মাহফুজুল ইসলাম, ঢাকা

কৃষকের ধান, চাল ও গমের ন্যায্যমূল্য দেওয়া এবং ভোক্তাদের যৌক্তিক মূল্য নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে দেশের জরাজীর্ণ ২৯৩ খাদ্যগুদাম মেরামত ও সংস্কার করা উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এতে করে খাদ্যশস্যের অপচয় রোধের পাশাপাশি খাদ্যশস্য ধারণক্ষমতাও বাড়বে।
খাদ্য ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, দেশের ৪৭ জেলার ১০৩টি উপজেলার ক্ষতিগ্রস্ত গুদামগুলো মেরামত করবে খাদ্য মন্ত্রণালয়। এই প্রকল্পের জন্য সরকার অর্থ বরাদ্দ রেখেছে ২৫৫ কোটি ৩২ লাখ টাকা। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া প্রকল্পটি শেষ হবে ২০২৭ সালের ডিসেম্বর মাসে।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মাসুদুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশে অধিকাংশ খাদ্য সংরক্ষণাগার ও অন্যান্য স্থাপনা নব্বইয়ের দশকের আগে নির্মাণ করা। এসব খাদ্যগুদাম ও অন্যান্য স্থাপনা জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে। এ কারণে খাদ্যগুদামের ধারণক্ষমতা অনেক কমেছে। এই অবস্থা থেকে উত্তরণে প্রকল্পটি নেওয়া হয়েছে।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, এর আগে খাদ্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে এলএসডি-সিএসডির অনেকগুলো ক্ষতিগ্রস্ত খাদ্যগুদাম, অন্যান্য ভবন ও অবকাঠামোর মেরামত-সংস্কার হয়েছে। কিন্তু এসব প্রকল্প এলএসডি-সিএসডির অন্তর্ভুক্ত না হওয়ার কারণে বাদ পড়েছে। ফলে বছরের পর বছর পড়ে থাকা জরাজীর্ণ ও ক্ষতিগ্রস্ত গুদাম, ভবন ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক অবকাঠামোর মেরামত-সংস্কারকাজের জন্য প্রকল্পটি নেওয়া হয়েছে। পরে প্রকল্পটি পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কাছে পাঠানো হয়। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের পরিকল্পনা কমিশনের কৃষি, পানিসম্পদ ও পল্লী প্রতিষ্ঠান বিভাগের প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটির (পিইসি) সভায় প্রকল্পটি চূড়ান্ত অনুমোদনের সুপারিশ করা হয়। এরপর সর্বশেষ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি বা একনেক সভায় প্রকল্পটি অনুমোদন পায়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পরিকল্পনা কমিশনের কৃষি, পানিসম্পদ ও পল্লী প্রতিষ্ঠান বিভাগের সদস্যসচিব ড. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, জনস্বার্থে সরকার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এই প্রকল্পটি নিয়েছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে সরকারি পর্যায়ে খাদ্য সংরক্ষণের ধারণক্ষমতা বাড়বে। ফলে প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ যেকোনো সময়ে জনগণকে খাদ্যশস্য পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হবে।
প্রকল্পের আওতায় ২৫৫ কোটি টাকায় ৮ বিভাগের ১০৩টি উপজেলায় বিভিন্ন ধারণক্ষমতার ২৯৩টি খাদ্যগুদাম মেরামত ও সংস্কার করা হবে। পাশাপাশি অন্যান্য ভবন ও স্থাপনা মেরামত ও সংস্কার (অফিস, সিকিউরিটি পোস্ট, স্টাফ কোয়ার্টার, ডরমিটরি, দারোয়ান শেড, পাবলিক টয়লেট) করা হবে এবং অভ্যন্তরীণ রাস্তা, ড্রেন, সীমানাপ্রাচীরসহ অন্যান্য অবকাঠামো মেরামত ও সংস্কার করা হবে।
বর্তমানে খাদ্য বিভাগের অধীন ৬টি সাইলো, ১২টি সিএসডি, ৬৩৫টি এলএসডি রয়েছে। গুদামগুলোর মোট খাদ্যশস্য ধারণক্ষমতা ২২ লাখ ৮২ হাজার টন। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, ২২ লাখের সক্ষমতার মধ্যে গত ২৫ মার্চ পর্যন্ত সরকারের কাছে খাদ্যশস্যের মজুত রয়েছে ১৩ লাখ ১০ হাজার ৯৪০ টন। এর মধ্যে চাল মজুত রয়েছে ৯ লাখ ২৪ হাজার ৫৭৫ টন; গম ৩ লাখ ৮৩ হাজার ১৬২ টন এবং ধান মজুত রয়েছে ৪ হাজার ৮২১ টন।
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা অনুযায়ী, প্রক্রিয়াকরণ ও সংরক্ষণের অভাবে বাংলাদেশে প্রতিবছর মোট উৎপাদনের ৩০ শতাংশ ফসল নষ্ট হয়। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজের হিসাবে, নষ্ট হওয়া পণ্যের মোট ক্ষতির অঙ্ক ৫ হাজার কোটি টাকা। সে হিসাবে গত ৫০ বছরের হিসাব যোগ করা হলে এই ক্ষতির পরিমাণ হতে পারে দুই থেকে আড়াই লাখ কোটি টাকা। যা চলতি জিডিপির সর্বোচ্চ ৪ দশমিক ৪৬ শতাংশ। এখনই সরকার ও উদ্যোক্তাদের সমন্বয়ে পণ্য উৎপাদনের সকল পর্যায়ে অবকাঠামোগত উন্নয়নের মাধ্যমে অপচয় রোধ করার পরামর্শ দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
এ বিষয়ে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্লান্ট প্যাথলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. আবু নোমান ফারুক আহম্মেদ বলেন, ‘আমাদের খাদ্যপণ্য উৎপাদন অনেক হয়। কিন্তু তার ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ নষ্ট হয়। বিশ্বের বেশির ভাগ দেশেই সর্বোচ ৫ শতাংশ নষ্ট হয়। এটা যদি ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ কমিয়ে ১০ শতাংশে আনা যায়, তাহলে দেশের চাহিদা পূরণ করে অনেক পণ্য রপ্তানিও সম্ভব।

কৃষকের ধান, চাল ও গমের ন্যায্যমূল্য দেওয়া এবং ভোক্তাদের যৌক্তিক মূল্য নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে দেশের জরাজীর্ণ ২৯৩ খাদ্যগুদাম মেরামত ও সংস্কার করা উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এতে করে খাদ্যশস্যের অপচয় রোধের পাশাপাশি খাদ্যশস্য ধারণক্ষমতাও বাড়বে।
খাদ্য ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, দেশের ৪৭ জেলার ১০৩টি উপজেলার ক্ষতিগ্রস্ত গুদামগুলো মেরামত করবে খাদ্য মন্ত্রণালয়। এই প্রকল্পের জন্য সরকার অর্থ বরাদ্দ রেখেছে ২৫৫ কোটি ৩২ লাখ টাকা। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া প্রকল্পটি শেষ হবে ২০২৭ সালের ডিসেম্বর মাসে।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মাসুদুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশে অধিকাংশ খাদ্য সংরক্ষণাগার ও অন্যান্য স্থাপনা নব্বইয়ের দশকের আগে নির্মাণ করা। এসব খাদ্যগুদাম ও অন্যান্য স্থাপনা জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে। এ কারণে খাদ্যগুদামের ধারণক্ষমতা অনেক কমেছে। এই অবস্থা থেকে উত্তরণে প্রকল্পটি নেওয়া হয়েছে।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, এর আগে খাদ্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে এলএসডি-সিএসডির অনেকগুলো ক্ষতিগ্রস্ত খাদ্যগুদাম, অন্যান্য ভবন ও অবকাঠামোর মেরামত-সংস্কার হয়েছে। কিন্তু এসব প্রকল্প এলএসডি-সিএসডির অন্তর্ভুক্ত না হওয়ার কারণে বাদ পড়েছে। ফলে বছরের পর বছর পড়ে থাকা জরাজীর্ণ ও ক্ষতিগ্রস্ত গুদাম, ভবন ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক অবকাঠামোর মেরামত-সংস্কারকাজের জন্য প্রকল্পটি নেওয়া হয়েছে। পরে প্রকল্পটি পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কাছে পাঠানো হয়। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের পরিকল্পনা কমিশনের কৃষি, পানিসম্পদ ও পল্লী প্রতিষ্ঠান বিভাগের প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটির (পিইসি) সভায় প্রকল্পটি চূড়ান্ত অনুমোদনের সুপারিশ করা হয়। এরপর সর্বশেষ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি বা একনেক সভায় প্রকল্পটি অনুমোদন পায়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পরিকল্পনা কমিশনের কৃষি, পানিসম্পদ ও পল্লী প্রতিষ্ঠান বিভাগের সদস্যসচিব ড. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, জনস্বার্থে সরকার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এই প্রকল্পটি নিয়েছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে সরকারি পর্যায়ে খাদ্য সংরক্ষণের ধারণক্ষমতা বাড়বে। ফলে প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ যেকোনো সময়ে জনগণকে খাদ্যশস্য পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হবে।
প্রকল্পের আওতায় ২৫৫ কোটি টাকায় ৮ বিভাগের ১০৩টি উপজেলায় বিভিন্ন ধারণক্ষমতার ২৯৩টি খাদ্যগুদাম মেরামত ও সংস্কার করা হবে। পাশাপাশি অন্যান্য ভবন ও স্থাপনা মেরামত ও সংস্কার (অফিস, সিকিউরিটি পোস্ট, স্টাফ কোয়ার্টার, ডরমিটরি, দারোয়ান শেড, পাবলিক টয়লেট) করা হবে এবং অভ্যন্তরীণ রাস্তা, ড্রেন, সীমানাপ্রাচীরসহ অন্যান্য অবকাঠামো মেরামত ও সংস্কার করা হবে।
বর্তমানে খাদ্য বিভাগের অধীন ৬টি সাইলো, ১২টি সিএসডি, ৬৩৫টি এলএসডি রয়েছে। গুদামগুলোর মোট খাদ্যশস্য ধারণক্ষমতা ২২ লাখ ৮২ হাজার টন। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, ২২ লাখের সক্ষমতার মধ্যে গত ২৫ মার্চ পর্যন্ত সরকারের কাছে খাদ্যশস্যের মজুত রয়েছে ১৩ লাখ ১০ হাজার ৯৪০ টন। এর মধ্যে চাল মজুত রয়েছে ৯ লাখ ২৪ হাজার ৫৭৫ টন; গম ৩ লাখ ৮৩ হাজার ১৬২ টন এবং ধান মজুত রয়েছে ৪ হাজার ৮২১ টন।
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা অনুযায়ী, প্রক্রিয়াকরণ ও সংরক্ষণের অভাবে বাংলাদেশে প্রতিবছর মোট উৎপাদনের ৩০ শতাংশ ফসল নষ্ট হয়। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজের হিসাবে, নষ্ট হওয়া পণ্যের মোট ক্ষতির অঙ্ক ৫ হাজার কোটি টাকা। সে হিসাবে গত ৫০ বছরের হিসাব যোগ করা হলে এই ক্ষতির পরিমাণ হতে পারে দুই থেকে আড়াই লাখ কোটি টাকা। যা চলতি জিডিপির সর্বোচ্চ ৪ দশমিক ৪৬ শতাংশ। এখনই সরকার ও উদ্যোক্তাদের সমন্বয়ে পণ্য উৎপাদনের সকল পর্যায়ে অবকাঠামোগত উন্নয়নের মাধ্যমে অপচয় রোধ করার পরামর্শ দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
এ বিষয়ে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্লান্ট প্যাথলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. আবু নোমান ফারুক আহম্মেদ বলেন, ‘আমাদের খাদ্যপণ্য উৎপাদন অনেক হয়। কিন্তু তার ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ নষ্ট হয়। বিশ্বের বেশির ভাগ দেশেই সর্বোচ ৫ শতাংশ নষ্ট হয়। এটা যদি ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ কমিয়ে ১০ শতাংশে আনা যায়, তাহলে দেশের চাহিদা পূরণ করে অনেক পণ্য রপ্তানিও সম্ভব।
মাহফুজুল ইসলাম, ঢাকা

কৃষকের ধান, চাল ও গমের ন্যায্যমূল্য দেওয়া এবং ভোক্তাদের যৌক্তিক মূল্য নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে দেশের জরাজীর্ণ ২৯৩ খাদ্যগুদাম মেরামত ও সংস্কার করা উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এতে করে খাদ্যশস্যের অপচয় রোধের পাশাপাশি খাদ্যশস্য ধারণক্ষমতাও বাড়বে।
খাদ্য ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, দেশের ৪৭ জেলার ১০৩টি উপজেলার ক্ষতিগ্রস্ত গুদামগুলো মেরামত করবে খাদ্য মন্ত্রণালয়। এই প্রকল্পের জন্য সরকার অর্থ বরাদ্দ রেখেছে ২৫৫ কোটি ৩২ লাখ টাকা। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া প্রকল্পটি শেষ হবে ২০২৭ সালের ডিসেম্বর মাসে।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মাসুদুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশে অধিকাংশ খাদ্য সংরক্ষণাগার ও অন্যান্য স্থাপনা নব্বইয়ের দশকের আগে নির্মাণ করা। এসব খাদ্যগুদাম ও অন্যান্য স্থাপনা জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে। এ কারণে খাদ্যগুদামের ধারণক্ষমতা অনেক কমেছে। এই অবস্থা থেকে উত্তরণে প্রকল্পটি নেওয়া হয়েছে।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, এর আগে খাদ্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে এলএসডি-সিএসডির অনেকগুলো ক্ষতিগ্রস্ত খাদ্যগুদাম, অন্যান্য ভবন ও অবকাঠামোর মেরামত-সংস্কার হয়েছে। কিন্তু এসব প্রকল্প এলএসডি-সিএসডির অন্তর্ভুক্ত না হওয়ার কারণে বাদ পড়েছে। ফলে বছরের পর বছর পড়ে থাকা জরাজীর্ণ ও ক্ষতিগ্রস্ত গুদাম, ভবন ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক অবকাঠামোর মেরামত-সংস্কারকাজের জন্য প্রকল্পটি নেওয়া হয়েছে। পরে প্রকল্পটি পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কাছে পাঠানো হয়। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের পরিকল্পনা কমিশনের কৃষি, পানিসম্পদ ও পল্লী প্রতিষ্ঠান বিভাগের প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটির (পিইসি) সভায় প্রকল্পটি চূড়ান্ত অনুমোদনের সুপারিশ করা হয়। এরপর সর্বশেষ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি বা একনেক সভায় প্রকল্পটি অনুমোদন পায়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পরিকল্পনা কমিশনের কৃষি, পানিসম্পদ ও পল্লী প্রতিষ্ঠান বিভাগের সদস্যসচিব ড. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, জনস্বার্থে সরকার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এই প্রকল্পটি নিয়েছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে সরকারি পর্যায়ে খাদ্য সংরক্ষণের ধারণক্ষমতা বাড়বে। ফলে প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ যেকোনো সময়ে জনগণকে খাদ্যশস্য পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হবে।
প্রকল্পের আওতায় ২৫৫ কোটি টাকায় ৮ বিভাগের ১০৩টি উপজেলায় বিভিন্ন ধারণক্ষমতার ২৯৩টি খাদ্যগুদাম মেরামত ও সংস্কার করা হবে। পাশাপাশি অন্যান্য ভবন ও স্থাপনা মেরামত ও সংস্কার (অফিস, সিকিউরিটি পোস্ট, স্টাফ কোয়ার্টার, ডরমিটরি, দারোয়ান শেড, পাবলিক টয়লেট) করা হবে এবং অভ্যন্তরীণ রাস্তা, ড্রেন, সীমানাপ্রাচীরসহ অন্যান্য অবকাঠামো মেরামত ও সংস্কার করা হবে।
বর্তমানে খাদ্য বিভাগের অধীন ৬টি সাইলো, ১২টি সিএসডি, ৬৩৫টি এলএসডি রয়েছে। গুদামগুলোর মোট খাদ্যশস্য ধারণক্ষমতা ২২ লাখ ৮২ হাজার টন। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, ২২ লাখের সক্ষমতার মধ্যে গত ২৫ মার্চ পর্যন্ত সরকারের কাছে খাদ্যশস্যের মজুত রয়েছে ১৩ লাখ ১০ হাজার ৯৪০ টন। এর মধ্যে চাল মজুত রয়েছে ৯ লাখ ২৪ হাজার ৫৭৫ টন; গম ৩ লাখ ৮৩ হাজার ১৬২ টন এবং ধান মজুত রয়েছে ৪ হাজার ৮২১ টন।
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা অনুযায়ী, প্রক্রিয়াকরণ ও সংরক্ষণের অভাবে বাংলাদেশে প্রতিবছর মোট উৎপাদনের ৩০ শতাংশ ফসল নষ্ট হয়। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজের হিসাবে, নষ্ট হওয়া পণ্যের মোট ক্ষতির অঙ্ক ৫ হাজার কোটি টাকা। সে হিসাবে গত ৫০ বছরের হিসাব যোগ করা হলে এই ক্ষতির পরিমাণ হতে পারে দুই থেকে আড়াই লাখ কোটি টাকা। যা চলতি জিডিপির সর্বোচ্চ ৪ দশমিক ৪৬ শতাংশ। এখনই সরকার ও উদ্যোক্তাদের সমন্বয়ে পণ্য উৎপাদনের সকল পর্যায়ে অবকাঠামোগত উন্নয়নের মাধ্যমে অপচয় রোধ করার পরামর্শ দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
এ বিষয়ে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্লান্ট প্যাথলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. আবু নোমান ফারুক আহম্মেদ বলেন, ‘আমাদের খাদ্যপণ্য উৎপাদন অনেক হয়। কিন্তু তার ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ নষ্ট হয়। বিশ্বের বেশির ভাগ দেশেই সর্বোচ ৫ শতাংশ নষ্ট হয়। এটা যদি ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ কমিয়ে ১০ শতাংশে আনা যায়, তাহলে দেশের চাহিদা পূরণ করে অনেক পণ্য রপ্তানিও সম্ভব।

কৃষকের ধান, চাল ও গমের ন্যায্যমূল্য দেওয়া এবং ভোক্তাদের যৌক্তিক মূল্য নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে দেশের জরাজীর্ণ ২৯৩ খাদ্যগুদাম মেরামত ও সংস্কার করা উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এতে করে খাদ্যশস্যের অপচয় রোধের পাশাপাশি খাদ্যশস্য ধারণক্ষমতাও বাড়বে।
খাদ্য ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, দেশের ৪৭ জেলার ১০৩টি উপজেলার ক্ষতিগ্রস্ত গুদামগুলো মেরামত করবে খাদ্য মন্ত্রণালয়। এই প্রকল্পের জন্য সরকার অর্থ বরাদ্দ রেখেছে ২৫৫ কোটি ৩২ লাখ টাকা। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া প্রকল্পটি শেষ হবে ২০২৭ সালের ডিসেম্বর মাসে।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মাসুদুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশে অধিকাংশ খাদ্য সংরক্ষণাগার ও অন্যান্য স্থাপনা নব্বইয়ের দশকের আগে নির্মাণ করা। এসব খাদ্যগুদাম ও অন্যান্য স্থাপনা জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে। এ কারণে খাদ্যগুদামের ধারণক্ষমতা অনেক কমেছে। এই অবস্থা থেকে উত্তরণে প্রকল্পটি নেওয়া হয়েছে।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, এর আগে খাদ্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে এলএসডি-সিএসডির অনেকগুলো ক্ষতিগ্রস্ত খাদ্যগুদাম, অন্যান্য ভবন ও অবকাঠামোর মেরামত-সংস্কার হয়েছে। কিন্তু এসব প্রকল্প এলএসডি-সিএসডির অন্তর্ভুক্ত না হওয়ার কারণে বাদ পড়েছে। ফলে বছরের পর বছর পড়ে থাকা জরাজীর্ণ ও ক্ষতিগ্রস্ত গুদাম, ভবন ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক অবকাঠামোর মেরামত-সংস্কারকাজের জন্য প্রকল্পটি নেওয়া হয়েছে। পরে প্রকল্পটি পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কাছে পাঠানো হয়। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের পরিকল্পনা কমিশনের কৃষি, পানিসম্পদ ও পল্লী প্রতিষ্ঠান বিভাগের প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটির (পিইসি) সভায় প্রকল্পটি চূড়ান্ত অনুমোদনের সুপারিশ করা হয়। এরপর সর্বশেষ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি বা একনেক সভায় প্রকল্পটি অনুমোদন পায়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পরিকল্পনা কমিশনের কৃষি, পানিসম্পদ ও পল্লী প্রতিষ্ঠান বিভাগের সদস্যসচিব ড. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, জনস্বার্থে সরকার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এই প্রকল্পটি নিয়েছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে সরকারি পর্যায়ে খাদ্য সংরক্ষণের ধারণক্ষমতা বাড়বে। ফলে প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ যেকোনো সময়ে জনগণকে খাদ্যশস্য পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হবে।
প্রকল্পের আওতায় ২৫৫ কোটি টাকায় ৮ বিভাগের ১০৩টি উপজেলায় বিভিন্ন ধারণক্ষমতার ২৯৩টি খাদ্যগুদাম মেরামত ও সংস্কার করা হবে। পাশাপাশি অন্যান্য ভবন ও স্থাপনা মেরামত ও সংস্কার (অফিস, সিকিউরিটি পোস্ট, স্টাফ কোয়ার্টার, ডরমিটরি, দারোয়ান শেড, পাবলিক টয়লেট) করা হবে এবং অভ্যন্তরীণ রাস্তা, ড্রেন, সীমানাপ্রাচীরসহ অন্যান্য অবকাঠামো মেরামত ও সংস্কার করা হবে।
বর্তমানে খাদ্য বিভাগের অধীন ৬টি সাইলো, ১২টি সিএসডি, ৬৩৫টি এলএসডি রয়েছে। গুদামগুলোর মোট খাদ্যশস্য ধারণক্ষমতা ২২ লাখ ৮২ হাজার টন। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, ২২ লাখের সক্ষমতার মধ্যে গত ২৫ মার্চ পর্যন্ত সরকারের কাছে খাদ্যশস্যের মজুত রয়েছে ১৩ লাখ ১০ হাজার ৯৪০ টন। এর মধ্যে চাল মজুত রয়েছে ৯ লাখ ২৪ হাজার ৫৭৫ টন; গম ৩ লাখ ৮৩ হাজার ১৬২ টন এবং ধান মজুত রয়েছে ৪ হাজার ৮২১ টন।
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা অনুযায়ী, প্রক্রিয়াকরণ ও সংরক্ষণের অভাবে বাংলাদেশে প্রতিবছর মোট উৎপাদনের ৩০ শতাংশ ফসল নষ্ট হয়। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজের হিসাবে, নষ্ট হওয়া পণ্যের মোট ক্ষতির অঙ্ক ৫ হাজার কোটি টাকা। সে হিসাবে গত ৫০ বছরের হিসাব যোগ করা হলে এই ক্ষতির পরিমাণ হতে পারে দুই থেকে আড়াই লাখ কোটি টাকা। যা চলতি জিডিপির সর্বোচ্চ ৪ দশমিক ৪৬ শতাংশ। এখনই সরকার ও উদ্যোক্তাদের সমন্বয়ে পণ্য উৎপাদনের সকল পর্যায়ে অবকাঠামোগত উন্নয়নের মাধ্যমে অপচয় রোধ করার পরামর্শ দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
এ বিষয়ে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্লান্ট প্যাথলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. আবু নোমান ফারুক আহম্মেদ বলেন, ‘আমাদের খাদ্যপণ্য উৎপাদন অনেক হয়। কিন্তু তার ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ নষ্ট হয়। বিশ্বের বেশির ভাগ দেশেই সর্বোচ ৫ শতাংশ নষ্ট হয়। এটা যদি ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ কমিয়ে ১০ শতাংশে আনা যায়, তাহলে দেশের চাহিদা পূরণ করে অনেক পণ্য রপ্তানিও সম্ভব।

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে এখন কোনো শঙ্কা নেই। প্রতিদিনই বিদেশি অস্ত্র উদ্ধার হচ্ছে। কোনো রকমের ছাড় দেওয়া হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল(অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
৪০ মিনিট আগে
শীতকালে ঘন কুয়াশার কারণে চালকের দৃষ্টিসীমা কমে যাওয়ায় সড়ক দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ে। এ পরিস্থিতিতে নিরাপদে গাড়ি চালাতে মোটরযান চালক ও মালিকদের জন্য কিছু নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)।
৪৪ মিনিট আগে
সীমান্ত দিয়ে কোনো অপরাধী বা সন্ত্রাসী যেন পালিয়ে যেতে না পারে, সে বিষয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যদের সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি) এক বা একাধিক সাবসিডিয়ারি কোম্পানি গঠন করতে চায়। এসব কোম্পানির শেয়ার করপোরেশন নিজে ধারণ করতে পারবে এবং প্রয়োজনে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকেও ধারণের অনুমতি দিতে পারবে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে এখন কোনো শঙ্কা নেই। প্রতিদিনই বিদেশি অস্ত্র উদ্ধার হচ্ছে। কোনো রকমের ছাড় দেওয়া হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল(অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
তিনি বলেন, জাতীয় নির্বাচনের সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। বিজিবিও সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। তাদের প্রায় ৩৫ হাজার সদস্য নির্বাচনের সময় নিয়োজিত থাকবে। এর মধ্যেও দুই-চারটা অস্ত্র যে দেশে ঢুকছে না তা না। তবে এগুলো ধরাও হচ্ছে। প্রতিদিনই বিদেশি অস্ত্র উদ্ধার করা হচ্ছে। কোনো রকমের কোথাও ছাড় দেওয়া হচ্ছে না।
আজ সোমবার বিজিবি দিবস-২০২৫ উপলক্ষে পিলখানায় বিজিবি সদর দপ্তরে আয়োজিত এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে এখন কোনো শঙ্কা নেই। এবারই নির্বাচনের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে।’
কেরানীগঞ্জ মাদ্রাসায় বিস্ফোরণের বিষয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, কেরানীগঞ্জে যেই ব্যক্তি অপকর্মটা ঘটিয়েছে সে পলাতক রয়েছে। কিন্তু তার সহযোগীকে ধরা হয়েছে। পলাতক ওই ব্যক্তিকেও ধরার চেষ্টা করা হচ্ছে।
এসব ঘটনা সুষ্ঠু নির্বাচনে বাধা হয়ে দাঁড়াবে কিনা —এমন এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ফ্যাসিস্ট যারা আছে তারা সব সময়ই এটা বাধা দেওয়ার চেষ্টা করবে। কিন্তু সবার সহযোগিতা যদি থাকে তবে নির্বাচন সুষ্ঠু শান্তিপূর্ণ এবং উৎসবমুখর হবে। সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হবে। এ রকম একটা নির্বাচনই এই সরকারের দেওয়ার ইচ্ছা এবং এটা বাস্তবায়ন করবে।

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে এখন কোনো শঙ্কা নেই। প্রতিদিনই বিদেশি অস্ত্র উদ্ধার হচ্ছে। কোনো রকমের ছাড় দেওয়া হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল(অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
তিনি বলেন, জাতীয় নির্বাচনের সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। বিজিবিও সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। তাদের প্রায় ৩৫ হাজার সদস্য নির্বাচনের সময় নিয়োজিত থাকবে। এর মধ্যেও দুই-চারটা অস্ত্র যে দেশে ঢুকছে না তা না। তবে এগুলো ধরাও হচ্ছে। প্রতিদিনই বিদেশি অস্ত্র উদ্ধার করা হচ্ছে। কোনো রকমের কোথাও ছাড় দেওয়া হচ্ছে না।
আজ সোমবার বিজিবি দিবস-২০২৫ উপলক্ষে পিলখানায় বিজিবি সদর দপ্তরে আয়োজিত এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে এখন কোনো শঙ্কা নেই। এবারই নির্বাচনের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে।’
কেরানীগঞ্জ মাদ্রাসায় বিস্ফোরণের বিষয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, কেরানীগঞ্জে যেই ব্যক্তি অপকর্মটা ঘটিয়েছে সে পলাতক রয়েছে। কিন্তু তার সহযোগীকে ধরা হয়েছে। পলাতক ওই ব্যক্তিকেও ধরার চেষ্টা করা হচ্ছে।
এসব ঘটনা সুষ্ঠু নির্বাচনে বাধা হয়ে দাঁড়াবে কিনা —এমন এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ফ্যাসিস্ট যারা আছে তারা সব সময়ই এটা বাধা দেওয়ার চেষ্টা করবে। কিন্তু সবার সহযোগিতা যদি থাকে তবে নির্বাচন সুষ্ঠু শান্তিপূর্ণ এবং উৎসবমুখর হবে। সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হবে। এ রকম একটা নির্বাচনই এই সরকারের দেওয়ার ইচ্ছা এবং এটা বাস্তবায়ন করবে।

কৃষকের ধান, চাল ও গমের ন্যায্যমূল্য দেওয়া এবং ভোক্তাদের যৌক্তিক মূল্য নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে দেশের জরাজীর্ণ ২৯৩ খাদ্যগুদাম মেরামত ও সংস্কার করা উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এতে করে খাদ্যশস্যের অপচয় রোধের পাশাপাশি খাদ্যশস্য ধারণক্ষমতাও বাড়বে।
০৩ এপ্রিল ২০২৫
শীতকালে ঘন কুয়াশার কারণে চালকের দৃষ্টিসীমা কমে যাওয়ায় সড়ক দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ে। এ পরিস্থিতিতে নিরাপদে গাড়ি চালাতে মোটরযান চালক ও মালিকদের জন্য কিছু নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)।
৪৪ মিনিট আগে
সীমান্ত দিয়ে কোনো অপরাধী বা সন্ত্রাসী যেন পালিয়ে যেতে না পারে, সে বিষয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যদের সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি) এক বা একাধিক সাবসিডিয়ারি কোম্পানি গঠন করতে চায়। এসব কোম্পানির শেয়ার করপোরেশন নিজে ধারণ করতে পারবে এবং প্রয়োজনে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকেও ধারণের অনুমতি দিতে পারবে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শীতকালে ঘন কুয়াশার কারণে চালকের দৃষ্টিসীমা কমে যাওয়ায় সড়ক দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ে। এ পরিস্থিতিতে নিরাপদে গাড়ি চালাতে মোটরযান চালক ও মালিকদের জন্য কিছু নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) বিআরটিএ তাদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে এসব নির্দেশনা প্রকাশ করে।
বিআরটিএ নির্দেশনায় বলা হয়েছে—
১. কুয়াশায় দৃষ্টিসীমার মধ্যে থামানো যায় এমন নিয়ন্ত্রণ উপযোগী ধীর গতিতে সর্বদা নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে রাস্তায় গাড়ি চালাতে হবে।
২. সর্বদা ‘লো-বিম বা ডিপার’ জ্বালিয়ে গাড়ি চালাতে হবে। ‘হাই-বিম বা আপার’ কুয়াশাকে আরও বেশি ঘন করে বিধায় ‘হাই-বিম বা আপার’ জ্বালিয়ে গাড়ি চালানো যাবে না।
৩. লেন পরিবর্তন/ওভারটেকিং করা যাবে না। যেসব স্থানে দৃষ্টি যায় না বা বাঁক নেওয়ার আগে দেখা যায় না, সেসব স্থানে দরকার হলে বিপদ এড়ানোর জন্য হর্ন বাজাতে হবে।
৪. ঘন কুয়াশার কারণে একেবারেই দেখা না গেলে বা দৃষ্টিসীমা শূন্যের কোঠায় পৌঁছে গেলে নিরাপদ জায়গায় গাড়ি থামিয়ে হেডলাইট বন্ধ করে হ্যাজার্ড লাইট জ্বালাতে হবে।

শীতকালে ঘন কুয়াশার কারণে চালকের দৃষ্টিসীমা কমে যাওয়ায় সড়ক দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ে। এ পরিস্থিতিতে নিরাপদে গাড়ি চালাতে মোটরযান চালক ও মালিকদের জন্য কিছু নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) বিআরটিএ তাদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে এসব নির্দেশনা প্রকাশ করে।
বিআরটিএ নির্দেশনায় বলা হয়েছে—
১. কুয়াশায় দৃষ্টিসীমার মধ্যে থামানো যায় এমন নিয়ন্ত্রণ উপযোগী ধীর গতিতে সর্বদা নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে রাস্তায় গাড়ি চালাতে হবে।
২. সর্বদা ‘লো-বিম বা ডিপার’ জ্বালিয়ে গাড়ি চালাতে হবে। ‘হাই-বিম বা আপার’ কুয়াশাকে আরও বেশি ঘন করে বিধায় ‘হাই-বিম বা আপার’ জ্বালিয়ে গাড়ি চালানো যাবে না।
৩. লেন পরিবর্তন/ওভারটেকিং করা যাবে না। যেসব স্থানে দৃষ্টি যায় না বা বাঁক নেওয়ার আগে দেখা যায় না, সেসব স্থানে দরকার হলে বিপদ এড়ানোর জন্য হর্ন বাজাতে হবে।
৪. ঘন কুয়াশার কারণে একেবারেই দেখা না গেলে বা দৃষ্টিসীমা শূন্যের কোঠায় পৌঁছে গেলে নিরাপদ জায়গায় গাড়ি থামিয়ে হেডলাইট বন্ধ করে হ্যাজার্ড লাইট জ্বালাতে হবে।

কৃষকের ধান, চাল ও গমের ন্যায্যমূল্য দেওয়া এবং ভোক্তাদের যৌক্তিক মূল্য নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে দেশের জরাজীর্ণ ২৯৩ খাদ্যগুদাম মেরামত ও সংস্কার করা উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এতে করে খাদ্যশস্যের অপচয় রোধের পাশাপাশি খাদ্যশস্য ধারণক্ষমতাও বাড়বে।
০৩ এপ্রিল ২০২৫
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে এখন কোনো শঙ্কা নেই। প্রতিদিনই বিদেশি অস্ত্র উদ্ধার হচ্ছে। কোনো রকমের ছাড় দেওয়া হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল(অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
৪০ মিনিট আগে
সীমান্ত দিয়ে কোনো অপরাধী বা সন্ত্রাসী যেন পালিয়ে যেতে না পারে, সে বিষয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যদের সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি) এক বা একাধিক সাবসিডিয়ারি কোম্পানি গঠন করতে চায়। এসব কোম্পানির শেয়ার করপোরেশন নিজে ধারণ করতে পারবে এবং প্রয়োজনে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকেও ধারণের অনুমতি দিতে পারবে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সীমান্ত দিয়ে কোনো অপরাধী বা সন্ত্রাসী যেন পালিয়ে যেতে না পারে, সে বিষয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যদের সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
আজ সোমবার বিজিবি দিবস-২০২৫ উপলক্ষে পিলখানায় বিজিবি সদর দপ্তরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, সীমান্ত সুরক্ষা ও দেশের অভ্যন্তরীণ শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় বিজিবিকে আরও পেশাদারিত্ব ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে হবে।
বক্তব্যের শুরুতে মুক্তিযুদ্ধে বিজিবির সাহস ও আত্মত্যাগের কথা গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। একই সঙ্গে তিনি জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আত্মোৎসর্গকারী শহীদদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন এবং ওই আন্দোলনে আহত ও পঙ্গুত্ববরণকারী ছাত্র-জনতার প্রতি সম্মান জানান।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘বিজিবি একটি গৌরবময় ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক। বর্তমানে বিজিবি একটি “ত্রিমাত্রিক বাহিনী” হিসেবে সীমান্ত সুরক্ষা, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় সহায়তা এবং জনকল্যাণমূলক কাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে।’
বিজিবির সার্বিক উন্নয়নে সরকার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘সীমান্ত দিয়ে কোনো ধরনের মাদক দেশে প্রবেশ করতে দেওয়া যাবে না। স্পর্শকাতর এলাকাগুলোতে অতিরিক্ত সতর্কতা জোরদার করতে হবে।’
একই সঙ্গে অবৈধ পথে দেশীয় পণ্য বিদেশে পাচার রোধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন তিনি।
চোরাকারবারি ও মাদক পাচারকারীদের সঙ্গে জড়িত কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারী থাকলে তাঁদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের কথাও বলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
পাশাপাশি অধীনস্ত সদস্যদের কল্যাণে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সর্বদা সজাগ ও সচেতন থাকার আহ্বান জানান তিনি।
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আরও বলেন, প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সীমান্তসংক্রান্ত যেকোনো সমস্যা অত্যন্ত কৌশল ও দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলা করতে হবে, যাতে দেশের স্বার্থ শতভাগ সুরক্ষিত থাকে। সীমান্ত ব্যবহারকারী চোরাকারবারিদের আইনের আওতায় আনতে প্রয়োজনে জেলা প্রশাসন ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে নিবিড় সমন্বয় বজায় রাখার নির্দেশ দেন তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বিজিবি সদস্যদের ‘চেইন অব কমান্ড’-এর প্রতি পূর্ণ আস্থা ও আনুগত্য বজায় রাখার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরী হিসেবে বিজিবি দেশের মানুষের আস্থার প্রতীক হয়ে তার গৌরবময় অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখবে এমন প্রত্যাশা তাঁর।
অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি এবং বিজিবির মহাপরিচালকসহ বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

সীমান্ত দিয়ে কোনো অপরাধী বা সন্ত্রাসী যেন পালিয়ে যেতে না পারে, সে বিষয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যদের সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
আজ সোমবার বিজিবি দিবস-২০২৫ উপলক্ষে পিলখানায় বিজিবি সদর দপ্তরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, সীমান্ত সুরক্ষা ও দেশের অভ্যন্তরীণ শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় বিজিবিকে আরও পেশাদারিত্ব ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে হবে।
বক্তব্যের শুরুতে মুক্তিযুদ্ধে বিজিবির সাহস ও আত্মত্যাগের কথা গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। একই সঙ্গে তিনি জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আত্মোৎসর্গকারী শহীদদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন এবং ওই আন্দোলনে আহত ও পঙ্গুত্ববরণকারী ছাত্র-জনতার প্রতি সম্মান জানান।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘বিজিবি একটি গৌরবময় ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক। বর্তমানে বিজিবি একটি “ত্রিমাত্রিক বাহিনী” হিসেবে সীমান্ত সুরক্ষা, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় সহায়তা এবং জনকল্যাণমূলক কাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে।’
বিজিবির সার্বিক উন্নয়নে সরকার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘সীমান্ত দিয়ে কোনো ধরনের মাদক দেশে প্রবেশ করতে দেওয়া যাবে না। স্পর্শকাতর এলাকাগুলোতে অতিরিক্ত সতর্কতা জোরদার করতে হবে।’
একই সঙ্গে অবৈধ পথে দেশীয় পণ্য বিদেশে পাচার রোধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন তিনি।
চোরাকারবারি ও মাদক পাচারকারীদের সঙ্গে জড়িত কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারী থাকলে তাঁদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের কথাও বলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
পাশাপাশি অধীনস্ত সদস্যদের কল্যাণে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সর্বদা সজাগ ও সচেতন থাকার আহ্বান জানান তিনি।
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আরও বলেন, প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সীমান্তসংক্রান্ত যেকোনো সমস্যা অত্যন্ত কৌশল ও দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলা করতে হবে, যাতে দেশের স্বার্থ শতভাগ সুরক্ষিত থাকে। সীমান্ত ব্যবহারকারী চোরাকারবারিদের আইনের আওতায় আনতে প্রয়োজনে জেলা প্রশাসন ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে নিবিড় সমন্বয় বজায় রাখার নির্দেশ দেন তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বিজিবি সদস্যদের ‘চেইন অব কমান্ড’-এর প্রতি পূর্ণ আস্থা ও আনুগত্য বজায় রাখার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরী হিসেবে বিজিবি দেশের মানুষের আস্থার প্রতীক হয়ে তার গৌরবময় অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখবে এমন প্রত্যাশা তাঁর।
অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি এবং বিজিবির মহাপরিচালকসহ বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

কৃষকের ধান, চাল ও গমের ন্যায্যমূল্য দেওয়া এবং ভোক্তাদের যৌক্তিক মূল্য নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে দেশের জরাজীর্ণ ২৯৩ খাদ্যগুদাম মেরামত ও সংস্কার করা উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এতে করে খাদ্যশস্যের অপচয় রোধের পাশাপাশি খাদ্যশস্য ধারণক্ষমতাও বাড়বে।
০৩ এপ্রিল ২০২৫
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে এখন কোনো শঙ্কা নেই। প্রতিদিনই বিদেশি অস্ত্র উদ্ধার হচ্ছে। কোনো রকমের ছাড় দেওয়া হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল(অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
৪০ মিনিট আগে
শীতকালে ঘন কুয়াশার কারণে চালকের দৃষ্টিসীমা কমে যাওয়ায় সড়ক দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ে। এ পরিস্থিতিতে নিরাপদে গাড়ি চালাতে মোটরযান চালক ও মালিকদের জন্য কিছু নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)।
৪৪ মিনিট আগে
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি) এক বা একাধিক সাবসিডিয়ারি কোম্পানি গঠন করতে চায়। এসব কোম্পানির শেয়ার করপোরেশন নিজে ধারণ করতে পারবে এবং প্রয়োজনে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকেও ধারণের অনুমতি দিতে পারবে।
৩ ঘণ্টা আগেতৌফিকুল ইসলাম, ঢাকা

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি) এক বা একাধিক সাবসিডিয়ারি কোম্পানি গঠন করতে চায়। এসব কোম্পানির শেয়ার করপোরেশন নিজে ধারণ করতে পারবে এবং প্রয়োজনে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকেও ধারণের অনুমতি দিতে পারবে।
বিআইডব্লিউটিসি তার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে এসব কোম্পানি করবে সরকারের পূর্বানুমোদন নিয়ে। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর খসড়ায় এসব প্রস্তাব করা হয়েছে। খসড়ায় বিআইডব্লিউটিসির অনুমোদিত মূলধন ৪০ লাখ থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার কোটি টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। সম্প্রতি নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে এই অধ্যাদেশের খসড়ার বিষয়ে মতামতের জন্য উপস্থাপন করা হয়েছে।
খসড়া বিশ্লেষণে দেখা যায়, এতে বিআইডব্লিউটিসির কার্যক্রমে কিছু নতুন বিষয় যুক্ত করা হয়েছে। এ জন্য বিআইডব্লিউটিসির দায়িত্ব ও কাজের পরিধি বাড়ানো হয়েছে। বিআইডব্লিউটিসি আন্তদেশীয় প্রটোকলের আওতায় নৌযান পরিচালনা করতে পারবে। পাশাপাশি অন্যান্য সরকারি সমজাতীয় প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমন্বয় করে অভ্যন্তরীণ, উপকূলীয় ও আন্তদেশীয় প্রটোকল রুটে দুর্ঘটনাকবলিত, প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত বা যেকোনো বিপর্যস্ত নৌযান উদ্ধারে সহায়তা করতে পারবে। এ ছাড়া বিআইডব্লিউটিসি পরিচালিত যেকোনো যাত্রী ও ফেরি নৌপথে নৌ যোগাযোগ ও পরিবহন সেবা যাতে নিরবচ্ছিন্নভাবে চালু থাকে, সে জন্য জরুরি প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট নৌপথে পলি অপসারণের কাজ করতে পারবে।
অধ্যাদেশের খসড়ার বিষয়ে জানতে চাইলে বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান মো. সলিমউল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ক্যাবিনেটের নির্দেশনায় আগের অধ্যাদেশ পুনর্লিখন করা হচ্ছে। এর আওতায় বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের কার্যক্রম পরিচালিত হবে। আইনটিকে যুগোপযোগী করতে কিছু নতুন বিষয় যুক্ত করা হয়েছে, যাতে করপোরেশন আরও কার্যকর ও সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত হতে পারে।
১৯৭২ সালে রাষ্ট্রপতির আদেশে বিআইডব্লিউটিসি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। পরে ১৯৭৬ এবং ১৯৭৯ সালে এই অধ্যাদেশে সংশোধন আনা হয়। পরবর্তী সময়ে এই অধ্যাদেশ সংশোধনের উদ্যোগ নিলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি বলে জানান বিআইডব্লিউটিসির কর্মকর্তারা।
নতুন অধ্যাদেশের খসড়ায় বিআইডব্লিউটিসির অনুমোদিত মূলধনের বিষয়ে পরিবর্তন এনে অনুমোদিত মূলধন ১ হাজার কোটি টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রয়োজন অনুযায়ী সরকার এই অর্থ দেবে। ভবিষ্যতে প্রয়োজনে সরকার গেজেট বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই মূলধন আরও বাড়াতে পারবে। আগে করপোরেশনের অনুমোদিত মূলধন ছিল মাত্র ৪০ লাখ টাকা।
খসড়ায় বিআইডব্লিউটিসির পরিচালনা পর্ষদেও পরিবর্তন আনা হয়েছে। আগে পরিচালনা পর্ষদে মোট পাঁচজন সদস্য ছিলেন। খসড়ায় আরও দুই সদস্য যুক্ত করে পরিচালনা পর্ষদের সদস্যসংখ্যা সাত করার প্রস্তাব করা হয়েছে। নতুন যুক্ত দুই সদস্যের একজন হবেন নৌ মন্ত্রণালয় থেকে মনোনীত যুগ্ম সচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তা, অন্যজন হবেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ থেকে মনোনীত একই পদমর্যাদার কর্মকর্তা। বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান ও চারজন পরিচালক পদাধিকার বলে পরিচালনা পর্ষদের সদস্য থাকবেন।
অধ্যাদেশের খসড়ায় বলা হয়েছে, বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান, পরিচালক, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জনসেবক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। তাঁদের সবার ক্ষেত্রে সরকারি কর্মচারীদের মতো আইন প্রযোজ্য হবে।
বিআইডব্লিউটিসি অধ্যাদেশের খসড়ার বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে নৌপরিবহন বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অ্যাক্সিডেন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক মো. ইমরান উদ্দিন বলেন, অধ্যাদেশের খসড়ার প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়ন করতে পারলে তা দেশের নৌপরিবহন খাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে বলে আশা করা যায়। তবে শুধু কাগজ-কলমে আইন ও নীতি প্রণয়নেই সীমাবদ্ধ না থেকে প্রতিষ্ঠানটির সামগ্রিক সাংগঠনিক কাঠামোর সব কর্মপরিধি যাতে সুচারুভাবে সম্পন্ন হয় এবং দায়বদ্ধতার বিষয়গুলো যেন যথাযথভাবে নিশ্চিত করা হয়, সেদিকেও বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে।

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি) এক বা একাধিক সাবসিডিয়ারি কোম্পানি গঠন করতে চায়। এসব কোম্পানির শেয়ার করপোরেশন নিজে ধারণ করতে পারবে এবং প্রয়োজনে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকেও ধারণের অনুমতি দিতে পারবে।
বিআইডব্লিউটিসি তার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে এসব কোম্পানি করবে সরকারের পূর্বানুমোদন নিয়ে। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর খসড়ায় এসব প্রস্তাব করা হয়েছে। খসড়ায় বিআইডব্লিউটিসির অনুমোদিত মূলধন ৪০ লাখ থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার কোটি টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। সম্প্রতি নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে এই অধ্যাদেশের খসড়ার বিষয়ে মতামতের জন্য উপস্থাপন করা হয়েছে।
খসড়া বিশ্লেষণে দেখা যায়, এতে বিআইডব্লিউটিসির কার্যক্রমে কিছু নতুন বিষয় যুক্ত করা হয়েছে। এ জন্য বিআইডব্লিউটিসির দায়িত্ব ও কাজের পরিধি বাড়ানো হয়েছে। বিআইডব্লিউটিসি আন্তদেশীয় প্রটোকলের আওতায় নৌযান পরিচালনা করতে পারবে। পাশাপাশি অন্যান্য সরকারি সমজাতীয় প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমন্বয় করে অভ্যন্তরীণ, উপকূলীয় ও আন্তদেশীয় প্রটোকল রুটে দুর্ঘটনাকবলিত, প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত বা যেকোনো বিপর্যস্ত নৌযান উদ্ধারে সহায়তা করতে পারবে। এ ছাড়া বিআইডব্লিউটিসি পরিচালিত যেকোনো যাত্রী ও ফেরি নৌপথে নৌ যোগাযোগ ও পরিবহন সেবা যাতে নিরবচ্ছিন্নভাবে চালু থাকে, সে জন্য জরুরি প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট নৌপথে পলি অপসারণের কাজ করতে পারবে।
অধ্যাদেশের খসড়ার বিষয়ে জানতে চাইলে বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান মো. সলিমউল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ক্যাবিনেটের নির্দেশনায় আগের অধ্যাদেশ পুনর্লিখন করা হচ্ছে। এর আওতায় বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের কার্যক্রম পরিচালিত হবে। আইনটিকে যুগোপযোগী করতে কিছু নতুন বিষয় যুক্ত করা হয়েছে, যাতে করপোরেশন আরও কার্যকর ও সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত হতে পারে।
১৯৭২ সালে রাষ্ট্রপতির আদেশে বিআইডব্লিউটিসি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। পরে ১৯৭৬ এবং ১৯৭৯ সালে এই অধ্যাদেশে সংশোধন আনা হয়। পরবর্তী সময়ে এই অধ্যাদেশ সংশোধনের উদ্যোগ নিলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি বলে জানান বিআইডব্লিউটিসির কর্মকর্তারা।
নতুন অধ্যাদেশের খসড়ায় বিআইডব্লিউটিসির অনুমোদিত মূলধনের বিষয়ে পরিবর্তন এনে অনুমোদিত মূলধন ১ হাজার কোটি টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রয়োজন অনুযায়ী সরকার এই অর্থ দেবে। ভবিষ্যতে প্রয়োজনে সরকার গেজেট বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই মূলধন আরও বাড়াতে পারবে। আগে করপোরেশনের অনুমোদিত মূলধন ছিল মাত্র ৪০ লাখ টাকা।
খসড়ায় বিআইডব্লিউটিসির পরিচালনা পর্ষদেও পরিবর্তন আনা হয়েছে। আগে পরিচালনা পর্ষদে মোট পাঁচজন সদস্য ছিলেন। খসড়ায় আরও দুই সদস্য যুক্ত করে পরিচালনা পর্ষদের সদস্যসংখ্যা সাত করার প্রস্তাব করা হয়েছে। নতুন যুক্ত দুই সদস্যের একজন হবেন নৌ মন্ত্রণালয় থেকে মনোনীত যুগ্ম সচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তা, অন্যজন হবেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ থেকে মনোনীত একই পদমর্যাদার কর্মকর্তা। বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান ও চারজন পরিচালক পদাধিকার বলে পরিচালনা পর্ষদের সদস্য থাকবেন।
অধ্যাদেশের খসড়ায় বলা হয়েছে, বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান, পরিচালক, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জনসেবক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। তাঁদের সবার ক্ষেত্রে সরকারি কর্মচারীদের মতো আইন প্রযোজ্য হবে।
বিআইডব্লিউটিসি অধ্যাদেশের খসড়ার বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে নৌপরিবহন বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অ্যাক্সিডেন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক মো. ইমরান উদ্দিন বলেন, অধ্যাদেশের খসড়ার প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়ন করতে পারলে তা দেশের নৌপরিবহন খাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে বলে আশা করা যায়। তবে শুধু কাগজ-কলমে আইন ও নীতি প্রণয়নেই সীমাবদ্ধ না থেকে প্রতিষ্ঠানটির সামগ্রিক সাংগঠনিক কাঠামোর সব কর্মপরিধি যাতে সুচারুভাবে সম্পন্ন হয় এবং দায়বদ্ধতার বিষয়গুলো যেন যথাযথভাবে নিশ্চিত করা হয়, সেদিকেও বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে।

কৃষকের ধান, চাল ও গমের ন্যায্যমূল্য দেওয়া এবং ভোক্তাদের যৌক্তিক মূল্য নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে দেশের জরাজীর্ণ ২৯৩ খাদ্যগুদাম মেরামত ও সংস্কার করা উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এতে করে খাদ্যশস্যের অপচয় রোধের পাশাপাশি খাদ্যশস্য ধারণক্ষমতাও বাড়বে।
০৩ এপ্রিল ২০২৫
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে এখন কোনো শঙ্কা নেই। প্রতিদিনই বিদেশি অস্ত্র উদ্ধার হচ্ছে। কোনো রকমের ছাড় দেওয়া হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল(অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
৪০ মিনিট আগে
শীতকালে ঘন কুয়াশার কারণে চালকের দৃষ্টিসীমা কমে যাওয়ায় সড়ক দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ে। এ পরিস্থিতিতে নিরাপদে গাড়ি চালাতে মোটরযান চালক ও মালিকদের জন্য কিছু নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)।
৪৪ মিনিট আগে
সীমান্ত দিয়ে কোনো অপরাধী বা সন্ত্রাসী যেন পালিয়ে যেতে না পারে, সে বিষয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যদের সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
২ ঘণ্টা আগে