নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কারা হেফাজতে থাকা মডেল মেঘনা আলমের মুক্তি নিয়ে সরকার এখন নতুন করে চিন্তাভাবনা শুরু করছে। সরকারের উচ্চপর্যায়ে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চলছে এবং এরই মধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একাধিকবার মেঘনার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। তবে কীভাবে তাঁকে মুক্তি দেওয়া যেতে পারে, সে বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানিয়েছে, মেঘনার মুক্তির প্রক্রিয়া নিয়ে সরকারের ভেতরে মতভেদ রয়েছে। কর্মকর্তাদের কেউ কেউ মনে করছেন, বর্তমান আটকাদেশ প্রত্যাহার করে নতুন একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে পরে সহজে জামিনের ব্যবস্থা করা যেতে পারে। অন্য অংশ বলছে, শুধু স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে আটকাদেশ প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তই যথেষ্ট, তাতেই মেঘনার মুক্তি সম্ভব হবে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ না হলেও মেঘনার বাবা বদরুল আলম আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে একাধিকবার আলোচনা হয়েছে এবং দুটি ভিন্ন প্রক্রিয়ায় মুক্তির সম্ভাবনা নিয়ে কথা হয়েছে। তবে এখনো সিদ্ধান্তের বিষয়ে পরিষ্কার কিছু জানানো হয়নি।
এদিকে মেঘনার গ্রেপ্তারের প্রক্রিয়া নিয়েও বিতর্ক দেখা দিয়েছে। বিশেষ ক্ষমতা আইনে তাঁকে যেভাবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তা নিয়ে সরকারের ভেতরেই প্রশ্ন উঠেছে। আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বিষয়টি স্বীকার করে নিয়েছেন। সচিবালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, মেঘনাকে বিশেষ ক্ষমতা আইনে ডিটেনশন দেওয়া হয়েছে, তবে সেই প্রক্রিয়া সঠিক ছিল না। সরকারের উচ্চপর্যায়ে এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
আসিফ নজরুল আরও বলেন, ‘মেঘনার বিরুদ্ধে কিছু সুনির্দিষ্ট অভিযোগ রয়েছে এবং সেসব অভিযোগের ভিত্তিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যথাযথ পদক্ষেপ নেবে। তবে যেভাবে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, সেটি আইনসম্মত হয়নি। এর মানে এই নয় যে তাঁর বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ বা আলামত নেই—বিষয়টি তদন্তাধীন ও উপযুক্ত প্রক্রিয়ায় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
মেঘনার খবরের সূত্র ধরে সৌদি রাষ্ট্রদূতের নাম আসায় প্রশ্ন উঠেছে—এতে সৌদি আরবে বাংলাদেশের শ্রমবাজার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে কি না। এ বিষয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘সৌদি আরব আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শুধু শ্রমবাজার নয়, হজ ও উন্নয়ন সহযোগিতার ক্ষেত্রেও সৌদি আরব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই এ ধরনের বিষয়ে বাড়তি সতর্কতা জরুরি।’
গত বুধবার রাতে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে মেঘনাকে আটক করে ডিবি পুলিশ। এর আগে ফেসবুক লাইভে এসে মেঘনা অভিযোগ করেছিলেন, পুলিশ পরিচয়ে কিছু লোক দরজা ভাঙার চেষ্টা করছে। আটকের পরদিন বৃহস্পতিবার রাতে তাঁকে আদালতে হাজির করে পুলিশ এবং আদালত বিশেষ ক্ষমতা আইনে ৩০ দিনের আটকাদেশ দেওয়া হয়।
আটকাদেশ নিয়ে উচ্চ আদালতের রুল
মেঘনার আটকাদেশের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে হাইকোর্টে রিট করেন মেঘনার বাবা। রিটের শুনানি শেষে হাইকোর্ট জানতে চেয়েছেন, কেন বিশেষ ক্ষমতা আইনে দেওয়া এই আটকাদেশ অবৈধ ঘোষণা করা হবে না এবং কেন তাঁকে মুক্তি দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হবে না। একই সঙ্গে মেঘনাকে যেভাবে বাসা থেকে তুলে আনা হয়েছে, তা কেন অসাংবিধানিক ও মানবাধিকার লঙ্ঘন হিসেবে বিবেচিত হবে না, তা-ও জানতে চাওয়া হয়েছে। বিচারপতি রাজিক আল জলিল ও তামান্না রহমান খালিদির হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন এবং স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব, ঢাকার জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও আইজিপিকে দুই সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মেঘনার আটকাদেশের বিষয়ে আদালতে শুনানি করেন ব্যারিস্টার সারা হোসেন ও কাজী জাহেদ ইকবাল। তাঁরা বলেন, যদি মেঘনার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকে, তাহলে প্রচলিত আইনেই ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব। একটি অস্পষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁকে আটক রাখা সংবিধান ও মানবাধিকারের পরিপন্থী। এ ঘটনায় জড়িয়ে পড়েছে সৌদি আরব প্রসঙ্গও।
দপ্তর হারালেন ডিএমপির ডিবিপ্রধান
মেঘনাকে আটক করার ঘটনায় বিতর্ক তৈরি হওয়ায় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) প্রধান রেজাউল করিম মল্লিককে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলীর স্বাক্ষরিত এক আদেশে জানানো হয়, তাঁকে প্রশাসনিক স্বার্থে ডিএমপির সদর দপ্তরে সংযুক্ত করা হয়েছে। রেজাউল করিম ১৭তম বিসিএস ক্যাডারের একজন কর্মকর্তা এবং ২০২৪ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে ডিবির প্রধানের দায়িত্বে ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে সরাসরি কোনো অভিযোগ প্রকাশ না করা হলেও এই পদায়ন মেঘনা আলমকে বিশেষ ক্ষমতা আইনে আটক করার বিতর্কের পরই হয়েছে।
সরকারের এই পদক্ষেপ, মেঘনার পরিবার ও মানবাধিকার সংগঠনের আইনি লড়াই এবং আদালতের নজরদারির কারণে এখন মডেল মেঘনা আলমের মুক্তির বিষয়টি শুধু আইনি নয়, রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে পরিণত হয়েছে।

কারা হেফাজতে থাকা মডেল মেঘনা আলমের মুক্তি নিয়ে সরকার এখন নতুন করে চিন্তাভাবনা শুরু করছে। সরকারের উচ্চপর্যায়ে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চলছে এবং এরই মধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একাধিকবার মেঘনার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। তবে কীভাবে তাঁকে মুক্তি দেওয়া যেতে পারে, সে বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানিয়েছে, মেঘনার মুক্তির প্রক্রিয়া নিয়ে সরকারের ভেতরে মতভেদ রয়েছে। কর্মকর্তাদের কেউ কেউ মনে করছেন, বর্তমান আটকাদেশ প্রত্যাহার করে নতুন একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে পরে সহজে জামিনের ব্যবস্থা করা যেতে পারে। অন্য অংশ বলছে, শুধু স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে আটকাদেশ প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তই যথেষ্ট, তাতেই মেঘনার মুক্তি সম্ভব হবে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ না হলেও মেঘনার বাবা বদরুল আলম আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে একাধিকবার আলোচনা হয়েছে এবং দুটি ভিন্ন প্রক্রিয়ায় মুক্তির সম্ভাবনা নিয়ে কথা হয়েছে। তবে এখনো সিদ্ধান্তের বিষয়ে পরিষ্কার কিছু জানানো হয়নি।
এদিকে মেঘনার গ্রেপ্তারের প্রক্রিয়া নিয়েও বিতর্ক দেখা দিয়েছে। বিশেষ ক্ষমতা আইনে তাঁকে যেভাবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তা নিয়ে সরকারের ভেতরেই প্রশ্ন উঠেছে। আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বিষয়টি স্বীকার করে নিয়েছেন। সচিবালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, মেঘনাকে বিশেষ ক্ষমতা আইনে ডিটেনশন দেওয়া হয়েছে, তবে সেই প্রক্রিয়া সঠিক ছিল না। সরকারের উচ্চপর্যায়ে এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
আসিফ নজরুল আরও বলেন, ‘মেঘনার বিরুদ্ধে কিছু সুনির্দিষ্ট অভিযোগ রয়েছে এবং সেসব অভিযোগের ভিত্তিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যথাযথ পদক্ষেপ নেবে। তবে যেভাবে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, সেটি আইনসম্মত হয়নি। এর মানে এই নয় যে তাঁর বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ বা আলামত নেই—বিষয়টি তদন্তাধীন ও উপযুক্ত প্রক্রিয়ায় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
মেঘনার খবরের সূত্র ধরে সৌদি রাষ্ট্রদূতের নাম আসায় প্রশ্ন উঠেছে—এতে সৌদি আরবে বাংলাদেশের শ্রমবাজার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে কি না। এ বিষয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘সৌদি আরব আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শুধু শ্রমবাজার নয়, হজ ও উন্নয়ন সহযোগিতার ক্ষেত্রেও সৌদি আরব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই এ ধরনের বিষয়ে বাড়তি সতর্কতা জরুরি।’
গত বুধবার রাতে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে মেঘনাকে আটক করে ডিবি পুলিশ। এর আগে ফেসবুক লাইভে এসে মেঘনা অভিযোগ করেছিলেন, পুলিশ পরিচয়ে কিছু লোক দরজা ভাঙার চেষ্টা করছে। আটকের পরদিন বৃহস্পতিবার রাতে তাঁকে আদালতে হাজির করে পুলিশ এবং আদালত বিশেষ ক্ষমতা আইনে ৩০ দিনের আটকাদেশ দেওয়া হয়।
আটকাদেশ নিয়ে উচ্চ আদালতের রুল
মেঘনার আটকাদেশের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে হাইকোর্টে রিট করেন মেঘনার বাবা। রিটের শুনানি শেষে হাইকোর্ট জানতে চেয়েছেন, কেন বিশেষ ক্ষমতা আইনে দেওয়া এই আটকাদেশ অবৈধ ঘোষণা করা হবে না এবং কেন তাঁকে মুক্তি দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হবে না। একই সঙ্গে মেঘনাকে যেভাবে বাসা থেকে তুলে আনা হয়েছে, তা কেন অসাংবিধানিক ও মানবাধিকার লঙ্ঘন হিসেবে বিবেচিত হবে না, তা-ও জানতে চাওয়া হয়েছে। বিচারপতি রাজিক আল জলিল ও তামান্না রহমান খালিদির হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন এবং স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব, ঢাকার জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও আইজিপিকে দুই সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মেঘনার আটকাদেশের বিষয়ে আদালতে শুনানি করেন ব্যারিস্টার সারা হোসেন ও কাজী জাহেদ ইকবাল। তাঁরা বলেন, যদি মেঘনার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকে, তাহলে প্রচলিত আইনেই ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব। একটি অস্পষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁকে আটক রাখা সংবিধান ও মানবাধিকারের পরিপন্থী। এ ঘটনায় জড়িয়ে পড়েছে সৌদি আরব প্রসঙ্গও।
দপ্তর হারালেন ডিএমপির ডিবিপ্রধান
মেঘনাকে আটক করার ঘটনায় বিতর্ক তৈরি হওয়ায় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) প্রধান রেজাউল করিম মল্লিককে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলীর স্বাক্ষরিত এক আদেশে জানানো হয়, তাঁকে প্রশাসনিক স্বার্থে ডিএমপির সদর দপ্তরে সংযুক্ত করা হয়েছে। রেজাউল করিম ১৭তম বিসিএস ক্যাডারের একজন কর্মকর্তা এবং ২০২৪ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে ডিবির প্রধানের দায়িত্বে ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে সরাসরি কোনো অভিযোগ প্রকাশ না করা হলেও এই পদায়ন মেঘনা আলমকে বিশেষ ক্ষমতা আইনে আটক করার বিতর্কের পরই হয়েছে।
সরকারের এই পদক্ষেপ, মেঘনার পরিবার ও মানবাধিকার সংগঠনের আইনি লড়াই এবং আদালতের নজরদারির কারণে এখন মডেল মেঘনা আলমের মুক্তির বিষয়টি শুধু আইনি নয়, রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে পরিণত হয়েছে।

স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমানকে দুই মাসের জন্য চুক্তি ভিত্তিতে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। একই মেয়াদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবু জাফরকে।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য ২ হাজার ৫৮২ জন সম্ভাব্য প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন ৩ হাজার ৪০৭ জন। মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষদিন ইসির জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন এ তথ্য জানান।
৪ ঘণ্টা আগে
দেশের আর্থিক খাতের পাচারের অন্যতম হোতা এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক ও রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের সাবেক এমডি প্রশান্ত কুমার হালদারসহ (পি কে হালদার) ১৮ জনের নামে চার্জশিট অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে দিয়া শিপিং লিমিটেড নামের একটি কাগুজে প্রতিষ্ঠানের নামে এফএএস ফাইন্যান্
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যা মামলার তদন্ত ও বিচারের সময় প্রসিকিউশন টিমকে আইনি পরামর্শ দিতে এহসানুল হক সমাজীকে স্পেশাল প্রসিকিউটর অ্যাডভাইজরের দায়িত্ব দিয়েছে সরকার।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমানকে দুই মাসের জন্য চুক্তি ভিত্তিতে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। একই মেয়াদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবু জাফরকে।
২৪ ডিসেম্বর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব সামিউল আমিন স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮-এর ৪৯ ধারা অনুযায়ী মো. সাইদুর রহমানকে তাঁর অবসরোত্তর ছুটি ও তৎসংশ্লিষ্ট সুবিধাদি স্থগিত এবং অন্য যেকোনো পেশা, ব্যবসা কিংবা সরকারি, আধা সরকারি সংগঠনের সঙ্গে কর্মসম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে ২০২৬ সালের ১১ জানুয়ারি থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ প্রদান করা হলো।
একই আইনের সমধারায় দুই মাসের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. আবু জাফরও। চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তাঁকে অস্থায়ীভাবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে অধ্যাপক ডা. মো. শাদরুল আলমকে। এত দিন তিনি সেন্টার ফর মেডিকেল এডুকেশনের (সিএমই) পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছিলেন।
আজ সোমবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের উপসচিব দূর-রে শাহওয়াজ স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। আগামী ১ জানুয়ারি থেকে তাঁকে নতুন কর্মস্থলে যোগদান করতে বলা হয়েছে।

স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমানকে দুই মাসের জন্য চুক্তি ভিত্তিতে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। একই মেয়াদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবু জাফরকে।
২৪ ডিসেম্বর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব সামিউল আমিন স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮-এর ৪৯ ধারা অনুযায়ী মো. সাইদুর রহমানকে তাঁর অবসরোত্তর ছুটি ও তৎসংশ্লিষ্ট সুবিধাদি স্থগিত এবং অন্য যেকোনো পেশা, ব্যবসা কিংবা সরকারি, আধা সরকারি সংগঠনের সঙ্গে কর্মসম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে ২০২৬ সালের ১১ জানুয়ারি থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ প্রদান করা হলো।
একই আইনের সমধারায় দুই মাসের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. আবু জাফরও। চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তাঁকে অস্থায়ীভাবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে অধ্যাপক ডা. মো. শাদরুল আলমকে। এত দিন তিনি সেন্টার ফর মেডিকেল এডুকেশনের (সিএমই) পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছিলেন।
আজ সোমবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের উপসচিব দূর-রে শাহওয়াজ স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। আগামী ১ জানুয়ারি থেকে তাঁকে নতুন কর্মস্থলে যোগদান করতে বলা হয়েছে।

কারা হেফাজতে থাকা মডেল মেঘনা আলমের মুক্তি নিয়ে সরকার এখন নতুন করে চিন্তাভাবনা শুরু করছে। সরকারের উচ্চপর্যায়ে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চলছে এবং এরই মধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একাধিকবার মেঘনার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। তবে কীভাবে তাঁকে মুক্তি দেওয়া যেতে পারে, সে বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
১৩ এপ্রিল ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য ২ হাজার ৫৮২ জন সম্ভাব্য প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন ৩ হাজার ৪০৭ জন। মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষদিন ইসির জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন এ তথ্য জানান।
৪ ঘণ্টা আগে
দেশের আর্থিক খাতের পাচারের অন্যতম হোতা এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক ও রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের সাবেক এমডি প্রশান্ত কুমার হালদারসহ (পি কে হালদার) ১৮ জনের নামে চার্জশিট অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে দিয়া শিপিং লিমিটেড নামের একটি কাগুজে প্রতিষ্ঠানের নামে এফএএস ফাইন্যান্
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যা মামলার তদন্ত ও বিচারের সময় প্রসিকিউশন টিমকে আইনি পরামর্শ দিতে এহসানুল হক সমাজীকে স্পেশাল প্রসিকিউটর অ্যাডভাইজরের দায়িত্ব দিয়েছে সরকার।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য ২ হাজার ৫৮২ জন সম্ভাব্য প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন ৩ হাজার ৪০৭ জন। মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষদিন ইসির জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন এ তথ্য জানান।
ইসির জনসংযোগ পরিচালক জানান, রংপুর অঞ্চলের ৮ জেলার ৩৩টি আসন থেকে ৩৩৮টি মনোনয়ন বিতরণ করা হয়েছিল। জমা পড়েছে ২৭৮টি। রাজশাহী অঞ্চলের ৮ জেলার ৩৯ আসন থেকে ৩২৯টি মনোনয়ন বিতরণ করা হয়েছিল। জমা পড়েছে ২৬০টি। বরিশাল অঞ্চলের ৬ জেলার ২১টি আসন থেকে বিতরণ করা হয় ২১২টি, জমা পড়েছে ১৬৬টি। ফরিদপুর অঞ্চলের ৫ জেলার ১৫টি আসন থেকে বিতরণ করা হয় ১৬৫টি, জমা পড়েছে ১৪২টি।
খুলনা অঞ্চলের ১০ জেলার ৩৬ আসন থেকে বিতরণ করা হয়েছিল ৩৫৮টি, জমা পড়েছে ২৭৬টি। ঢাকা অঞ্চলের ৬ জেলার ৪১টি আসন থেকে বিতরণ করা হয়েছে ৬৩৮টি, জমা পড়েছে ৪৪৪টি।
ময়মনসিংহের ৬টি জেলার ৩৮টি আসন থেকে বিতরণ করা হয়েছিল ৪০২টি, জমা পড়েছে ৩১১টি। সিলেটের ৪ জেলার ১৯টি আসন থেকে বিতরণ করা হয়েছে ১৭৬টি, জমা পড়েছে ১৪৬টি। কুমিল্লার ৬ জেলার ৩৫টি আসন থেকে বিতরণ করা হয়েছিল ৪৯৬টি, জমা পড়েছে ৩৬৫টি। চট্টগ্রামের ৫ জেলার ২৩টি আসন থেকে বিতরণ করা হয়েছিল ২৯৩টি, জমা পড়েছে ১৯৪টি।
ইসির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই ৩০ ডিসেম্বর থেকে ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত, রিটার্নিং কর্মকর্তার আদেশের বিরুদ্ধে কমিশনে আপিল করার সময় ৫ থেকে ৯ জানুয়ারি, আপিল নিষ্পত্তি ১০ থেকে ১৮ জানুয়ারি, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২০ জানুয়ারি, চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ও প্রতীক বরাদ্দ ২১ জানুয়ারি, নির্বাচনী প্রচারণা চলবে ২২ জানুয়ারি থেকে ভোট শুরুর ৪৮ ঘণ্টা আগপর্যন্ত, অর্থাৎ ১০ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ৭টা পর্যন্ত।
আর ভোট গ্রহণ করা হবে ১২ ফেব্রুয়ারি। সেদিন সকাল সাড়ে ৭টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ভোট গ্রহণ চলবে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য ২ হাজার ৫৮২ জন সম্ভাব্য প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন ৩ হাজার ৪০৭ জন। মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষদিন ইসির জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন এ তথ্য জানান।
ইসির জনসংযোগ পরিচালক জানান, রংপুর অঞ্চলের ৮ জেলার ৩৩টি আসন থেকে ৩৩৮টি মনোনয়ন বিতরণ করা হয়েছিল। জমা পড়েছে ২৭৮টি। রাজশাহী অঞ্চলের ৮ জেলার ৩৯ আসন থেকে ৩২৯টি মনোনয়ন বিতরণ করা হয়েছিল। জমা পড়েছে ২৬০টি। বরিশাল অঞ্চলের ৬ জেলার ২১টি আসন থেকে বিতরণ করা হয় ২১২টি, জমা পড়েছে ১৬৬টি। ফরিদপুর অঞ্চলের ৫ জেলার ১৫টি আসন থেকে বিতরণ করা হয় ১৬৫টি, জমা পড়েছে ১৪২টি।
খুলনা অঞ্চলের ১০ জেলার ৩৬ আসন থেকে বিতরণ করা হয়েছিল ৩৫৮টি, জমা পড়েছে ২৭৬টি। ঢাকা অঞ্চলের ৬ জেলার ৪১টি আসন থেকে বিতরণ করা হয়েছে ৬৩৮টি, জমা পড়েছে ৪৪৪টি।
ময়মনসিংহের ৬টি জেলার ৩৮টি আসন থেকে বিতরণ করা হয়েছিল ৪০২টি, জমা পড়েছে ৩১১টি। সিলেটের ৪ জেলার ১৯টি আসন থেকে বিতরণ করা হয়েছে ১৭৬টি, জমা পড়েছে ১৪৬টি। কুমিল্লার ৬ জেলার ৩৫টি আসন থেকে বিতরণ করা হয়েছিল ৪৯৬টি, জমা পড়েছে ৩৬৫টি। চট্টগ্রামের ৫ জেলার ২৩টি আসন থেকে বিতরণ করা হয়েছিল ২৯৩টি, জমা পড়েছে ১৯৪টি।
ইসির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই ৩০ ডিসেম্বর থেকে ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত, রিটার্নিং কর্মকর্তার আদেশের বিরুদ্ধে কমিশনে আপিল করার সময় ৫ থেকে ৯ জানুয়ারি, আপিল নিষ্পত্তি ১০ থেকে ১৮ জানুয়ারি, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২০ জানুয়ারি, চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ও প্রতীক বরাদ্দ ২১ জানুয়ারি, নির্বাচনী প্রচারণা চলবে ২২ জানুয়ারি থেকে ভোট শুরুর ৪৮ ঘণ্টা আগপর্যন্ত, অর্থাৎ ১০ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ৭টা পর্যন্ত।
আর ভোট গ্রহণ করা হবে ১২ ফেব্রুয়ারি। সেদিন সকাল সাড়ে ৭টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ভোট গ্রহণ চলবে।

কারা হেফাজতে থাকা মডেল মেঘনা আলমের মুক্তি নিয়ে সরকার এখন নতুন করে চিন্তাভাবনা শুরু করছে। সরকারের উচ্চপর্যায়ে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চলছে এবং এরই মধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একাধিকবার মেঘনার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। তবে কীভাবে তাঁকে মুক্তি দেওয়া যেতে পারে, সে বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
১৩ এপ্রিল ২০২৫
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমানকে দুই মাসের জন্য চুক্তি ভিত্তিতে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। একই মেয়াদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবু জাফরকে।
১ ঘণ্টা আগে
দেশের আর্থিক খাতের পাচারের অন্যতম হোতা এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক ও রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের সাবেক এমডি প্রশান্ত কুমার হালদারসহ (পি কে হালদার) ১৮ জনের নামে চার্জশিট অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে দিয়া শিপিং লিমিটেড নামের একটি কাগুজে প্রতিষ্ঠানের নামে এফএএস ফাইন্যান্
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যা মামলার তদন্ত ও বিচারের সময় প্রসিকিউশন টিমকে আইনি পরামর্শ দিতে এহসানুল হক সমাজীকে স্পেশাল প্রসিকিউটর অ্যাডভাইজরের দায়িত্ব দিয়েছে সরকার।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের আর্থিক খাতের পাচারের অন্যতম হোতা এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক ও রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের সাবেক এমডি প্রশান্ত কুমার হালদারসহ (পি কে হালদার) ১৮ জনের নামে চার্জশিট অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে দিয়া শিপিং লিমিটেড নামের একটি কাগুজে প্রতিষ্ঠানের নামে এফএএস ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড থেকে ৪৪ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় এই চার্জশিট অনুমোদন করে কমিশন।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে এ বিষয় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দুদকের সহকারী পরিচালক তানজির আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ২০২২ সালের ১৯ মে দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১-এ সংস্থাটির সহকারী পরিচালক রাকিবুল হায়াত বাদী হয়ে মামলাটি করেছিলেন।
মামলার আসামিরা হলেন এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক ও রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের সাবেক এমডি ও পলাতক আসামি প্রশান্ত কুমার হালদার, দিয়া শিপিং লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক শিবপ্রসাদ ব্যানার্জী, পরিচালক পাপিয়া ব্যানার্জী, এফএএস ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের চেয়ারম্যান এম এ হাফিজ, সাবেক চেয়ারম্যান মো. সিদ্দিকুর রহমান ও ভাইস চেয়ারম্যান মো. জাহাঙ্গীর আলম, পরিচালক অরুণ কুমার কুণ্ডু, অঞ্জন কুমার রায়, মো. মোস্তাইন বিল্লাহ, উজ্জল কুমার নন্দী, সত্য গোপাল পোদ্দার এবং এফএএস ফাইন্যান্সের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রাসেল শাহরিয়ার।
তদন্তে আরও ছয়জনের সংশ্লিষ্টতা খুঁজে পায় দুদক। তাঁরা হলেন ইটা অ্যান্ড টাইলস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম নওশেরুল ইসলাম, দিয়া অয়েল লিমিটেডের এমডি বাসুদেব ব্যানার্জী, পরিচালক পূজা ব্যানার্জী, এমএসটি মেরিন সার্ভিসেস অ্যান্ড ট্রেডার্স লিমিটেডের পরিচালক অমল চন্দ্র দাস, মমতাজ বেগম এবং বিডিএস অ্যাডজাস্টার্সের চিফ এক্সিকিউটিভ ইবনে মোফাজ্জল বারকি।
আসামিদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রতারণা ও জালজালিয়াতির মাধ্যমে এফএএস (ফাস) ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড থেকে অবৈধ উপায়ে ভুয়া ও কাগুজে প্রতিষ্ঠান দিয়া শিপিং লিমিটেডের নামে ঋণ হিসেবে ৪৪ কোটি টাকা গ্রহণ করে আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, বর্তমান মামলার অন্যতম আসামি এফএএস ফাইন্যান্সের সাবেক এম ডি রাসেল শাহরিয়ারকে ২০২২ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি তদন্তকারী কর্মকর্তা উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধানের নেতৃত্বে একটি টিম মোহাম্মদপুর থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে এই মামলায় তাঁকে কারাগারে পাঠায়।
কয়েক হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনার অশোকনগরে গা ঢাকা দিয়েছিলেন বাংলাদেশি আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তা পি কে হালদার। তিনি শিবশংকর হালদার নামে নিজেকে ভারতীয় নাগরিক হিসেবে পরিচয় দিতেন।
২০২২ সালের ১৪ মে ভারতের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ইডি) হাতে ধরা পড়েন তিনি। তাঁর সঙ্গে গ্রেপ্তার হন আরও পাঁচজন। পরে প্রশান্ত কুমার ওরফে পি কে হালদারসহ ছয়জনকে তিন দিনের রিমান্ডে পাঠানো হয়। বর্তমানে পি কে হালদার ভারতের কারাগারে রয়েছেন।

দেশের আর্থিক খাতের পাচারের অন্যতম হোতা এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক ও রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের সাবেক এমডি প্রশান্ত কুমার হালদারসহ (পি কে হালদার) ১৮ জনের নামে চার্জশিট অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে দিয়া শিপিং লিমিটেড নামের একটি কাগুজে প্রতিষ্ঠানের নামে এফএএস ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড থেকে ৪৪ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় এই চার্জশিট অনুমোদন করে কমিশন।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে এ বিষয় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দুদকের সহকারী পরিচালক তানজির আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ২০২২ সালের ১৯ মে দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১-এ সংস্থাটির সহকারী পরিচালক রাকিবুল হায়াত বাদী হয়ে মামলাটি করেছিলেন।
মামলার আসামিরা হলেন এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক ও রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের সাবেক এমডি ও পলাতক আসামি প্রশান্ত কুমার হালদার, দিয়া শিপিং লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক শিবপ্রসাদ ব্যানার্জী, পরিচালক পাপিয়া ব্যানার্জী, এফএএস ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের চেয়ারম্যান এম এ হাফিজ, সাবেক চেয়ারম্যান মো. সিদ্দিকুর রহমান ও ভাইস চেয়ারম্যান মো. জাহাঙ্গীর আলম, পরিচালক অরুণ কুমার কুণ্ডু, অঞ্জন কুমার রায়, মো. মোস্তাইন বিল্লাহ, উজ্জল কুমার নন্দী, সত্য গোপাল পোদ্দার এবং এফএএস ফাইন্যান্সের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রাসেল শাহরিয়ার।
তদন্তে আরও ছয়জনের সংশ্লিষ্টতা খুঁজে পায় দুদক। তাঁরা হলেন ইটা অ্যান্ড টাইলস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম নওশেরুল ইসলাম, দিয়া অয়েল লিমিটেডের এমডি বাসুদেব ব্যানার্জী, পরিচালক পূজা ব্যানার্জী, এমএসটি মেরিন সার্ভিসেস অ্যান্ড ট্রেডার্স লিমিটেডের পরিচালক অমল চন্দ্র দাস, মমতাজ বেগম এবং বিডিএস অ্যাডজাস্টার্সের চিফ এক্সিকিউটিভ ইবনে মোফাজ্জল বারকি।
আসামিদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রতারণা ও জালজালিয়াতির মাধ্যমে এফএএস (ফাস) ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড থেকে অবৈধ উপায়ে ভুয়া ও কাগুজে প্রতিষ্ঠান দিয়া শিপিং লিমিটেডের নামে ঋণ হিসেবে ৪৪ কোটি টাকা গ্রহণ করে আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, বর্তমান মামলার অন্যতম আসামি এফএএস ফাইন্যান্সের সাবেক এম ডি রাসেল শাহরিয়ারকে ২০২২ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি তদন্তকারী কর্মকর্তা উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধানের নেতৃত্বে একটি টিম মোহাম্মদপুর থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে এই মামলায় তাঁকে কারাগারে পাঠায়।
কয়েক হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনার অশোকনগরে গা ঢাকা দিয়েছিলেন বাংলাদেশি আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তা পি কে হালদার। তিনি শিবশংকর হালদার নামে নিজেকে ভারতীয় নাগরিক হিসেবে পরিচয় দিতেন।
২০২২ সালের ১৪ মে ভারতের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ইডি) হাতে ধরা পড়েন তিনি। তাঁর সঙ্গে গ্রেপ্তার হন আরও পাঁচজন। পরে প্রশান্ত কুমার ওরফে পি কে হালদারসহ ছয়জনকে তিন দিনের রিমান্ডে পাঠানো হয়। বর্তমানে পি কে হালদার ভারতের কারাগারে রয়েছেন।

কারা হেফাজতে থাকা মডেল মেঘনা আলমের মুক্তি নিয়ে সরকার এখন নতুন করে চিন্তাভাবনা শুরু করছে। সরকারের উচ্চপর্যায়ে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চলছে এবং এরই মধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একাধিকবার মেঘনার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। তবে কীভাবে তাঁকে মুক্তি দেওয়া যেতে পারে, সে বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
১৩ এপ্রিল ২০২৫
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমানকে দুই মাসের জন্য চুক্তি ভিত্তিতে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। একই মেয়াদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবু জাফরকে।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য ২ হাজার ৫৮২ জন সম্ভাব্য প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন ৩ হাজার ৪০৭ জন। মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষদিন ইসির জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন এ তথ্য জানান।
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যা মামলার তদন্ত ও বিচারের সময় প্রসিকিউশন টিমকে আইনি পরামর্শ দিতে এহসানুল হক সমাজীকে স্পেশাল প্রসিকিউটর অ্যাডভাইজরের দায়িত্ব দিয়েছে সরকার।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যা মামলার তদন্ত ও বিচারের সময় প্রসিকিউশন টিমকে আইনি পরামর্শ দিতে এহসানুল হক সমাজীকে স্পেশাল প্রসিকিউটর অ্যাডভাইজরের দায়িত্ব দিয়েছে সরকার।
সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ও সাবেক মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর সমাজীকে অ্যাটর্নি জেনারেলের পদমর্যাদার সুবিধায় ওই দায়িত্ব দিয়ে আজ সোমবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আইন-১ শাখা।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ১২ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচনী প্রচারণাকালে ইনকিলাব মঞ্চের নেতা ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান বিন হাদি আততায়ীর গুলিতে মারাত্মকভাবে আহত হন। পরে ১৮ ডিসেম্বর তিনি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। তাঁর গুলিবিদ্ধ হওয়ার বিষয়ে ঢাকা মহানগরীর পল্টন থানায় ১৪ ডিসেম্বর মামলা হয়েছে। ডিএমপির অধীনে এ মামলার তদন্ত কার্যক্রম চলমান রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় মামলাটি দ্রুত তদন্তের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
হাদি হত্যাকাণ্ডের মামলা তদন্তকালে তদন্ত কর্মকর্তা বা তদন্তসংশ্লিষ্টদের এবং পরে আদালতে বিচারকালে বিচারসংশ্লিষ্ট প্রসিকিউশন টিমকে প্রয়োজনীয় আইনি পরামর্শ দেওয়ার জন্য এহসানুল হক সমাজীকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যা মামলার তদন্ত ও বিচারের সময় প্রসিকিউশন টিমকে আইনি পরামর্শ দিতে এহসানুল হক সমাজীকে স্পেশাল প্রসিকিউটর অ্যাডভাইজরের দায়িত্ব দিয়েছে সরকার।
সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ও সাবেক মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর সমাজীকে অ্যাটর্নি জেনারেলের পদমর্যাদার সুবিধায় ওই দায়িত্ব দিয়ে আজ সোমবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আইন-১ শাখা।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ১২ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচনী প্রচারণাকালে ইনকিলাব মঞ্চের নেতা ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান বিন হাদি আততায়ীর গুলিতে মারাত্মকভাবে আহত হন। পরে ১৮ ডিসেম্বর তিনি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। তাঁর গুলিবিদ্ধ হওয়ার বিষয়ে ঢাকা মহানগরীর পল্টন থানায় ১৪ ডিসেম্বর মামলা হয়েছে। ডিএমপির অধীনে এ মামলার তদন্ত কার্যক্রম চলমান রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় মামলাটি দ্রুত তদন্তের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
হাদি হত্যাকাণ্ডের মামলা তদন্তকালে তদন্ত কর্মকর্তা বা তদন্তসংশ্লিষ্টদের এবং পরে আদালতে বিচারকালে বিচারসংশ্লিষ্ট প্রসিকিউশন টিমকে প্রয়োজনীয় আইনি পরামর্শ দেওয়ার জন্য এহসানুল হক সমাজীকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

কারা হেফাজতে থাকা মডেল মেঘনা আলমের মুক্তি নিয়ে সরকার এখন নতুন করে চিন্তাভাবনা শুরু করছে। সরকারের উচ্চপর্যায়ে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চলছে এবং এরই মধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একাধিকবার মেঘনার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। তবে কীভাবে তাঁকে মুক্তি দেওয়া যেতে পারে, সে বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
১৩ এপ্রিল ২০২৫
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমানকে দুই মাসের জন্য চুক্তি ভিত্তিতে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। একই মেয়াদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবু জাফরকে।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য ২ হাজার ৫৮২ জন সম্ভাব্য প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন ৩ হাজার ৪০৭ জন। মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষদিন ইসির জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন এ তথ্য জানান।
৪ ঘণ্টা আগে
দেশের আর্থিক খাতের পাচারের অন্যতম হোতা এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক ও রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের সাবেক এমডি প্রশান্ত কুমার হালদারসহ (পি কে হালদার) ১৮ জনের নামে চার্জশিট অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে দিয়া শিপিং লিমিটেড নামের একটি কাগুজে প্রতিষ্ঠানের নামে এফএএস ফাইন্যান্
৪ ঘণ্টা আগে