নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলমের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে থাকা ৪০৭ কোটি টাকা দামের ১৫৯ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালতে এই আদেশ দেন বলে দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম জানান।
দুদকের উপপরিচালক তাহাসিন মুনাবীল হক এই আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত আবেদন মঞ্জুর করেন।
দুদকের আবেদন থেকে দেখা যায়, ক্রিস্টাল ক্লিয়ার ট্রেড লিংক, ইভেন্ট টাইটান ইন্টারন্যাশনাল, টাইটান ইন্টারন্যাশনাল, পাইথন ট্রেডিং কর্নার, আমিন ট্রেডার্স, ডেলিগেটেড ইন্টারন্যাশনাল, ইকো ট্রেড, নব ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল, ভিউ পয়েন্ট কর্নার, ইসলাম ট্রেডার্স, এএইচ সেন্টার, ডায়মন্ড বিজনেস হাউস—এ ধরনের প্রতিষ্ঠানের নামে চট্টগ্রামের বিভিন্ন অঞ্চলে এসব সম্পদ রয়েছে।
আবেদনে বলা হয়েছে, মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং সংঘটনের অভিযোগ অনুসন্ধানপূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের জন্য একটি যৌথ অনুসন্ধান ও তদন্ত টিম গঠন করা হয়েছে।
অনুসন্ধানকালে বিভিন্ন মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়, মোহাম্মদ সাইফুল আলমের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে বিপুল স্থাবর সম্পদ রয়েছে। এসব সম্পদ অন্যত্র বিক্রি বা হস্তান্তরের চেষ্টা করছেন বলে দুদক বিশ্বস্ত সূত্রে জানতে পেরেছে। এমতাবস্থায় এসব সম্পদ ক্রোক করা প্রয়োজন।
এর আগে গত বছরের ৭ অক্টোবর এস আলম, স্ত্রী ফারজানা পারভীনসহ তাঁর পরিবারের ১২ সদস্যের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেন আদালত। গত ১৬ জানুয়ারি এস আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ৩ হাজার ৫৬৩ কোটি ৮৪ লাখ ২১ হাজার টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দেন একই আদালত। গত ৩ ফেব্রুয়ারি ৩৬৮ কোটি ২৫ লাখ ৬৩ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের ১৭৫ বিঘা সম্পদ ক্রোকের আদেশ দেন আদালত।
এ ছাড়া গত ১২ ফেব্রুয়ারি ৪৩৭ কোটি ৮৫ লাখ ২ হাজার ২৭৪টি শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। এসব শেয়ারের মূল্য ৫ হাজার ১০৯ কোটি টাকা। এরপর ২৩ ফেব্রুয়ারি তাঁদের ৮ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। ১০ মার্চ এস আলমের ১ হাজার ৬ বিঘা জমি ক্রোকের আদেশ দেন আদালত। এ ছাড়া ৯ এপ্রিল তাঁর ৯০ বিঘা জমি ক্রোকের আদেশ দেওয়া হয়। একই দিন আদালত তাঁর ঘনিষ্ঠজনদের নামে থাকা ৩৭৪টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন। ১৩৬০ একটি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয় ১৭ এপ্রিলে।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, এস আলম গ্রুপের আরও সম্পদের তথ্য পাওয়া যেতে পারে।
এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলমের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে থাকা ৪০৭ কোটি টাকা দামের ১৫৯ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালতে এই আদেশ দেন বলে দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম জানান।
দুদকের উপপরিচালক তাহাসিন মুনাবীল হক এই আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত আবেদন মঞ্জুর করেন।
দুদকের আবেদন থেকে দেখা যায়, ক্রিস্টাল ক্লিয়ার ট্রেড লিংক, ইভেন্ট টাইটান ইন্টারন্যাশনাল, টাইটান ইন্টারন্যাশনাল, পাইথন ট্রেডিং কর্নার, আমিন ট্রেডার্স, ডেলিগেটেড ইন্টারন্যাশনাল, ইকো ট্রেড, নব ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল, ভিউ পয়েন্ট কর্নার, ইসলাম ট্রেডার্স, এএইচ সেন্টার, ডায়মন্ড বিজনেস হাউস—এ ধরনের প্রতিষ্ঠানের নামে চট্টগ্রামের বিভিন্ন অঞ্চলে এসব সম্পদ রয়েছে।
আবেদনে বলা হয়েছে, মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং সংঘটনের অভিযোগ অনুসন্ধানপূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের জন্য একটি যৌথ অনুসন্ধান ও তদন্ত টিম গঠন করা হয়েছে।
অনুসন্ধানকালে বিভিন্ন মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়, মোহাম্মদ সাইফুল আলমের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে বিপুল স্থাবর সম্পদ রয়েছে। এসব সম্পদ অন্যত্র বিক্রি বা হস্তান্তরের চেষ্টা করছেন বলে দুদক বিশ্বস্ত সূত্রে জানতে পেরেছে। এমতাবস্থায় এসব সম্পদ ক্রোক করা প্রয়োজন।
এর আগে গত বছরের ৭ অক্টোবর এস আলম, স্ত্রী ফারজানা পারভীনসহ তাঁর পরিবারের ১২ সদস্যের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেন আদালত। গত ১৬ জানুয়ারি এস আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ৩ হাজার ৫৬৩ কোটি ৮৪ লাখ ২১ হাজার টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দেন একই আদালত। গত ৩ ফেব্রুয়ারি ৩৬৮ কোটি ২৫ লাখ ৬৩ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের ১৭৫ বিঘা সম্পদ ক্রোকের আদেশ দেন আদালত।
এ ছাড়া গত ১২ ফেব্রুয়ারি ৪৩৭ কোটি ৮৫ লাখ ২ হাজার ২৭৪টি শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। এসব শেয়ারের মূল্য ৫ হাজার ১০৯ কোটি টাকা। এরপর ২৩ ফেব্রুয়ারি তাঁদের ৮ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। ১০ মার্চ এস আলমের ১ হাজার ৬ বিঘা জমি ক্রোকের আদেশ দেন আদালত। এ ছাড়া ৯ এপ্রিল তাঁর ৯০ বিঘা জমি ক্রোকের আদেশ দেওয়া হয়। একই দিন আদালত তাঁর ঘনিষ্ঠজনদের নামে থাকা ৩৭৪টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন। ১৩৬০ একটি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয় ১৭ এপ্রিলে।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, এস আলম গ্রুপের আরও সম্পদের তথ্য পাওয়া যেতে পারে।
অভিনেত্রী নুসরাত ফারিয়াকে গ্রেপ্তারের ঘটনাটি বিবৃতকর বলে মন্তব্য করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। আজ সোমবার তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট দেওয়া পোস্টে এমন মন্তব্য করেছেন উপদেষ্টা।
১৯ মিনিট আগেভারত এবং মিয়ানমারের সঙ্গে সীমান্ত দিয়ে আগ্নেয়াস্ত্র চোরাচালানে সক্রিয় হয়ে উঠেছে আন্তর্জাতিক অস্ত্র কারবারিরা। এ দুই দেশের সঙ্গে সীমান্তের নতুন নতুন পথে অস্ত্র ঢুকছে। একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
৮ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রীয় ও আনুষ্ঠানিক অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জন্য কোনো আসন নেই। রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে কে কোথায় বসবেন, সেই ক্রম নির্ধারণ করা হয়েছে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সে। ১৯৭৫ সালে জারি করা ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স পরে বিভিন্ন আমলে সংশোধন হলেও কয়েক যুগেও সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জন্য আসন রাখা হয়নি।
৯ ঘণ্টা আগেচাকরিতে পুনর্বহাল, শাস্তি মওকুফ ও ক্ষতিপূরণসহ বিভিন্ন দাবিতে বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের একাংশ রোববার (১৮ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভ করেছেন। সকালে শুরু হওয়া এ কর্মসূচিতে কিছু সময় শান্তিপূর্ণ পরিবেশ থাকলেও পরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
১২ ঘণ্টা আগে