নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ ভারতের ছোট মনের দেশ বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ভারত যে দাদাগিরি করে প্রতিবেশীদের দাবিয়ে রাখতে চায়, তা একবিংশ শতাব্দীর মানুষ গ্রহণ করবে না। বাংলাদেশের মানুষ তো নয়ই।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনার পৃষ্ঠপোষক ভারত সরকার ও তাদের গণমাধ্যমের অবিরাম মিথ্যা প্রচারণা এবং ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে’ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের আয়োজিত সভায় মেজর (অব.) হাফিজ এসব কথা বলেন।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভারতে আশ্রয় দেওয়ার ঘটনায় অবাক হয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেছেন, ‘আমি অবাক হয়ে যাই, পৃথিবীর বৃহৎ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র (ভারত) কীভাবে তাঁকে আশ্রয় দিল! তারা কী ৫ আগস্টের লাখ লাখ মানুষের প্রমত্ত ঢেউ দেখেনি? যেটি দেখে শেখ হাসিনা পালিয়ে গিয়েছিল।’
মেজর হাফিজ বলেন, ‘আমাদের দেশটাকে ধ্বংস করে দিয়েছে পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনা। প্রত্যেকটি ইনস্টিটিউশনকে ধ্বংস করে দিয়েছে তিনি। আজকে আবার তাঁর সাবেক আশ্রয়স্থল ভারতে প্রবেশ করেছে—বাংলাদেশকে ধ্বংস করার জন্য, অস্থিতিশীল করার জন্য।’
মেজর হাফিজ বলেন, ‘ভারতের মনটা অনেক ক্ষুদ্র। প্রত্যেক প্রতিবেশী রাষ্ট্রকে তারা ভাবিয়ে তুলেছে। প্রত্যেকটি প্রতিবেশী রাষ্ট্র আজ তাদের বিরুদ্ধে। সবচেয়ে বড় হিন্দু রাষ্ট্র নেপাল পর্যন্ত তাদের বিরুদ্ধে। কারণ, তারা (ভারত) যে দাদাগিরি করে, প্রতিবেশীকে দাবিয়ে রাখতে চায়—এটা তো একবিংশ শতাব্দীর মানুষ গ্রহণ করবে না। বাংলাদেশ তো মোটেই না, যারা যুদ্ধ করে স্বাধীন হয়েছে।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘এই দেশ একটি জনযুদ্ধের মধ্যে দিয়ে স্বাধীন হয়েছে। সাধারণ মানুষ যুদ্ধ করে এই দেশের স্বাধীনতাকে অক্ষুণ্ন এবং দেশের সার্বভৌমত্বকে সঠিক ও যেকোনো কালিমামুক্ত রাখবে, এটি হলো আমাদের শপথ।’
মেজ হাফিজ আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের মতো সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি পৃথিবীর কোনো রাষ্ট্রে নাই। কিন্তু ভারতীয় মিডিয়া কল্পকাহিনি ছড়িয়ে বেড়াচ্ছে যে এখানে (বাংলাদেশে) হিন্দুদের ওপর অন্যায় অবিচার করা হচ্ছে। এই ধরনের কল্পকাহিনি ছড়িয়ে তারা বিশ্ববাসীকে দেখাতে চায় যে, বাংলাদেশের মানুষ একপেশে, বাংলাদেশে কারও জীবন নিরাপদ নয়। আমরা সম্পূর্ণ এই মিথ্যাচারের নিন্দা জানাচ্ছি।’
ভারতকে কোনো যুদ্ধ শুরুর না করতে সতর্ক করে মেজর হাফিজ বলেন, ‘যুদ্ধ যদি তারা (ভারত) শুরু করে, তাহলে এই যুদ্ধ তাদের দেশে গিয়েই শেষ হবে। আমরা প্রত্যেকটি বাংলাদেশি নাগরিককে সামরিক প্রশিক্ষণ দিয়ে প্রস্তুত করব যুদ্ধের জন্য। প্রত্যেকটি ছাত্র যেন রাইফেল চালাতে জানে। সামান্য ফিল্ড ক্রাফট মিলিটারি ট্রেনিং আমরা তাদের দেব। যাতে করে কেউ যেন আমাদের দিকে রক্তচক্ষু নিয়ে তাকাতে না পারে। আমরা যুদ্ধ করে জয়ী হয়েছি। চিরকাল জয়ী হবে বাংলাদেশ।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমাদের বিরুদ্ধে আগ্রাসন চালাতে গেলে বারবার তাদের চিন্তা করতে হবে, যত বড় শক্তিই হোক। ভারত তো কিছুই না, এর থেকে বড় শক্তিও যদি আসে তাহলেও বাংলাদেশকে পদানত করতে পারবে না। জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের ফলে নতুন এক বাংলাদেশ আমরা পেয়েছি, নতুন এক বাংলাদেশ আমরা সৃষ্টি করব। যেখানে কোনো বৈষম্য থাকবে না, যেখানে স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে কেউ কোনো কটাক্ষ করতে পারবে না। কোনো ভারতীয় দালাল বাংলাদেশে থাকতে পারবে না। এখন আর কথা বলার সময় নাই, এখন অ্যাকশনে যাওয়ার সময়।’
সভায় বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, ‘১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরের পর অনেক মুক্তিযোদ্ধা তৈরি হয়েছে। যেমন ৫ আগস্টের পরে অনেক জাতীয়তাবাদী সৈনিক তৈরি হয়েছে। দুঃখজনক হলেও সত্য যে ’৭১ সালে অনেকেই মুক্তিযুদ্ধ না করেও পরবর্তীকালে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে নাম লিখিয়েছে। এই ইতিহাস বর্তমান প্রজন্ম বা পরবর্তী প্রজন্ম জানবে কি না, আমার জানা নেই।’
সৈয়দ মোয়াজ্জেম আরও বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের সময় (ভারত) আমাদের বন্ধু ছিল। কিন্তু এরা যে কখন বন্ধু, কখন শত্রু এটা বুঝতে হলে আমাদের আরও কয়েক শ বছর বাঁচতে হবে। তারা এখন শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দিয়েছে। যাদের দিয়ে তাদের স্বার্থ হাসিল হয়, তারা (ভারত) শুধু তাদেরই আশ্রয় দেয়। ভারত শেখ হাসিনার চোখ দিয়ে বাংলাদেশকে দেখে। এই দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন না হওয়া পর্যন্ত ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সুসম্পর্ক হবে না।’
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাতের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সাদেক খানের সঞ্চালনায় এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু প্রমুখ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ ভারতের ছোট মনের দেশ বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ভারত যে দাদাগিরি করে প্রতিবেশীদের দাবিয়ে রাখতে চায়, তা একবিংশ শতাব্দীর মানুষ গ্রহণ করবে না। বাংলাদেশের মানুষ তো নয়ই।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনার পৃষ্ঠপোষক ভারত সরকার ও তাদের গণমাধ্যমের অবিরাম মিথ্যা প্রচারণা এবং ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে’ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের আয়োজিত সভায় মেজর (অব.) হাফিজ এসব কথা বলেন।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভারতে আশ্রয় দেওয়ার ঘটনায় অবাক হয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেছেন, ‘আমি অবাক হয়ে যাই, পৃথিবীর বৃহৎ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র (ভারত) কীভাবে তাঁকে আশ্রয় দিল! তারা কী ৫ আগস্টের লাখ লাখ মানুষের প্রমত্ত ঢেউ দেখেনি? যেটি দেখে শেখ হাসিনা পালিয়ে গিয়েছিল।’
মেজর হাফিজ বলেন, ‘আমাদের দেশটাকে ধ্বংস করে দিয়েছে পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনা। প্রত্যেকটি ইনস্টিটিউশনকে ধ্বংস করে দিয়েছে তিনি। আজকে আবার তাঁর সাবেক আশ্রয়স্থল ভারতে প্রবেশ করেছে—বাংলাদেশকে ধ্বংস করার জন্য, অস্থিতিশীল করার জন্য।’
মেজর হাফিজ বলেন, ‘ভারতের মনটা অনেক ক্ষুদ্র। প্রত্যেক প্রতিবেশী রাষ্ট্রকে তারা ভাবিয়ে তুলেছে। প্রত্যেকটি প্রতিবেশী রাষ্ট্র আজ তাদের বিরুদ্ধে। সবচেয়ে বড় হিন্দু রাষ্ট্র নেপাল পর্যন্ত তাদের বিরুদ্ধে। কারণ, তারা (ভারত) যে দাদাগিরি করে, প্রতিবেশীকে দাবিয়ে রাখতে চায়—এটা তো একবিংশ শতাব্দীর মানুষ গ্রহণ করবে না। বাংলাদেশ তো মোটেই না, যারা যুদ্ধ করে স্বাধীন হয়েছে।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘এই দেশ একটি জনযুদ্ধের মধ্যে দিয়ে স্বাধীন হয়েছে। সাধারণ মানুষ যুদ্ধ করে এই দেশের স্বাধীনতাকে অক্ষুণ্ন এবং দেশের সার্বভৌমত্বকে সঠিক ও যেকোনো কালিমামুক্ত রাখবে, এটি হলো আমাদের শপথ।’
মেজ হাফিজ আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের মতো সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি পৃথিবীর কোনো রাষ্ট্রে নাই। কিন্তু ভারতীয় মিডিয়া কল্পকাহিনি ছড়িয়ে বেড়াচ্ছে যে এখানে (বাংলাদেশে) হিন্দুদের ওপর অন্যায় অবিচার করা হচ্ছে। এই ধরনের কল্পকাহিনি ছড়িয়ে তারা বিশ্ববাসীকে দেখাতে চায় যে, বাংলাদেশের মানুষ একপেশে, বাংলাদেশে কারও জীবন নিরাপদ নয়। আমরা সম্পূর্ণ এই মিথ্যাচারের নিন্দা জানাচ্ছি।’
ভারতকে কোনো যুদ্ধ শুরুর না করতে সতর্ক করে মেজর হাফিজ বলেন, ‘যুদ্ধ যদি তারা (ভারত) শুরু করে, তাহলে এই যুদ্ধ তাদের দেশে গিয়েই শেষ হবে। আমরা প্রত্যেকটি বাংলাদেশি নাগরিককে সামরিক প্রশিক্ষণ দিয়ে প্রস্তুত করব যুদ্ধের জন্য। প্রত্যেকটি ছাত্র যেন রাইফেল চালাতে জানে। সামান্য ফিল্ড ক্রাফট মিলিটারি ট্রেনিং আমরা তাদের দেব। যাতে করে কেউ যেন আমাদের দিকে রক্তচক্ষু নিয়ে তাকাতে না পারে। আমরা যুদ্ধ করে জয়ী হয়েছি। চিরকাল জয়ী হবে বাংলাদেশ।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমাদের বিরুদ্ধে আগ্রাসন চালাতে গেলে বারবার তাদের চিন্তা করতে হবে, যত বড় শক্তিই হোক। ভারত তো কিছুই না, এর থেকে বড় শক্তিও যদি আসে তাহলেও বাংলাদেশকে পদানত করতে পারবে না। জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের ফলে নতুন এক বাংলাদেশ আমরা পেয়েছি, নতুন এক বাংলাদেশ আমরা সৃষ্টি করব। যেখানে কোনো বৈষম্য থাকবে না, যেখানে স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে কেউ কোনো কটাক্ষ করতে পারবে না। কোনো ভারতীয় দালাল বাংলাদেশে থাকতে পারবে না। এখন আর কথা বলার সময় নাই, এখন অ্যাকশনে যাওয়ার সময়।’
সভায় বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, ‘১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরের পর অনেক মুক্তিযোদ্ধা তৈরি হয়েছে। যেমন ৫ আগস্টের পরে অনেক জাতীয়তাবাদী সৈনিক তৈরি হয়েছে। দুঃখজনক হলেও সত্য যে ’৭১ সালে অনেকেই মুক্তিযুদ্ধ না করেও পরবর্তীকালে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে নাম লিখিয়েছে। এই ইতিহাস বর্তমান প্রজন্ম বা পরবর্তী প্রজন্ম জানবে কি না, আমার জানা নেই।’
সৈয়দ মোয়াজ্জেম আরও বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের সময় (ভারত) আমাদের বন্ধু ছিল। কিন্তু এরা যে কখন বন্ধু, কখন শত্রু এটা বুঝতে হলে আমাদের আরও কয়েক শ বছর বাঁচতে হবে। তারা এখন শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দিয়েছে। যাদের দিয়ে তাদের স্বার্থ হাসিল হয়, তারা (ভারত) শুধু তাদেরই আশ্রয় দেয়। ভারত শেখ হাসিনার চোখ দিয়ে বাংলাদেশকে দেখে। এই দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন না হওয়া পর্যন্ত ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সুসম্পর্ক হবে না।’
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাতের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সাদেক খানের সঞ্চালনায় এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু প্রমুখ।
৭৮তম জন্মদিনে গণতন্ত্র ফিরে পাওয়ার প্রত্যাশা করলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার (২৬ জানুয়ারি) ৭৭ বছর পূর্ণ করার দিনে রাজধানীর গুলশানে তাঁর বাড়িতে সাংবাদিকেরা শুভেচ্ছা জানাতে গেলে এ সময় তিনি গণমাধ্যমকর্মীদের কাছে এই প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।
৫ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার অনির্দিষ্টকালের জন্য থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। নির্বাচনকে পেছানোর ষড়যন্ত্র হচ্ছে।’
১ দিন আগেবিএনপিকে এক-এগারোর ভয় দেখিয়ে লাভ হবে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, ‘এক-এগারোর ভয় দেখিয়ে সমর্থন নিতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার। স্পষ্ট করে বলতে চাই, ভয় দেখিয়ে লাভ হবে না। সবার মতামতের ভিত্তিতে স্বচ্ছ নির্বাচন চায় জনগণ, যা শেখ হাসিনা হতে দেয়নি।’
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক দল গঠন নিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘অবশ্যই আজকের তরুণেরই আগামীর বাংলাদেশ। অতীত থেকে বেরিয়ে এসে তারুণ্য নতুন পথ রচনা করবে। তবে কোনো প্রশ্নবিদ্ধ পথে নয়। পথটি অবশ্যই হওয়া উচিত স্বচ্ছ এবং স্বাভাবিক। তবে রাজনৈতিক দল গঠন করতে গিয়ে কেউ যদি রাষ্ট্রীয় কিংবা প্রশাসনিক
১ দিন আগে