নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ড. ইউনূস কোনো জবাবদিহি করেন না বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেন, ‘মুহাম্মদ ইউনূস কোনো জবাবদিহি করেন না। সামনাসামনি প্রশ্ন করলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে তিনি প্রশ্নের জবাব না দিয়ে মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে বিদায় করে দেন অথবা কোনো কথাই বলেন না।’
আজ মঙ্গলবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে গণঅধিকার পরিষদ আয়োজিত ‘গণহত্যার বিচার, রাষ্ট্র সংস্কার ও নির্বাচনের রোডম্যাপ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
সভায় নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘একটিমাত্র রাজনৈতিক দল নির্বাচন চায়, এ বক্তব্যের বিষয়ে উনি কোনো ব্যাখ্যা দেননি। মুহাম্মদ ইউনূস কোনো জবাবদিহি করেন না। সামনাসামনি প্রশ্ন করলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে তিনি প্রশ্নের জবাব না দিয়ে মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে বিদায় করে দেন অথবা কোনো কথাই বলেন না।’
মান্না বলেন, ‘ডিসেম্বরের আগে একটিমাত্র দল নির্বাচন চায়। এমন একটা ভুল করা কি প্রফেসর ইউনূসের জন্য সংগত? এটা কি মানায় তাঁর কাছে? উনি জানতেনই না যে প্রায় ২৯টা দল ইতিমধ্যে ডিসেম্বরের মধ্যে ভোট চেয়েছে। এই ভুল তো তাঁর হওয়ার কথা নয়। উনি কোনো ব্যাখ্যা দেননি।’ তিনি আরও বলেন, প্রধান উপদেষ্টা চার-পাঁচবার বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। রাজনীতিবিদদের সঙ্গে কথা বললে তিনি আশাবাদী হয়ে ওঠেন। কিন্তু সেখানে রাষ্ট্র সংস্কার, গণতন্ত্র কিংবা নির্বাচনের বিষয়ে কোনো কথা বলেননি।
সভায় সংস্কার, নির্বাচন এবং জুলাই গণহত্যার বিচার প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘নির্বাচন সম্পূর্ণ আলাদা বিষয়, বিচার স্বাধীনভাবে চলবে। এই সরকারের পরে যারা সরকারে আসবে, তাদের সেটা টেনে নিয়ে যেতে হবে। মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছে। সেগুলোর বিচার করতে গেলে অনেক সময় লাগবে এবং সেই সময়ে বিচার বিভাগ স্বাধীনভাবে বিচারের প্রক্রিয়া চালিয়ে যাবে। বিচারের সঙ্গে নির্বাচনের সম্পর্ক সরাসরি আছে, সেটা বলা ঠিক হবে না। আর বিচারের জন্য সময় নির্ধারণ করে দেওয়া অবিচারের শামিল। কারণ, বিচারের দীর্ঘ প্রক্রিয়া আমরা সবাই জানি এবং সুবিচার করতে হলে সময় দিতে হয়।’
এ দেশে কেউ অপরাধ করে পার পাবেন না মন্তব্য করে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, দেশে এবং বিদেশে বসে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে অস্থিরতা সৃষ্টির অনেক চেষ্টা হয়েছে। অস্থির পরিস্থিতি বন্ধের উপায় হলো, একটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক শক্তি প্রতিষ্ঠিত করা। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সেটি যত দ্রুত বাস্তবায়ন হবে, ততই জাতির জন্য মঙ্গল।
বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ বলেন, নির্বাচন দিলেই সব সমস্যার সমাধান হবে না। কিন্তু নির্বাচনই জনগণকে ক্ষমতায়িত করার একমাত্র পথ। নির্বাচনই বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সংস্কার। আর বাকি সব সংস্কার, সেটা সময়ের ব্যাপার। নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘ডিসেম্বরে নির্বাচনের কথা আমরা বলি নাই, আপনি বলেছেন। আমরা বলেছি, আপনার সেই ওয়াদা আপনি রাখেন। আমাদের মুখ থেকে ডিসেম্বরের কথা আসে নাই।’
পার্থ বলেন, ‘সরকারের ক্ষমতার উৎস জনগণ। যেহেতু সংসদ নাই, আপনার ক্ষমতার উৎস আমরা রাজনীতিবিদেরা, সুশীল সমাজ, ব্যবসায়ীরা। আজকে আপনি যে সংস্কারের কথা বলছেন, সাধারণ মানুষের কি সংস্কারের একটা প্রস্তাব নিয়ে আসছে? আজকে বাংলাদেশে দুই লাখ মানুষ চাকরি হারিয়েছে, তার সংস্কার নিয়ে তো কোনো কথা বলে নাই। আজকে ব্যবসায়ীরা হাহাকার, এনবিআর দিয়ে এবং বিভিন্ন সংস্কার দিয়ে তাদের শেষ করে ফেলাচ্ছে, গার্মেন্টস বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, তাদের কথা বলার কোনো জায়গা নাই।’
পার্থ আরও বলেন, ‘আজকে কেন আর্মির এভাবে কথা বলতে হয়। আর্মির সঙ্গে দূরত্ব কে সৃষ্টি করেছে? রাজনৈতিক দলের সঙ্গে দূরত্ব কে সৃষ্টি করেছে? আজকে করিডরের কথা শুনে কনফিউশন কেন, আমরা তো কনফিউশন করি নাই। কনফিউশন আপনি (প্রধান উপদেষ্টা) নিয়ে আসছেন। ১৭ বছর বাংলাদেশের মানুষ ভোট দেয় নাই। আপনি মানুষের ক্ষমতাটা মানুষের হাতে দিয়ে দেন, মানুষ আপনাকে সব সময় স্মরণ রাখবে। আমরাও আপনাকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ রাখব। আমি আগেও বলেছি, পলিটিকস আর ইকোনমিকস এক না। পলিটিকসে দুই আর দুই ২২ হয়, ইকোনমিকসে দুই আর দুই ৪ হয়।’
সভাপতির বক্তব্যে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, ‘বিচার ও সংস্কারকে নির্বাচনের মুখোমুখি করে নির্বাচন পেছানোর কোনো সুযোগ নেই। কিছু দল নির্বাচন পেছাতে চাচ্ছে শুধু তাদের দলকে সুসংগঠিত করতে এবং দলীয় লোকজনকে সরকারের বিভিন্ন জায়গায় বসাতে। কোনো ব্যক্তি কিংবা দলের স্বার্থের জন্য আমরা দেশকে একটা সংকটের দিকে যেতে দিতে পারি না।’
গণঅধিকার পরিষদের সহসভাপতি ফারুক হাসানের সঞ্চালনায় সভায় আরও বক্তব্য দেন বিপ্লবী ওয়ার্কাস পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম, ভাসানী অনুসারী পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ, এলডিপির মহাসচিব ড. রেদওয়ান আহমেদ, জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সম্পাদক ফওজুল হাকিম, জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী স্বপন, গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মাওলানা ড. গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, খেলাফত মজলিসের অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর হোসেন, গণসংহতি আন্দোলনের আবুল হাসান রুবেল, জাগপার ইকবাল হাসান, এনডিএমের মহাসচিব মমিনুল আমিন প্রমুখ।

ড. ইউনূস কোনো জবাবদিহি করেন না বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেন, ‘মুহাম্মদ ইউনূস কোনো জবাবদিহি করেন না। সামনাসামনি প্রশ্ন করলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে তিনি প্রশ্নের জবাব না দিয়ে মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে বিদায় করে দেন অথবা কোনো কথাই বলেন না।’
আজ মঙ্গলবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে গণঅধিকার পরিষদ আয়োজিত ‘গণহত্যার বিচার, রাষ্ট্র সংস্কার ও নির্বাচনের রোডম্যাপ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
সভায় নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘একটিমাত্র রাজনৈতিক দল নির্বাচন চায়, এ বক্তব্যের বিষয়ে উনি কোনো ব্যাখ্যা দেননি। মুহাম্মদ ইউনূস কোনো জবাবদিহি করেন না। সামনাসামনি প্রশ্ন করলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে তিনি প্রশ্নের জবাব না দিয়ে মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে বিদায় করে দেন অথবা কোনো কথাই বলেন না।’
মান্না বলেন, ‘ডিসেম্বরের আগে একটিমাত্র দল নির্বাচন চায়। এমন একটা ভুল করা কি প্রফেসর ইউনূসের জন্য সংগত? এটা কি মানায় তাঁর কাছে? উনি জানতেনই না যে প্রায় ২৯টা দল ইতিমধ্যে ডিসেম্বরের মধ্যে ভোট চেয়েছে। এই ভুল তো তাঁর হওয়ার কথা নয়। উনি কোনো ব্যাখ্যা দেননি।’ তিনি আরও বলেন, প্রধান উপদেষ্টা চার-পাঁচবার বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। রাজনীতিবিদদের সঙ্গে কথা বললে তিনি আশাবাদী হয়ে ওঠেন। কিন্তু সেখানে রাষ্ট্র সংস্কার, গণতন্ত্র কিংবা নির্বাচনের বিষয়ে কোনো কথা বলেননি।
সভায় সংস্কার, নির্বাচন এবং জুলাই গণহত্যার বিচার প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘নির্বাচন সম্পূর্ণ আলাদা বিষয়, বিচার স্বাধীনভাবে চলবে। এই সরকারের পরে যারা সরকারে আসবে, তাদের সেটা টেনে নিয়ে যেতে হবে। মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছে। সেগুলোর বিচার করতে গেলে অনেক সময় লাগবে এবং সেই সময়ে বিচার বিভাগ স্বাধীনভাবে বিচারের প্রক্রিয়া চালিয়ে যাবে। বিচারের সঙ্গে নির্বাচনের সম্পর্ক সরাসরি আছে, সেটা বলা ঠিক হবে না। আর বিচারের জন্য সময় নির্ধারণ করে দেওয়া অবিচারের শামিল। কারণ, বিচারের দীর্ঘ প্রক্রিয়া আমরা সবাই জানি এবং সুবিচার করতে হলে সময় দিতে হয়।’
এ দেশে কেউ অপরাধ করে পার পাবেন না মন্তব্য করে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, দেশে এবং বিদেশে বসে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে অস্থিরতা সৃষ্টির অনেক চেষ্টা হয়েছে। অস্থির পরিস্থিতি বন্ধের উপায় হলো, একটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক শক্তি প্রতিষ্ঠিত করা। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সেটি যত দ্রুত বাস্তবায়ন হবে, ততই জাতির জন্য মঙ্গল।
বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ বলেন, নির্বাচন দিলেই সব সমস্যার সমাধান হবে না। কিন্তু নির্বাচনই জনগণকে ক্ষমতায়িত করার একমাত্র পথ। নির্বাচনই বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সংস্কার। আর বাকি সব সংস্কার, সেটা সময়ের ব্যাপার। নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘ডিসেম্বরে নির্বাচনের কথা আমরা বলি নাই, আপনি বলেছেন। আমরা বলেছি, আপনার সেই ওয়াদা আপনি রাখেন। আমাদের মুখ থেকে ডিসেম্বরের কথা আসে নাই।’
পার্থ বলেন, ‘সরকারের ক্ষমতার উৎস জনগণ। যেহেতু সংসদ নাই, আপনার ক্ষমতার উৎস আমরা রাজনীতিবিদেরা, সুশীল সমাজ, ব্যবসায়ীরা। আজকে আপনি যে সংস্কারের কথা বলছেন, সাধারণ মানুষের কি সংস্কারের একটা প্রস্তাব নিয়ে আসছে? আজকে বাংলাদেশে দুই লাখ মানুষ চাকরি হারিয়েছে, তার সংস্কার নিয়ে তো কোনো কথা বলে নাই। আজকে ব্যবসায়ীরা হাহাকার, এনবিআর দিয়ে এবং বিভিন্ন সংস্কার দিয়ে তাদের শেষ করে ফেলাচ্ছে, গার্মেন্টস বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, তাদের কথা বলার কোনো জায়গা নাই।’
পার্থ আরও বলেন, ‘আজকে কেন আর্মির এভাবে কথা বলতে হয়। আর্মির সঙ্গে দূরত্ব কে সৃষ্টি করেছে? রাজনৈতিক দলের সঙ্গে দূরত্ব কে সৃষ্টি করেছে? আজকে করিডরের কথা শুনে কনফিউশন কেন, আমরা তো কনফিউশন করি নাই। কনফিউশন আপনি (প্রধান উপদেষ্টা) নিয়ে আসছেন। ১৭ বছর বাংলাদেশের মানুষ ভোট দেয় নাই। আপনি মানুষের ক্ষমতাটা মানুষের হাতে দিয়ে দেন, মানুষ আপনাকে সব সময় স্মরণ রাখবে। আমরাও আপনাকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ রাখব। আমি আগেও বলেছি, পলিটিকস আর ইকোনমিকস এক না। পলিটিকসে দুই আর দুই ২২ হয়, ইকোনমিকসে দুই আর দুই ৪ হয়।’
সভাপতির বক্তব্যে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, ‘বিচার ও সংস্কারকে নির্বাচনের মুখোমুখি করে নির্বাচন পেছানোর কোনো সুযোগ নেই। কিছু দল নির্বাচন পেছাতে চাচ্ছে শুধু তাদের দলকে সুসংগঠিত করতে এবং দলীয় লোকজনকে সরকারের বিভিন্ন জায়গায় বসাতে। কোনো ব্যক্তি কিংবা দলের স্বার্থের জন্য আমরা দেশকে একটা সংকটের দিকে যেতে দিতে পারি না।’
গণঅধিকার পরিষদের সহসভাপতি ফারুক হাসানের সঞ্চালনায় সভায় আরও বক্তব্য দেন বিপ্লবী ওয়ার্কাস পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম, ভাসানী অনুসারী পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ, এলডিপির মহাসচিব ড. রেদওয়ান আহমেদ, জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সম্পাদক ফওজুল হাকিম, জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী স্বপন, গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মাওলানা ড. গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, খেলাফত মজলিসের অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর হোসেন, গণসংহতি আন্দোলনের আবুল হাসান রুবেল, জাগপার ইকবাল হাসান, এনডিএমের মহাসচিব মমিনুল আমিন প্রমুখ।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ড. ইউনূস কোনো জবাবদিহি করেন না বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেন, ‘মুহাম্মদ ইউনূস কোনো জবাবদিহি করেন না। সামনাসামনি প্রশ্ন করলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে তিনি প্রশ্নের জবাব না দিয়ে মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে বিদায় করে দেন অথবা কোনো কথাই বলেন না।’
আজ মঙ্গলবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে গণঅধিকার পরিষদ আয়োজিত ‘গণহত্যার বিচার, রাষ্ট্র সংস্কার ও নির্বাচনের রোডম্যাপ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
সভায় নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘একটিমাত্র রাজনৈতিক দল নির্বাচন চায়, এ বক্তব্যের বিষয়ে উনি কোনো ব্যাখ্যা দেননি। মুহাম্মদ ইউনূস কোনো জবাবদিহি করেন না। সামনাসামনি প্রশ্ন করলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে তিনি প্রশ্নের জবাব না দিয়ে মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে বিদায় করে দেন অথবা কোনো কথাই বলেন না।’
মান্না বলেন, ‘ডিসেম্বরের আগে একটিমাত্র দল নির্বাচন চায়। এমন একটা ভুল করা কি প্রফেসর ইউনূসের জন্য সংগত? এটা কি মানায় তাঁর কাছে? উনি জানতেনই না যে প্রায় ২৯টা দল ইতিমধ্যে ডিসেম্বরের মধ্যে ভোট চেয়েছে। এই ভুল তো তাঁর হওয়ার কথা নয়। উনি কোনো ব্যাখ্যা দেননি।’ তিনি আরও বলেন, প্রধান উপদেষ্টা চার-পাঁচবার বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। রাজনীতিবিদদের সঙ্গে কথা বললে তিনি আশাবাদী হয়ে ওঠেন। কিন্তু সেখানে রাষ্ট্র সংস্কার, গণতন্ত্র কিংবা নির্বাচনের বিষয়ে কোনো কথা বলেননি।
সভায় সংস্কার, নির্বাচন এবং জুলাই গণহত্যার বিচার প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘নির্বাচন সম্পূর্ণ আলাদা বিষয়, বিচার স্বাধীনভাবে চলবে। এই সরকারের পরে যারা সরকারে আসবে, তাদের সেটা টেনে নিয়ে যেতে হবে। মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছে। সেগুলোর বিচার করতে গেলে অনেক সময় লাগবে এবং সেই সময়ে বিচার বিভাগ স্বাধীনভাবে বিচারের প্রক্রিয়া চালিয়ে যাবে। বিচারের সঙ্গে নির্বাচনের সম্পর্ক সরাসরি আছে, সেটা বলা ঠিক হবে না। আর বিচারের জন্য সময় নির্ধারণ করে দেওয়া অবিচারের শামিল। কারণ, বিচারের দীর্ঘ প্রক্রিয়া আমরা সবাই জানি এবং সুবিচার করতে হলে সময় দিতে হয়।’
এ দেশে কেউ অপরাধ করে পার পাবেন না মন্তব্য করে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, দেশে এবং বিদেশে বসে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে অস্থিরতা সৃষ্টির অনেক চেষ্টা হয়েছে। অস্থির পরিস্থিতি বন্ধের উপায় হলো, একটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক শক্তি প্রতিষ্ঠিত করা। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সেটি যত দ্রুত বাস্তবায়ন হবে, ততই জাতির জন্য মঙ্গল।
বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ বলেন, নির্বাচন দিলেই সব সমস্যার সমাধান হবে না। কিন্তু নির্বাচনই জনগণকে ক্ষমতায়িত করার একমাত্র পথ। নির্বাচনই বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সংস্কার। আর বাকি সব সংস্কার, সেটা সময়ের ব্যাপার। নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘ডিসেম্বরে নির্বাচনের কথা আমরা বলি নাই, আপনি বলেছেন। আমরা বলেছি, আপনার সেই ওয়াদা আপনি রাখেন। আমাদের মুখ থেকে ডিসেম্বরের কথা আসে নাই।’
পার্থ বলেন, ‘সরকারের ক্ষমতার উৎস জনগণ। যেহেতু সংসদ নাই, আপনার ক্ষমতার উৎস আমরা রাজনীতিবিদেরা, সুশীল সমাজ, ব্যবসায়ীরা। আজকে আপনি যে সংস্কারের কথা বলছেন, সাধারণ মানুষের কি সংস্কারের একটা প্রস্তাব নিয়ে আসছে? আজকে বাংলাদেশে দুই লাখ মানুষ চাকরি হারিয়েছে, তার সংস্কার নিয়ে তো কোনো কথা বলে নাই। আজকে ব্যবসায়ীরা হাহাকার, এনবিআর দিয়ে এবং বিভিন্ন সংস্কার দিয়ে তাদের শেষ করে ফেলাচ্ছে, গার্মেন্টস বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, তাদের কথা বলার কোনো জায়গা নাই।’
পার্থ আরও বলেন, ‘আজকে কেন আর্মির এভাবে কথা বলতে হয়। আর্মির সঙ্গে দূরত্ব কে সৃষ্টি করেছে? রাজনৈতিক দলের সঙ্গে দূরত্ব কে সৃষ্টি করেছে? আজকে করিডরের কথা শুনে কনফিউশন কেন, আমরা তো কনফিউশন করি নাই। কনফিউশন আপনি (প্রধান উপদেষ্টা) নিয়ে আসছেন। ১৭ বছর বাংলাদেশের মানুষ ভোট দেয় নাই। আপনি মানুষের ক্ষমতাটা মানুষের হাতে দিয়ে দেন, মানুষ আপনাকে সব সময় স্মরণ রাখবে। আমরাও আপনাকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ রাখব। আমি আগেও বলেছি, পলিটিকস আর ইকোনমিকস এক না। পলিটিকসে দুই আর দুই ২২ হয়, ইকোনমিকসে দুই আর দুই ৪ হয়।’
সভাপতির বক্তব্যে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, ‘বিচার ও সংস্কারকে নির্বাচনের মুখোমুখি করে নির্বাচন পেছানোর কোনো সুযোগ নেই। কিছু দল নির্বাচন পেছাতে চাচ্ছে শুধু তাদের দলকে সুসংগঠিত করতে এবং দলীয় লোকজনকে সরকারের বিভিন্ন জায়গায় বসাতে। কোনো ব্যক্তি কিংবা দলের স্বার্থের জন্য আমরা দেশকে একটা সংকটের দিকে যেতে দিতে পারি না।’
গণঅধিকার পরিষদের সহসভাপতি ফারুক হাসানের সঞ্চালনায় সভায় আরও বক্তব্য দেন বিপ্লবী ওয়ার্কাস পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম, ভাসানী অনুসারী পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ, এলডিপির মহাসচিব ড. রেদওয়ান আহমেদ, জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সম্পাদক ফওজুল হাকিম, জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী স্বপন, গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মাওলানা ড. গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, খেলাফত মজলিসের অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর হোসেন, গণসংহতি আন্দোলনের আবুল হাসান রুবেল, জাগপার ইকবাল হাসান, এনডিএমের মহাসচিব মমিনুল আমিন প্রমুখ।

ড. ইউনূস কোনো জবাবদিহি করেন না বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেন, ‘মুহাম্মদ ইউনূস কোনো জবাবদিহি করেন না। সামনাসামনি প্রশ্ন করলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে তিনি প্রশ্নের জবাব না দিয়ে মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে বিদায় করে দেন অথবা কোনো কথাই বলেন না।’
আজ মঙ্গলবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে গণঅধিকার পরিষদ আয়োজিত ‘গণহত্যার বিচার, রাষ্ট্র সংস্কার ও নির্বাচনের রোডম্যাপ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
সভায় নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘একটিমাত্র রাজনৈতিক দল নির্বাচন চায়, এ বক্তব্যের বিষয়ে উনি কোনো ব্যাখ্যা দেননি। মুহাম্মদ ইউনূস কোনো জবাবদিহি করেন না। সামনাসামনি প্রশ্ন করলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে তিনি প্রশ্নের জবাব না দিয়ে মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে বিদায় করে দেন অথবা কোনো কথাই বলেন না।’
মান্না বলেন, ‘ডিসেম্বরের আগে একটিমাত্র দল নির্বাচন চায়। এমন একটা ভুল করা কি প্রফেসর ইউনূসের জন্য সংগত? এটা কি মানায় তাঁর কাছে? উনি জানতেনই না যে প্রায় ২৯টা দল ইতিমধ্যে ডিসেম্বরের মধ্যে ভোট চেয়েছে। এই ভুল তো তাঁর হওয়ার কথা নয়। উনি কোনো ব্যাখ্যা দেননি।’ তিনি আরও বলেন, প্রধান উপদেষ্টা চার-পাঁচবার বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। রাজনীতিবিদদের সঙ্গে কথা বললে তিনি আশাবাদী হয়ে ওঠেন। কিন্তু সেখানে রাষ্ট্র সংস্কার, গণতন্ত্র কিংবা নির্বাচনের বিষয়ে কোনো কথা বলেননি।
সভায় সংস্কার, নির্বাচন এবং জুলাই গণহত্যার বিচার প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘নির্বাচন সম্পূর্ণ আলাদা বিষয়, বিচার স্বাধীনভাবে চলবে। এই সরকারের পরে যারা সরকারে আসবে, তাদের সেটা টেনে নিয়ে যেতে হবে। মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছে। সেগুলোর বিচার করতে গেলে অনেক সময় লাগবে এবং সেই সময়ে বিচার বিভাগ স্বাধীনভাবে বিচারের প্রক্রিয়া চালিয়ে যাবে। বিচারের সঙ্গে নির্বাচনের সম্পর্ক সরাসরি আছে, সেটা বলা ঠিক হবে না। আর বিচারের জন্য সময় নির্ধারণ করে দেওয়া অবিচারের শামিল। কারণ, বিচারের দীর্ঘ প্রক্রিয়া আমরা সবাই জানি এবং সুবিচার করতে হলে সময় দিতে হয়।’
এ দেশে কেউ অপরাধ করে পার পাবেন না মন্তব্য করে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, দেশে এবং বিদেশে বসে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে অস্থিরতা সৃষ্টির অনেক চেষ্টা হয়েছে। অস্থির পরিস্থিতি বন্ধের উপায় হলো, একটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক শক্তি প্রতিষ্ঠিত করা। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সেটি যত দ্রুত বাস্তবায়ন হবে, ততই জাতির জন্য মঙ্গল।
বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ বলেন, নির্বাচন দিলেই সব সমস্যার সমাধান হবে না। কিন্তু নির্বাচনই জনগণকে ক্ষমতায়িত করার একমাত্র পথ। নির্বাচনই বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সংস্কার। আর বাকি সব সংস্কার, সেটা সময়ের ব্যাপার। নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘ডিসেম্বরে নির্বাচনের কথা আমরা বলি নাই, আপনি বলেছেন। আমরা বলেছি, আপনার সেই ওয়াদা আপনি রাখেন। আমাদের মুখ থেকে ডিসেম্বরের কথা আসে নাই।’
পার্থ বলেন, ‘সরকারের ক্ষমতার উৎস জনগণ। যেহেতু সংসদ নাই, আপনার ক্ষমতার উৎস আমরা রাজনীতিবিদেরা, সুশীল সমাজ, ব্যবসায়ীরা। আজকে আপনি যে সংস্কারের কথা বলছেন, সাধারণ মানুষের কি সংস্কারের একটা প্রস্তাব নিয়ে আসছে? আজকে বাংলাদেশে দুই লাখ মানুষ চাকরি হারিয়েছে, তার সংস্কার নিয়ে তো কোনো কথা বলে নাই। আজকে ব্যবসায়ীরা হাহাকার, এনবিআর দিয়ে এবং বিভিন্ন সংস্কার দিয়ে তাদের শেষ করে ফেলাচ্ছে, গার্মেন্টস বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, তাদের কথা বলার কোনো জায়গা নাই।’
পার্থ আরও বলেন, ‘আজকে কেন আর্মির এভাবে কথা বলতে হয়। আর্মির সঙ্গে দূরত্ব কে সৃষ্টি করেছে? রাজনৈতিক দলের সঙ্গে দূরত্ব কে সৃষ্টি করেছে? আজকে করিডরের কথা শুনে কনফিউশন কেন, আমরা তো কনফিউশন করি নাই। কনফিউশন আপনি (প্রধান উপদেষ্টা) নিয়ে আসছেন। ১৭ বছর বাংলাদেশের মানুষ ভোট দেয় নাই। আপনি মানুষের ক্ষমতাটা মানুষের হাতে দিয়ে দেন, মানুষ আপনাকে সব সময় স্মরণ রাখবে। আমরাও আপনাকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ রাখব। আমি আগেও বলেছি, পলিটিকস আর ইকোনমিকস এক না। পলিটিকসে দুই আর দুই ২২ হয়, ইকোনমিকসে দুই আর দুই ৪ হয়।’
সভাপতির বক্তব্যে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, ‘বিচার ও সংস্কারকে নির্বাচনের মুখোমুখি করে নির্বাচন পেছানোর কোনো সুযোগ নেই। কিছু দল নির্বাচন পেছাতে চাচ্ছে শুধু তাদের দলকে সুসংগঠিত করতে এবং দলীয় লোকজনকে সরকারের বিভিন্ন জায়গায় বসাতে। কোনো ব্যক্তি কিংবা দলের স্বার্থের জন্য আমরা দেশকে একটা সংকটের দিকে যেতে দিতে পারি না।’
গণঅধিকার পরিষদের সহসভাপতি ফারুক হাসানের সঞ্চালনায় সভায় আরও বক্তব্য দেন বিপ্লবী ওয়ার্কাস পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম, ভাসানী অনুসারী পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ, এলডিপির মহাসচিব ড. রেদওয়ান আহমেদ, জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সম্পাদক ফওজুল হাকিম, জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী স্বপন, গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মাওলানা ড. গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, খেলাফত মজলিসের অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর হোসেন, গণসংহতি আন্দোলনের আবুল হাসান রুবেল, জাগপার ইকবাল হাসান, এনডিএমের মহাসচিব মমিনুল আমিন প্রমুখ।

কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৪ ঘণ্টা আগে
লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
৫ ঘণ্টা আগে
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কাতারের আমিরের দেওয়া এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে যান্ত্রিক ত্রুটিই শুধু নয়, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার লন্ডনে যাওয়ায় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে তাঁর শারীরিক অবস্থাও।
আজ শুক্রবার সকালে গণমাধ্যমে এমনটি জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেছেন, ‘গতকাল (বৃহস্পতিবার) থেকে ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা ভালো না। এয়ারক্র্যাফটের সমস্যা আছে, একই সঙ্গে শারীরিক অবস্থাও ভালো না। এই অবস্থায় যাত্রার তারিখ বদল করা হয়েছে। এখন মেডিকেল বোর্ড বললে, ফ্লাই করার মতো থাকলে রোববার তাঁকে লন্ডনে নেওয়া হবে।’
এর আগে বিএনপির মিডিয়া সেল থেকে জানানো হয়, কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না। এর ফলে খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার বিষয়টি পিছিয়ে রোববার ৭ ডিসেম্বর হতে পারে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শুক্রবার আসছে না। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে এটি শনিবার পৌঁছাতে পারে। ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা যদি যাত্রার জন্য উপযুক্ত থাকে এবং মেডিকেল বোর্ড সিদ্ধান্ত দিলে, ইনশা আল্লাহ ৭ তারিখ (রোববার) তিনি লন্ডনের উদ্দেশে রওনা দেবেন।’
এদিকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান ইতিমধ্যে লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন। বিমানবন্দরে নেমে সরাসরি তিনি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে গেছেন।
বিএনপির শীর্ষস্থানীয় এক নেতা আজকের পত্রিকাকে জানান, জোবাইদা রহমান এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকেই খালেদা জিয়ার সঙ্গে লন্ডন ফিরবেন।
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মধ্যে ডা. জাহিদ হোসেন, ডা. এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), ডা. ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, ডা. সাহাবুদ্দিন তালুকদার, ডা. নুরুদ্দিন আহমেদ, ডা. মো. জাফর ইকবাল, ডা. মোহাম্মদ আল মামুন থাকবেন।
চিকিৎসক দলের বাইরে খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, তারেক রহমানের সহকারী মো. আব্দুল হাই মল্লিক, খালেদা জিয়ার সহকারী একান্ত সচিব মো. মাসুদুর রহমান এবং গৃহকর্মী ফাতেমা বেগম ও রুপা শিকদার ছাড়াও এসএসএফের দুজন সদস্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে যাবেন।
দীর্ঘদিন ধরে হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস, কিডনির জটিলতাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়।
তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণ ধরা পড়ায় তখনই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে নেওয়া হয় করোনারি কেয়ার ইউনিটে। সেদিন থেকে হাসপাতালেই রয়েছেন তিনি।
অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে এভারকেয়ার হাসপাতালের ১২ সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসার তদারক করছে। চীন ও যুক্তরাজ্য থেকেও কয়েকজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক গত কয়েক দিনে বাংলাদেশে এসে মেডিকেল বোর্ডের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। এই মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তেই খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন নেওয়া হচ্ছে।

কাতারের আমিরের দেওয়া এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে যান্ত্রিক ত্রুটিই শুধু নয়, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার লন্ডনে যাওয়ায় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে তাঁর শারীরিক অবস্থাও।
আজ শুক্রবার সকালে গণমাধ্যমে এমনটি জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেছেন, ‘গতকাল (বৃহস্পতিবার) থেকে ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা ভালো না। এয়ারক্র্যাফটের সমস্যা আছে, একই সঙ্গে শারীরিক অবস্থাও ভালো না। এই অবস্থায় যাত্রার তারিখ বদল করা হয়েছে। এখন মেডিকেল বোর্ড বললে, ফ্লাই করার মতো থাকলে রোববার তাঁকে লন্ডনে নেওয়া হবে।’
এর আগে বিএনপির মিডিয়া সেল থেকে জানানো হয়, কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না। এর ফলে খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার বিষয়টি পিছিয়ে রোববার ৭ ডিসেম্বর হতে পারে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শুক্রবার আসছে না। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে এটি শনিবার পৌঁছাতে পারে। ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা যদি যাত্রার জন্য উপযুক্ত থাকে এবং মেডিকেল বোর্ড সিদ্ধান্ত দিলে, ইনশা আল্লাহ ৭ তারিখ (রোববার) তিনি লন্ডনের উদ্দেশে রওনা দেবেন।’
এদিকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান ইতিমধ্যে লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন। বিমানবন্দরে নেমে সরাসরি তিনি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে গেছেন।
বিএনপির শীর্ষস্থানীয় এক নেতা আজকের পত্রিকাকে জানান, জোবাইদা রহমান এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকেই খালেদা জিয়ার সঙ্গে লন্ডন ফিরবেন।
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মধ্যে ডা. জাহিদ হোসেন, ডা. এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), ডা. ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, ডা. সাহাবুদ্দিন তালুকদার, ডা. নুরুদ্দিন আহমেদ, ডা. মো. জাফর ইকবাল, ডা. মোহাম্মদ আল মামুন থাকবেন।
চিকিৎসক দলের বাইরে খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, তারেক রহমানের সহকারী মো. আব্দুল হাই মল্লিক, খালেদা জিয়ার সহকারী একান্ত সচিব মো. মাসুদুর রহমান এবং গৃহকর্মী ফাতেমা বেগম ও রুপা শিকদার ছাড়াও এসএসএফের দুজন সদস্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে যাবেন।
দীর্ঘদিন ধরে হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস, কিডনির জটিলতাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়।
তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণ ধরা পড়ায় তখনই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে নেওয়া হয় করোনারি কেয়ার ইউনিটে। সেদিন থেকে হাসপাতালেই রয়েছেন তিনি।
অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে এভারকেয়ার হাসপাতালের ১২ সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসার তদারক করছে। চীন ও যুক্তরাজ্য থেকেও কয়েকজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক গত কয়েক দিনে বাংলাদেশে এসে মেডিকেল বোর্ডের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। এই মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তেই খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন নেওয়া হচ্ছে।

ড. ইউনূস কোনো জবাবদিহি করেন না বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেন, ‘মুহাম্মদ ইউনূস কোনো জবাবদিহি করেন না। সামনাসামনি প্রশ্ন করলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে তিনি প্রশ্নের জবাব না দিয়ে মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে বিদায় করে দেন অথবা কোনো কথাই বলেন না।’
০৩ জুন ২০২৫
লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
৫ ঘণ্টা আগে
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
আজ শুক্রবার বেলা ১১টা ৫২ মিনিটে এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছান তিনি।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার লন্ডনের স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টার দিকে বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা দেন জুবাইদা রহমান। বেলা পৌনে ১১টার কিছুক্ষণ আগে তাঁকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের বিজি-৩০২ ফ্লাইটটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
জুবাইদা রহমান বেলা ১১টা ২৪ মিনিটে বিমানবন্দরের ভিআইপি গেট দিয়ে বের হয়ে হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা হন।

লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
আজ শুক্রবার বেলা ১১টা ৫২ মিনিটে এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছান তিনি।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার লন্ডনের স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টার দিকে বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা দেন জুবাইদা রহমান। বেলা পৌনে ১১টার কিছুক্ষণ আগে তাঁকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের বিজি-৩০২ ফ্লাইটটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
জুবাইদা রহমান বেলা ১১টা ২৪ মিনিটে বিমানবন্দরের ভিআইপি গেট দিয়ে বের হয়ে হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা হন।

ড. ইউনূস কোনো জবাবদিহি করেন না বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেন, ‘মুহাম্মদ ইউনূস কোনো জবাবদিহি করেন না। সামনাসামনি প্রশ্ন করলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে তিনি প্রশ্নের জবাব না দিয়ে মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে বিদায় করে দেন অথবা কোনো কথাই বলেন না।’
০৩ জুন ২০২৫
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
৫ ঘণ্টা আগে
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
গতকাল বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে।
এর আগে দীর্ঘ ১৭ বছর পর গত ৬ মে দেশে এসেছিলেন জোবাইদা রহমান। এক মাস পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ব্যস্ত সময় কাটিয়ে ৫ জুন আবারো লন্ডন ফিরে যান তিনি।
এদিকে খালেদা জিয়াকে নেওয়ার জন্য কাতারের আমিরের যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল রাতে ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি আসতে বিলম্ব হচ্ছে।
কাতারের আমিরের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল রাতে ঢাকায় পৌঁছাবে—গতকাল বিকেলে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই কথা বলেছিলেন। তবে সন্ধ্যার পর দলটির মিডিয়া উইং জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কিছু টেকনিক্যাল (কারিগরি) সমস্যা দেখা দিয়েছে। এ কারণে এর যাত্রা বিলম্বিত হবে। সর্বশেষ বিএনপির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আসতে দেরি হওয়ায় আগামী রোববার খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেওয়া হতে পারে।
খালেদা জিয়ার ১৪ জন সফরসঙ্গী
পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক জাহিদ হোসেন, এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), চিকিৎসক ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, চিকিৎসক সাহাবুদ্দিন তালুকদার, চিকিৎসক নুরুদ্দিন আহমেদ, চিকিৎসক মোহাম্মদ জাফর ইকবাল, চিকিৎসক মোহাম্মদ আল মামুন, হাসান শাহরিয়ার ইকবাল (এসএসএফ), সৈয়দ সামিন মাহফুজ (এসএসএফ), আব্দুল হাই মল্লিক (ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সহকারী), মাসুদের রহমান (অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রাইভেট সেক্রেটারি), ফাতেমা বেগম (গৃহকর্মী) ও রুপা শিকদার (গৃহকর্মী)।
জোবাইদা রহমানেরও এই তালিকায় সংযুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরে খালেদা জিয়া আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুসের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন। গত ২৩ নভেম্বর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। সেখানেই ১২ দিন ধরে তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এর আগে চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যান খালেদা জিয়া। চিকিৎসার জন্য ১১৭ দিন লন্ডনে অবস্থান শেষে গত ৬ মে দেশে ফেরেন তিনি।

ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
গতকাল বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে।
এর আগে দীর্ঘ ১৭ বছর পর গত ৬ মে দেশে এসেছিলেন জোবাইদা রহমান। এক মাস পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ব্যস্ত সময় কাটিয়ে ৫ জুন আবারো লন্ডন ফিরে যান তিনি।
এদিকে খালেদা জিয়াকে নেওয়ার জন্য কাতারের আমিরের যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল রাতে ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি আসতে বিলম্ব হচ্ছে।
কাতারের আমিরের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল রাতে ঢাকায় পৌঁছাবে—গতকাল বিকেলে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই কথা বলেছিলেন। তবে সন্ধ্যার পর দলটির মিডিয়া উইং জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কিছু টেকনিক্যাল (কারিগরি) সমস্যা দেখা দিয়েছে। এ কারণে এর যাত্রা বিলম্বিত হবে। সর্বশেষ বিএনপির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আসতে দেরি হওয়ায় আগামী রোববার খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেওয়া হতে পারে।
খালেদা জিয়ার ১৪ জন সফরসঙ্গী
পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক জাহিদ হোসেন, এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), চিকিৎসক ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, চিকিৎসক সাহাবুদ্দিন তালুকদার, চিকিৎসক নুরুদ্দিন আহমেদ, চিকিৎসক মোহাম্মদ জাফর ইকবাল, চিকিৎসক মোহাম্মদ আল মামুন, হাসান শাহরিয়ার ইকবাল (এসএসএফ), সৈয়দ সামিন মাহফুজ (এসএসএফ), আব্দুল হাই মল্লিক (ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সহকারী), মাসুদের রহমান (অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রাইভেট সেক্রেটারি), ফাতেমা বেগম (গৃহকর্মী) ও রুপা শিকদার (গৃহকর্মী)।
জোবাইদা রহমানেরও এই তালিকায় সংযুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরে খালেদা জিয়া আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুসের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন। গত ২৩ নভেম্বর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। সেখানেই ১২ দিন ধরে তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এর আগে চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যান খালেদা জিয়া। চিকিৎসার জন্য ১১৭ দিন লন্ডনে অবস্থান শেষে গত ৬ মে দেশে ফেরেন তিনি।

ড. ইউনূস কোনো জবাবদিহি করেন না বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেন, ‘মুহাম্মদ ইউনূস কোনো জবাবদিহি করেন না। সামনাসামনি প্রশ্ন করলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে তিনি প্রশ্নের জবাব না দিয়ে মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে বিদায় করে দেন অথবা কোনো কথাই বলেন না।’
০৩ জুন ২০২৫
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৪ ঘণ্টা আগে
লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না। এর ফলে খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার বিষয়টি পিছিয়ে রোববার ৭ ডিসেম্বর হতে পারে।
আজ সকালে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বরাত দিয়ে দলের মিডিয়া সেলের এক ফেসবুক পোস্টে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পোস্টে বলা হয়, কাতারের আমিরের পাঠানো বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স এখনো না পৌঁছানোয় বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেওয়ার প্রক্রিয়া কিছুটা পিছিয়ে যাচ্ছে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শুক্রবার আসছে না। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে এটি শনিবার পৌঁছাতে পারে।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা যদি যাত্রার জন্য উপযুক্ত থাকে এবং মেডিকেল বোর্ড সিদ্ধান্ত দিলে, ইনশা আল্লাহ ৭ তারিখ (রোববার) তিনি লন্ডনের উদ্দেশে রওনা দেবেন।’

কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না। এর ফলে খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার বিষয়টি পিছিয়ে রোববার ৭ ডিসেম্বর হতে পারে।
আজ সকালে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বরাত দিয়ে দলের মিডিয়া সেলের এক ফেসবুক পোস্টে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পোস্টে বলা হয়, কাতারের আমিরের পাঠানো বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স এখনো না পৌঁছানোয় বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেওয়ার প্রক্রিয়া কিছুটা পিছিয়ে যাচ্ছে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শুক্রবার আসছে না। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে এটি শনিবার পৌঁছাতে পারে।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা যদি যাত্রার জন্য উপযুক্ত থাকে এবং মেডিকেল বোর্ড সিদ্ধান্ত দিলে, ইনশা আল্লাহ ৭ তারিখ (রোববার) তিনি লন্ডনের উদ্দেশে রওনা দেবেন।’

ড. ইউনূস কোনো জবাবদিহি করেন না বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেন, ‘মুহাম্মদ ইউনূস কোনো জবাবদিহি করেন না। সামনাসামনি প্রশ্ন করলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে তিনি প্রশ্নের জবাব না দিয়ে মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে বিদায় করে দেন অথবা কোনো কথাই বলেন না।’
০৩ জুন ২০২৫
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৪ ঘণ্টা আগে
লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
৫ ঘণ্টা আগে