নিজস্ব প্রতিবেদক

ঢাকা: দেশে করোনা সংক্রমণের যে ঊর্ধ্বগতি, তার লাগাম টানা যেন অসম্ভব হয়ে পড়ছে। বিশেষ করে দেশের সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে পরিস্থিতি এখন ভয়াবহ। গত এপ্রিল থেকেই এসব এলাকায় সাধারণ সংক্রমণের পাশাপাশি ভয়াবহ রূপ নিতে থাকে ভারতীয় ধরন বা ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট। এর মধ্যে দক্ষিণের বিভাগ খুলনা এখন ভারতীয় ধরনের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে প্রধান স্থল যোগাযোগ এ অঞ্চলে হওয়ায় এই বিভাগেই ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট সবচেয়ে বেশি ছড়িয়েছে। বিশেষজ্ঞ পরামর্শকে আমলে না নেওয়া ও করোনা মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণে অবহেলার কারণেই এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে বলে মনে করছেন স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্টরা।
সীমান্ত এলাকায় উচ্চ সংক্রমণের ফলে সারা দেশে সংক্রমণ হার আবারও বাড়তে শুরু করেছে। করোনা রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় চিকিৎসা সেবা দিতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে হাসপাতালগুলোকে। শুধু খুলনায় নয়, সীমান্তবর্তী অন্যান্য এলাকার পাশাপাশি সংক্রমণ লাফিয়ে বাড়ছে জেলা সদরের শহরগুলোতে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, গত এক মাসের মধ্যে আজ মঙ্গলবার দেশে করোনায় রেকর্ড শনাক্ত ও প্রাণহানির ঘটনার ঘটেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। পাশাপাশি করোনা শনাক্ত হয়েছে ২ হাজার ৩২২ জনের। এর আগে গত ৯ মে ৫৬ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
ঢাকা বিভাগে করোনা সংক্রমণের হার কিছুটা কম হলেও চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল ও সিলেট বিভাগে গত দুই দিনে সংক্রমণ ৩ থেকে ৫ শতাংশ বেড়েছে। মাঝে রাজশাহীর পরিস্থিতি সবার মধ্যে শঙ্কার জন্ম দিলেও এখন সবচেয়ে বাজে অবস্থা খুলনার।
ভারতের সঙ্গে এই বিভাগের ২৮৪ কিলোমিটার সীমান্ত সম্পর্ক রয়েছে। এরই মধ্যে বিভাগের কয়েকটি জেলায় ডেলটা ধরনের (বি.১৬১৭. ২) উপস্থিতি পাওয়া গেছে। গত ২৬ এপ্রিল থেকে এখন পর্যন্ত সীমান্তে কঠোর বিধিনিষেধ থাকলেও পুরোপুরি বন্ধ হয়নি চলাচল। বিশেষ করে চিকিৎসা নিতে গিয়ে ভারতে যারা আটকা পড়েছেন, তাদের অনেকেই এখন ফিরছেন। এর মধ্যে আবার অনেকে করোনা আক্রান্ত হয়ে ফিরছেন। ফলে দ্রুতই ছড়িয়ে পড়ছে এই ধরন। তবে এখনো ফেরত আসাদের রাখা হচ্ছে দুই সপ্তাহের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে। তারপরও থেমে নেই সংক্রমণ।
এ বিভাগের যশোরেই দেশের প্রধান স্থলবন্দর। এই বন্দর দিয়ে আসা দুজনের মাধ্যমে দেশে ভারতীয় ধরন প্রথম প্রবেশ করে। পরে সাতক্ষীরা, রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ, কুষ্টিয়া, রাজশাহী, কক্সবাজার, নাটোর, গোপালগঞ্জ, দিনাজপুর, চুয়াডাঙ্গাসহ সীমান্তবর্তী কয়েকটি জেলায় এ ধরন ছড়িয়ে পড়ে। গত মাসেই এসব জেলায় সংক্রমণ মাত্রা অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে যায়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঝুঁকিপূর্ণ এই জেলায় কেন্দ্রীয় কোনো অক্সিজেন ব্যবস্থা নেই। গুরুতর কোভিড রোগীদের ভরসা জেলার একমাত্র ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল। এই হাসপাতালে বর্তমানে ২৬৫টি ছোট-বড় অক্সিজেন সিলিন্ডার আছে। এসব সিলিন্ডার সর্বোচ্চ এক ঘণ্টা ব্যবহার করা যায় বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
এদিকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (কেএমসিএইচ) রোগীদের চাপে সেন্ট্রাল অক্সিজেন ব্যবস্থা পাঁচ কিলোলিটার থেকে দশ কিলোলিটারে উত্তীর্ণ করা হয়েছে। হাসপাতালটিতে সাধারণ রোগীদের জন্য ৫০০ শয্যা থাকলেও সম্প্রতি করোনার সংক্রমণ বাড়ায় দৈনিক গড়ে ১০০০ থেকে ১২০০ রোগীকে সেবা দেওয়া হচ্ছে। বর্তমানে ২০টি আইসিইউ ও ১৪টি হাইফ্লো নেজাল ক্যানুলা আছে বলে জানিয়েছেন কেএমসিএইচের পরিচালক বিধান চন্দ্র দাশ।
খুলনা ছাড়াও বিভাগের অন্যান্য জেলার মধ্যে সাতক্ষীরা, মেহেরপুর, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা ও নড়াইলের হাসপাতালে কেন্দ্রীয় অক্সিজেন সরবরাহ ব্যবস্থা রয়েছে। এসব জেলায় ৪৯টি আইসিইউ ও ৩০৪টি হাইফ্লো নেজাল ক্যানুলা রয়েছে। তবে প্রতিনিধিদের মাধ্যমে হাসপাতালগুলোর যে খবর পাওয়া গেছে তাতে দেখা যাচ্ছে, এসব জেলায় এই মুহূর্তে ৪৬টি আইসিইউ ও মাত্র ৮৮টি হাইফ্লো নেজাল ক্যানুলা সক্রিয় আছে।
অন্যদিকে যশোর ছাড়াও ঝিনাইদহ, মাগুরা, চুয়াডাঙ্গা, বাগেরহাট ও নড়াইলে কোনো আইসিইউ নেই। সীমান্ত চলাচল বন্ধ থাকলেও বেপরোয়া চলাচল ও স্বাস্থ্যবিধির নির্দেশনা বাস্তবায়ন না থাকায় ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া ও সাতক্ষীরায় ক্রমেই ভয়ংকর রূপ নিচ্ছে করোনা। এরই মধ্যে এসব জেলায় সংক্রমণ মাত্রা ৩০ শতাংশ থেকে ৫৫ শতাংশ পর্যন্ত উঠেছে।
এদিকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্যমতে, দেশের আট বিভাগের মধ্যে সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোতে গত দুদিনে সংক্রমণ মাত্রা ৩ থেকে ৫ শতাংশ বেড়েছে। এর মধ্যে চট্টগ্রাম বিভাগে আগের দিন ৮ দশমিক ৬৯ শতাংশ সংক্রমণ হার থাকলেও পরদিন তা ১৪ শতাংশের কাছাকাছি চলে যায়। খুলনায় ২৩ শতাংশ থেকে প্রায় ৩১ শতাংশে এবং সিলেট বিভাগে ১৩ শতাংশ থেকে এক লাফে প্রায় ১৭ শতাংশে ওঠে। অন্যদিকে কিছুটা কমেছে ঢাকা, রাজশাহী ও ময়মনসিংহ বিভাগে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র অধ্যাপক রোবেদ আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সীমান্ত এলাকাগুলোতে পরীক্ষার হার বাড়িয়েছি। দ্রুত যাতে রোগী শনাক্ত করা যায়, সে জন্য অ্যান্টিজেন পরীক্ষার হার বাড়ানো হয়েছে।’ তিনি বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কেন্দ্র থেকে একটি মেডিকেল টিম চাঁপাইনবাবগঞ্জে অবস্থান করছে। তাঁরা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করছেন। এই মুহূর্তে জরুরি রোগী ছাড়া আর কোনো রোগীকে যেন ভর্তি না নেওয়া হয়, সংশ্লিষ্টদের সেই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। শুধু এই জেলা নয়, সীমান্তের অন্য এলাকাগুলোতেও এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
করোনা সংক্রমণে এমন ঊর্ধ্বগতি বিশেষজ্ঞদের সুপারিশ আমলে না নেওয়ার ফল বলে মন্তব্য করেছেন কোভিড-১৯ বিষয়ক জনস্বাস্থ্য কমিটির সদস্য আবু জামিল ফয়সাল। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘আগেই আমরা বলেছিলাম সংক্রমণের তীব্রতা ঈদের পর বাড়বে। এখন তাই হচ্ছে। আমরা বারবার সুপারিশ করেছি, অনেক আগেই অধিক সংক্রমিত এলাকা চিহ্নিত করে সেগুলোকে লকডাউনের আওতায় আনা হোক। কিন্তু কেন যেন সেগুলো আমলে নেওয়া হয়নি। এর মাধ্যমে সাধারণ মানুষের কাছে আমাদের প্রশ্নবিদ্ধ করা হচ্ছে।’

ঢাকা: দেশে করোনা সংক্রমণের যে ঊর্ধ্বগতি, তার লাগাম টানা যেন অসম্ভব হয়ে পড়ছে। বিশেষ করে দেশের সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে পরিস্থিতি এখন ভয়াবহ। গত এপ্রিল থেকেই এসব এলাকায় সাধারণ সংক্রমণের পাশাপাশি ভয়াবহ রূপ নিতে থাকে ভারতীয় ধরন বা ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট। এর মধ্যে দক্ষিণের বিভাগ খুলনা এখন ভারতীয় ধরনের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে প্রধান স্থল যোগাযোগ এ অঞ্চলে হওয়ায় এই বিভাগেই ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট সবচেয়ে বেশি ছড়িয়েছে। বিশেষজ্ঞ পরামর্শকে আমলে না নেওয়া ও করোনা মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণে অবহেলার কারণেই এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে বলে মনে করছেন স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্টরা।
সীমান্ত এলাকায় উচ্চ সংক্রমণের ফলে সারা দেশে সংক্রমণ হার আবারও বাড়তে শুরু করেছে। করোনা রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় চিকিৎসা সেবা দিতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে হাসপাতালগুলোকে। শুধু খুলনায় নয়, সীমান্তবর্তী অন্যান্য এলাকার পাশাপাশি সংক্রমণ লাফিয়ে বাড়ছে জেলা সদরের শহরগুলোতে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, গত এক মাসের মধ্যে আজ মঙ্গলবার দেশে করোনায় রেকর্ড শনাক্ত ও প্রাণহানির ঘটনার ঘটেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। পাশাপাশি করোনা শনাক্ত হয়েছে ২ হাজার ৩২২ জনের। এর আগে গত ৯ মে ৫৬ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
ঢাকা বিভাগে করোনা সংক্রমণের হার কিছুটা কম হলেও চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল ও সিলেট বিভাগে গত দুই দিনে সংক্রমণ ৩ থেকে ৫ শতাংশ বেড়েছে। মাঝে রাজশাহীর পরিস্থিতি সবার মধ্যে শঙ্কার জন্ম দিলেও এখন সবচেয়ে বাজে অবস্থা খুলনার।
ভারতের সঙ্গে এই বিভাগের ২৮৪ কিলোমিটার সীমান্ত সম্পর্ক রয়েছে। এরই মধ্যে বিভাগের কয়েকটি জেলায় ডেলটা ধরনের (বি.১৬১৭. ২) উপস্থিতি পাওয়া গেছে। গত ২৬ এপ্রিল থেকে এখন পর্যন্ত সীমান্তে কঠোর বিধিনিষেধ থাকলেও পুরোপুরি বন্ধ হয়নি চলাচল। বিশেষ করে চিকিৎসা নিতে গিয়ে ভারতে যারা আটকা পড়েছেন, তাদের অনেকেই এখন ফিরছেন। এর মধ্যে আবার অনেকে করোনা আক্রান্ত হয়ে ফিরছেন। ফলে দ্রুতই ছড়িয়ে পড়ছে এই ধরন। তবে এখনো ফেরত আসাদের রাখা হচ্ছে দুই সপ্তাহের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে। তারপরও থেমে নেই সংক্রমণ।
এ বিভাগের যশোরেই দেশের প্রধান স্থলবন্দর। এই বন্দর দিয়ে আসা দুজনের মাধ্যমে দেশে ভারতীয় ধরন প্রথম প্রবেশ করে। পরে সাতক্ষীরা, রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ, কুষ্টিয়া, রাজশাহী, কক্সবাজার, নাটোর, গোপালগঞ্জ, দিনাজপুর, চুয়াডাঙ্গাসহ সীমান্তবর্তী কয়েকটি জেলায় এ ধরন ছড়িয়ে পড়ে। গত মাসেই এসব জেলায় সংক্রমণ মাত্রা অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে যায়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঝুঁকিপূর্ণ এই জেলায় কেন্দ্রীয় কোনো অক্সিজেন ব্যবস্থা নেই। গুরুতর কোভিড রোগীদের ভরসা জেলার একমাত্র ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল। এই হাসপাতালে বর্তমানে ২৬৫টি ছোট-বড় অক্সিজেন সিলিন্ডার আছে। এসব সিলিন্ডার সর্বোচ্চ এক ঘণ্টা ব্যবহার করা যায় বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
এদিকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (কেএমসিএইচ) রোগীদের চাপে সেন্ট্রাল অক্সিজেন ব্যবস্থা পাঁচ কিলোলিটার থেকে দশ কিলোলিটারে উত্তীর্ণ করা হয়েছে। হাসপাতালটিতে সাধারণ রোগীদের জন্য ৫০০ শয্যা থাকলেও সম্প্রতি করোনার সংক্রমণ বাড়ায় দৈনিক গড়ে ১০০০ থেকে ১২০০ রোগীকে সেবা দেওয়া হচ্ছে। বর্তমানে ২০টি আইসিইউ ও ১৪টি হাইফ্লো নেজাল ক্যানুলা আছে বলে জানিয়েছেন কেএমসিএইচের পরিচালক বিধান চন্দ্র দাশ।
খুলনা ছাড়াও বিভাগের অন্যান্য জেলার মধ্যে সাতক্ষীরা, মেহেরপুর, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা ও নড়াইলের হাসপাতালে কেন্দ্রীয় অক্সিজেন সরবরাহ ব্যবস্থা রয়েছে। এসব জেলায় ৪৯টি আইসিইউ ও ৩০৪টি হাইফ্লো নেজাল ক্যানুলা রয়েছে। তবে প্রতিনিধিদের মাধ্যমে হাসপাতালগুলোর যে খবর পাওয়া গেছে তাতে দেখা যাচ্ছে, এসব জেলায় এই মুহূর্তে ৪৬টি আইসিইউ ও মাত্র ৮৮টি হাইফ্লো নেজাল ক্যানুলা সক্রিয় আছে।
অন্যদিকে যশোর ছাড়াও ঝিনাইদহ, মাগুরা, চুয়াডাঙ্গা, বাগেরহাট ও নড়াইলে কোনো আইসিইউ নেই। সীমান্ত চলাচল বন্ধ থাকলেও বেপরোয়া চলাচল ও স্বাস্থ্যবিধির নির্দেশনা বাস্তবায়ন না থাকায় ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া ও সাতক্ষীরায় ক্রমেই ভয়ংকর রূপ নিচ্ছে করোনা। এরই মধ্যে এসব জেলায় সংক্রমণ মাত্রা ৩০ শতাংশ থেকে ৫৫ শতাংশ পর্যন্ত উঠেছে।
এদিকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্যমতে, দেশের আট বিভাগের মধ্যে সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোতে গত দুদিনে সংক্রমণ মাত্রা ৩ থেকে ৫ শতাংশ বেড়েছে। এর মধ্যে চট্টগ্রাম বিভাগে আগের দিন ৮ দশমিক ৬৯ শতাংশ সংক্রমণ হার থাকলেও পরদিন তা ১৪ শতাংশের কাছাকাছি চলে যায়। খুলনায় ২৩ শতাংশ থেকে প্রায় ৩১ শতাংশে এবং সিলেট বিভাগে ১৩ শতাংশ থেকে এক লাফে প্রায় ১৭ শতাংশে ওঠে। অন্যদিকে কিছুটা কমেছে ঢাকা, রাজশাহী ও ময়মনসিংহ বিভাগে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র অধ্যাপক রোবেদ আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সীমান্ত এলাকাগুলোতে পরীক্ষার হার বাড়িয়েছি। দ্রুত যাতে রোগী শনাক্ত করা যায়, সে জন্য অ্যান্টিজেন পরীক্ষার হার বাড়ানো হয়েছে।’ তিনি বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কেন্দ্র থেকে একটি মেডিকেল টিম চাঁপাইনবাবগঞ্জে অবস্থান করছে। তাঁরা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করছেন। এই মুহূর্তে জরুরি রোগী ছাড়া আর কোনো রোগীকে যেন ভর্তি না নেওয়া হয়, সংশ্লিষ্টদের সেই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। শুধু এই জেলা নয়, সীমান্তের অন্য এলাকাগুলোতেও এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
করোনা সংক্রমণে এমন ঊর্ধ্বগতি বিশেষজ্ঞদের সুপারিশ আমলে না নেওয়ার ফল বলে মন্তব্য করেছেন কোভিড-১৯ বিষয়ক জনস্বাস্থ্য কমিটির সদস্য আবু জামিল ফয়সাল। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘আগেই আমরা বলেছিলাম সংক্রমণের তীব্রতা ঈদের পর বাড়বে। এখন তাই হচ্ছে। আমরা বারবার সুপারিশ করেছি, অনেক আগেই অধিক সংক্রমিত এলাকা চিহ্নিত করে সেগুলোকে লকডাউনের আওতায় আনা হোক। কিন্তু কেন যেন সেগুলো আমলে নেওয়া হয়নি। এর মাধ্যমে সাধারণ মানুষের কাছে আমাদের প্রশ্নবিদ্ধ করা হচ্ছে।’

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

চলমান করোনার যে ঊর্ধ্বগতি তার লাগাম টানা যেন অসম্ভব হয়ে পড়ছে। বিশেষ করে দেশের সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে পরিস্থিতি এখন ভয়াবহ। এপ্রিল থেকেই এসব এলাকায় সাধারণ সংক্রমণের পাশাপাশি ভয়াবহ রূপ নিতে থাকে ভারতীয় ধরন বা ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট। এর মধ্যে দক্ষিণের বিভাগ খুলনা এখন ভারতীয় ধরনের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে
০৮ জুন ২০২১
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

চলমান করোনার যে ঊর্ধ্বগতি তার লাগাম টানা যেন অসম্ভব হয়ে পড়ছে। বিশেষ করে দেশের সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে পরিস্থিতি এখন ভয়াবহ। এপ্রিল থেকেই এসব এলাকায় সাধারণ সংক্রমণের পাশাপাশি ভয়াবহ রূপ নিতে থাকে ভারতীয় ধরন বা ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট। এর মধ্যে দক্ষিণের বিভাগ খুলনা এখন ভারতীয় ধরনের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে
০৮ জুন ২০২১
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

চলমান করোনার যে ঊর্ধ্বগতি তার লাগাম টানা যেন অসম্ভব হয়ে পড়ছে। বিশেষ করে দেশের সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে পরিস্থিতি এখন ভয়াবহ। এপ্রিল থেকেই এসব এলাকায় সাধারণ সংক্রমণের পাশাপাশি ভয়াবহ রূপ নিতে থাকে ভারতীয় ধরন বা ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট। এর মধ্যে দক্ষিণের বিভাগ খুলনা এখন ভারতীয় ধরনের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে
০৮ জুন ২০২১
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

চলমান করোনার যে ঊর্ধ্বগতি তার লাগাম টানা যেন অসম্ভব হয়ে পড়ছে। বিশেষ করে দেশের সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে পরিস্থিতি এখন ভয়াবহ। এপ্রিল থেকেই এসব এলাকায় সাধারণ সংক্রমণের পাশাপাশি ভয়াবহ রূপ নিতে থাকে ভারতীয় ধরন বা ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট। এর মধ্যে দক্ষিণের বিভাগ খুলনা এখন ভারতীয় ধরনের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে
০৮ জুন ২০২১
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৩ ঘণ্টা আগে