নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকারের (তত্ত্বাবধায়ক সরকার) দাবি মেনে নিলে প্রধানমন্ত্রীর দাওয়াতে চা খেতে সমস্যা নেই বলে জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এলে চা খাওয়াব। তার আগে বলে দেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার সিস্টেম এনে দিচ্ছি। তাহলে চা খাওয়াতে অসুবিধা কী? সমস্যার সমাধান তো হচ্ছে নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার।’
এর আগে অ্যাসোসিয়েশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (অ্যাব) আয়োজিত ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে অমানিশা: দুর্নীতি আর লুটপাটের খেসারত’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন তিনি। অ্যাবের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক প্রকৌশলী রিয়াজুল ইসলাম রিজুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অ্যাবের সহসভাপতি প্রকৌশলী মনজুর মোরশেদ।
আলোচনা সভায় মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বিদ্যুৎ উৎপাদনের সব ব্যবস্থা সরকার করেছে। কিন্তু ১৫ বছরেও জ্বালানি কোথা থেকে আসবে সেই ব্যবস্থা সরকার করতে পারেনি। জ্বালানির ব্যাপারে সরকার কোনো পরিকল্পনা করেনি। পরিকল্পনা না করার কারণে দেশে আজ বিদ্যুতের সংকট দেখা দিয়েছে।’
লোডশেডিং প্রসঙ্গে ফখরুল বলেন, ‘লোডশেডিং গ্রামে বেশি হয়। সেখানে ছয় থেকে সাত ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকে না। শহরের মানুষদের খুশি রাখার জন্য শহরে লোডশেডিং কম হচ্ছে। কারণ শহরের মানুষ একটু বেশি হইচই করে, আন্দোলন করে। এ জন্য শহরে কম লোডশেডিং হচ্ছে। শহরের মানুষদের খুশি রেখে গ্রামে যাঁরা কৃষিকাজ করেন, ফসল ফলান, তাঁদের লোডশেডিং বেশি দিচ্ছে। ফলে ফসল উৎপাদন কমে যাবে। খাদ্য নিরাপত্তা হুমকির মুখে চলে যাবে। এভাবেই সরকারের পতন অনিবার্য হবে।’
খনার বচন উল্লেখ করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আমি একটি খনার বচন বলতে চাই। সেটা হলো—‘রাজার দোষে রাজ্য নষ্ট, প্রজা কষ্ট পায়’। এটাই এখন যথাযথ শব্দ। আমাদের যাঁরা শাসনকর্তা, যাঁরা শাসন করছেন, তাঁদের দুর্নীতি, লুটপাট, অশিক্ষা, ব্যর্থতা সব মিলিয়ে বাংলাদেশের মানুষের অবস্থা দুর্বিষহ করে ফেলেছে। প্রতিটি ক্ষেত্রে মানুষ কষ্ট পাচ্ছে। অথচ মুখে মুখে উন্নয়ন করে তারা সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া বানিয়ে দিচ্ছে। কেউ কেউ কানাডাও বানিয়ে দিচ্ছে। যে দেশের ৪২ শতাংশ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে, সেখানে এরা সিঙ্গাপুর, কুয়ালালামপুর, কানাডা বানাচ্ছে। আবার নিজেদের নিরাপত্তার জন্য বেগমপাড়াকে সেকেন্ড হোম বানাচ্ছে। এইটাই হচ্ছে আওয়ামী লীগের আসল চেহারা।’
মেগা প্রজেক্টের মূল লক্ষ্য দুর্নীতি করা উল্লেখ করে ফখরুল বলেন, ‘মেগা প্রজেক্টে মেগা লুটের কারণে বাংলাদেশের আজ এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। তাদের সঙ্গে কথা বললে মনে হবে তারা একটা স্বর্গরাজ্য তৈরি করেছে এবং উন্নয়নের রোল মডেল। এখন রেমিট্যান্স কমে আসছে। আওয়ামী লীগ চোখে সরষে ফুল দেখা শুরু করেছে। যার জন্য এখন আবোল-তাবোল বলছে।’

নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকারের (তত্ত্বাবধায়ক সরকার) দাবি মেনে নিলে প্রধানমন্ত্রীর দাওয়াতে চা খেতে সমস্যা নেই বলে জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এলে চা খাওয়াব। তার আগে বলে দেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার সিস্টেম এনে দিচ্ছি। তাহলে চা খাওয়াতে অসুবিধা কী? সমস্যার সমাধান তো হচ্ছে নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার।’
এর আগে অ্যাসোসিয়েশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (অ্যাব) আয়োজিত ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে অমানিশা: দুর্নীতি আর লুটপাটের খেসারত’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন তিনি। অ্যাবের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক প্রকৌশলী রিয়াজুল ইসলাম রিজুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অ্যাবের সহসভাপতি প্রকৌশলী মনজুর মোরশেদ।
আলোচনা সভায় মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বিদ্যুৎ উৎপাদনের সব ব্যবস্থা সরকার করেছে। কিন্তু ১৫ বছরেও জ্বালানি কোথা থেকে আসবে সেই ব্যবস্থা সরকার করতে পারেনি। জ্বালানির ব্যাপারে সরকার কোনো পরিকল্পনা করেনি। পরিকল্পনা না করার কারণে দেশে আজ বিদ্যুতের সংকট দেখা দিয়েছে।’
লোডশেডিং প্রসঙ্গে ফখরুল বলেন, ‘লোডশেডিং গ্রামে বেশি হয়। সেখানে ছয় থেকে সাত ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকে না। শহরের মানুষদের খুশি রাখার জন্য শহরে লোডশেডিং কম হচ্ছে। কারণ শহরের মানুষ একটু বেশি হইচই করে, আন্দোলন করে। এ জন্য শহরে কম লোডশেডিং হচ্ছে। শহরের মানুষদের খুশি রেখে গ্রামে যাঁরা কৃষিকাজ করেন, ফসল ফলান, তাঁদের লোডশেডিং বেশি দিচ্ছে। ফলে ফসল উৎপাদন কমে যাবে। খাদ্য নিরাপত্তা হুমকির মুখে চলে যাবে। এভাবেই সরকারের পতন অনিবার্য হবে।’
খনার বচন উল্লেখ করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আমি একটি খনার বচন বলতে চাই। সেটা হলো—‘রাজার দোষে রাজ্য নষ্ট, প্রজা কষ্ট পায়’। এটাই এখন যথাযথ শব্দ। আমাদের যাঁরা শাসনকর্তা, যাঁরা শাসন করছেন, তাঁদের দুর্নীতি, লুটপাট, অশিক্ষা, ব্যর্থতা সব মিলিয়ে বাংলাদেশের মানুষের অবস্থা দুর্বিষহ করে ফেলেছে। প্রতিটি ক্ষেত্রে মানুষ কষ্ট পাচ্ছে। অথচ মুখে মুখে উন্নয়ন করে তারা সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া বানিয়ে দিচ্ছে। কেউ কেউ কানাডাও বানিয়ে দিচ্ছে। যে দেশের ৪২ শতাংশ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে, সেখানে এরা সিঙ্গাপুর, কুয়ালালামপুর, কানাডা বানাচ্ছে। আবার নিজেদের নিরাপত্তার জন্য বেগমপাড়াকে সেকেন্ড হোম বানাচ্ছে। এইটাই হচ্ছে আওয়ামী লীগের আসল চেহারা।’
মেগা প্রজেক্টের মূল লক্ষ্য দুর্নীতি করা উল্লেখ করে ফখরুল বলেন, ‘মেগা প্রজেক্টে মেগা লুটের কারণে বাংলাদেশের আজ এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। তাদের সঙ্গে কথা বললে মনে হবে তারা একটা স্বর্গরাজ্য তৈরি করেছে এবং উন্নয়নের রোল মডেল। এখন রেমিট্যান্স কমে আসছে। আওয়ামী লীগ চোখে সরষে ফুল দেখা শুরু করেছে। যার জন্য এখন আবোল-তাবোল বলছে।’

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম নেতা ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক আরিফ সোহেল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করেছেন। সংগঠনটির যুগ্ম সদস্যসচিবের পদে থাকা এই তরুণ নেতা ফেসবুকে দীর্ঘ এক বিবৃতির মাধ্যমে তাঁর এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।
২ ঘণ্টা আগে
২০০৭ সালে এক-এগারোর তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমল থেকে শুরু হয় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা দায়ের। সে আমলে তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা হয় পাঁচটি। পরে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর গত ১৬ বছরে তিনবারের সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে হয় আরও ৩২টি মামলা।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টা ৩ মিনিটে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্টটি দেন।
৪ ঘণ্টা আগে
মঈন খান বলেন, খালেদা জিয়া রাজপথে যুদ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালের পরে যখন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নির্যাতন, অত্যাচার ও মিথ্যা মামলা তাঁর ওপরে নেমে এসেছিল...
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম নেতা ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক আরিফ সোহেল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করেছেন। সংগঠনটির যুগ্ম সদস্যসচিবের পদে থাকা এই তরুণ নেতা ফেসবুকে দীর্ঘ এক বিবৃতির মাধ্যমে তাঁর এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।
বিবৃতিতে আরিফ সোহেল এনসিপির বর্তমান রাজনৈতিক গতিপথ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এবং গণমানুষের প্রকৃত গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ের লড়াই চালিয়ে যেতে প্রথাগত রাজনীতির বাইরে গিয়ে পুনরায় জনগণের কাতারে দাঁড়ানোর অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে আরিফ সোহেল আজকের পত্রিকাকে জানান, তিনি এনসিপি নেতাদের ইতিমধ্যে মৌখিকভাবে পদত্যাগের কথা জানিয়েছেন, কিছুক্ষণের মধ্যে পদত্যাগপত্র জমা দেবেন।
২০১৭ সাল থেকে বিপ্লবী ধারণা নিয়ে একটি গ্রুপে যুক্ত হওয়ার মাধ্যমে রাজনৈতিক যাত্রা শুরু করা আরিফ সোহেল জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থাকাকালে ‘বৈপ্লবিক’ রাজনীতিতে সক্রিয় হন। তিনি ‘রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন’ ও পরে ‘গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি’র প্রতিষ্ঠাতাদের একজন ছিলেন। জুলাইয়ের কোটা সংস্কার আন্দোলন যখন গণ-অভ্যুত্থানে রূপ নেয়, তখন তিনি ও তাঁর সহযোদ্ধারা নেতৃত্বের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় ছিলেন।
আরিফ সোহেল তাঁর বিবৃতিতে উল্লেখ করেন, ৫ আগস্ট একটি পূর্ণাঙ্গ সশস্ত্র গণতান্ত্রিক বিপ্লবের ক্ষেত্র তৈরি হলেও আমলাতন্ত্র ও বৈদেশিক শক্তির ষড়যন্ত্রে পরিস্থিতি ‘নেগোশিয়েটেড সেটেলমেন্ট’ বা আপস-রফার দিকে গড়ায়।
পদত্যাগের প্রধান কারণ হিসেবে আরিফ সোহেল এনসিপির বর্তমান অবস্থানকে দায়ী করেছেন। তিনি বলেন, ‘জুলাইয়ের রক্তক্ষয়ী গণসংগ্রামের উদর থেকে প্রসব হওয়া নতুন গণরাজনীতি ও তৃতীয় শক্তিকে জাতীয় নাগরিক কমিটির বাতাবরণে সংগঠিত করা সম্ভব হয়নি।’
তাঁর মতে, জুলাই অভ্যুত্থানের ফলে যে ‘রাজনৈতিক জনগোষ্ঠী’ তৈরি হয়েছিল, তাদের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে এনসিপি ব্যর্থ হয়েছে। এর ফলে বিভাজন আবার ফিরে এসেছে এবং ফ্যাসিবাদের দোসররা রাষ্ট্রকে পুনরায় গণবিরোধী করার সুযোগ পাচ্ছে।
পুরোনো ধারার দলগুলোর কঠোর সমালোচনা করে ওই ফেসবুক পোস্টে আরিফ সোহেল বলেন, ‘প্রথাগত রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে ক্ষমতার কুরসীটাই প্রধান। রাষ্ট্রের চরিত্র যতো গণবিরোধীই থাকুক না কেন, তাতে এদের কিছুই আসে যায় না।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘জাতীয় নাগরিক কমিটি বর্তমানে প্রতিষ্ঠিত পুরোনো দলগুলোর সাথে আপসরফা করে পুরানো ক্ষমতার রাজনীতিতেই প্রবেশ করতে বাধ্য হয়েছে, যা জুলাইয়ের গণশক্তির আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী।’
পদত্যাগপত্র জমা দিয়ে আরিফ সোহেল তাঁর পূর্বতন সহকর্মীদের প্রতি শুভকামনা জানিয়েছেন। তবে তিনি স্পষ্ট করেছেন, গণমানুষের অধিকার আদায়ের লড়াইয়ে তিনি ও তাঁর কমরেডরা এখন থেকে প্রথাগত সাংগঠনিক কাঠামোর বাইরে গিয়ে সরাসরি সাধারণ মানুষের পক্ষে কাজ করবেন।
বিবৃতির শেষে তিনি দেশবাসীর কাছে দোয়া ও শুভেচ্ছা কামনা করে ‘ইনকিলাব জিন্দাবাদ’ স্লোগানে তাঁর বক্তব্য শেষ করেন।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম নেতা ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক আরিফ সোহেল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করেছেন। সংগঠনটির যুগ্ম সদস্যসচিবের পদে থাকা এই তরুণ নেতা ফেসবুকে দীর্ঘ এক বিবৃতির মাধ্যমে তাঁর এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।
বিবৃতিতে আরিফ সোহেল এনসিপির বর্তমান রাজনৈতিক গতিপথ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এবং গণমানুষের প্রকৃত গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ের লড়াই চালিয়ে যেতে প্রথাগত রাজনীতির বাইরে গিয়ে পুনরায় জনগণের কাতারে দাঁড়ানোর অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে আরিফ সোহেল আজকের পত্রিকাকে জানান, তিনি এনসিপি নেতাদের ইতিমধ্যে মৌখিকভাবে পদত্যাগের কথা জানিয়েছেন, কিছুক্ষণের মধ্যে পদত্যাগপত্র জমা দেবেন।
২০১৭ সাল থেকে বিপ্লবী ধারণা নিয়ে একটি গ্রুপে যুক্ত হওয়ার মাধ্যমে রাজনৈতিক যাত্রা শুরু করা আরিফ সোহেল জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থাকাকালে ‘বৈপ্লবিক’ রাজনীতিতে সক্রিয় হন। তিনি ‘রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন’ ও পরে ‘গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি’র প্রতিষ্ঠাতাদের একজন ছিলেন। জুলাইয়ের কোটা সংস্কার আন্দোলন যখন গণ-অভ্যুত্থানে রূপ নেয়, তখন তিনি ও তাঁর সহযোদ্ধারা নেতৃত্বের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় ছিলেন।
আরিফ সোহেল তাঁর বিবৃতিতে উল্লেখ করেন, ৫ আগস্ট একটি পূর্ণাঙ্গ সশস্ত্র গণতান্ত্রিক বিপ্লবের ক্ষেত্র তৈরি হলেও আমলাতন্ত্র ও বৈদেশিক শক্তির ষড়যন্ত্রে পরিস্থিতি ‘নেগোশিয়েটেড সেটেলমেন্ট’ বা আপস-রফার দিকে গড়ায়।
পদত্যাগের প্রধান কারণ হিসেবে আরিফ সোহেল এনসিপির বর্তমান অবস্থানকে দায়ী করেছেন। তিনি বলেন, ‘জুলাইয়ের রক্তক্ষয়ী গণসংগ্রামের উদর থেকে প্রসব হওয়া নতুন গণরাজনীতি ও তৃতীয় শক্তিকে জাতীয় নাগরিক কমিটির বাতাবরণে সংগঠিত করা সম্ভব হয়নি।’
তাঁর মতে, জুলাই অভ্যুত্থানের ফলে যে ‘রাজনৈতিক জনগোষ্ঠী’ তৈরি হয়েছিল, তাদের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে এনসিপি ব্যর্থ হয়েছে। এর ফলে বিভাজন আবার ফিরে এসেছে এবং ফ্যাসিবাদের দোসররা রাষ্ট্রকে পুনরায় গণবিরোধী করার সুযোগ পাচ্ছে।
পুরোনো ধারার দলগুলোর কঠোর সমালোচনা করে ওই ফেসবুক পোস্টে আরিফ সোহেল বলেন, ‘প্রথাগত রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে ক্ষমতার কুরসীটাই প্রধান। রাষ্ট্রের চরিত্র যতো গণবিরোধীই থাকুক না কেন, তাতে এদের কিছুই আসে যায় না।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘জাতীয় নাগরিক কমিটি বর্তমানে প্রতিষ্ঠিত পুরোনো দলগুলোর সাথে আপসরফা করে পুরানো ক্ষমতার রাজনীতিতেই প্রবেশ করতে বাধ্য হয়েছে, যা জুলাইয়ের গণশক্তির আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী।’
পদত্যাগপত্র জমা দিয়ে আরিফ সোহেল তাঁর পূর্বতন সহকর্মীদের প্রতি শুভকামনা জানিয়েছেন। তবে তিনি স্পষ্ট করেছেন, গণমানুষের অধিকার আদায়ের লড়াইয়ে তিনি ও তাঁর কমরেডরা এখন থেকে প্রথাগত সাংগঠনিক কাঠামোর বাইরে গিয়ে সরাসরি সাধারণ মানুষের পক্ষে কাজ করবেন।
বিবৃতির শেষে তিনি দেশবাসীর কাছে দোয়া ও শুভেচ্ছা কামনা করে ‘ইনকিলাব জিন্দাবাদ’ স্লোগানে তাঁর বক্তব্য শেষ করেন।

নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকারের (তত্ত্বাবধায়ক সরকার) দাবি মেনে নিলে প্রধানমন্ত্রীর দাওয়াতে চা খেতে সমস্যা নেই বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি...
২৪ জুলাই ২০২২
২০০৭ সালে এক-এগারোর তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমল থেকে শুরু হয় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা দায়ের। সে আমলে তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা হয় পাঁচটি। পরে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর গত ১৬ বছরে তিনবারের সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে হয় আরও ৩২টি মামলা।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টা ৩ মিনিটে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্টটি দেন।
৪ ঘণ্টা আগে
মঈন খান বলেন, খালেদা জিয়া রাজপথে যুদ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালের পরে যখন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নির্যাতন, অত্যাচার ও মিথ্যা মামলা তাঁর ওপরে নেমে এসেছিল...
৪ ঘণ্টা আগেআশরাফ-উল-আলম

২০০৭ সালে এক-এগারোর তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমল থেকে শুরু হয় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা দায়ের। সে আমলে তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা হয় পাঁচটি। পরে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর গত ১৬ বছরে তিনবারের সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে হয় আরও ৩২টি মামলা। মোট ৩৭টি মামলার আসামি ছিলেন বিএনপির এই আপসহীন নেত্রী; যার একটিতেও পলাতক ছিলেন না তিনি।
এ বছরের ১৯ ফেব্রুয়ারি নাইকো দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়া খালাস পান। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪-এর বিচারক রবিউল ইসলাম সেদিন এ রায় দেন। এর মধ্য দিয়ে এক-এগারোর তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও আওয়ামী লীগ আমলে হওয়া ৩৭টি মামলা থেকে খালাস ও অব্যাহতি পান তিনি।
দুই মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে খালেদা জিয়াকে প্রায় দুই বছর কারাভোগ করতে হয়। বাকি মামলাগুলোয় জামিন নেন তিনি। প্রত্যেকটি মামলায় হাজির হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে লড়তে থাকেন। কোনো মামলায় পলাতক থাকেননি।
গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সাজাপ্রাপ্ত দুই মামলায় রাষ্ট্রপতি তাঁকে ক্ষমা ঘোষণা করেন। তা সত্ত্বেও তিনি আইনি লড়াই চালিয়ে যান। আপিল আদালতে আইনি লড়াই চালিয়ে ওই দুই মামলা থেকে খালাস পান তিনি।
২০০৭ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত খালেদা জিয়াকে ৩৭টি মামলার মুখোমুখি করা হয়। এর মধ্যে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় বিচারিক আদালত তাঁকে সাজা দেন।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর খালেদা জিয়ার মামলা নিষ্পত্তি হতে থাকে। তাঁর বিরুদ্ধে ৩৭টি মামলার সব কটি নিষ্পত্তি হয়।
এ বছরের ১৫ জানুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়া, তাঁর ছেলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ চারজনকে বেকসুর খালাস দেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় নিম্ন আদালত খালেদা জিয়াকে সাত বছরের কারাদণ্ড দিলেও গত বছরের ২৭ নভেম্বর হাইকোর্ট তাঁকে খালাস দেন। এর আগে তিনি বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি ও গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার অভিযোগ থেকে অব্যাহতি পেয়েছিলেন।
গত বছরের ৩০ অক্টোবর রাজধানীর দারুস সালাম থানার ছয়টি ও যাত্রাবাড়ী থানার তিন মামলায় খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি দেন হাইকোর্ট।
নাশকতার এক মামলায় গত ২২ জানুয়ারি কুমিল্লার একটি আদালত খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি দেন। গত বছরের ৩ সেপ্টেম্বর দেশের বিভিন্ন আদালতে থাকা পাঁচটি মামলায় খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। এ ছাড়া ঢাকার আদালতে করা রাষ্ট্রদ্রোহের এক মামলার কার্যক্রম গত ৩০ অক্টোবর হাইকোর্ট বাতিল করে দেন।
ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে থাকা কয়েকটি মামলা থেকেও খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি দেওয়া হয় বিভিন্ন সময়ে।
২০১৮ সালে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও ২০১৮ সালে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াকে ১৭ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
দুর্নীতির মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়। প্রথমে পুরান ঢাকার নাজিমুদ্দিন রোডে পুরোনো কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন খালেদা জিয়া। অসুস্থ হয়ে পড়ায় পরে তাঁকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বর্তমানে বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়) হাসপাতালে রাখা হয়।
দীর্ঘ দুই বছরের বেশি সময় কার্যত কারাগারে ছিলেন খালেদা জিয়া। ২০২০ সালের ২৫ মার্চ তৎকালীন সরকার তাঁকে শর্তসাপেক্ষে মুক্তি দেয়। তবে এটিও পুরোপুরি মুক্তি নয়, আইনি শর্তে বলতে গেলে গৃহবন্দী ছিলেন তিনি। ২০২৪ সালে ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান পর্যন্ত তাঁকে রাজনৈতিকভাবে বন্দী অবস্থায় রাখা হয়েছিল।

২০০৭ সালে এক-এগারোর তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমল থেকে শুরু হয় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা দায়ের। সে আমলে তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা হয় পাঁচটি। পরে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর গত ১৬ বছরে তিনবারের সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে হয় আরও ৩২টি মামলা। মোট ৩৭টি মামলার আসামি ছিলেন বিএনপির এই আপসহীন নেত্রী; যার একটিতেও পলাতক ছিলেন না তিনি।
এ বছরের ১৯ ফেব্রুয়ারি নাইকো দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়া খালাস পান। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪-এর বিচারক রবিউল ইসলাম সেদিন এ রায় দেন। এর মধ্য দিয়ে এক-এগারোর তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও আওয়ামী লীগ আমলে হওয়া ৩৭টি মামলা থেকে খালাস ও অব্যাহতি পান তিনি।
দুই মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে খালেদা জিয়াকে প্রায় দুই বছর কারাভোগ করতে হয়। বাকি মামলাগুলোয় জামিন নেন তিনি। প্রত্যেকটি মামলায় হাজির হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে লড়তে থাকেন। কোনো মামলায় পলাতক থাকেননি।
গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সাজাপ্রাপ্ত দুই মামলায় রাষ্ট্রপতি তাঁকে ক্ষমা ঘোষণা করেন। তা সত্ত্বেও তিনি আইনি লড়াই চালিয়ে যান। আপিল আদালতে আইনি লড়াই চালিয়ে ওই দুই মামলা থেকে খালাস পান তিনি।
২০০৭ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত খালেদা জিয়াকে ৩৭টি মামলার মুখোমুখি করা হয়। এর মধ্যে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় বিচারিক আদালত তাঁকে সাজা দেন।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর খালেদা জিয়ার মামলা নিষ্পত্তি হতে থাকে। তাঁর বিরুদ্ধে ৩৭টি মামলার সব কটি নিষ্পত্তি হয়।
এ বছরের ১৫ জানুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়া, তাঁর ছেলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ চারজনকে বেকসুর খালাস দেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় নিম্ন আদালত খালেদা জিয়াকে সাত বছরের কারাদণ্ড দিলেও গত বছরের ২৭ নভেম্বর হাইকোর্ট তাঁকে খালাস দেন। এর আগে তিনি বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি ও গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার অভিযোগ থেকে অব্যাহতি পেয়েছিলেন।
গত বছরের ৩০ অক্টোবর রাজধানীর দারুস সালাম থানার ছয়টি ও যাত্রাবাড়ী থানার তিন মামলায় খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি দেন হাইকোর্ট।
নাশকতার এক মামলায় গত ২২ জানুয়ারি কুমিল্লার একটি আদালত খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি দেন। গত বছরের ৩ সেপ্টেম্বর দেশের বিভিন্ন আদালতে থাকা পাঁচটি মামলায় খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। এ ছাড়া ঢাকার আদালতে করা রাষ্ট্রদ্রোহের এক মামলার কার্যক্রম গত ৩০ অক্টোবর হাইকোর্ট বাতিল করে দেন।
ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে থাকা কয়েকটি মামলা থেকেও খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি দেওয়া হয় বিভিন্ন সময়ে।
২০১৮ সালে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও ২০১৮ সালে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াকে ১৭ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
দুর্নীতির মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়। প্রথমে পুরান ঢাকার নাজিমুদ্দিন রোডে পুরোনো কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন খালেদা জিয়া। অসুস্থ হয়ে পড়ায় পরে তাঁকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বর্তমানে বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়) হাসপাতালে রাখা হয়।
দীর্ঘ দুই বছরের বেশি সময় কার্যত কারাগারে ছিলেন খালেদা জিয়া। ২০২০ সালের ২৫ মার্চ তৎকালীন সরকার তাঁকে শর্তসাপেক্ষে মুক্তি দেয়। তবে এটিও পুরোপুরি মুক্তি নয়, আইনি শর্তে বলতে গেলে গৃহবন্দী ছিলেন তিনি। ২০২৪ সালে ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান পর্যন্ত তাঁকে রাজনৈতিকভাবে বন্দী অবস্থায় রাখা হয়েছিল।

নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকারের (তত্ত্বাবধায়ক সরকার) দাবি মেনে নিলে প্রধানমন্ত্রীর দাওয়াতে চা খেতে সমস্যা নেই বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি...
২৪ জুলাই ২০২২
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম নেতা ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক আরিফ সোহেল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করেছেন। সংগঠনটির যুগ্ম সদস্যসচিবের পদে থাকা এই তরুণ নেতা ফেসবুকে দীর্ঘ এক বিবৃতির মাধ্যমে তাঁর এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টা ৩ মিনিটে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্টটি দেন।
৪ ঘণ্টা আগে
মঈন খান বলেন, খালেদা জিয়া রাজপথে যুদ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালের পরে যখন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নির্যাতন, অত্যাচার ও মিথ্যা মামলা তাঁর ওপরে নেমে এসেছিল...
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টা ৩ মিনিটে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্টটি দেন। এই পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘আমার কাছে খালেদা জিয়া একজন মমতাময়ী মা, যিনি নিজের সমগ্র জীবন উৎসর্গ করেছেন দেশ ও মানুষের জন্য।’
তারেক রহমান লিখেছেন, ‘আমার মা, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, সর্বশক্তিমান আল্লাহর ডাকে সাড়া দিয়ে আজ আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।’
তিনি লিখেছেন, ‘অনেকের কাছে তিনি ছিলেন দেশনেত্রী, আপোষহীন নেত্রী; অনেকের কাছে গণতন্ত্রের মা, বাংলাদেশের মা। আজ দেশ গভীরভাবে শোকাহত এমন একজন পথপ্রদর্শককে হারিয়ে, যিনি দেশের গণতান্ত্রিক পথযাত্রায় অনিঃশেষ ভূমিকা রেখেছেন।
একজন মমতাময়ী মা ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে খালেদা জিয়ার অবস্থান তুলে ধরে তারেক রহমান লিখেছেন, ‘আমার কাছে খালেদা জিয়া একজন মমতাময়ী মা, যিনি নিজের সমগ্র জীবন উৎসর্গ করেছেন দেশ ও মানুষের জন্য। আজীবন লড়েছেন স্বৈরাচার, ফ্যাসিবাদ ও আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে; নেতৃত্ব দিয়েছেন স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে। ত্যাগ ও সংগ্রামে ভাস্বর হয়েও, তিনি ছিলেন পরিবারের সত্যিকারের অভিভাবক; এমন একজন আলোকবর্তিকা যাঁর অপরিসীম ভালোবাসা আমাদের সবচেয়ে কঠিন সময়েও শক্তি ও প্রেরণা যুগিয়েছে। তিনি বারবার গ্রেফতার হয়েছেন, চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন, সর্বোচ্চ নিপীড়নের শিকার হয়েছেন। তবুও যন্ত্রণা, একাকিত্ব ও অনিশ্চয়তার মধ্যে থেকেও তিনি অদম্য সাহস, সহানুভূতি ও দেশপ্রেম সঞ্চার করেছিলেন পরিবারের প্রতিটি সদস্যের মাঝে।’
খালেদা জিয়ার ত্যাগ ও সংগ্রামের ইতিহাস চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে উল্লেখ করে তারেক রহমান লিখেছেন, ‘দেশের জন্য তিনি হারিয়েছেন স্বামী, হারিয়েছেন সন্তান। তাই এই দেশ, এই দেশের মানুষই ছিল তাঁর পরিবার, তাঁর সত্তা, তাঁর অস্তিত্ব। তিনি রেখে গেছেন জনসেবা, ত্যাগ ও সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় ইতিহাস, যা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক পরিক্রমায় চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। আপনারা সবাই আমার মা’র জন্য দোয়া করবেন। তাঁর প্রতি দেশবাসীর আবেগ, ভালোবাসা ও বৈশ্বিক শ্রদ্ধায় আমি ও আমার পরিবার চিরকৃতজ্ঞ।’

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টা ৩ মিনিটে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্টটি দেন। এই পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘আমার কাছে খালেদা জিয়া একজন মমতাময়ী মা, যিনি নিজের সমগ্র জীবন উৎসর্গ করেছেন দেশ ও মানুষের জন্য।’
তারেক রহমান লিখেছেন, ‘আমার মা, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, সর্বশক্তিমান আল্লাহর ডাকে সাড়া দিয়ে আজ আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।’
তিনি লিখেছেন, ‘অনেকের কাছে তিনি ছিলেন দেশনেত্রী, আপোষহীন নেত্রী; অনেকের কাছে গণতন্ত্রের মা, বাংলাদেশের মা। আজ দেশ গভীরভাবে শোকাহত এমন একজন পথপ্রদর্শককে হারিয়ে, যিনি দেশের গণতান্ত্রিক পথযাত্রায় অনিঃশেষ ভূমিকা রেখেছেন।
একজন মমতাময়ী মা ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে খালেদা জিয়ার অবস্থান তুলে ধরে তারেক রহমান লিখেছেন, ‘আমার কাছে খালেদা জিয়া একজন মমতাময়ী মা, যিনি নিজের সমগ্র জীবন উৎসর্গ করেছেন দেশ ও মানুষের জন্য। আজীবন লড়েছেন স্বৈরাচার, ফ্যাসিবাদ ও আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে; নেতৃত্ব দিয়েছেন স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে। ত্যাগ ও সংগ্রামে ভাস্বর হয়েও, তিনি ছিলেন পরিবারের সত্যিকারের অভিভাবক; এমন একজন আলোকবর্তিকা যাঁর অপরিসীম ভালোবাসা আমাদের সবচেয়ে কঠিন সময়েও শক্তি ও প্রেরণা যুগিয়েছে। তিনি বারবার গ্রেফতার হয়েছেন, চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন, সর্বোচ্চ নিপীড়নের শিকার হয়েছেন। তবুও যন্ত্রণা, একাকিত্ব ও অনিশ্চয়তার মধ্যে থেকেও তিনি অদম্য সাহস, সহানুভূতি ও দেশপ্রেম সঞ্চার করেছিলেন পরিবারের প্রতিটি সদস্যের মাঝে।’
খালেদা জিয়ার ত্যাগ ও সংগ্রামের ইতিহাস চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে উল্লেখ করে তারেক রহমান লিখেছেন, ‘দেশের জন্য তিনি হারিয়েছেন স্বামী, হারিয়েছেন সন্তান। তাই এই দেশ, এই দেশের মানুষই ছিল তাঁর পরিবার, তাঁর সত্তা, তাঁর অস্তিত্ব। তিনি রেখে গেছেন জনসেবা, ত্যাগ ও সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় ইতিহাস, যা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক পরিক্রমায় চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। আপনারা সবাই আমার মা’র জন্য দোয়া করবেন। তাঁর প্রতি দেশবাসীর আবেগ, ভালোবাসা ও বৈশ্বিক শ্রদ্ধায় আমি ও আমার পরিবার চিরকৃতজ্ঞ।’

নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকারের (তত্ত্বাবধায়ক সরকার) দাবি মেনে নিলে প্রধানমন্ত্রীর দাওয়াতে চা খেতে সমস্যা নেই বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি...
২৪ জুলাই ২০২২
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম নেতা ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক আরিফ সোহেল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করেছেন। সংগঠনটির যুগ্ম সদস্যসচিবের পদে থাকা এই তরুণ নেতা ফেসবুকে দীর্ঘ এক বিবৃতির মাধ্যমে তাঁর এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।
২ ঘণ্টা আগে
২০০৭ সালে এক-এগারোর তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমল থেকে শুরু হয় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা দায়ের। সে আমলে তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা হয় পাঁচটি। পরে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর গত ১৬ বছরে তিনবারের সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে হয় আরও ৩২টি মামলা।
২ ঘণ্টা আগে
মঈন খান বলেন, খালেদা জিয়া রাজপথে যুদ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালের পরে যখন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নির্যাতন, অত্যাচার ও মিথ্যা মামলা তাঁর ওপরে নেমে এসেছিল...
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেছেন, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ওপরে জুলুম হয়েছে, নির্যাতন হয়েছে। কিন্তু তিনি কোনো দিন অন্যায়ের কাছে মাথা নত করেননি। তিনি কোনো দিন আপস করেননি। গণতন্ত্রের জন্য লড়াইয়ে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া নিজেকে বিজয়ী প্রমাণ করতে পেরেছেন।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর বসুন্ধরা এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মঈন খান এসব কথা বলেন।
মঈন খান বলেন, খালেদা জিয়া রাজপথে যুদ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালের পরে যখন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নির্যাতন, অত্যাচার ও মিথ্যা মামলা তাঁর ওপরে নেমে এসেছিল...তখন অনেকে পরামর্শ দিয়েছিল আপনি কেন এই কষ্ট সহ্য করছেন। তখন তিনি বলেছিলেন আমি ন্যায় ও সত্যের জন্য সংগ্রাম করছি। আমি সংগ্রাম করছি বাংলাদেশের মানুষের জন্য, আমি সংগ্রাম করছি বাংলাদেশের গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার জন্য।
মঈন খান আরও বলেন, ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের আগপর্যন্ত খালেদা জিয়া স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রের জন্য যুদ্ধ করে গেছেন। তিনি সেই যুদ্ধে নিজেকে বিজয়ী বলে প্রমাণ করেছেন। তিনি তিনবারের প্রধানমন্ত্রী, দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী। তিনি এই দেশে নারী শিক্ষার জন্য সবার আগে কথা বলেছেন। আমরা বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের মানুষ তাঁকে চিরদিন মনে রাখবে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেছেন, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ওপরে জুলুম হয়েছে, নির্যাতন হয়েছে। কিন্তু তিনি কোনো দিন অন্যায়ের কাছে মাথা নত করেননি। তিনি কোনো দিন আপস করেননি। গণতন্ত্রের জন্য লড়াইয়ে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া নিজেকে বিজয়ী প্রমাণ করতে পেরেছেন।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর বসুন্ধরা এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মঈন খান এসব কথা বলেন।
মঈন খান বলেন, খালেদা জিয়া রাজপথে যুদ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালের পরে যখন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নির্যাতন, অত্যাচার ও মিথ্যা মামলা তাঁর ওপরে নেমে এসেছিল...তখন অনেকে পরামর্শ দিয়েছিল আপনি কেন এই কষ্ট সহ্য করছেন। তখন তিনি বলেছিলেন আমি ন্যায় ও সত্যের জন্য সংগ্রাম করছি। আমি সংগ্রাম করছি বাংলাদেশের মানুষের জন্য, আমি সংগ্রাম করছি বাংলাদেশের গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার জন্য।
মঈন খান আরও বলেন, ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের আগপর্যন্ত খালেদা জিয়া স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রের জন্য যুদ্ধ করে গেছেন। তিনি সেই যুদ্ধে নিজেকে বিজয়ী বলে প্রমাণ করেছেন। তিনি তিনবারের প্রধানমন্ত্রী, দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী। তিনি এই দেশে নারী শিক্ষার জন্য সবার আগে কথা বলেছেন। আমরা বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের মানুষ তাঁকে চিরদিন মনে রাখবে।

নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকারের (তত্ত্বাবধায়ক সরকার) দাবি মেনে নিলে প্রধানমন্ত্রীর দাওয়াতে চা খেতে সমস্যা নেই বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি...
২৪ জুলাই ২০২২
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম নেতা ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক আরিফ সোহেল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করেছেন। সংগঠনটির যুগ্ম সদস্যসচিবের পদে থাকা এই তরুণ নেতা ফেসবুকে দীর্ঘ এক বিবৃতির মাধ্যমে তাঁর এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।
২ ঘণ্টা আগে
২০০৭ সালে এক-এগারোর তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমল থেকে শুরু হয় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা দায়ের। সে আমলে তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা হয় পাঁচটি। পরে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর গত ১৬ বছরে তিনবারের সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে হয় আরও ৩২টি মামলা।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টা ৩ মিনিটে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্টটি দেন।
৪ ঘণ্টা আগে