদিকদের বলেন, মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শ অনুযায়ী লন্ডনের একটি হাসপাতালের সঙ্গে এরই মধ্যে যোগাযোগ করা হয়েছে।
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মধ্যে ডা. জাহিদ হোসেন, ডা. এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), ডা. ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, ডা. শাহাবুদ্দিন তালুকদার, ডা. নুরুদ্দিন আহমেদ, ডা. মো. জাফর ইকবাল, ডা. মোহাম্মদ আল মামুন থাকবেন। চিকিৎসক দলের বাইরে খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, তারেক রহমানের সহকারী মো. আব্দুল হাই মল্লিক, খালেদা জিয়ার সহকারী একান্ত সচিব মো. মাসুদের রহমান এবং গৃহকর্মী ফাতেমা বেগম ও রুপা শিকদার ছাড়াও এসএসএফের দুজন সদস্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে থাকবেন।
উপদেষ্টা পরিষদ ২ ডিসেম্বর খালেদা জিয়াকে রাষ্ট্রের ‘অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ হিসেবে ঘোষণার সিদ্ধান্ত নেয়। এর মধ্য দিয়ে সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্ব স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সকে (এসএসএফ) দেওয়ার ব্যবস্থা হয়। ২ ডিসেম্বর থেকেই এসএসএফ ও পিজিআর সদস্যরা এভারকেয়ার এলাকার নিরাপত্তার দায়িত্ব নেন। এসএসএফ নিরাপত্তা প্রটোকল অনুযায়ী এভারকেয়ার হাসপাতালের পাশের দুটি মাঠে গতকাল দুপুরে হেলিকপ্টার মহড়া দেয়।
দলীয় সূত্র বলেছে, খালেদা জিয়াকে এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে হেলিকপ্টারে করে নিয়ে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তোলা হতে পারে। তবে হেলিকপ্টারে করেই নাকি সড়কপথে তাঁকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের কাছে নেওয়া হবে, মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শ অনুযায়ী সেই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে।
খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নিতে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের জন্য অনুরোধ করে গত ২৯ নভেম্বর ঢাকায় কাতারের রাষ্ট্রদূতকে চিঠি দেয় বিএনপি। পরদিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে কাতার দূতাবাসকে কূটনৈতিক পত্র দেয়। গতকাল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো চিঠিতে কাতার দূতাবাস জানায়, কূটনৈতিক পত্রের পরিপ্রেক্ষিতে তার দেশের সরকার এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের সুবিধা দেওয়ার বিষয়টি অনুমোদন করেছে।
গত মাসে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তির পর থেকে দলের উদ্বিগ্ন নেতা-কর্মীরা হাসপাতালের সামনে ভিড় করেন। গতকালও হাসপাতালের সামনে মানুষের ভিড় দেখা যায়।
দীর্ঘদিন ধরে হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস, কিডনির জটিলতাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল। এদিন ফুসফুসে সংক্রমণ ধরা পড়ায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে নেওয়া হয় ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে।
অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে এভারকেয়ার হাসপাতালের ১২ সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসার তদারক করছিল। যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের কয়েকজন চিকিৎসকও মেডিকেল বোর্ডের সঙ্গে যুক্ত থেকে পরামর্শ দিচ্ছিলেন। এ ছাড়া চীন ও যুক্তরাজ্য থেকে কয়েকজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক গত কয়েক দিনে সশরীর বাংলাদেশে এসে মেডিকেল বোর্ডের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন।
প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস বুধবার রাতে হাসপাতালে গিয়ে খালেদা জিয়াকে দেখে এসেছেন। আগের দিন তিন বাহিনীর প্রধানদের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান এভারকেয়ারে গিয়ে খালেদা জিয়াকে দেখে আসেন। এনসিপিসহ আরও কিছু দলের নেতাও এভারকেয়ারে গিয়েছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে নেওয়ার সব প্রস্তুতি শেষ হয়েছে। কাতার থেকে বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স দেশে আসার পর একদল বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে তাঁকে লন্ডন নেওয়া হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাত থেকে আজ শুক্রবার ভোরের মধ্যেই খালেদা জিয়াকে নিয়ে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের ঢাকা ছাড়ার কথা রয়েছে।
শাহজালাল বিমানবন্দর সূত্র বলছে, বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সোয়া ২টায় কাতারের এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটির ঢাকা আসার কথা। তবে এই সময়ের কিছু হেরফের হতে পারে। এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আসার পর ‘ফ্লাইট ইন্সপেকশনে’ ঘণ্টাখানেক সময় লাগতে পারে। ভোরের দিকে খালেদা জিয়াকে হেলিকপ্টারে এনে বিমানবন্দরে আনা হবে।
এদিকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাংবাদিকদের জানান, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কিছু কারিগরি সমস্যা দেখা দেওয়া তা ঢাকায় পৌঁছাতে কিছুটা দেরি হতে পারে।
খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর সিদ্ধান্ত হওয়ার পর এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তাঁর সঙ্গে কারা লন্ডন যাবেন, তা ঠিক করে তাদের ইমিগ্রেশন-সংক্রান্ত কার্যক্রম দ্রুততার সঙ্গে শেষ করেছে বিএনপি। শাশুড়িকে সঙ্গে নিয়ে যেতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমান দেশে ফিরছেন। তবে তিনি খালেদা জিয়ার সঙ্গী হতে পারবেন কিনা তা নিয়ে সংশয় আছে।
বিএনপির দলীয় সূত্র জানিয়েছে, জোবাইদা রহমান বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে লন্ডন থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেওয়ার কথা রয়েছে। তাঁর ফ্লাইটটি শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টায় ঢাকায় পৌঁছানোর কথা। সেক্ষেত্রে কাতারের এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আসতে দেরি হলে হয়তো তাঁর এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফিরে যাওয়া সম্ভব হতে পারে।
আনুষঙ্গিক সব কাজ শেষ করা হয়েছে জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ম্যাডামের সঙ্গে একটি চিকিৎসক দল যাচ্ছে। এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি অত্যন্ত আধুনিক। এর মধ্যে অপারেশন থিয়েটার থেকে শুরু করে সব ব্যবস্থাই রয়েছে।’
খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন এয়ারকেয়ার হাসপাতালের সামনে সাংবাদিকদের বলেন, মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শ অনুযায়ী লন্ডনের একটি হাসপাতালের সঙ্গে এরই মধ্যে যোগাযোগ করা হয়েছে।
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মধ্যে ডা. জাহিদ হোসেন, ডা. এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), ডা. ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, ডা. শাহাবুদ্দিন তালুকদার, ডা. নুরুদ্দিন আহমেদ, ডা. মো. জাফর ইকবাল, ডা. মোহাম্মদ আল মামুন থাকবেন। চিকিৎসক দলের বাইরে খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, তারেক রহমানের সহকারী মো. আব্দুল হাই মল্লিক, খালেদা জিয়ার সহকারী একান্ত সচিব মো. মাসুদের রহমান এবং গৃহকর্মী ফাতেমা বেগম ও রুপা শিকদার ছাড়াও এসএসএফের দুজন সদস্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে থাকবেন।
উপদেষ্টা পরিষদ ২ ডিসেম্বর খালেদা জিয়াকে রাষ্ট্রের ‘অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ হিসেবে ঘোষণার সিদ্ধান্ত নেয়। এর মধ্য দিয়ে সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্ব স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সকে (এসএসএফ) দেওয়ার ব্যবস্থা হয়। ২ ডিসেম্বর থেকেই এসএসএফ ও পিজিআর সদস্যরা এভারকেয়ার এলাকার নিরাপত্তার দায়িত্ব নেন। এসএসএফ নিরাপত্তা প্রটোকল অনুযায়ী এভারকেয়ার হাসপাতালের পাশের দুটি মাঠে গতকাল দুপুরে হেলিকপ্টার মহড়া দেয়।
দলীয় সূত্র বলেছে, খালেদা জিয়াকে এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে হেলিকপ্টারে করে নিয়ে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তোলা হতে পারে। তবে হেলিকপ্টারে করেই নাকি সড়কপথে তাঁকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের কাছে নেওয়া হবে, মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শ অনুযায়ী সেই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে।
খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নিতে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের জন্য অনুরোধ করে গত ২৯ নভেম্বর ঢাকায় কাতারের রাষ্ট্রদূতকে চিঠি দেয় বিএনপি। পরদিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে কাতার দূতাবাসকে কূটনৈতিক পত্র দেয়। গতকাল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো চিঠিতে কাতার দূতাবাস জানায়, কূটনৈতিক পত্রের পরিপ্রেক্ষিতে তার দেশের সরকার এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের সুবিধা দেওয়ার বিষয়টি অনুমোদন করেছে।
গত মাসে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তির পর থেকে দলের উদ্বিগ্ন নেতা-কর্মীরা হাসপাতালের সামনে ভিড় করেন। গতকালও হাসপাতালের সামনে মানুষের ভিড় দেখা যায়।
দীর্ঘদিন ধরে হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস, কিডনির জটিলতাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল। এদিন ফুসফুসে সংক্রমণ ধরা পড়ায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে নেওয়া হয় ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে।
অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে এভারকেয়ার হাসপাতালের ১২ সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসার তদারক করছিল। যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের কয়েকজন চিকিৎসকও মেডিকেল বোর্ডের সঙ্গে যুক্ত থেকে পরামর্শ দিচ্ছিলেন। এ ছাড়া চীন ও যুক্তরাজ্য থেকে কয়েকজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক গত কয়েক দিনে সশরীর বাংলাদেশে এসে মেডিকেল বোর্ডের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন।
প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস বুধবার রাতে হাসপাতালে গিয়ে খালেদা জিয়াকে দেখে এসেছেন। আগের দিন তিন বাহিনীর প্রধানদের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান এভারকেয়ারে গিয়ে খালেদা জিয়াকে দেখে আসেন। এনসিপিসহ আরও কিছু দলের নেতাও এভারকেয়ারে গিয়েছেন।

বাংলাদেশের সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ গণতন্ত্রবিরোধী ও স্বৈরতন্ত্রের ভিত্তি আখ্যা দিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের এমপিরা হাত তোলা এমপি। তারা জনগণ দ্বারা নির্বাচিত হয়, কিন্তু পার্লামেন্টে গিয়ে দলের বাইরে কোনো ভূমিকা রাখার কোনো সুযোগ নাই।
২০ আগস্ট ২০২৫
বিএনপির দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কারিগরি ত্রুটি ধরার পর দ্রুত তা মেরামত সম্ভব হয়নি। এরপর নতুন আরেকটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। সেটি ঢাকা পৌঁছাতেই বেশ কয়েক ঘণ্টা দেরি হবে।
৯ ঘণ্টা আগে
বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে। শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সেটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে
সাদা রঙের, সাত আসনের ও ২ হাজার ৮০০ সিসির একটি টয়োটা ‘হার্ড জিপ’ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) নামে নিবন্ধন করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) গাড়িটির রেজিস্ট্রেশন ও ফিটনেস অনুমোদন দিয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে