আজকের পত্রিকা ডেস্ক

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাবেক তথ্য উপদেষ্টা এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা পরিষদের বেশ কয়েকজন সদস্যের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এনেছেন। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি দাবি করেন, উপদেষ্টাদের অনেকেই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে লিয়াজোঁ করেছেন এবং তাঁরা এখন নিজেদের ‘সেফ এক্সিট’ (নিরাপদ প্রস্থান) নিয়ে ভাবছেন।
এই বিস্ফোরক মন্তব্যের জেরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে চলছে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা। বিভিন্ন ফেসবুক পেজ ও অ্যাকাউন্ট থেকে তাঁর বক্তব্যের ভিডিও ও ফটোকার্ড পোস্ট করা হয়েছে। নেটিজেনরা পক্ষে-বিপক্ষে নানা প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে।
সাক্ষাৎকারে নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা পরিষদের বিরুদ্ধে সরাসরি প্রতারণার অভিযোগ এনে বলেন, ‘রাজনৈতিক দলের নেতাদের এবং যাঁরা উপদেষ্টা হয়েছেন, তাঁদের অনেককে বিশ্বাস করাটা আমাদের অবশ্যই ভুল হয়েছিল। আমাদের উচিত ছিল ছাত্র নেতৃত্বকেই শক্তিশালী করা, সরকারে গেলে সম্মিলিতভাবে যাওয়া।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘নাগরিক সমাজ বা রাজনৈতিক দলকে আমরা যে বিশ্বাসটা করেছিলাম, যে আস্থা রেখেছিলাম, সেই জায়গায় আসলে আমরা প্রতারিত হয়েছি।’
তিনি দাবি করেন, ‘অনেক উপদেষ্টা নিজেদের আখের গুছিয়েছেন, অথবা গণ–অভ্যুত্থানের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা (বিট্রে) করেছেন। যখন সময় আসবে, তখন আমরা এদের নামও উন্মুক্ত করব।’
তিনি মনে করেন, এই বিচ্যুতি হওয়ার কারণ—উপদেষ্টারা গণ–অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর ভরসা করেননি। তিনি বলেন, ‘উপদেষ্টাদের অনেকেই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে লিয়াজোঁ করে ফেলেছে। তারা নিজেদের সেফ এক্সিট (নিরাপদ প্রস্থান) নিয়ে ভাবতেছে। এটা আমাদের অনেক পোহাতে হচ্ছে এবং পোহাতে হবে। কিন্তু তারা যদি এটা বিশ্বাস করত যে তাদের নিয়োগকর্তা ছিল গণ–অভ্যুত্থানের শক্তি, রাজপথে নেমে জীবন দেওয়া ও আহত সাধারণ মানুষজন, তাহলে উপদেষ্টাদের এই বিচ্যুতি হতো না।’
জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম অভ্যুত্থানের পর তথ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে যোগ দেন। গত ফেব্রুয়ারিতে তিনি পদত্যাগ করে এনসিপির আহ্বায়কের দায়িত্ব নেন। তবে ছাত্র আন্দোলনের অন্য দুই প্রতিনিধি মাহফুজ আলম এবং আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া এখনো উপদেষ্টা হিসেবে বহাল আছেন।
উপদেষ্টার পদে যাওয়া ছাত্রনেতাদের সিদ্ধান্ত ভুল ছিল কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে নাহিদ ইসলাম বলেন, তাঁরা কেউ সরকারের উপদেষ্টা পদে যেতে চাননি। তাঁদের মূল দাবি ছিল জাতীয় সরকার গঠন করা।
তিনি যুক্তি দেন, রাজনৈতিক দলগুলো সম্মত হয়ে নাগরিক সরকার করলে ছাত্রদের কাঁধে এই দায়িত্ব আসত না। ‘যদি অভ্যুত্থানের শক্তি সরকারে না থাকত, তাহলে এই সরকার তিন মাসও টিকতো না’—বলে মন্তব্য করেন তিনি। তিনি বলেন, ‘এ সরকারকে উৎখাত করার, প্রতিবিপ্লব করার চেষ্টা চলমান ছিল প্রথম ছয় মাস। এখনো আছে কিছুটা। সময়ের প্রয়োজনে এ দায়িত্ব আমাদের নিতে হয়েছিল।’
সাবেক এই উপদেষ্টা আরও আক্ষেপ করেন, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে সরকার গঠন না করে জাতীয় সরকার গঠন করলে এই ধরনের আক্ষেপ তৈরি হতো না। তিনি মনে করিয়ে দেন, ‘৫ আগস্ট ক্যান্টনমেন্টে সেজদা দিয়েছেন রাজনৈতিক নেতারা, ছাত্ররা নয়।’
গণ-অভ্যুত্থানের পর সমন্বয়ক নামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের বিরুদ্ধে বিপুল টাকার মালিক হওয়ার অভিযোগ প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এই ধরনের অভিযোগগুলা বা এই ধরনের মিথ্যা ট্রায়াল আমাদের বিরুদ্ধে সব সময় আমাদের চালানো হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অন্য রাজনৈতিক দলের ছাত্রীরা এসে কীভাবে দুর্নীতি করেছে চাঁদাবাজি করেছে সেই তথ্য প্রচার করা হয়েছে বৈষম্যবিরোধী নামে সেই বিষয়টা তুলে ধরা উচিত। মিডিয়া তো আমরা তো সেই মিডিয়া সাপোর্টটা আমরা পাচ্ছি না বলে মনে করছি।’
নাহিদের সাফ জবাব, কে কত টাকার মালিক হয়েছেন, সবকিছুর অনুসন্ধান করা হোক।
তিনি বলেন, ‘আমাদের নামে, আমাদের বিষয়ে ইনভেস্টিগেট করা হোক যে আমরা কত সম্পত্তির মালিক হয়েছি, কত টাকার মালিক হয়েছি আর এখন যে রাজনৈতিক দলের অন্যান্য নেতা-কর্মীরা রয়েছে, তারা গত এক বছরে কত কোটি কোটি টাকা কামিয়েছে—চাঁদাবাজি, লুটপাট, প্রশাসনে, বিশ্ববিদ্যালয়ে নানা জায়গায় কীভাবে তাদের নিজেদের লোক বসিয়েছে, এটা তো কারও অজানা নাই। বাংলাদেশের এই গণ-অভ্যুত্থানের পরে কিন্তু প্রথম কয়েক মাস দুর্নীতি বন্ধ ছিল, এই দুর্নীতির চক্র আবার কীভাবে সরকারে জেঁকে বসল এইটা নিয়ে আপনারা ইনভেস্টিগেট করেন, দেখেন এটার সঙ্গে কারা জড়িত।’
নির্বাচিত সরকার এলে কি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা হারিয়ে যাবে অথবা নেতারা সেফ এক্সিটের পথ বেছে নেবে কিনা সেই প্রশ্নে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এই লড়াই অনেক দীর্ঘ এবং অনেক চ্যালেঞ্জিং হবে এটা আমরা ভেবেই রাজপথে নেমেছি। এই নির্বাচনকে লক্ষ্য করে কিন্তু জাতীয় নাগরিক পার্টি গঠিত হয় নাই। জাতীয় নাগরিক পার্টি বাংলাদেশের রাজনীতির আমল পরিবর্তনের স্বপ্ন এবং লক্ষ্য নিয়ে গঠিত হয়েছে। গত এক বছরে ছাত্রদেরকে নানাভাবে ব্যবহার করা হয়েছে।’

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাবেক তথ্য উপদেষ্টা এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা পরিষদের বেশ কয়েকজন সদস্যের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এনেছেন। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি দাবি করেন, উপদেষ্টাদের অনেকেই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে লিয়াজোঁ করেছেন এবং তাঁরা এখন নিজেদের ‘সেফ এক্সিট’ (নিরাপদ প্রস্থান) নিয়ে ভাবছেন।
এই বিস্ফোরক মন্তব্যের জেরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে চলছে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা। বিভিন্ন ফেসবুক পেজ ও অ্যাকাউন্ট থেকে তাঁর বক্তব্যের ভিডিও ও ফটোকার্ড পোস্ট করা হয়েছে। নেটিজেনরা পক্ষে-বিপক্ষে নানা প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে।
সাক্ষাৎকারে নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা পরিষদের বিরুদ্ধে সরাসরি প্রতারণার অভিযোগ এনে বলেন, ‘রাজনৈতিক দলের নেতাদের এবং যাঁরা উপদেষ্টা হয়েছেন, তাঁদের অনেককে বিশ্বাস করাটা আমাদের অবশ্যই ভুল হয়েছিল। আমাদের উচিত ছিল ছাত্র নেতৃত্বকেই শক্তিশালী করা, সরকারে গেলে সম্মিলিতভাবে যাওয়া।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘নাগরিক সমাজ বা রাজনৈতিক দলকে আমরা যে বিশ্বাসটা করেছিলাম, যে আস্থা রেখেছিলাম, সেই জায়গায় আসলে আমরা প্রতারিত হয়েছি।’
তিনি দাবি করেন, ‘অনেক উপদেষ্টা নিজেদের আখের গুছিয়েছেন, অথবা গণ–অভ্যুত্থানের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা (বিট্রে) করেছেন। যখন সময় আসবে, তখন আমরা এদের নামও উন্মুক্ত করব।’
তিনি মনে করেন, এই বিচ্যুতি হওয়ার কারণ—উপদেষ্টারা গণ–অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর ভরসা করেননি। তিনি বলেন, ‘উপদেষ্টাদের অনেকেই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে লিয়াজোঁ করে ফেলেছে। তারা নিজেদের সেফ এক্সিট (নিরাপদ প্রস্থান) নিয়ে ভাবতেছে। এটা আমাদের অনেক পোহাতে হচ্ছে এবং পোহাতে হবে। কিন্তু তারা যদি এটা বিশ্বাস করত যে তাদের নিয়োগকর্তা ছিল গণ–অভ্যুত্থানের শক্তি, রাজপথে নেমে জীবন দেওয়া ও আহত সাধারণ মানুষজন, তাহলে উপদেষ্টাদের এই বিচ্যুতি হতো না।’
জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম অভ্যুত্থানের পর তথ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে যোগ দেন। গত ফেব্রুয়ারিতে তিনি পদত্যাগ করে এনসিপির আহ্বায়কের দায়িত্ব নেন। তবে ছাত্র আন্দোলনের অন্য দুই প্রতিনিধি মাহফুজ আলম এবং আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া এখনো উপদেষ্টা হিসেবে বহাল আছেন।
উপদেষ্টার পদে যাওয়া ছাত্রনেতাদের সিদ্ধান্ত ভুল ছিল কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে নাহিদ ইসলাম বলেন, তাঁরা কেউ সরকারের উপদেষ্টা পদে যেতে চাননি। তাঁদের মূল দাবি ছিল জাতীয় সরকার গঠন করা।
তিনি যুক্তি দেন, রাজনৈতিক দলগুলো সম্মত হয়ে নাগরিক সরকার করলে ছাত্রদের কাঁধে এই দায়িত্ব আসত না। ‘যদি অভ্যুত্থানের শক্তি সরকারে না থাকত, তাহলে এই সরকার তিন মাসও টিকতো না’—বলে মন্তব্য করেন তিনি। তিনি বলেন, ‘এ সরকারকে উৎখাত করার, প্রতিবিপ্লব করার চেষ্টা চলমান ছিল প্রথম ছয় মাস। এখনো আছে কিছুটা। সময়ের প্রয়োজনে এ দায়িত্ব আমাদের নিতে হয়েছিল।’
সাবেক এই উপদেষ্টা আরও আক্ষেপ করেন, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে সরকার গঠন না করে জাতীয় সরকার গঠন করলে এই ধরনের আক্ষেপ তৈরি হতো না। তিনি মনে করিয়ে দেন, ‘৫ আগস্ট ক্যান্টনমেন্টে সেজদা দিয়েছেন রাজনৈতিক নেতারা, ছাত্ররা নয়।’
গণ-অভ্যুত্থানের পর সমন্বয়ক নামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের বিরুদ্ধে বিপুল টাকার মালিক হওয়ার অভিযোগ প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এই ধরনের অভিযোগগুলা বা এই ধরনের মিথ্যা ট্রায়াল আমাদের বিরুদ্ধে সব সময় আমাদের চালানো হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অন্য রাজনৈতিক দলের ছাত্রীরা এসে কীভাবে দুর্নীতি করেছে চাঁদাবাজি করেছে সেই তথ্য প্রচার করা হয়েছে বৈষম্যবিরোধী নামে সেই বিষয়টা তুলে ধরা উচিত। মিডিয়া তো আমরা তো সেই মিডিয়া সাপোর্টটা আমরা পাচ্ছি না বলে মনে করছি।’
নাহিদের সাফ জবাব, কে কত টাকার মালিক হয়েছেন, সবকিছুর অনুসন্ধান করা হোক।
তিনি বলেন, ‘আমাদের নামে, আমাদের বিষয়ে ইনভেস্টিগেট করা হোক যে আমরা কত সম্পত্তির মালিক হয়েছি, কত টাকার মালিক হয়েছি আর এখন যে রাজনৈতিক দলের অন্যান্য নেতা-কর্মীরা রয়েছে, তারা গত এক বছরে কত কোটি কোটি টাকা কামিয়েছে—চাঁদাবাজি, লুটপাট, প্রশাসনে, বিশ্ববিদ্যালয়ে নানা জায়গায় কীভাবে তাদের নিজেদের লোক বসিয়েছে, এটা তো কারও অজানা নাই। বাংলাদেশের এই গণ-অভ্যুত্থানের পরে কিন্তু প্রথম কয়েক মাস দুর্নীতি বন্ধ ছিল, এই দুর্নীতির চক্র আবার কীভাবে সরকারে জেঁকে বসল এইটা নিয়ে আপনারা ইনভেস্টিগেট করেন, দেখেন এটার সঙ্গে কারা জড়িত।’
নির্বাচিত সরকার এলে কি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা হারিয়ে যাবে অথবা নেতারা সেফ এক্সিটের পথ বেছে নেবে কিনা সেই প্রশ্নে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এই লড়াই অনেক দীর্ঘ এবং অনেক চ্যালেঞ্জিং হবে এটা আমরা ভেবেই রাজপথে নেমেছি। এই নির্বাচনকে লক্ষ্য করে কিন্তু জাতীয় নাগরিক পার্টি গঠিত হয় নাই। জাতীয় নাগরিক পার্টি বাংলাদেশের রাজনীতির আমল পরিবর্তনের স্বপ্ন এবং লক্ষ্য নিয়ে গঠিত হয়েছে। গত এক বছরে ছাত্রদেরকে নানাভাবে ব্যবহার করা হয়েছে।’
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাবেক তথ্য উপদেষ্টা এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা পরিষদের বেশ কয়েকজন সদস্যের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এনেছেন। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি দাবি করেন, উপদেষ্টাদের অনেকেই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে লিয়াজোঁ করেছেন এবং তাঁরা এখন নিজেদের ‘সেফ এক্সিট’ (নিরাপদ প্রস্থান) নিয়ে ভাবছেন।
এই বিস্ফোরক মন্তব্যের জেরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে চলছে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা। বিভিন্ন ফেসবুক পেজ ও অ্যাকাউন্ট থেকে তাঁর বক্তব্যের ভিডিও ও ফটোকার্ড পোস্ট করা হয়েছে। নেটিজেনরা পক্ষে-বিপক্ষে নানা প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে।
সাক্ষাৎকারে নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা পরিষদের বিরুদ্ধে সরাসরি প্রতারণার অভিযোগ এনে বলেন, ‘রাজনৈতিক দলের নেতাদের এবং যাঁরা উপদেষ্টা হয়েছেন, তাঁদের অনেককে বিশ্বাস করাটা আমাদের অবশ্যই ভুল হয়েছিল। আমাদের উচিত ছিল ছাত্র নেতৃত্বকেই শক্তিশালী করা, সরকারে গেলে সম্মিলিতভাবে যাওয়া।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘নাগরিক সমাজ বা রাজনৈতিক দলকে আমরা যে বিশ্বাসটা করেছিলাম, যে আস্থা রেখেছিলাম, সেই জায়গায় আসলে আমরা প্রতারিত হয়েছি।’
তিনি দাবি করেন, ‘অনেক উপদেষ্টা নিজেদের আখের গুছিয়েছেন, অথবা গণ–অভ্যুত্থানের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা (বিট্রে) করেছেন। যখন সময় আসবে, তখন আমরা এদের নামও উন্মুক্ত করব।’
তিনি মনে করেন, এই বিচ্যুতি হওয়ার কারণ—উপদেষ্টারা গণ–অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর ভরসা করেননি। তিনি বলেন, ‘উপদেষ্টাদের অনেকেই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে লিয়াজোঁ করে ফেলেছে। তারা নিজেদের সেফ এক্সিট (নিরাপদ প্রস্থান) নিয়ে ভাবতেছে। এটা আমাদের অনেক পোহাতে হচ্ছে এবং পোহাতে হবে। কিন্তু তারা যদি এটা বিশ্বাস করত যে তাদের নিয়োগকর্তা ছিল গণ–অভ্যুত্থানের শক্তি, রাজপথে নেমে জীবন দেওয়া ও আহত সাধারণ মানুষজন, তাহলে উপদেষ্টাদের এই বিচ্যুতি হতো না।’
জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম অভ্যুত্থানের পর তথ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে যোগ দেন। গত ফেব্রুয়ারিতে তিনি পদত্যাগ করে এনসিপির আহ্বায়কের দায়িত্ব নেন। তবে ছাত্র আন্দোলনের অন্য দুই প্রতিনিধি মাহফুজ আলম এবং আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া এখনো উপদেষ্টা হিসেবে বহাল আছেন।
উপদেষ্টার পদে যাওয়া ছাত্রনেতাদের সিদ্ধান্ত ভুল ছিল কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে নাহিদ ইসলাম বলেন, তাঁরা কেউ সরকারের উপদেষ্টা পদে যেতে চাননি। তাঁদের মূল দাবি ছিল জাতীয় সরকার গঠন করা।
তিনি যুক্তি দেন, রাজনৈতিক দলগুলো সম্মত হয়ে নাগরিক সরকার করলে ছাত্রদের কাঁধে এই দায়িত্ব আসত না। ‘যদি অভ্যুত্থানের শক্তি সরকারে না থাকত, তাহলে এই সরকার তিন মাসও টিকতো না’—বলে মন্তব্য করেন তিনি। তিনি বলেন, ‘এ সরকারকে উৎখাত করার, প্রতিবিপ্লব করার চেষ্টা চলমান ছিল প্রথম ছয় মাস। এখনো আছে কিছুটা। সময়ের প্রয়োজনে এ দায়িত্ব আমাদের নিতে হয়েছিল।’
সাবেক এই উপদেষ্টা আরও আক্ষেপ করেন, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে সরকার গঠন না করে জাতীয় সরকার গঠন করলে এই ধরনের আক্ষেপ তৈরি হতো না। তিনি মনে করিয়ে দেন, ‘৫ আগস্ট ক্যান্টনমেন্টে সেজদা দিয়েছেন রাজনৈতিক নেতারা, ছাত্ররা নয়।’
গণ-অভ্যুত্থানের পর সমন্বয়ক নামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের বিরুদ্ধে বিপুল টাকার মালিক হওয়ার অভিযোগ প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এই ধরনের অভিযোগগুলা বা এই ধরনের মিথ্যা ট্রায়াল আমাদের বিরুদ্ধে সব সময় আমাদের চালানো হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অন্য রাজনৈতিক দলের ছাত্রীরা এসে কীভাবে দুর্নীতি করেছে চাঁদাবাজি করেছে সেই তথ্য প্রচার করা হয়েছে বৈষম্যবিরোধী নামে সেই বিষয়টা তুলে ধরা উচিত। মিডিয়া তো আমরা তো সেই মিডিয়া সাপোর্টটা আমরা পাচ্ছি না বলে মনে করছি।’
নাহিদের সাফ জবাব, কে কত টাকার মালিক হয়েছেন, সবকিছুর অনুসন্ধান করা হোক।
তিনি বলেন, ‘আমাদের নামে, আমাদের বিষয়ে ইনভেস্টিগেট করা হোক যে আমরা কত সম্পত্তির মালিক হয়েছি, কত টাকার মালিক হয়েছি আর এখন যে রাজনৈতিক দলের অন্যান্য নেতা-কর্মীরা রয়েছে, তারা গত এক বছরে কত কোটি কোটি টাকা কামিয়েছে—চাঁদাবাজি, লুটপাট, প্রশাসনে, বিশ্ববিদ্যালয়ে নানা জায়গায় কীভাবে তাদের নিজেদের লোক বসিয়েছে, এটা তো কারও অজানা নাই। বাংলাদেশের এই গণ-অভ্যুত্থানের পরে কিন্তু প্রথম কয়েক মাস দুর্নীতি বন্ধ ছিল, এই দুর্নীতির চক্র আবার কীভাবে সরকারে জেঁকে বসল এইটা নিয়ে আপনারা ইনভেস্টিগেট করেন, দেখেন এটার সঙ্গে কারা জড়িত।’
নির্বাচিত সরকার এলে কি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা হারিয়ে যাবে অথবা নেতারা সেফ এক্সিটের পথ বেছে নেবে কিনা সেই প্রশ্নে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এই লড়াই অনেক দীর্ঘ এবং অনেক চ্যালেঞ্জিং হবে এটা আমরা ভেবেই রাজপথে নেমেছি। এই নির্বাচনকে লক্ষ্য করে কিন্তু জাতীয় নাগরিক পার্টি গঠিত হয় নাই। জাতীয় নাগরিক পার্টি বাংলাদেশের রাজনীতির আমল পরিবর্তনের স্বপ্ন এবং লক্ষ্য নিয়ে গঠিত হয়েছে। গত এক বছরে ছাত্রদেরকে নানাভাবে ব্যবহার করা হয়েছে।’

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাবেক তথ্য উপদেষ্টা এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা পরিষদের বেশ কয়েকজন সদস্যের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এনেছেন। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি দাবি করেন, উপদেষ্টাদের অনেকেই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে লিয়াজোঁ করেছেন এবং তাঁরা এখন নিজেদের ‘সেফ এক্সিট’ (নিরাপদ প্রস্থান) নিয়ে ভাবছেন।
এই বিস্ফোরক মন্তব্যের জেরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে চলছে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা। বিভিন্ন ফেসবুক পেজ ও অ্যাকাউন্ট থেকে তাঁর বক্তব্যের ভিডিও ও ফটোকার্ড পোস্ট করা হয়েছে। নেটিজেনরা পক্ষে-বিপক্ষে নানা প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে।
সাক্ষাৎকারে নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা পরিষদের বিরুদ্ধে সরাসরি প্রতারণার অভিযোগ এনে বলেন, ‘রাজনৈতিক দলের নেতাদের এবং যাঁরা উপদেষ্টা হয়েছেন, তাঁদের অনেককে বিশ্বাস করাটা আমাদের অবশ্যই ভুল হয়েছিল। আমাদের উচিত ছিল ছাত্র নেতৃত্বকেই শক্তিশালী করা, সরকারে গেলে সম্মিলিতভাবে যাওয়া।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘নাগরিক সমাজ বা রাজনৈতিক দলকে আমরা যে বিশ্বাসটা করেছিলাম, যে আস্থা রেখেছিলাম, সেই জায়গায় আসলে আমরা প্রতারিত হয়েছি।’
তিনি দাবি করেন, ‘অনেক উপদেষ্টা নিজেদের আখের গুছিয়েছেন, অথবা গণ–অভ্যুত্থানের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা (বিট্রে) করেছেন। যখন সময় আসবে, তখন আমরা এদের নামও উন্মুক্ত করব।’
তিনি মনে করেন, এই বিচ্যুতি হওয়ার কারণ—উপদেষ্টারা গণ–অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর ভরসা করেননি। তিনি বলেন, ‘উপদেষ্টাদের অনেকেই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে লিয়াজোঁ করে ফেলেছে। তারা নিজেদের সেফ এক্সিট (নিরাপদ প্রস্থান) নিয়ে ভাবতেছে। এটা আমাদের অনেক পোহাতে হচ্ছে এবং পোহাতে হবে। কিন্তু তারা যদি এটা বিশ্বাস করত যে তাদের নিয়োগকর্তা ছিল গণ–অভ্যুত্থানের শক্তি, রাজপথে নেমে জীবন দেওয়া ও আহত সাধারণ মানুষজন, তাহলে উপদেষ্টাদের এই বিচ্যুতি হতো না।’
জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম অভ্যুত্থানের পর তথ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে যোগ দেন। গত ফেব্রুয়ারিতে তিনি পদত্যাগ করে এনসিপির আহ্বায়কের দায়িত্ব নেন। তবে ছাত্র আন্দোলনের অন্য দুই প্রতিনিধি মাহফুজ আলম এবং আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া এখনো উপদেষ্টা হিসেবে বহাল আছেন।
উপদেষ্টার পদে যাওয়া ছাত্রনেতাদের সিদ্ধান্ত ভুল ছিল কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে নাহিদ ইসলাম বলেন, তাঁরা কেউ সরকারের উপদেষ্টা পদে যেতে চাননি। তাঁদের মূল দাবি ছিল জাতীয় সরকার গঠন করা।
তিনি যুক্তি দেন, রাজনৈতিক দলগুলো সম্মত হয়ে নাগরিক সরকার করলে ছাত্রদের কাঁধে এই দায়িত্ব আসত না। ‘যদি অভ্যুত্থানের শক্তি সরকারে না থাকত, তাহলে এই সরকার তিন মাসও টিকতো না’—বলে মন্তব্য করেন তিনি। তিনি বলেন, ‘এ সরকারকে উৎখাত করার, প্রতিবিপ্লব করার চেষ্টা চলমান ছিল প্রথম ছয় মাস। এখনো আছে কিছুটা। সময়ের প্রয়োজনে এ দায়িত্ব আমাদের নিতে হয়েছিল।’
সাবেক এই উপদেষ্টা আরও আক্ষেপ করেন, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে সরকার গঠন না করে জাতীয় সরকার গঠন করলে এই ধরনের আক্ষেপ তৈরি হতো না। তিনি মনে করিয়ে দেন, ‘৫ আগস্ট ক্যান্টনমেন্টে সেজদা দিয়েছেন রাজনৈতিক নেতারা, ছাত্ররা নয়।’
গণ-অভ্যুত্থানের পর সমন্বয়ক নামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের বিরুদ্ধে বিপুল টাকার মালিক হওয়ার অভিযোগ প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এই ধরনের অভিযোগগুলা বা এই ধরনের মিথ্যা ট্রায়াল আমাদের বিরুদ্ধে সব সময় আমাদের চালানো হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অন্য রাজনৈতিক দলের ছাত্রীরা এসে কীভাবে দুর্নীতি করেছে চাঁদাবাজি করেছে সেই তথ্য প্রচার করা হয়েছে বৈষম্যবিরোধী নামে সেই বিষয়টা তুলে ধরা উচিত। মিডিয়া তো আমরা তো সেই মিডিয়া সাপোর্টটা আমরা পাচ্ছি না বলে মনে করছি।’
নাহিদের সাফ জবাব, কে কত টাকার মালিক হয়েছেন, সবকিছুর অনুসন্ধান করা হোক।
তিনি বলেন, ‘আমাদের নামে, আমাদের বিষয়ে ইনভেস্টিগেট করা হোক যে আমরা কত সম্পত্তির মালিক হয়েছি, কত টাকার মালিক হয়েছি আর এখন যে রাজনৈতিক দলের অন্যান্য নেতা-কর্মীরা রয়েছে, তারা গত এক বছরে কত কোটি কোটি টাকা কামিয়েছে—চাঁদাবাজি, লুটপাট, প্রশাসনে, বিশ্ববিদ্যালয়ে নানা জায়গায় কীভাবে তাদের নিজেদের লোক বসিয়েছে, এটা তো কারও অজানা নাই। বাংলাদেশের এই গণ-অভ্যুত্থানের পরে কিন্তু প্রথম কয়েক মাস দুর্নীতি বন্ধ ছিল, এই দুর্নীতির চক্র আবার কীভাবে সরকারে জেঁকে বসল এইটা নিয়ে আপনারা ইনভেস্টিগেট করেন, দেখেন এটার সঙ্গে কারা জড়িত।’
নির্বাচিত সরকার এলে কি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা হারিয়ে যাবে অথবা নেতারা সেফ এক্সিটের পথ বেছে নেবে কিনা সেই প্রশ্নে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এই লড়াই অনেক দীর্ঘ এবং অনেক চ্যালেঞ্জিং হবে এটা আমরা ভেবেই রাজপথে নেমেছি। এই নির্বাচনকে লক্ষ্য করে কিন্তু জাতীয় নাগরিক পার্টি গঠিত হয় নাই। জাতীয় নাগরিক পার্টি বাংলাদেশের রাজনীতির আমল পরিবর্তনের স্বপ্ন এবং লক্ষ্য নিয়ে গঠিত হয়েছে। গত এক বছরে ছাত্রদেরকে নানাভাবে ব্যবহার করা হয়েছে।’

জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এসব কথা জানান।
৬ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ধন্যবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। একই সঙ্গে গত ১৭ অক্টোবর স্বাক্ষরিত জুলাই সনদের ওপর গণভোট অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছে দলটি।
৮ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ কুমিল্লা-৪ দেবিদ্বার আসন থেকে মনোনয়ন ফরম তুলেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম কেনেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগে
ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ মেনে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্যই জরুরি বলে জানিয়েছে দলটি।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এসব কথা জানান।
সারোয়ার তুষার বলেন, ‘জুলাই সনদ আদেশ প্রধান উপদেষ্টা জারি করা, নোট অব ডিসেন্টের ব্যাপারে দলভেদে তারতম্য না করা এবং গণভোটের ফলাফলকে বাধ্যতামূলক করা—এই তিন বিষয়ের মীমাংসা না হওয়ায় আমরা জুলাই সনদে স্বাক্ষর করা থেকে বিরত থাকি।’
সারোয়ার তুষার আরও বলেন, ‘তবে জুলাই সনদ আদেশের যে গেজেট প্রকাশ হয়েছে, সেখানে আমাদের তোলা আপত্তির দুটি বিষয় একরকম সুরাহা করা হয়েছে। যদিও রাষ্ট্রপতিই আদেশ জারি করেছেন। এটা আদেশের নৈতিক ভিত্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন।’

জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এসব কথা জানান।
সারোয়ার তুষার বলেন, ‘জুলাই সনদ আদেশ প্রধান উপদেষ্টা জারি করা, নোট অব ডিসেন্টের ব্যাপারে দলভেদে তারতম্য না করা এবং গণভোটের ফলাফলকে বাধ্যতামূলক করা—এই তিন বিষয়ের মীমাংসা না হওয়ায় আমরা জুলাই সনদে স্বাক্ষর করা থেকে বিরত থাকি।’
সারোয়ার তুষার আরও বলেন, ‘তবে জুলাই সনদ আদেশের যে গেজেট প্রকাশ হয়েছে, সেখানে আমাদের তোলা আপত্তির দুটি বিষয় একরকম সুরাহা করা হয়েছে। যদিও রাষ্ট্রপতিই আদেশ জারি করেছেন। এটা আদেশের নৈতিক ভিত্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন।’

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাবেক তথ্য উপদেষ্টা এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা পরিষদের বেশ কয়েকজন সদস্যের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এনেছেন। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি দাবি করেন...
০৬ অক্টোবর ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ধন্যবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। একই সঙ্গে গত ১৭ অক্টোবর স্বাক্ষরিত জুলাই সনদের ওপর গণভোট অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছে দলটি।
৮ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ কুমিল্লা-৪ দেবিদ্বার আসন থেকে মনোনয়ন ফরম তুলেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম কেনেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগে
ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ মেনে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্যই জরুরি বলে জানিয়েছে দলটি।
৯ ঘণ্টা আগেস্থায়ী কমিটির সভার সিদ্ধান্ত
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ধন্যবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। একই সঙ্গে গত ১৭ অক্টোবর স্বাক্ষরিত জুলাই সনদের ওপর গণভোট অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছে দলটি।
আজ বৃহস্পতিবার রাতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে দলটির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভা শেষে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, আজ জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বচনের ঘোষণা পুনর্ব্যক্ত করায় এবং সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়ায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভা তাঁকে ধন্যবাদ জানায়।
এতে আরও বলা হয়, একই সঙ্গে সভায় গত ১৭ অক্টোবরে ঐকমত্যের ভিত্তিতে স্বাক্ষরিত জুলাই জাতীয় সনদের ওপর জনগণের সম্মতি গ্রহণের জন্য গণভোট অনুষ্ঠানের এবং যথা শিগগির জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করার জন্য সরকার ও নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ধন্যবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। একই সঙ্গে গত ১৭ অক্টোবর স্বাক্ষরিত জুলাই সনদের ওপর গণভোট অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছে দলটি।
আজ বৃহস্পতিবার রাতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে দলটির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভা শেষে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, আজ জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বচনের ঘোষণা পুনর্ব্যক্ত করায় এবং সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়ায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভা তাঁকে ধন্যবাদ জানায়।
এতে আরও বলা হয়, একই সঙ্গে সভায় গত ১৭ অক্টোবরে ঐকমত্যের ভিত্তিতে স্বাক্ষরিত জুলাই জাতীয় সনদের ওপর জনগণের সম্মতি গ্রহণের জন্য গণভোট অনুষ্ঠানের এবং যথা শিগগির জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করার জন্য সরকার ও নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাবেক তথ্য উপদেষ্টা এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা পরিষদের বেশ কয়েকজন সদস্যের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এনেছেন। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি দাবি করেন...
০৬ অক্টোবর ২০২৫
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এসব কথা জানান।
৬ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ কুমিল্লা-৪ দেবিদ্বার আসন থেকে মনোনয়ন ফরম তুলেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম কেনেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগে
ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ মেনে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্যই জরুরি বলে জানিয়েছে দলটি।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ কুমিল্লা-৪ দেবিদ্বার আসন থেকে মনোনয়ন ফরম তুলেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম কেনেন তিনি।
মনোনয়ন ফরম নেওয়ার পর হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘অনেকে বলে আমরা নাকি মেম্বার ইলেকশনেও জিতব না, তাদেরকে বলি, আজকে এই কুমিল্লা-৪ আসনের মনোনয়ন ফরম নেওয়ার মাধ্যমে আসনটি এনসিপির নিশ্চিত হয়ে গেল।’
কুমিল্লা-৪ হচ্ছে জাতীয় সংসদের ২৫২ নম্বর আসন। এটি দেবিদ্বার উপজেলা নিয়ে গঠিত। আসনটিতে বিএনপি থেকে প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন মঞ্জুরুল আহসান মুন্সী আর বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সম্ভাব্য প্রার্থী সাইফুল ইসলাম শহীদ।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ কুমিল্লা-৪ দেবিদ্বার আসন থেকে মনোনয়ন ফরম তুলেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম কেনেন তিনি।
মনোনয়ন ফরম নেওয়ার পর হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘অনেকে বলে আমরা নাকি মেম্বার ইলেকশনেও জিতব না, তাদেরকে বলি, আজকে এই কুমিল্লা-৪ আসনের মনোনয়ন ফরম নেওয়ার মাধ্যমে আসনটি এনসিপির নিশ্চিত হয়ে গেল।’
কুমিল্লা-৪ হচ্ছে জাতীয় সংসদের ২৫২ নম্বর আসন। এটি দেবিদ্বার উপজেলা নিয়ে গঠিত। আসনটিতে বিএনপি থেকে প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন মঞ্জুরুল আহসান মুন্সী আর বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সম্ভাব্য প্রার্থী সাইফুল ইসলাম শহীদ।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাবেক তথ্য উপদেষ্টা এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা পরিষদের বেশ কয়েকজন সদস্যের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এনেছেন। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি দাবি করেন...
০৬ অক্টোবর ২০২৫
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এসব কথা জানান।
৬ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ধন্যবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। একই সঙ্গে গত ১৭ অক্টোবর স্বাক্ষরিত জুলাই সনদের ওপর গণভোট অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছে দলটি।
৮ ঘণ্টা আগে
ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ মেনে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্যই জরুরি বলে জানিয়েছে দলটি।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ মেনে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্যই জরুরি বলে জানিয়েছে দলটি।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের মিডিয়া সম্পাদক এহসান আহমেদের পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্যই জরুরি এবং জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য খুব ক্ষতিকর কিছু নেই। দলীয় স্বার্থে কিছু ছাড় দিয়ে হলেও এবং রাজনৈতিক ইগো পরিত্যাগ করে, জাতীর মুখের দিকে চেয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ মেনে নেওয়ার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে আহ্বান জানায় রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন।
অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে জাতীয় ঐক্য সমুন্নত রেখে বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন সম্পন্ন করা প্রধান লক্ষ্য ছিল উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘জনগণের জানমাল-জবান ও সম্মানের অধিকার নিরঙ্কুশ করার লক্ষ্যে উদ্যোগ নেওয়ার কথা ছিল, কিন্তু আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি, সরকার জাতীয় ঐক্য বিনষ্টে শুরু থেকেই মুখ্য ভূমিকা রাখছে। তারই ধারাবাহিকতা আমরা দেখছি জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ ও প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে।’
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন শুরু থেকেই দলগুলোর মধ্যে আলোচনার ভিত্তিতে জাতীয় ঐকমত্যের মাধ্যমে সংস্কারপ্রক্রিয়া এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে উল্লেখ করে বলা হয়, ‘৯০ ও ৭০-এর অভিজ্ঞতা আমাদের শেখায়—জনগণ রক্ত দিয়ে যে পরিবর্তনের সম্ভাবনা তৈরি করে, রাজনৈতিক দলগুলোর দলীয় স্বার্থের ফাঁদে তার প্রায় সবই বিনষ্ট হয়ে যায়।’
আরও বলা হয়, ‘রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন গণভোটের সময়, উচ্চকক্ষে ভোটের আনুপাতিক হারে আসন বরাদ্দ, সংবিধান সংস্কার পরিষদ ইত্যাদির পক্ষে শুরু থেকেই মতামত জানিয়ে আসছিল। বস্তুত ‘‘সংবিধান সংস্কার পরিষদ’’ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের একটি মৌলিক প্রস্তাব। কিন্তু সঙ্গে আমরা অধিকতর গুরুত্ব দিয়েছিলাম, জাতীয় ঐক্য নিশ্চিত না হলে ভালো উদ্যোগও ব্যর্থ হতে পারে, হিতে বিপরীত হতে পারে। এ ধরনের ব্যর্থতার ভার বহন করার সক্ষমতা এই জাতির আর নেই।’
কিন্তু সরকার দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা সম্পন্ন না করেই, দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য নিশ্চিত না করেই জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির ফলে সামনের দিনে এই সনদ বাস্তবায়ন না হওয়ার একটা আশঙ্কা শুরু থেকেই জন্ম নিয়েছে বলে বিবৃতিতে জানায় দলটি।

ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ মেনে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্যই জরুরি বলে জানিয়েছে দলটি।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের মিডিয়া সম্পাদক এহসান আহমেদের পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্যই জরুরি এবং জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য খুব ক্ষতিকর কিছু নেই। দলীয় স্বার্থে কিছু ছাড় দিয়ে হলেও এবং রাজনৈতিক ইগো পরিত্যাগ করে, জাতীর মুখের দিকে চেয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ মেনে নেওয়ার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে আহ্বান জানায় রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন।
অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে জাতীয় ঐক্য সমুন্নত রেখে বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন সম্পন্ন করা প্রধান লক্ষ্য ছিল উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘জনগণের জানমাল-জবান ও সম্মানের অধিকার নিরঙ্কুশ করার লক্ষ্যে উদ্যোগ নেওয়ার কথা ছিল, কিন্তু আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি, সরকার জাতীয় ঐক্য বিনষ্টে শুরু থেকেই মুখ্য ভূমিকা রাখছে। তারই ধারাবাহিকতা আমরা দেখছি জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ ও প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে।’
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন শুরু থেকেই দলগুলোর মধ্যে আলোচনার ভিত্তিতে জাতীয় ঐকমত্যের মাধ্যমে সংস্কারপ্রক্রিয়া এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে উল্লেখ করে বলা হয়, ‘৯০ ও ৭০-এর অভিজ্ঞতা আমাদের শেখায়—জনগণ রক্ত দিয়ে যে পরিবর্তনের সম্ভাবনা তৈরি করে, রাজনৈতিক দলগুলোর দলীয় স্বার্থের ফাঁদে তার প্রায় সবই বিনষ্ট হয়ে যায়।’
আরও বলা হয়, ‘রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন গণভোটের সময়, উচ্চকক্ষে ভোটের আনুপাতিক হারে আসন বরাদ্দ, সংবিধান সংস্কার পরিষদ ইত্যাদির পক্ষে শুরু থেকেই মতামত জানিয়ে আসছিল। বস্তুত ‘‘সংবিধান সংস্কার পরিষদ’’ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের একটি মৌলিক প্রস্তাব। কিন্তু সঙ্গে আমরা অধিকতর গুরুত্ব দিয়েছিলাম, জাতীয় ঐক্য নিশ্চিত না হলে ভালো উদ্যোগও ব্যর্থ হতে পারে, হিতে বিপরীত হতে পারে। এ ধরনের ব্যর্থতার ভার বহন করার সক্ষমতা এই জাতির আর নেই।’
কিন্তু সরকার দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা সম্পন্ন না করেই, দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য নিশ্চিত না করেই জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির ফলে সামনের দিনে এই সনদ বাস্তবায়ন না হওয়ার একটা আশঙ্কা শুরু থেকেই জন্ম নিয়েছে বলে বিবৃতিতে জানায় দলটি।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাবেক তথ্য উপদেষ্টা এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা পরিষদের বেশ কয়েকজন সদস্যের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এনেছেন। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি দাবি করেন...
০৬ অক্টোবর ২০২৫
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এসব কথা জানান।
৬ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ধন্যবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। একই সঙ্গে গত ১৭ অক্টোবর স্বাক্ষরিত জুলাই সনদের ওপর গণভোট অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছে দলটি।
৮ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ কুমিল্লা-৪ দেবিদ্বার আসন থেকে মনোনয়ন ফরম তুলেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম কেনেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগে