আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইসলামী আন্দোলনের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম দুই দিন আগেই বিএনপির প্রতি বিষোদ্গার করেছেন। আর আজ সোমবার সেই দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন তিনি। বিএনপির দলীয় সূত্রে এই খবর জানা গেছে।
বিএনপি সূত্র জানিয়েছে, ইসলামী আন্দোলনের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীমের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ সোমবার দুপুর সোয়া ১২টার দিকে রাজধানীর পুরোনো পল্টনের নোয়াখালী টাওয়ারে ইসলামী আন্দোলনের দলীয় কার্যালয়ে এই বৈঠক শুরু হয়।
এর আগে, গত শনিবার ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম (চরমোনাই পীর) জামায়াতে ইসলামীর আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের প্রসঙ্গ টেনে বলেন, দুটি ইসলামি দলের সৌজন্য সাক্ষাতে অনেকের গাত্রদাহ শুরু হয়েছে, ৫৩ বছরে যারা দেশকে ফ্যাসিবাদ ছাড়া কিছুই দিতে পারেনি। বিএনপি নতুন করে আর কী দেখাবে, এই প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, ‘তারা যা করবে, তা আমরা এখনই তো দেখছি।’
সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, দুটি ইসলামি দলের সৌজন্য সাক্ষাতে অনেকের গাত্রদাহ শুরু হয়েছে, ৫৩ বছরে যারা দেশকে ফ্যাসিবাদ ছাড়া কিছুই দিতে পারেনি। তাদের নতুন করে দেখার কিছু নেই। তিনি বলেন, ‘৫ আগস্টের পর মানুষ নতুন করে ভাবতে শুরু করেছে। তারা ইসলামের পক্ষে একটি বাক্স চায়। আমরা সেই লক্ষ্যে কাজ করছি। দেশের ইসলামি ও সমমনা দলগুলোকে কীভাবে কাছে এনে একটি বৃহত্তর সমঝোতা গড়ে তোলা যায় এবং নির্বাচনে একটি বাক্স দেওয়া যায়, সেটা জনগণের চাহিদা।’
রাজনীতির উদ্দেশ্য দেশ, জাতি ও মানুষের কল্যাণ নিশ্চিত করা উল্লেখ করে ইসলামী আন্দোলনের আমির বলেন, স্বাধীনতার পর সরকারগুলো জনগণের সেই আশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। এদের নতুন করে দেখার আর কিছু নেই। ৫ আগস্টের পর একটি দল ক্ষমতায় যেতে মরিয়া হয়ে উঠছে। তিনি বলেন, ‘বিএনপি নতুন করে আর কী দেখাবে? তারা যা করবে, তা আমরা এখন তো দেখছি। ছাত্র-জনতার স্বতঃস্ফূর্ত অভ্যুত্থানের পর মানুষ আশার আলো দেখছে। নীতি ও আদর্শের নাম ইসলাম। যাদের কথা ও কাজে মিল আছে, তাদের ক্ষমতায় পাঠাতে হবে। নতুন করে ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠার সুযোগ দেওয়া হবে না।’
অনুষ্ঠানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিব মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেন, ভালো নীতি ও নেতার দ্বারা দেশ চালালে দেশ ভালো চলবে। মানুষ ইসলামের বিজয় চায়। দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল-মাদানি বলেন, ‘জালিম স্বৈরাচার হাসিনা সরকার দেশ ধ্বংস করেছে। জুলাই অভ্যুত্থানের পর দখল, বাণিজ্য, টেন্ডারবাজি ও চাঁদার হাতবদল হয়েছে। বিগত বিএনপি সরকারের আমলে দুর্নীতিতে দেশ পাঁচবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।’
সমাবেশে অংশ নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠক আবদুল হান্নান মাসউদ বলেন, দেশ ও জাতিকে বিভক্ত করার রাজনীতি আর ফিরে আসতে দেওয়া হবে না। যাঁরা আওয়ামী লীগকে নির্বাচনের মাধ্যমে পুনর্বাসনের অপচেষ্টা করছেন, তাঁদেরও আওয়ামী লীগের পথে হটানো হবে।

ইসলামী আন্দোলনের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম দুই দিন আগেই বিএনপির প্রতি বিষোদ্গার করেছেন। আর আজ সোমবার সেই দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন তিনি। বিএনপির দলীয় সূত্রে এই খবর জানা গেছে।
বিএনপি সূত্র জানিয়েছে, ইসলামী আন্দোলনের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীমের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ সোমবার দুপুর সোয়া ১২টার দিকে রাজধানীর পুরোনো পল্টনের নোয়াখালী টাওয়ারে ইসলামী আন্দোলনের দলীয় কার্যালয়ে এই বৈঠক শুরু হয়।
এর আগে, গত শনিবার ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম (চরমোনাই পীর) জামায়াতে ইসলামীর আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের প্রসঙ্গ টেনে বলেন, দুটি ইসলামি দলের সৌজন্য সাক্ষাতে অনেকের গাত্রদাহ শুরু হয়েছে, ৫৩ বছরে যারা দেশকে ফ্যাসিবাদ ছাড়া কিছুই দিতে পারেনি। বিএনপি নতুন করে আর কী দেখাবে, এই প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, ‘তারা যা করবে, তা আমরা এখনই তো দেখছি।’
সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, দুটি ইসলামি দলের সৌজন্য সাক্ষাতে অনেকের গাত্রদাহ শুরু হয়েছে, ৫৩ বছরে যারা দেশকে ফ্যাসিবাদ ছাড়া কিছুই দিতে পারেনি। তাদের নতুন করে দেখার কিছু নেই। তিনি বলেন, ‘৫ আগস্টের পর মানুষ নতুন করে ভাবতে শুরু করেছে। তারা ইসলামের পক্ষে একটি বাক্স চায়। আমরা সেই লক্ষ্যে কাজ করছি। দেশের ইসলামি ও সমমনা দলগুলোকে কীভাবে কাছে এনে একটি বৃহত্তর সমঝোতা গড়ে তোলা যায় এবং নির্বাচনে একটি বাক্স দেওয়া যায়, সেটা জনগণের চাহিদা।’
রাজনীতির উদ্দেশ্য দেশ, জাতি ও মানুষের কল্যাণ নিশ্চিত করা উল্লেখ করে ইসলামী আন্দোলনের আমির বলেন, স্বাধীনতার পর সরকারগুলো জনগণের সেই আশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। এদের নতুন করে দেখার আর কিছু নেই। ৫ আগস্টের পর একটি দল ক্ষমতায় যেতে মরিয়া হয়ে উঠছে। তিনি বলেন, ‘বিএনপি নতুন করে আর কী দেখাবে? তারা যা করবে, তা আমরা এখন তো দেখছি। ছাত্র-জনতার স্বতঃস্ফূর্ত অভ্যুত্থানের পর মানুষ আশার আলো দেখছে। নীতি ও আদর্শের নাম ইসলাম। যাদের কথা ও কাজে মিল আছে, তাদের ক্ষমতায় পাঠাতে হবে। নতুন করে ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠার সুযোগ দেওয়া হবে না।’
অনুষ্ঠানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিব মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেন, ভালো নীতি ও নেতার দ্বারা দেশ চালালে দেশ ভালো চলবে। মানুষ ইসলামের বিজয় চায়। দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল-মাদানি বলেন, ‘জালিম স্বৈরাচার হাসিনা সরকার দেশ ধ্বংস করেছে। জুলাই অভ্যুত্থানের পর দখল, বাণিজ্য, টেন্ডারবাজি ও চাঁদার হাতবদল হয়েছে। বিগত বিএনপি সরকারের আমলে দুর্নীতিতে দেশ পাঁচবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।’
সমাবেশে অংশ নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠক আবদুল হান্নান মাসউদ বলেন, দেশ ও জাতিকে বিভক্ত করার রাজনীতি আর ফিরে আসতে দেওয়া হবে না। যাঁরা আওয়ামী লীগকে নির্বাচনের মাধ্যমে পুনর্বাসনের অপচেষ্টা করছেন, তাঁদেরও আওয়ামী লীগের পথে হটানো হবে।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইসলামী আন্দোলনের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম দুই দিন আগেই বিএনপির প্রতি বিষোদ্গার করেছেন। আর আজ সোমবার সেই দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন তিনি। বিএনপির দলীয় সূত্রে এই খবর জানা গেছে।
বিএনপি সূত্র জানিয়েছে, ইসলামী আন্দোলনের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীমের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ সোমবার দুপুর সোয়া ১২টার দিকে রাজধানীর পুরোনো পল্টনের নোয়াখালী টাওয়ারে ইসলামী আন্দোলনের দলীয় কার্যালয়ে এই বৈঠক শুরু হয়।
এর আগে, গত শনিবার ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম (চরমোনাই পীর) জামায়াতে ইসলামীর আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের প্রসঙ্গ টেনে বলেন, দুটি ইসলামি দলের সৌজন্য সাক্ষাতে অনেকের গাত্রদাহ শুরু হয়েছে, ৫৩ বছরে যারা দেশকে ফ্যাসিবাদ ছাড়া কিছুই দিতে পারেনি। বিএনপি নতুন করে আর কী দেখাবে, এই প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, ‘তারা যা করবে, তা আমরা এখনই তো দেখছি।’
সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, দুটি ইসলামি দলের সৌজন্য সাক্ষাতে অনেকের গাত্রদাহ শুরু হয়েছে, ৫৩ বছরে যারা দেশকে ফ্যাসিবাদ ছাড়া কিছুই দিতে পারেনি। তাদের নতুন করে দেখার কিছু নেই। তিনি বলেন, ‘৫ আগস্টের পর মানুষ নতুন করে ভাবতে শুরু করেছে। তারা ইসলামের পক্ষে একটি বাক্স চায়। আমরা সেই লক্ষ্যে কাজ করছি। দেশের ইসলামি ও সমমনা দলগুলোকে কীভাবে কাছে এনে একটি বৃহত্তর সমঝোতা গড়ে তোলা যায় এবং নির্বাচনে একটি বাক্স দেওয়া যায়, সেটা জনগণের চাহিদা।’
রাজনীতির উদ্দেশ্য দেশ, জাতি ও মানুষের কল্যাণ নিশ্চিত করা উল্লেখ করে ইসলামী আন্দোলনের আমির বলেন, স্বাধীনতার পর সরকারগুলো জনগণের সেই আশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। এদের নতুন করে দেখার আর কিছু নেই। ৫ আগস্টের পর একটি দল ক্ষমতায় যেতে মরিয়া হয়ে উঠছে। তিনি বলেন, ‘বিএনপি নতুন করে আর কী দেখাবে? তারা যা করবে, তা আমরা এখন তো দেখছি। ছাত্র-জনতার স্বতঃস্ফূর্ত অভ্যুত্থানের পর মানুষ আশার আলো দেখছে। নীতি ও আদর্শের নাম ইসলাম। যাদের কথা ও কাজে মিল আছে, তাদের ক্ষমতায় পাঠাতে হবে। নতুন করে ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠার সুযোগ দেওয়া হবে না।’
অনুষ্ঠানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিব মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেন, ভালো নীতি ও নেতার দ্বারা দেশ চালালে দেশ ভালো চলবে। মানুষ ইসলামের বিজয় চায়। দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল-মাদানি বলেন, ‘জালিম স্বৈরাচার হাসিনা সরকার দেশ ধ্বংস করেছে। জুলাই অভ্যুত্থানের পর দখল, বাণিজ্য, টেন্ডারবাজি ও চাঁদার হাতবদল হয়েছে। বিগত বিএনপি সরকারের আমলে দুর্নীতিতে দেশ পাঁচবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।’
সমাবেশে অংশ নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠক আবদুল হান্নান মাসউদ বলেন, দেশ ও জাতিকে বিভক্ত করার রাজনীতি আর ফিরে আসতে দেওয়া হবে না। যাঁরা আওয়ামী লীগকে নির্বাচনের মাধ্যমে পুনর্বাসনের অপচেষ্টা করছেন, তাঁদেরও আওয়ামী লীগের পথে হটানো হবে।

ইসলামী আন্দোলনের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম দুই দিন আগেই বিএনপির প্রতি বিষোদ্গার করেছেন। আর আজ সোমবার সেই দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন তিনি। বিএনপির দলীয় সূত্রে এই খবর জানা গেছে।
বিএনপি সূত্র জানিয়েছে, ইসলামী আন্দোলনের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীমের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ সোমবার দুপুর সোয়া ১২টার দিকে রাজধানীর পুরোনো পল্টনের নোয়াখালী টাওয়ারে ইসলামী আন্দোলনের দলীয় কার্যালয়ে এই বৈঠক শুরু হয়।
এর আগে, গত শনিবার ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম (চরমোনাই পীর) জামায়াতে ইসলামীর আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের প্রসঙ্গ টেনে বলেন, দুটি ইসলামি দলের সৌজন্য সাক্ষাতে অনেকের গাত্রদাহ শুরু হয়েছে, ৫৩ বছরে যারা দেশকে ফ্যাসিবাদ ছাড়া কিছুই দিতে পারেনি। বিএনপি নতুন করে আর কী দেখাবে, এই প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, ‘তারা যা করবে, তা আমরা এখনই তো দেখছি।’
সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, দুটি ইসলামি দলের সৌজন্য সাক্ষাতে অনেকের গাত্রদাহ শুরু হয়েছে, ৫৩ বছরে যারা দেশকে ফ্যাসিবাদ ছাড়া কিছুই দিতে পারেনি। তাদের নতুন করে দেখার কিছু নেই। তিনি বলেন, ‘৫ আগস্টের পর মানুষ নতুন করে ভাবতে শুরু করেছে। তারা ইসলামের পক্ষে একটি বাক্স চায়। আমরা সেই লক্ষ্যে কাজ করছি। দেশের ইসলামি ও সমমনা দলগুলোকে কীভাবে কাছে এনে একটি বৃহত্তর সমঝোতা গড়ে তোলা যায় এবং নির্বাচনে একটি বাক্স দেওয়া যায়, সেটা জনগণের চাহিদা।’
রাজনীতির উদ্দেশ্য দেশ, জাতি ও মানুষের কল্যাণ নিশ্চিত করা উল্লেখ করে ইসলামী আন্দোলনের আমির বলেন, স্বাধীনতার পর সরকারগুলো জনগণের সেই আশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। এদের নতুন করে দেখার আর কিছু নেই। ৫ আগস্টের পর একটি দল ক্ষমতায় যেতে মরিয়া হয়ে উঠছে। তিনি বলেন, ‘বিএনপি নতুন করে আর কী দেখাবে? তারা যা করবে, তা আমরা এখন তো দেখছি। ছাত্র-জনতার স্বতঃস্ফূর্ত অভ্যুত্থানের পর মানুষ আশার আলো দেখছে। নীতি ও আদর্শের নাম ইসলাম। যাদের কথা ও কাজে মিল আছে, তাদের ক্ষমতায় পাঠাতে হবে। নতুন করে ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠার সুযোগ দেওয়া হবে না।’
অনুষ্ঠানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিব মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেন, ভালো নীতি ও নেতার দ্বারা দেশ চালালে দেশ ভালো চলবে। মানুষ ইসলামের বিজয় চায়। দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল-মাদানি বলেন, ‘জালিম স্বৈরাচার হাসিনা সরকার দেশ ধ্বংস করেছে। জুলাই অভ্যুত্থানের পর দখল, বাণিজ্য, টেন্ডারবাজি ও চাঁদার হাতবদল হয়েছে। বিগত বিএনপি সরকারের আমলে দুর্নীতিতে দেশ পাঁচবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।’
সমাবেশে অংশ নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠক আবদুল হান্নান মাসউদ বলেন, দেশ ও জাতিকে বিভক্ত করার রাজনীতি আর ফিরে আসতে দেওয়া হবে না। যাঁরা আওয়ামী লীগকে নির্বাচনের মাধ্যমে পুনর্বাসনের অপচেষ্টা করছেন, তাঁদেরও আওয়ামী লীগের পথে হটানো হবে।

জুলাইয়ের সম্মুখ সারির যোদ্ধা ও আততায়ীর গুলিতে নিহত ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ শরিফ ওসমান হাদির কবর জিয়ারত করতে আজ শনিবার সকাল ১১টায় শাহবাগে যাবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
১০ মিনিট আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমঝোতা নিয়ে শেষ মুহূর্তের দরকষাকষি চলছে। নেতা-কর্মীদের বড় একটি অংশ কোনো ধর্মভিত্তিক দলের সঙ্গে ভোটে যাওয়ার বিরোধিতা করলেও জামায়াতের সঙ্গী হতে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে এনসিপি।
৭ ঘণ্টা আগে
নেতা আছেন, তাঁর নেতৃত্বও আছে। তাঁকে ঘিরেই তৈরি হয়েছে ভবিষ্যতের পরিকল্পনা; যাঁকে কেন্দ্র করে দলের সব ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা, সেই নেতা সশরীরে না থাকায় একধরনের শূন্যতা ছিল বিএনপিতে। অবশেষে সেই শূন্যতা দূর হলো।
৭ ঘণ্টা আগে
জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে দায়িত্বরত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ রাত সাড়ে ১০টার দিকে সাভার থেকে ফেরার সময় তিনি এই কৃতজ্ঞতা জানান।
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাইয়ের সম্মুখ সারির যোদ্ধা ও আততায়ীর গুলিতে নিহত ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ শরিফ ওসমান হাদির কবর জিয়ারত করতে আজ শনিবার সকাল ১১টায় শাহবাগে যাবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
এ উপলক্ষে শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিয়েছে জাতীয়তাবাদী কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। সেখানে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব এবং সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছিরকে দেখা যায়।

আজ শনিবার সকাল ১১টায় রাজধানীর গুলশানের বাসভবন থেকে রওনা দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ সংলগ্ন কাজী নজরুল ইসলামের সমাধিসৌধে শরিফ ওসমান হাদির কবর জিয়ারত করতে যাবেন তারেক রহমান। তাঁর নিরাপত্তার জন্য পুলিশ, এপিবিএন, বিজিবিসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা শাহবাগ এলাকায় অবস্থান নিয়েছেন।
এদিকে গতকাল শুক্রবার জুমার নামাজের পর শরিফ ওসমান হাদি হত্যার বিচার চেয়ে শাহবাগে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যরা এবং সাধারণ মানুষ। আজ শনিবার সকালেও তাঁদের সেখানে অবস্থানরত দেখা যায়।
শরিফ ওসমান হাদি ঢাকা-৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে তিনি প্রচার চালাচ্ছিলেন। ১২ ডিসেম্বর জুমার নামাজের কিছু পর রাজধানীর পুরানা পল্টনের কালভার্ট রোডে মোটরসাইকেল থেকে ব্যাটারিচালিত রিকশায় থাকা ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। তাঁকে মাথায় গুলি করার পর আততায়ীরা মোটরসাইকেল নিয়ে পালিয়ে যায়। পরে হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে ১৮ ডিসেম্বর মারা যান তিনি।

জুলাইয়ের সম্মুখ সারির যোদ্ধা ও আততায়ীর গুলিতে নিহত ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ শরিফ ওসমান হাদির কবর জিয়ারত করতে আজ শনিবার সকাল ১১টায় শাহবাগে যাবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
এ উপলক্ষে শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিয়েছে জাতীয়তাবাদী কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। সেখানে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব এবং সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছিরকে দেখা যায়।

আজ শনিবার সকাল ১১টায় রাজধানীর গুলশানের বাসভবন থেকে রওনা দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ সংলগ্ন কাজী নজরুল ইসলামের সমাধিসৌধে শরিফ ওসমান হাদির কবর জিয়ারত করতে যাবেন তারেক রহমান। তাঁর নিরাপত্তার জন্য পুলিশ, এপিবিএন, বিজিবিসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা শাহবাগ এলাকায় অবস্থান নিয়েছেন।
এদিকে গতকাল শুক্রবার জুমার নামাজের পর শরিফ ওসমান হাদি হত্যার বিচার চেয়ে শাহবাগে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যরা এবং সাধারণ মানুষ। আজ শনিবার সকালেও তাঁদের সেখানে অবস্থানরত দেখা যায়।
শরিফ ওসমান হাদি ঢাকা-৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে তিনি প্রচার চালাচ্ছিলেন। ১২ ডিসেম্বর জুমার নামাজের কিছু পর রাজধানীর পুরানা পল্টনের কালভার্ট রোডে মোটরসাইকেল থেকে ব্যাটারিচালিত রিকশায় থাকা ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। তাঁকে মাথায় গুলি করার পর আততায়ীরা মোটরসাইকেল নিয়ে পালিয়ে যায়। পরে হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে ১৮ ডিসেম্বর মারা যান তিনি।

ইসলামী আন্দোলনের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম দুই দিন আগেই বিএনপির প্রতি বিষোদ্গার করেছেন। আর আজ সোমবার সেই দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন তিনি। বিএনপির দলীয় সূত্রে এই খবর জানা...
২৭ জানুয়ারি ২০২৫
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমঝোতা নিয়ে শেষ মুহূর্তের দরকষাকষি চলছে। নেতা-কর্মীদের বড় একটি অংশ কোনো ধর্মভিত্তিক দলের সঙ্গে ভোটে যাওয়ার বিরোধিতা করলেও জামায়াতের সঙ্গী হতে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে এনসিপি।
৭ ঘণ্টা আগে
নেতা আছেন, তাঁর নেতৃত্বও আছে। তাঁকে ঘিরেই তৈরি হয়েছে ভবিষ্যতের পরিকল্পনা; যাঁকে কেন্দ্র করে দলের সব ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা, সেই নেতা সশরীরে না থাকায় একধরনের শূন্যতা ছিল বিএনপিতে। অবশেষে সেই শূন্যতা দূর হলো।
৭ ঘণ্টা আগে
জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে দায়িত্বরত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ রাত সাড়ে ১০টার দিকে সাভার থেকে ফেরার সময় তিনি এই কৃতজ্ঞতা জানান।
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমঝোতা নিয়ে শেষ মুহূর্তের দরকষাকষি চলছে। নেতা-কর্মীদের বড় একটি অংশ কোনো ধর্মভিত্তিক দলের সঙ্গে ভোটে যাওয়ার বিরোধিতা করলেও জামায়াতের সঙ্গী হতে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে এনসিপি। কিন্তু এই সমঝোতার রূপরেখা বা ধরন কেমন হবে, তা এখনো চূড়ান্ত করতে পারেনি জুলাইয়ের তরুণ আন্দোলনকারীদের গড়া দলটি।
এদিকে বিএনপি বা জামায়াতের সঙ্গে সমঝোতা কিংবা জোট করা নিয়ে গঠনের এক মাস না পেরোতেই ভাঙনের সুর বাজছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে।
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক জাবেদ রাসিন গতকাল শুক্রবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জামায়াতের সঙ্গে সমঝোতার বিষয়ে আমাদের নির্বাহী কাউন্সিলে সিদ্ধান্ত হয়েছে। তাই এটা মোটামুটি নিশ্চিত। কিন্তু এই সমঝোতার ধরন কী হবে, কত আসনে সমঝোতা হবে, জোট হবে, নাকি শুধুই আসন সমঝোতা হবে; সেসব বিষয় এখনো চূড়ান্ত হয়নি।’
জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এনসিপির সঙ্গে আসন সমঝোতার আলোচনা এখনো চলমান। আলোচনার অগ্রগতিও ভালোই।’ কত আসনে সমঝোতা হচ্ছে জানতে চাইলে আযাদ বলেন, ‘কত আসনে সমঝোতা হবে সে রকম আলোচনা এখনো হয়নি। আগে নির্বাচনী সমঝোতার আলোচনা চূড়ান্ত হবে, তারপর অবস্থা ও অবস্থান বুঝে আসন সমঝোতার আলাপ হবে।’
এনসিপিকে ৩০টি আসন ছেড়ে দেওয়ার গুঞ্জনকে নাকচ করে দিয়ে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ‘এ রকম আলোচনা আমাদের মধ্যে হয়নি।’
তবে আসনের বিষয়ে এনসিপির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কেন্দ্রীয় নেতা বলেন, ‘৩০ আসনের বিষয়ে চূড়ান্ত আলাপ হয়নি। কিন্তু সংখ্যার বিষয়ে প্রাথমিক একটি ধারণা পাওয়ার পরেই আলোচনা এগিয়েছে।’
এনসিপির নেতারা বলছেন, দলের বেশির ভাগ নেতা-কর্মী এককভাবে নির্বাচনে যাওয়ার পক্ষে। উল্লেখযোগ্য একটি অংশ জামায়াতের সঙ্গে থাকার পক্ষে। আর ক্ষুদ্র একটি অংশ চায় বিএনপির সঙ্গে জোট। এ অবস্থায় কেন্দ্রীয় নেতাদের একটি অংশের বিরোধিতার কারণে বৃহস্পতিবার রাতের পর জামায়াতের সঙ্গে সমঝোতা নিয়ে একটি ‘সন্দেহ’ তৈরি হয়েছে। অনেক নেতা চাইছেন, জামায়াতকে সঙ্গী করার আগে এনসিপি স্পষ্টভাবে ঘোষণা করুক যে এটা শুধুই একটি নির্বাচনী কৌশলগত সমঝোতা। এ সমঝোতার সঙ্গে আদর্শগত কোনো সম্পর্ক নেই।
এনসিপির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন নির্বাহী কাউন্সিল সদস্য বলেন, ‘আমাদের প্রার্থীদের নিরাপত্তা, তাঁদের জিতে আসার সম্ভাবনা; এ রকম নানা বিষয় বিবেচনা করে কৌশলগত কারণে জামায়াতের সঙ্গে সমঝোতার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এর সঙ্গে আমাদের রাজনৈতিক আদর্শগত জায়গা থেকে এক হওয়ার কোনো বিষয় জড়িত নয়। ভারতসহ নানা দেশে এ ধরনের জোট দেখা যায়। অনেক সময় বাম বা মধ্যপন্থীরাও নির্বাচনী কৌশলগত কারণে ডানপন্থীদের সঙ্গে এক হয়।’
নির্বাচনের তফসিল অনুযায়ী, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ২০ জানুয়ারি। দুই দলের নেতারাই বলেছেন, শেষ পর্যন্ত কত আসনে সমঝোতা হবে তা নিষ্পত্তি হতে সে দিনটি পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হতে পারে। কারণ সমঝোতার শর্ত হিসেবে দুই দল থেকেই উল্লেখযোগ্যসংখ্যক প্রার্থীকে তুলে নিতে হবে।
জোট ভাঙার আভাস?
এদিকে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ও আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টিকে সঙ্গে নিয়ে গড়ে তোলা গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। গতকাল শুক্রবার সকালে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমন ইঙ্গিত দেন এর নেতারা।
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি হাসনাত কাইয়ূম জানান, গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের দুই দল এনসিপি ও এবি পার্টি বিএনপি বা জামায়াতের সঙ্গে আসন সমঝোতার আলোচনা করছে বলে রাজনৈতিক অঙ্গনে খবর রটেছে। যদিও এসব বিষয়ে জোটের আরেক শরিক রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি। কাইয়ূম বলেন, খবরটি সত্যি হয়ে থাকলে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন আর এই জোটে থাকবে না।
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি অভিযোগ করেন, এনসিপি ও এবি পার্টি জোটের আকাঙ্ক্ষা মানছে না। তিনি বলেন, ‘এনসিপি জামায়াতের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতা করতে গেছে– এ কথা গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চাউর হওয়ার পর আমাদের দল, দলের বাইরের লোকজন, শুভানুধ্যায়ী, যাঁরা আমাদের মুক্তিযুদ্ধ, গণতন্ত্র ও অভ্যুত্থানের পক্ষের শক্তি হিসেবে মনে করেন, তাঁদের মধ্যে একধরনের কনফিউশন (সংশয়) সৃষ্টি হয়েছে যে, জোটের অংশীদার হয়ে আমরা জামায়াতের কাছে চলে যাচ্ছি।’
কাইয়ূম বলেন, ‘আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, বিএনপি বা জামায়াত এ মুহূর্তে জাতীয় স্বার্থে কাজ করছে না। অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে গিয়ে তারা জাতিকে বিভক্ত করছে। এই বিভাজনের কোনো অংশ আমরা হতে চাই না।’
গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট ভেঙে গেছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের নেতা বলেন, ‘রাজনৈতিক শিষ্টাচার মেনে চলতে চাই বলে আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে বলতে পারছি, না এটা ভেঙে গেছে। তবে সামাজিক মাধ্যম এবং বিভিন্ন খবরে যা শোনা যাচ্ছে, যদি সেগুলো সত্য হয়, তাহলে কার্যত এই জোট এক্সিস্ট (অস্তিত্বশীল থাকা) করবে না।’
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ছিল গণতন্ত্র মঞ্চের অংশ। সেই জোট থেকে বেরিয়ে গত ৭ ডিসেম্বর এনসিপির নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে যোগ দেয় দলটি।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমঝোতা নিয়ে শেষ মুহূর্তের দরকষাকষি চলছে। নেতা-কর্মীদের বড় একটি অংশ কোনো ধর্মভিত্তিক দলের সঙ্গে ভোটে যাওয়ার বিরোধিতা করলেও জামায়াতের সঙ্গী হতে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে এনসিপি। কিন্তু এই সমঝোতার রূপরেখা বা ধরন কেমন হবে, তা এখনো চূড়ান্ত করতে পারেনি জুলাইয়ের তরুণ আন্দোলনকারীদের গড়া দলটি।
এদিকে বিএনপি বা জামায়াতের সঙ্গে সমঝোতা কিংবা জোট করা নিয়ে গঠনের এক মাস না পেরোতেই ভাঙনের সুর বাজছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে।
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক জাবেদ রাসিন গতকাল শুক্রবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জামায়াতের সঙ্গে সমঝোতার বিষয়ে আমাদের নির্বাহী কাউন্সিলে সিদ্ধান্ত হয়েছে। তাই এটা মোটামুটি নিশ্চিত। কিন্তু এই সমঝোতার ধরন কী হবে, কত আসনে সমঝোতা হবে, জোট হবে, নাকি শুধুই আসন সমঝোতা হবে; সেসব বিষয় এখনো চূড়ান্ত হয়নি।’
জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এনসিপির সঙ্গে আসন সমঝোতার আলোচনা এখনো চলমান। আলোচনার অগ্রগতিও ভালোই।’ কত আসনে সমঝোতা হচ্ছে জানতে চাইলে আযাদ বলেন, ‘কত আসনে সমঝোতা হবে সে রকম আলোচনা এখনো হয়নি। আগে নির্বাচনী সমঝোতার আলোচনা চূড়ান্ত হবে, তারপর অবস্থা ও অবস্থান বুঝে আসন সমঝোতার আলাপ হবে।’
এনসিপিকে ৩০টি আসন ছেড়ে দেওয়ার গুঞ্জনকে নাকচ করে দিয়ে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ‘এ রকম আলোচনা আমাদের মধ্যে হয়নি।’
তবে আসনের বিষয়ে এনসিপির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কেন্দ্রীয় নেতা বলেন, ‘৩০ আসনের বিষয়ে চূড়ান্ত আলাপ হয়নি। কিন্তু সংখ্যার বিষয়ে প্রাথমিক একটি ধারণা পাওয়ার পরেই আলোচনা এগিয়েছে।’
এনসিপির নেতারা বলছেন, দলের বেশির ভাগ নেতা-কর্মী এককভাবে নির্বাচনে যাওয়ার পক্ষে। উল্লেখযোগ্য একটি অংশ জামায়াতের সঙ্গে থাকার পক্ষে। আর ক্ষুদ্র একটি অংশ চায় বিএনপির সঙ্গে জোট। এ অবস্থায় কেন্দ্রীয় নেতাদের একটি অংশের বিরোধিতার কারণে বৃহস্পতিবার রাতের পর জামায়াতের সঙ্গে সমঝোতা নিয়ে একটি ‘সন্দেহ’ তৈরি হয়েছে। অনেক নেতা চাইছেন, জামায়াতকে সঙ্গী করার আগে এনসিপি স্পষ্টভাবে ঘোষণা করুক যে এটা শুধুই একটি নির্বাচনী কৌশলগত সমঝোতা। এ সমঝোতার সঙ্গে আদর্শগত কোনো সম্পর্ক নেই।
এনসিপির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন নির্বাহী কাউন্সিল সদস্য বলেন, ‘আমাদের প্রার্থীদের নিরাপত্তা, তাঁদের জিতে আসার সম্ভাবনা; এ রকম নানা বিষয় বিবেচনা করে কৌশলগত কারণে জামায়াতের সঙ্গে সমঝোতার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এর সঙ্গে আমাদের রাজনৈতিক আদর্শগত জায়গা থেকে এক হওয়ার কোনো বিষয় জড়িত নয়। ভারতসহ নানা দেশে এ ধরনের জোট দেখা যায়। অনেক সময় বাম বা মধ্যপন্থীরাও নির্বাচনী কৌশলগত কারণে ডানপন্থীদের সঙ্গে এক হয়।’
নির্বাচনের তফসিল অনুযায়ী, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ২০ জানুয়ারি। দুই দলের নেতারাই বলেছেন, শেষ পর্যন্ত কত আসনে সমঝোতা হবে তা নিষ্পত্তি হতে সে দিনটি পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হতে পারে। কারণ সমঝোতার শর্ত হিসেবে দুই দল থেকেই উল্লেখযোগ্যসংখ্যক প্রার্থীকে তুলে নিতে হবে।
জোট ভাঙার আভাস?
এদিকে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ও আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টিকে সঙ্গে নিয়ে গড়ে তোলা গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। গতকাল শুক্রবার সকালে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমন ইঙ্গিত দেন এর নেতারা।
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি হাসনাত কাইয়ূম জানান, গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের দুই দল এনসিপি ও এবি পার্টি বিএনপি বা জামায়াতের সঙ্গে আসন সমঝোতার আলোচনা করছে বলে রাজনৈতিক অঙ্গনে খবর রটেছে। যদিও এসব বিষয়ে জোটের আরেক শরিক রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি। কাইয়ূম বলেন, খবরটি সত্যি হয়ে থাকলে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন আর এই জোটে থাকবে না।
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি অভিযোগ করেন, এনসিপি ও এবি পার্টি জোটের আকাঙ্ক্ষা মানছে না। তিনি বলেন, ‘এনসিপি জামায়াতের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতা করতে গেছে– এ কথা গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চাউর হওয়ার পর আমাদের দল, দলের বাইরের লোকজন, শুভানুধ্যায়ী, যাঁরা আমাদের মুক্তিযুদ্ধ, গণতন্ত্র ও অভ্যুত্থানের পক্ষের শক্তি হিসেবে মনে করেন, তাঁদের মধ্যে একধরনের কনফিউশন (সংশয়) সৃষ্টি হয়েছে যে, জোটের অংশীদার হয়ে আমরা জামায়াতের কাছে চলে যাচ্ছি।’
কাইয়ূম বলেন, ‘আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, বিএনপি বা জামায়াত এ মুহূর্তে জাতীয় স্বার্থে কাজ করছে না। অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে গিয়ে তারা জাতিকে বিভক্ত করছে। এই বিভাজনের কোনো অংশ আমরা হতে চাই না।’
গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট ভেঙে গেছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের নেতা বলেন, ‘রাজনৈতিক শিষ্টাচার মেনে চলতে চাই বলে আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে বলতে পারছি, না এটা ভেঙে গেছে। তবে সামাজিক মাধ্যম এবং বিভিন্ন খবরে যা শোনা যাচ্ছে, যদি সেগুলো সত্য হয়, তাহলে কার্যত এই জোট এক্সিস্ট (অস্তিত্বশীল থাকা) করবে না।’
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ছিল গণতন্ত্র মঞ্চের অংশ। সেই জোট থেকে বেরিয়ে গত ৭ ডিসেম্বর এনসিপির নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে যোগ দেয় দলটি।

ইসলামী আন্দোলনের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম দুই দিন আগেই বিএনপির প্রতি বিষোদ্গার করেছেন। আর আজ সোমবার সেই দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন তিনি। বিএনপির দলীয় সূত্রে এই খবর জানা...
২৭ জানুয়ারি ২০২৫
জুলাইয়ের সম্মুখ সারির যোদ্ধা ও আততায়ীর গুলিতে নিহত ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ শরিফ ওসমান হাদির কবর জিয়ারত করতে আজ শনিবার সকাল ১১টায় শাহবাগে যাবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
১০ মিনিট আগে
নেতা আছেন, তাঁর নেতৃত্বও আছে। তাঁকে ঘিরেই তৈরি হয়েছে ভবিষ্যতের পরিকল্পনা; যাঁকে কেন্দ্র করে দলের সব ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা, সেই নেতা সশরীরে না থাকায় একধরনের শূন্যতা ছিল বিএনপিতে। অবশেষে সেই শূন্যতা দূর হলো।
৭ ঘণ্টা আগে
জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে দায়িত্বরত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ রাত সাড়ে ১০টার দিকে সাভার থেকে ফেরার সময় তিনি এই কৃতজ্ঞতা জানান।
১০ ঘণ্টা আগেরেজা করিম, ঢাকা

নেতা আছেন, তাঁর নেতৃত্বও আছে। তাঁকে ঘিরেই তৈরি হয়েছে ভবিষ্যতের পরিকল্পনা; যাঁকে কেন্দ্র করে দলের সব ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা, সেই নেতা সশরীরে না থাকায় একধরনের শূন্যতা ছিল বিএনপিতে। অবশেষে সেই শূন্যতা দূর হলো। দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে গত বৃহস্পতিবার দেশে ফিরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেই তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে এখন পুরোদমে উজ্জীবিত বিএনপি।
তারেক দেশে ফেরায় বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে ফিরে এসেছে আত্মবিশ্বাস। সাংগঠনিক তৎপরতার পাশাপাশি নির্বাচনী প্রচারেও ফিরেছে গতি।
তারেক রহমানের ফেরার মধ্য দিয়ে আগামী নির্বাচনে বিএনপির বিজয়ের সম্ভাবনা প্রবল হয়েছে বলেও মনে করছেন দলটির নীতিনির্ধারকেরা। একই সঙ্গে দলের ভবিষ্যৎ নিয়ে সৃষ্ট অনিশ্চয়তা ও সংশয় কেটে গেছে বলছেন তাঁরা।
তারেক রহমানকে এরই মধ্যে ‘ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী’ আখ্যা দিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তারেকের দেশে ফেরা প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘আমাদের প্রিয় নেতা, ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী জনাব তারেক রহমানের বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তনে দেশের মানুষ খুশি হয়েছে, জনগণের মধ্যে আশার সঞ্চার করেছে, জনগণ উজ্জীবিত হয়েছে।’
দলীয় সূত্র বলছে, তারেক রহমান দেশে ফেরায় রাজধানী থেকে শুরু করে তৃণমূল পর্যন্ত বিএনপির সাংগঠনিক ইউনিটগুলো নতুন করে সক্রিয় হয়ে উঠেছে। এত দিন অনেক এলাকায় নির্বাচনী প্রস্তুতি ও প্রচার কার্যক্রম ছিল ধীরগতির। এখন পোস্টারিং, লিফলেট বিতরণ, গণসংযোগ এবং স্থানীয় পর্যায়ে সভা-সমাবেশের সংখ্যা বাড়ছে। দলের বিভিন্ন পর্যায়ের একাধিক নেতার সঙ্গে এ বিষয়ে কথা হলে তাঁরা জানান, নেতৃত্বের সরাসরি উপস্থিতি নির্বাচনী কৌশল নির্ধারণে যেমন সহায়ক হচ্ছে, তেমনি মাঠের কর্মীদের মধ্যেও কাজের তাগিদ বাড়িয়েছে। তারেক রহমান দেশে ফেরার ২৪ ঘণ্টা পেরোতে না পেরোতেই নেতা-কর্মীরা আগের চেয়ে অনেক বেশি সক্রিয় হতে শুরু করেছেন। গা ছাড়া দেওয়া নেতা-কর্মীরাও গা ঝাড়া দিতে শুরু করেছেন এখন, মাঠপর্যায়ে কর্মসূচির সংখ্যাও বাড়তে শুরু করেছে।
বিএনপির নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে ভূমিকা রাখেন, এমন নেতারা বলছেন, প্রবাসে থেকে দল পরিচালনার কারণে অনেক সময় সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে বিলম্ব হতো।
দেশে ফিরে তারেক রহমান সরাসরি দিকনির্দেশনা দিতে পারায় সাংগঠনিক কাজের পাশাপাশি নির্বাচনী প্রচারে সমন্বয় তৈরি হচ্ছে। নির্বাচন-কেন্দ্রিক বার্তা, স্লোগান ও কর্মসূচি আরও গোছানোভাবে মাঠে নামানো সম্ভব হচ্ছে। তাঁরা আরও বলছেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দেশে ফেরার মধ্য দিয়ে দলের রাজনৈতিক বার্তা আরও স্পষ্ট ও ধারাবাহিক হচ্ছে। এত দিন প্রবাস থেকে দেওয়া ভার্চুয়াল বক্তব্য ও নির্দেশনা অনেক সময় বিকৃতভাবে উপস্থাপিত হওয়ার অভিযোগ ছিল। দেশে থেকে সরাসরি বক্তব্য ও সাংগঠনিক সিদ্ধান্ত সেই বিভ্রান্তি কমাবে এবং নির্বাচনী প্রচারে দলের অবস্থান পরিষ্কারভাবে তুলে ধরতে সহায়ক হবে।
তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা জানান, আগে অনেক সময় নির্দেশনা পৌঁছাতে দেরি হতো বা বিভ্রান্তি তৈরি হতো। এখন কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব কাছাকাছি থাকায় সিদ্ধান্ত দ্রুত মাঠে বাস্তবায়ন হবে। জেলা ও মহানগর পর্যায়ে নির্বাচনী প্রস্তুতি সভা, ওয়ার্ডভিত্তিক বৈঠক এবং সম্ভাব্য প্রার্থী ও সমর্থকদের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়ানো সম্ভব হবে। এতে কর্মীদের মধ্যে উৎসাহ ও দায়বদ্ধতা দুটিই বাড়াবে। সব মিলিয়ে তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে বিএনপিতে যে চাঙাভাব সৃষ্টি হয়েছে, তা সাংগঠনিক দিক থেকেই নয়, নির্বাচনী প্রচারেও নতুন গতি এনেছে।
গাইবান্ধা জেলা বিএনপির সভাপতি ডা. মইনুল হাসান সাদিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তারেক রহমান ফিরে আসায় বিএনপি শুধু নয়, দেশ সত্যিকার অর্থে একজন যোগ্য অভিভাবক পেয়েছে।’ তিনি বলেন, তারেক রহমান ফিরে আসায় নেতা-কর্মীরা অনেক বেশি উজ্জীবিত, অনেক বেশি সাহসী। প্রিয় নেতাকে কাছে পেয়ে নতুন পরিবর্তনের দিকে অগ্রসর হওয়ার অনুপ্রেরণা পেয়েছেন সারা দেশের নেতা-কর্মীরা।
১৭ বছর পর, বিশেষ করে সংসদ নির্বাচনের আগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দেশে ফেরার বিষয়টিকে ইতিবাচকভাবে দেখছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরাও। তাঁদের মতে, বিএনপির জন্য এটি নিঃসন্দেহে একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়। তারেক রহমানের ফেরায় যে চাঙাভাব ও নির্বাচনী গতি তৈরি হয়েছে, তা দলকে সাময়িকভাবে শক্তিশালী করেছে। তবে এই গতি কতটা স্থায়ী হবে, তা নির্ভর করবে দল কত দ্রুত অভ্যন্তরীণ সাংগঠনিক দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে পারে এবং জনসম্পৃক্ততা বাড়াতে পারে, তার ওপর। এ ক্ষেত্রে সাংগঠনিক শৃঙ্খলা রক্ষায় বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন তাঁরা।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক শামসুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, তারেক রহমান ফিরে আসায় বিএনপিতে যে চাঙাভাব তৈরি হয়েছে, তা বজায় রাখতে হলে সবার আগে দলীয় শৃঙ্খলা রক্ষা করতে হবে। সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে তারেক রহমানকে কঠোর হতে হবে। তিনি আরও বলেন, দলের স্বার্থে সুযোগসন্ধানীদের দূরে রাখতে হবে। ত্যাগী নেতাদের মূল্যায়ন করতে হবে। দলীয় শৃঙ্খলা না থাকলে সব অর্জন ব্যর্থ হয়ে যাবে। এ বিষয়ে বিএনপির নীতিনির্ধারকদের খুব সতর্ক থাকতে হবে।

নেতা আছেন, তাঁর নেতৃত্বও আছে। তাঁকে ঘিরেই তৈরি হয়েছে ভবিষ্যতের পরিকল্পনা; যাঁকে কেন্দ্র করে দলের সব ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা, সেই নেতা সশরীরে না থাকায় একধরনের শূন্যতা ছিল বিএনপিতে। অবশেষে সেই শূন্যতা দূর হলো। দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে গত বৃহস্পতিবার দেশে ফিরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেই তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে এখন পুরোদমে উজ্জীবিত বিএনপি।
তারেক দেশে ফেরায় বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে ফিরে এসেছে আত্মবিশ্বাস। সাংগঠনিক তৎপরতার পাশাপাশি নির্বাচনী প্রচারেও ফিরেছে গতি।
তারেক রহমানের ফেরার মধ্য দিয়ে আগামী নির্বাচনে বিএনপির বিজয়ের সম্ভাবনা প্রবল হয়েছে বলেও মনে করছেন দলটির নীতিনির্ধারকেরা। একই সঙ্গে দলের ভবিষ্যৎ নিয়ে সৃষ্ট অনিশ্চয়তা ও সংশয় কেটে গেছে বলছেন তাঁরা।
তারেক রহমানকে এরই মধ্যে ‘ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী’ আখ্যা দিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তারেকের দেশে ফেরা প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘আমাদের প্রিয় নেতা, ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী জনাব তারেক রহমানের বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তনে দেশের মানুষ খুশি হয়েছে, জনগণের মধ্যে আশার সঞ্চার করেছে, জনগণ উজ্জীবিত হয়েছে।’
দলীয় সূত্র বলছে, তারেক রহমান দেশে ফেরায় রাজধানী থেকে শুরু করে তৃণমূল পর্যন্ত বিএনপির সাংগঠনিক ইউনিটগুলো নতুন করে সক্রিয় হয়ে উঠেছে। এত দিন অনেক এলাকায় নির্বাচনী প্রস্তুতি ও প্রচার কার্যক্রম ছিল ধীরগতির। এখন পোস্টারিং, লিফলেট বিতরণ, গণসংযোগ এবং স্থানীয় পর্যায়ে সভা-সমাবেশের সংখ্যা বাড়ছে। দলের বিভিন্ন পর্যায়ের একাধিক নেতার সঙ্গে এ বিষয়ে কথা হলে তাঁরা জানান, নেতৃত্বের সরাসরি উপস্থিতি নির্বাচনী কৌশল নির্ধারণে যেমন সহায়ক হচ্ছে, তেমনি মাঠের কর্মীদের মধ্যেও কাজের তাগিদ বাড়িয়েছে। তারেক রহমান দেশে ফেরার ২৪ ঘণ্টা পেরোতে না পেরোতেই নেতা-কর্মীরা আগের চেয়ে অনেক বেশি সক্রিয় হতে শুরু করেছেন। গা ছাড়া দেওয়া নেতা-কর্মীরাও গা ঝাড়া দিতে শুরু করেছেন এখন, মাঠপর্যায়ে কর্মসূচির সংখ্যাও বাড়তে শুরু করেছে।
বিএনপির নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে ভূমিকা রাখেন, এমন নেতারা বলছেন, প্রবাসে থেকে দল পরিচালনার কারণে অনেক সময় সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে বিলম্ব হতো।
দেশে ফিরে তারেক রহমান সরাসরি দিকনির্দেশনা দিতে পারায় সাংগঠনিক কাজের পাশাপাশি নির্বাচনী প্রচারে সমন্বয় তৈরি হচ্ছে। নির্বাচন-কেন্দ্রিক বার্তা, স্লোগান ও কর্মসূচি আরও গোছানোভাবে মাঠে নামানো সম্ভব হচ্ছে। তাঁরা আরও বলছেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দেশে ফেরার মধ্য দিয়ে দলের রাজনৈতিক বার্তা আরও স্পষ্ট ও ধারাবাহিক হচ্ছে। এত দিন প্রবাস থেকে দেওয়া ভার্চুয়াল বক্তব্য ও নির্দেশনা অনেক সময় বিকৃতভাবে উপস্থাপিত হওয়ার অভিযোগ ছিল। দেশে থেকে সরাসরি বক্তব্য ও সাংগঠনিক সিদ্ধান্ত সেই বিভ্রান্তি কমাবে এবং নির্বাচনী প্রচারে দলের অবস্থান পরিষ্কারভাবে তুলে ধরতে সহায়ক হবে।
তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা জানান, আগে অনেক সময় নির্দেশনা পৌঁছাতে দেরি হতো বা বিভ্রান্তি তৈরি হতো। এখন কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব কাছাকাছি থাকায় সিদ্ধান্ত দ্রুত মাঠে বাস্তবায়ন হবে। জেলা ও মহানগর পর্যায়ে নির্বাচনী প্রস্তুতি সভা, ওয়ার্ডভিত্তিক বৈঠক এবং সম্ভাব্য প্রার্থী ও সমর্থকদের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়ানো সম্ভব হবে। এতে কর্মীদের মধ্যে উৎসাহ ও দায়বদ্ধতা দুটিই বাড়াবে। সব মিলিয়ে তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে বিএনপিতে যে চাঙাভাব সৃষ্টি হয়েছে, তা সাংগঠনিক দিক থেকেই নয়, নির্বাচনী প্রচারেও নতুন গতি এনেছে।
গাইবান্ধা জেলা বিএনপির সভাপতি ডা. মইনুল হাসান সাদিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তারেক রহমান ফিরে আসায় বিএনপি শুধু নয়, দেশ সত্যিকার অর্থে একজন যোগ্য অভিভাবক পেয়েছে।’ তিনি বলেন, তারেক রহমান ফিরে আসায় নেতা-কর্মীরা অনেক বেশি উজ্জীবিত, অনেক বেশি সাহসী। প্রিয় নেতাকে কাছে পেয়ে নতুন পরিবর্তনের দিকে অগ্রসর হওয়ার অনুপ্রেরণা পেয়েছেন সারা দেশের নেতা-কর্মীরা।
১৭ বছর পর, বিশেষ করে সংসদ নির্বাচনের আগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দেশে ফেরার বিষয়টিকে ইতিবাচকভাবে দেখছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরাও। তাঁদের মতে, বিএনপির জন্য এটি নিঃসন্দেহে একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়। তারেক রহমানের ফেরায় যে চাঙাভাব ও নির্বাচনী গতি তৈরি হয়েছে, তা দলকে সাময়িকভাবে শক্তিশালী করেছে। তবে এই গতি কতটা স্থায়ী হবে, তা নির্ভর করবে দল কত দ্রুত অভ্যন্তরীণ সাংগঠনিক দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে পারে এবং জনসম্পৃক্ততা বাড়াতে পারে, তার ওপর। এ ক্ষেত্রে সাংগঠনিক শৃঙ্খলা রক্ষায় বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন তাঁরা।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক শামসুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, তারেক রহমান ফিরে আসায় বিএনপিতে যে চাঙাভাব তৈরি হয়েছে, তা বজায় রাখতে হলে সবার আগে দলীয় শৃঙ্খলা রক্ষা করতে হবে। সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে তারেক রহমানকে কঠোর হতে হবে। তিনি আরও বলেন, দলের স্বার্থে সুযোগসন্ধানীদের দূরে রাখতে হবে। ত্যাগী নেতাদের মূল্যায়ন করতে হবে। দলীয় শৃঙ্খলা না থাকলে সব অর্জন ব্যর্থ হয়ে যাবে। এ বিষয়ে বিএনপির নীতিনির্ধারকদের খুব সতর্ক থাকতে হবে।

ইসলামী আন্দোলনের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম দুই দিন আগেই বিএনপির প্রতি বিষোদ্গার করেছেন। আর আজ সোমবার সেই দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন তিনি। বিএনপির দলীয় সূত্রে এই খবর জানা...
২৭ জানুয়ারি ২০২৫
জুলাইয়ের সম্মুখ সারির যোদ্ধা ও আততায়ীর গুলিতে নিহত ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ শরিফ ওসমান হাদির কবর জিয়ারত করতে আজ শনিবার সকাল ১১টায় শাহবাগে যাবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
১০ মিনিট আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমঝোতা নিয়ে শেষ মুহূর্তের দরকষাকষি চলছে। নেতা-কর্মীদের বড় একটি অংশ কোনো ধর্মভিত্তিক দলের সঙ্গে ভোটে যাওয়ার বিরোধিতা করলেও জামায়াতের সঙ্গী হতে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে এনসিপি।
৭ ঘণ্টা আগে
জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে দায়িত্বরত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ রাত সাড়ে ১০টার দিকে সাভার থেকে ফেরার সময় তিনি এই কৃতজ্ঞতা জানান।
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে দায়িত্বরত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ রাত সাড়ে ১০টার দিকে সাভার থেকে ফেরার সময় তিনি এই কৃতজ্ঞতা জানান।
তারেক রহমান নিরাপত্তায় নিয়োজিত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তা ও সদস্যদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা যাঁরা বিকেল থেকে কষ্ট করেছেন, আপনাদের আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ।’
এর আগে, আজ বিকেল ৪টা ৪২ মিনিটে বাবা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করেন তারেক রহমান। এরপর সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধের উদ্দেশে রওনা হন তিনি। তাঁকে বহনকারী বাস ধীরগতিতে চলায় দীর্ঘ ৫ পাঁচ ঘণ্টা পর স্মৃতিসৌধে পৌঁছান তিনি। এই দীর্ঘ সময় সেনাবাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তাঁর নিরাপত্তাবেষ্টনী হয়ে ছিলেন। তাই সারা দিনের কর্মসূচি শেষে ফেরার পথে তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে ভোলেননি বিএনপির মধ্যমণি।

জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে দায়িত্বরত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ রাত সাড়ে ১০টার দিকে সাভার থেকে ফেরার সময় তিনি এই কৃতজ্ঞতা জানান।
তারেক রহমান নিরাপত্তায় নিয়োজিত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তা ও সদস্যদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা যাঁরা বিকেল থেকে কষ্ট করেছেন, আপনাদের আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ।’
এর আগে, আজ বিকেল ৪টা ৪২ মিনিটে বাবা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করেন তারেক রহমান। এরপর সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধের উদ্দেশে রওনা হন তিনি। তাঁকে বহনকারী বাস ধীরগতিতে চলায় দীর্ঘ ৫ পাঁচ ঘণ্টা পর স্মৃতিসৌধে পৌঁছান তিনি। এই দীর্ঘ সময় সেনাবাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তাঁর নিরাপত্তাবেষ্টনী হয়ে ছিলেন। তাই সারা দিনের কর্মসূচি শেষে ফেরার পথে তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে ভোলেননি বিএনপির মধ্যমণি।

ইসলামী আন্দোলনের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম দুই দিন আগেই বিএনপির প্রতি বিষোদ্গার করেছেন। আর আজ সোমবার সেই দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন তিনি। বিএনপির দলীয় সূত্রে এই খবর জানা...
২৭ জানুয়ারি ২০২৫
জুলাইয়ের সম্মুখ সারির যোদ্ধা ও আততায়ীর গুলিতে নিহত ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ শরিফ ওসমান হাদির কবর জিয়ারত করতে আজ শনিবার সকাল ১১টায় শাহবাগে যাবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
১০ মিনিট আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমঝোতা নিয়ে শেষ মুহূর্তের দরকষাকষি চলছে। নেতা-কর্মীদের বড় একটি অংশ কোনো ধর্মভিত্তিক দলের সঙ্গে ভোটে যাওয়ার বিরোধিতা করলেও জামায়াতের সঙ্গী হতে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে এনসিপি।
৭ ঘণ্টা আগে
নেতা আছেন, তাঁর নেতৃত্বও আছে। তাঁকে ঘিরেই তৈরি হয়েছে ভবিষ্যতের পরিকল্পনা; যাঁকে কেন্দ্র করে দলের সব ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা, সেই নেতা সশরীরে না থাকায় একধরনের শূন্যতা ছিল বিএনপিতে। অবশেষে সেই শূন্যতা দূর হলো।
৭ ঘণ্টা আগে