আজকের পত্রিকা ডেস্ক

গত এক বছরে খানা জরিপে সেবা খাতের সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত তিন খাত চিহ্নিত করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। পাসপোর্ট, বিআরটিএ এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাকে এই সময়ে সর্বোচ্চ দুর্নীতিগ্রস্ত খাত বলছে সংস্থাটি। প্রতিষ্ঠানটির খানা জরিপে একই সঙ্গে বিচারিক সেবা, ভূমি ও ব্যাংকিং খাত সর্বোচ্চ গড় ঘুষ গ্রহণকারী হিসেবে উঠে এসেছে।
আজ মঙ্গলবার সকালে ধানমন্ডিতে টিআইবি কার্যালয়ে ‘সেবা খাতে দুর্নীতি: জাতীয় খানা জরিপ ২০২৩’ প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানানো হয়। ১৭টি খাত ও সেবার ওপর জরিপ চালিয়ে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।
টিআইবির খানা জরিপের তথ্য অনুযায়ী, ২০০৯ থেকে ২০২৪ (এপ্রিল) পর্যন্ত সেবা খাতে জাতীয় পর্যায়ে মোট ঘুষের ন্যূনতম প্রাক্কলিত পরিমাণ ১ লাখ ৪৬ হাজার ২৫২ কোটি টাকা। এই সময়ে সার্বিকভাবে দুর্নীতির শিকার ৭০ দশমিক ৯ শতাংশ খানা এবং ঘুষের শিকার ৫০ দশমিক ৮ শতাংশ খানা; সর্বোচ্চ দুর্নীতি ও ঘুষের হার পাসপোর্ট, বিআরটিএ এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থায়।
২০২৩ সালে জাতীয়ভাবে প্রাক্কলিত ঘুষের পরিমাণ ১০ হাজার ৯০২ কোটি টাকা, যা ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের বাজেটের ১ দশমিক ৪৩ শতাংশ ও জিডিপির ০ দশমিক ২২ শতাংশ। এই পরিমাণ অর্থ দেশের মানুষ বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সেবা পেতে ঘুষ দিয়েছে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, সেবা পেতে পরিবার বা খানাপ্রতি সর্বনিম্ন ৫ হাজার ৬৮০ টাকা ঘুষ দিতে হয়েছে। গড় ঘুষের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি বিচারিক সেবা, ভূমিসেবা ও ব্যাংকিং খাতে। সেবা পেতে ৭০ দশমিক ৯ শতাংশ পরিবার দুর্নীতির শিকার হয়েছে। আর ৫০ দশমিক ৮ শতাংশ পরিবার ঘুষের শিকার হয়েছে। সর্বোচ্চ দুর্নীতি ও ঘুষের হার পাসপোর্ট, বিআরটিএ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থায়।

সংবাদ সম্মেলনে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, বিচারিক সেবা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থায় দুর্নীতি ও ঘুষের উচ্চ হার অব্যাহত রয়েছে, যা সাধারণ জনগণের ন্যায়বিচার প্রাপ্তির ক্ষেত্রে বড় বাধা; অন্যদিকে ভূমি সেবা, পাসপোর্ট, জাতীয় পরিচয়পত্র এবং বিআরটিএর মতো সেবায় উচ্চ দুর্নীতি ও ঘুষ বিদ্যমান, যা মানুষের দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসহ সেবা প্রাপ্তির অধিকারকে বাধাগ্রস্ত করছে।
এই সময়ে বিআরটিএতে সেব নিতে গিয়ে দুর্নীতির শিকার হয়েছেন ৮৬ শতাংশ, আর প্রতিষ্ঠানটিতে ঘুষ দিতে হয়েছে ৭১ শতাংশ সেবা গ্রহীতাকে, পাসপোর্ট সেবা নিতে গিয়ে দুর্নীতি শিকার হয়েছেন ৮৬ শতাংশ সেবা গ্রহীতা, ঘুষ ৭৪ দশমিক ৮ শতাংশ। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে সেবা নিতে গিয়ে দুর্নীতির শিকার হয়েছে ৭৪ দশমিক ৫ শতাংশ, ঘুষ দিতে হয়েছে ৫৮ দশমিক ৩ শতাংশ সেবা গ্রহীতাকে। বিচারিক সেবা নিতে গিয়ে দুর্নীতির শিকার ৬২ দশমিক ৩ শতাংশ, ঘুষের শিকার ৩৪ দশমিক ১ শতাংশ। এ ছাড়া ভূমিসেবা নিতে গিয়ে দুর্নীতি শিকার ৫১ শতাংশ, ঘুষ দিতে হয়েছে ৩২ দশমিক ৩ শতাংশকে।
উল্লেখ্য, ৮ বিভাগের ১৫ হাজার ৫১৫টি পরিবারের তথ্য এই জরিপে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ২০২৪ সালের ১৩ মে থেকে ৩ আগস্ট পর্যন্ত জরিপ পরিচালনা করা হয়েছে।

গত এক বছরে খানা জরিপে সেবা খাতের সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত তিন খাত চিহ্নিত করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। পাসপোর্ট, বিআরটিএ এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাকে এই সময়ে সর্বোচ্চ দুর্নীতিগ্রস্ত খাত বলছে সংস্থাটি। প্রতিষ্ঠানটির খানা জরিপে একই সঙ্গে বিচারিক সেবা, ভূমি ও ব্যাংকিং খাত সর্বোচ্চ গড় ঘুষ গ্রহণকারী হিসেবে উঠে এসেছে।
আজ মঙ্গলবার সকালে ধানমন্ডিতে টিআইবি কার্যালয়ে ‘সেবা খাতে দুর্নীতি: জাতীয় খানা জরিপ ২০২৩’ প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানানো হয়। ১৭টি খাত ও সেবার ওপর জরিপ চালিয়ে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।
টিআইবির খানা জরিপের তথ্য অনুযায়ী, ২০০৯ থেকে ২০২৪ (এপ্রিল) পর্যন্ত সেবা খাতে জাতীয় পর্যায়ে মোট ঘুষের ন্যূনতম প্রাক্কলিত পরিমাণ ১ লাখ ৪৬ হাজার ২৫২ কোটি টাকা। এই সময়ে সার্বিকভাবে দুর্নীতির শিকার ৭০ দশমিক ৯ শতাংশ খানা এবং ঘুষের শিকার ৫০ দশমিক ৮ শতাংশ খানা; সর্বোচ্চ দুর্নীতি ও ঘুষের হার পাসপোর্ট, বিআরটিএ এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থায়।
২০২৩ সালে জাতীয়ভাবে প্রাক্কলিত ঘুষের পরিমাণ ১০ হাজার ৯০২ কোটি টাকা, যা ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের বাজেটের ১ দশমিক ৪৩ শতাংশ ও জিডিপির ০ দশমিক ২২ শতাংশ। এই পরিমাণ অর্থ দেশের মানুষ বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সেবা পেতে ঘুষ দিয়েছে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, সেবা পেতে পরিবার বা খানাপ্রতি সর্বনিম্ন ৫ হাজার ৬৮০ টাকা ঘুষ দিতে হয়েছে। গড় ঘুষের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি বিচারিক সেবা, ভূমিসেবা ও ব্যাংকিং খাতে। সেবা পেতে ৭০ দশমিক ৯ শতাংশ পরিবার দুর্নীতির শিকার হয়েছে। আর ৫০ দশমিক ৮ শতাংশ পরিবার ঘুষের শিকার হয়েছে। সর্বোচ্চ দুর্নীতি ও ঘুষের হার পাসপোর্ট, বিআরটিএ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থায়।

সংবাদ সম্মেলনে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, বিচারিক সেবা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থায় দুর্নীতি ও ঘুষের উচ্চ হার অব্যাহত রয়েছে, যা সাধারণ জনগণের ন্যায়বিচার প্রাপ্তির ক্ষেত্রে বড় বাধা; অন্যদিকে ভূমি সেবা, পাসপোর্ট, জাতীয় পরিচয়পত্র এবং বিআরটিএর মতো সেবায় উচ্চ দুর্নীতি ও ঘুষ বিদ্যমান, যা মানুষের দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসহ সেবা প্রাপ্তির অধিকারকে বাধাগ্রস্ত করছে।
এই সময়ে বিআরটিএতে সেব নিতে গিয়ে দুর্নীতির শিকার হয়েছেন ৮৬ শতাংশ, আর প্রতিষ্ঠানটিতে ঘুষ দিতে হয়েছে ৭১ শতাংশ সেবা গ্রহীতাকে, পাসপোর্ট সেবা নিতে গিয়ে দুর্নীতি শিকার হয়েছেন ৮৬ শতাংশ সেবা গ্রহীতা, ঘুষ ৭৪ দশমিক ৮ শতাংশ। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে সেবা নিতে গিয়ে দুর্নীতির শিকার হয়েছে ৭৪ দশমিক ৫ শতাংশ, ঘুষ দিতে হয়েছে ৫৮ দশমিক ৩ শতাংশ সেবা গ্রহীতাকে। বিচারিক সেবা নিতে গিয়ে দুর্নীতির শিকার ৬২ দশমিক ৩ শতাংশ, ঘুষের শিকার ৩৪ দশমিক ১ শতাংশ। এ ছাড়া ভূমিসেবা নিতে গিয়ে দুর্নীতি শিকার ৫১ শতাংশ, ঘুষ দিতে হয়েছে ৩২ দশমিক ৩ শতাংশকে।
উল্লেখ্য, ৮ বিভাগের ১৫ হাজার ৫১৫টি পরিবারের তথ্য এই জরিপে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ২০২৪ সালের ১৩ মে থেকে ৩ আগস্ট পর্যন্ত জরিপ পরিচালনা করা হয়েছে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি পর্যালোচনায় তিন বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে বসেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ রোববার দুপুর ১২টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে এই বৈঠক শুরু হয়।
৩ মিনিট আগে
নিরাপত্তা-সংশ্লিষ্ট ঝুঁকির কারণে চট্টগ্রামে ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে বলে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। ইন্ডিয়ান ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টার (আইভ্যাক) বাংলাদেশের ওয়েবসাইটে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে
জানাজায় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল এম নাজমুল হাসান ও বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁনসহ সশস্ত্র বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
২ ঘণ্টা আগে
আজ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল এই আদেশ দেবেন। ফলে আসামিদের বিচার শুরু হবে কি না, তা জানা যাবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি পর্যালোচনায় তিন বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে বসেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
আজ রোববার দুপুর ১২টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে এই বৈঠক শুরু হয়। এই বৈঠকে চার নির্বাচন কমিশনার ও ইসি সচিব উপস্থিত রয়েছেন। ভোটের তফসিল ঘোষণার পর তিন বাহিনী প্রধানের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের এটি প্রথম সাক্ষাৎ।
বৈঠকে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ নাজমুল হাসান এবং বিমানবাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খান উপস্থিত রয়েছেন। নির্বাচন ভবনে পৌঁছালে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবলায়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ তিন বাহিনী প্রধানকে আলাদা আলাদাভাবে অভ্যর্থনা জানান।
বৈঠকে ১২ ফেব্রুয়ারির ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং গণভোট উপলক্ষে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির সার্বিক অবস্থা পর্যালোচনা হতে পারে।
এদিকে আজ দুপুর আড়াইটায় নির্বাচন ভবনে সম্মেলন কক্ষে সিইসির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিতব্য সভায় প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, তিন বাহিনী প্রধান বা তাদের উপযুক্ত প্রতিনিধি, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার, মহাপুলিশ পরিদর্শক (আইজিপি), এনএসআই, ডিজিএফআই, কোস্টগার্ড, বিজিবি, র্যাব, আনসার ও ভিডিপির মহাপরিচালক এবং ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার উপস্থিত থাকবেন।
ইসির জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন মল্লিক জানান, দুপুর ১২টায় তিন বাহিনীর প্রধানেরা নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে সাক্ষাতের পর দুপুর আড়াইটায় আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত সভা অনুষ্ঠিত হবে। সভাশেষে বেসমেন্টে গণমাধ্যমে এ বিষয়ে ব্রিফিং করা হবে।

সভার আলোচ্য সূচির মধ্যে রয়েছে—নির্বাচন পূর্ব আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি পর্যালোচনা, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও সন্ত্রাসী কার্যক্রম রোধে যৌথ বাহিনীর কার্যক্রম, প্রার্থী ও রাজনৈতিক দলের জন্য প্রণীত আচরণ বিধিমালা ২০২৫ অনুযায়ী আচরণবিধি প্রতিপালন এবং নির্বাচনী পরিবেশ বজায় রাখার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিষয়াদি পর্যালোচনা এবং বিবিধ বিষয়ে আলোচনা হবে।


আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি পর্যালোচনায় তিন বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে বসেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
আজ রোববার দুপুর ১২টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে এই বৈঠক শুরু হয়। এই বৈঠকে চার নির্বাচন কমিশনার ও ইসি সচিব উপস্থিত রয়েছেন। ভোটের তফসিল ঘোষণার পর তিন বাহিনী প্রধানের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের এটি প্রথম সাক্ষাৎ।
বৈঠকে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ নাজমুল হাসান এবং বিমানবাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খান উপস্থিত রয়েছেন। নির্বাচন ভবনে পৌঁছালে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবলায়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ তিন বাহিনী প্রধানকে আলাদা আলাদাভাবে অভ্যর্থনা জানান।
বৈঠকে ১২ ফেব্রুয়ারির ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং গণভোট উপলক্ষে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির সার্বিক অবস্থা পর্যালোচনা হতে পারে।
এদিকে আজ দুপুর আড়াইটায় নির্বাচন ভবনে সম্মেলন কক্ষে সিইসির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিতব্য সভায় প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, তিন বাহিনী প্রধান বা তাদের উপযুক্ত প্রতিনিধি, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার, মহাপুলিশ পরিদর্শক (আইজিপি), এনএসআই, ডিজিএফআই, কোস্টগার্ড, বিজিবি, র্যাব, আনসার ও ভিডিপির মহাপরিচালক এবং ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার উপস্থিত থাকবেন।
ইসির জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন মল্লিক জানান, দুপুর ১২টায় তিন বাহিনীর প্রধানেরা নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে সাক্ষাতের পর দুপুর আড়াইটায় আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত সভা অনুষ্ঠিত হবে। সভাশেষে বেসমেন্টে গণমাধ্যমে এ বিষয়ে ব্রিফিং করা হবে।

সভার আলোচ্য সূচির মধ্যে রয়েছে—নির্বাচন পূর্ব আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি পর্যালোচনা, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও সন্ত্রাসী কার্যক্রম রোধে যৌথ বাহিনীর কার্যক্রম, প্রার্থী ও রাজনৈতিক দলের জন্য প্রণীত আচরণ বিধিমালা ২০২৫ অনুযায়ী আচরণবিধি প্রতিপালন এবং নির্বাচনী পরিবেশ বজায় রাখার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিষয়াদি পর্যালোচনা এবং বিবিধ বিষয়ে আলোচনা হবে।


গত এক বছরে খানা জরিপে সেবা খাতের সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত তিন খাত চিহ্নিত করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। পাসপোর্ট, বিআরটিএ এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাকে এই সময়ে সর্বোচ্চ দুর্নীতিগ্রস্ত খাত বলছে সংস্থাটি। প্রতিষ্ঠানটির খানা জরিপে একই সঙ্গে বিচারিক সেবা, ভূমি ও ব্যাংকিং খাত
০৩ ডিসেম্বর ২০২৪
নিরাপত্তা-সংশ্লিষ্ট ঝুঁকির কারণে চট্টগ্রামে ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে বলে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। ইন্ডিয়ান ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টার (আইভ্যাক) বাংলাদেশের ওয়েবসাইটে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে
জানাজায় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল এম নাজমুল হাসান ও বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁনসহ সশস্ত্র বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
২ ঘণ্টা আগে
আজ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল এই আদেশ দেবেন। ফলে আসামিদের বিচার শুরু হবে কি না, তা জানা যাবে।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট ঝুঁকির কারণে চট্টগ্রামে ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে বলে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। ইন্ডিয়ান ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টার (আইভ্যাক) বাংলাদেশের ওয়েবসাইটে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়।
নির্দেশনায় বলা হয়, চট্টগ্রামের ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনে (এএইচসিআই) সাম্প্রতিক নিরাপত্তা পরিস্থিতির কারণে চট্টগ্রাম আইভিএসি বা আইভ্যাকে ভারতীয় ভিসা কার্যক্রম আজ রোববার, অর্থাৎ ২১ ডিসেম্বর থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত স্থগিত থাকবে। পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে ভিসা সেন্টার পুনরায় খোলার ঘোষণা দেওয়া হবে।

নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট ঝুঁকির কারণে চট্টগ্রামে ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে বলে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। ইন্ডিয়ান ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টার (আইভ্যাক) বাংলাদেশের ওয়েবসাইটে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়।
নির্দেশনায় বলা হয়, চট্টগ্রামের ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনে (এএইচসিআই) সাম্প্রতিক নিরাপত্তা পরিস্থিতির কারণে চট্টগ্রাম আইভিএসি বা আইভ্যাকে ভারতীয় ভিসা কার্যক্রম আজ রোববার, অর্থাৎ ২১ ডিসেম্বর থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত স্থগিত থাকবে। পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে ভিসা সেন্টার পুনরায় খোলার ঘোষণা দেওয়া হবে।

গত এক বছরে খানা জরিপে সেবা খাতের সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত তিন খাত চিহ্নিত করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। পাসপোর্ট, বিআরটিএ এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাকে এই সময়ে সর্বোচ্চ দুর্নীতিগ্রস্ত খাত বলছে সংস্থাটি। প্রতিষ্ঠানটির খানা জরিপে একই সঙ্গে বিচারিক সেবা, ভূমি ও ব্যাংকিং খাত
০৩ ডিসেম্বর ২০২৪
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি পর্যালোচনায় তিন বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে বসেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ রোববার দুপুর ১২টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে এই বৈঠক শুরু হয়।
৩ মিনিট আগে
জানাজায় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল এম নাজমুল হাসান ও বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁনসহ সশস্ত্র বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
২ ঘণ্টা আগে
আজ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল এই আদেশ দেবেন। ফলে আসামিদের বিচার শুরু হবে কি না, তা জানা যাবে।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দক্ষিণ সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের হামলায় নিহত বাংলাদেশি ছয় সেনাসদস্যের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রোববার সকাল সোয়া ৯টার পর ঢাকা সেনানিবাসের কেন্দ্রীয় মসজিদে তাঁদের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
নিহত ছয় শান্তিরক্ষী হলেন নাটোরের বাসিন্দা করপোরাল মো. মাসুদ রানা, কুড়িগ্রামের বাসিন্দা সৈনিক মো. মমিনুল ইসলাম ও সৈনিক শান্ত মণ্ডল, রাজবাড়ীর বাসিন্দা সৈনিক শামীম রেজা, কিশোরগঞ্জের বাসিন্দা মেস ওয়েটার মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম এবং গাইবান্ধার বাসিন্দা লন্ড্রি কর্মচারী মো. সবুজ মিয়া।
জানাজার আগে নিহত সেনাসদস্যদের জীবনবৃত্তান্ত পড়ে শোনানো হয়। পাশাপাশি তাঁদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া করা হয়।
জানাজায় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল এম নাজমুল হাসান ও বিমানবাহিনীন প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁনসহ সশস্ত্র বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় নিহত শান্তিরক্ষীদের পরিবারের সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।
জানাজার পর নিহত শান্তিরক্ষীদের কফিনে রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানানো হয়। এরপর তিন বাহিনীর পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানানো হয়। পরে ছয় সেনাসদস্যের মরদেহ হেলিকপ্টারে করে তাঁদের নিজ নিজ গ্রামের বাড়িতে পাঠানো হয়।
১৩ ডিসেম্বর সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিকস বেসে বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র গোষ্ঠীর ড্রোন হামলায় দায়িত্বে থাকা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয়জন শান্তিরক্ষী নিহত হন। আহত হন আরও ৯ শান্তিরক্ষী। তাঁরা হলেন কুষ্টিয়ার বাসিন্দা লেফটেন্যান্ট কর্নেল খোন্দকার খালেকুজ্জামান, দিনাজপুরের বাসিন্দা সার্জেন্ট মো. মোস্তাকিম হোসেন, ঢাকার বাসিন্দা করপোরাল আফরোজা পারভিন ইতি, বরগুনার বাসিন্দা ল্যান্স করপোরাল মহিবুল ইসলাম, কুড়িগ্রামের বাসিন্দা সৈনিক মো. মেজবাউল কবির, রংপুরের বাসিন্দা সৈনিক মোসা. উম্মে হানি আক্তার, মানিকগঞ্জের বাসিন্দা সৈনিক চুমকি আক্তার এবং নোয়াখালীর বাসিন্দা সৈনিক মো. মানাজির আহসান।
গতকাল শনিবার সকালে ছয় শান্তিরক্ষীর মরদেহ বিশেষ ফ্লাইটে ঢাকায় আনা হয়।

দক্ষিণ সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের হামলায় নিহত বাংলাদেশি ছয় সেনাসদস্যের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রোববার সকাল সোয়া ৯টার পর ঢাকা সেনানিবাসের কেন্দ্রীয় মসজিদে তাঁদের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
নিহত ছয় শান্তিরক্ষী হলেন নাটোরের বাসিন্দা করপোরাল মো. মাসুদ রানা, কুড়িগ্রামের বাসিন্দা সৈনিক মো. মমিনুল ইসলাম ও সৈনিক শান্ত মণ্ডল, রাজবাড়ীর বাসিন্দা সৈনিক শামীম রেজা, কিশোরগঞ্জের বাসিন্দা মেস ওয়েটার মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম এবং গাইবান্ধার বাসিন্দা লন্ড্রি কর্মচারী মো. সবুজ মিয়া।
জানাজার আগে নিহত সেনাসদস্যদের জীবনবৃত্তান্ত পড়ে শোনানো হয়। পাশাপাশি তাঁদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া করা হয়।
জানাজায় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল এম নাজমুল হাসান ও বিমানবাহিনীন প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁনসহ সশস্ত্র বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় নিহত শান্তিরক্ষীদের পরিবারের সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।
জানাজার পর নিহত শান্তিরক্ষীদের কফিনে রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানানো হয়। এরপর তিন বাহিনীর পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানানো হয়। পরে ছয় সেনাসদস্যের মরদেহ হেলিকপ্টারে করে তাঁদের নিজ নিজ গ্রামের বাড়িতে পাঠানো হয়।
১৩ ডিসেম্বর সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিকস বেসে বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র গোষ্ঠীর ড্রোন হামলায় দায়িত্বে থাকা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয়জন শান্তিরক্ষী নিহত হন। আহত হন আরও ৯ শান্তিরক্ষী। তাঁরা হলেন কুষ্টিয়ার বাসিন্দা লেফটেন্যান্ট কর্নেল খোন্দকার খালেকুজ্জামান, দিনাজপুরের বাসিন্দা সার্জেন্ট মো. মোস্তাকিম হোসেন, ঢাকার বাসিন্দা করপোরাল আফরোজা পারভিন ইতি, বরগুনার বাসিন্দা ল্যান্স করপোরাল মহিবুল ইসলাম, কুড়িগ্রামের বাসিন্দা সৈনিক মো. মেজবাউল কবির, রংপুরের বাসিন্দা সৈনিক মোসা. উম্মে হানি আক্তার, মানিকগঞ্জের বাসিন্দা সৈনিক চুমকি আক্তার এবং নোয়াখালীর বাসিন্দা সৈনিক মো. মানাজির আহসান।
গতকাল শনিবার সকালে ছয় শান্তিরক্ষীর মরদেহ বিশেষ ফ্লাইটে ঢাকায় আনা হয়।

গত এক বছরে খানা জরিপে সেবা খাতের সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত তিন খাত চিহ্নিত করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। পাসপোর্ট, বিআরটিএ এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাকে এই সময়ে সর্বোচ্চ দুর্নীতিগ্রস্ত খাত বলছে সংস্থাটি। প্রতিষ্ঠানটির খানা জরিপে একই সঙ্গে বিচারিক সেবা, ভূমি ও ব্যাংকিং খাত
০৩ ডিসেম্বর ২০২৪
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি পর্যালোচনায় তিন বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে বসেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ রোববার দুপুর ১২টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে এই বৈঠক শুরু হয়।
৩ মিনিট আগে
নিরাপত্তা-সংশ্লিষ্ট ঝুঁকির কারণে চট্টগ্রামে ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে বলে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। ইন্ডিয়ান ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টার (আইভ্যাক) বাংলাদেশের ওয়েবসাইটে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে
আজ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল এই আদেশ দেবেন। ফলে আসামিদের বিচার শুরু হবে কি না, তা জানা যাবে।
২ ঘণ্টা আগেমানবতাবিরোধী অপরাধ
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

আওয়ামী লীগের দীর্ঘ শাসনামলে টাস্কফোর্স ফর ইন্টারোগেশন সেলে (টিএফআই) গুম-নির্যাতনের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গ্রেপ্তার ১০ সেনা কর্মকর্তাসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশের দিন নির্ধারণ রয়েছে আজ রোববার।
আজ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল এই আদেশ দেবেন। ফলে আসামিদের বিচার শুরু হবে কি না, তা জানা যাবে।
এই মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ মোট আসামি ১৭ জন। এর মধ্যে গ্রেপ্তার ১০ সেনা কর্মকর্তা হলেন র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, কর্নেল কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন, কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান (অবসর প্রস্তুতিমূলক ছুটিতে), র্যাবের গোয়েন্দা শাখার সাবেক পরিচালক কর্নেল মো. মশিউর রহমান, লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. সারওয়ার বিন কাশেম।
শেখ হাসিনা ছাড়াও এই মামলায় পলাতক অন্য আসামিরা হলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষাবিষয়ক সাবেক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, র্যাবের সাবেক ডিজি এম খুরশিদ হোসেন, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদ ও র্যাবের সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মো. খায়রুল ইসলাম।
১৪ ডিসেম্বর গ্রেপ্তার তিন আসামির পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী হামিদুল মিসবাহ ও সাতজনের হয়ে লড়েন তাবারক হোসেন। এ ছাড়া আসাদুজ্জামান খানসহ তিনজনের পক্ষে শুনানি করেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী এম হাসান ইমাম, তিনজনের পক্ষে সুজাদ মিয়া ও শেখ হাসিনার হয়ে লড়েন আইনজীবী মো. আমির হোসেন।
প্রত্যেকেই শুনানিতে আলাদা আলাদা কারণ (গ্রাউন্ড) এনে নিজেদের মক্কেলের অব্যাহতি চেয়েছেন। তবে প্রসিকিউশনের পক্ষে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আবেদন করেন প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম।
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে এ বিষয়ে আদেশের জন্য আজকের দিন ধার্য করেন ট্রাইব্যুনাল।
৩ ডিসেম্বর অভিযোগ গঠনের ওপর শুনানি শেষ করেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। শুনানিতে টিএফআই সেলের বীভৎসতা তুলে ধরার পাশাপাশি গুমের অন্ধকার পেরিয়ে দীর্ঘ ১৬ বছর পর ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট এক নতুন বাংলাদেশ উদিত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। গুম হওয়া ব্যক্তিদের ভাগ্য দুভাবে নির্ধারণ হতো বলেও উল্লেখ করা হয়। এর মধ্যে ভাগ্য ভালো হলে গুমের শিকার ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হতো। দ্বিতীয়ত সাত-আট বছর গুম রাখার পর ফেলে রাখা হতো অজানা কোনো স্থানে।
চলতি বছরের ২২ অক্টোবর সেনা হেফাজতে থাকা ১০ কর্মকর্তাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। শুনানি শেষে তাঁদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল-১। একই সঙ্গে পলাতক আসামিদের হাজিরে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়।
তবে নির্ধারিত তারিখে হাজির না হওয়ায় তাঁদের পক্ষে স্টেট ডিফেন্স নিয়োগ দেন আদালত। ৮ অক্টোবর এই মামলায় আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে প্রসিকিউশন। পরে অভিযোগ আমলে নিয়ে ১৭ জনের বিরুদ্ধেই গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন ট্রাইব্যুনাল।

আওয়ামী লীগের দীর্ঘ শাসনামলে টাস্কফোর্স ফর ইন্টারোগেশন সেলে (টিএফআই) গুম-নির্যাতনের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গ্রেপ্তার ১০ সেনা কর্মকর্তাসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশের দিন নির্ধারণ রয়েছে আজ রোববার।
আজ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল এই আদেশ দেবেন। ফলে আসামিদের বিচার শুরু হবে কি না, তা জানা যাবে।
এই মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ মোট আসামি ১৭ জন। এর মধ্যে গ্রেপ্তার ১০ সেনা কর্মকর্তা হলেন র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, কর্নেল কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন, কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান (অবসর প্রস্তুতিমূলক ছুটিতে), র্যাবের গোয়েন্দা শাখার সাবেক পরিচালক কর্নেল মো. মশিউর রহমান, লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. সারওয়ার বিন কাশেম।
শেখ হাসিনা ছাড়াও এই মামলায় পলাতক অন্য আসামিরা হলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষাবিষয়ক সাবেক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, র্যাবের সাবেক ডিজি এম খুরশিদ হোসেন, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদ ও র্যাবের সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মো. খায়রুল ইসলাম।
১৪ ডিসেম্বর গ্রেপ্তার তিন আসামির পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী হামিদুল মিসবাহ ও সাতজনের হয়ে লড়েন তাবারক হোসেন। এ ছাড়া আসাদুজ্জামান খানসহ তিনজনের পক্ষে শুনানি করেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী এম হাসান ইমাম, তিনজনের পক্ষে সুজাদ মিয়া ও শেখ হাসিনার হয়ে লড়েন আইনজীবী মো. আমির হোসেন।
প্রত্যেকেই শুনানিতে আলাদা আলাদা কারণ (গ্রাউন্ড) এনে নিজেদের মক্কেলের অব্যাহতি চেয়েছেন। তবে প্রসিকিউশনের পক্ষে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আবেদন করেন প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম।
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে এ বিষয়ে আদেশের জন্য আজকের দিন ধার্য করেন ট্রাইব্যুনাল।
৩ ডিসেম্বর অভিযোগ গঠনের ওপর শুনানি শেষ করেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। শুনানিতে টিএফআই সেলের বীভৎসতা তুলে ধরার পাশাপাশি গুমের অন্ধকার পেরিয়ে দীর্ঘ ১৬ বছর পর ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট এক নতুন বাংলাদেশ উদিত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। গুম হওয়া ব্যক্তিদের ভাগ্য দুভাবে নির্ধারণ হতো বলেও উল্লেখ করা হয়। এর মধ্যে ভাগ্য ভালো হলে গুমের শিকার ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হতো। দ্বিতীয়ত সাত-আট বছর গুম রাখার পর ফেলে রাখা হতো অজানা কোনো স্থানে।
চলতি বছরের ২২ অক্টোবর সেনা হেফাজতে থাকা ১০ কর্মকর্তাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। শুনানি শেষে তাঁদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল-১। একই সঙ্গে পলাতক আসামিদের হাজিরে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়।
তবে নির্ধারিত তারিখে হাজির না হওয়ায় তাঁদের পক্ষে স্টেট ডিফেন্স নিয়োগ দেন আদালত। ৮ অক্টোবর এই মামলায় আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে প্রসিকিউশন। পরে অভিযোগ আমলে নিয়ে ১৭ জনের বিরুদ্ধেই গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন ট্রাইব্যুনাল।

গত এক বছরে খানা জরিপে সেবা খাতের সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত তিন খাত চিহ্নিত করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। পাসপোর্ট, বিআরটিএ এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাকে এই সময়ে সর্বোচ্চ দুর্নীতিগ্রস্ত খাত বলছে সংস্থাটি। প্রতিষ্ঠানটির খানা জরিপে একই সঙ্গে বিচারিক সেবা, ভূমি ও ব্যাংকিং খাত
০৩ ডিসেম্বর ২০২৪
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি পর্যালোচনায় তিন বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে বসেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ রোববার দুপুর ১২টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে এই বৈঠক শুরু হয়।
৩ মিনিট আগে
নিরাপত্তা-সংশ্লিষ্ট ঝুঁকির কারণে চট্টগ্রামে ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে বলে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। ইন্ডিয়ান ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টার (আইভ্যাক) বাংলাদেশের ওয়েবসাইটে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে
জানাজায় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল এম নাজমুল হাসান ও বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁনসহ সশস্ত্র বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
২ ঘণ্টা আগে