নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কারা হেফাজতে থাকা মডেল মেঘনা আলমের মুক্তি নিয়ে সরকার এখন নতুন করে চিন্তাভাবনা শুরু করছে। সরকারের উচ্চপর্যায়ে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চলছে এবং এরই মধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একাধিকবার মেঘনার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। তবে কীভাবে তাঁকে মুক্তি দেওয়া যেতে পারে, সে বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানিয়েছে, মেঘনার মুক্তির প্রক্রিয়া নিয়ে সরকারের ভেতরে মতভেদ রয়েছে। কর্মকর্তাদের কেউ কেউ মনে করছেন, বর্তমান আটকাদেশ প্রত্যাহার করে নতুন একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে পরে সহজে জামিনের ব্যবস্থা করা যেতে পারে। অন্য অংশ বলছে, শুধু স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে আটকাদেশ প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তই যথেষ্ট, তাতেই মেঘনার মুক্তি সম্ভব হবে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ না হলেও মেঘনার বাবা বদরুল আলম আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে একাধিকবার আলোচনা হয়েছে এবং দুটি ভিন্ন প্রক্রিয়ায় মুক্তির সম্ভাবনা নিয়ে কথা হয়েছে। তবে এখনো সিদ্ধান্তের বিষয়ে পরিষ্কার কিছু জানানো হয়নি।
এদিকে মেঘনার গ্রেপ্তারের প্রক্রিয়া নিয়েও বিতর্ক দেখা দিয়েছে। বিশেষ ক্ষমতা আইনে তাঁকে যেভাবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তা নিয়ে সরকারের ভেতরেই প্রশ্ন উঠেছে। আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বিষয়টি স্বীকার করে নিয়েছেন। সচিবালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, মেঘনাকে বিশেষ ক্ষমতা আইনে ডিটেনশন দেওয়া হয়েছে, তবে সেই প্রক্রিয়া সঠিক ছিল না। সরকারের উচ্চপর্যায়ে এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
আসিফ নজরুল আরও বলেন, ‘মেঘনার বিরুদ্ধে কিছু সুনির্দিষ্ট অভিযোগ রয়েছে এবং সেসব অভিযোগের ভিত্তিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যথাযথ পদক্ষেপ নেবে। তবে যেভাবে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, সেটি আইনসম্মত হয়নি। এর মানে এই নয় যে তাঁর বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ বা আলামত নেই—বিষয়টি তদন্তাধীন ও উপযুক্ত প্রক্রিয়ায় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
মেঘনার খবরের সূত্র ধরে সৌদি রাষ্ট্রদূতের নাম আসায় প্রশ্ন উঠেছে—এতে সৌদি আরবে বাংলাদেশের শ্রমবাজার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে কি না। এ বিষয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘সৌদি আরব আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শুধু শ্রমবাজার নয়, হজ ও উন্নয়ন সহযোগিতার ক্ষেত্রেও সৌদি আরব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই এ ধরনের বিষয়ে বাড়তি সতর্কতা জরুরি।’
গত বুধবার রাতে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে মেঘনাকে আটক করে ডিবি পুলিশ। এর আগে ফেসবুক লাইভে এসে মেঘনা অভিযোগ করেছিলেন, পুলিশ পরিচয়ে কিছু লোক দরজা ভাঙার চেষ্টা করছে। আটকের পরদিন বৃহস্পতিবার রাতে তাঁকে আদালতে হাজির করে পুলিশ এবং আদালত বিশেষ ক্ষমতা আইনে ৩০ দিনের আটকাদেশ দেওয়া হয়।
আটকাদেশ নিয়ে উচ্চ আদালতের রুল
মেঘনার আটকাদেশের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে হাইকোর্টে রিট করেন মেঘনার বাবা। রিটের শুনানি শেষে হাইকোর্ট জানতে চেয়েছেন, কেন বিশেষ ক্ষমতা আইনে দেওয়া এই আটকাদেশ অবৈধ ঘোষণা করা হবে না এবং কেন তাঁকে মুক্তি দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হবে না। একই সঙ্গে মেঘনাকে যেভাবে বাসা থেকে তুলে আনা হয়েছে, তা কেন অসাংবিধানিক ও মানবাধিকার লঙ্ঘন হিসেবে বিবেচিত হবে না, তা-ও জানতে চাওয়া হয়েছে। বিচারপতি রাজিক আল জলিল ও তামান্না রহমান খালিদির হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন এবং স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব, ঢাকার জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও আইজিপিকে দুই সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মেঘনার আটকাদেশের বিষয়ে আদালতে শুনানি করেন ব্যারিস্টার সারা হোসেন ও কাজী জাহেদ ইকবাল। তাঁরা বলেন, যদি মেঘনার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকে, তাহলে প্রচলিত আইনেই ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব। একটি অস্পষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁকে আটক রাখা সংবিধান ও মানবাধিকারের পরিপন্থী। এ ঘটনায় জড়িয়ে পড়েছে সৌদি আরব প্রসঙ্গও।
দপ্তর হারালেন ডিএমপির ডিবিপ্রধান
মেঘনাকে আটক করার ঘটনায় বিতর্ক তৈরি হওয়ায় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) প্রধান রেজাউল করিম মল্লিককে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলীর স্বাক্ষরিত এক আদেশে জানানো হয়, তাঁকে প্রশাসনিক স্বার্থে ডিএমপির সদর দপ্তরে সংযুক্ত করা হয়েছে। রেজাউল করিম ১৭তম বিসিএস ক্যাডারের একজন কর্মকর্তা এবং ২০২৪ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে ডিবির প্রধানের দায়িত্বে ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে সরাসরি কোনো অভিযোগ প্রকাশ না করা হলেও এই পদায়ন মেঘনা আলমকে বিশেষ ক্ষমতা আইনে আটক করার বিতর্কের পরই হয়েছে।
সরকারের এই পদক্ষেপ, মেঘনার পরিবার ও মানবাধিকার সংগঠনের আইনি লড়াই এবং আদালতের নজরদারির কারণে এখন মডেল মেঘনা আলমের মুক্তির বিষয়টি শুধু আইনি নয়, রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে পরিণত হয়েছে।
কারা হেফাজতে থাকা মডেল মেঘনা আলমের মুক্তি নিয়ে সরকার এখন নতুন করে চিন্তাভাবনা শুরু করছে। সরকারের উচ্চপর্যায়ে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চলছে এবং এরই মধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একাধিকবার মেঘনার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। তবে কীভাবে তাঁকে মুক্তি দেওয়া যেতে পারে, সে বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানিয়েছে, মেঘনার মুক্তির প্রক্রিয়া নিয়ে সরকারের ভেতরে মতভেদ রয়েছে। কর্মকর্তাদের কেউ কেউ মনে করছেন, বর্তমান আটকাদেশ প্রত্যাহার করে নতুন একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে পরে সহজে জামিনের ব্যবস্থা করা যেতে পারে। অন্য অংশ বলছে, শুধু স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে আটকাদেশ প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তই যথেষ্ট, তাতেই মেঘনার মুক্তি সম্ভব হবে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ না হলেও মেঘনার বাবা বদরুল আলম আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে একাধিকবার আলোচনা হয়েছে এবং দুটি ভিন্ন প্রক্রিয়ায় মুক্তির সম্ভাবনা নিয়ে কথা হয়েছে। তবে এখনো সিদ্ধান্তের বিষয়ে পরিষ্কার কিছু জানানো হয়নি।
এদিকে মেঘনার গ্রেপ্তারের প্রক্রিয়া নিয়েও বিতর্ক দেখা দিয়েছে। বিশেষ ক্ষমতা আইনে তাঁকে যেভাবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তা নিয়ে সরকারের ভেতরেই প্রশ্ন উঠেছে। আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বিষয়টি স্বীকার করে নিয়েছেন। সচিবালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, মেঘনাকে বিশেষ ক্ষমতা আইনে ডিটেনশন দেওয়া হয়েছে, তবে সেই প্রক্রিয়া সঠিক ছিল না। সরকারের উচ্চপর্যায়ে এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
আসিফ নজরুল আরও বলেন, ‘মেঘনার বিরুদ্ধে কিছু সুনির্দিষ্ট অভিযোগ রয়েছে এবং সেসব অভিযোগের ভিত্তিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যথাযথ পদক্ষেপ নেবে। তবে যেভাবে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, সেটি আইনসম্মত হয়নি। এর মানে এই নয় যে তাঁর বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ বা আলামত নেই—বিষয়টি তদন্তাধীন ও উপযুক্ত প্রক্রিয়ায় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
মেঘনার খবরের সূত্র ধরে সৌদি রাষ্ট্রদূতের নাম আসায় প্রশ্ন উঠেছে—এতে সৌদি আরবে বাংলাদেশের শ্রমবাজার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে কি না। এ বিষয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘সৌদি আরব আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শুধু শ্রমবাজার নয়, হজ ও উন্নয়ন সহযোগিতার ক্ষেত্রেও সৌদি আরব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই এ ধরনের বিষয়ে বাড়তি সতর্কতা জরুরি।’
গত বুধবার রাতে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে মেঘনাকে আটক করে ডিবি পুলিশ। এর আগে ফেসবুক লাইভে এসে মেঘনা অভিযোগ করেছিলেন, পুলিশ পরিচয়ে কিছু লোক দরজা ভাঙার চেষ্টা করছে। আটকের পরদিন বৃহস্পতিবার রাতে তাঁকে আদালতে হাজির করে পুলিশ এবং আদালত বিশেষ ক্ষমতা আইনে ৩০ দিনের আটকাদেশ দেওয়া হয়।
আটকাদেশ নিয়ে উচ্চ আদালতের রুল
মেঘনার আটকাদেশের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে হাইকোর্টে রিট করেন মেঘনার বাবা। রিটের শুনানি শেষে হাইকোর্ট জানতে চেয়েছেন, কেন বিশেষ ক্ষমতা আইনে দেওয়া এই আটকাদেশ অবৈধ ঘোষণা করা হবে না এবং কেন তাঁকে মুক্তি দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হবে না। একই সঙ্গে মেঘনাকে যেভাবে বাসা থেকে তুলে আনা হয়েছে, তা কেন অসাংবিধানিক ও মানবাধিকার লঙ্ঘন হিসেবে বিবেচিত হবে না, তা-ও জানতে চাওয়া হয়েছে। বিচারপতি রাজিক আল জলিল ও তামান্না রহমান খালিদির হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন এবং স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব, ঢাকার জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও আইজিপিকে দুই সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মেঘনার আটকাদেশের বিষয়ে আদালতে শুনানি করেন ব্যারিস্টার সারা হোসেন ও কাজী জাহেদ ইকবাল। তাঁরা বলেন, যদি মেঘনার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকে, তাহলে প্রচলিত আইনেই ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব। একটি অস্পষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁকে আটক রাখা সংবিধান ও মানবাধিকারের পরিপন্থী। এ ঘটনায় জড়িয়ে পড়েছে সৌদি আরব প্রসঙ্গও।
দপ্তর হারালেন ডিএমপির ডিবিপ্রধান
মেঘনাকে আটক করার ঘটনায় বিতর্ক তৈরি হওয়ায় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) প্রধান রেজাউল করিম মল্লিককে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলীর স্বাক্ষরিত এক আদেশে জানানো হয়, তাঁকে প্রশাসনিক স্বার্থে ডিএমপির সদর দপ্তরে সংযুক্ত করা হয়েছে। রেজাউল করিম ১৭তম বিসিএস ক্যাডারের একজন কর্মকর্তা এবং ২০২৪ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে ডিবির প্রধানের দায়িত্বে ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে সরাসরি কোনো অভিযোগ প্রকাশ না করা হলেও এই পদায়ন মেঘনা আলমকে বিশেষ ক্ষমতা আইনে আটক করার বিতর্কের পরই হয়েছে।
সরকারের এই পদক্ষেপ, মেঘনার পরিবার ও মানবাধিকার সংগঠনের আইনি লড়াই এবং আদালতের নজরদারির কারণে এখন মডেল মেঘনা আলমের মুক্তির বিষয়টি শুধু আইনি নয়, রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে পরিণত হয়েছে।
রাষ্ট্র সংস্কারে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, সবার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে রাজপথে। সবার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে চর্চা ও ঐক্যে এবং সবাই সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে জাতীয় সনদ তৈরিতে।
১৪ মিনিট আগেপোপ ফ্রান্সিসের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগদান শেষে দেশে ফিরেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। গতকাল রোববার রাত ৩টার দিকে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান তিনি।
২ ঘণ্টা আগেপরিবেশগত বিবেচনায় দেশের ৫১টি পাথর কোয়ারির মধ্যে ১৭টির ইজারা স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। গতকাল রোববার পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা দীপংকর বর স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৯ ঘণ্টা আগেদেশের আট জেলায় ঝড় ও বজ্রপাতে নারীসহ অন্তত পাঁচজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া বিভিন্ন এলাকায় ঘর এবং গাছপালা ভেঙে যাওয়া, বৈদ্যুতিক খুঁটি উপড়ে পড়া এবং ফসলের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলেও জানা গেছে। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর
১০ ঘণ্টা আগে