জমির উদ্দিন, চট্টগ্রাম

একসময় তাঁদের মধ্যে ছিল দা-কুমড়া সম্পর্ক। দুই নেতার অনুসারীদের সংঘাতে একাধিকবার রক্ত ঝরেছে নগরীতে। এখন দুজনের গলায়-গলায় ভাব, যেন এক বৃন্তে দুটি ফুল। তাঁরা হলেন নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দিন ও নগর যুবলীগের সাবেক নেতা মহিউদ্দিন বাচ্চু।
৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মহিউদ্দিন বাচ্চু নির্বাচিত হয়ে আ জ ম নাছিরকে কোলে নিয়ে আনন্দ-উল্লাস করেছেন। এই জয়ের পেছনে নাছিরের অবদানের কথা প্রকাশ্যে স্বীকারও করেছেন বাচ্চু। এই ঘটনা চট্টগ্রাম নগর আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে নতুন সমীকরণের ইঙ্গিত হিসেবে দেখছেন অনেকেই।
চট্টগ্রাম নগরীতে আওয়ামী লীগের রাজনীতি দীর্ঘদিন ধরে দুটি ধারায় বিভক্ত। এর একটি অংশের নেতৃত্বে আছেন আ জ ম নাছির। অন্য অংশটির নেতৃত্বে ছিলেন সাবেক মেয়র এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। মহিউদ্দিন চৌধুরীর মৃত্যুর পর অনুসারীরা তাঁর ছেলে মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের সঙ্গে আছেন। এত দিন মহিউদ্দিন বাচ্চুও মহিবুল হাসানের বাইরে যাননি। তাঁর ৪০ বছরের রাজনীতির জীবনের পুরোটাই ছিল মহিউদ্দিন চৌধুরীর গ্রুপের বলয়ে। বলা যায়, চট্টগ্রামের সাবেক মেয়র এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর হাত ধরেই মহিউদ্দিন বাচ্চুর রাজনীতি শুরু। সেই তিনি এখন নাছিরের ছায়ায়। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যেটি প্রকাশ্যে আসে।
দূরত্ব শুরু যেভাবে
এবার চট্টগ্রাম-১০ আসনে নৌকার প্রার্থী ছিলেন মহিউদ্দিন বাচ্চু। তাঁর মূল প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক সিটি মেয়র এম মনজুর আলম, যিনি ২০১০ সালে বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সমর্থিত সাবেক মেয়র ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সাবেক উপদেষ্টা ছিলেন। আওয়ামী লীগের একটি অংশ নির্বাচনে মনজুর আলমকে সমর্থন জানায়। বিশেষ করে প্রকাশ্যে মনজুরের পক্ষে কাজ করেন ১৩ নম্বর পাহাড়তলী ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. ওয়াসীম উদ্দিন চৌধুরী ও রামপুর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও চসিক প্যানেল মেয়র আবদুস সবুর লিটন। দুজনই মহিবুল হাসান গ্রুপের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।
মহিউদ্দিন বাচ্চুর সঙ্গে মহিবুল হাসান গ্রুপের একাংশের দ্বন্দ্বের শুরু উপনির্বাচনকে কেন্দ্র করে। গত বছরের ২ জুন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য আফছারুল আমীনের মৃত্যুতে জাতীয় সংসদের এই আসন শূন্য হয়। তারপর এই আসনের উপনির্বাচনে নৌকার মনোনয়ন পান মহিউদ্দিন বাচ্চু। আধিপত্য বিস্তারের জন্য নির্বাচনের আগে পাহাড়তলী ওয়ার্ডের সব ভোটকেন্দ্রে এজেন্ট নিয়োগের দায়িত্ব পেতে চেয়েছিলেন ওয়াসীম। কিন্তু মহিউদ্দিন বাচ্চু এতে রাজি না হয়ে দায়িত্ব দেন ওয়াসীমের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ওই ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর মোহাম্মদ হোসেন হিরণকে। এতে ক্ষেপে যান ওয়াসীম। ওই উপনির্বাচনে ওয়াসীম মহিউদ্দিন বাচ্চুর হয়ে কোনো কাজই করেননি।
এর পরপরই দূরত্ব সৃষ্টি হয় আরেক কাউন্সিলর চসিক প্যানেল মেয়র আবদুস সবুর লিটনের সঙ্গে। ওয়াসীম ও লিটনের বিষয়ে মহিবুল হাসান কোনো কথা না বলায় তাঁর প্রতি রাগ-ক্ষোভ আছে মহিউদ্দিন বাচ্চুর। তারপর এবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মহিউদ্দিন বাচ্চুর বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র দাঁড়িয়ে যান মহিবুল হাসান গ্রুপেরই আরেক প্রভাবশালী নেতা ফরিদ মাহমুদ। ফরিদ মাহমুদ, ওয়াসীম ও লিটন তিনজনই চেয়েছিলেন এই আসনে মঞ্জুই জিতুক। নির্বাচনের দিন পাহাড়তলী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ কেন্দ্র দখলে নিতে ওয়াসীমের অনুসারী শামীম আজাদ পিস্তল নিয়ে গুলি ছোড়েন। এতে নেতৃত্ব দেন স্বয়ং ওয়াসীমের স্ত্রীও। এতে দুজন গুলিবিদ্ধও হন।
মহিউদ্দিন বাচ্চু এসব কর্মকাণ্ডের জন্য মহিবুল হাসানকে দায়ী মনে করে আ জ ম নাছির উদ্দিনের সঙ্গে সখ্য গড়ে তোলেন। নাছিরও তাঁকে টেনে নেন।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে মহিউদ্দিন বাচ্চু কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার জন্য প্রকৃত আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা কাজ করেছে।’

একসময় তাঁদের মধ্যে ছিল দা-কুমড়া সম্পর্ক। দুই নেতার অনুসারীদের সংঘাতে একাধিকবার রক্ত ঝরেছে নগরীতে। এখন দুজনের গলায়-গলায় ভাব, যেন এক বৃন্তে দুটি ফুল। তাঁরা হলেন নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দিন ও নগর যুবলীগের সাবেক নেতা মহিউদ্দিন বাচ্চু।
৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মহিউদ্দিন বাচ্চু নির্বাচিত হয়ে আ জ ম নাছিরকে কোলে নিয়ে আনন্দ-উল্লাস করেছেন। এই জয়ের পেছনে নাছিরের অবদানের কথা প্রকাশ্যে স্বীকারও করেছেন বাচ্চু। এই ঘটনা চট্টগ্রাম নগর আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে নতুন সমীকরণের ইঙ্গিত হিসেবে দেখছেন অনেকেই।
চট্টগ্রাম নগরীতে আওয়ামী লীগের রাজনীতি দীর্ঘদিন ধরে দুটি ধারায় বিভক্ত। এর একটি অংশের নেতৃত্বে আছেন আ জ ম নাছির। অন্য অংশটির নেতৃত্বে ছিলেন সাবেক মেয়র এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। মহিউদ্দিন চৌধুরীর মৃত্যুর পর অনুসারীরা তাঁর ছেলে মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের সঙ্গে আছেন। এত দিন মহিউদ্দিন বাচ্চুও মহিবুল হাসানের বাইরে যাননি। তাঁর ৪০ বছরের রাজনীতির জীবনের পুরোটাই ছিল মহিউদ্দিন চৌধুরীর গ্রুপের বলয়ে। বলা যায়, চট্টগ্রামের সাবেক মেয়র এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর হাত ধরেই মহিউদ্দিন বাচ্চুর রাজনীতি শুরু। সেই তিনি এখন নাছিরের ছায়ায়। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যেটি প্রকাশ্যে আসে।
দূরত্ব শুরু যেভাবে
এবার চট্টগ্রাম-১০ আসনে নৌকার প্রার্থী ছিলেন মহিউদ্দিন বাচ্চু। তাঁর মূল প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক সিটি মেয়র এম মনজুর আলম, যিনি ২০১০ সালে বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সমর্থিত সাবেক মেয়র ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সাবেক উপদেষ্টা ছিলেন। আওয়ামী লীগের একটি অংশ নির্বাচনে মনজুর আলমকে সমর্থন জানায়। বিশেষ করে প্রকাশ্যে মনজুরের পক্ষে কাজ করেন ১৩ নম্বর পাহাড়তলী ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. ওয়াসীম উদ্দিন চৌধুরী ও রামপুর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও চসিক প্যানেল মেয়র আবদুস সবুর লিটন। দুজনই মহিবুল হাসান গ্রুপের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।
মহিউদ্দিন বাচ্চুর সঙ্গে মহিবুল হাসান গ্রুপের একাংশের দ্বন্দ্বের শুরু উপনির্বাচনকে কেন্দ্র করে। গত বছরের ২ জুন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য আফছারুল আমীনের মৃত্যুতে জাতীয় সংসদের এই আসন শূন্য হয়। তারপর এই আসনের উপনির্বাচনে নৌকার মনোনয়ন পান মহিউদ্দিন বাচ্চু। আধিপত্য বিস্তারের জন্য নির্বাচনের আগে পাহাড়তলী ওয়ার্ডের সব ভোটকেন্দ্রে এজেন্ট নিয়োগের দায়িত্ব পেতে চেয়েছিলেন ওয়াসীম। কিন্তু মহিউদ্দিন বাচ্চু এতে রাজি না হয়ে দায়িত্ব দেন ওয়াসীমের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ওই ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর মোহাম্মদ হোসেন হিরণকে। এতে ক্ষেপে যান ওয়াসীম। ওই উপনির্বাচনে ওয়াসীম মহিউদ্দিন বাচ্চুর হয়ে কোনো কাজই করেননি।
এর পরপরই দূরত্ব সৃষ্টি হয় আরেক কাউন্সিলর চসিক প্যানেল মেয়র আবদুস সবুর লিটনের সঙ্গে। ওয়াসীম ও লিটনের বিষয়ে মহিবুল হাসান কোনো কথা না বলায় তাঁর প্রতি রাগ-ক্ষোভ আছে মহিউদ্দিন বাচ্চুর। তারপর এবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মহিউদ্দিন বাচ্চুর বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র দাঁড়িয়ে যান মহিবুল হাসান গ্রুপেরই আরেক প্রভাবশালী নেতা ফরিদ মাহমুদ। ফরিদ মাহমুদ, ওয়াসীম ও লিটন তিনজনই চেয়েছিলেন এই আসনে মঞ্জুই জিতুক। নির্বাচনের দিন পাহাড়তলী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ কেন্দ্র দখলে নিতে ওয়াসীমের অনুসারী শামীম আজাদ পিস্তল নিয়ে গুলি ছোড়েন। এতে নেতৃত্ব দেন স্বয়ং ওয়াসীমের স্ত্রীও। এতে দুজন গুলিবিদ্ধও হন।
মহিউদ্দিন বাচ্চু এসব কর্মকাণ্ডের জন্য মহিবুল হাসানকে দায়ী মনে করে আ জ ম নাছির উদ্দিনের সঙ্গে সখ্য গড়ে তোলেন। নাছিরও তাঁকে টেনে নেন।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে মহিউদ্দিন বাচ্চু কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার জন্য প্রকৃত আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা কাজ করেছে।’
জমির উদ্দিন, চট্টগ্রাম

একসময় তাঁদের মধ্যে ছিল দা-কুমড়া সম্পর্ক। দুই নেতার অনুসারীদের সংঘাতে একাধিকবার রক্ত ঝরেছে নগরীতে। এখন দুজনের গলায়-গলায় ভাব, যেন এক বৃন্তে দুটি ফুল। তাঁরা হলেন নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দিন ও নগর যুবলীগের সাবেক নেতা মহিউদ্দিন বাচ্চু।
৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মহিউদ্দিন বাচ্চু নির্বাচিত হয়ে আ জ ম নাছিরকে কোলে নিয়ে আনন্দ-উল্লাস করেছেন। এই জয়ের পেছনে নাছিরের অবদানের কথা প্রকাশ্যে স্বীকারও করেছেন বাচ্চু। এই ঘটনা চট্টগ্রাম নগর আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে নতুন সমীকরণের ইঙ্গিত হিসেবে দেখছেন অনেকেই।
চট্টগ্রাম নগরীতে আওয়ামী লীগের রাজনীতি দীর্ঘদিন ধরে দুটি ধারায় বিভক্ত। এর একটি অংশের নেতৃত্বে আছেন আ জ ম নাছির। অন্য অংশটির নেতৃত্বে ছিলেন সাবেক মেয়র এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। মহিউদ্দিন চৌধুরীর মৃত্যুর পর অনুসারীরা তাঁর ছেলে মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের সঙ্গে আছেন। এত দিন মহিউদ্দিন বাচ্চুও মহিবুল হাসানের বাইরে যাননি। তাঁর ৪০ বছরের রাজনীতির জীবনের পুরোটাই ছিল মহিউদ্দিন চৌধুরীর গ্রুপের বলয়ে। বলা যায়, চট্টগ্রামের সাবেক মেয়র এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর হাত ধরেই মহিউদ্দিন বাচ্চুর রাজনীতি শুরু। সেই তিনি এখন নাছিরের ছায়ায়। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যেটি প্রকাশ্যে আসে।
দূরত্ব শুরু যেভাবে
এবার চট্টগ্রাম-১০ আসনে নৌকার প্রার্থী ছিলেন মহিউদ্দিন বাচ্চু। তাঁর মূল প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক সিটি মেয়র এম মনজুর আলম, যিনি ২০১০ সালে বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সমর্থিত সাবেক মেয়র ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সাবেক উপদেষ্টা ছিলেন। আওয়ামী লীগের একটি অংশ নির্বাচনে মনজুর আলমকে সমর্থন জানায়। বিশেষ করে প্রকাশ্যে মনজুরের পক্ষে কাজ করেন ১৩ নম্বর পাহাড়তলী ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. ওয়াসীম উদ্দিন চৌধুরী ও রামপুর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও চসিক প্যানেল মেয়র আবদুস সবুর লিটন। দুজনই মহিবুল হাসান গ্রুপের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।
মহিউদ্দিন বাচ্চুর সঙ্গে মহিবুল হাসান গ্রুপের একাংশের দ্বন্দ্বের শুরু উপনির্বাচনকে কেন্দ্র করে। গত বছরের ২ জুন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য আফছারুল আমীনের মৃত্যুতে জাতীয় সংসদের এই আসন শূন্য হয়। তারপর এই আসনের উপনির্বাচনে নৌকার মনোনয়ন পান মহিউদ্দিন বাচ্চু। আধিপত্য বিস্তারের জন্য নির্বাচনের আগে পাহাড়তলী ওয়ার্ডের সব ভোটকেন্দ্রে এজেন্ট নিয়োগের দায়িত্ব পেতে চেয়েছিলেন ওয়াসীম। কিন্তু মহিউদ্দিন বাচ্চু এতে রাজি না হয়ে দায়িত্ব দেন ওয়াসীমের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ওই ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর মোহাম্মদ হোসেন হিরণকে। এতে ক্ষেপে যান ওয়াসীম। ওই উপনির্বাচনে ওয়াসীম মহিউদ্দিন বাচ্চুর হয়ে কোনো কাজই করেননি।
এর পরপরই দূরত্ব সৃষ্টি হয় আরেক কাউন্সিলর চসিক প্যানেল মেয়র আবদুস সবুর লিটনের সঙ্গে। ওয়াসীম ও লিটনের বিষয়ে মহিবুল হাসান কোনো কথা না বলায় তাঁর প্রতি রাগ-ক্ষোভ আছে মহিউদ্দিন বাচ্চুর। তারপর এবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মহিউদ্দিন বাচ্চুর বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র দাঁড়িয়ে যান মহিবুল হাসান গ্রুপেরই আরেক প্রভাবশালী নেতা ফরিদ মাহমুদ। ফরিদ মাহমুদ, ওয়াসীম ও লিটন তিনজনই চেয়েছিলেন এই আসনে মঞ্জুই জিতুক। নির্বাচনের দিন পাহাড়তলী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ কেন্দ্র দখলে নিতে ওয়াসীমের অনুসারী শামীম আজাদ পিস্তল নিয়ে গুলি ছোড়েন। এতে নেতৃত্ব দেন স্বয়ং ওয়াসীমের স্ত্রীও। এতে দুজন গুলিবিদ্ধও হন।
মহিউদ্দিন বাচ্চু এসব কর্মকাণ্ডের জন্য মহিবুল হাসানকে দায়ী মনে করে আ জ ম নাছির উদ্দিনের সঙ্গে সখ্য গড়ে তোলেন। নাছিরও তাঁকে টেনে নেন।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে মহিউদ্দিন বাচ্চু কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার জন্য প্রকৃত আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা কাজ করেছে।’

একসময় তাঁদের মধ্যে ছিল দা-কুমড়া সম্পর্ক। দুই নেতার অনুসারীদের সংঘাতে একাধিকবার রক্ত ঝরেছে নগরীতে। এখন দুজনের গলায়-গলায় ভাব, যেন এক বৃন্তে দুটি ফুল। তাঁরা হলেন নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দিন ও নগর যুবলীগের সাবেক নেতা মহিউদ্দিন বাচ্চু।
৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মহিউদ্দিন বাচ্চু নির্বাচিত হয়ে আ জ ম নাছিরকে কোলে নিয়ে আনন্দ-উল্লাস করেছেন। এই জয়ের পেছনে নাছিরের অবদানের কথা প্রকাশ্যে স্বীকারও করেছেন বাচ্চু। এই ঘটনা চট্টগ্রাম নগর আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে নতুন সমীকরণের ইঙ্গিত হিসেবে দেখছেন অনেকেই।
চট্টগ্রাম নগরীতে আওয়ামী লীগের রাজনীতি দীর্ঘদিন ধরে দুটি ধারায় বিভক্ত। এর একটি অংশের নেতৃত্বে আছেন আ জ ম নাছির। অন্য অংশটির নেতৃত্বে ছিলেন সাবেক মেয়র এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। মহিউদ্দিন চৌধুরীর মৃত্যুর পর অনুসারীরা তাঁর ছেলে মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের সঙ্গে আছেন। এত দিন মহিউদ্দিন বাচ্চুও মহিবুল হাসানের বাইরে যাননি। তাঁর ৪০ বছরের রাজনীতির জীবনের পুরোটাই ছিল মহিউদ্দিন চৌধুরীর গ্রুপের বলয়ে। বলা যায়, চট্টগ্রামের সাবেক মেয়র এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর হাত ধরেই মহিউদ্দিন বাচ্চুর রাজনীতি শুরু। সেই তিনি এখন নাছিরের ছায়ায়। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যেটি প্রকাশ্যে আসে।
দূরত্ব শুরু যেভাবে
এবার চট্টগ্রাম-১০ আসনে নৌকার প্রার্থী ছিলেন মহিউদ্দিন বাচ্চু। তাঁর মূল প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক সিটি মেয়র এম মনজুর আলম, যিনি ২০১০ সালে বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সমর্থিত সাবেক মেয়র ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সাবেক উপদেষ্টা ছিলেন। আওয়ামী লীগের একটি অংশ নির্বাচনে মনজুর আলমকে সমর্থন জানায়। বিশেষ করে প্রকাশ্যে মনজুরের পক্ষে কাজ করেন ১৩ নম্বর পাহাড়তলী ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. ওয়াসীম উদ্দিন চৌধুরী ও রামপুর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও চসিক প্যানেল মেয়র আবদুস সবুর লিটন। দুজনই মহিবুল হাসান গ্রুপের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।
মহিউদ্দিন বাচ্চুর সঙ্গে মহিবুল হাসান গ্রুপের একাংশের দ্বন্দ্বের শুরু উপনির্বাচনকে কেন্দ্র করে। গত বছরের ২ জুন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য আফছারুল আমীনের মৃত্যুতে জাতীয় সংসদের এই আসন শূন্য হয়। তারপর এই আসনের উপনির্বাচনে নৌকার মনোনয়ন পান মহিউদ্দিন বাচ্চু। আধিপত্য বিস্তারের জন্য নির্বাচনের আগে পাহাড়তলী ওয়ার্ডের সব ভোটকেন্দ্রে এজেন্ট নিয়োগের দায়িত্ব পেতে চেয়েছিলেন ওয়াসীম। কিন্তু মহিউদ্দিন বাচ্চু এতে রাজি না হয়ে দায়িত্ব দেন ওয়াসীমের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ওই ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর মোহাম্মদ হোসেন হিরণকে। এতে ক্ষেপে যান ওয়াসীম। ওই উপনির্বাচনে ওয়াসীম মহিউদ্দিন বাচ্চুর হয়ে কোনো কাজই করেননি।
এর পরপরই দূরত্ব সৃষ্টি হয় আরেক কাউন্সিলর চসিক প্যানেল মেয়র আবদুস সবুর লিটনের সঙ্গে। ওয়াসীম ও লিটনের বিষয়ে মহিবুল হাসান কোনো কথা না বলায় তাঁর প্রতি রাগ-ক্ষোভ আছে মহিউদ্দিন বাচ্চুর। তারপর এবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মহিউদ্দিন বাচ্চুর বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র দাঁড়িয়ে যান মহিবুল হাসান গ্রুপেরই আরেক প্রভাবশালী নেতা ফরিদ মাহমুদ। ফরিদ মাহমুদ, ওয়াসীম ও লিটন তিনজনই চেয়েছিলেন এই আসনে মঞ্জুই জিতুক। নির্বাচনের দিন পাহাড়তলী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ কেন্দ্র দখলে নিতে ওয়াসীমের অনুসারী শামীম আজাদ পিস্তল নিয়ে গুলি ছোড়েন। এতে নেতৃত্ব দেন স্বয়ং ওয়াসীমের স্ত্রীও। এতে দুজন গুলিবিদ্ধও হন।
মহিউদ্দিন বাচ্চু এসব কর্মকাণ্ডের জন্য মহিবুল হাসানকে দায়ী মনে করে আ জ ম নাছির উদ্দিনের সঙ্গে সখ্য গড়ে তোলেন। নাছিরও তাঁকে টেনে নেন।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে মহিউদ্দিন বাচ্চু কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার জন্য প্রকৃত আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা কাজ করেছে।’

মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দেওয়া বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। একই সঙ্গে অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব নিয়ে মোদির ‘ইতিহাস বিকৃতি’র বিরুদ্ধে বিবৃতি জারির আহ্বান জানিয়েছেন এই নেত
১২ ঘণ্টা আগে
মুক্তিযুদ্ধ ও ইসলামের নামে দেশকে বিভক্ত করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ‘মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শেষে এক সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।
১২ ঘণ্টা আগে
মুক্তিযুদ্ধের ৫৪ বছর পরেও স্বাধীনতাযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগরের বিজয় চত্বরে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে এবি পার্টির উদ্যোগে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে
১৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় আততায়ীর গুলিতে আশঙ্কাজনক অবস্থায় সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির আরেকটি অপারেশন প্রয়োজন হলেও শারীরিক পরিস্থিতি এখনো তৈরি হয়নি। ওসমান হাদির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক বিবৃতিতে এতথ্য জানিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দেওয়া বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। একই সঙ্গে অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব নিয়ে মোদির ‘ইতিহাস বিকৃতি’র বিরুদ্ধে বিবৃতি জারির আহ্বান জানিয়েছেন এই নেতা।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ‘মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শেষে সমাবেশে আখতার হোসেন এসব কথা বলেন।
সমাবেশে এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘অত্যন্ত দুঃখের বিষয়, ১৬ ডিসেম্বরকে নরেন্দ্র মোদি ভারতের বিজয় দিবস হিসেবে উল্লেখ করেছেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা, বাংলাদেশের বিজয় দিবসকে, বাংলাদেশের জনযুদ্ধকে, বাংলাদেশের মানুষের সংগ্রামকে ভারতের বিজয় হিসেবে দেখানোর মধ্য দিয়ে নরেন্দ্র মোদি দৃশ্যত ইতিহাস বিকৃতি করেছেন। বাংলাদেশের জন্মের সাথে লেগে থাকা ইতিহাসকে বিকৃতির দায়ে নরেন্দ্র মোদিকে তার বক্তব্য প্রত্যাহার করতে হবে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আহ্বান জানিয়ে আখতার বলেন, ‘এটা কোনো ছেলেখেলা নয়। বাংলাদেশের বিজয়কে ভারতের বিজয় দেখিয়ে ইতিহাস বিকৃতি করার ছেলেখেলাকে প্রশ্রয় দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব নিয়ে মোদির ইতিহাস বিকৃতির বিরুদ্ধে বিবৃতি জারি করতে হবে।’
সমাবেশে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘এবারের নির্বাচন সংস্কারের নির্বাচন। আপনারা সংস্কারের পক্ষে থাকবেন, বাংলাদেশের পক্ষে থাকবেন।’
এদিন বিকেল ৪টায় রাজধানীর বাংলামোটর এলাকা থেকে ‘আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শুরু হয়। কাঁটাবন মোড়, নীলক্ষেত মোড় ও পলাশীর মোড় হয়ে শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ হয় এ পদযাত্রা। এতে দলের সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অংশ নেন।
এ সময় তাঁরা বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা সংবলিত বিভিন্ন ব্যানার ও ফেস্টুন প্রদর্শন করেন। ‘গণভোটে হ্যাঁ বলি, সংস্কারের সাথে চলি’, ‘মুক্তির মূল সনদ গণভোট-গণভোট’, ‘এক হাদির কিছু হলে, জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরে’সহ নানা স্লোগান দেন।

মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দেওয়া বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। একই সঙ্গে অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব নিয়ে মোদির ‘ইতিহাস বিকৃতি’র বিরুদ্ধে বিবৃতি জারির আহ্বান জানিয়েছেন এই নেতা।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ‘মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শেষে সমাবেশে আখতার হোসেন এসব কথা বলেন।
সমাবেশে এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘অত্যন্ত দুঃখের বিষয়, ১৬ ডিসেম্বরকে নরেন্দ্র মোদি ভারতের বিজয় দিবস হিসেবে উল্লেখ করেছেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা, বাংলাদেশের বিজয় দিবসকে, বাংলাদেশের জনযুদ্ধকে, বাংলাদেশের মানুষের সংগ্রামকে ভারতের বিজয় হিসেবে দেখানোর মধ্য দিয়ে নরেন্দ্র মোদি দৃশ্যত ইতিহাস বিকৃতি করেছেন। বাংলাদেশের জন্মের সাথে লেগে থাকা ইতিহাসকে বিকৃতির দায়ে নরেন্দ্র মোদিকে তার বক্তব্য প্রত্যাহার করতে হবে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আহ্বান জানিয়ে আখতার বলেন, ‘এটা কোনো ছেলেখেলা নয়। বাংলাদেশের বিজয়কে ভারতের বিজয় দেখিয়ে ইতিহাস বিকৃতি করার ছেলেখেলাকে প্রশ্রয় দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব নিয়ে মোদির ইতিহাস বিকৃতির বিরুদ্ধে বিবৃতি জারি করতে হবে।’
সমাবেশে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘এবারের নির্বাচন সংস্কারের নির্বাচন। আপনারা সংস্কারের পক্ষে থাকবেন, বাংলাদেশের পক্ষে থাকবেন।’
এদিন বিকেল ৪টায় রাজধানীর বাংলামোটর এলাকা থেকে ‘আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শুরু হয়। কাঁটাবন মোড়, নীলক্ষেত মোড় ও পলাশীর মোড় হয়ে শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ হয় এ পদযাত্রা। এতে দলের সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অংশ নেন।
এ সময় তাঁরা বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা সংবলিত বিভিন্ন ব্যানার ও ফেস্টুন প্রদর্শন করেন। ‘গণভোটে হ্যাঁ বলি, সংস্কারের সাথে চলি’, ‘মুক্তির মূল সনদ গণভোট-গণভোট’, ‘এক হাদির কিছু হলে, জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরে’সহ নানা স্লোগান দেন।

একসময় তাঁদের মধ্যে ছিল দা-কুমড়া সম্পর্ক। দুই নেতার অনুসারীদের সংঘাতে একাধিকবার রক্ত ঝরেছে নগরীতে। এখন দুজনের গলায়-গলায় ভাব, যেন এক বৃন্তে দুটি ফুল। তাঁরা হলেন নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দিন ও নগর যুবলীগের সাবেক নেতা মহিউদ্দিন বাচ্চু।
১২ জানুয়ারি ২০২৪
মুক্তিযুদ্ধ ও ইসলামের নামে দেশকে বিভক্ত করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ‘মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শেষে এক সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।
১২ ঘণ্টা আগে
মুক্তিযুদ্ধের ৫৪ বছর পরেও স্বাধীনতাযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগরের বিজয় চত্বরে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে এবি পার্টির উদ্যোগে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে
১৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় আততায়ীর গুলিতে আশঙ্কাজনক অবস্থায় সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির আরেকটি অপারেশন প্রয়োজন হলেও শারীরিক পরিস্থিতি এখনো তৈরি হয়নি। ওসমান হাদির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক বিবৃতিতে এতথ্য জানিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মুক্তিযুদ্ধ ও ইসলামের নামে দেশকে বিভক্ত করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ‘মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শেষে এক সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের নামে যেমন দেশকে বিভাজন করা যাবে না, ইসলামের নামেও দেশকে বিভাজন করা যাবে না। মুক্তিযুদ্ধ এবং ইসলামকে মুখোমুখি দাঁড় করার যে রাজনীতি গত ৫৪ বছর হয়েছে, সে রাজনীতি থেকে আমরা বের হয়ে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ করব। ইসলাম আমার, মুক্তিযুদ্ধ আমার, জুলাইও আমার। যারা এগুলোকে বিভক্ত করতে চায়, তারা ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে চায়।’
স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও মুক্তিযুদ্ধের প্রশ্নের সুরাহা হয়নি বলে উল্লেখ করেন নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫৪ বছর পার হয়েছে। কিন্তু এখনো আমরা মুক্তিযুদ্ধের প্রশ্নের সুরাহা করতে পারিনি। ৫৪ বছর পর এসেও আমরা দেখি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের এবং বিপক্ষের রাজনীতি। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমরা ভেবেছিলাম মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের এবং বিপক্ষের বিভাজনের রাজনীতির সুরাহা হবে। সে রাজনীতি বাংলাদেশ থেকে দূর হবে। কিন্তু আমরা দুঃখের সঙ্গে দেখতে পাচ্ছি, ৫ আগস্টের পর সে রাজনীতি আবারও ফিরে এসেছে। যে রাজনীতির মাধ্যমে আওয়ামী লীগ এবং মুজিববাদী বামপন্থীরা বাংলাদেশকে সব সময় বিভাজিত করে রেখেছিল, বাংলাদেশে সব সময় একটা ফ্যাসিবাদ কায়েম করে রেখেছিল।’
মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে এনসিপির অবস্থান এবং বক্তব্য খুবই পরিষ্কার বলে জানান নাহিদ। তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি, মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অন্যতম ভিত্তি। আমরা মনে করি, ১৯৪৭ এবং তার পূর্ববর্তী সময়ে বাংলাদেশের মানুষ আজাদির জন্য উপনিবেশবাদবিরোধী যে লড়াই শুরু করছিল, তার অন্যতম পরিণতি হচ্ছে ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা সংগ্রাম। এই স্বাধীনতা সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আমরা স্বাধীন ভূখণ্ড পেয়েছিলাম; কিন্তু আমরা সার্বভৌমত্ব পুরোপুরি অর্জন করতে পারিনি। আমাদের পাশের রাষ্ট্র বারবার এখানে তাঁবেদারি রাষ্ট্র, তাঁবেদারি দেশ কায়েম করতে চেয়েছে।’
সমাবেশে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, এবারের নির্বাচন সংস্কারের নির্বাচন। আপনারা সংস্কারের পক্ষে থাকবেন, বাংলাদেশের পক্ষে থাকবেন।
এদিন বিকেল ৪টায় রাজধানীর বাংলামোটর এলাকা থেকে ‘আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শুরু হয়। কাঁটাবন মোড়, নীলক্ষেত মোড় ও পলাশীর মোড় হয়ে শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ হয় এই পদযাত্রা। এতে দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অংশ নেন।
এ সময় তাঁরা বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা-সংবলিত বিভিন্ন ব্যানার ও ফেস্টুন প্রদর্শন করেন। ‘গণভোটে হ্যাঁ বলি, সংস্কারের সাথে চলি’, ‘মুক্তির মূল সনদ গণভোট-গণভোট’, ‘এক হাদির কিছু হলে, জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরে’সহ নানা স্লোগান দেন।

মুক্তিযুদ্ধ ও ইসলামের নামে দেশকে বিভক্ত করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ‘মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শেষে এক সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের নামে যেমন দেশকে বিভাজন করা যাবে না, ইসলামের নামেও দেশকে বিভাজন করা যাবে না। মুক্তিযুদ্ধ এবং ইসলামকে মুখোমুখি দাঁড় করার যে রাজনীতি গত ৫৪ বছর হয়েছে, সে রাজনীতি থেকে আমরা বের হয়ে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ করব। ইসলাম আমার, মুক্তিযুদ্ধ আমার, জুলাইও আমার। যারা এগুলোকে বিভক্ত করতে চায়, তারা ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে চায়।’
স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও মুক্তিযুদ্ধের প্রশ্নের সুরাহা হয়নি বলে উল্লেখ করেন নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫৪ বছর পার হয়েছে। কিন্তু এখনো আমরা মুক্তিযুদ্ধের প্রশ্নের সুরাহা করতে পারিনি। ৫৪ বছর পর এসেও আমরা দেখি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের এবং বিপক্ষের রাজনীতি। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমরা ভেবেছিলাম মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের এবং বিপক্ষের বিভাজনের রাজনীতির সুরাহা হবে। সে রাজনীতি বাংলাদেশ থেকে দূর হবে। কিন্তু আমরা দুঃখের সঙ্গে দেখতে পাচ্ছি, ৫ আগস্টের পর সে রাজনীতি আবারও ফিরে এসেছে। যে রাজনীতির মাধ্যমে আওয়ামী লীগ এবং মুজিববাদী বামপন্থীরা বাংলাদেশকে সব সময় বিভাজিত করে রেখেছিল, বাংলাদেশে সব সময় একটা ফ্যাসিবাদ কায়েম করে রেখেছিল।’
মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে এনসিপির অবস্থান এবং বক্তব্য খুবই পরিষ্কার বলে জানান নাহিদ। তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি, মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অন্যতম ভিত্তি। আমরা মনে করি, ১৯৪৭ এবং তার পূর্ববর্তী সময়ে বাংলাদেশের মানুষ আজাদির জন্য উপনিবেশবাদবিরোধী যে লড়াই শুরু করছিল, তার অন্যতম পরিণতি হচ্ছে ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা সংগ্রাম। এই স্বাধীনতা সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আমরা স্বাধীন ভূখণ্ড পেয়েছিলাম; কিন্তু আমরা সার্বভৌমত্ব পুরোপুরি অর্জন করতে পারিনি। আমাদের পাশের রাষ্ট্র বারবার এখানে তাঁবেদারি রাষ্ট্র, তাঁবেদারি দেশ কায়েম করতে চেয়েছে।’
সমাবেশে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, এবারের নির্বাচন সংস্কারের নির্বাচন। আপনারা সংস্কারের পক্ষে থাকবেন, বাংলাদেশের পক্ষে থাকবেন।
এদিন বিকেল ৪টায় রাজধানীর বাংলামোটর এলাকা থেকে ‘আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শুরু হয়। কাঁটাবন মোড়, নীলক্ষেত মোড় ও পলাশীর মোড় হয়ে শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ হয় এই পদযাত্রা। এতে দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অংশ নেন।
এ সময় তাঁরা বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা-সংবলিত বিভিন্ন ব্যানার ও ফেস্টুন প্রদর্শন করেন। ‘গণভোটে হ্যাঁ বলি, সংস্কারের সাথে চলি’, ‘মুক্তির মূল সনদ গণভোট-গণভোট’, ‘এক হাদির কিছু হলে, জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরে’সহ নানা স্লোগান দেন।

একসময় তাঁদের মধ্যে ছিল দা-কুমড়া সম্পর্ক। দুই নেতার অনুসারীদের সংঘাতে একাধিকবার রক্ত ঝরেছে নগরীতে। এখন দুজনের গলায়-গলায় ভাব, যেন এক বৃন্তে দুটি ফুল। তাঁরা হলেন নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দিন ও নগর যুবলীগের সাবেক নেতা মহিউদ্দিন বাচ্চু।
১২ জানুয়ারি ২০২৪
মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দেওয়া বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। একই সঙ্গে অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব নিয়ে মোদির ‘ইতিহাস বিকৃতি’র বিরুদ্ধে বিবৃতি জারির আহ্বান জানিয়েছেন এই নেত
১২ ঘণ্টা আগে
মুক্তিযুদ্ধের ৫৪ বছর পরেও স্বাধীনতাযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগরের বিজয় চত্বরে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে এবি পার্টির উদ্যোগে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে
১৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় আততায়ীর গুলিতে আশঙ্কাজনক অবস্থায় সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির আরেকটি অপারেশন প্রয়োজন হলেও শারীরিক পরিস্থিতি এখনো তৈরি হয়নি। ওসমান হাদির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক বিবৃতিতে এতথ্য জানিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মুক্তিযুদ্ধের ৫৪ বছর পরেও স্বাধীনতাযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ।
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগরের বিজয় চত্বরে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে এবি পার্টির উদ্যোগে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের ৫৪ বছর পেরিয়ে গেলেও আমাদের একের পর এক লড়াই চালিয়ে যেতে হচ্ছে। স্বাধীনতাযুদ্ধের যে আকাঙ্ক্ষা ছিল, সেই আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন আমরা আজও পাইনি।’
আসাদুজ্জামান ফুয়াদ আরও বলেন, ‘শহীদ জিয়াউর রহমান যে স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে চেয়েছিলেন, সেটিও বাস্তবায়িত হয়নি বলেই আজ আমাদের আবার লড়াই করতে হচ্ছে। সেই কারণেই বেগম খালেদা জিয়াকে জেল-জুলুম সহ্য করতে হয়েছে, ওসমান হাদিকে গুলিবিদ্ধ হতে হয়েছে এবং তারেক রহমানকে নির্বাসিত জীবন কাটাতে হচ্ছে।’
নির্বাচনের আগে অবশ্যই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে উল্লেখ করে ফুয়াদ বলেন, ‘বর্তমান নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো সিরিয়াস উদ্যোগ আমরা দেখছি না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভূমিকা অত্যন্ত হতাশাজনক।’
ফুয়াদ বলেন, আগামী নির্বাচনে ফ্যাসিবাদী শক্তি নির্বাচনকে ভন্ডুল করার ষড়যন্ত্র করছে। শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনা প্রমাণ করে যে তারেক রহমানসহ রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ এখনো হুমকির মুখে রয়েছেন।
এবি পার্টির নেতা আরও বলেন, ভালো ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য সরকারকে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে হবে। অন্যথায় দেশের পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে হয়ে উঠবে।
দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার সাদাত টুটুলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলতাফ হোসাইন, মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক আব্দুল হালিম খোকন, মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক সেলিম খান, মহানগর দক্ষিণের সদস্যসচিব বারকাজ নাসির আহমদ প্রমুখ।

মুক্তিযুদ্ধের ৫৪ বছর পরেও স্বাধীনতাযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ।
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগরের বিজয় চত্বরে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে এবি পার্টির উদ্যোগে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের ৫৪ বছর পেরিয়ে গেলেও আমাদের একের পর এক লড়াই চালিয়ে যেতে হচ্ছে। স্বাধীনতাযুদ্ধের যে আকাঙ্ক্ষা ছিল, সেই আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন আমরা আজও পাইনি।’
আসাদুজ্জামান ফুয়াদ আরও বলেন, ‘শহীদ জিয়াউর রহমান যে স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে চেয়েছিলেন, সেটিও বাস্তবায়িত হয়নি বলেই আজ আমাদের আবার লড়াই করতে হচ্ছে। সেই কারণেই বেগম খালেদা জিয়াকে জেল-জুলুম সহ্য করতে হয়েছে, ওসমান হাদিকে গুলিবিদ্ধ হতে হয়েছে এবং তারেক রহমানকে নির্বাসিত জীবন কাটাতে হচ্ছে।’
নির্বাচনের আগে অবশ্যই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে উল্লেখ করে ফুয়াদ বলেন, ‘বর্তমান নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো সিরিয়াস উদ্যোগ আমরা দেখছি না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভূমিকা অত্যন্ত হতাশাজনক।’
ফুয়াদ বলেন, আগামী নির্বাচনে ফ্যাসিবাদী শক্তি নির্বাচনকে ভন্ডুল করার ষড়যন্ত্র করছে। শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনা প্রমাণ করে যে তারেক রহমানসহ রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ এখনো হুমকির মুখে রয়েছেন।
এবি পার্টির নেতা আরও বলেন, ভালো ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য সরকারকে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে হবে। অন্যথায় দেশের পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে হয়ে উঠবে।
দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার সাদাত টুটুলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলতাফ হোসাইন, মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক আব্দুল হালিম খোকন, মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক সেলিম খান, মহানগর দক্ষিণের সদস্যসচিব বারকাজ নাসির আহমদ প্রমুখ।

একসময় তাঁদের মধ্যে ছিল দা-কুমড়া সম্পর্ক। দুই নেতার অনুসারীদের সংঘাতে একাধিকবার রক্ত ঝরেছে নগরীতে। এখন দুজনের গলায়-গলায় ভাব, যেন এক বৃন্তে দুটি ফুল। তাঁরা হলেন নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দিন ও নগর যুবলীগের সাবেক নেতা মহিউদ্দিন বাচ্চু।
১২ জানুয়ারি ২০২৪
মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দেওয়া বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। একই সঙ্গে অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব নিয়ে মোদির ‘ইতিহাস বিকৃতি’র বিরুদ্ধে বিবৃতি জারির আহ্বান জানিয়েছেন এই নেত
১২ ঘণ্টা আগে
মুক্তিযুদ্ধ ও ইসলামের নামে দেশকে বিভক্ত করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ‘মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শেষে এক সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।
১২ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় আততায়ীর গুলিতে আশঙ্কাজনক অবস্থায় সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির আরেকটি অপারেশন প্রয়োজন হলেও শারীরিক পরিস্থিতি এখনো তৈরি হয়নি। ওসমান হাদির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক বিবৃতিতে এতথ্য জানিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ।
১৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ঢাকায় আততায়ীর গুলিতে আশঙ্কাজনক অবস্থায় সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির আরেকটি অপারেশন প্রয়োজন হলেও শারীরিক পরিস্থিতি এখনো তৈরি হয়নি। ওসমান হাদির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক বিবৃতিতে এতথ্য জানিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ।
বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, সিঙ্গাপুরে নেওয়ার পর কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। এরপর হাদির অবস্থার কিছুটা অবনতি হলেও এখন স্থিতিশীল রয়েছে।
ইনকিলাব মঞ্চ আরো জানায়, শরিফ ওসমান হাদির ‘আরেকটি অপারেশনের প্রয়োজন তবে সেটি করার মতো শারীরিক পরিস্থিতি এখনো তৈরি হয়নি।
ওসমান হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য গতকাল সোমবার এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়েছে।
এর আগে গত ১২ ডিসেম্বর বেলা আড়াইটার দিকে পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে ব্যাটারিচালিত রিকশায় থাকা ওসমান হাদিকে গুলি করেন মোটরসাইকেল আরোহী দুর্বৃত্তরা।
প্রথমে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়; পরে সেখান থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। গতকাল নেওয়া হয় সিঙ্গাপুরে।
এই ঘটনায় ১৪ ডিসেম্বর রাতে পল্টন থানায় করা মামলার তদন্ত করছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ডিবির মতিঝিল বিভাগ।
ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মো. শফিকুল ইসলাম গতকাল বলেন, এখন পর্যন্ত এই মামলায় চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর সঙ্গে যারাই জড়িত থাকুক, তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।

ঢাকায় আততায়ীর গুলিতে আশঙ্কাজনক অবস্থায় সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির আরেকটি অপারেশন প্রয়োজন হলেও শারীরিক পরিস্থিতি এখনো তৈরি হয়নি। ওসমান হাদির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক বিবৃতিতে এতথ্য জানিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ।
বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, সিঙ্গাপুরে নেওয়ার পর কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। এরপর হাদির অবস্থার কিছুটা অবনতি হলেও এখন স্থিতিশীল রয়েছে।
ইনকিলাব মঞ্চ আরো জানায়, শরিফ ওসমান হাদির ‘আরেকটি অপারেশনের প্রয়োজন তবে সেটি করার মতো শারীরিক পরিস্থিতি এখনো তৈরি হয়নি।
ওসমান হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য গতকাল সোমবার এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়েছে।
এর আগে গত ১২ ডিসেম্বর বেলা আড়াইটার দিকে পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে ব্যাটারিচালিত রিকশায় থাকা ওসমান হাদিকে গুলি করেন মোটরসাইকেল আরোহী দুর্বৃত্তরা।
প্রথমে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়; পরে সেখান থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। গতকাল নেওয়া হয় সিঙ্গাপুরে।
এই ঘটনায় ১৪ ডিসেম্বর রাতে পল্টন থানায় করা মামলার তদন্ত করছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ডিবির মতিঝিল বিভাগ।
ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মো. শফিকুল ইসলাম গতকাল বলেন, এখন পর্যন্ত এই মামলায় চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর সঙ্গে যারাই জড়িত থাকুক, তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।

একসময় তাঁদের মধ্যে ছিল দা-কুমড়া সম্পর্ক। দুই নেতার অনুসারীদের সংঘাতে একাধিকবার রক্ত ঝরেছে নগরীতে। এখন দুজনের গলায়-গলায় ভাব, যেন এক বৃন্তে দুটি ফুল। তাঁরা হলেন নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দিন ও নগর যুবলীগের সাবেক নেতা মহিউদ্দিন বাচ্চু।
১২ জানুয়ারি ২০২৪
মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দেওয়া বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। একই সঙ্গে অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব নিয়ে মোদির ‘ইতিহাস বিকৃতি’র বিরুদ্ধে বিবৃতি জারির আহ্বান জানিয়েছেন এই নেত
১২ ঘণ্টা আগে
মুক্তিযুদ্ধ ও ইসলামের নামে দেশকে বিভক্ত করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ‘মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শেষে এক সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।
১২ ঘণ্টা আগে
মুক্তিযুদ্ধের ৫৪ বছর পরেও স্বাধীনতাযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগরের বিজয় চত্বরে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে এবি পার্টির উদ্যোগে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে
১৪ ঘণ্টা আগে