নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘পদ্মা সেতু উদ্বোধন হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র, প্রতিবেশী ভারত, পাকিস্তান অভিনন্দন জানালেও দুঃখজনক সত্য যে, বিএনপি অভিনন্দন জানাতে পারেনি। অর্থাৎ পদ্মা সেতু হওয়াতে দেশ ও বিশ্বে ছড়িয়ে থাকা সমস্ত বাঙালি, বাংলাদেশিরা আনন্দিত হলেও বিএনপি নেতারা খুশি হতে পারেনি এবং অভিনন্দন জানাতে ব্যর্থ হয়ে তারা স্বীকার করে নিয়েছে যে, পদ্মা সেতুর বিরুদ্ধে তারা ষড়যন্ত্র করেছিল।’
এরপরও এই পদ্মা সেতু প্রধানমন্ত্রী সবার জন্যই নির্মাণ করেছেন, যারা প্রশংসা করতে ব্যর্থ হয়েছে তারাও এই সেতু ব্যবহার করবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
আজ রোববার দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে ড. হাছান মাহমুদ এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী এ সময় পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের মাহেন্দ্রক্ষণটি অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে সারা দেশময় এবং সারা পৃথিবীময় সব মানুষের কাছে উপস্থাপনের জন্য সাংবাদিকদের ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানান।
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান বিশ্বের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় ফলাওভাবে প্রচার হয়েছে, জাতির সক্ষমতার ও গর্বের প্রতীক হিসেবে পদ্মা সেতুকে উপস্থাপন করা হয়েছে, এই গর্ব আমাদের সবার। সাংবাদিক বন্ধুরা প্রত্যেকটি টেলিভিশন এবং পত্রিকায় জুন মাসের শুরু থেকেই ধারাবাহিক প্রতিবেদন করেছেন এবং জাতির আবেগ-উচ্ছ্বাস গণমাধ্যমে উঠে এসেছে। এ জন্য সমস্ত গণমাধ্যমকর্মীকে ধন্যবাদ।’
প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ড. হাছান বলেন, ‘পদ্মা সেতু কখনোই হতো না যদি আমাদের একজন জননেত্রী শেখ হাসিনা না থাকতেন। কারণ সকল রক্তচক্ষু, ষড়যন্ত্র, প্রতিবন্ধকতাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর সৎ সাহস বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনারই আছে। যারা একসময় পদ্মা সেতু নিয়ে সমালোচনা করেছিল, নিজস্ব অর্থায়নের বিষয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছিল, তাদের অনেকেই আজ প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করেছেন এবং জাতির এই সক্ষমতায় তারাও আনন্দিত হয়েছেন। যে বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতু থেকে অর্থায়ন প্রত্যাহার করেছিল, সেই বিশ্ব ব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে শাড়ি পরে গিয়ে আমাদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেছেন।’
এ সময় সাংবাদিকরা জাতিসংঘের বিশেষ র্যাপোর্টিয়ার আইরিন খান বাংলাদেশে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের আহ্বান জানিয়েছেন-এ বিষয়ে প্রশ্ন করলে মন্ত্রী হাছান বলেন, ‘জাতিসংঘের আশিজন র্যাপোর্টিয়ারের মধ্যে একজন আইরিন খান যিনি আগে বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বন্ধের জন্য বিবৃতি দিয়েছিলেন, দেশে বিএনপি-জামাতের পেট্রলবোমায় মানুষ হত্যার সময় নিশ্চুপ ছিলেন, ইসরায়েলি বাহিনী ফিলিস্তিনি শিশুদের হত্যা করার সময় বিবৃতি দেন নাই, তিনি একচোখা নীতি নিয়ে কি বললেন সেটি গুরুত্বহীন।’
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সব মানুষের ডিজিটাল নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য এবং অনেক সাংবাদিকও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে আশ্রয় নিয়ে মামলা করেছেন এবং ফল পেয়েছেন উল্লেখ করে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘দেখতে হবে যাতে এই আইনের কোনো অপপ্রয়োগ না হয়। শুধু সাংবাদিক নয়, কেউই যেন অহেতুক নিগৃহীত বা হয়রানি না হয় সেটি নিশ্চিত করা অবশ্যই প্রয়োজন। সেটির সঙ্গে আমি শতভাগ একমত। কোনো সাংবাদিকের বিরুদ্ধে এ ধরনের কোনো ঘটনা আমার নজরে এলে আমি নিজে থেকে প্রোঅ্যাকটিভলি সমাধান করার চেষ্টা করি এবং এখন আর আগের মতো কোনো সাংবাদিকের বিরুদ্ধে এই আইনে মামলা করা যায় না, সে জন্য অনুমতিরও প্রয়োজন হয়।’
ড. হাছান মাহমুদ এ সময় বলেন, আইরিন খান যে দেশের বাসিন্দা, সেই ব্রিটেনে ডিজিটাল নিরাপত্তা বিষয়ে একটি-দু’টি নয়, কমপক্ষে আটটি আইন রয়েছে। ব্রিটেনের ডাটা প্রোটেকশন অ্যাক্ট ২০১৮, কমিউনিকেশনস অ্যাক্ট ২০০৩, প্রাইভেসি অ্যান্ড ইলেকট্রনিক কমিউনিকেশনস রেগুলেন্স ২০০৩, নেটওয়ার্ক অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেম রেগুলেন্স ২০১৮, রেগুলেন অভ ইনভেস্টিগেটরি পাওয়ারস অ্যাক্ট ২০০০, কমিউটার মিসইউজ অ্যাক্ট ১৯৯০, অফিশিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্ট ১৯৮৯, ম্যালিশিয়াস কমিউনিকেশনস অ্যাক্ট ১৯৮৮ এর কথা উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, শুধু তাই নয়, বাংলাদেশে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের যে ধারাগুলো নিয়ে আলোচনা করা হয় সেগুলো ভারত, পাকিস্তান, সিঙ্গাপুর এমনকি অস্ট্রেলিয়ার আইনেও রয়েছে।
এর পরপরই তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ২৩ তম সভায় সভাপতিত্ব করেন। এ বিষয়ে তিনি জানান, এ বছর সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টে সাংবাদিকদের কল্যাণার্থে সাধারণ খাতে ৯ কোটি ৭০ লাখ টাকা ছিল, এর মধ্যে ৯ কোটি ৩৩ লাখ টাকা এরই মধ্যে বিতরণ হয়েছে, বাকি অর্থ বিতরণে আমরা সিদ্ধান্ত নেব। এর বাইরে প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত করোনাকালীন বিশেষ সহায়তার ১০ কোটি টাকার তহবিলের প্রায় ৬ কোটি টাকা বিতরণ হয়েছে, আর ৪ কোটি টাকার সিংহভাগ আগামী কোরবানি ঈদের আগেই বিতরণ করার প্রক্রিয়া হাতে নেওয়া হয়েছে। তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মো: মকবুল হোসেন এবং সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব গোলাম মোস্তফা, বিএফইউজে সভাপতি ওমর ফারুক, ডিইউজে’র সাবেক সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদ, বাসস চট্টগ্রাম ব্যুরো চিফ কলিম সারোয়ার, দৈনিক সংবাদের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক কাশেম হুমায়ুন প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘পদ্মা সেতু উদ্বোধন হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র, প্রতিবেশী ভারত, পাকিস্তান অভিনন্দন জানালেও দুঃখজনক সত্য যে, বিএনপি অভিনন্দন জানাতে পারেনি। অর্থাৎ পদ্মা সেতু হওয়াতে দেশ ও বিশ্বে ছড়িয়ে থাকা সমস্ত বাঙালি, বাংলাদেশিরা আনন্দিত হলেও বিএনপি নেতারা খুশি হতে পারেনি এবং অভিনন্দন জানাতে ব্যর্থ হয়ে তারা স্বীকার করে নিয়েছে যে, পদ্মা সেতুর বিরুদ্ধে তারা ষড়যন্ত্র করেছিল।’
এরপরও এই পদ্মা সেতু প্রধানমন্ত্রী সবার জন্যই নির্মাণ করেছেন, যারা প্রশংসা করতে ব্যর্থ হয়েছে তারাও এই সেতু ব্যবহার করবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
আজ রোববার দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে ড. হাছান মাহমুদ এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী এ সময় পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের মাহেন্দ্রক্ষণটি অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে সারা দেশময় এবং সারা পৃথিবীময় সব মানুষের কাছে উপস্থাপনের জন্য সাংবাদিকদের ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানান।
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান বিশ্বের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় ফলাওভাবে প্রচার হয়েছে, জাতির সক্ষমতার ও গর্বের প্রতীক হিসেবে পদ্মা সেতুকে উপস্থাপন করা হয়েছে, এই গর্ব আমাদের সবার। সাংবাদিক বন্ধুরা প্রত্যেকটি টেলিভিশন এবং পত্রিকায় জুন মাসের শুরু থেকেই ধারাবাহিক প্রতিবেদন করেছেন এবং জাতির আবেগ-উচ্ছ্বাস গণমাধ্যমে উঠে এসেছে। এ জন্য সমস্ত গণমাধ্যমকর্মীকে ধন্যবাদ।’
প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ড. হাছান বলেন, ‘পদ্মা সেতু কখনোই হতো না যদি আমাদের একজন জননেত্রী শেখ হাসিনা না থাকতেন। কারণ সকল রক্তচক্ষু, ষড়যন্ত্র, প্রতিবন্ধকতাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর সৎ সাহস বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনারই আছে। যারা একসময় পদ্মা সেতু নিয়ে সমালোচনা করেছিল, নিজস্ব অর্থায়নের বিষয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছিল, তাদের অনেকেই আজ প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করেছেন এবং জাতির এই সক্ষমতায় তারাও আনন্দিত হয়েছেন। যে বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতু থেকে অর্থায়ন প্রত্যাহার করেছিল, সেই বিশ্ব ব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে শাড়ি পরে গিয়ে আমাদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেছেন।’
এ সময় সাংবাদিকরা জাতিসংঘের বিশেষ র্যাপোর্টিয়ার আইরিন খান বাংলাদেশে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের আহ্বান জানিয়েছেন-এ বিষয়ে প্রশ্ন করলে মন্ত্রী হাছান বলেন, ‘জাতিসংঘের আশিজন র্যাপোর্টিয়ারের মধ্যে একজন আইরিন খান যিনি আগে বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বন্ধের জন্য বিবৃতি দিয়েছিলেন, দেশে বিএনপি-জামাতের পেট্রলবোমায় মানুষ হত্যার সময় নিশ্চুপ ছিলেন, ইসরায়েলি বাহিনী ফিলিস্তিনি শিশুদের হত্যা করার সময় বিবৃতি দেন নাই, তিনি একচোখা নীতি নিয়ে কি বললেন সেটি গুরুত্বহীন।’
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সব মানুষের ডিজিটাল নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য এবং অনেক সাংবাদিকও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে আশ্রয় নিয়ে মামলা করেছেন এবং ফল পেয়েছেন উল্লেখ করে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘দেখতে হবে যাতে এই আইনের কোনো অপপ্রয়োগ না হয়। শুধু সাংবাদিক নয়, কেউই যেন অহেতুক নিগৃহীত বা হয়রানি না হয় সেটি নিশ্চিত করা অবশ্যই প্রয়োজন। সেটির সঙ্গে আমি শতভাগ একমত। কোনো সাংবাদিকের বিরুদ্ধে এ ধরনের কোনো ঘটনা আমার নজরে এলে আমি নিজে থেকে প্রোঅ্যাকটিভলি সমাধান করার চেষ্টা করি এবং এখন আর আগের মতো কোনো সাংবাদিকের বিরুদ্ধে এই আইনে মামলা করা যায় না, সে জন্য অনুমতিরও প্রয়োজন হয়।’
ড. হাছান মাহমুদ এ সময় বলেন, আইরিন খান যে দেশের বাসিন্দা, সেই ব্রিটেনে ডিজিটাল নিরাপত্তা বিষয়ে একটি-দু’টি নয়, কমপক্ষে আটটি আইন রয়েছে। ব্রিটেনের ডাটা প্রোটেকশন অ্যাক্ট ২০১৮, কমিউনিকেশনস অ্যাক্ট ২০০৩, প্রাইভেসি অ্যান্ড ইলেকট্রনিক কমিউনিকেশনস রেগুলেন্স ২০০৩, নেটওয়ার্ক অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেম রেগুলেন্স ২০১৮, রেগুলেন অভ ইনভেস্টিগেটরি পাওয়ারস অ্যাক্ট ২০০০, কমিউটার মিসইউজ অ্যাক্ট ১৯৯০, অফিশিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্ট ১৯৮৯, ম্যালিশিয়াস কমিউনিকেশনস অ্যাক্ট ১৯৮৮ এর কথা উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, শুধু তাই নয়, বাংলাদেশে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের যে ধারাগুলো নিয়ে আলোচনা করা হয় সেগুলো ভারত, পাকিস্তান, সিঙ্গাপুর এমনকি অস্ট্রেলিয়ার আইনেও রয়েছে।
এর পরপরই তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ২৩ তম সভায় সভাপতিত্ব করেন। এ বিষয়ে তিনি জানান, এ বছর সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টে সাংবাদিকদের কল্যাণার্থে সাধারণ খাতে ৯ কোটি ৭০ লাখ টাকা ছিল, এর মধ্যে ৯ কোটি ৩৩ লাখ টাকা এরই মধ্যে বিতরণ হয়েছে, বাকি অর্থ বিতরণে আমরা সিদ্ধান্ত নেব। এর বাইরে প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত করোনাকালীন বিশেষ সহায়তার ১০ কোটি টাকার তহবিলের প্রায় ৬ কোটি টাকা বিতরণ হয়েছে, আর ৪ কোটি টাকার সিংহভাগ আগামী কোরবানি ঈদের আগেই বিতরণ করার প্রক্রিয়া হাতে নেওয়া হয়েছে। তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মো: মকবুল হোসেন এবং সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব গোলাম মোস্তফা, বিএফইউজে সভাপতি ওমর ফারুক, ডিইউজে’র সাবেক সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদ, বাসস চট্টগ্রাম ব্যুরো চিফ কলিম সারোয়ার, দৈনিক সংবাদের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক কাশেম হুমায়ুন প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার রাত ১০টার দিকে সেখানে পৌঁছান তিনি। এর আগে আজ বিকেল ৪টা ৪২ মিনিটে বাবা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করেন তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে
১৭ বছর পর দেশে ফিরে বাবা ও দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বিকেলে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের নিয়ে শেরেবাংলা নগরে জিয়া উদ্যানে জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলে আসেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা। নিয়ম অনুযায়ী সূর্যাস্তের আগে স্মৃতিসৌধে তারেক রহমান পৌঁছাতে না পারায় বিএনপির নেতারা সেখানে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
৫ ঘণ্টা আগে
দেশে কোনো যুবক বেকার থাকবে না এবং কাউকে বেকার ভাতাও নিতে হবে না—এমন কর্মসংস্থানমুখী রাষ্ট্র গড়ার অঙ্গীকার করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, যুবকেরা কারও কাছ থেকে বেকার ভাতা নেবেন, এটি তাঁরা দেখতে চান না। বেকার ভাতার পরিবর্তে প্রত্যেক যুবকের হাতে কাজ তুলে দিতে চান তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার রাত ১০টার দিকে সেখানে পৌঁছান তিনি।
এর আগে আজ বিকেল ৪টা ৪২ মিনিটে বাবা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করেন তারেক রহমান। তিনি প্রথমে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান, এরপর দোয়া ও মোনাজাত করেন।
বিকেল ৫টার পর সেখান থেকে সাভারের পথে রওনা হন তিনি। তাঁর আগমন ঘিরে জাতীয় স্মৃতিসৌধ এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী ভিড় করেছেন স্মৃতিসৌধের বাইরে।

মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার রাত ১০টার দিকে সেখানে পৌঁছান তিনি।
এর আগে আজ বিকেল ৪টা ৪২ মিনিটে বাবা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করেন তারেক রহমান। তিনি প্রথমে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান, এরপর দোয়া ও মোনাজাত করেন।
বিকেল ৫টার পর সেখান থেকে সাভারের পথে রওনা হন তিনি। তাঁর আগমন ঘিরে জাতীয় স্মৃতিসৌধ এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী ভিড় করেছেন স্মৃতিসৌধের বাইরে।

তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘পদ্মা সেতু উদ্বোধন হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র, প্রতিবেশী ভারত, পাকিস্তান অভিনন্দন জানালেও দুঃখজনক সত্য যে, বিএনপি অভিনন্দন জানাতে পারেনি
২৬ জুন ২০২২
১৭ বছর পর দেশে ফিরে বাবা ও দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বিকেলে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের নিয়ে শেরেবাংলা নগরে জিয়া উদ্যানে জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলে আসেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা। নিয়ম অনুযায়ী সূর্যাস্তের আগে স্মৃতিসৌধে তারেক রহমান পৌঁছাতে না পারায় বিএনপির নেতারা সেখানে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
৫ ঘণ্টা আগে
দেশে কোনো যুবক বেকার থাকবে না এবং কাউকে বেকার ভাতাও নিতে হবে না—এমন কর্মসংস্থানমুখী রাষ্ট্র গড়ার অঙ্গীকার করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, যুবকেরা কারও কাছ থেকে বেকার ভাতা নেবেন, এটি তাঁরা দেখতে চান না। বেকার ভাতার পরিবর্তে প্রত্যেক যুবকের হাতে কাজ তুলে দিতে চান তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

১৭ বছর পর দেশে ফিরে বাবা ও দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বিকেলে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের নিয়ে শেরেবাংলা নগরে জিয়া উদ্যানে জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলে আসেন তিনি। বাবার কবরে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ ও তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনায় মোনাজাতে অংশ নেন। এরপর কিছুটা সময় সেখানে একান্তে কাটান। এ সময় তাঁকে চোখ মুছতে দেখা যায়।
সর্বশেষ ২০০৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান। ১৯ বছর পর এবার বাবার সমাধিস্থলে গেলেন তিনি।
শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় তারেক রহমানের পাশে ছিলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাহউদ্দিন আহমদ, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, সেলিমা রহমান ও হাফিজ উদ্দিন আহমেদ।
জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে পূর্বঘোষণা অনুযায়ী সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের উদ্দেশে রওনা হন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।
শ্রদ্ধা নিবেদনের আগে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আমাদের প্রিয় নেতা, ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী জনাব তারেক রহমানের বাংলাদেশ প্রত্যাবর্তনে দেশের মানুষ খুশি হয়েছে, জনগণের মধ্যে আশার সঞ্চার করেছে, জনগণ উজ্জীবিত হয়েছে।’
তারেক রহমান জিয়া উদ্যানে আসবেন—এ খবর আগে জানা থাকায় সকাল ১০টা থেকে সেখানে নেতা-কর্মীদের ভিড় জমতে থাকে। জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলে কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা করা হয়। এ দিন বেলা ২টা ৫২ মিনিটে তারেক রহমানের গাড়িবহর গুলশানের ১৯৬ নম্বর বাড়ির সামনে থেকে জিয়া উদ্যানের পথে রওনা দেয়।
আগের দিন যে বুলেটপ্রুফ বাসে করে তারেক রহমান বিমানবন্দর থেকে এসেছিলেন, সেই বাসে করেই তিনি শেরেবাংলা নগরে যান। লাল-সবুজ পতাকার রঙে সাজানো বাসের সামনে দাঁড়িয়ে হাত নেড়ে তারেক রহমান কর্মীদের শুভেচ্ছা জানান। বাস ঘিরে কর্মী-সমর্থকদের প্রচণ্ড ভিড়ের কারণে আট কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে লেগে যায় পৌনে ২ ঘণ্টা।
বিকেল ৪টা ৩৬ মিনিটে বাস থেকে নেমে তিনি সমাধিস্থলে হেঁটে রওনা দেন।

১৭ বছর পর দেশে ফিরে বাবা ও দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বিকেলে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের নিয়ে শেরেবাংলা নগরে জিয়া উদ্যানে জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলে আসেন তিনি। বাবার কবরে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ ও তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনায় মোনাজাতে অংশ নেন। এরপর কিছুটা সময় সেখানে একান্তে কাটান। এ সময় তাঁকে চোখ মুছতে দেখা যায়।
সর্বশেষ ২০০৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান। ১৯ বছর পর এবার বাবার সমাধিস্থলে গেলেন তিনি।
শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় তারেক রহমানের পাশে ছিলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাহউদ্দিন আহমদ, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, সেলিমা রহমান ও হাফিজ উদ্দিন আহমেদ।
জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে পূর্বঘোষণা অনুযায়ী সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের উদ্দেশে রওনা হন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।
শ্রদ্ধা নিবেদনের আগে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আমাদের প্রিয় নেতা, ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী জনাব তারেক রহমানের বাংলাদেশ প্রত্যাবর্তনে দেশের মানুষ খুশি হয়েছে, জনগণের মধ্যে আশার সঞ্চার করেছে, জনগণ উজ্জীবিত হয়েছে।’
তারেক রহমান জিয়া উদ্যানে আসবেন—এ খবর আগে জানা থাকায় সকাল ১০টা থেকে সেখানে নেতা-কর্মীদের ভিড় জমতে থাকে। জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলে কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা করা হয়। এ দিন বেলা ২টা ৫২ মিনিটে তারেক রহমানের গাড়িবহর গুলশানের ১৯৬ নম্বর বাড়ির সামনে থেকে জিয়া উদ্যানের পথে রওনা দেয়।
আগের দিন যে বুলেটপ্রুফ বাসে করে তারেক রহমান বিমানবন্দর থেকে এসেছিলেন, সেই বাসে করেই তিনি শেরেবাংলা নগরে যান। লাল-সবুজ পতাকার রঙে সাজানো বাসের সামনে দাঁড়িয়ে হাত নেড়ে তারেক রহমান কর্মীদের শুভেচ্ছা জানান। বাস ঘিরে কর্মী-সমর্থকদের প্রচণ্ড ভিড়ের কারণে আট কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে লেগে যায় পৌনে ২ ঘণ্টা।
বিকেল ৪টা ৩৬ মিনিটে বাস থেকে নেমে তিনি সমাধিস্থলে হেঁটে রওনা দেন।

তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘পদ্মা সেতু উদ্বোধন হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র, প্রতিবেশী ভারত, পাকিস্তান অভিনন্দন জানালেও দুঃখজনক সত্য যে, বিএনপি অভিনন্দন জানাতে পারেনি
২৬ জুন ২০২২
মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার রাত ১০টার দিকে সেখানে পৌঁছান তিনি। এর আগে আজ বিকেল ৪টা ৪২ মিনিটে বাবা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করেন তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা। নিয়ম অনুযায়ী সূর্যাস্তের আগে স্মৃতিসৌধে তারেক রহমান পৌঁছাতে না পারায় বিএনপির নেতারা সেখানে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
৫ ঘণ্টা আগে
দেশে কোনো যুবক বেকার থাকবে না এবং কাউকে বেকার ভাতাও নিতে হবে না—এমন কর্মসংস্থানমুখী রাষ্ট্র গড়ার অঙ্গীকার করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, যুবকেরা কারও কাছ থেকে বেকার ভাতা নেবেন, এটি তাঁরা দেখতে চান না। বেকার ভাতার পরিবর্তে প্রত্যেক যুবকের হাতে কাজ তুলে দিতে চান তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা। নিয়ম অনুযায়ী সূর্যাস্তের আগে সেখানে তারেক রহমান পৌঁছাতে না পারায় বিএনপির নেতারা সেখানে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
আজ শুক্রবার বিএনপির মিডিয়া সেল থেকে পাঠানো বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, নিয়ম অনুযায়ী সূর্যাস্তর আগে পৌঁছানো সম্ভব না হওয়ায় বিকেল ৫টা ৬ মিনিটে বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বিএনপি স্থায়ী কমিটি সদস্য গয়েশ্বর রায়, আব্দুল মঈন খান, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আমানউল্লাহ আমান, লুৎফুজ্জামান বাবর, ঢাকা জেলা বিএনপি সভাপতি খন্দকার আবু আশফাক, নিপুণ রায় চৌধুরী, ডা. দেওয়ানা মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, তমিজউদদীন, ইয়াসিন ফেরদৌস মুরাদ, আইয়ুব খান, মেজর জেনারেল অব. ফজলে এলাহী আকবর ও মিডিয়া সেল সদস্য শায়রুল কবির খান।
এর আগে শুক্রবার বিকেল ৪টা ৪২ মিনিটে বাবা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি প্রথমে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। এরপর দোয়া ও মোনাজাত করেন।
এ সময় তারেক রহমানের সঙ্গে ছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং দলের বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা।
বর্তমানে জাতীয় স্মৃতিসৌধে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সাভারের পথে আছেন তারেক রহমান।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা। নিয়ম অনুযায়ী সূর্যাস্তের আগে সেখানে তারেক রহমান পৌঁছাতে না পারায় বিএনপির নেতারা সেখানে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
আজ শুক্রবার বিএনপির মিডিয়া সেল থেকে পাঠানো বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, নিয়ম অনুযায়ী সূর্যাস্তর আগে পৌঁছানো সম্ভব না হওয়ায় বিকেল ৫টা ৬ মিনিটে বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বিএনপি স্থায়ী কমিটি সদস্য গয়েশ্বর রায়, আব্দুল মঈন খান, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আমানউল্লাহ আমান, লুৎফুজ্জামান বাবর, ঢাকা জেলা বিএনপি সভাপতি খন্দকার আবু আশফাক, নিপুণ রায় চৌধুরী, ডা. দেওয়ানা মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, তমিজউদদীন, ইয়াসিন ফেরদৌস মুরাদ, আইয়ুব খান, মেজর জেনারেল অব. ফজলে এলাহী আকবর ও মিডিয়া সেল সদস্য শায়রুল কবির খান।
এর আগে শুক্রবার বিকেল ৪টা ৪২ মিনিটে বাবা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি প্রথমে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। এরপর দোয়া ও মোনাজাত করেন।
এ সময় তারেক রহমানের সঙ্গে ছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং দলের বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা।
বর্তমানে জাতীয় স্মৃতিসৌধে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সাভারের পথে আছেন তারেক রহমান।

তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘পদ্মা সেতু উদ্বোধন হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র, প্রতিবেশী ভারত, পাকিস্তান অভিনন্দন জানালেও দুঃখজনক সত্য যে, বিএনপি অভিনন্দন জানাতে পারেনি
২৬ জুন ২০২২
মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার রাত ১০টার দিকে সেখানে পৌঁছান তিনি। এর আগে আজ বিকেল ৪টা ৪২ মিনিটে বাবা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করেন তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে
১৭ বছর পর দেশে ফিরে বাবা ও দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বিকেলে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের নিয়ে শেরেবাংলা নগরে জিয়া উদ্যানে জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলে আসেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
দেশে কোনো যুবক বেকার থাকবে না এবং কাউকে বেকার ভাতাও নিতে হবে না—এমন কর্মসংস্থানমুখী রাষ্ট্র গড়ার অঙ্গীকার করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, যুবকেরা কারও কাছ থেকে বেকার ভাতা নেবেন, এটি তাঁরা দেখতে চান না। বেকার ভাতার পরিবর্তে প্রত্যেক যুবকের হাতে কাজ তুলে দিতে চান তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে কোনো যুবক বেকার থাকবে না এবং কাউকে বেকার ভাতাও নিতে হবে না—এমন কর্মসংস্থানমুখী রাষ্ট্র গড়ার অঙ্গীকার করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। তিনি জানিয়েছেন, যুবকেরা কারও কাছ থেকে বেকার ভাতা নেবেন, এটি তাঁরা দেখতে চান না। বেকার ভাতার পরিবর্তে প্রত্যেক যুবকের হাতে কাজ তুলে দিতে চান তাঁরা।
আজ শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সদস্য সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমরা চাই, বাংলাদেশে আর একজন যুবক-যুবতীও বেকার থাকবে না। অনেকে সংখ্যা গুনে বলছেন, ‘‘আমরা এত কোটি, এত লাখ যুবককে কর্মসংস্থান দেব।’’ বাকিদের কী হবে? বলছেন, ‘‘বাকিদের ভাতা দেবেন।’’ যুবকেরা কারও কাছ থেকে বেকার ভাতা গ্রহণ করুক, তা আমরা দেখতেও চাই না, শুনতেও চাই না।’
জামায়াত আমির আরও বলেন, ‘আমরা প্রত্যেক যুবকের হাতকে দেশ গড়ার কারিগরের হাতে পরিণত করতে চাই, প্রতিটি হাতে কাজ তুলে দিতে চাই। বেকার ভাতা নয়, বেকার ভাতার পরিবর্তে তারাই দেশে সকল ক্ষেত্রে বিপ্লব সাধন করবে, সেই বিপ্লবের বাণী তাদের মুখে পৌঁছে দিতে চাই। শক্তি তাদের বুকে তুলে দিতে চাই আর তাদের হাতে কাজ তুলে দিতে চাই।’
আজকের বাংলাদেশ পেতে ৪৭ থেকে ২৪ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়েছে মন্তব্য করে জামায়াত আমির বলেন, ‘অনেককে জীবন দিতে হয়েছে। আমরা তাদের কাছে ঋণী। দুঃখের বিষয়, বিগত সময়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো মিনি ক্যান্টনমেন্ট ছিল। ছাত্রদের হাত থেকে কলম কেড়ে অস্ত্র তুলে দেওয়া হয়েছিল। সেই কালোহাত বিদায় নিয়েছে। কালোছায়া এখনো আছে। তার বিরুদ্ধে ছাত্রদের ভূমিকা রাখতে হবে।’
সব ধর্ম ও দলকে মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে শফিকুর রহমান বলেন, দুর্নীতিমুক্ত বৈষম্যহীন ইনসাফভিত্তিক বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে।
শফিকুর রহমান আরও বলেন, ‘ছাত্রসমাজের কাঁধে শহীদদের রক্তের ঋণ এবং ১৮ কোটি মানুষের প্রত্যাশার বোঝা রয়েছে। এই বোঝা বহনের শক্তি আল্লাহ তোমাদের দান করুন। ইনশা আল্লাহ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ইনসাফ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে একদিন বাংলাদেশেও ইনসাফের বিজয় হবে।’
ছাত্রশিবিরের উদ্দেশে শফিকুর রহমান বলেন, ‘শিবিরের কাছ থেকে মানুষ হতাশ হলে মানুষের যাওয়ার কোনো রাস্তা থাকবে না। আর কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আমরা শিক্ষকদের লাঞ্ছিত হতে দেখতে চাই না। আগামী দিনে ইনসাফের বিজয় হবে। আজ বাংলাদেশে ইনসাফের বড় অভাব। দুর্নীতিমুক্ত সমাজ গড়তে চাই।’

দেশে কোনো যুবক বেকার থাকবে না এবং কাউকে বেকার ভাতাও নিতে হবে না—এমন কর্মসংস্থানমুখী রাষ্ট্র গড়ার অঙ্গীকার করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। তিনি জানিয়েছেন, যুবকেরা কারও কাছ থেকে বেকার ভাতা নেবেন, এটি তাঁরা দেখতে চান না। বেকার ভাতার পরিবর্তে প্রত্যেক যুবকের হাতে কাজ তুলে দিতে চান তাঁরা।
আজ শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সদস্য সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমরা চাই, বাংলাদেশে আর একজন যুবক-যুবতীও বেকার থাকবে না। অনেকে সংখ্যা গুনে বলছেন, ‘‘আমরা এত কোটি, এত লাখ যুবককে কর্মসংস্থান দেব।’’ বাকিদের কী হবে? বলছেন, ‘‘বাকিদের ভাতা দেবেন।’’ যুবকেরা কারও কাছ থেকে বেকার ভাতা গ্রহণ করুক, তা আমরা দেখতেও চাই না, শুনতেও চাই না।’
জামায়াত আমির আরও বলেন, ‘আমরা প্রত্যেক যুবকের হাতকে দেশ গড়ার কারিগরের হাতে পরিণত করতে চাই, প্রতিটি হাতে কাজ তুলে দিতে চাই। বেকার ভাতা নয়, বেকার ভাতার পরিবর্তে তারাই দেশে সকল ক্ষেত্রে বিপ্লব সাধন করবে, সেই বিপ্লবের বাণী তাদের মুখে পৌঁছে দিতে চাই। শক্তি তাদের বুকে তুলে দিতে চাই আর তাদের হাতে কাজ তুলে দিতে চাই।’
আজকের বাংলাদেশ পেতে ৪৭ থেকে ২৪ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়েছে মন্তব্য করে জামায়াত আমির বলেন, ‘অনেককে জীবন দিতে হয়েছে। আমরা তাদের কাছে ঋণী। দুঃখের বিষয়, বিগত সময়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো মিনি ক্যান্টনমেন্ট ছিল। ছাত্রদের হাত থেকে কলম কেড়ে অস্ত্র তুলে দেওয়া হয়েছিল। সেই কালোহাত বিদায় নিয়েছে। কালোছায়া এখনো আছে। তার বিরুদ্ধে ছাত্রদের ভূমিকা রাখতে হবে।’
সব ধর্ম ও দলকে মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে শফিকুর রহমান বলেন, দুর্নীতিমুক্ত বৈষম্যহীন ইনসাফভিত্তিক বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে।
শফিকুর রহমান আরও বলেন, ‘ছাত্রসমাজের কাঁধে শহীদদের রক্তের ঋণ এবং ১৮ কোটি মানুষের প্রত্যাশার বোঝা রয়েছে। এই বোঝা বহনের শক্তি আল্লাহ তোমাদের দান করুন। ইনশা আল্লাহ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ইনসাফ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে একদিন বাংলাদেশেও ইনসাফের বিজয় হবে।’
ছাত্রশিবিরের উদ্দেশে শফিকুর রহমান বলেন, ‘শিবিরের কাছ থেকে মানুষ হতাশ হলে মানুষের যাওয়ার কোনো রাস্তা থাকবে না। আর কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আমরা শিক্ষকদের লাঞ্ছিত হতে দেখতে চাই না। আগামী দিনে ইনসাফের বিজয় হবে। আজ বাংলাদেশে ইনসাফের বড় অভাব। দুর্নীতিমুক্ত সমাজ গড়তে চাই।’

তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘পদ্মা সেতু উদ্বোধন হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র, প্রতিবেশী ভারত, পাকিস্তান অভিনন্দন জানালেও দুঃখজনক সত্য যে, বিএনপি অভিনন্দন জানাতে পারেনি
২৬ জুন ২০২২
মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার রাত ১০টার দিকে সেখানে পৌঁছান তিনি। এর আগে আজ বিকেল ৪টা ৪২ মিনিটে বাবা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করেন তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে
১৭ বছর পর দেশে ফিরে বাবা ও দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বিকেলে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের নিয়ে শেরেবাংলা নগরে জিয়া উদ্যানে জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলে আসেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা। নিয়ম অনুযায়ী সূর্যাস্তের আগে স্মৃতিসৌধে তারেক রহমান পৌঁছাতে না পারায় বিএনপির নেতারা সেখানে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
৫ ঘণ্টা আগে