খুলনা প্রতিনিধি

বাংলাদেশের বন্দর পরিচালনার ভার বিদেশিদের হস্তান্তর এবং রাখাইনের জন্য মানবিক করিডর দেওয়ার এখতিয়ার থাকার যে দাবি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে করা হচ্ছে, তার তীব্র প্রতিবাদ ও সমালোচনা করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। একই সঙ্গে ইউনূসের নিয়োজিত জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা বিদেশি নাগরিক খলিলুর রহমানকে অপসারণের দাবি জানান তিনি।
আজ শনিবার বিকেলে খুলনার সার্কিট হাউস ময়দানে খুলনা ও বরিশাল বিভাগীয় ‘তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশে’ প্রধান অতিথির তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল—যৌথভাবে এ সমাবেশের আয়োজন করে। খুলনা, বরিশাল বিভাগের বিভিন্ন জেলা-উপজেলা ছাড়াও গোপালগঞ্জ জেলা ছাত্র-যুব ও স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিনিধিরা সমাবেশে যোগ দেন।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘এই দেশের বন্দর, করিডর—সবকিছু নাকি ইউনূস সরকারের অধিকারের মধ্যে পড়ে। বিদেশে আপনি কী কণ্ঠে আরজি করে এসেছেন, জানি না। আপনি অবলীলাক্রমে বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দর, নদীবন্দর, করিডর—সব বিদেশিদের হাতে হস্তান্তর করবেন। কী চুক্তি করে এসেছেন? কী এখতিয়ার আছে আপনার? কী ম্যান্ডেট নিয়ে এসেছেন! আপনার একমাত্র ম্যান্ডেট—বাংলাদেশে একটি সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠান করা। সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অবাধ নির্বাচন করা।’
ড. ইউনূসকে ইঙ্গিত করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আপনার সরকারে একজন বিদেশি নাগরিককে আপনি জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা করেছেন। আপনার কি সেই আক্কেল-জ্ঞান নাই। একজন বিদেশি নাগরিকের কাছে এই দেশের সেনাবাহিনী নিরাপত্তাসংক্রান্ত রিপোর্ট প্রদান করবে—কীভাবে ভাবলেন? আপনি রোহিঙ্গা করিডরের নামে, মানবিক করিডরের নামে বাংলাদেশকে যুদ্ধক্ষেত্রে পরিণত করতে চান। বাংলাদেশের মানুষের সাথে আপনি কথা বলেননি। এ দেশের রাজনৈতিক দলসমূহের সাথে কোনো আলাপ-আলোচনা করেননি। অত্যন্ত অ্যারোগেন্টলি আপনার সেই উপদেষ্টা বলেছে, তাতে কিছু যায় আসে না।’
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘এই জনসভা থেকে দাবি করছি, সেই উপদেষ্টাকে আপনি বিদায় করুন। সেই জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হয় নিজে পদত্যাগ করবেন, না হয় আপনি তাঁকে বিদায় করবেন। এ দেশের নিরাপত্তা-সংক্রান্ত কোনো জাতীয় দায়িত্ব বিদেশি নাগরিকের কাছে থাকতে পারে না। এই নাগরিক ষড়যন্ত্র করছে যে বাংলাদেশ একটি অস্থির পরিস্থিতি সৃষ্টি করার জন্য। আমরা তা হতে দেব না।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের পরে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে সাংবিধানিকভাবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়েছে। কিন্তু মনে করবেন না, রোজ কেয়ামত পর্যন্ত আপনাদের আমরা এই জায়গায় দেখতে চাইব। আপনার সরকার, এখন মানুষ বলছে এনসিপি মার্কা সরকার। আপনার সরকারে এনসিপির দুজন প্রতিনিধি বিদ্যমান। তাঁরা উপদেষ্টা, তাঁরা আবার এনসিপির সংগঠন করে, অফিশিয়ালি করে না। কিন্তু সবাই সবকিছু জানে। ওপেন-সিক্রেট! যদি আপনি নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে চান— তাহলে সেই এনসিপি মার্কা দুজন উপদেষ্টাকে পদত্যাগ করতে বলুন। যদি পদত্যাগ না করে আপনি বিদায় করুন।’
সালাহউদ্দিন বলেন, ‘ইতিমধ্যে কিছু কিছু উপদেষ্টা আপনার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন করে উচ্চাভিলাষ প্রকাশ করছে। তাদের উদ্দেশ্য, অনির্দিষ্টকাল পর্যন্ত যেন অনির্বাচিত এই সরকার থাকতে পারে। আপনার কী উদ্দেশ্য, অবশ্য আমরা জানি না। যদি কোনো দিন নির্বাচনের দাবিতে এই অন্তর্বর্তী সরকারকে ঘেরাও করতে হয়, তা হবে আমাদের জাতির জন্য দুর্ভাগ্য। আপনি কী চান—এই নির্বাচনের জন্য আপনার সাথে আমাদের দ্বিধাদ্বন্দ্ব সৃষ্টি হোক। এ দেশের জনগণ সংশয় প্রকাশ করুক। এ দেশের জনগণ যমুনামুখী লংমার্চ করুক। হুঁশিয়ার করে দিতে চাই— প্রফেসর ডক্টর ইউনূস সাহেব! আপনি বিশ্ববরেণ্য। বিচার ও সংস্কারের বাহানা দিয়ে দেশের গণতন্ত্রকে কণ্টকাকীর্ণ করবেন না। যাদের কথায়, যাদের পরামর্শে আপনি বিভ্রান্ত হচ্ছেন। সেই ফ্যাসিবাদের দোসরদের আপনার উপদেষ্টা পরিষদ থেকে অপসারণ করুন।’
বিএনপি নেতা বলেন, ‘আমরা আগেই বলেছিলাম, আপনার উপদেষ্টা পরিষদে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের দোসর আছে। আমরা চিহ্নিত করে দিয়েছিলাম। এখন কিছু বিদেশিদের দোসর আছে—আমরা এখন তাদের অপসারণের কথা বলছি। আর যারা এনজিও মার্কা উপদেষ্টা আছে, যারা আপনাকে পরামর্শ দিচ্ছে, বাংলাদেশের জনগণের কথা শোনার প্রয়োজন নাই। তাদের আপনি অপসারণ করুন। না হলে আপনি সসম্মানে বিদায় নিতে পারবেন কি না—আমি অন্তত সংশয়ে।’
ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিবের সভাপতিত্বে সমাবেশে প্রধান বক্তা ছিলেন কেন্দ্রীয় যুবদলের সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না, বিশেষ বক্তা ছিলেন স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি এস এম জিলানী, যুবদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম নয়ন। সমাবেশ সঞ্চালনা করেন কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান ও ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছির।
সমাবেশে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক রকিবুল ইসলাম বকুল, তথ্যবিষয়ক সম্পাদক আজিজুর বারী হেলাল, প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, তারেক রহমানের উপদেষ্টা ড. মাহাদী আমিন, মহানগর বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট শফিকুল আলম মনা, জেলা আহ্বায়ক মো. মনিরুজ্জামান মন্টু এবং নগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শফিকুল আলম তুহিন।

বাংলাদেশের বন্দর পরিচালনার ভার বিদেশিদের হস্তান্তর এবং রাখাইনের জন্য মানবিক করিডর দেওয়ার এখতিয়ার থাকার যে দাবি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে করা হচ্ছে, তার তীব্র প্রতিবাদ ও সমালোচনা করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। একই সঙ্গে ইউনূসের নিয়োজিত জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা বিদেশি নাগরিক খলিলুর রহমানকে অপসারণের দাবি জানান তিনি।
আজ শনিবার বিকেলে খুলনার সার্কিট হাউস ময়দানে খুলনা ও বরিশাল বিভাগীয় ‘তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশে’ প্রধান অতিথির তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল—যৌথভাবে এ সমাবেশের আয়োজন করে। খুলনা, বরিশাল বিভাগের বিভিন্ন জেলা-উপজেলা ছাড়াও গোপালগঞ্জ জেলা ছাত্র-যুব ও স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিনিধিরা সমাবেশে যোগ দেন।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘এই দেশের বন্দর, করিডর—সবকিছু নাকি ইউনূস সরকারের অধিকারের মধ্যে পড়ে। বিদেশে আপনি কী কণ্ঠে আরজি করে এসেছেন, জানি না। আপনি অবলীলাক্রমে বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দর, নদীবন্দর, করিডর—সব বিদেশিদের হাতে হস্তান্তর করবেন। কী চুক্তি করে এসেছেন? কী এখতিয়ার আছে আপনার? কী ম্যান্ডেট নিয়ে এসেছেন! আপনার একমাত্র ম্যান্ডেট—বাংলাদেশে একটি সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠান করা। সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অবাধ নির্বাচন করা।’
ড. ইউনূসকে ইঙ্গিত করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আপনার সরকারে একজন বিদেশি নাগরিককে আপনি জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা করেছেন। আপনার কি সেই আক্কেল-জ্ঞান নাই। একজন বিদেশি নাগরিকের কাছে এই দেশের সেনাবাহিনী নিরাপত্তাসংক্রান্ত রিপোর্ট প্রদান করবে—কীভাবে ভাবলেন? আপনি রোহিঙ্গা করিডরের নামে, মানবিক করিডরের নামে বাংলাদেশকে যুদ্ধক্ষেত্রে পরিণত করতে চান। বাংলাদেশের মানুষের সাথে আপনি কথা বলেননি। এ দেশের রাজনৈতিক দলসমূহের সাথে কোনো আলাপ-আলোচনা করেননি। অত্যন্ত অ্যারোগেন্টলি আপনার সেই উপদেষ্টা বলেছে, তাতে কিছু যায় আসে না।’
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘এই জনসভা থেকে দাবি করছি, সেই উপদেষ্টাকে আপনি বিদায় করুন। সেই জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হয় নিজে পদত্যাগ করবেন, না হয় আপনি তাঁকে বিদায় করবেন। এ দেশের নিরাপত্তা-সংক্রান্ত কোনো জাতীয় দায়িত্ব বিদেশি নাগরিকের কাছে থাকতে পারে না। এই নাগরিক ষড়যন্ত্র করছে যে বাংলাদেশ একটি অস্থির পরিস্থিতি সৃষ্টি করার জন্য। আমরা তা হতে দেব না।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের পরে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে সাংবিধানিকভাবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়েছে। কিন্তু মনে করবেন না, রোজ কেয়ামত পর্যন্ত আপনাদের আমরা এই জায়গায় দেখতে চাইব। আপনার সরকার, এখন মানুষ বলছে এনসিপি মার্কা সরকার। আপনার সরকারে এনসিপির দুজন প্রতিনিধি বিদ্যমান। তাঁরা উপদেষ্টা, তাঁরা আবার এনসিপির সংগঠন করে, অফিশিয়ালি করে না। কিন্তু সবাই সবকিছু জানে। ওপেন-সিক্রেট! যদি আপনি নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে চান— তাহলে সেই এনসিপি মার্কা দুজন উপদেষ্টাকে পদত্যাগ করতে বলুন। যদি পদত্যাগ না করে আপনি বিদায় করুন।’
সালাহউদ্দিন বলেন, ‘ইতিমধ্যে কিছু কিছু উপদেষ্টা আপনার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন করে উচ্চাভিলাষ প্রকাশ করছে। তাদের উদ্দেশ্য, অনির্দিষ্টকাল পর্যন্ত যেন অনির্বাচিত এই সরকার থাকতে পারে। আপনার কী উদ্দেশ্য, অবশ্য আমরা জানি না। যদি কোনো দিন নির্বাচনের দাবিতে এই অন্তর্বর্তী সরকারকে ঘেরাও করতে হয়, তা হবে আমাদের জাতির জন্য দুর্ভাগ্য। আপনি কী চান—এই নির্বাচনের জন্য আপনার সাথে আমাদের দ্বিধাদ্বন্দ্ব সৃষ্টি হোক। এ দেশের জনগণ সংশয় প্রকাশ করুক। এ দেশের জনগণ যমুনামুখী লংমার্চ করুক। হুঁশিয়ার করে দিতে চাই— প্রফেসর ডক্টর ইউনূস সাহেব! আপনি বিশ্ববরেণ্য। বিচার ও সংস্কারের বাহানা দিয়ে দেশের গণতন্ত্রকে কণ্টকাকীর্ণ করবেন না। যাদের কথায়, যাদের পরামর্শে আপনি বিভ্রান্ত হচ্ছেন। সেই ফ্যাসিবাদের দোসরদের আপনার উপদেষ্টা পরিষদ থেকে অপসারণ করুন।’
বিএনপি নেতা বলেন, ‘আমরা আগেই বলেছিলাম, আপনার উপদেষ্টা পরিষদে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের দোসর আছে। আমরা চিহ্নিত করে দিয়েছিলাম। এখন কিছু বিদেশিদের দোসর আছে—আমরা এখন তাদের অপসারণের কথা বলছি। আর যারা এনজিও মার্কা উপদেষ্টা আছে, যারা আপনাকে পরামর্শ দিচ্ছে, বাংলাদেশের জনগণের কথা শোনার প্রয়োজন নাই। তাদের আপনি অপসারণ করুন। না হলে আপনি সসম্মানে বিদায় নিতে পারবেন কি না—আমি অন্তত সংশয়ে।’
ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিবের সভাপতিত্বে সমাবেশে প্রধান বক্তা ছিলেন কেন্দ্রীয় যুবদলের সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না, বিশেষ বক্তা ছিলেন স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি এস এম জিলানী, যুবদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম নয়ন। সমাবেশ সঞ্চালনা করেন কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান ও ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছির।
সমাবেশে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক রকিবুল ইসলাম বকুল, তথ্যবিষয়ক সম্পাদক আজিজুর বারী হেলাল, প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, তারেক রহমানের উপদেষ্টা ড. মাহাদী আমিন, মহানগর বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট শফিকুল আলম মনা, জেলা আহ্বায়ক মো. মনিরুজ্জামান মন্টু এবং নগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শফিকুল আলম তুহিন।

তিনটি রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে আত্মপ্রকাশ করেছে ‘গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট’। আজ রোববার (৭ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে জোটটি আত্মপ্রকাশ করে। সংবাদ সম্মেলনে নতুন এ জোটের ঘোষণা দেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
১০ মিনিট আগে
‘বিএনপি-জামায়াতের মতো দলগুলো অস্ত্রের মহড়ায় কে কার থেকে এগিয়ে যাবে, সেই প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়েছে।’—এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনের এমন বক্তব্যকে ‘অসত্য, মনগড়া ও উদ্দেশ্যমূলক’ উল্লেখ করে প্রতিবাদ জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
৩ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে। এতে প্রমাণ হয়, বিএনপি একটি অ্যাডভান্সড রাজনৈতিক দল। অতীতে যা কিছু ভালো, তা বিএনপির হাত ধরে হয়েছে। ১৫ বছর পর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সুযোগ এসেছে।’
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ও আরও কয়েকটি দল গঠন করছে ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’। আজ রোববার বিকেল ৪টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) সংবাদ সম্মেলনে এই ঐক্য প্রচেষ্টার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসবে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তিনটি রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে আত্মপ্রকাশ করেছে ‘গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট’। আজ রোববার (৭ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে জোটটি আত্মপ্রকাশ করে।
জোটে থাকা দলগুলো হলো—জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন।
সংবাদ সম্মেলনে নতুন এ জোটের ঘোষণা দেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনিই জোটের মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।

নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে আমরা একটা ঐক্যপ্রক্রিয়ার মধ্যে ছিলাম। তিনদল মিলে ঐক্যবদ্ধ হয়েছি, এই প্রক্রিয়া চলমান থাকবে। পরিবর্তনের পক্ষে থাকা অন্যান্য রাজনৈতিক দলকে এই ঐক্যপ্রক্রিয়া যুক্ত হওয়ার আহ্বান জানাই।’
এবি পার্টির চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ‘নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের জন্য ঐক্যবদ্ধ চান সবাই। পুরনো বন্দোবস্তে অতিষ্ঠ তারা। নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তে সবার সহযোগিতা পাই না। আমাদের ভুল-ত্রুটি আছে। তবে আমরা আজ একটা নতুন যাত্রা শুরু করেছি। আমরা ঘোষণা করছি, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে স্পিরিড নিয়ে তিনটি দলের ঐকবদ্ধভাবে চলব।’
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতিহাসনাত কাইয়ূম বলেন, ‘তিন দল নিয়ে এ জেটের যাত্রা শুরু হলেও আগামী তা আরও বর্ধিত হবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।’

তিনটি রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে আত্মপ্রকাশ করেছে ‘গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট’। আজ রোববার (৭ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে জোটটি আত্মপ্রকাশ করে।
জোটে থাকা দলগুলো হলো—জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন।
সংবাদ সম্মেলনে নতুন এ জোটের ঘোষণা দেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনিই জোটের মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।

নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে আমরা একটা ঐক্যপ্রক্রিয়ার মধ্যে ছিলাম। তিনদল মিলে ঐক্যবদ্ধ হয়েছি, এই প্রক্রিয়া চলমান থাকবে। পরিবর্তনের পক্ষে থাকা অন্যান্য রাজনৈতিক দলকে এই ঐক্যপ্রক্রিয়া যুক্ত হওয়ার আহ্বান জানাই।’
এবি পার্টির চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ‘নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের জন্য ঐক্যবদ্ধ চান সবাই। পুরনো বন্দোবস্তে অতিষ্ঠ তারা। নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তে সবার সহযোগিতা পাই না। আমাদের ভুল-ত্রুটি আছে। তবে আমরা আজ একটা নতুন যাত্রা শুরু করেছি। আমরা ঘোষণা করছি, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে স্পিরিড নিয়ে তিনটি দলের ঐকবদ্ধভাবে চলব।’
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতিহাসনাত কাইয়ূম বলেন, ‘তিন দল নিয়ে এ জেটের যাত্রা শুরু হলেও আগামী তা আরও বর্ধিত হবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।’

বাংলাদেশের বন্দর ও করিডর ইস্যুতে অন্তর্বর্তী সরকারের অবস্থানকে ‘অসাংবিধানিক’ ও ‘বিপজ্জনক’ বলে আখ্যা দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। খুলনার এক সমাবেশে তিনি বলেন, রোহিঙ্গা করিডরের নামে বাংলাদেশকে যুদ্ধক্ষেত্রে পরিণত করার চেষ্টা চলছে। পাশাপাশি বিদেশি নাগরিককে জাতীয় নিরাপত্তা...
১৭ মে ২০২৫
‘বিএনপি-জামায়াতের মতো দলগুলো অস্ত্রের মহড়ায় কে কার থেকে এগিয়ে যাবে, সেই প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়েছে।’—এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনের এমন বক্তব্যকে ‘অসত্য, মনগড়া ও উদ্দেশ্যমূলক’ উল্লেখ করে প্রতিবাদ জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
৩ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে। এতে প্রমাণ হয়, বিএনপি একটি অ্যাডভান্সড রাজনৈতিক দল। অতীতে যা কিছু ভালো, তা বিএনপির হাত ধরে হয়েছে। ১৫ বছর পর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সুযোগ এসেছে।’
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ও আরও কয়েকটি দল গঠন করছে ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’। আজ রোববার বিকেল ৪টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) সংবাদ সম্মেলনে এই ঐক্য প্রচেষ্টার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসবে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

‘বিএনপি-জামায়াতের মতো দলগুলো অস্ত্রের মহড়ায় কে কার থেকে এগিয়ে যাবে, সেই প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়েছে।’—এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনের এমন বক্তব্যকে ‘অসত্য, মনগড়া ও উদ্দেশ্যমূলক’ উল্লেখ করে প্রতিবাদ জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
আজ রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এমন প্রতিক্রিয়া জানান দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের।
বিবৃতিতে এহসানুল মাহবুব জুবায়ের বলেন, ৬ ডিসেম্বর ঢাকার বাংলামোটরে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে ‘অস্ত্রের রাজনীতি’ বা ‘অস্ত্রের মহড়া’-সংক্রান্ত যে অভিযোগ জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন করেছেন, তা বাস্তবতার সঙ্গে কোনোভাবেই সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।
জুবায়ের যোগ করেন, ‘জামায়াতে ইসলামী একটি দায়িত্বশীল, শান্তিপ্রিয় ও সুশৃঙ্খল রাজনৈতিক দল; যা দেশে আইনের শাসন, শান্তি, শৃঙ্খলা ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠায় সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ। আমাদের ইতিহাস, আদর্শ ও রাজনৈতিক আচরণ কোথাও এমন অভিযোগকে সমর্থন করে না। তাঁর (আখতার হোসেন) এই বক্তব্য সম্পূর্ণ অসত্য, ভিত্তিহীন, মনগড়া ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।’
জামায়াতের এই নেতা আরও বলেন, গণ-অভ্যুত্থানের পর দেশের সামগ্রিক রাজনৈতিক পরিবেশকে শান্ত ও স্থিতিশীল রাখতে জামায়াত অত্যন্ত সংযম ও ধৈর্যের পরিচয় দিয়ে আসছে। দেশের জনগণ জানে, জামায়াত কখনোই সহিংসতা বা অবৈধ কর্মকাণ্ডের রাজনীতিতে বিশ্বাসী নয়। অতএব, তাঁর মতো একজন দায়িত্বশীল রাজনৈতিক নেতার মুখে এমন বিভ্রান্তিকর বক্তব্য অত্যন্ত দুঃখজনক, অযৌক্তিক ও সস্তা রাজনীতির বহিঃপ্রকাশ।
‘আখতার হোসেন তাঁর ভিত্তিহীন বক্তব্য প্রত্যাহার করবেন এবং দায়িত্বশীলতার পরিচয় দেবেন’—এমন প্রত্যাশা জানিয়ে জুবায়ের বলেন, রাজনৈতিক বিভাজনকামী, উত্তেজনামূলক ও অসত্য প্রচারণা জাতির জন্য কোনো উপকার বয়ে আনে না। অসত্য বক্তব্য দিয়ে দেশবাসীকে বিভ্রান্ত করা যাবে না।
এ ছাড়াও গণমাধ্যম, রাজনৈতিক মহল ও দেশবাসীকে এ ধরনের মিথ্যাচার ও অপপ্রচারে বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান জানান এই জামায়াত নেতা।

‘বিএনপি-জামায়াতের মতো দলগুলো অস্ত্রের মহড়ায় কে কার থেকে এগিয়ে যাবে, সেই প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়েছে।’—এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনের এমন বক্তব্যকে ‘অসত্য, মনগড়া ও উদ্দেশ্যমূলক’ উল্লেখ করে প্রতিবাদ জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
আজ রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এমন প্রতিক্রিয়া জানান দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের।
বিবৃতিতে এহসানুল মাহবুব জুবায়ের বলেন, ৬ ডিসেম্বর ঢাকার বাংলামোটরে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে ‘অস্ত্রের রাজনীতি’ বা ‘অস্ত্রের মহড়া’-সংক্রান্ত যে অভিযোগ জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন করেছেন, তা বাস্তবতার সঙ্গে কোনোভাবেই সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।
জুবায়ের যোগ করেন, ‘জামায়াতে ইসলামী একটি দায়িত্বশীল, শান্তিপ্রিয় ও সুশৃঙ্খল রাজনৈতিক দল; যা দেশে আইনের শাসন, শান্তি, শৃঙ্খলা ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠায় সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ। আমাদের ইতিহাস, আদর্শ ও রাজনৈতিক আচরণ কোথাও এমন অভিযোগকে সমর্থন করে না। তাঁর (আখতার হোসেন) এই বক্তব্য সম্পূর্ণ অসত্য, ভিত্তিহীন, মনগড়া ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।’
জামায়াতের এই নেতা আরও বলেন, গণ-অভ্যুত্থানের পর দেশের সামগ্রিক রাজনৈতিক পরিবেশকে শান্ত ও স্থিতিশীল রাখতে জামায়াত অত্যন্ত সংযম ও ধৈর্যের পরিচয় দিয়ে আসছে। দেশের জনগণ জানে, জামায়াত কখনোই সহিংসতা বা অবৈধ কর্মকাণ্ডের রাজনীতিতে বিশ্বাসী নয়। অতএব, তাঁর মতো একজন দায়িত্বশীল রাজনৈতিক নেতার মুখে এমন বিভ্রান্তিকর বক্তব্য অত্যন্ত দুঃখজনক, অযৌক্তিক ও সস্তা রাজনীতির বহিঃপ্রকাশ।
‘আখতার হোসেন তাঁর ভিত্তিহীন বক্তব্য প্রত্যাহার করবেন এবং দায়িত্বশীলতার পরিচয় দেবেন’—এমন প্রত্যাশা জানিয়ে জুবায়ের বলেন, রাজনৈতিক বিভাজনকামী, উত্তেজনামূলক ও অসত্য প্রচারণা জাতির জন্য কোনো উপকার বয়ে আনে না। অসত্য বক্তব্য দিয়ে দেশবাসীকে বিভ্রান্ত করা যাবে না।
এ ছাড়াও গণমাধ্যম, রাজনৈতিক মহল ও দেশবাসীকে এ ধরনের মিথ্যাচার ও অপপ্রচারে বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান জানান এই জামায়াত নেতা।

বাংলাদেশের বন্দর ও করিডর ইস্যুতে অন্তর্বর্তী সরকারের অবস্থানকে ‘অসাংবিধানিক’ ও ‘বিপজ্জনক’ বলে আখ্যা দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। খুলনার এক সমাবেশে তিনি বলেন, রোহিঙ্গা করিডরের নামে বাংলাদেশকে যুদ্ধক্ষেত্রে পরিণত করার চেষ্টা চলছে। পাশাপাশি বিদেশি নাগরিককে জাতীয় নিরাপত্তা...
১৭ মে ২০২৫
তিনটি রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে আত্মপ্রকাশ করেছে ‘গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট’। আজ রোববার (৭ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে জোটটি আত্মপ্রকাশ করে। সংবাদ সম্মেলনে নতুন এ জোটের ঘোষণা দেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
১০ মিনিট আগে
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে। এতে প্রমাণ হয়, বিএনপি একটি অ্যাডভান্সড রাজনৈতিক দল। অতীতে যা কিছু ভালো, তা বিএনপির হাত ধরে হয়েছে। ১৫ বছর পর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সুযোগ এসেছে।’
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ও আরও কয়েকটি দল গঠন করছে ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’। আজ রোববার বিকেল ৪টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) সংবাদ সম্মেলনে এই ঐক্য প্রচেষ্টার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসবে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘একটি মহল ধর্মের নামে দেশকে বিভাজিত করতে চায়। তারা বিএনপিকে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করতে চায়। আমরা ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন চাই না। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের মতো দল-মতনির্বিশেষে সবাইকে নিয়ে দেশ গড়তে চাই।’
রাজধানীর খামারবাড়িতে বাংলাদেশ কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন (কেআইবি) মিলনায়তনে আজ রোববার বিএনপি আয়োজিত ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘মানুষ পরিবর্তন চায়। নতুন বাংলাদেশ দেখতে চায়। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার ১৫ বছরে বাংলাদেশের সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে গেছে। এসব নতুন করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে জাতির সামনে কিছু পরিকল্পনা নিয়ে এসেছে বিএনপি। তবে তা বাস্তবায়নের গুরুদায়িত্ব ছাত্রদলের ওপর।’
তরুণদের মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নানা পরিকল্পনা নিয়েছেন বলে জানান মির্জা ফখরুল।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে। এতে প্রমাণ হয়, বিএনপি একটি অ্যাডভান্সড রাজনৈতিক দল। অতীতে যা কিছু ভালো, তা বিএনপির হাত ধরে হয়েছে। ১৫ বছর পর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সুযোগ এসেছে। তাই আমাদের এই সুযোগ কাজে লাগাতে হবে। নিজেদের তথ্যপ্রযুক্তিগত দক্ষতা অর্জন করতে হবে।’
এ সময় ছাত্রদলকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিজেদের অবস্থান গড়ে তোলার আহ্বান জানান বিএনপির এই নেতা।
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে দুই সপ্তাহের বেশি সময় ধরে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশের অভিভাবক বেগম খালেদা জিয়া হাসপাতালে। তিনি কখনো অন্যায়ের কাছে মাথা নত করেননি। তারেক রহমান সার্বক্ষণিক তাঁর খোঁজ রাখছেন। দেশি-বিদেশি চিকিৎসকেরা তাঁর চিকিৎসা করছেন। দল-মতনির্বিশেষে সবাই তাঁর জন্য দোয়া করবেন। আশা করি, দেশবাসীর দোয়ায় মহান আল্লাহ নিশ্চয়ই তাঁকে সুস্থ করে তুলবেন।’

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘একটি মহল ধর্মের নামে দেশকে বিভাজিত করতে চায়। তারা বিএনপিকে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করতে চায়। আমরা ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন চাই না। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের মতো দল-মতনির্বিশেষে সবাইকে নিয়ে দেশ গড়তে চাই।’
রাজধানীর খামারবাড়িতে বাংলাদেশ কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন (কেআইবি) মিলনায়তনে আজ রোববার বিএনপি আয়োজিত ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘মানুষ পরিবর্তন চায়। নতুন বাংলাদেশ দেখতে চায়। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার ১৫ বছরে বাংলাদেশের সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে গেছে। এসব নতুন করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে জাতির সামনে কিছু পরিকল্পনা নিয়ে এসেছে বিএনপি। তবে তা বাস্তবায়নের গুরুদায়িত্ব ছাত্রদলের ওপর।’
তরুণদের মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নানা পরিকল্পনা নিয়েছেন বলে জানান মির্জা ফখরুল।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে। এতে প্রমাণ হয়, বিএনপি একটি অ্যাডভান্সড রাজনৈতিক দল। অতীতে যা কিছু ভালো, তা বিএনপির হাত ধরে হয়েছে। ১৫ বছর পর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সুযোগ এসেছে। তাই আমাদের এই সুযোগ কাজে লাগাতে হবে। নিজেদের তথ্যপ্রযুক্তিগত দক্ষতা অর্জন করতে হবে।’
এ সময় ছাত্রদলকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিজেদের অবস্থান গড়ে তোলার আহ্বান জানান বিএনপির এই নেতা।
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে দুই সপ্তাহের বেশি সময় ধরে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশের অভিভাবক বেগম খালেদা জিয়া হাসপাতালে। তিনি কখনো অন্যায়ের কাছে মাথা নত করেননি। তারেক রহমান সার্বক্ষণিক তাঁর খোঁজ রাখছেন। দেশি-বিদেশি চিকিৎসকেরা তাঁর চিকিৎসা করছেন। দল-মতনির্বিশেষে সবাই তাঁর জন্য দোয়া করবেন। আশা করি, দেশবাসীর দোয়ায় মহান আল্লাহ নিশ্চয়ই তাঁকে সুস্থ করে তুলবেন।’

বাংলাদেশের বন্দর ও করিডর ইস্যুতে অন্তর্বর্তী সরকারের অবস্থানকে ‘অসাংবিধানিক’ ও ‘বিপজ্জনক’ বলে আখ্যা দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। খুলনার এক সমাবেশে তিনি বলেন, রোহিঙ্গা করিডরের নামে বাংলাদেশকে যুদ্ধক্ষেত্রে পরিণত করার চেষ্টা চলছে। পাশাপাশি বিদেশি নাগরিককে জাতীয় নিরাপত্তা...
১৭ মে ২০২৫
তিনটি রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে আত্মপ্রকাশ করেছে ‘গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট’। আজ রোববার (৭ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে জোটটি আত্মপ্রকাশ করে। সংবাদ সম্মেলনে নতুন এ জোটের ঘোষণা দেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
১০ মিনিট আগে
‘বিএনপি-জামায়াতের মতো দলগুলো অস্ত্রের মহড়ায় কে কার থেকে এগিয়ে যাবে, সেই প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়েছে।’—এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনের এমন বক্তব্যকে ‘অসত্য, মনগড়া ও উদ্দেশ্যমূলক’ উল্লেখ করে প্রতিবাদ জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ও আরও কয়েকটি দল গঠন করছে ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’। আজ রোববার বিকেল ৪টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) সংবাদ সম্মেলনে এই ঐক্য প্রচেষ্টার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসবে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ও আরও কয়েকটি দল গঠন করছে ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’। আজ রোববার বিকেল ৪টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) সংবাদ সম্মেলনে এই ঐক্য প্রচেষ্টার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসবে।
আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান ভূঁইয়া মঞ্জু এক বার্তায় আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানান। তিনি জানান, জুলাই অভ্যুত্থানের অঙ্গীকার রক্ষা ও নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বিনির্মাণে আগ্রহীদের ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’ ঘোষণা হবে আজ রোববার বিকেল ৪টায়।
মঞ্জু জানান, রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে (ডিআরইউ) এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এই জোট বা ঐক্য প্রচেষ্টার ঘোষণা আসবে। এতে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ও আমার বাংলাদেশ পার্টিসহ (এবি পার্টি) কয়েকটি দলের নেতারা উপস্থিত থাকবেন।
এদিকে জাতীয় নাগরিক পার্টিও এক বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। দলটি বলেছে, জুলাই অভ্যুত্থানের অঙ্গীকার রক্ষা ও নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বিনির্মাণে আগ্রহীদের ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’ ঘোষণা প্রসঙ্গে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে আজ।
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দিদারুল ভূঁইয়াও আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘আপাতত তিনটা দলের সমন্বয়ে রাজনৈতিক ও নির্বাচনী জোট হচ্ছে।’

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ও আরও কয়েকটি দল গঠন করছে ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’। আজ রোববার বিকেল ৪টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) সংবাদ সম্মেলনে এই ঐক্য প্রচেষ্টার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসবে।
আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান ভূঁইয়া মঞ্জু এক বার্তায় আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানান। তিনি জানান, জুলাই অভ্যুত্থানের অঙ্গীকার রক্ষা ও নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বিনির্মাণে আগ্রহীদের ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’ ঘোষণা হবে আজ রোববার বিকেল ৪টায়।
মঞ্জু জানান, রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে (ডিআরইউ) এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এই জোট বা ঐক্য প্রচেষ্টার ঘোষণা আসবে। এতে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ও আমার বাংলাদেশ পার্টিসহ (এবি পার্টি) কয়েকটি দলের নেতারা উপস্থিত থাকবেন।
এদিকে জাতীয় নাগরিক পার্টিও এক বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। দলটি বলেছে, জুলাই অভ্যুত্থানের অঙ্গীকার রক্ষা ও নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বিনির্মাণে আগ্রহীদের ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’ ঘোষণা প্রসঙ্গে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে আজ।
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দিদারুল ভূঁইয়াও আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘আপাতত তিনটা দলের সমন্বয়ে রাজনৈতিক ও নির্বাচনী জোট হচ্ছে।’

বাংলাদেশের বন্দর ও করিডর ইস্যুতে অন্তর্বর্তী সরকারের অবস্থানকে ‘অসাংবিধানিক’ ও ‘বিপজ্জনক’ বলে আখ্যা দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। খুলনার এক সমাবেশে তিনি বলেন, রোহিঙ্গা করিডরের নামে বাংলাদেশকে যুদ্ধক্ষেত্রে পরিণত করার চেষ্টা চলছে। পাশাপাশি বিদেশি নাগরিককে জাতীয় নিরাপত্তা...
১৭ মে ২০২৫
তিনটি রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে আত্মপ্রকাশ করেছে ‘গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট’। আজ রোববার (৭ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে জোটটি আত্মপ্রকাশ করে। সংবাদ সম্মেলনে নতুন এ জোটের ঘোষণা দেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
১০ মিনিট আগে
‘বিএনপি-জামায়াতের মতো দলগুলো অস্ত্রের মহড়ায় কে কার থেকে এগিয়ে যাবে, সেই প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়েছে।’—এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনের এমন বক্তব্যকে ‘অসত্য, মনগড়া ও উদ্দেশ্যমূলক’ উল্লেখ করে প্রতিবাদ জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
৩ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে। এতে প্রমাণ হয়, বিএনপি একটি অ্যাডভান্সড রাজনৈতিক দল। অতীতে যা কিছু ভালো, তা বিএনপির হাত ধরে হয়েছে। ১৫ বছর পর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সুযোগ এসেছে।’
৩ ঘণ্টা আগে