নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অধস্তন আদালতের বিচারকদের নিয়ন্ত্রণ ও শৃঙ্খলাসংক্রান্ত সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ এবং বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার প্রশ্নে জারি করা রুল শুনানি ১৬ জুলাই পর্যন্ত মুলতবি করা হয়েছে।
অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জমানের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি আহমেদ সোহেল ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
এ সময় আদালতের পক্ষ থেকে বলা হয়, সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ নিয়ে রুল শুনানি অনেক দিন ধরে চলছে। আর যেন সময় চাওয়া না হয়। মামলাটি শেষ করা দরকার।
সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, বিচার বিভাগে নিযুক্ত ব্যক্তিদের ও বিচার বিভাগীয় দায়িত্বপালনরত ম্যাজিস্ট্রেটদের নিয়ন্ত্রণ (কর্মস্থল-নির্ধারণ, পদোন্নতিদান, ছুটি মঞ্জুরসহ) ও শৃঙ্খলাবিধান রাষ্ট্রপতির ওপর ন্যস্ত থাকবে এবং সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শক্রমে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক তা প্রযুক্ত হবে।
সংবিধানের এই অনুচ্ছেদের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে গত বছরের ২৫ আগস্ট সুপ্রিম কোর্টের সাত আইনজীবী রিট করেন।
তাঁরা মনে করেন, বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বড় বাধা সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ।
রিটের পক্ষে শুনানিতে আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির বলেছিলেন, সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদের কারণে বিচারকেরা স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারেন না। রাতে কোর্ট বসিয়ে বিচারকদের সাজা দিতে বাধ্য করার ঘটনা ঘটেছে। সরকারের পছন্দমতো আদেশ না দেওয়ার কারণে বিচারককে দেশ ছাড়তে হয়েছে। জামিন দেওয়া না দেওয়ার কারণে বদলি করা হয়েছে। অনেক বিচারককে চোখের পানি ফেলতে দেখা গেছে। আইন মন্ত্রণালয় ফোন করে বলে, কাকে জামিন দিতে হবে, আর কাকে দেওয়া যাবে না।
এই রিটের প্রাথমিক শুনানি শেষে গত ২৭ অক্টোবর রুল জারি করেন হাইকোর্ট।
রুলে সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ ও ২০১৭ সালের জুডিশিয়াল সার্ভিস (শৃঙ্খলা) বিধিমালা কেন সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়।
এ ছাড়া বিচার বিভাগীয় পৃথক সচিবালয় কেন প্রতিষ্ঠা করা হবে না, তা-ও জানতে চান আদালত।
চলতি বছরের ২৩ জানুয়ারি বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চে রুল শুনানি শুরু হয়।
তবে গত ২৪ মার্চ বিচারপতি ফারাহ মাহবুবকে অন্তর্বর্তী সরকার আপিল বিভাগে নিয়োগ দিলে এ-সংক্রান্ত রুল নিষ্পত্তির জন্য বিচারপতি আহমেদ সোহেল ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে বিশেষ বেঞ্চ গঠন করে দেন প্রধান বিচারপতি।
পুনর্গঠিত বেঞ্চে এ বছরের ২৩ এপ্রিল রুল শুনানি শুরু হয়। প্রতি বুধ ও বৃহস্পতিবার এই বেঞ্চে রুল শুনানি হয়।

অধস্তন আদালতের বিচারকদের নিয়ন্ত্রণ ও শৃঙ্খলাসংক্রান্ত সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ এবং বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার প্রশ্নে জারি করা রুল শুনানি ১৬ জুলাই পর্যন্ত মুলতবি করা হয়েছে।
অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জমানের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি আহমেদ সোহেল ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
এ সময় আদালতের পক্ষ থেকে বলা হয়, সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ নিয়ে রুল শুনানি অনেক দিন ধরে চলছে। আর যেন সময় চাওয়া না হয়। মামলাটি শেষ করা দরকার।
সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, বিচার বিভাগে নিযুক্ত ব্যক্তিদের ও বিচার বিভাগীয় দায়িত্বপালনরত ম্যাজিস্ট্রেটদের নিয়ন্ত্রণ (কর্মস্থল-নির্ধারণ, পদোন্নতিদান, ছুটি মঞ্জুরসহ) ও শৃঙ্খলাবিধান রাষ্ট্রপতির ওপর ন্যস্ত থাকবে এবং সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শক্রমে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক তা প্রযুক্ত হবে।
সংবিধানের এই অনুচ্ছেদের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে গত বছরের ২৫ আগস্ট সুপ্রিম কোর্টের সাত আইনজীবী রিট করেন।
তাঁরা মনে করেন, বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বড় বাধা সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ।
রিটের পক্ষে শুনানিতে আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির বলেছিলেন, সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদের কারণে বিচারকেরা স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারেন না। রাতে কোর্ট বসিয়ে বিচারকদের সাজা দিতে বাধ্য করার ঘটনা ঘটেছে। সরকারের পছন্দমতো আদেশ না দেওয়ার কারণে বিচারককে দেশ ছাড়তে হয়েছে। জামিন দেওয়া না দেওয়ার কারণে বদলি করা হয়েছে। অনেক বিচারককে চোখের পানি ফেলতে দেখা গেছে। আইন মন্ত্রণালয় ফোন করে বলে, কাকে জামিন দিতে হবে, আর কাকে দেওয়া যাবে না।
এই রিটের প্রাথমিক শুনানি শেষে গত ২৭ অক্টোবর রুল জারি করেন হাইকোর্ট।
রুলে সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ ও ২০১৭ সালের জুডিশিয়াল সার্ভিস (শৃঙ্খলা) বিধিমালা কেন সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়।
এ ছাড়া বিচার বিভাগীয় পৃথক সচিবালয় কেন প্রতিষ্ঠা করা হবে না, তা-ও জানতে চান আদালত।
চলতি বছরের ২৩ জানুয়ারি বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চে রুল শুনানি শুরু হয়।
তবে গত ২৪ মার্চ বিচারপতি ফারাহ মাহবুবকে অন্তর্বর্তী সরকার আপিল বিভাগে নিয়োগ দিলে এ-সংক্রান্ত রুল নিষ্পত্তির জন্য বিচারপতি আহমেদ সোহেল ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে বিশেষ বেঞ্চ গঠন করে দেন প্রধান বিচারপতি।
পুনর্গঠিত বেঞ্চে এ বছরের ২৩ এপ্রিল রুল শুনানি শুরু হয়। প্রতি বুধ ও বৃহস্পতিবার এই বেঞ্চে রুল শুনানি হয়।

পোস্টাল ব্যালটের চ্যালেঞ্জের কথা উল্লেখ করে সিইসি বলেন, আমরা পোস্টাল ব্যালটে বহু ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়েছে। আমরা বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়েছে। যখন যা চ্যালেঞ্জ এসেছে আমরা তা মোকাবিলা করেছি।
১৬ মিনিট আগে
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দৈনিক প্রথম আলো এবং কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউতে দ্য ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে এখন পর্যন্ত ১৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১ ঘণ্টা আগে
দেশের শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যম প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার কার্যালয়ে মধ্যযুগীয় কায়দায় হামলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন সংবাদপত্র সম্পাদকদের সংগঠন সম্পাদক পরিষদের নির্বাহী কমিটির সভাপতি দৈনিক নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর।
২ ঘণ্টা আগে
দৈনিক প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার এবং সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট ও উদীচী কার্যালয়ে হামলার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে আজ সোমবার সকাল পর্যন্ত ৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে রাকিব হোসেন ও মো. নাইম প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার ভবনে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগে সক্রিয় অংশগ্রহণকারী হিসেবে ভিডিও ফুটেজে শনাক্ত হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, ‘ভোটের দিন যত এগিয়ে আসবে, ভয় কেটে যাবে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরও উন্নত হবে।’
আজ সোমবার বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মেইল প্রসেসিং সেন্টারে পোস্টাল ব্যালট বিদেশে পাঠানোর সার্বিক পরিস্থিতি পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব এ কথা বলেন তিনি।
ভোটের পরিবেশ আছে কিনা—জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা, রাজনৈতিক দলসহ দেশের সকলেই ভোট চায়। সবাই দেশের মঙ্গল চায়। ভোটের দিন যত এগিয়ে আসবে, ভয় কেটে যাবে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরও উন্নত হবে।
সিইসি বলেন, আমরা পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে আমাদের প্রবাসী ভাই-বোনদের ভোটের ব্যবস্থা করছি। আবার ভোটের কাজে যারা নিয়োজিত তাদের ভোটের ব্যবস্থা করছি। কয়েদিদের ভোটের ব্যবস্থা করেছি। ৫৪ বছরে প্রথমবারের মতো প্রবাসীদের ভোটের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এ পোস্টাল ব্যালটের নিরাপত্তা করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, আমাদের হাইব্রিড পোস্টাল ব্যালট মডেল বিশ্বের মডেল হয়ে থাকবে। কিছু ভুল-ত্রুটি থাকবে। প্রথমবার পোস্টাল ব্যালট নিয়ে আমরা সন্তুষ্ট। আগামী দিনে আরও বাড়বে। এতে আমরা আরও সন্তুষ্ট হব।
পোস্টাল ব্যালটের চ্যালেঞ্জের কথা উল্লেখ করে সিইসি বলেন, আমরা পোস্টাল ব্যালটে বহু ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়েছে। আমরা বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়েছে। যখন যা চ্যালেঞ্জ এসেছে আমরা তা মোকাবিলা করেছি। ভোট উৎসব হবে ইনশা আল্লাহ। আজকের এই অনুষ্ঠানও ভোট উৎসবের অংশ।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, ‘ভোটের দিন যত এগিয়ে আসবে, ভয় কেটে যাবে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরও উন্নত হবে।’
আজ সোমবার বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মেইল প্রসেসিং সেন্টারে পোস্টাল ব্যালট বিদেশে পাঠানোর সার্বিক পরিস্থিতি পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব এ কথা বলেন তিনি।
ভোটের পরিবেশ আছে কিনা—জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা, রাজনৈতিক দলসহ দেশের সকলেই ভোট চায়। সবাই দেশের মঙ্গল চায়। ভোটের দিন যত এগিয়ে আসবে, ভয় কেটে যাবে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরও উন্নত হবে।
সিইসি বলেন, আমরা পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে আমাদের প্রবাসী ভাই-বোনদের ভোটের ব্যবস্থা করছি। আবার ভোটের কাজে যারা নিয়োজিত তাদের ভোটের ব্যবস্থা করছি। কয়েদিদের ভোটের ব্যবস্থা করেছি। ৫৪ বছরে প্রথমবারের মতো প্রবাসীদের ভোটের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এ পোস্টাল ব্যালটের নিরাপত্তা করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, আমাদের হাইব্রিড পোস্টাল ব্যালট মডেল বিশ্বের মডেল হয়ে থাকবে। কিছু ভুল-ত্রুটি থাকবে। প্রথমবার পোস্টাল ব্যালট নিয়ে আমরা সন্তুষ্ট। আগামী দিনে আরও বাড়বে। এতে আমরা আরও সন্তুষ্ট হব।
পোস্টাল ব্যালটের চ্যালেঞ্জের কথা উল্লেখ করে সিইসি বলেন, আমরা পোস্টাল ব্যালটে বহু ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়েছে। আমরা বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়েছে। যখন যা চ্যালেঞ্জ এসেছে আমরা তা মোকাবিলা করেছি। ভোট উৎসব হবে ইনশা আল্লাহ। আজকের এই অনুষ্ঠানও ভোট উৎসবের অংশ।

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, বিচার বিভাগে নিযুক্ত ব্যক্তিদের ও বিচার বিভাগীয় দায়িত্বপালনরত ম্যাজিস্ট্রেটদের নিয়ন্ত্রণ (কর্মস্থল-নির্ধারণ, পদোন্নতিদান, ছুটি মঞ্জুরসহ) ও শৃঙ্খলাবিধান রাষ্ট্রপতির ওপর ন্যস্ত থাকবে এবং সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শক্রমে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক তা প্রযুক্ত হবে।
০৩ জুলাই ২০২৫
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দৈনিক প্রথম আলো এবং কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউতে দ্য ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে এখন পর্যন্ত ১৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১ ঘণ্টা আগে
দেশের শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যম প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার কার্যালয়ে মধ্যযুগীয় কায়দায় হামলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন সংবাদপত্র সম্পাদকদের সংগঠন সম্পাদক পরিষদের নির্বাহী কমিটির সভাপতি দৈনিক নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর।
২ ঘণ্টা আগে
দৈনিক প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার এবং সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট ও উদীচী কার্যালয়ে হামলার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে আজ সোমবার সকাল পর্যন্ত ৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে রাকিব হোসেন ও মো. নাইম প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার ভবনে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগে সক্রিয় অংশগ্রহণকারী হিসেবে ভিডিও ফুটেজে শনাক্ত হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দৈনিক প্রথম আলো এবং কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউতে দ্য ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে এখন পর্যন্ত ১৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
আজ সোমবার দুপুরে ডিএমপি সদর দপ্তরে আয়োজিত এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানানো হয়।
ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, ডিএমপির বিভিন্ন ইউনিট সমন্বিতভাবে এই অভিযান পরিচালনা করছে। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে থানা-পুলিশ ১৩ জন, কাউন্টার টেররিজম ইউনিট ৩ জন এবং গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ১ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
এর আগে আজ সকালে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে জানানো হয়েছিল যে, ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে হামলার ঘটনায় প্রাথমিকভাবে ৩১ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে। গ্রেপ্তার হয়েছেন ৯ জন। তবে দুপুরের ব্রিফিংয়ে ডিএমপি গ্রেপ্তারের সংখ্যা ১৭ বলে নিশ্চিত করা হয়।
গত বৃহস্পতিবার রাতে একদল সন্ত্রাসী রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার কার্যালয়ে নজিরবিহীন তাণ্ডব চালায়। সন্ত্রাসীরা কার্যালয় দুটিতে ভাঙচুর ও লুটপাট চালানোর পর আগুন ধরিয়ে দেয়। একই রাতে ধানমন্ডিতে সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ছায়ানট-সংস্কৃতি ভবনেও হামলা চালানো হয়। এ ছাড়া শুক্রবার রাতে তোপখানা রোডে উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়েও অগ্নিসংযোগ করা হয়।
প্রথম আলো কার্যালয়ে হামলার ঘটনায় ইতিমধ্যেই রাজধানীর তেজগাঁও থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাতে অজ্ঞাতনামা ৪০০ থেকে ৫০০ জনকে আসামি করে এই মামলাটি করা হয়। মামলায় সন্ত্রাসবিরোধী আইন, বিশেষ ক্ষমতা আইন এবং সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশের বিভিন্ন ধারা যুক্ত করা হয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, ভিডিও ফুটেজ দেখে বাকি অভিযুক্তদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দৈনিক প্রথম আলো এবং কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউতে দ্য ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে এখন পর্যন্ত ১৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
আজ সোমবার দুপুরে ডিএমপি সদর দপ্তরে আয়োজিত এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানানো হয়।
ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, ডিএমপির বিভিন্ন ইউনিট সমন্বিতভাবে এই অভিযান পরিচালনা করছে। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে থানা-পুলিশ ১৩ জন, কাউন্টার টেররিজম ইউনিট ৩ জন এবং গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ১ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
এর আগে আজ সকালে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে জানানো হয়েছিল যে, ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে হামলার ঘটনায় প্রাথমিকভাবে ৩১ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে। গ্রেপ্তার হয়েছেন ৯ জন। তবে দুপুরের ব্রিফিংয়ে ডিএমপি গ্রেপ্তারের সংখ্যা ১৭ বলে নিশ্চিত করা হয়।
গত বৃহস্পতিবার রাতে একদল সন্ত্রাসী রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার কার্যালয়ে নজিরবিহীন তাণ্ডব চালায়। সন্ত্রাসীরা কার্যালয় দুটিতে ভাঙচুর ও লুটপাট চালানোর পর আগুন ধরিয়ে দেয়। একই রাতে ধানমন্ডিতে সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ছায়ানট-সংস্কৃতি ভবনেও হামলা চালানো হয়। এ ছাড়া শুক্রবার রাতে তোপখানা রোডে উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়েও অগ্নিসংযোগ করা হয়।
প্রথম আলো কার্যালয়ে হামলার ঘটনায় ইতিমধ্যেই রাজধানীর তেজগাঁও থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাতে অজ্ঞাতনামা ৪০০ থেকে ৫০০ জনকে আসামি করে এই মামলাটি করা হয়। মামলায় সন্ত্রাসবিরোধী আইন, বিশেষ ক্ষমতা আইন এবং সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশের বিভিন্ন ধারা যুক্ত করা হয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, ভিডিও ফুটেজ দেখে বাকি অভিযুক্তদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, বিচার বিভাগে নিযুক্ত ব্যক্তিদের ও বিচার বিভাগীয় দায়িত্বপালনরত ম্যাজিস্ট্রেটদের নিয়ন্ত্রণ (কর্মস্থল-নির্ধারণ, পদোন্নতিদান, ছুটি মঞ্জুরসহ) ও শৃঙ্খলাবিধান রাষ্ট্রপতির ওপর ন্যস্ত থাকবে এবং সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শক্রমে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক তা প্রযুক্ত হবে।
০৩ জুলাই ২০২৫
পোস্টাল ব্যালটের চ্যালেঞ্জের কথা উল্লেখ করে সিইসি বলেন, আমরা পোস্টাল ব্যালটে বহু ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়েছে। আমরা বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়েছে। যখন যা চ্যালেঞ্জ এসেছে আমরা তা মোকাবিলা করেছি।
১৬ মিনিট আগে
দেশের শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যম প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার কার্যালয়ে মধ্যযুগীয় কায়দায় হামলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন সংবাদপত্র সম্পাদকদের সংগঠন সম্পাদক পরিষদের নির্বাহী কমিটির সভাপতি দৈনিক নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর।
২ ঘণ্টা আগে
দৈনিক প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার এবং সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট ও উদীচী কার্যালয়ে হামলার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে আজ সোমবার সকাল পর্যন্ত ৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে রাকিব হোসেন ও মো. নাইম প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার ভবনে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগে সক্রিয় অংশগ্রহণকারী হিসেবে ভিডিও ফুটেজে শনাক্ত হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেসম্পাদক পরিষদ ও নোয়াবের প্রতিবাদ সভা
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যম প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার কার্যালয়ে মধ্যযুগীয় কায়দায় হামলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন সংবাদপত্র সম্পাদকদের সংগঠন সম্পাদক পরিষদের নির্বাহী কমিটির সভাপতি দৈনিক নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর।
আজ সোমবার রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত প্রতিবাদ সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। দেশে চলমান ‘মব ভায়োলেন্সের’ প্রতিবাদে সম্পাদক পরিষদ এবং নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব) যৌথভাবে এই সভা আয়োজন করে।
সভায় সূচনা বক্তব্যে নূরুল কবীর বলেন, ‘তারা (হামলাকারীরা) মধ্যযুগীয় কায়দায় পুড়িয়ে মারতে চেয়েছে। যখন অফিসে সবাই কাজ করছে, তখন চারপাশ থেকে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। দমকল বাহিনী আসার সুযোগ বন্ধ করে দেওয়ার মধ্য দিয়ে গোষ্ঠীটি চেয়েছে মধ্যযুগীয় কায়দায় আগুন চারপাশ থেকে লাগিয়ে যাদের সঙ্গে তাদের মতান্তর, তাদের পুড়িয়ে মারতে।’
নূরুল কবীর বলেম, ‘এটা পৃথিবীর কোনো সমাজ যদি সহ্য করে, যদি সেটা এগিয়ে যেতে দেয়, তার বিরুদ্ধে যদি মাথা উঁচু করে না দাঁড়ায়, তাহলে শুধু সংগঠনগুলো ধ্বংস হবে তা নয়, গোটা সমাজব্যবস্থা, সমাজের উন্নতির সমস্ত সম্ভাবনা রুদ্ধ হবে।’

সভায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আমরা সারা জীবন সংগ্রাম করেছি একটা স্বাধীন সার্বভৌম গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের জন্য। আজকে যে বাংলাদেশ দেখছি, এই বাংলাদেশের স্বপ্ন আমি কোনো দিন দেখিনি। আজকে ডেইলি স্টার নয়, প্রথম আলো নয়, আজকে গণতন্ত্রের ওপর আঘাত এসেছে। স্বাধীনভাবে চিন্তা করার যে অধিকার, কথা বলার যে অধিকার, তার ওপর আবার আঘাত এসেছে। জুলাই যুদ্ধের ওপর আঘাত এসেছে। জুলাই যুদ্ধ ছিল এ দেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য। আজকে সেই জায়গায় আঘাত এসেছে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘কোনো রাজনৈতিক চিন্তা, দল, সংগঠন নয়, সকল গণতান্ত্রিক চিন্তার মানুষের এখন এক হওয়ার সময় এসেছে। আমরা যারা অন্ধকার থেকে আলোতে আসতে চাই।’
সভা সঞ্চালনা করছেন সম্পাদক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক দৈনিক বণিক বার্তার সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ। আরও উপস্থিত আছেন প্রখ্যাত আলোকচিত্রী শহিদুল আলম, ব্যারিস্টার সারা হোসেন, মানবাধিকার কর্মী রেহনুমা আহমেদ, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) ড. ইফতেখারুজ্জামান, গণসংহতি আন্দোলন প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম প্রমুখ।

দেশের শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যম প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার কার্যালয়ে মধ্যযুগীয় কায়দায় হামলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন সংবাদপত্র সম্পাদকদের সংগঠন সম্পাদক পরিষদের নির্বাহী কমিটির সভাপতি দৈনিক নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর।
আজ সোমবার রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত প্রতিবাদ সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। দেশে চলমান ‘মব ভায়োলেন্সের’ প্রতিবাদে সম্পাদক পরিষদ এবং নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব) যৌথভাবে এই সভা আয়োজন করে।
সভায় সূচনা বক্তব্যে নূরুল কবীর বলেন, ‘তারা (হামলাকারীরা) মধ্যযুগীয় কায়দায় পুড়িয়ে মারতে চেয়েছে। যখন অফিসে সবাই কাজ করছে, তখন চারপাশ থেকে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। দমকল বাহিনী আসার সুযোগ বন্ধ করে দেওয়ার মধ্য দিয়ে গোষ্ঠীটি চেয়েছে মধ্যযুগীয় কায়দায় আগুন চারপাশ থেকে লাগিয়ে যাদের সঙ্গে তাদের মতান্তর, তাদের পুড়িয়ে মারতে।’
নূরুল কবীর বলেম, ‘এটা পৃথিবীর কোনো সমাজ যদি সহ্য করে, যদি সেটা এগিয়ে যেতে দেয়, তার বিরুদ্ধে যদি মাথা উঁচু করে না দাঁড়ায়, তাহলে শুধু সংগঠনগুলো ধ্বংস হবে তা নয়, গোটা সমাজব্যবস্থা, সমাজের উন্নতির সমস্ত সম্ভাবনা রুদ্ধ হবে।’

সভায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আমরা সারা জীবন সংগ্রাম করেছি একটা স্বাধীন সার্বভৌম গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের জন্য। আজকে যে বাংলাদেশ দেখছি, এই বাংলাদেশের স্বপ্ন আমি কোনো দিন দেখিনি। আজকে ডেইলি স্টার নয়, প্রথম আলো নয়, আজকে গণতন্ত্রের ওপর আঘাত এসেছে। স্বাধীনভাবে চিন্তা করার যে অধিকার, কথা বলার যে অধিকার, তার ওপর আবার আঘাত এসেছে। জুলাই যুদ্ধের ওপর আঘাত এসেছে। জুলাই যুদ্ধ ছিল এ দেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য। আজকে সেই জায়গায় আঘাত এসেছে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘কোনো রাজনৈতিক চিন্তা, দল, সংগঠন নয়, সকল গণতান্ত্রিক চিন্তার মানুষের এখন এক হওয়ার সময় এসেছে। আমরা যারা অন্ধকার থেকে আলোতে আসতে চাই।’
সভা সঞ্চালনা করছেন সম্পাদক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক দৈনিক বণিক বার্তার সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ। আরও উপস্থিত আছেন প্রখ্যাত আলোকচিত্রী শহিদুল আলম, ব্যারিস্টার সারা হোসেন, মানবাধিকার কর্মী রেহনুমা আহমেদ, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) ড. ইফতেখারুজ্জামান, গণসংহতি আন্দোলন প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম প্রমুখ।

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, বিচার বিভাগে নিযুক্ত ব্যক্তিদের ও বিচার বিভাগীয় দায়িত্বপালনরত ম্যাজিস্ট্রেটদের নিয়ন্ত্রণ (কর্মস্থল-নির্ধারণ, পদোন্নতিদান, ছুটি মঞ্জুরসহ) ও শৃঙ্খলাবিধান রাষ্ট্রপতির ওপর ন্যস্ত থাকবে এবং সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শক্রমে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক তা প্রযুক্ত হবে।
০৩ জুলাই ২০২৫
পোস্টাল ব্যালটের চ্যালেঞ্জের কথা উল্লেখ করে সিইসি বলেন, আমরা পোস্টাল ব্যালটে বহু ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়েছে। আমরা বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়েছে। যখন যা চ্যালেঞ্জ এসেছে আমরা তা মোকাবিলা করেছি।
১৬ মিনিট আগে
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দৈনিক প্রথম আলো এবং কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউতে দ্য ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে এখন পর্যন্ত ১৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১ ঘণ্টা আগে
দৈনিক প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার এবং সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট ও উদীচী কার্যালয়ে হামলার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে আজ সোমবার সকাল পর্যন্ত ৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে রাকিব হোসেন ও মো. নাইম প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার ভবনে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগে সক্রিয় অংশগ্রহণকারী হিসেবে ভিডিও ফুটেজে শনাক্ত হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দৈনিক প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার এবং সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট ও উদীচী কার্যালয়ে হামলার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে আজ সোমবার সকাল পর্যন্ত ৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে রাকিব হোসেন ও মো. নাইম প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার ভবনে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগে সক্রিয় অংশগ্রহণকারী হিসেবে ভিডিও ফুটেজে শনাক্ত হয়েছেন। নাইম লুট করা টাকা দিয়ে টিভি ও ফ্রিজ কিনেছিলেন।
ঢাকার তেজগাঁওয়ের কুনিপাড়া এলাকার বাসিন্দা মো. নাইমকে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জানিয়েছে, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে নাইম স্বীকার করেছেন, তিনি মোট ১ লাখ ২৩ হাজার টাকা লুট করেছেন। লুট করা টাকা দিয়ে মোহাম্মদপুর থেকে একটি টিভি ও একটি ফ্রিজ কিনেছিলেন। এগুলোও অভিযানে উদ্ধার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারের সময় নাইমের কাছ থেকে লুট হওয়া ৫০ হাজার টাকা পাওয়া যায়।
তবে ১ লাখ ২৩ টাকা কোন ভবন থেকে লুট করেন নাইম এ বিষয়ে কোনো তথ্য জানানো হয়নি।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের তথ্য অনুযায়ী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গ্রেপ্তার ৯ জনের মধ্যে ৭ জনের পরিচয় নিশ্চিত হয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে অভিযানে গ্রেপ্তার অন্যরা হলেন—মো. কাশেম ফারুক, মো. সাইদুর রহমান, ফয়সাল আহমেদ প্রান্ত, মো. সোহেল রানা এবং মো. শফিকুল ইসলাম।
অন্যদিকে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার ভবনে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগে সক্রিয় অংশগ্রহণকারী হিসেবে শেরপুর জেলার বাসিন্দা গ্রেপ্তার রাকিব হোসেনকে ভিডিও ফুটেজে শনাক্ত করা হয়েছে। তাঁর ফেসবুক আইডি থেকে ধ্বংসস্তূপের ছবি তুলে পোস্ট করা হয়। তিনি ফেসবুকে তাঁর আইডি থেকে উসকানিমূলক পোস্টও করেন।
ঢাকার কারওয়ান বাজার রেললাইন এলাকা থেকে গ্রেপ্তার মো. সোহেল রানার বিরুদ্ধে মাদকসহ অন্যান্য আইনে ঢাকার বিভিন্ন থানায় ১৩টি মামলা রয়েছে। একই এলাকা থেকে গ্রেপ্তার মো. শফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে এর আগেও অগ্নিসংযোগ ও ককটেল বিস্ফোরণের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে দুটি মামলা রয়েছে।
এ ছাড়া চট্টগ্রামে ভারতের সহকারী হাইকমিশনারের বাসভবনের কাছে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টাকারীদের মধ্যে তিনজনকে ভিডিও ফুটেজের মাধ্যমে শনাক্ত করা হয়েছে। এদের মধ্যে গ্রেপ্তার কাশেম ফারুক বগুড়ার আল-জামিয়া আল-ইসলামিয়া কাসেমুল উলুম মাদ্রাসার প্রাক্তন ছাত্র এবং ঢাকার মোহাম্মদপুর এলাকার বাসিন্দা। মো. সাইদুর রহমান ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা উপজেলার নোয়াকান্দা গ্রামের বাসিন্দা।
পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিট ও গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) অভিযানে বাকি দু’জনের পরিচয় যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে।
পুলিশ ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গতকাল রোববার প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসকে জানিয়েছে, সাম্প্রতিক এসব ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে ইতিমধ্যে ৩১ জনকে প্রাথমিকভাবে শনাক্ত করা হয়েছে। গ্রেপ্তার অন্যদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।
উল্লেখ্য, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর গত ১৮ ডিসেম্বর রাতে দৈনিক প্রথম আলো, ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টার ভবন এবং ছায়ানট ভবনে হামলার ঘটনা ঘটে। রাজধানীর তোপখানায় উদীচী কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগের ঘটনাটি ঘটে এর পরদিন ১৯ ডিসেম্বর।

দৈনিক প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার এবং সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট ও উদীচী কার্যালয়ে হামলার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে আজ সোমবার সকাল পর্যন্ত ৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে রাকিব হোসেন ও মো. নাইম প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার ভবনে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগে সক্রিয় অংশগ্রহণকারী হিসেবে ভিডিও ফুটেজে শনাক্ত হয়েছেন। নাইম লুট করা টাকা দিয়ে টিভি ও ফ্রিজ কিনেছিলেন।
ঢাকার তেজগাঁওয়ের কুনিপাড়া এলাকার বাসিন্দা মো. নাইমকে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জানিয়েছে, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে নাইম স্বীকার করেছেন, তিনি মোট ১ লাখ ২৩ হাজার টাকা লুট করেছেন। লুট করা টাকা দিয়ে মোহাম্মদপুর থেকে একটি টিভি ও একটি ফ্রিজ কিনেছিলেন। এগুলোও অভিযানে উদ্ধার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারের সময় নাইমের কাছ থেকে লুট হওয়া ৫০ হাজার টাকা পাওয়া যায়।
তবে ১ লাখ ২৩ টাকা কোন ভবন থেকে লুট করেন নাইম এ বিষয়ে কোনো তথ্য জানানো হয়নি।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের তথ্য অনুযায়ী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গ্রেপ্তার ৯ জনের মধ্যে ৭ জনের পরিচয় নিশ্চিত হয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে অভিযানে গ্রেপ্তার অন্যরা হলেন—মো. কাশেম ফারুক, মো. সাইদুর রহমান, ফয়সাল আহমেদ প্রান্ত, মো. সোহেল রানা এবং মো. শফিকুল ইসলাম।
অন্যদিকে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার ভবনে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগে সক্রিয় অংশগ্রহণকারী হিসেবে শেরপুর জেলার বাসিন্দা গ্রেপ্তার রাকিব হোসেনকে ভিডিও ফুটেজে শনাক্ত করা হয়েছে। তাঁর ফেসবুক আইডি থেকে ধ্বংসস্তূপের ছবি তুলে পোস্ট করা হয়। তিনি ফেসবুকে তাঁর আইডি থেকে উসকানিমূলক পোস্টও করেন।
ঢাকার কারওয়ান বাজার রেললাইন এলাকা থেকে গ্রেপ্তার মো. সোহেল রানার বিরুদ্ধে মাদকসহ অন্যান্য আইনে ঢাকার বিভিন্ন থানায় ১৩টি মামলা রয়েছে। একই এলাকা থেকে গ্রেপ্তার মো. শফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে এর আগেও অগ্নিসংযোগ ও ককটেল বিস্ফোরণের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে দুটি মামলা রয়েছে।
এ ছাড়া চট্টগ্রামে ভারতের সহকারী হাইকমিশনারের বাসভবনের কাছে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টাকারীদের মধ্যে তিনজনকে ভিডিও ফুটেজের মাধ্যমে শনাক্ত করা হয়েছে। এদের মধ্যে গ্রেপ্তার কাশেম ফারুক বগুড়ার আল-জামিয়া আল-ইসলামিয়া কাসেমুল উলুম মাদ্রাসার প্রাক্তন ছাত্র এবং ঢাকার মোহাম্মদপুর এলাকার বাসিন্দা। মো. সাইদুর রহমান ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা উপজেলার নোয়াকান্দা গ্রামের বাসিন্দা।
পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিট ও গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) অভিযানে বাকি দু’জনের পরিচয় যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে।
পুলিশ ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গতকাল রোববার প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসকে জানিয়েছে, সাম্প্রতিক এসব ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে ইতিমধ্যে ৩১ জনকে প্রাথমিকভাবে শনাক্ত করা হয়েছে। গ্রেপ্তার অন্যদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।
উল্লেখ্য, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর গত ১৮ ডিসেম্বর রাতে দৈনিক প্রথম আলো, ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টার ভবন এবং ছায়ানট ভবনে হামলার ঘটনা ঘটে। রাজধানীর তোপখানায় উদীচী কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগের ঘটনাটি ঘটে এর পরদিন ১৯ ডিসেম্বর।

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, বিচার বিভাগে নিযুক্ত ব্যক্তিদের ও বিচার বিভাগীয় দায়িত্বপালনরত ম্যাজিস্ট্রেটদের নিয়ন্ত্রণ (কর্মস্থল-নির্ধারণ, পদোন্নতিদান, ছুটি মঞ্জুরসহ) ও শৃঙ্খলাবিধান রাষ্ট্রপতির ওপর ন্যস্ত থাকবে এবং সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শক্রমে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক তা প্রযুক্ত হবে।
০৩ জুলাই ২০২৫
পোস্টাল ব্যালটের চ্যালেঞ্জের কথা উল্লেখ করে সিইসি বলেন, আমরা পোস্টাল ব্যালটে বহু ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়েছে। আমরা বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়েছে। যখন যা চ্যালেঞ্জ এসেছে আমরা তা মোকাবিলা করেছি।
১৬ মিনিট আগে
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দৈনিক প্রথম আলো এবং কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউতে দ্য ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে এখন পর্যন্ত ১৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১ ঘণ্টা আগে
দেশের শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যম প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার কার্যালয়ে মধ্যযুগীয় কায়দায় হামলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন সংবাদপত্র সম্পাদকদের সংগঠন সম্পাদক পরিষদের নির্বাহী কমিটির সভাপতি দৈনিক নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর।
২ ঘণ্টা আগে