কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে নির্বাচিত সরকার এলে ভারতের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নিয়ে কথা হওয়া উচিত বলে মনে করেন দেশটির সেনাপ্রধান উপেন্দ্র দ্বিবেদী। আজ সোমবার দিল্লির মানেকশ সেন্টারে ভারতীয় সেনাবাহিনীর বার্ষিক সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী এ মত দেন। তিনি বলেন, ‘সম্পর্ক নিয়ে নির্বাচিত সরকারের সময় কথা হওয়া উচিত।’
গত জুনে সেনাপ্রধানের দায়িত্ব গ্রহণের পর এটাই জেনারেল দ্বিবেদীর প্রথম সংবাদ সম্মেলন।
সীমান্তে চলমান উত্তেজনার উল্লেখ করে ভারতীয় এক সাংবাদিক জানতে চান, সীমান্ত রক্ষার জন্য দেশটির সেনাবাহিনী কতটা প্রস্তুত? সীমান্তে উত্তেজনাকর পরিস্থিতিতে দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ই অন্য দেশের হাইকমিশনারকে তলব করে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে, এমন সময় প্রশ্নটি তোলা হয়। ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে ডাকা হয় গতকাল রোববার। ২৪ ঘণ্টা না পেরোতেই দিল্লিতে বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার মো. নূরুল ইসলামকে ডেকে পাঠায় দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
সীমান্ত নিয়ে করা প্রশ্নটির জবাবে জেনারেল দ্বিবেদী বলেন, ‘বাংলাদেশের সেনাপ্রধান (জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান) তাঁকে জানিয়েছেন, ভারত বাংলাদেশের জন্য কৌশলগত দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ। এর উল্টোটাও সত্য। বাংলাদেশ ভারতের জন্য কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ।’
বাংলাদেশের যে স্থলসীমান্ত, তার ছোট একটি অংশ অন্য দেশের (মিয়ানমার) সঙ্গে, এ তথ্য উল্লেখ করে জেনারেল দ্বিবেদী বলেন, ‘বাকি পুরোটাই ভারত। কাজেই আমরা প্রতিবেশী। আমাদের একসঙ্গে থাকতে হবে। পরস্পরকে বুঝতে হবে। কোনো ধরনের বৈরিতায় কারও স্বার্থ রক্ষা হবে না।’
উপেন্দ্র দ্বিবেদী বলেন, ‘বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সামরিক দিক থেকে আজ পর্যন্ত কোনো ঝুঁকি দেখা দেয়নি।’
প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনার ‘পদত্যাগের’ মাধ্যমে গত ৫ আগস্ট থেকে বাংলাদেশে পালাবদলের সময় থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে যোগাযোগ আছে, এমনটা জানিয়ে উপেন্দ্র দ্বিবেদী বলেন, তাঁরা ভিডিও কনফারেন্সে কথা বলেছেন।
ভারতীয় সেনাপ্রধান বলেন, ‘দুই দেশের মধ্যে এখন পর্যন্ত সামরিক সম্পর্ক ঠিক আছে। ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সামরিক সহযোগিতার দিকগুলো আগের মতোই চলছে। এদিকে কোনো ঝামেলা নেই। নিয়মিত যে যৌথ মহড়া হয়ে থাকে, তা পরিস্থিতির কারণে পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। পরিস্থিতি ভালো হলে মহড়া হবে।’
বাংলাদেশে নির্বাচিত সরকার এলে ভারতের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নিয়ে কথা হওয়া উচিত বলে মনে করেন দেশটির সেনাপ্রধান উপেন্দ্র দ্বিবেদী। আজ সোমবার দিল্লির মানেকশ সেন্টারে ভারতীয় সেনাবাহিনীর বার্ষিক সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী এ মত দেন। তিনি বলেন, ‘সম্পর্ক নিয়ে নির্বাচিত সরকারের সময় কথা হওয়া উচিত।’
গত জুনে সেনাপ্রধানের দায়িত্ব গ্রহণের পর এটাই জেনারেল দ্বিবেদীর প্রথম সংবাদ সম্মেলন।
সীমান্তে চলমান উত্তেজনার উল্লেখ করে ভারতীয় এক সাংবাদিক জানতে চান, সীমান্ত রক্ষার জন্য দেশটির সেনাবাহিনী কতটা প্রস্তুত? সীমান্তে উত্তেজনাকর পরিস্থিতিতে দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ই অন্য দেশের হাইকমিশনারকে তলব করে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে, এমন সময় প্রশ্নটি তোলা হয়। ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে ডাকা হয় গতকাল রোববার। ২৪ ঘণ্টা না পেরোতেই দিল্লিতে বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার মো. নূরুল ইসলামকে ডেকে পাঠায় দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
সীমান্ত নিয়ে করা প্রশ্নটির জবাবে জেনারেল দ্বিবেদী বলেন, ‘বাংলাদেশের সেনাপ্রধান (জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান) তাঁকে জানিয়েছেন, ভারত বাংলাদেশের জন্য কৌশলগত দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ। এর উল্টোটাও সত্য। বাংলাদেশ ভারতের জন্য কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ।’
বাংলাদেশের যে স্থলসীমান্ত, তার ছোট একটি অংশ অন্য দেশের (মিয়ানমার) সঙ্গে, এ তথ্য উল্লেখ করে জেনারেল দ্বিবেদী বলেন, ‘বাকি পুরোটাই ভারত। কাজেই আমরা প্রতিবেশী। আমাদের একসঙ্গে থাকতে হবে। পরস্পরকে বুঝতে হবে। কোনো ধরনের বৈরিতায় কারও স্বার্থ রক্ষা হবে না।’
উপেন্দ্র দ্বিবেদী বলেন, ‘বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সামরিক দিক থেকে আজ পর্যন্ত কোনো ঝুঁকি দেখা দেয়নি।’
প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনার ‘পদত্যাগের’ মাধ্যমে গত ৫ আগস্ট থেকে বাংলাদেশে পালাবদলের সময় থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে যোগাযোগ আছে, এমনটা জানিয়ে উপেন্দ্র দ্বিবেদী বলেন, তাঁরা ভিডিও কনফারেন্সে কথা বলেছেন।
ভারতীয় সেনাপ্রধান বলেন, ‘দুই দেশের মধ্যে এখন পর্যন্ত সামরিক সম্পর্ক ঠিক আছে। ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সামরিক সহযোগিতার দিকগুলো আগের মতোই চলছে। এদিকে কোনো ঝামেলা নেই। নিয়মিত যে যৌথ মহড়া হয়ে থাকে, তা পরিস্থিতির কারণে পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। পরিস্থিতি ভালো হলে মহড়া হবে।’
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নেওয়া বিভিন্ন প্রকল্প ও উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের মধ্যে যেগুলো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে নয়, অসমাপ্ত এমন ভালো প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করতে জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) নির্দেশনা দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রয়োজনে নতুন করে তাঁদের পরিকল্পনা পাঠাতে বলা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেযৌক্তিক কারণ ছাড়াও সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশভ্রমণের প্রবণতা নিয়ে অভিযোগ দীর্ঘদিনের। সাম্প্রতিককালে বৈদেশিক মুদ্রার সংকটের মধ্যে বিদেশভ্রমণকে সরকার নিরুৎসাহিত করেছে। এমন প্রেক্ষাপটে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের সঙ্গে প্রত্যক্ষ সম্পর্ক বা অভিজ্ঞতা না থাকা কয়েকজন কর্মকর্তার বিদেশ সফরের প্রক্রিয়া চলছে।
৭ ঘণ্টা আগেভারতে যা গঙ্গা নদী তা পদ্মা নামে বয়ে চলেছে বাংলাদেশে। শুষ্ক মৌসুমে অভিন্ন এই নদীর পানি ভাগাভাগির বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে একটি চুক্তি আছে। ত্রিশ বছরের জন্য করা চুক্তির মেয়াদ আগামী বছর (২০২৬) ১১ ডিসেম্বর শেষ হবে। চুক্তিটি নবায়নের বিষয়ে আলোচনা শুরুর জন্য ভারতকে তাগিদ দিয়েছে বাংলাদেশ
১২ ঘণ্টা আগেদেশি ও বিদেশি দুই ব্যক্তি ও এক প্রতিষ্ঠানকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা পদক-২০২৫ এর জন্য মনোনীত করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আজ রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১২ ঘণ্টা আগে