আজকের পত্রিকা ডেস্ক

আমরা সক্রেটিস (অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাক) পেয়েছি। কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে প্লেটো পাইনি; যিনি পরবর্তী প্রজন্মের কাছে সক্রেটিসের কথা পৌঁছাবেন।
জ্ঞানতাপসের ২৫তম মৃত্যুবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে এই খেদোক্তি শোনা গেল বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক রেহমান সোবহানের কণ্ঠে। দুই দিনের স্মরণানুষ্ঠানের প্রথম দিন গতকাল শুক্রবারের পর্বের সভাপতি ছিলেন তিনিই। জ্ঞানতাপস আব্দুর রাজ্জাক ফাউন্ডেশন রাজধানীর ধানমন্ডিতে বেঙ্গল শিল্পালয়ে গতকাল বিকেলে এর আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানের সভাপতি অধ্যাপক রেহমান সোবহান বিশিষ্ট এই চিন্তক ও প্রাচ্যবিদের স্মৃতি ধরে রাখার ওপর জোর দিয়ে বলেন, ‘আমরা স্যারকে স্মরণ করছি এমন সময়ে, যখন আমাদেরও চলে যাওয়ার সময় হয়েছে। ২৫ বছর হয়ে গেছে, স্যার চলে গেছেন। কিন্তু যাঁরা তাঁর সঙ্গ পেয়েছেন, তাঁদের স্মৃতিতে তিনি এখনো কতই-না জীবন্ত!’
অনুষ্ঠান শুরু হয় অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাককে নিয়ে নির্মিত একটি তথ্যচিত্র দিয়ে। এরপর বেঙ্গল পরম্পরা সংগীতালয়ের শিল্পীরা পরিবেশন করেন উচ্চাঙ্গসংগীতের বিভিন্ন রাগে রচিত বন্দিশ। তারপর শুরু হয় আলোচনা। আব্দুর রাজ্জাকের সঙ্গ পাওয়া বিশিষ্টজনেরা স্মৃতিচারণা করেন তাঁকে নিয়ে।
বর্ষীয়ান প্রাবন্ধিক, লেখক বদরুদ্দীন উমর বলেন, ‘আমরা পশ্চিম বাংলার লোক। বর্ধমান থেকে এসেছিলাম। আমরা যখন ঢাকায় আসি, তিনি বিলেতে (ইংল্যান্ডে) ছিলেন। তারপরে তিনি আসার পরে পরিচয় হলো। প্রথম থেকেই তিনি আমাকে স্নেহ করতেন। সেই সময় থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত অর্ধশতাব্দী তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক। তাঁর স্নেহ ছিল প্রকৃতিগত। তাঁর স্নেহ ছিল সবার জন্য সমান।’
স্মৃতিচারণায় বদরুদ্দীন উমর আরও বলেন, ‘দীর্ঘদিন পরিচয় থাকলেও ঘনিষ্ঠ হয় না। কিন্তু কেউ কেউ আছেন, প্রথম পরিচয় থেকেই ঘনিষ্ঠ হয়ে যান। স্যার ছিলেন তেমনই। তাঁর কাছ থেকে আমরা যে শিক্ষা পেয়েছি, সেটা তাঁর লেখা থেকে পাইনি। তাঁর কথাবার্তা থেকে পেয়েছি। অনেকে বলেন, রাজ্জাক সাহেবের কী আছে? কিছু লেখেননি। কিন্তু আমরা যারা তাঁর সান্নিধ্য পেয়েছি, তারা জানি তাঁর কী শিক্ষা পেয়েছি। আমি বলি, তিনি আমাদের সক্রেটিস। সক্রেটিস কিছু লিখে যাননি। বাজারে সবার সাথে কথা বলতেন। স্যারও তেমন ছিলেন।’
বদরুদ্দীন উমর আরও বলেন, তিনি রাজশাহী থেকেই ভাষা আন্দোলন নিয়ে কাজ শুরু করেছিলেন। তখন এ ব্যাপারে অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাকের পরামর্শ নেন। অধ্যাপক রাজ্জাক তাঁকে বলেছিলেন, ফেব্রুয়ারির ২০ তারিখ থেকে প্রতিদিনকেই একটা অধ্যায় করে লিখতে।
বদরুদ্দীন উমর বলেন, ‘স্যার বইটার ব্যাপারে উৎসাহ দিয়েছিলেন। তাঁর যদিও কোনো লেখা ছিল না। কিন্তু দেশের বাইরে খ্যাতি ছিল। বাইরের বিখ্যাত লোকেরা এসে স্যারের সঙ্গে দেখা করতেন। আমাদের সঙ্গেও স্যার তাঁদের পরিচয় করিয়ে দিতেন। তাঁর নিজের কোনো লেখা নেই, এটা দুঃখের ব্যাপার। তাঁর জীবনীও লেখা হয়নি। তাঁর সান্নিধ্য আমরা যারা পেয়েছি, তাদেরও যাওয়ার সময় হয়েছে। স্যারকে নতুনদের কাছে তুলে ধরার কাজ করতে হবে।’
লেখক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব মফিদুল হক বলেন, ‘স্যারের ব্যাপ্তি ছিল বিশাল। কাউকে তিনি তুচ্ছতাচ্ছিল্য করেননি। সবাইকে নিজের কাছে টেনে নিতেন। এটা তাঁর জীবনের চমৎকার দিক। তিনি খুব কম লিখে গেছেন। তবে তাঁর সম্পর্কে অনেকে লিখেছেন। এ সবকিছু মিলিয়ে যাঁরা স্যারকে জানেন না, তাঁরা তাঁকে বুঝতে পারবেন। হুমায়ুন আজাদ, সরদার ফজলুল করিম তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছিলেন। আহমদ ছফা লিখেছেন ‘যদ্যপি আমার গুরু’ নামের বই। এগুলো পড়ে স্যারকে বোঝা যেতে পারে।’
আয়োজনে স্বাগত বক্তব্য দেন জ্ঞানতাপস আব্দুর রাজ্জাক ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি বোর্ডের সভাপতি রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. রওনক জাহান। সঞ্চালনায় ছিলেন বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক প্রকৌশলী, শিল্পী লুভা নাহিদ চৌধুরী।
অনুষ্ঠানের শুরুতে দেখানো হয় আব্দুর রাজ্জাকের ওপর নির্মাণাধীন প্রামাণ্যচিত্র ‘ফেয়ারওয়েল টু রাজ্জাক’। এটি তৈরি করছেন পিপলু আর খান। তথ্যচিত্রে দেশের বিভিন্ন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব প্রয়াত এই জাতীয় অধ্যাপককে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন বদরুদ্দীন উমর, ড. কামাল হোসেন, মফিদুল হক, মুনতাসীর মামুন, নাসির আলী মামুন প্রমুখ।

আমরা সক্রেটিস (অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাক) পেয়েছি। কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে প্লেটো পাইনি; যিনি পরবর্তী প্রজন্মের কাছে সক্রেটিসের কথা পৌঁছাবেন।
জ্ঞানতাপসের ২৫তম মৃত্যুবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে এই খেদোক্তি শোনা গেল বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক রেহমান সোবহানের কণ্ঠে। দুই দিনের স্মরণানুষ্ঠানের প্রথম দিন গতকাল শুক্রবারের পর্বের সভাপতি ছিলেন তিনিই। জ্ঞানতাপস আব্দুর রাজ্জাক ফাউন্ডেশন রাজধানীর ধানমন্ডিতে বেঙ্গল শিল্পালয়ে গতকাল বিকেলে এর আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানের সভাপতি অধ্যাপক রেহমান সোবহান বিশিষ্ট এই চিন্তক ও প্রাচ্যবিদের স্মৃতি ধরে রাখার ওপর জোর দিয়ে বলেন, ‘আমরা স্যারকে স্মরণ করছি এমন সময়ে, যখন আমাদেরও চলে যাওয়ার সময় হয়েছে। ২৫ বছর হয়ে গেছে, স্যার চলে গেছেন। কিন্তু যাঁরা তাঁর সঙ্গ পেয়েছেন, তাঁদের স্মৃতিতে তিনি এখনো কতই-না জীবন্ত!’
অনুষ্ঠান শুরু হয় অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাককে নিয়ে নির্মিত একটি তথ্যচিত্র দিয়ে। এরপর বেঙ্গল পরম্পরা সংগীতালয়ের শিল্পীরা পরিবেশন করেন উচ্চাঙ্গসংগীতের বিভিন্ন রাগে রচিত বন্দিশ। তারপর শুরু হয় আলোচনা। আব্দুর রাজ্জাকের সঙ্গ পাওয়া বিশিষ্টজনেরা স্মৃতিচারণা করেন তাঁকে নিয়ে।
বর্ষীয়ান প্রাবন্ধিক, লেখক বদরুদ্দীন উমর বলেন, ‘আমরা পশ্চিম বাংলার লোক। বর্ধমান থেকে এসেছিলাম। আমরা যখন ঢাকায় আসি, তিনি বিলেতে (ইংল্যান্ডে) ছিলেন। তারপরে তিনি আসার পরে পরিচয় হলো। প্রথম থেকেই তিনি আমাকে স্নেহ করতেন। সেই সময় থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত অর্ধশতাব্দী তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক। তাঁর স্নেহ ছিল প্রকৃতিগত। তাঁর স্নেহ ছিল সবার জন্য সমান।’
স্মৃতিচারণায় বদরুদ্দীন উমর আরও বলেন, ‘দীর্ঘদিন পরিচয় থাকলেও ঘনিষ্ঠ হয় না। কিন্তু কেউ কেউ আছেন, প্রথম পরিচয় থেকেই ঘনিষ্ঠ হয়ে যান। স্যার ছিলেন তেমনই। তাঁর কাছ থেকে আমরা যে শিক্ষা পেয়েছি, সেটা তাঁর লেখা থেকে পাইনি। তাঁর কথাবার্তা থেকে পেয়েছি। অনেকে বলেন, রাজ্জাক সাহেবের কী আছে? কিছু লেখেননি। কিন্তু আমরা যারা তাঁর সান্নিধ্য পেয়েছি, তারা জানি তাঁর কী শিক্ষা পেয়েছি। আমি বলি, তিনি আমাদের সক্রেটিস। সক্রেটিস কিছু লিখে যাননি। বাজারে সবার সাথে কথা বলতেন। স্যারও তেমন ছিলেন।’
বদরুদ্দীন উমর আরও বলেন, তিনি রাজশাহী থেকেই ভাষা আন্দোলন নিয়ে কাজ শুরু করেছিলেন। তখন এ ব্যাপারে অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাকের পরামর্শ নেন। অধ্যাপক রাজ্জাক তাঁকে বলেছিলেন, ফেব্রুয়ারির ২০ তারিখ থেকে প্রতিদিনকেই একটা অধ্যায় করে লিখতে।
বদরুদ্দীন উমর বলেন, ‘স্যার বইটার ব্যাপারে উৎসাহ দিয়েছিলেন। তাঁর যদিও কোনো লেখা ছিল না। কিন্তু দেশের বাইরে খ্যাতি ছিল। বাইরের বিখ্যাত লোকেরা এসে স্যারের সঙ্গে দেখা করতেন। আমাদের সঙ্গেও স্যার তাঁদের পরিচয় করিয়ে দিতেন। তাঁর নিজের কোনো লেখা নেই, এটা দুঃখের ব্যাপার। তাঁর জীবনীও লেখা হয়নি। তাঁর সান্নিধ্য আমরা যারা পেয়েছি, তাদেরও যাওয়ার সময় হয়েছে। স্যারকে নতুনদের কাছে তুলে ধরার কাজ করতে হবে।’
লেখক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব মফিদুল হক বলেন, ‘স্যারের ব্যাপ্তি ছিল বিশাল। কাউকে তিনি তুচ্ছতাচ্ছিল্য করেননি। সবাইকে নিজের কাছে টেনে নিতেন। এটা তাঁর জীবনের চমৎকার দিক। তিনি খুব কম লিখে গেছেন। তবে তাঁর সম্পর্কে অনেকে লিখেছেন। এ সবকিছু মিলিয়ে যাঁরা স্যারকে জানেন না, তাঁরা তাঁকে বুঝতে পারবেন। হুমায়ুন আজাদ, সরদার ফজলুল করিম তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছিলেন। আহমদ ছফা লিখেছেন ‘যদ্যপি আমার গুরু’ নামের বই। এগুলো পড়ে স্যারকে বোঝা যেতে পারে।’
আয়োজনে স্বাগত বক্তব্য দেন জ্ঞানতাপস আব্দুর রাজ্জাক ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি বোর্ডের সভাপতি রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. রওনক জাহান। সঞ্চালনায় ছিলেন বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক প্রকৌশলী, শিল্পী লুভা নাহিদ চৌধুরী।
অনুষ্ঠানের শুরুতে দেখানো হয় আব্দুর রাজ্জাকের ওপর নির্মাণাধীন প্রামাণ্যচিত্র ‘ফেয়ারওয়েল টু রাজ্জাক’। এটি তৈরি করছেন পিপলু আর খান। তথ্যচিত্রে দেশের বিভিন্ন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব প্রয়াত এই জাতীয় অধ্যাপককে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন বদরুদ্দীন উমর, ড. কামাল হোসেন, মফিদুল হক, মুনতাসীর মামুন, নাসির আলী মামুন প্রমুখ।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

আমরা সক্রেটিস (অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাক) পেয়েছি। কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে প্লেটো পাইনি; যিনি পরবর্তী প্রজন্মের কাছে সক্রেটিসের কথা পৌঁছাবেন। জ্ঞানতাপসের ২৫তম মৃত্যুবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে এই খেদোক্তি শোনা গেল বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক রেহমান সোবহানের কণ্ঠে।
৩০ নভেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

আমরা সক্রেটিস (অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাক) পেয়েছি। কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে প্লেটো পাইনি; যিনি পরবর্তী প্রজন্মের কাছে সক্রেটিসের কথা পৌঁছাবেন। জ্ঞানতাপসের ২৫তম মৃত্যুবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে এই খেদোক্তি শোনা গেল বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক রেহমান সোবহানের কণ্ঠে।
৩০ নভেম্বর ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

আমরা সক্রেটিস (অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাক) পেয়েছি। কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে প্লেটো পাইনি; যিনি পরবর্তী প্রজন্মের কাছে সক্রেটিসের কথা পৌঁছাবেন। জ্ঞানতাপসের ২৫তম মৃত্যুবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে এই খেদোক্তি শোনা গেল বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক রেহমান সোবহানের কণ্ঠে।
৩০ নভেম্বর ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

আমরা সক্রেটিস (অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাক) পেয়েছি। কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে প্লেটো পাইনি; যিনি পরবর্তী প্রজন্মের কাছে সক্রেটিসের কথা পৌঁছাবেন। জ্ঞানতাপসের ২৫তম মৃত্যুবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে এই খেদোক্তি শোনা গেল বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক রেহমান সোবহানের কণ্ঠে।
৩০ নভেম্বর ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৫ ঘণ্টা আগে