বাসস

অসাম্প্রদায়িক, সুখী-সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে দল-মত নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
আজ সোমবার বঙ্গভবনে বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টধর্মাবলম্বী নেতৃবৃন্দের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে এক ভাষণে রাষ্ট্রপতি এ আহ্বান জানান।
এ সময় তাঁর সহধর্মিণী ড. রেবেকা সুলতানা, তাঁর পরিবারের সদস্যবৃন্দ, সংশ্লিষ্ট সচিবেরা উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্রপতি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একটি অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন পূরণ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত সুখী-সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।
রাষ্ট্রপতি আরও বলেন, সব ধর্মই মানুষের কল্যাণের কথা বলে। ধর্ম উপলব্ধির বিষয়, তর্কের নয়। তাই ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে দেশ ও জনগণের কল্যাণে কাজ করতে হবে।
বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ উল্লেখ করে তিনি বলেন, আবহমানকাল থেকে এ দেশে সব ধর্মের মানুষ নিজ নিজ ধর্ম ও আচার-অনুষ্ঠানাদি স্বাধীনভাবে পালন করে আসছে।
বড়দিন উপলক্ষে তিনি দেশের খ্রিষ্টান সম্প্রদায়সহ বিশ্ববাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, যিশুখ্রিষ্ট ছিলেন সত্যান্বেষী এবং আলোর দিশারি।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, মহামতি যিশুখ্রিষ্ট পথভ্রষ্ট মানুষকে সত্য ও ন্যায়ের পথ দেখিয়েছেন এবং স্রষ্টা ও সৃষ্টির মধ্যে যোগাযোগ স্থাপনের পাশাপাশি পৃথিবীকে শান্তির আবাস ভূমিতে পরিণত করতে কাজ করেছেন।
রাষ্ট্রপতি মনে করেন, যিশুর এই শিক্ষা সবার জীবনে প্রতিফলিত হলেই সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে।
‘মন্দের বিনিময়ে কারোর মন্দ করো না। সকল মানুষের দৃষ্টিতে যা উত্তম, ভেবে-চিন্তে তাই করো’—যিশুর এই অমর উক্তি উল্লেখ করে তিনি বলেন, যিশুখ্রিষ্ট মানুষকে ভালোবাসা, সেবা, ক্ষমা, ত্যাগ, সংযম ও ন্যায় প্রতিষ্ঠাসহ শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের শিক্ষা দিয়েছেন।
বিভিন্ন জাতি-গোষ্ঠীর মধ্যে সম্প্রীতি ও ঐক্য স্থাপনসহ বর্তমান যুদ্ধবিগ্রহপূর্ণ বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠায় যিশুখ্রিষ্টের শিক্ষা ও আদর্শ কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে বলে রাষ্ট্রপতি আশা করেন।
ঢাকার আর্চবিশপ বিজয় নিসেফরাস ডিক্রুজ, বাংলাদেশ খ্রিষ্টান অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নির্মল রোজারিওসহ বিভিন্ন সম্প্রদায়ের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও ধর্মীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
এ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি দরবার হলে একটি কেক কাটেন এবং অতিথিদের সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেন।

অসাম্প্রদায়িক, সুখী-সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে দল-মত নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
আজ সোমবার বঙ্গভবনে বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টধর্মাবলম্বী নেতৃবৃন্দের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে এক ভাষণে রাষ্ট্রপতি এ আহ্বান জানান।
এ সময় তাঁর সহধর্মিণী ড. রেবেকা সুলতানা, তাঁর পরিবারের সদস্যবৃন্দ, সংশ্লিষ্ট সচিবেরা উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্রপতি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একটি অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন পূরণ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত সুখী-সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।
রাষ্ট্রপতি আরও বলেন, সব ধর্মই মানুষের কল্যাণের কথা বলে। ধর্ম উপলব্ধির বিষয়, তর্কের নয়। তাই ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে দেশ ও জনগণের কল্যাণে কাজ করতে হবে।
বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ উল্লেখ করে তিনি বলেন, আবহমানকাল থেকে এ দেশে সব ধর্মের মানুষ নিজ নিজ ধর্ম ও আচার-অনুষ্ঠানাদি স্বাধীনভাবে পালন করে আসছে।
বড়দিন উপলক্ষে তিনি দেশের খ্রিষ্টান সম্প্রদায়সহ বিশ্ববাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, যিশুখ্রিষ্ট ছিলেন সত্যান্বেষী এবং আলোর দিশারি।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, মহামতি যিশুখ্রিষ্ট পথভ্রষ্ট মানুষকে সত্য ও ন্যায়ের পথ দেখিয়েছেন এবং স্রষ্টা ও সৃষ্টির মধ্যে যোগাযোগ স্থাপনের পাশাপাশি পৃথিবীকে শান্তির আবাস ভূমিতে পরিণত করতে কাজ করেছেন।
রাষ্ট্রপতি মনে করেন, যিশুর এই শিক্ষা সবার জীবনে প্রতিফলিত হলেই সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে।
‘মন্দের বিনিময়ে কারোর মন্দ করো না। সকল মানুষের দৃষ্টিতে যা উত্তম, ভেবে-চিন্তে তাই করো’—যিশুর এই অমর উক্তি উল্লেখ করে তিনি বলেন, যিশুখ্রিষ্ট মানুষকে ভালোবাসা, সেবা, ক্ষমা, ত্যাগ, সংযম ও ন্যায় প্রতিষ্ঠাসহ শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের শিক্ষা দিয়েছেন।
বিভিন্ন জাতি-গোষ্ঠীর মধ্যে সম্প্রীতি ও ঐক্য স্থাপনসহ বর্তমান যুদ্ধবিগ্রহপূর্ণ বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠায় যিশুখ্রিষ্টের শিক্ষা ও আদর্শ কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে বলে রাষ্ট্রপতি আশা করেন।
ঢাকার আর্চবিশপ বিজয় নিসেফরাস ডিক্রুজ, বাংলাদেশ খ্রিষ্টান অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নির্মল রোজারিওসহ বিভিন্ন সম্প্রদায়ের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও ধর্মীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
এ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি দরবার হলে একটি কেক কাটেন এবং অতিথিদের সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেন।

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন পেয়েছে আমজনতার দল। এর সদস্য সচিব তারেক রহমান আজ রোববার সন্ধ্যায় নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয় থেকে নিবন্ধন সনদ গ্রহণ করেন।
৭ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদি হত্যা মামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদের অবস্থান সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত আইজিপি খন্দকার রফিকুল ইসলাম। ফয়সাল দেশের বাইরে চলে গেছেন, এমন নির্ভরযোগ্য তথ্যও পাওয়া যায়নি বলেও জানান তিনি।
২২ মিনিট আগে
জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা অধিদপ্তরের (এনএসআই) ১৩ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ঘুষ, চাঁদাবাজি, অর্থ পাচার ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। একই সঙ্গে এসব কর্মকর্তার পরিবারের সদস্য ও তাঁদের স্ত্রীর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে
নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের কাছে সংঘটিত কথিত বিক্ষোভ নিয়ে ভারতের প্রকাশিত একটি প্রেস নোট দ্ব্যর্থহীনভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে কূটনৈতিকভাবে অত্যন্ত সুরক্ষিত এলাকায় কীভাবে বিক্ষোভকারীরা প্রবেশ করতে পারল, তা নিয়ে গুরুতর নিরাপত্তা ঘাটতির প্রশ্ন তুলেছে ঢাকা।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন পেয়েছে আমজনতার দল। এর সদস্য সচিব তারেক রহমান আজ রোববার সন্ধ্যায় নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয় থেকে নিবন্ধন সনদ গ্রহণ করেন।
রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন না পাওয়ায় গত নভেম্বরের শুরুতে আগারগাঁওয়ে ইসি ভবনের প্রধান ফটকের সামনে আমরণ অনশন শুরু করেন তারেক রহমান।
তিনি তখন সংবাদমাধ্যমকে বলেছিলেন, নিবন্ধনের সব যোগ্যতা পূরণ করা হলেও তাঁর দলকে নিবন্ধন দিচ্ছে না ইসি। বিভিন্ন সময়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করায় আমজনতার দল নিবন্ধন পাচ্ছে না বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
বিএনপি, গণঅধিকার পরিষদসহ কয়েকটি দল সেসময় তারেক রহমানের প্রতি সংহতি জানিয়ে তাঁর দলকে নিবন্ধন দিতে ইসির প্রতি আহ্বান জানায়।
একপর্যায়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে প্রায় ১৩৩ ঘন্টা পর অনশন ভাঙেন তারেক রহমান।
এ পরিস্থিতিতে গত ১৮ নভেম্বর রিভিউয়ের জন্য আবেদন করার পর আমজনতার দলকে পর্যালোচনায় রাখে ইসি। একই সঙ্গে আরও ছয়টি দলকে পর্যালোচনা করার সিদ্ধান্ত হয়।
দলগুলো হলো—বাংলাদেশ বেকার মুক্তি পরিষদ, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক পার্টি (বিজিপি), জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল—জাসদ (শাজাহান সিরাজ), জাতীয় জনতা পার্টি, বাংলাদেশ জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি ও জনতার দল।
এর মধ্যে আমজনতার দল আজ নিবন্ধন সনদ পেল।

এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন পেয়েছে আমজনতার দল। এর সদস্য সচিব তারেক রহমান আজ রোববার সন্ধ্যায় নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয় থেকে নিবন্ধন সনদ গ্রহণ করেন।
রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন না পাওয়ায় গত নভেম্বরের শুরুতে আগারগাঁওয়ে ইসি ভবনের প্রধান ফটকের সামনে আমরণ অনশন শুরু করেন তারেক রহমান।
তিনি তখন সংবাদমাধ্যমকে বলেছিলেন, নিবন্ধনের সব যোগ্যতা পূরণ করা হলেও তাঁর দলকে নিবন্ধন দিচ্ছে না ইসি। বিভিন্ন সময়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করায় আমজনতার দল নিবন্ধন পাচ্ছে না বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
বিএনপি, গণঅধিকার পরিষদসহ কয়েকটি দল সেসময় তারেক রহমানের প্রতি সংহতি জানিয়ে তাঁর দলকে নিবন্ধন দিতে ইসির প্রতি আহ্বান জানায়।
একপর্যায়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে প্রায় ১৩৩ ঘন্টা পর অনশন ভাঙেন তারেক রহমান।
এ পরিস্থিতিতে গত ১৮ নভেম্বর রিভিউয়ের জন্য আবেদন করার পর আমজনতার দলকে পর্যালোচনায় রাখে ইসি। একই সঙ্গে আরও ছয়টি দলকে পর্যালোচনা করার সিদ্ধান্ত হয়।
দলগুলো হলো—বাংলাদেশ বেকার মুক্তি পরিষদ, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক পার্টি (বিজিপি), জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল—জাসদ (শাজাহান সিরাজ), জাতীয় জনতা পার্টি, বাংলাদেশ জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি ও জনতার দল।
এর মধ্যে আমজনতার দল আজ নিবন্ধন সনদ পেল।

অসাম্প্রদায়িক, সুখী-সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে দল-মত নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আজ সোমবার বঙ্গভবনে বড় দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টধর্মাবলম্বী নেতৃবৃন্দের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে এক ভাষণে রাষ্ট্রপতি এ আহ্বান জানান।
২৫ ডিসেম্বর ২০২৩
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদি হত্যা মামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদের অবস্থান সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত আইজিপি খন্দকার রফিকুল ইসলাম। ফয়সাল দেশের বাইরে চলে গেছেন, এমন নির্ভরযোগ্য তথ্যও পাওয়া যায়নি বলেও জানান তিনি।
২২ মিনিট আগে
জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা অধিদপ্তরের (এনএসআই) ১৩ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ঘুষ, চাঁদাবাজি, অর্থ পাচার ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। একই সঙ্গে এসব কর্মকর্তার পরিবারের সদস্য ও তাঁদের স্ত্রীর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে
নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের কাছে সংঘটিত কথিত বিক্ষোভ নিয়ে ভারতের প্রকাশিত একটি প্রেস নোট দ্ব্যর্থহীনভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে কূটনৈতিকভাবে অত্যন্ত সুরক্ষিত এলাকায় কীভাবে বিক্ষোভকারীরা প্রবেশ করতে পারল, তা নিয়ে গুরুতর নিরাপত্তা ঘাটতির প্রশ্ন তুলেছে ঢাকা।
২ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদি হত্যা মামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদের অবস্থান সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত আইজিপি খন্দকার রফিকুল ইসলাম। ফয়সাল দেশের বাইরে চলে গেছেন, এমন নির্ভরযোগ্য তথ্যও পাওয়া যায়নি বলেও জানান তিনি।
আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পুলিশ, র্যাব ও বিজিবির যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান খন্দকার রফিকুল ইসলাম।
এক প্রশ্নে খন্দকার রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ফয়সালের শেষ অবস্থান নিয়ে আমাদের কাছে সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই। এটা পেতে আমাদের বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। তবে সে যে দেশের বাইরে চলে গেছে, এমন নির্ভরযোগ্য তথ্য পাইনি। অনেক সময় অপরাধীদের অবস্থান নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হয়।’
হাদি হত্যাকাণ্ডে এখনো রাজনৈতিক দলের সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়নি জানিয়ে রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা এখনো সুনির্দিষ্টভাবে কোনো রাজনৈতিক দলের সম্পৃক্ততা পাইনি। তবে আমরা সঠিক তথ্য পেতে চেষ্টা করছি।’
ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার ও ডিবির প্রধান শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ফয়সাল করিম মাসুদের সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই। আপনারা (সাংবাদিক) যেমন শুনছেন, আমরাও বিভিন্ন তথ্য পাচ্ছি। তদন্তের স্বার্থে সবগুলো তথ্য যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। ব্যক্তিগত কোনো শত্রুতা নয়, রাজনৈতিকভাবে হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়ে থাকতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে। ফয়সাল ও আলমগীরকে এখনো গ্রেপ্তার করতে পারিনি, ফলে সেভাবে এখনো জানা যায়নি।’
শফিকুল ইসলাম জানান, হাদিকে হত্যার ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। প্রত্যেক ইউনিটকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে আসামি গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ঘটনায় ব্যবহৃত মোটরসাইকেল, অস্ত্র, গুলি ও পাসপোর্ট উদ্ধার করা হয়েছে।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদি হত্যা মামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদের অবস্থান সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত আইজিপি খন্দকার রফিকুল ইসলাম। ফয়সাল দেশের বাইরে চলে গেছেন, এমন নির্ভরযোগ্য তথ্যও পাওয়া যায়নি বলেও জানান তিনি।
আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পুলিশ, র্যাব ও বিজিবির যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান খন্দকার রফিকুল ইসলাম।
এক প্রশ্নে খন্দকার রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ফয়সালের শেষ অবস্থান নিয়ে আমাদের কাছে সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই। এটা পেতে আমাদের বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। তবে সে যে দেশের বাইরে চলে গেছে, এমন নির্ভরযোগ্য তথ্য পাইনি। অনেক সময় অপরাধীদের অবস্থান নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হয়।’
হাদি হত্যাকাণ্ডে এখনো রাজনৈতিক দলের সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়নি জানিয়ে রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা এখনো সুনির্দিষ্টভাবে কোনো রাজনৈতিক দলের সম্পৃক্ততা পাইনি। তবে আমরা সঠিক তথ্য পেতে চেষ্টা করছি।’
ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার ও ডিবির প্রধান শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ফয়সাল করিম মাসুদের সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই। আপনারা (সাংবাদিক) যেমন শুনছেন, আমরাও বিভিন্ন তথ্য পাচ্ছি। তদন্তের স্বার্থে সবগুলো তথ্য যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। ব্যক্তিগত কোনো শত্রুতা নয়, রাজনৈতিকভাবে হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়ে থাকতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে। ফয়সাল ও আলমগীরকে এখনো গ্রেপ্তার করতে পারিনি, ফলে সেভাবে এখনো জানা যায়নি।’
শফিকুল ইসলাম জানান, হাদিকে হত্যার ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। প্রত্যেক ইউনিটকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে আসামি গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ঘটনায় ব্যবহৃত মোটরসাইকেল, অস্ত্র, গুলি ও পাসপোর্ট উদ্ধার করা হয়েছে।

অসাম্প্রদায়িক, সুখী-সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে দল-মত নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আজ সোমবার বঙ্গভবনে বড় দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টধর্মাবলম্বী নেতৃবৃন্দের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে এক ভাষণে রাষ্ট্রপতি এ আহ্বান জানান।
২৫ ডিসেম্বর ২০২৩
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন পেয়েছে আমজনতার দল। এর সদস্য সচিব তারেক রহমান আজ রোববার সন্ধ্যায় নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয় থেকে নিবন্ধন সনদ গ্রহণ করেন।
৭ মিনিট আগে
জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা অধিদপ্তরের (এনএসআই) ১৩ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ঘুষ, চাঁদাবাজি, অর্থ পাচার ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। একই সঙ্গে এসব কর্মকর্তার পরিবারের সদস্য ও তাঁদের স্ত্রীর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে
নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের কাছে সংঘটিত কথিত বিক্ষোভ নিয়ে ভারতের প্রকাশিত একটি প্রেস নোট দ্ব্যর্থহীনভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে কূটনৈতিকভাবে অত্যন্ত সুরক্ষিত এলাকায় কীভাবে বিক্ষোভকারীরা প্রবেশ করতে পারল, তা নিয়ে গুরুতর নিরাপত্তা ঘাটতির প্রশ্ন তুলেছে ঢাকা।
২ ঘণ্টা আগেসৈয়দ ঋয়াদ, ঢাকা

জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা অধিদপ্তরের (এনএসআই) ১৩ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ঘুষ, চাঁদাবাজি, অর্থ পাচার ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। একই সঙ্গে এসব কর্মকর্তার পরিবারের সদস্য ও তাঁদের স্ত্রীর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, অভিযোগগুলোর অনুসন্ধান পরিচালনার জন্য পৃথক একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। সংস্থাটির একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সূত্রটি বলছে, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, ঘুষ, চাঁদাবাজির মাধ্যমে নিজে ও নিজ পরিবারের সদস্যদের নামে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও বিদেশে অর্থ পাচারে অভিযোগ আনা হয়েছে।
দুদকের প্রাথমিক তথ্যে বলা হয়েছে, অভিযুক্ত ১৩ কর্মকর্তার মধ্যে তিনজন অতিরিক্ত পরিচালক, ছয়জন যুগ্ম পরিচালক এবং চারজন উপপরিচালক রয়েছেন। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে কয়েকজন কর্মকর্তার পরিবারের সদস্য ও তাঁদের স্ত্রীর আর্থিক কর্মকাণ্ডও নজরদারির আওতায় আনা হয়েছে।
অভিযুক্ত তিন অতিরিক্ত পরিচালক হলেন মো. আজিজুর রহমান, মো. এম এস এক শাহীন ও মোহাম্মদ জহীর উদ্দিন।
অভিযুক্ত যুগ্ম পরিচালকেরা হলেন মো. ইসমাইল হোসেন, জি এম রাসেল রানা, এফ এম আকবর হোসেন, মো. নাজমুল হক, বদরুর আহমেদ ও শেখ শাফিনুল হক।
এ ছাড়া উপপরিচালক পর্যায়ের চার কর্মকর্তা হলেন কামরুল হাসান, আমিনুল হক, শেখ খাইরুল বাসার ও জহরলাল জয়ধর।
দুদক সূত্র জানিয়েছে, অভিযোগের সত্যতা যাচাই শেষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সম্পদের হিসাব, ব্যাংক লেনদেন এবং বিদেশে অর্থ পাচারের তথ্যও খতিয়ে দেখা হবে।

জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা অধিদপ্তরের (এনএসআই) ১৩ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ঘুষ, চাঁদাবাজি, অর্থ পাচার ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। একই সঙ্গে এসব কর্মকর্তার পরিবারের সদস্য ও তাঁদের স্ত্রীর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, অভিযোগগুলোর অনুসন্ধান পরিচালনার জন্য পৃথক একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। সংস্থাটির একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সূত্রটি বলছে, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, ঘুষ, চাঁদাবাজির মাধ্যমে নিজে ও নিজ পরিবারের সদস্যদের নামে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও বিদেশে অর্থ পাচারে অভিযোগ আনা হয়েছে।
দুদকের প্রাথমিক তথ্যে বলা হয়েছে, অভিযুক্ত ১৩ কর্মকর্তার মধ্যে তিনজন অতিরিক্ত পরিচালক, ছয়জন যুগ্ম পরিচালক এবং চারজন উপপরিচালক রয়েছেন। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে কয়েকজন কর্মকর্তার পরিবারের সদস্য ও তাঁদের স্ত্রীর আর্থিক কর্মকাণ্ডও নজরদারির আওতায় আনা হয়েছে।
অভিযুক্ত তিন অতিরিক্ত পরিচালক হলেন মো. আজিজুর রহমান, মো. এম এস এক শাহীন ও মোহাম্মদ জহীর উদ্দিন।
অভিযুক্ত যুগ্ম পরিচালকেরা হলেন মো. ইসমাইল হোসেন, জি এম রাসেল রানা, এফ এম আকবর হোসেন, মো. নাজমুল হক, বদরুর আহমেদ ও শেখ শাফিনুল হক।
এ ছাড়া উপপরিচালক পর্যায়ের চার কর্মকর্তা হলেন কামরুল হাসান, আমিনুল হক, শেখ খাইরুল বাসার ও জহরলাল জয়ধর।
দুদক সূত্র জানিয়েছে, অভিযোগের সত্যতা যাচাই শেষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সম্পদের হিসাব, ব্যাংক লেনদেন এবং বিদেশে অর্থ পাচারের তথ্যও খতিয়ে দেখা হবে।

অসাম্প্রদায়িক, সুখী-সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে দল-মত নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আজ সোমবার বঙ্গভবনে বড় দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টধর্মাবলম্বী নেতৃবৃন্দের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে এক ভাষণে রাষ্ট্রপতি এ আহ্বান জানান।
২৫ ডিসেম্বর ২০২৩
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন পেয়েছে আমজনতার দল। এর সদস্য সচিব তারেক রহমান আজ রোববার সন্ধ্যায় নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয় থেকে নিবন্ধন সনদ গ্রহণ করেন।
৭ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদি হত্যা মামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদের অবস্থান সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত আইজিপি খন্দকার রফিকুল ইসলাম। ফয়সাল দেশের বাইরে চলে গেছেন, এমন নির্ভরযোগ্য তথ্যও পাওয়া যায়নি বলেও জানান তিনি।
২২ মিনিট আগে
নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের কাছে সংঘটিত কথিত বিক্ষোভ নিয়ে ভারতের প্রকাশিত একটি প্রেস নোট দ্ব্যর্থহীনভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে কূটনৈতিকভাবে অত্যন্ত সুরক্ষিত এলাকায় কীভাবে বিক্ষোভকারীরা প্রবেশ করতে পারল, তা নিয়ে গুরুতর নিরাপত্তা ঘাটতির প্রশ্ন তুলেছে ঢাকা।
২ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের কাছে সংঘটিত কথিত বিক্ষোভ নিয়ে ভারতের প্রকাশিত একটি প্রেস নোট দ্ব্যর্থহীনভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে কূটনৈতিকভাবে অত্যন্ত সুরক্ষিত এলাকায় কীভাবে বিক্ষোভকারীরা প্রবেশ করতে পারল, তা নিয়ে গুরুতর নিরাপত্তা ঘাটতির প্রশ্ন তুলেছে ঢাকা।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ‘ভারতের ওই প্রেস নোটের বিষয়টি আমরা সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যান করছি। বিষয়টি এমনভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে, যেন এটি খুবই সাধারণ ঘটনা; অথচ বাস্তবে তা নয়। আমাদের মিশন কূটনৈতিক এলাকার একেবারে ভেতরে অবস্থিত, কোনোভাবেই প্রান্তিক এলাকায় নয়।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ভারতের প্রেস নোটের বিষয়টি অতি সরলীকরণ করা হয়েছে, অথচ নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ মিশন একটি অত্যন্ত সংবেদনশীল ও সম্পূর্ণ সুরক্ষিত কূটনৈতিক অঞ্চলের গভীরে অবস্থিত।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা প্রশ্ন তোলেন, কীভাবে ২৫ থেকে ৩০ জনের একটি দল, যাদের একটি উগ্র হিন্দু সংগঠনের সদস্য হিসেবে বর্ণনা করা হচ্ছে, এমন সংবেদনশীল এলাকায় প্রবেশ করতে সক্ষম হলো। তিনি বলেন, স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে অনুমতি ছাড়া সেখানে পৌঁছানো সম্ভব হওয়ার কথা নয়।
তৌহিদ হোসেন বলেন, ভারত বলছে, ২০-২৫ জন হতে পারে, কিন্তু সেটাই মূল বিষয় নয়। প্রশ্ন হলো, কীভাবে একটি উগ্র হিন্দু সংগঠনের ২৫ বা ৩০ জন সদস্য একটি সংবেদনশীল ও সম্পূর্ণ সুরক্ষিত এলাকার এত ভেতরে প্রবেশ করতে পারল। স্বাভাবিক অবস্থায় তাদের সেখানে পৌঁছানোরই কথা নয়।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বিক্ষোভকারীরা কেবল বাংলাদেশে একজন হিন্দু নাগরিক হত্যার ঘটনায় স্লোগান দেয়নি, বরং অন্যান্য বক্তব্যও দিয়েছে। তিনি যোগ করেন, বাংলাদেশের সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদনগুলো মূলত সঠিক এবং বিভ্রান্তিকর নয়, যেমনটি দাবি করা হয়েছে।
এক প্রশ্নের জবাবে তৌহিদ হোসেন বলেন, বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের বিরুদ্ধে হত্যার হুমকির কোনো নির্দিষ্ট প্রমাণ নেই, তবে এমন হুমকি দেওয়া হয়েছে—এমন কথা শোনা গেছে।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘আমার কাছে হত্যার হুমকির কোনো নির্দিষ্ট প্রমাণ নেই, তবে আমরা এটাও শুনেছি যে, হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে। সেটি হয়তো বিক্ষোভকারীদের কেউ বলেছিল। কিন্তু আমার মূল প্রশ্ন হলো, প্রথমত তারা কীভাবে এত দূর আসতে পারল এবং কীভাবে সেখানে হুমকি দিতে পারল?’
আন্তর্জাতিক রীতিনীতির কথা উল্লেখ করে তৌহিদ হোসেন বলেন, সাধারণত বিক্ষোভকারীদের আগেই কর্তৃপক্ষকে জানাতে হয় এবং পুলিশ তাদের দূরে আটকে দেয়। কখনো কখনো কেবল একজন বা দুজন প্রতিনিধিকে স্মারকলিপি জমা দেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়।
উপদেষ্টা বলেন, ‘এখানে যা ঘটেছে, আমরা তা মানতে পারছি না।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, বাংলাদেশ মনে করে, এ ঘটনায় স্বাভাবিক নিরাপত্তা বিধি ও প্রটোকল যথাযথভাবে অনুসরণ করা হয়নি।
উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশ ভারতের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে সে দেশে অবস্থিত বাংলাদেশ মিশনগুলোর নিরাপত্তা নিয়ে অবহিত করেছে এবং আশা প্রকাশ করেছে, ভবিষ্যতে এমন পরিস্থিতি আর সৃষ্টি হতে দেওয়া হবে না।
ঢাকার প্রতিবাদের ধরন সম্পর্কে জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, উভয় পক্ষ কূটনৈতিক চ্যানেলের মাধ্যমে যোগাযোগ রাখছে এবং নিজ নিজ অবস্থান জানাচ্ছে। তবে ভারতের প্রেস নোট প্রকাশের পর বাংলাদেশ প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানাতে বাধ্য হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
বাংলাদেশি কূটনীতিকদের নিরাপত্তা প্রসঙ্গে তৌহিদ হোসেন বলেন, ঢাকা এখনো ভারতের ওপর আস্থা রাখে যে, তারা যথাযথ নিরাপত্তাব্যবস্থা নেবে। তবে পরিস্থিতির অবনতি হলে উপস্থিতি সীমিত করার বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়া হবে।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, এটি শুধু স্লোগানের বিষয় নয়। তিনি উল্লেখ করেন, হাইকমিশনার ও তাঁর পরিবার মিশন প্রাঙ্গণেই বসবাস করে এবং সে সময় সেখানে মাত্র দুজন নিরাপত্তাকর্মী থাকায় তাঁরা হুমকির মুখে পড়েছেন।
উপদেষ্টা বলেন, কূটনৈতিক মিশন ও কর্মীদের পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করা স্বাগতিক দেশের দায়িত্ব। বাংলাদেশ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছে এবং এসব বক্তব্য বাংলাদেশ সরকারের অবস্থানই প্রতিফলিত করে।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, বাংলাদেশে একজন নাগরিকের নৃশংস হত্যাকাণ্ডকে সংখ্যালঘু নিরাপত্তার সঙ্গে যুক্ত করার কোনো যৌক্তিকতা নেই। তিনি উল্লেখ করেন, বাংলাদেশ ইতিমধ্যে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিয়েছে এবং একাধিক ব্যক্তি গ্রেপ্তারও হয়েছে।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, এ ধরনের ঘটনা পুরো অঞ্চলেই ঘটে এবং প্রতিটি দেশেরই যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার দায়িত্ব রয়েছে। বাংলাদেশ সে দায়িত্ব পালন করছে এবং অন্যদেরও একইভাবে কাজ করা উচিত।
স্থানীয় সময় গতকাল শনিবার রাত ৯টার দিকে ‘অখণ্ড হিন্দু রাষ্ট্র সেনা’র ব্যানারে একদল উগ্র হিন্দু কর্মী দিল্লিতে বাংলাদেশ হাউসের প্রধান ফটকের সামনে বিক্ষোভ করে।

নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের কাছে সংঘটিত কথিত বিক্ষোভ নিয়ে ভারতের প্রকাশিত একটি প্রেস নোট দ্ব্যর্থহীনভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে কূটনৈতিকভাবে অত্যন্ত সুরক্ষিত এলাকায় কীভাবে বিক্ষোভকারীরা প্রবেশ করতে পারল, তা নিয়ে গুরুতর নিরাপত্তা ঘাটতির প্রশ্ন তুলেছে ঢাকা।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ‘ভারতের ওই প্রেস নোটের বিষয়টি আমরা সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যান করছি। বিষয়টি এমনভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে, যেন এটি খুবই সাধারণ ঘটনা; অথচ বাস্তবে তা নয়। আমাদের মিশন কূটনৈতিক এলাকার একেবারে ভেতরে অবস্থিত, কোনোভাবেই প্রান্তিক এলাকায় নয়।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ভারতের প্রেস নোটের বিষয়টি অতি সরলীকরণ করা হয়েছে, অথচ নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ মিশন একটি অত্যন্ত সংবেদনশীল ও সম্পূর্ণ সুরক্ষিত কূটনৈতিক অঞ্চলের গভীরে অবস্থিত।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা প্রশ্ন তোলেন, কীভাবে ২৫ থেকে ৩০ জনের একটি দল, যাদের একটি উগ্র হিন্দু সংগঠনের সদস্য হিসেবে বর্ণনা করা হচ্ছে, এমন সংবেদনশীল এলাকায় প্রবেশ করতে সক্ষম হলো। তিনি বলেন, স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে অনুমতি ছাড়া সেখানে পৌঁছানো সম্ভব হওয়ার কথা নয়।
তৌহিদ হোসেন বলেন, ভারত বলছে, ২০-২৫ জন হতে পারে, কিন্তু সেটাই মূল বিষয় নয়। প্রশ্ন হলো, কীভাবে একটি উগ্র হিন্দু সংগঠনের ২৫ বা ৩০ জন সদস্য একটি সংবেদনশীল ও সম্পূর্ণ সুরক্ষিত এলাকার এত ভেতরে প্রবেশ করতে পারল। স্বাভাবিক অবস্থায় তাদের সেখানে পৌঁছানোরই কথা নয়।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বিক্ষোভকারীরা কেবল বাংলাদেশে একজন হিন্দু নাগরিক হত্যার ঘটনায় স্লোগান দেয়নি, বরং অন্যান্য বক্তব্যও দিয়েছে। তিনি যোগ করেন, বাংলাদেশের সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদনগুলো মূলত সঠিক এবং বিভ্রান্তিকর নয়, যেমনটি দাবি করা হয়েছে।
এক প্রশ্নের জবাবে তৌহিদ হোসেন বলেন, বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের বিরুদ্ধে হত্যার হুমকির কোনো নির্দিষ্ট প্রমাণ নেই, তবে এমন হুমকি দেওয়া হয়েছে—এমন কথা শোনা গেছে।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘আমার কাছে হত্যার হুমকির কোনো নির্দিষ্ট প্রমাণ নেই, তবে আমরা এটাও শুনেছি যে, হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে। সেটি হয়তো বিক্ষোভকারীদের কেউ বলেছিল। কিন্তু আমার মূল প্রশ্ন হলো, প্রথমত তারা কীভাবে এত দূর আসতে পারল এবং কীভাবে সেখানে হুমকি দিতে পারল?’
আন্তর্জাতিক রীতিনীতির কথা উল্লেখ করে তৌহিদ হোসেন বলেন, সাধারণত বিক্ষোভকারীদের আগেই কর্তৃপক্ষকে জানাতে হয় এবং পুলিশ তাদের দূরে আটকে দেয়। কখনো কখনো কেবল একজন বা দুজন প্রতিনিধিকে স্মারকলিপি জমা দেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়।
উপদেষ্টা বলেন, ‘এখানে যা ঘটেছে, আমরা তা মানতে পারছি না।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, বাংলাদেশ মনে করে, এ ঘটনায় স্বাভাবিক নিরাপত্তা বিধি ও প্রটোকল যথাযথভাবে অনুসরণ করা হয়নি।
উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশ ভারতের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে সে দেশে অবস্থিত বাংলাদেশ মিশনগুলোর নিরাপত্তা নিয়ে অবহিত করেছে এবং আশা প্রকাশ করেছে, ভবিষ্যতে এমন পরিস্থিতি আর সৃষ্টি হতে দেওয়া হবে না।
ঢাকার প্রতিবাদের ধরন সম্পর্কে জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, উভয় পক্ষ কূটনৈতিক চ্যানেলের মাধ্যমে যোগাযোগ রাখছে এবং নিজ নিজ অবস্থান জানাচ্ছে। তবে ভারতের প্রেস নোট প্রকাশের পর বাংলাদেশ প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানাতে বাধ্য হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
বাংলাদেশি কূটনীতিকদের নিরাপত্তা প্রসঙ্গে তৌহিদ হোসেন বলেন, ঢাকা এখনো ভারতের ওপর আস্থা রাখে যে, তারা যথাযথ নিরাপত্তাব্যবস্থা নেবে। তবে পরিস্থিতির অবনতি হলে উপস্থিতি সীমিত করার বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়া হবে।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, এটি শুধু স্লোগানের বিষয় নয়। তিনি উল্লেখ করেন, হাইকমিশনার ও তাঁর পরিবার মিশন প্রাঙ্গণেই বসবাস করে এবং সে সময় সেখানে মাত্র দুজন নিরাপত্তাকর্মী থাকায় তাঁরা হুমকির মুখে পড়েছেন।
উপদেষ্টা বলেন, কূটনৈতিক মিশন ও কর্মীদের পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করা স্বাগতিক দেশের দায়িত্ব। বাংলাদেশ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছে এবং এসব বক্তব্য বাংলাদেশ সরকারের অবস্থানই প্রতিফলিত করে।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, বাংলাদেশে একজন নাগরিকের নৃশংস হত্যাকাণ্ডকে সংখ্যালঘু নিরাপত্তার সঙ্গে যুক্ত করার কোনো যৌক্তিকতা নেই। তিনি উল্লেখ করেন, বাংলাদেশ ইতিমধ্যে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিয়েছে এবং একাধিক ব্যক্তি গ্রেপ্তারও হয়েছে।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, এ ধরনের ঘটনা পুরো অঞ্চলেই ঘটে এবং প্রতিটি দেশেরই যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার দায়িত্ব রয়েছে। বাংলাদেশ সে দায়িত্ব পালন করছে এবং অন্যদেরও একইভাবে কাজ করা উচিত।
স্থানীয় সময় গতকাল শনিবার রাত ৯টার দিকে ‘অখণ্ড হিন্দু রাষ্ট্র সেনা’র ব্যানারে একদল উগ্র হিন্দু কর্মী দিল্লিতে বাংলাদেশ হাউসের প্রধান ফটকের সামনে বিক্ষোভ করে।

অসাম্প্রদায়িক, সুখী-সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে দল-মত নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আজ সোমবার বঙ্গভবনে বড় দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টধর্মাবলম্বী নেতৃবৃন্দের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে এক ভাষণে রাষ্ট্রপতি এ আহ্বান জানান।
২৫ ডিসেম্বর ২০২৩
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন পেয়েছে আমজনতার দল। এর সদস্য সচিব তারেক রহমান আজ রোববার সন্ধ্যায় নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয় থেকে নিবন্ধন সনদ গ্রহণ করেন।
৭ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদি হত্যা মামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদের অবস্থান সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত আইজিপি খন্দকার রফিকুল ইসলাম। ফয়সাল দেশের বাইরে চলে গেছেন, এমন নির্ভরযোগ্য তথ্যও পাওয়া যায়নি বলেও জানান তিনি।
২২ মিনিট আগে
জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা অধিদপ্তরের (এনএসআই) ১৩ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ঘুষ, চাঁদাবাজি, অর্থ পাচার ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। একই সঙ্গে এসব কর্মকর্তার পরিবারের সদস্য ও তাঁদের স্ত্রীর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে