
‘গাঙের ভাঙনের পরে পানিতে ঘরদুয়ার সব ভাসাইয়া নিছে। রাস্তার ওপর খোলা আকাশের নিচে থাকছি। রোদ-ঝড়বৃষ্টি, মশার কামড় সব সহ্য করতে হচ্ছে। কোনো উপায় নাই। ঘরদুয়ার করার আর সামর্থ্য নাই।’ কথাগুলো বলছিলেন কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার গোমতী নদীর ভাঙন এলাকার বুরবুড়িয়ার বাসিন্দা তাহমিনা বেগম। এবার পূর্বাঞ্চলে যে ভয়াবহ বন্যা হয়েছে, তাঁর ক্ষত নিয়ে রাস্তায় ঠাঁই হয়েছে তাহমিনার। তার মতো খোলা আকাশের নিচে ঠাঁই হয়েছে কুমিল্লা, ফেনী, লক্ষ্মীপুরের লাখো মানুষের।
কুমিল্লা জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লার ১৭ উপজেলার মধ্যে ১৪টি বন্যাকবলিত হয়। জেলায় ৮২ হাজার ৭৭৫টি ঘর বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর মধ্যে ৮ হাজার ৬৭৪ ঘর সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত ও আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয় ৭৪ হাজার ৮১টি। এতে ক্ষতির পরিমাণ ১ হাজার ৮৪ কোটি টাকা।
কুমিল্লার সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত উপজেলা বুড়িচং। এই উপজেলায় মোট ১৬ হাজার ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত ৪ হাজার ও আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয় ১২ হাজার ঘর। এই উপজেলার বুরবুড়িয়ার বাসিন্দা গোলাম মোস্তফার স্ত্রী বিলকিস আক্তার বলেন, ‘শুধু জানডা লইয়া রাস্তায় আছি, বন্যার পানি গেছে কিন্তু ঘরবাড়িতো সব শেষ। এখন সড়কের ওপর থাকি। মানুষ শুধু খাওন দেয়। ঘরবাড়ি না করা পর্যন্ত এখানেই থাকতে হবে। ঘর করার জন্য সরকারের সহযোগিতা চাই।’
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবেদ আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কুমিল্লায় ভয়াবহ বন্যায় ৩ হাজার ৩৬২ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের তালিকা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে আমরা মন্ত্রণালয়কে জানিয়েছি। বরাদ্দ দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমরা পুনর্বাসনের কাজ শুরু করব।’
ভয়াবহ বন্যায় লক্ষ্মীপুরে প্রায় ১৯ হাজার ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। ঘরবাড়ি হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছে হাজারো পরিবার। বন্যার্তদের আয়-উপার্জন না থাকায় অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছেন দুর্গত এলাকার বাসিন্দারা। গতকাল শুক্রবার দুপুরে সদর উপজেলার বাঞ্ছানগর এলাকা ঘুরে দেখা যায়, অনেক বাড়ির ভেতরে এখনো হাঁটুপানি। বাঞ্ছানগর এলাকার বাসিন্দা জহির উদ্দিন বলেন, হঠাৎ বন্যার পানি ঘরের ভেতরে ঢুকে যায়। একপর্যায়ে খাটের ওপর খাট দিয়ে ঘরের মায়া ছেড়ে যাননি কোনো আশ্রয়কেন্দ্রে। পাননি কোনো সহায়তা। ২৫ দিন ধরে ঘরে-বাইরে পানি থাকায় রোজগার বন্ধ। তাই অনাহার-অর্ধাহারে কাটছে তাঁদের দিন।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. ইউনুছ মিয়া বলেন, এখন পর্যন্ত ১৮ হাজারের বেশি ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হওয়ার তথ্য রয়েছে। এতে ক্ষতি হয়েছে ১২৭ কোটি টাকা। এবারের বন্যায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ভানবাসি মানুষের এই ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে অনেক সময় লাগবে।
ফেনীর প্রায় ৬৪ হাজার আধা পাকা ও কাঁচাঘর পানিতে তলিয়ে গেছে। জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, বানভাসি মানুষের ঘরবাড়ির ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আর্থিক মূল্য আনুমানিক ৩৭০ কোটি টাকা। তবে স্থানীয় সূত্র বলছে, ক্ষতির পরিমাণ ৭০০ কোটি টাকা ছাড়াবে। বন্যায় মাথা গোঁজার ঠাঁই হারিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন জেলার হাজারো মানুষ। ছাগলনাইয়া পৌরসভার পশ্চিম ছাগলনাইয়া এলাকার বাসিন্দা নজরুল ইসলাম বলেন, বন্যায় পানির প্রবল স্রোতে ঘরের পাকা দালানের পেছনের অংশ ধসে পড়েছে। মেরামতে খরচ করতে হবে অন্তত সাড়ে ৬ লাখ টাকা।
ছাগলনাইয়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাইফুল ইসলাম কমল বলেন, এবার উপজেলার প্রায় সব এলাকা ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বাসস্থানের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ২০০ কোটি টাকা।
পরশুরামে আনুমানিক ১৫ হাজার পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পরশুরাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আফরোজা হাবিব শাপলা বলেন, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণের কাজ এখনো চলমান রয়েছে।
ফুলগাজী উপজেলার দরবারপুর ইউনিয়নের জগতপুর, বসন্তপুর, উত্তর শ্রীপুর, ধলিয়া, ফুলগাজী সদর ইউনিয়নের নীলক্ষ্মী, গাবতলা, বাসুড়া, উত্তর ও দক্ষিণ দৌলতপুর, আমজাদহাট ইউনিয়নের উত্তর ধর্মপুর, জিএমহাট ইউনিয়নের বশিকপুর ও মুন্সীরহাট ইউনিয়নের দক্ষিণ শ্রীপুর, দক্ষিণ তারালিয়া, নোয়াপুর, কামাল্লা, বদরপুর, করইয়া ও পৈথারা গ্রাম ঘুরে দেখা যায়, যেন একটি বিধ্বস্ত জনপদ। পানিতে ডুবে মাটির ঘরগুলো সম্পূর্ণ মিশে গেছে। এ ব্যাপারে ফেনী জেলা প্রশাসক মুছাম্মৎ শাহীনা আক্তার বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে সহায়তা পেতে আবেদন করতে বলা হয়েছে। এ বিষয়ে উপজেলা পর্যায়ে একটি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।

‘গাঙের ভাঙনের পরে পানিতে ঘরদুয়ার সব ভাসাইয়া নিছে। রাস্তার ওপর খোলা আকাশের নিচে থাকছি। রোদ-ঝড়বৃষ্টি, মশার কামড় সব সহ্য করতে হচ্ছে। কোনো উপায় নাই। ঘরদুয়ার করার আর সামর্থ্য নাই।’ কথাগুলো বলছিলেন কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার গোমতী নদীর ভাঙন এলাকার বুরবুড়িয়ার বাসিন্দা তাহমিনা বেগম। এবার পূর্বাঞ্চলে যে ভয়াবহ বন্যা হয়েছে, তাঁর ক্ষত নিয়ে রাস্তায় ঠাঁই হয়েছে তাহমিনার। তার মতো খোলা আকাশের নিচে ঠাঁই হয়েছে কুমিল্লা, ফেনী, লক্ষ্মীপুরের লাখো মানুষের।
কুমিল্লা জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লার ১৭ উপজেলার মধ্যে ১৪টি বন্যাকবলিত হয়। জেলায় ৮২ হাজার ৭৭৫টি ঘর বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর মধ্যে ৮ হাজার ৬৭৪ ঘর সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত ও আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয় ৭৪ হাজার ৮১টি। এতে ক্ষতির পরিমাণ ১ হাজার ৮৪ কোটি টাকা।
কুমিল্লার সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত উপজেলা বুড়িচং। এই উপজেলায় মোট ১৬ হাজার ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত ৪ হাজার ও আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয় ১২ হাজার ঘর। এই উপজেলার বুরবুড়িয়ার বাসিন্দা গোলাম মোস্তফার স্ত্রী বিলকিস আক্তার বলেন, ‘শুধু জানডা লইয়া রাস্তায় আছি, বন্যার পানি গেছে কিন্তু ঘরবাড়িতো সব শেষ। এখন সড়কের ওপর থাকি। মানুষ শুধু খাওন দেয়। ঘরবাড়ি না করা পর্যন্ত এখানেই থাকতে হবে। ঘর করার জন্য সরকারের সহযোগিতা চাই।’
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবেদ আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কুমিল্লায় ভয়াবহ বন্যায় ৩ হাজার ৩৬২ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের তালিকা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে আমরা মন্ত্রণালয়কে জানিয়েছি। বরাদ্দ দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমরা পুনর্বাসনের কাজ শুরু করব।’
ভয়াবহ বন্যায় লক্ষ্মীপুরে প্রায় ১৯ হাজার ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। ঘরবাড়ি হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছে হাজারো পরিবার। বন্যার্তদের আয়-উপার্জন না থাকায় অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছেন দুর্গত এলাকার বাসিন্দারা। গতকাল শুক্রবার দুপুরে সদর উপজেলার বাঞ্ছানগর এলাকা ঘুরে দেখা যায়, অনেক বাড়ির ভেতরে এখনো হাঁটুপানি। বাঞ্ছানগর এলাকার বাসিন্দা জহির উদ্দিন বলেন, হঠাৎ বন্যার পানি ঘরের ভেতরে ঢুকে যায়। একপর্যায়ে খাটের ওপর খাট দিয়ে ঘরের মায়া ছেড়ে যাননি কোনো আশ্রয়কেন্দ্রে। পাননি কোনো সহায়তা। ২৫ দিন ধরে ঘরে-বাইরে পানি থাকায় রোজগার বন্ধ। তাই অনাহার-অর্ধাহারে কাটছে তাঁদের দিন।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. ইউনুছ মিয়া বলেন, এখন পর্যন্ত ১৮ হাজারের বেশি ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হওয়ার তথ্য রয়েছে। এতে ক্ষতি হয়েছে ১২৭ কোটি টাকা। এবারের বন্যায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ভানবাসি মানুষের এই ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে অনেক সময় লাগবে।
ফেনীর প্রায় ৬৪ হাজার আধা পাকা ও কাঁচাঘর পানিতে তলিয়ে গেছে। জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, বানভাসি মানুষের ঘরবাড়ির ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আর্থিক মূল্য আনুমানিক ৩৭০ কোটি টাকা। তবে স্থানীয় সূত্র বলছে, ক্ষতির পরিমাণ ৭০০ কোটি টাকা ছাড়াবে। বন্যায় মাথা গোঁজার ঠাঁই হারিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন জেলার হাজারো মানুষ। ছাগলনাইয়া পৌরসভার পশ্চিম ছাগলনাইয়া এলাকার বাসিন্দা নজরুল ইসলাম বলেন, বন্যায় পানির প্রবল স্রোতে ঘরের পাকা দালানের পেছনের অংশ ধসে পড়েছে। মেরামতে খরচ করতে হবে অন্তত সাড়ে ৬ লাখ টাকা।
ছাগলনাইয়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাইফুল ইসলাম কমল বলেন, এবার উপজেলার প্রায় সব এলাকা ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বাসস্থানের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ২০০ কোটি টাকা।
পরশুরামে আনুমানিক ১৫ হাজার পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পরশুরাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আফরোজা হাবিব শাপলা বলেন, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণের কাজ এখনো চলমান রয়েছে।
ফুলগাজী উপজেলার দরবারপুর ইউনিয়নের জগতপুর, বসন্তপুর, উত্তর শ্রীপুর, ধলিয়া, ফুলগাজী সদর ইউনিয়নের নীলক্ষ্মী, গাবতলা, বাসুড়া, উত্তর ও দক্ষিণ দৌলতপুর, আমজাদহাট ইউনিয়নের উত্তর ধর্মপুর, জিএমহাট ইউনিয়নের বশিকপুর ও মুন্সীরহাট ইউনিয়নের দক্ষিণ শ্রীপুর, দক্ষিণ তারালিয়া, নোয়াপুর, কামাল্লা, বদরপুর, করইয়া ও পৈথারা গ্রাম ঘুরে দেখা যায়, যেন একটি বিধ্বস্ত জনপদ। পানিতে ডুবে মাটির ঘরগুলো সম্পূর্ণ মিশে গেছে। এ ব্যাপারে ফেনী জেলা প্রশাসক মুছাম্মৎ শাহীনা আক্তার বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে সহায়তা পেতে আবেদন করতে বলা হয়েছে। এ বিষয়ে উপজেলা পর্যায়ে একটি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

‘গাঙের ভাঙনের পরে পানিতে ঘরদুয়ার সব ভাসাইয়া নিছে। রাস্তার ওপর খোলা আকাশের নিচে থাকছি। রোদ-ঝড়বৃষ্টি, মশার কামড় সব সহ্য করতে হচ্ছে। কোনো উপায় নাই। ঘরদুয়ার করার আর সামর্থ্য নাই।’
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

‘গাঙের ভাঙনের পরে পানিতে ঘরদুয়ার সব ভাসাইয়া নিছে। রাস্তার ওপর খোলা আকাশের নিচে থাকছি। রোদ-ঝড়বৃষ্টি, মশার কামড় সব সহ্য করতে হচ্ছে। কোনো উপায় নাই। ঘরদুয়ার করার আর সামর্থ্য নাই।’
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

‘গাঙের ভাঙনের পরে পানিতে ঘরদুয়ার সব ভাসাইয়া নিছে। রাস্তার ওপর খোলা আকাশের নিচে থাকছি। রোদ-ঝড়বৃষ্টি, মশার কামড় সব সহ্য করতে হচ্ছে। কোনো উপায় নাই। ঘরদুয়ার করার আর সামর্থ্য নাই।’
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

‘গাঙের ভাঙনের পরে পানিতে ঘরদুয়ার সব ভাসাইয়া নিছে। রাস্তার ওপর খোলা আকাশের নিচে থাকছি। রোদ-ঝড়বৃষ্টি, মশার কামড় সব সহ্য করতে হচ্ছে। কোনো উপায় নাই। ঘরদুয়ার করার আর সামর্থ্য নাই।’
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৪ ঘণ্টা আগে