নিজস্ব প্রতিবেদক, কুমিল্লা থেকে

কুমিল্লায় বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় নির্বাচন নিয়ে দলের অবস্থান পরিষ্কার করে আগের কথাই আবার মনে করিয়ে দিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ শনিবার কুমিল্লার টাউন হল মাঠে গণসমাবেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘পরিষ্কার কথা—তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া এই দেশে কোনো নির্বাচন হবে না। হাসিনাকে পদত্যাগ করতে হবে, সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে, সংসদ ভেঙে দিতে হবে। নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করে সেই কমিশনের অধীনে নির্বাচন হতে হবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া এই দেশে আর কোন নির্বাচন হবে না।’
এসব দাবি আদায়ে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘জোরছে বলেন—ফয়সালা হবে রাজপথে। এই স্লোগান নিয়ে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে, আরও দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।’
গণসমাবেশ সফল করার জন্য কুমিল্লবাসীকে ধন্যবাদ জানান বিএনপি মহাসচিব। নেতা কর্মী, যারা অনেক কষ্ট করে এই সমাবেশ সফলে ভূমিকা রেখেছেন, তাঁদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানান। এ সময় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে গুলিতে নিহত ছাত্রদল নেতা নয়ন মিয়ার জন্য গভীর দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
গণসমাবেশে অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও কুমিল্লা গণসমাবেশ বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান উপদেষ্টা খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খানসহ আরও অনেকে বক্তব্য দেন।
সমাবেশে ফখরুল নেতা কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে যেভাবে মিথ্যা মামলা দিয়ে আটক করে রেখেছে, তারেক রহমানকে যেভাবে নির্বাসিত করে রেখেছে, সেই একই কায়দায় আমরা যারা এখন লড়াই করছি, সংগ্রাম করছি, তাদেরও কারাগারে নিক্ষেপ করে সহজেই নির্বাচনী বৈতরণি পার হতে চায় সরকার।’
‘এমন নির্বাচন হতে দেবেন?’ নেতা কর্মীদের মাঝে এমন প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে তিনি বলেন, ‘জোরে বলতে হবে—এই দেশে কোনো নির্বাচন হবে না। যতক্ষণ পর্যন্ত না হাসিনা পদত্যাগ করছে। যতক্ষণ পর্যন্ত না সংসদ বিলুপ্ত করা হচ্ছে এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা দেওয়া হচ্ছে।’
সরকারকে উদ্দেশ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘কথা তো বেশি নাই। কথা খুব সামান্য। আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা জোর করে দুইবার নির্বাচন করেছেন। উনি নাকি আবার নির্বাচন করবেন। যশোরের সভায় তিনি বলেছেন, আবার নৌকায় ভোট দেন। একটা গান আছে—‘আগে জানলে তোর ভাঙ্গা নৌকায় উঠতাম না’—জনগণ এখন এই গান গাইতে শুরু করেছে। এখন বাংলাদেশের মানুষ আপনাদের বিদায় দেখতে চায়। দয়া করে সময় থাকতেই মানে মানে কেটে পড়ুন। তা না হলে দেশের মানুষ আপনাদের বিদায় করবে। কীভাবে করবে, সেটা আপনারা জানেন।’
সারা দেশে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় বিএনপির নেতা কর্মীদের নামে মামলা দেওয়ার সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘মিথ্যাচার করা এদের স্বভাবে পরিণত হয়েছে। লজ্জাও নাই, শরমও নাই এদের। এদের চামড়া গন্ডারের মতো মোটা হয়ে গেছে, তারা বেশরম, বেহায়া!’
ঢাকায় সমাবেশ পণ্ড করতেও নানা তৎপরতা চালানো হচ্ছে অভিযোগ করে তিনি বলেন, ‘কোনো সমস্যা সৃষ্টি করেই ঢাকার সমাবেশ বন্ধ করা যাবে না।’
গত ১২ অক্টোবর চট্টগ্রামের সমাবেশের মধ্য দিয়ে বিভাগীয় পর্যায়ে গণসমাবেশের কর্মসূচি পালন শুরু করে বিএনপি। এরপর ময়মনসিংহ, খুলনা, রংপুর, বরিশাল, ফরিদপুর এবং সিলেটে গণসমাবেশ করেছে দলটি। এরই ধারাবাহিকতায় শনিবার কুমিল্লায় অষ্টমবারের মত এই কর্মসূচি পালন করল বিএনপি। এরই ধারাবাহিকতায় আগামী ৩ ডিসেম্বর রাজশাহী এবং সবশেষ ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় গণসমাবেশ করবেন তাঁরা।

কুমিল্লায় বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় নির্বাচন নিয়ে দলের অবস্থান পরিষ্কার করে আগের কথাই আবার মনে করিয়ে দিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ শনিবার কুমিল্লার টাউন হল মাঠে গণসমাবেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘পরিষ্কার কথা—তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া এই দেশে কোনো নির্বাচন হবে না। হাসিনাকে পদত্যাগ করতে হবে, সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে, সংসদ ভেঙে দিতে হবে। নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করে সেই কমিশনের অধীনে নির্বাচন হতে হবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া এই দেশে আর কোন নির্বাচন হবে না।’
এসব দাবি আদায়ে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘জোরছে বলেন—ফয়সালা হবে রাজপথে। এই স্লোগান নিয়ে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে, আরও দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।’
গণসমাবেশ সফল করার জন্য কুমিল্লবাসীকে ধন্যবাদ জানান বিএনপি মহাসচিব। নেতা কর্মী, যারা অনেক কষ্ট করে এই সমাবেশ সফলে ভূমিকা রেখেছেন, তাঁদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানান। এ সময় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে গুলিতে নিহত ছাত্রদল নেতা নয়ন মিয়ার জন্য গভীর দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
গণসমাবেশে অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও কুমিল্লা গণসমাবেশ বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান উপদেষ্টা খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খানসহ আরও অনেকে বক্তব্য দেন।
সমাবেশে ফখরুল নেতা কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে যেভাবে মিথ্যা মামলা দিয়ে আটক করে রেখেছে, তারেক রহমানকে যেভাবে নির্বাসিত করে রেখেছে, সেই একই কায়দায় আমরা যারা এখন লড়াই করছি, সংগ্রাম করছি, তাদেরও কারাগারে নিক্ষেপ করে সহজেই নির্বাচনী বৈতরণি পার হতে চায় সরকার।’
‘এমন নির্বাচন হতে দেবেন?’ নেতা কর্মীদের মাঝে এমন প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে তিনি বলেন, ‘জোরে বলতে হবে—এই দেশে কোনো নির্বাচন হবে না। যতক্ষণ পর্যন্ত না হাসিনা পদত্যাগ করছে। যতক্ষণ পর্যন্ত না সংসদ বিলুপ্ত করা হচ্ছে এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা দেওয়া হচ্ছে।’
সরকারকে উদ্দেশ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘কথা তো বেশি নাই। কথা খুব সামান্য। আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা জোর করে দুইবার নির্বাচন করেছেন। উনি নাকি আবার নির্বাচন করবেন। যশোরের সভায় তিনি বলেছেন, আবার নৌকায় ভোট দেন। একটা গান আছে—‘আগে জানলে তোর ভাঙ্গা নৌকায় উঠতাম না’—জনগণ এখন এই গান গাইতে শুরু করেছে। এখন বাংলাদেশের মানুষ আপনাদের বিদায় দেখতে চায়। দয়া করে সময় থাকতেই মানে মানে কেটে পড়ুন। তা না হলে দেশের মানুষ আপনাদের বিদায় করবে। কীভাবে করবে, সেটা আপনারা জানেন।’
সারা দেশে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় বিএনপির নেতা কর্মীদের নামে মামলা দেওয়ার সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘মিথ্যাচার করা এদের স্বভাবে পরিণত হয়েছে। লজ্জাও নাই, শরমও নাই এদের। এদের চামড়া গন্ডারের মতো মোটা হয়ে গেছে, তারা বেশরম, বেহায়া!’
ঢাকায় সমাবেশ পণ্ড করতেও নানা তৎপরতা চালানো হচ্ছে অভিযোগ করে তিনি বলেন, ‘কোনো সমস্যা সৃষ্টি করেই ঢাকার সমাবেশ বন্ধ করা যাবে না।’
গত ১২ অক্টোবর চট্টগ্রামের সমাবেশের মধ্য দিয়ে বিভাগীয় পর্যায়ে গণসমাবেশের কর্মসূচি পালন শুরু করে বিএনপি। এরপর ময়মনসিংহ, খুলনা, রংপুর, বরিশাল, ফরিদপুর এবং সিলেটে গণসমাবেশ করেছে দলটি। এরই ধারাবাহিকতায় শনিবার কুমিল্লায় অষ্টমবারের মত এই কর্মসূচি পালন করল বিএনপি। এরই ধারাবাহিকতায় আগামী ৩ ডিসেম্বর রাজশাহী এবং সবশেষ ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় গণসমাবেশ করবেন তাঁরা।

দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বিএনপি। আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে দলটি এই নিন্দা জানায়।
১০ মিনিট আগে
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রথম আলো ও ফার্মগেট এলাকায় দ্য ডেইলি স্টারে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শন করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের নেতারা। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে প্রথম আলো ভবন পরিদর্শনে করেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুকে ঘিরে সৃষ্ট অরাজক পরিস্থিতির পেছনে ভিন্ন উদ্দেশ্য রয়েছে কি না—তা খতিয়ে দেখার তাগিদ দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, ‘কিছু নির্দিষ্ট লক্ষ্যের স্থান আগে থেকেই নির্ধারণ করা হয়েছিল বলে আমরা দেখেছি।
২ ঘণ্টা আগে
সবাইকে উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেছেন, দেশে কোনো দূতাবাস আক্রান্ত হলে বহিঃশক্তি হস্তক্ষেপের সুযোগ পাবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বিএনপি। আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে দলটি এই নিন্দা জানায়।
এতে বলা হয়, ‘গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় অকালে মৃত্যুবরণ করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। কাপুরুষোচিত এই হত্যাকাণ্ডের আমরা তীব্র ঘৃণা ও নিন্দা জানাচ্ছি। অবিলম্বে হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের জন্য আমরা আবারও দাবি জানাচ্ছি।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘এই অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুকে কেন্দ্র করে গতকাল মাঝরাতে দৈনিক প্রথম আলো, ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারসহ কয়েকটি দৈনিক পত্রিকার কার্যালয়ে একদল উচ্ছৃঙ্খল মানুষ অগ্নিসংযোগ করেছে। কর্মরত সাংবাদিকদের জীবন-মৃত্যুর ঝুঁকির মধ্যে ঠেলে দিয়েছে। সম্পাদক পরিষদের সভাপতি নিউ এজের সম্পাদক ফ্যাসিবাদবিরোধী জুলাই আন্দোলনসহ দেশের সব গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অন্যতম সাহসী ব্যক্তিত্ব দেশবরেণ্য সাংবাদিক নূরুল কবীরের ওপর আক্রমণ করা হয়েছে। ছায়ানটসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানেও হামলা করা হয়েছে। আমরা এই ঘৃণ্য ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং ঘৃণা প্রকাশ করছি।
‘যে ঘটনা প্রমাণ করে, একটি পুরোনো চিহ্নিত মহল দেশকে পরিকল্পিতভাবে নৈরাজ্যের পথে ধাবিত করতে চায়। অনেক রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের ভোটাধিকার তথা গণতান্ত্রিক অধিকারকে তারা নস্যাৎ করে দেশে ফ্যাসিবাদের একটি নতুন সংস্করণ তৈরি করতে চাচ্ছে। সরকারের নাকের ডগায়ই তারা এই তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। জনগণও মনে করে, সরকারের ভূমিকা সন্তোষজনক নয়। ফলে দেশ-বিদেশে সরকার তথা দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়ে চলেছে।
‘উল্লেখ্য, ইতিমধ্যে ওই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে দেশের সব দল প্রতিবাদ করে হত্যাকারীদের বিচারের দাবি জানিয়ে চলছে।
‘হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনতে সরকারের প্রতি চাপ সৃষ্টি করে চলেছে। এরূপ পরিস্থিতিতে এ ধরনের ন্যক্কারজনক হামলার ঘটনা আগামী জাতীয় নির্বাচন তথা গণতান্ত্রিক উত্তরণের প্রক্রিয়াকে অনিশ্চিত করার ষড়যন্ত্র বলেই আমরা মনে করি।’
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘শান্তিকামী দেশবাসীর পক্ষ থেকে এই ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রকারীদের আমরা হুঁশিয়ার করে দিতে চাই—এত রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের দেশকে আমরা ধ্বংস হতে দেব না। এই অপশক্তিকে ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দিতে হবে। এই ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে নৈরাজ্যবিরোধী সব রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তির আজ ঐক্যবদ্ধ হওয়ার কোনো বিকল্প নেই।
‘যে ঐক্যের মাধ্যমে আমরা ফ্যাসিবাদের পতন ঘটিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার ও জাতীয় নির্বাচন আদায় করেছি, তারই ধারাবাহিকতায় আমরা সব দেশপ্রেমিক শক্তিকে আজ আবারও ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। ’
বিএনপি হাদির মৃত্যুর পর দেশের বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের একটি তালিকাও দিয়েছে:
১) খুলনা ও চট্টগ্রামে ভারতের হাইকমিশনের কার্যালয় ও বাসভবনে হামলা।
২) প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ঢাকার প্রধান কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ।
৩) ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে আবারও অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর।
৪) ছায়ানটের কার্যালয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ।
৫) ইন্দিরা গান্ধী কালচারাল সেন্টার ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ।
৬) উত্তরাতে ৩২টি দোকান ভাঙচুর এবং আওয়ামী লীগ নেতার বাড়িতে অগ্নিসংযোগ।
৭) রাজশাহীতে ডেইলি স্টার-প্রথম আলোর কার্যালয় ভাঙচুর।
৮) ধর্ম অবমাননার অভিযোগ এনে ময়মনসিংহে এক হিন্দু ধর্মাবলম্বী যুবককে গাছে ঝুলিয়ে পিটিয়ে হত্যা!
৯) চট্টগ্রামের প্রয়াত মহিউদ্দিন চৌধুরীর বাসায় পুনরায় অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর।
১০) সাবেক মন্ত্রী বীর বাহাদুরের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ।
১১) নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীরের ওপর হামলা।

দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বিএনপি। আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে দলটি এই নিন্দা জানায়।
এতে বলা হয়, ‘গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় অকালে মৃত্যুবরণ করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। কাপুরুষোচিত এই হত্যাকাণ্ডের আমরা তীব্র ঘৃণা ও নিন্দা জানাচ্ছি। অবিলম্বে হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের জন্য আমরা আবারও দাবি জানাচ্ছি।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘এই অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুকে কেন্দ্র করে গতকাল মাঝরাতে দৈনিক প্রথম আলো, ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারসহ কয়েকটি দৈনিক পত্রিকার কার্যালয়ে একদল উচ্ছৃঙ্খল মানুষ অগ্নিসংযোগ করেছে। কর্মরত সাংবাদিকদের জীবন-মৃত্যুর ঝুঁকির মধ্যে ঠেলে দিয়েছে। সম্পাদক পরিষদের সভাপতি নিউ এজের সম্পাদক ফ্যাসিবাদবিরোধী জুলাই আন্দোলনসহ দেশের সব গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অন্যতম সাহসী ব্যক্তিত্ব দেশবরেণ্য সাংবাদিক নূরুল কবীরের ওপর আক্রমণ করা হয়েছে। ছায়ানটসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানেও হামলা করা হয়েছে। আমরা এই ঘৃণ্য ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং ঘৃণা প্রকাশ করছি।
‘যে ঘটনা প্রমাণ করে, একটি পুরোনো চিহ্নিত মহল দেশকে পরিকল্পিতভাবে নৈরাজ্যের পথে ধাবিত করতে চায়। অনেক রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের ভোটাধিকার তথা গণতান্ত্রিক অধিকারকে তারা নস্যাৎ করে দেশে ফ্যাসিবাদের একটি নতুন সংস্করণ তৈরি করতে চাচ্ছে। সরকারের নাকের ডগায়ই তারা এই তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। জনগণও মনে করে, সরকারের ভূমিকা সন্তোষজনক নয়। ফলে দেশ-বিদেশে সরকার তথা দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়ে চলেছে।
‘উল্লেখ্য, ইতিমধ্যে ওই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে দেশের সব দল প্রতিবাদ করে হত্যাকারীদের বিচারের দাবি জানিয়ে চলছে।
‘হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনতে সরকারের প্রতি চাপ সৃষ্টি করে চলেছে। এরূপ পরিস্থিতিতে এ ধরনের ন্যক্কারজনক হামলার ঘটনা আগামী জাতীয় নির্বাচন তথা গণতান্ত্রিক উত্তরণের প্রক্রিয়াকে অনিশ্চিত করার ষড়যন্ত্র বলেই আমরা মনে করি।’
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘শান্তিকামী দেশবাসীর পক্ষ থেকে এই ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রকারীদের আমরা হুঁশিয়ার করে দিতে চাই—এত রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের দেশকে আমরা ধ্বংস হতে দেব না। এই অপশক্তিকে ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দিতে হবে। এই ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে নৈরাজ্যবিরোধী সব রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তির আজ ঐক্যবদ্ধ হওয়ার কোনো বিকল্প নেই।
‘যে ঐক্যের মাধ্যমে আমরা ফ্যাসিবাদের পতন ঘটিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার ও জাতীয় নির্বাচন আদায় করেছি, তারই ধারাবাহিকতায় আমরা সব দেশপ্রেমিক শক্তিকে আজ আবারও ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। ’
বিএনপি হাদির মৃত্যুর পর দেশের বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের একটি তালিকাও দিয়েছে:
১) খুলনা ও চট্টগ্রামে ভারতের হাইকমিশনের কার্যালয় ও বাসভবনে হামলা।
২) প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ঢাকার প্রধান কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ।
৩) ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে আবারও অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর।
৪) ছায়ানটের কার্যালয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ।
৫) ইন্দিরা গান্ধী কালচারাল সেন্টার ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ।
৬) উত্তরাতে ৩২টি দোকান ভাঙচুর এবং আওয়ামী লীগ নেতার বাড়িতে অগ্নিসংযোগ।
৭) রাজশাহীতে ডেইলি স্টার-প্রথম আলোর কার্যালয় ভাঙচুর।
৮) ধর্ম অবমাননার অভিযোগ এনে ময়মনসিংহে এক হিন্দু ধর্মাবলম্বী যুবককে গাছে ঝুলিয়ে পিটিয়ে হত্যা!
৯) চট্টগ্রামের প্রয়াত মহিউদ্দিন চৌধুরীর বাসায় পুনরায় অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর।
১০) সাবেক মন্ত্রী বীর বাহাদুরের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ।
১১) নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীরের ওপর হামলা।

গণসমাবেশ সফল করার জন্য কুমিল্লবাসীকে ধন্যবাদ জানান বিএনপি মহাসচিব। নেতা কর্মী, যারা অনেক কষ্ট করে এই সমাবেশ সফলে ভূমিকা রেখেছেন, তাঁদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানান। এ সময় খুলনার সমাবেশে যোগ দিতে যাওয়ার পথে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে হামলায় নিহত ছাত্রদল নেতা নয়ন মিয়ার জন্য গভীর দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
২৬ নভেম্বর ২০২২
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রথম আলো ও ফার্মগেট এলাকায় দ্য ডেইলি স্টারে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শন করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের নেতারা। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে প্রথম আলো ভবন পরিদর্শনে করেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুকে ঘিরে সৃষ্ট অরাজক পরিস্থিতির পেছনে ভিন্ন উদ্দেশ্য রয়েছে কি না—তা খতিয়ে দেখার তাগিদ দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, ‘কিছু নির্দিষ্ট লক্ষ্যের স্থান আগে থেকেই নির্ধারণ করা হয়েছিল বলে আমরা দেখেছি।
২ ঘণ্টা আগে
সবাইকে উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেছেন, দেশে কোনো দূতাবাস আক্রান্ত হলে বহিঃশক্তি হস্তক্ষেপের সুযোগ পাবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রথম আলো ও ফার্মগেট এলাকায় দ্য ডেইলি স্টারে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শন করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের নেতারা।
আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে প্রথম আলো ভবন পরিদর্শনে করেন তাঁরা। এরপর তাঁরা ডেইলি স্টারে যান।
ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শনকালে উপস্থিত ছিলেন এনসিপি আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা, উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু প্রমুখ।
গুলিবিদ্ধ হয়ে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদি মারা যান। তাঁর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে শাহবাগে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করে ছাত্র-জনতা। একপর্যায়ে বিক্ষুব্ধ জনতা দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার ভবনে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে।
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিলেন ওসমান হাদি। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত ১২ ডিসেম্বর দুপুরে ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে তিনি মাথায় গুলিবিদ্ধ হন হাদি।
মাথায় গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাঁকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। উন্নত চিকিৎসার জন্য সরকারের উদ্যোগে তাঁকে গত সোমবার এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রথম আলো ও ফার্মগেট এলাকায় দ্য ডেইলি স্টারে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শন করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের নেতারা।
আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে প্রথম আলো ভবন পরিদর্শনে করেন তাঁরা। এরপর তাঁরা ডেইলি স্টারে যান।
ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শনকালে উপস্থিত ছিলেন এনসিপি আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা, উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু প্রমুখ।
গুলিবিদ্ধ হয়ে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদি মারা যান। তাঁর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে শাহবাগে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করে ছাত্র-জনতা। একপর্যায়ে বিক্ষুব্ধ জনতা দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার ভবনে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে।
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিলেন ওসমান হাদি। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত ১২ ডিসেম্বর দুপুরে ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে তিনি মাথায় গুলিবিদ্ধ হন হাদি।
মাথায় গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাঁকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। উন্নত চিকিৎসার জন্য সরকারের উদ্যোগে তাঁকে গত সোমবার এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।

গণসমাবেশ সফল করার জন্য কুমিল্লবাসীকে ধন্যবাদ জানান বিএনপি মহাসচিব। নেতা কর্মী, যারা অনেক কষ্ট করে এই সমাবেশ সফলে ভূমিকা রেখেছেন, তাঁদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানান। এ সময় খুলনার সমাবেশে যোগ দিতে যাওয়ার পথে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে হামলায় নিহত ছাত্রদল নেতা নয়ন মিয়ার জন্য গভীর দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
২৬ নভেম্বর ২০২২
দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বিএনপি। আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে দলটি এই নিন্দা জানায়।
১০ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুকে ঘিরে সৃষ্ট অরাজক পরিস্থিতির পেছনে ভিন্ন উদ্দেশ্য রয়েছে কি না—তা খতিয়ে দেখার তাগিদ দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, ‘কিছু নির্দিষ্ট লক্ষ্যের স্থান আগে থেকেই নির্ধারণ করা হয়েছিল বলে আমরা দেখেছি।
২ ঘণ্টা আগে
সবাইকে উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেছেন, দেশে কোনো দূতাবাস আক্রান্ত হলে বহিঃশক্তি হস্তক্ষেপের সুযোগ পাবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুকে ঘিরে সৃষ্ট অরাজক পরিস্থিতির পেছনে ভিন্ন উদ্দেশ্য রয়েছে কি না—তা খতিয়ে দেখার তাগিদ দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, ‘কিছু নির্দিষ্ট লক্ষ্যের স্থান আগে থেকেই নির্ধারণ করা হয়েছিল বলে আমরা দেখেছি। এর মাধ্যমে সারা দেশে একটি অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করে নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার কোনো অপপরিকল্পনা বা অপকৌশল আছে কি না, তা খতিয়ে দেখা প্রয়োজন।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর গুলশানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
তবে কোনো ধরনের উগ্র কার্যকলাপের মাধ্যমে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক যাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করা যাবে না বলেও মন্তব্য করেন বিএনপির এ নেতা। তিনি বলেন, গণতান্ত্রিক উত্তরণকে কোনোভাবেই রুদ্ধ করা যাবে না।
বিএনপি এ ধরনের কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানায় উল্লেখ করে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘সরকারকে আমরা অনুরোধ করব, যেন তারা সব ধরনের কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেয়। তবে এ ক্ষেত্রে সরকারের কিছু বিষয় নিয়ে সমালোচনারও জায়গা আছে। এ ধরনের পরিস্থিতি আন্দাজ করা উচিত ছিল। গোয়েন্দা প্রতিবেদন থাকা দরকার ছিল এবং সতর্কতামূলক ব্যবস্থা আগে থেকেই নেওয়া উচিত ছিল।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে জানিয়ে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, নিরাপত্তাজনিত সব বিষয় নিয়ে সরকারের সঙ্গে সমন্বয় করা হচ্ছে এবং সরকার এ ক্ষেত্রে যথেষ্ট সহযোগিতা করছে।
তারেক রহমানের আগমন উপলক্ষে আয়োজিত কর্মসূচি প্রসঙ্গে বিএনপির এ নেতা বলেন, এটি কোনো জনসভা নয়। এটি ৩০০ ফুটের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখা হবে। আজই বিষয়টি চূড়ান্ত করা হবে। তারেক রহমান জনগণের সামনে উপস্থিত হয়ে জনগণকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাবেন।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুকে ঘিরে সৃষ্ট অরাজক পরিস্থিতির পেছনে ভিন্ন উদ্দেশ্য রয়েছে কি না—তা খতিয়ে দেখার তাগিদ দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, ‘কিছু নির্দিষ্ট লক্ষ্যের স্থান আগে থেকেই নির্ধারণ করা হয়েছিল বলে আমরা দেখেছি। এর মাধ্যমে সারা দেশে একটি অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করে নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার কোনো অপপরিকল্পনা বা অপকৌশল আছে কি না, তা খতিয়ে দেখা প্রয়োজন।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর গুলশানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
তবে কোনো ধরনের উগ্র কার্যকলাপের মাধ্যমে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক যাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করা যাবে না বলেও মন্তব্য করেন বিএনপির এ নেতা। তিনি বলেন, গণতান্ত্রিক উত্তরণকে কোনোভাবেই রুদ্ধ করা যাবে না।
বিএনপি এ ধরনের কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানায় উল্লেখ করে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘সরকারকে আমরা অনুরোধ করব, যেন তারা সব ধরনের কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেয়। তবে এ ক্ষেত্রে সরকারের কিছু বিষয় নিয়ে সমালোচনারও জায়গা আছে। এ ধরনের পরিস্থিতি আন্দাজ করা উচিত ছিল। গোয়েন্দা প্রতিবেদন থাকা দরকার ছিল এবং সতর্কতামূলক ব্যবস্থা আগে থেকেই নেওয়া উচিত ছিল।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে জানিয়ে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, নিরাপত্তাজনিত সব বিষয় নিয়ে সরকারের সঙ্গে সমন্বয় করা হচ্ছে এবং সরকার এ ক্ষেত্রে যথেষ্ট সহযোগিতা করছে।
তারেক রহমানের আগমন উপলক্ষে আয়োজিত কর্মসূচি প্রসঙ্গে বিএনপির এ নেতা বলেন, এটি কোনো জনসভা নয়। এটি ৩০০ ফুটের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখা হবে। আজই বিষয়টি চূড়ান্ত করা হবে। তারেক রহমান জনগণের সামনে উপস্থিত হয়ে জনগণকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাবেন।

গণসমাবেশ সফল করার জন্য কুমিল্লবাসীকে ধন্যবাদ জানান বিএনপি মহাসচিব। নেতা কর্মী, যারা অনেক কষ্ট করে এই সমাবেশ সফলে ভূমিকা রেখেছেন, তাঁদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানান। এ সময় খুলনার সমাবেশে যোগ দিতে যাওয়ার পথে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে হামলায় নিহত ছাত্রদল নেতা নয়ন মিয়ার জন্য গভীর দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
২৬ নভেম্বর ২০২২
দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বিএনপি। আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে দলটি এই নিন্দা জানায়।
১০ মিনিট আগে
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রথম আলো ও ফার্মগেট এলাকায় দ্য ডেইলি স্টারে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শন করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের নেতারা। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে প্রথম আলো ভবন পরিদর্শনে করেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগে
সবাইকে উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেছেন, দেশে কোনো দূতাবাস আক্রান্ত হলে বহিঃশক্তি হস্তক্ষেপের সুযোগ পাবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সবাইকে উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেছেন, দেশে কোনো দূতাবাস আক্রান্ত হলে বহিঃশক্তি হস্তক্ষেপের সুযোগ পাবে।
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদি হত্যার প্রতিবাদে দলটির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচিতে তিনি এ আহ্বান জানান।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘আমাদের ভুলে গেলে চলবে না যদি কোনো দূতাবাস আক্রান্ত হয়, যদি কোনো সাবোটেজ (অন্তর্ঘাত) কর্মকাণ্ড এখানে চলে, তাহলে বহিঃশক্তি এখানে হস্তক্ষেপ করার সুযোগ পাবে। আমরা এই ধরনের কোনো সুযোগ দিতে চাই না।’
সবাইকে শান্তিপূর্ণভাবে রাজপথে অবস্থান নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে এনসিপির এই নেতা বলেন, ‘ভারত থেকে প্রতিনিয়ত শেখ হাসিনা বাংলাদেশবিরোধী চক্রান্ত করে যাচ্ছে। আর ভারত সেটাকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। সেটার জন্য আমরা ভারতীয় দূতাবাস ভাঙচুর করতে চাই না।’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘দেশের জনগণকে বলব, অহিংস এবং গণতান্ত্রিকভাবে রাজপথে নেমে আসুন। যারা দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়, সাংবাদিকদের ওপর হামলা করতে চায়, দূতাবাসে হামলা করতে চায়, তাদের নিবৃত্ত করুন।’
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, ‘আমাদের আবেগ আছে, ক্ষোভ আছে। কিন্তু আমাদের বিবেক দিয়ে কাজ করতে হবে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে অনেক অনুপ্রবেশ করে বিভিন্ন জায়গায় জ্বালাও পোড়াও ভাঙচুর নেতৃত্ব দিয়েছে। এনসিপি এই ধরনের ঘটনার তীব্র নিন্দা জানায়।’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘এনসিপি গণতান্ত্রিক এবং অহিংস রাজনীতির পক্ষে। সহিংস রাজনীতির বিপক্ষে। এই আদর্শ শরিফ ওসমান হাদি শিখিয়ে গেছেন। তিনি ছায়ানটের বিরুদ্ধে গিয়ে নতুন সাংস্কৃতিক কেন্দ্র গড়ার কাজ করেছেন। কিন্তু কখনো ছায়ানট ভাঙতে যাননি।’
অবস্থান কর্মসূচিতে আরও উপস্থিত ছিলেন এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব, জাতীয় ছাত্রশক্তির সভাপতি জাহিদ আহসান প্রমুখ। এ সময় নেতা-কর্মীরা ‘আমরা সবাই হাদি হব, গুলির মুখে কথা কবো’, ‘দিল্লি না ঢাকা, ঢাকা ঢাকা, পিন্ডি না ঢাকা, ঢাকা ঢাকা’, ‘ভারতীয় আগ্রাসন রুখে দাও’, ‘হাদি-সাঈদ-মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।

সবাইকে উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেছেন, দেশে কোনো দূতাবাস আক্রান্ত হলে বহিঃশক্তি হস্তক্ষেপের সুযোগ পাবে।
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদি হত্যার প্রতিবাদে দলটির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচিতে তিনি এ আহ্বান জানান।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘আমাদের ভুলে গেলে চলবে না যদি কোনো দূতাবাস আক্রান্ত হয়, যদি কোনো সাবোটেজ (অন্তর্ঘাত) কর্মকাণ্ড এখানে চলে, তাহলে বহিঃশক্তি এখানে হস্তক্ষেপ করার সুযোগ পাবে। আমরা এই ধরনের কোনো সুযোগ দিতে চাই না।’
সবাইকে শান্তিপূর্ণভাবে রাজপথে অবস্থান নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে এনসিপির এই নেতা বলেন, ‘ভারত থেকে প্রতিনিয়ত শেখ হাসিনা বাংলাদেশবিরোধী চক্রান্ত করে যাচ্ছে। আর ভারত সেটাকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। সেটার জন্য আমরা ভারতীয় দূতাবাস ভাঙচুর করতে চাই না।’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘দেশের জনগণকে বলব, অহিংস এবং গণতান্ত্রিকভাবে রাজপথে নেমে আসুন। যারা দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়, সাংবাদিকদের ওপর হামলা করতে চায়, দূতাবাসে হামলা করতে চায়, তাদের নিবৃত্ত করুন।’
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, ‘আমাদের আবেগ আছে, ক্ষোভ আছে। কিন্তু আমাদের বিবেক দিয়ে কাজ করতে হবে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে অনেক অনুপ্রবেশ করে বিভিন্ন জায়গায় জ্বালাও পোড়াও ভাঙচুর নেতৃত্ব দিয়েছে। এনসিপি এই ধরনের ঘটনার তীব্র নিন্দা জানায়।’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘এনসিপি গণতান্ত্রিক এবং অহিংস রাজনীতির পক্ষে। সহিংস রাজনীতির বিপক্ষে। এই আদর্শ শরিফ ওসমান হাদি শিখিয়ে গেছেন। তিনি ছায়ানটের বিরুদ্ধে গিয়ে নতুন সাংস্কৃতিক কেন্দ্র গড়ার কাজ করেছেন। কিন্তু কখনো ছায়ানট ভাঙতে যাননি।’
অবস্থান কর্মসূচিতে আরও উপস্থিত ছিলেন এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব, জাতীয় ছাত্রশক্তির সভাপতি জাহিদ আহসান প্রমুখ। এ সময় নেতা-কর্মীরা ‘আমরা সবাই হাদি হব, গুলির মুখে কথা কবো’, ‘দিল্লি না ঢাকা, ঢাকা ঢাকা, পিন্ডি না ঢাকা, ঢাকা ঢাকা’, ‘ভারতীয় আগ্রাসন রুখে দাও’, ‘হাদি-সাঈদ-মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।

গণসমাবেশ সফল করার জন্য কুমিল্লবাসীকে ধন্যবাদ জানান বিএনপি মহাসচিব। নেতা কর্মী, যারা অনেক কষ্ট করে এই সমাবেশ সফলে ভূমিকা রেখেছেন, তাঁদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানান। এ সময় খুলনার সমাবেশে যোগ দিতে যাওয়ার পথে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে হামলায় নিহত ছাত্রদল নেতা নয়ন মিয়ার জন্য গভীর দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
২৬ নভেম্বর ২০২২
দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বিএনপি। আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে দলটি এই নিন্দা জানায়।
১০ মিনিট আগে
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রথম আলো ও ফার্মগেট এলাকায় দ্য ডেইলি স্টারে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শন করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের নেতারা। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে প্রথম আলো ভবন পরিদর্শনে করেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুকে ঘিরে সৃষ্ট অরাজক পরিস্থিতির পেছনে ভিন্ন উদ্দেশ্য রয়েছে কি না—তা খতিয়ে দেখার তাগিদ দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, ‘কিছু নির্দিষ্ট লক্ষ্যের স্থান আগে থেকেই নির্ধারণ করা হয়েছিল বলে আমরা দেখেছি।
২ ঘণ্টা আগে