আজকের পত্রিকা ডেস্ক

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাবেক তথ্য উপদেষ্টা এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা পরিষদের বেশ কয়েকজন সদস্যের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এনেছেন। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি দাবি করেন, উপদেষ্টাদের অনেকেই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে লিয়াজোঁ করেছেন এবং তাঁরা এখন নিজেদের ‘সেফ এক্সিট’ (নিরাপদ প্রস্থান) নিয়ে ভাবছেন।
এই বিস্ফোরক মন্তব্যের জেরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে চলছে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা। বিভিন্ন ফেসবুক পেজ ও অ্যাকাউন্ট থেকে তাঁর বক্তব্যের ভিডিও ও ফটোকার্ড পোস্ট করা হয়েছে। নেটিজেনরা পক্ষে-বিপক্ষে নানা প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে।
সাক্ষাৎকারে নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা পরিষদের বিরুদ্ধে সরাসরি প্রতারণার অভিযোগ এনে বলেন, ‘রাজনৈতিক দলের নেতাদের এবং যাঁরা উপদেষ্টা হয়েছেন, তাঁদের অনেককে বিশ্বাস করাটা আমাদের অবশ্যই ভুল হয়েছিল। আমাদের উচিত ছিল ছাত্র নেতৃত্বকেই শক্তিশালী করা, সরকারে গেলে সম্মিলিতভাবে যাওয়া।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘নাগরিক সমাজ বা রাজনৈতিক দলকে আমরা যে বিশ্বাসটা করেছিলাম, যে আস্থা রেখেছিলাম, সেই জায়গায় আসলে আমরা প্রতারিত হয়েছি।’
তিনি দাবি করেন, ‘অনেক উপদেষ্টা নিজেদের আখের গুছিয়েছেন, অথবা গণ–অভ্যুত্থানের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা (বিট্রে) করেছেন। যখন সময় আসবে, তখন আমরা এদের নামও উন্মুক্ত করব।’
তিনি মনে করেন, এই বিচ্যুতি হওয়ার কারণ—উপদেষ্টারা গণ–অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর ভরসা করেননি। তিনি বলেন, ‘উপদেষ্টাদের অনেকেই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে লিয়াজোঁ করে ফেলেছে। তারা নিজেদের সেফ এক্সিট (নিরাপদ প্রস্থান) নিয়ে ভাবতেছে। এটা আমাদের অনেক পোহাতে হচ্ছে এবং পোহাতে হবে। কিন্তু তারা যদি এটা বিশ্বাস করত যে তাদের নিয়োগকর্তা ছিল গণ–অভ্যুত্থানের শক্তি, রাজপথে নেমে জীবন দেওয়া ও আহত সাধারণ মানুষজন, তাহলে উপদেষ্টাদের এই বিচ্যুতি হতো না।’
জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম অভ্যুত্থানের পর তথ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে যোগ দেন। গত ফেব্রুয়ারিতে তিনি পদত্যাগ করে এনসিপির আহ্বায়কের দায়িত্ব নেন। তবে ছাত্র আন্দোলনের অন্য দুই প্রতিনিধি মাহফুজ আলম এবং আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া এখনো উপদেষ্টা হিসেবে বহাল আছেন।
উপদেষ্টার পদে যাওয়া ছাত্রনেতাদের সিদ্ধান্ত ভুল ছিল কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে নাহিদ ইসলাম বলেন, তাঁরা কেউ সরকারের উপদেষ্টা পদে যেতে চাননি। তাঁদের মূল দাবি ছিল জাতীয় সরকার গঠন করা।
তিনি যুক্তি দেন, রাজনৈতিক দলগুলো সম্মত হয়ে নাগরিক সরকার করলে ছাত্রদের কাঁধে এই দায়িত্ব আসত না। ‘যদি অভ্যুত্থানের শক্তি সরকারে না থাকত, তাহলে এই সরকার তিন মাসও টিকতো না’—বলে মন্তব্য করেন তিনি। তিনি বলেন, ‘এ সরকারকে উৎখাত করার, প্রতিবিপ্লব করার চেষ্টা চলমান ছিল প্রথম ছয় মাস। এখনো আছে কিছুটা। সময়ের প্রয়োজনে এ দায়িত্ব আমাদের নিতে হয়েছিল।’
সাবেক এই উপদেষ্টা আরও আক্ষেপ করেন, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে সরকার গঠন না করে জাতীয় সরকার গঠন করলে এই ধরনের আক্ষেপ তৈরি হতো না। তিনি মনে করিয়ে দেন, ‘৫ আগস্ট ক্যান্টনমেন্টে সেজদা দিয়েছেন রাজনৈতিক নেতারা, ছাত্ররা নয়।’
গণ-অভ্যুত্থানের পর সমন্বয়ক নামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের বিরুদ্ধে বিপুল টাকার মালিক হওয়ার অভিযোগ প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এই ধরনের অভিযোগগুলা বা এই ধরনের মিথ্যা ট্রায়াল আমাদের বিরুদ্ধে সব সময় আমাদের চালানো হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অন্য রাজনৈতিক দলের ছাত্রীরা এসে কীভাবে দুর্নীতি করেছে চাঁদাবাজি করেছে সেই তথ্য প্রচার করা হয়েছে বৈষম্যবিরোধী নামে সেই বিষয়টা তুলে ধরা উচিত। মিডিয়া তো আমরা তো সেই মিডিয়া সাপোর্টটা আমরা পাচ্ছি না বলে মনে করছি।’
নাহিদের সাফ জবাব, কে কত টাকার মালিক হয়েছেন, সবকিছুর অনুসন্ধান করা হোক।
তিনি বলেন, ‘আমাদের নামে, আমাদের বিষয়ে ইনভেস্টিগেট করা হোক যে আমরা কত সম্পত্তির মালিক হয়েছি, কত টাকার মালিক হয়েছি আর এখন যে রাজনৈতিক দলের অন্যান্য নেতা-কর্মীরা রয়েছে, তারা গত এক বছরে কত কোটি কোটি টাকা কামিয়েছে—চাঁদাবাজি, লুটপাট, প্রশাসনে, বিশ্ববিদ্যালয়ে নানা জায়গায় কীভাবে তাদের নিজেদের লোক বসিয়েছে, এটা তো কারও অজানা নাই। বাংলাদেশের এই গণ-অভ্যুত্থানের পরে কিন্তু প্রথম কয়েক মাস দুর্নীতি বন্ধ ছিল, এই দুর্নীতির চক্র আবার কীভাবে সরকারে জেঁকে বসল এইটা নিয়ে আপনারা ইনভেস্টিগেট করেন, দেখেন এটার সঙ্গে কারা জড়িত।’
নির্বাচিত সরকার এলে কি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা হারিয়ে যাবে অথবা নেতারা সেফ এক্সিটের পথ বেছে নেবে কিনা সেই প্রশ্নে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এই লড়াই অনেক দীর্ঘ এবং অনেক চ্যালেঞ্জিং হবে এটা আমরা ভেবেই রাজপথে নেমেছি। এই নির্বাচনকে লক্ষ্য করে কিন্তু জাতীয় নাগরিক পার্টি গঠিত হয় নাই। জাতীয় নাগরিক পার্টি বাংলাদেশের রাজনীতির আমল পরিবর্তনের স্বপ্ন এবং লক্ষ্য নিয়ে গঠিত হয়েছে। গত এক বছরে ছাত্রদেরকে নানাভাবে ব্যবহার করা হয়েছে।’

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাবেক তথ্য উপদেষ্টা এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা পরিষদের বেশ কয়েকজন সদস্যের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এনেছেন। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি দাবি করেন, উপদেষ্টাদের অনেকেই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে লিয়াজোঁ করেছেন এবং তাঁরা এখন নিজেদের ‘সেফ এক্সিট’ (নিরাপদ প্রস্থান) নিয়ে ভাবছেন।
এই বিস্ফোরক মন্তব্যের জেরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে চলছে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা। বিভিন্ন ফেসবুক পেজ ও অ্যাকাউন্ট থেকে তাঁর বক্তব্যের ভিডিও ও ফটোকার্ড পোস্ট করা হয়েছে। নেটিজেনরা পক্ষে-বিপক্ষে নানা প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে।
সাক্ষাৎকারে নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা পরিষদের বিরুদ্ধে সরাসরি প্রতারণার অভিযোগ এনে বলেন, ‘রাজনৈতিক দলের নেতাদের এবং যাঁরা উপদেষ্টা হয়েছেন, তাঁদের অনেককে বিশ্বাস করাটা আমাদের অবশ্যই ভুল হয়েছিল। আমাদের উচিত ছিল ছাত্র নেতৃত্বকেই শক্তিশালী করা, সরকারে গেলে সম্মিলিতভাবে যাওয়া।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘নাগরিক সমাজ বা রাজনৈতিক দলকে আমরা যে বিশ্বাসটা করেছিলাম, যে আস্থা রেখেছিলাম, সেই জায়গায় আসলে আমরা প্রতারিত হয়েছি।’
তিনি দাবি করেন, ‘অনেক উপদেষ্টা নিজেদের আখের গুছিয়েছেন, অথবা গণ–অভ্যুত্থানের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা (বিট্রে) করেছেন। যখন সময় আসবে, তখন আমরা এদের নামও উন্মুক্ত করব।’
তিনি মনে করেন, এই বিচ্যুতি হওয়ার কারণ—উপদেষ্টারা গণ–অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর ভরসা করেননি। তিনি বলেন, ‘উপদেষ্টাদের অনেকেই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে লিয়াজোঁ করে ফেলেছে। তারা নিজেদের সেফ এক্সিট (নিরাপদ প্রস্থান) নিয়ে ভাবতেছে। এটা আমাদের অনেক পোহাতে হচ্ছে এবং পোহাতে হবে। কিন্তু তারা যদি এটা বিশ্বাস করত যে তাদের নিয়োগকর্তা ছিল গণ–অভ্যুত্থানের শক্তি, রাজপথে নেমে জীবন দেওয়া ও আহত সাধারণ মানুষজন, তাহলে উপদেষ্টাদের এই বিচ্যুতি হতো না।’
জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম অভ্যুত্থানের পর তথ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে যোগ দেন। গত ফেব্রুয়ারিতে তিনি পদত্যাগ করে এনসিপির আহ্বায়কের দায়িত্ব নেন। তবে ছাত্র আন্দোলনের অন্য দুই প্রতিনিধি মাহফুজ আলম এবং আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া এখনো উপদেষ্টা হিসেবে বহাল আছেন।
উপদেষ্টার পদে যাওয়া ছাত্রনেতাদের সিদ্ধান্ত ভুল ছিল কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে নাহিদ ইসলাম বলেন, তাঁরা কেউ সরকারের উপদেষ্টা পদে যেতে চাননি। তাঁদের মূল দাবি ছিল জাতীয় সরকার গঠন করা।
তিনি যুক্তি দেন, রাজনৈতিক দলগুলো সম্মত হয়ে নাগরিক সরকার করলে ছাত্রদের কাঁধে এই দায়িত্ব আসত না। ‘যদি অভ্যুত্থানের শক্তি সরকারে না থাকত, তাহলে এই সরকার তিন মাসও টিকতো না’—বলে মন্তব্য করেন তিনি। তিনি বলেন, ‘এ সরকারকে উৎখাত করার, প্রতিবিপ্লব করার চেষ্টা চলমান ছিল প্রথম ছয় মাস। এখনো আছে কিছুটা। সময়ের প্রয়োজনে এ দায়িত্ব আমাদের নিতে হয়েছিল।’
সাবেক এই উপদেষ্টা আরও আক্ষেপ করেন, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে সরকার গঠন না করে জাতীয় সরকার গঠন করলে এই ধরনের আক্ষেপ তৈরি হতো না। তিনি মনে করিয়ে দেন, ‘৫ আগস্ট ক্যান্টনমেন্টে সেজদা দিয়েছেন রাজনৈতিক নেতারা, ছাত্ররা নয়।’
গণ-অভ্যুত্থানের পর সমন্বয়ক নামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের বিরুদ্ধে বিপুল টাকার মালিক হওয়ার অভিযোগ প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এই ধরনের অভিযোগগুলা বা এই ধরনের মিথ্যা ট্রায়াল আমাদের বিরুদ্ধে সব সময় আমাদের চালানো হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অন্য রাজনৈতিক দলের ছাত্রীরা এসে কীভাবে দুর্নীতি করেছে চাঁদাবাজি করেছে সেই তথ্য প্রচার করা হয়েছে বৈষম্যবিরোধী নামে সেই বিষয়টা তুলে ধরা উচিত। মিডিয়া তো আমরা তো সেই মিডিয়া সাপোর্টটা আমরা পাচ্ছি না বলে মনে করছি।’
নাহিদের সাফ জবাব, কে কত টাকার মালিক হয়েছেন, সবকিছুর অনুসন্ধান করা হোক।
তিনি বলেন, ‘আমাদের নামে, আমাদের বিষয়ে ইনভেস্টিগেট করা হোক যে আমরা কত সম্পত্তির মালিক হয়েছি, কত টাকার মালিক হয়েছি আর এখন যে রাজনৈতিক দলের অন্যান্য নেতা-কর্মীরা রয়েছে, তারা গত এক বছরে কত কোটি কোটি টাকা কামিয়েছে—চাঁদাবাজি, লুটপাট, প্রশাসনে, বিশ্ববিদ্যালয়ে নানা জায়গায় কীভাবে তাদের নিজেদের লোক বসিয়েছে, এটা তো কারও অজানা নাই। বাংলাদেশের এই গণ-অভ্যুত্থানের পরে কিন্তু প্রথম কয়েক মাস দুর্নীতি বন্ধ ছিল, এই দুর্নীতির চক্র আবার কীভাবে সরকারে জেঁকে বসল এইটা নিয়ে আপনারা ইনভেস্টিগেট করেন, দেখেন এটার সঙ্গে কারা জড়িত।’
নির্বাচিত সরকার এলে কি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা হারিয়ে যাবে অথবা নেতারা সেফ এক্সিটের পথ বেছে নেবে কিনা সেই প্রশ্নে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এই লড়াই অনেক দীর্ঘ এবং অনেক চ্যালেঞ্জিং হবে এটা আমরা ভেবেই রাজপথে নেমেছি। এই নির্বাচনকে লক্ষ্য করে কিন্তু জাতীয় নাগরিক পার্টি গঠিত হয় নাই। জাতীয় নাগরিক পার্টি বাংলাদেশের রাজনীতির আমল পরিবর্তনের স্বপ্ন এবং লক্ষ্য নিয়ে গঠিত হয়েছে। গত এক বছরে ছাত্রদেরকে নানাভাবে ব্যবহার করা হয়েছে।’

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ও আরও কয়েকটি দল গঠন করছে ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’। আজ রোববার বিকেল ৪টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) সংবাদ সম্মেলনে এই ঐক্য প্রচেষ্টার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসবে।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ডায়াসপোরা অ্যালায়েন্সের প্রথম আহ্বায়ক কমিটির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার রাতে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এর আগে ৫ ডিসেম্বর অনলাইন প্ল্যাটফর্মে ভোটাভুটি হয়।
৪ ঘণ্টা আগে
বিলবোর্ড, ব্যানার, ফেস্টুন দিয়ে মহল্লা ছেয়ে ফেললেই জনগণের মনে জায়গা পাওয়া যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক ও নির্বাচনকালীন মিডিয়া উপকমিটির সাধারণ সম্পাদক খান মুহাম্মদ মুরসালীন। আজ শনিবার পুরান ঢাকার বাংলাবাজারে পরিচ্ছন্ন ঢাকার দাবিতে গণসংযোগকালে তিনি এ মন
১৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগেই ‘অস্ত্রের মহড়ায়’ নেমেছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, বিএনপি-জামায়াত এখন কে কার থেকে এগিয়ে যাবে, সেই প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ও আরও কয়েকটি দল গঠন করছে ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’। আজ রোববার বিকেল ৪টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) সংবাদ সম্মেলনে এই ঐক্য প্রচেষ্টার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসবে।
আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান ভূঁইয়া মঞ্জু এক বার্তায় আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানান। তিনি জানান, জুলাই অভ্যুত্থানের অঙ্গীকার রক্ষা ও নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বিনির্মাণে আগ্রহীদের ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’ ঘোষণা হবে আজ রোববার বিকেল ৪টায়।
মঞ্জু জানান, রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে (ডিআরইউ) এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এই জোট বা ঐক্য প্রচেষ্টার ঘোষণা আসবে। এতে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ও আমার বাংলাদেশ পার্টিসহ (এবি পার্টি) কয়েকটি দলের নেতারা উপস্থিত থাকবেন।
এদিকে জাতীয় নাগরিক পার্টিও এক বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। দলটি বলেছে, জুলাই অভ্যুত্থানের অঙ্গীকার রক্ষা ও নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বিনির্মাণে আগ্রহীদের ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’ ঘোষণা প্রসঙ্গে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে আজ।
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দিদারুল ভূঁইয়াও আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘আপাতত তিনটা দলের সমন্বয়ে রাজনৈতিক ও নির্বাচনী জোট হচ্ছে।’

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ও আরও কয়েকটি দল গঠন করছে ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’। আজ রোববার বিকেল ৪টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) সংবাদ সম্মেলনে এই ঐক্য প্রচেষ্টার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসবে।
আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান ভূঁইয়া মঞ্জু এক বার্তায় আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানান। তিনি জানান, জুলাই অভ্যুত্থানের অঙ্গীকার রক্ষা ও নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বিনির্মাণে আগ্রহীদের ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’ ঘোষণা হবে আজ রোববার বিকেল ৪টায়।
মঞ্জু জানান, রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে (ডিআরইউ) এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এই জোট বা ঐক্য প্রচেষ্টার ঘোষণা আসবে। এতে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ও আমার বাংলাদেশ পার্টিসহ (এবি পার্টি) কয়েকটি দলের নেতারা উপস্থিত থাকবেন।
এদিকে জাতীয় নাগরিক পার্টিও এক বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। দলটি বলেছে, জুলাই অভ্যুত্থানের অঙ্গীকার রক্ষা ও নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বিনির্মাণে আগ্রহীদের ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’ ঘোষণা প্রসঙ্গে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে আজ।
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দিদারুল ভূঁইয়াও আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘আপাতত তিনটা দলের সমন্বয়ে রাজনৈতিক ও নির্বাচনী জোট হচ্ছে।’

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাবেক তথ্য উপদেষ্টা এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা পরিষদের বেশ কয়েকজন সদস্যের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এনেছেন। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি দাবি করেন...
০৬ অক্টোবর ২০২৫
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ডায়াসপোরা অ্যালায়েন্সের প্রথম আহ্বায়ক কমিটির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার রাতে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এর আগে ৫ ডিসেম্বর অনলাইন প্ল্যাটফর্মে ভোটাভুটি হয়।
৪ ঘণ্টা আগে
বিলবোর্ড, ব্যানার, ফেস্টুন দিয়ে মহল্লা ছেয়ে ফেললেই জনগণের মনে জায়গা পাওয়া যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক ও নির্বাচনকালীন মিডিয়া উপকমিটির সাধারণ সম্পাদক খান মুহাম্মদ মুরসালীন। আজ শনিবার পুরান ঢাকার বাংলাবাজারে পরিচ্ছন্ন ঢাকার দাবিতে গণসংযোগকালে তিনি এ মন
১৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগেই ‘অস্ত্রের মহড়ায়’ নেমেছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, বিএনপি-জামায়াত এখন কে কার থেকে এগিয়ে যাবে, সেই প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ডায়াসপোরা অ্যালায়েন্সের প্রথম আহ্বায়ক কমিটির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার রাতে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এর আগে ৫ ডিসেম্বর অনলাইন প্ল্যাটফর্মে ভোটাভুটি হয়।
ঘোষিত ফলাফলে আহ্বায়ক পদে সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন সাইফ ইবনে সরওয়ার। এ ছাড়া সদস্যসচিবের পদে নির্বাচিত হয়েছেন নাজমুল বাশার এবং মুখ্য সংগঠকের দায়িত্ব পেয়েছেন যুবাইর আহমেদ সরদার।
আজ রোববার এনসিপির নির্বাচনী মিডিয়া উপ-কমিটির প্রধান যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক মাহাবুব আলম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
ইউরোপ, আমেরিকা, মধ্যপ্রাচ্য এবং এশিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে বসবাসরত এনসিপি ডায়াসপোরা অ্যালায়েন্সের নেতারা এই নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অংশ নেন। আহ্বায়ক ও সদস্যসচিব—এই দুটি পদে মোট ১৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কমিটির আহ্বায়ক ও সদস্য সচিবসহ সর্বমোট ৫৭ জন ভোটার নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন করেন।
নবনিযুক্ত আহ্বায়ক কমিটিকে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে শুভেচ্ছা ও আন্তরিক অভিনন্দন জানানো হয়েছে।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ডায়াসপোরা অ্যালায়েন্সের প্রথম আহ্বায়ক কমিটির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার রাতে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এর আগে ৫ ডিসেম্বর অনলাইন প্ল্যাটফর্মে ভোটাভুটি হয়।
ঘোষিত ফলাফলে আহ্বায়ক পদে সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন সাইফ ইবনে সরওয়ার। এ ছাড়া সদস্যসচিবের পদে নির্বাচিত হয়েছেন নাজমুল বাশার এবং মুখ্য সংগঠকের দায়িত্ব পেয়েছেন যুবাইর আহমেদ সরদার।
আজ রোববার এনসিপির নির্বাচনী মিডিয়া উপ-কমিটির প্রধান যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক মাহাবুব আলম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
ইউরোপ, আমেরিকা, মধ্যপ্রাচ্য এবং এশিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে বসবাসরত এনসিপি ডায়াসপোরা অ্যালায়েন্সের নেতারা এই নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অংশ নেন। আহ্বায়ক ও সদস্যসচিব—এই দুটি পদে মোট ১৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কমিটির আহ্বায়ক ও সদস্য সচিবসহ সর্বমোট ৫৭ জন ভোটার নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন করেন।
নবনিযুক্ত আহ্বায়ক কমিটিকে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে শুভেচ্ছা ও আন্তরিক অভিনন্দন জানানো হয়েছে।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাবেক তথ্য উপদেষ্টা এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা পরিষদের বেশ কয়েকজন সদস্যের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এনেছেন। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি দাবি করেন...
০৬ অক্টোবর ২০২৫
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ও আরও কয়েকটি দল গঠন করছে ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’। আজ রোববার বিকেল ৪টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) সংবাদ সম্মেলনে এই ঐক্য প্রচেষ্টার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসবে।
১ ঘণ্টা আগে
বিলবোর্ড, ব্যানার, ফেস্টুন দিয়ে মহল্লা ছেয়ে ফেললেই জনগণের মনে জায়গা পাওয়া যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক ও নির্বাচনকালীন মিডিয়া উপকমিটির সাধারণ সম্পাদক খান মুহাম্মদ মুরসালীন। আজ শনিবার পুরান ঢাকার বাংলাবাজারে পরিচ্ছন্ন ঢাকার দাবিতে গণসংযোগকালে তিনি এ মন
১৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগেই ‘অস্ত্রের মহড়ায়’ নেমেছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, বিএনপি-জামায়াত এখন কে কার থেকে এগিয়ে যাবে, সেই প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিলবোর্ড, ব্যানার, ফেস্টুন দিয়ে মহল্লা ছেয়ে ফেললেই জনগণের মনে জায়গা পাওয়া যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক ও নির্বাচনকালীন মিডিয়া উপকমিটির সাধারণ সম্পাদক খান মুহাম্মদ মুরসালীন। আজ শনিবার পুরান ঢাকার বাংলাবাজারে পরিচ্ছন্ন ঢাকার দাবিতে গণসংযোগকালে তিনি এ মন্তব্য করেন। তিনি জাতীয় নাগরিক পার্টির পক্ষে ঢাকা-৬ থেকে মনোনয়নপ্রত্যাশী।
মুরসালীন বড় দলগুলোর প্রচারণা পদ্ধতির সমালোচনা করে বলেন, পুরান ঢাকার মতো ঘনবসতিপূর্ণ এবং পরিবেশগত চ্যালেঞ্জের শিকার এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণার ধরন দেখেই বোঝা যাচ্ছে তথাকথিত বড় রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বারা নয়া বন্দোবস্ত সম্ভব নয়।
এনসিপির এই নেতা বলেন, আমরা অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে লক্ষ করছি নির্বাচনের প্রার্থীদের প্রচার প্রচারণায় কোনো নতুনত্ব নেই। শহরের প্রতিটি দেয়াল পোস্টারে ঢেকে গেছে। বিলবোর্ড ফেস্টুনের চাপে সাধারণ জনগণের জন্য ফুটপাত দিয়ে চলাচল রীতিমতো সংগ্রামে পরিণত হয়েছে। যাঁরা সংসদে গিয়ে জনগণের সেবা করবেন প্রচার করছেন, তাঁদের দ্বারাই জনগণের ভোগান্তি সৃষ্টি হচ্ছে। এই বিষয়গুলো দেখার এবং ব্যবস্থা নেওয়ার দায়িত্ব সিটি করপোরেশনের। কিন্তু তারাও নিশ্চুপ।
প্রচলিত গৎবাঁধা প্রচার ও প্রতিশ্রুতির বদলে জনগণ এখন পলিসি সম্পর্কে জানতে আগ্রহী বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
মুরসালীন বলেন, ‘আপানারা জানেন, পুরান ঢাকা একটি ঘনবসতিপূর্ণ ব্যবসায়ী এলাকা। সরু রাস্তা এবং তীব্র যানজট এখানকার নিত্যদিনের দুর্ভোগ। পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ তো আছেই। ফলে এই সংকটগুলো সমাধানে এখন জনগণ পলিসি সম্পর্কে জানতে চায়। তারা জানতে চায়, এই ঘিঞ্জি এলাকাগুলোতে অনাগত সন্তানদের সুস্থ বিকাশে খেলাধুলা, সংস্কৃতিচর্চা ও মেধা বিকাশে সাংসদরা কী কী পলিসি গ্রহণ করবেন। জনগণ জানতে চায়, যেকোনো দুর্যোগে তাৎক্ষণিক নিরাপত্তাব্যবস্থা প্রতিটি মহল্লায় কীভাবে গড়ে তোলা হবে। ব্যবসার প্রসার ও বিকাশে সাংসদেরা ব্যবসায়ীদের জন্য কী কী নিরাপত্তা বলয় তৈরি করবে। এসব প্রশ্নের উপযুক্ত জবাব দেওয়ার মধ্য দিয়ে জনগণের মনে জায়গা করে নিতে হবে। বিলবোর্ড, ব্যানার আর ফেস্টুনে মহল্লাগুলো ছেয়ে ফেললেই জনগণের মনে জায়গা পাওয়া যাবে না। পরিবর্তনের নিশ্চয়তা নিজেদের কাজের মধ্য দিয়ে প্রমাণ করতে হবে।’
এ সময় বাংলাবাজারের প্রেস মালিক ও স্থানীয় পুস্তক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন খান মুহাম্মদ মুরসালীন। ব্যবসার পাশাপাশি পরিচ্ছন্ন পরিবেশ নিশ্চিতের গুরুত্ব তুলে ধরেন তিনি।

বিলবোর্ড, ব্যানার, ফেস্টুন দিয়ে মহল্লা ছেয়ে ফেললেই জনগণের মনে জায়গা পাওয়া যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক ও নির্বাচনকালীন মিডিয়া উপকমিটির সাধারণ সম্পাদক খান মুহাম্মদ মুরসালীন। আজ শনিবার পুরান ঢাকার বাংলাবাজারে পরিচ্ছন্ন ঢাকার দাবিতে গণসংযোগকালে তিনি এ মন্তব্য করেন। তিনি জাতীয় নাগরিক পার্টির পক্ষে ঢাকা-৬ থেকে মনোনয়নপ্রত্যাশী।
মুরসালীন বড় দলগুলোর প্রচারণা পদ্ধতির সমালোচনা করে বলেন, পুরান ঢাকার মতো ঘনবসতিপূর্ণ এবং পরিবেশগত চ্যালেঞ্জের শিকার এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণার ধরন দেখেই বোঝা যাচ্ছে তথাকথিত বড় রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বারা নয়া বন্দোবস্ত সম্ভব নয়।
এনসিপির এই নেতা বলেন, আমরা অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে লক্ষ করছি নির্বাচনের প্রার্থীদের প্রচার প্রচারণায় কোনো নতুনত্ব নেই। শহরের প্রতিটি দেয়াল পোস্টারে ঢেকে গেছে। বিলবোর্ড ফেস্টুনের চাপে সাধারণ জনগণের জন্য ফুটপাত দিয়ে চলাচল রীতিমতো সংগ্রামে পরিণত হয়েছে। যাঁরা সংসদে গিয়ে জনগণের সেবা করবেন প্রচার করছেন, তাঁদের দ্বারাই জনগণের ভোগান্তি সৃষ্টি হচ্ছে। এই বিষয়গুলো দেখার এবং ব্যবস্থা নেওয়ার দায়িত্ব সিটি করপোরেশনের। কিন্তু তারাও নিশ্চুপ।
প্রচলিত গৎবাঁধা প্রচার ও প্রতিশ্রুতির বদলে জনগণ এখন পলিসি সম্পর্কে জানতে আগ্রহী বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
মুরসালীন বলেন, ‘আপানারা জানেন, পুরান ঢাকা একটি ঘনবসতিপূর্ণ ব্যবসায়ী এলাকা। সরু রাস্তা এবং তীব্র যানজট এখানকার নিত্যদিনের দুর্ভোগ। পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ তো আছেই। ফলে এই সংকটগুলো সমাধানে এখন জনগণ পলিসি সম্পর্কে জানতে চায়। তারা জানতে চায়, এই ঘিঞ্জি এলাকাগুলোতে অনাগত সন্তানদের সুস্থ বিকাশে খেলাধুলা, সংস্কৃতিচর্চা ও মেধা বিকাশে সাংসদরা কী কী পলিসি গ্রহণ করবেন। জনগণ জানতে চায়, যেকোনো দুর্যোগে তাৎক্ষণিক নিরাপত্তাব্যবস্থা প্রতিটি মহল্লায় কীভাবে গড়ে তোলা হবে। ব্যবসার প্রসার ও বিকাশে সাংসদেরা ব্যবসায়ীদের জন্য কী কী নিরাপত্তা বলয় তৈরি করবে। এসব প্রশ্নের উপযুক্ত জবাব দেওয়ার মধ্য দিয়ে জনগণের মনে জায়গা করে নিতে হবে। বিলবোর্ড, ব্যানার আর ফেস্টুনে মহল্লাগুলো ছেয়ে ফেললেই জনগণের মনে জায়গা পাওয়া যাবে না। পরিবর্তনের নিশ্চয়তা নিজেদের কাজের মধ্য দিয়ে প্রমাণ করতে হবে।’
এ সময় বাংলাবাজারের প্রেস মালিক ও স্থানীয় পুস্তক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন খান মুহাম্মদ মুরসালীন। ব্যবসার পাশাপাশি পরিচ্ছন্ন পরিবেশ নিশ্চিতের গুরুত্ব তুলে ধরেন তিনি।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাবেক তথ্য উপদেষ্টা এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা পরিষদের বেশ কয়েকজন সদস্যের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এনেছেন। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি দাবি করেন...
০৬ অক্টোবর ২০২৫
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ও আরও কয়েকটি দল গঠন করছে ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’। আজ রোববার বিকেল ৪টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) সংবাদ সম্মেলনে এই ঐক্য প্রচেষ্টার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসবে।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ডায়াসপোরা অ্যালায়েন্সের প্রথম আহ্বায়ক কমিটির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার রাতে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এর আগে ৫ ডিসেম্বর অনলাইন প্ল্যাটফর্মে ভোটাভুটি হয়।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগেই ‘অস্ত্রের মহড়ায়’ নেমেছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, বিএনপি-জামায়াত এখন কে কার থেকে এগিয়ে যাবে, সেই প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগেই ‘অস্ত্রের মহড়ায়’ নেমেছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, বিএনপি-জামায়াত এখন কে কার থেকে এগিয়ে যাবে, সেই প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়েছে।
আজ শনিবার (৬ ডিসেম্বর) রাজধানীর বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে জুলাই চেতনার পেশাজীবীদের সংগঠন ‘ন্যাশনাল প্রফেশনাল অ্যালায়েন্সের’ আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
জাতীয় রাজনীতি প্রসঙ্গে আখতার অভিযোগ করেন, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী অস্ত্রের মহড়া ও প্রতিযোগিতায় নেমেছে। তিনি বলেন, গণ-অভ্যুত্থানের শরিক দল হিসেবে বিএনপি এবং জামায়াত অভ্যুত্থানের পর নতুন রাজনীতির প্রতি প্রতিশ্রুতি দেবে বলে আশা ছিল। তিনি বলেন, দুর্ভাগ্যের বিষয়, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগেই বিএনপি-জামায়াতের মতো দলগুলো অস্ত্রের মহড়ায় নেমেছে। তারা কে কার থেকে এগিয়ে যাবে, সেই প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়েছে।
মিডিয়ায় প্রচারিত ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের বক্তব্য উল্লেখ করে আখতার হোসেন বলেন, ‘ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ভারতে থাকবেন নাকি থাকবেন না, সেটা শেখ হাসিনার সিদ্ধান্ত। কোনোভাবেই একজন ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, কোনো একজন গণহত্যাকারী, মানবতাবিরোধী অপরাধীর ইচ্ছার ওপর নির্ভর করে কোনো একটি দেশ তার কূটনীতি সাজাতে পারে না। শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থার ওপরে, বাংলাদেশের মানুষের কাছে, এ দেশের বিচার বিভাগের কাছে অতি দ্রুত হস্তান্তর করার দাবি জানাই।’
অনুষ্ঠানে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী ভারতকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘ভারতকে বলতে চাই, নির্বাচনে ডিসটার্ব (বিরক্ত) করতে আসবেন না। পরে লেজ গুটিয়ে পালাতে হবে। দক্ষিণ এশিয়ায় বিজেপির সন্ত্রাস রুখে দিতে আমরা প্রস্তুত।’
এ সময় নাসীরুদ্দীন প্রতিশ্রুতি দেন, এনসিপি সরকার গঠন করলে বা সরকারের অংশ হলে বেসরকারি খাতে শুক্র ও শনিবার ছুটি ঘোষণা করা হবে।
আসন্ন সংসদ নির্বাচনে আসন ভাগাভাগি নিয়ে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘আমরা কোনো দলের কাছে আসন নিয়ে দর-কষাকষিতে যাব না। আসন বণ্টনের রাজনীতি বাংলাদেশে আর চলবে না।’
অনুষ্ঠানে ন্যাশনাল প্রফেশনাল অ্যালায়েন্সের আহ্বায়ক হিসেবে নাভিদ নওরোজ শাহ্ এবং সদস্যসচিব হিসেবে তৌহিদ হোসেন মজুমদারের নাম ঘোষণা করা হয়।

বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগেই ‘অস্ত্রের মহড়ায়’ নেমেছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, বিএনপি-জামায়াত এখন কে কার থেকে এগিয়ে যাবে, সেই প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়েছে।
আজ শনিবার (৬ ডিসেম্বর) রাজধানীর বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে জুলাই চেতনার পেশাজীবীদের সংগঠন ‘ন্যাশনাল প্রফেশনাল অ্যালায়েন্সের’ আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
জাতীয় রাজনীতি প্রসঙ্গে আখতার অভিযোগ করেন, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী অস্ত্রের মহড়া ও প্রতিযোগিতায় নেমেছে। তিনি বলেন, গণ-অভ্যুত্থানের শরিক দল হিসেবে বিএনপি এবং জামায়াত অভ্যুত্থানের পর নতুন রাজনীতির প্রতি প্রতিশ্রুতি দেবে বলে আশা ছিল। তিনি বলেন, দুর্ভাগ্যের বিষয়, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগেই বিএনপি-জামায়াতের মতো দলগুলো অস্ত্রের মহড়ায় নেমেছে। তারা কে কার থেকে এগিয়ে যাবে, সেই প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়েছে।
মিডিয়ায় প্রচারিত ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের বক্তব্য উল্লেখ করে আখতার হোসেন বলেন, ‘ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ভারতে থাকবেন নাকি থাকবেন না, সেটা শেখ হাসিনার সিদ্ধান্ত। কোনোভাবেই একজন ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, কোনো একজন গণহত্যাকারী, মানবতাবিরোধী অপরাধীর ইচ্ছার ওপর নির্ভর করে কোনো একটি দেশ তার কূটনীতি সাজাতে পারে না। শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থার ওপরে, বাংলাদেশের মানুষের কাছে, এ দেশের বিচার বিভাগের কাছে অতি দ্রুত হস্তান্তর করার দাবি জানাই।’
অনুষ্ঠানে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী ভারতকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘ভারতকে বলতে চাই, নির্বাচনে ডিসটার্ব (বিরক্ত) করতে আসবেন না। পরে লেজ গুটিয়ে পালাতে হবে। দক্ষিণ এশিয়ায় বিজেপির সন্ত্রাস রুখে দিতে আমরা প্রস্তুত।’
এ সময় নাসীরুদ্দীন প্রতিশ্রুতি দেন, এনসিপি সরকার গঠন করলে বা সরকারের অংশ হলে বেসরকারি খাতে শুক্র ও শনিবার ছুটি ঘোষণা করা হবে।
আসন্ন সংসদ নির্বাচনে আসন ভাগাভাগি নিয়ে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘আমরা কোনো দলের কাছে আসন নিয়ে দর-কষাকষিতে যাব না। আসন বণ্টনের রাজনীতি বাংলাদেশে আর চলবে না।’
অনুষ্ঠানে ন্যাশনাল প্রফেশনাল অ্যালায়েন্সের আহ্বায়ক হিসেবে নাভিদ নওরোজ শাহ্ এবং সদস্যসচিব হিসেবে তৌহিদ হোসেন মজুমদারের নাম ঘোষণা করা হয়।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাবেক তথ্য উপদেষ্টা এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা পরিষদের বেশ কয়েকজন সদস্যের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এনেছেন। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি দাবি করেন...
০৬ অক্টোবর ২০২৫
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ও আরও কয়েকটি দল গঠন করছে ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’। আজ রোববার বিকেল ৪টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) সংবাদ সম্মেলনে এই ঐক্য প্রচেষ্টার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসবে।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ডায়াসপোরা অ্যালায়েন্সের প্রথম আহ্বায়ক কমিটির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার রাতে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এর আগে ৫ ডিসেম্বর অনলাইন প্ল্যাটফর্মে ভোটাভুটি হয়।
৪ ঘণ্টা আগে
বিলবোর্ড, ব্যানার, ফেস্টুন দিয়ে মহল্লা ছেয়ে ফেললেই জনগণের মনে জায়গা পাওয়া যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক ও নির্বাচনকালীন মিডিয়া উপকমিটির সাধারণ সম্পাদক খান মুহাম্মদ মুরসালীন। আজ শনিবার পুরান ঢাকার বাংলাবাজারে পরিচ্ছন্ন ঢাকার দাবিতে গণসংযোগকালে তিনি এ মন
১৩ ঘণ্টা আগে