নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকায় ফিরেছেন দেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রস্তাবিত প্রধান উপদেষ্টা শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিস থেকে তাঁকে বহনকারী ফ্লাইটটি বেলা ২টা ১০ মিনিটের দিকে ঢাকায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছায়।
বিমানবন্দরে নেমে দেশের জনগণের উদ্দেশে ভাষণ দেন ড. ইউনূস। তিনি বলেন, ‘যে বিপ্লবের মাধ্যমে বাংলাদেশ আজকে নতুন বিজয় দিবস সৃষ্টি করল, সেটা সামনে রেখে এবং আরও মজবুত করে আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে। যারা এটা সম্ভব করেছে, যে তরুণ সমাজ, তাদের প্রতি আমি আমার সমস্ত প্রশংসা ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। তারা আমার পাশে আছে। এরা এ দেশকে রক্ষা করেছে। এ দেশকে নতুনভাবে পুনর্জন্ম দিয়েছে এবং এই পূনর্জন্মে যে বাংলাদেশ পেলাম, সেই বাংলাদেশ যেন অত্যন্ত দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলতে পারে, সেটাই হলো আমাদের শপথ, সেটাই আমরা রক্ষা করতে চাই, এগিয়ে নিতে চাই।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিহত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদের কথা বলতে গিয়ে আবেগ আপ্লুত হয়ে কেঁদে ফেলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আবেগতাড়িত হয়ে তিনি বলেন, ‘আজকে আবু সাঈদের কথা মনে পড়ছে আমাদের। যে আবু সাঈদের ছবি বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের মনে গেঁথে আছে। এটা কেউ ভুলতে পারবে না! কী অবিশ্বাস্য একটা সাহসী যুবক! বন্দুকের সামনে দাঁড়িয়ে আছে! তারপর থেকে কোনো যুবক আর হার মানে নাই, গুলির সামনে এগিয়ে গেছে। বলেছে—যত গুলি মারতে পারো মারো, আমরা আছি। যার কারণে সারা বাংলাদেশে এই আন্দোলন ছড়িয়ে গেছে। এবং যার কারণে বাংলাদেশ দ্বিতীয়বার স্বাধীনতা অর্জন করল।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই স্বাধীনতাটা আমাদের রক্ষা করতে হবে। শুধু রক্ষা করা নয়, এই স্বাধীনতার সুফল প্রত্যেক মানুষের কাছে পৌঁছাতে হবে। না হলে এই স্বাধীনতার কোনো দাম নাই। এই স্বাধীনতা পৌঁছানো হলো আমাদের শপথ, আমাদের প্রতিজ্ঞা। আমাদের এটা ঘরে ঘরে পৌঁছাতে হবে, নিরাপদ করতে হবে। মানুষ যেন জানে যে, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার অর্থ হলো তাঁর নিজের পরিবর্তন, সুযোগের পরিবর্তন, তার ছেলেমেয়ের ভবিষ্যতের পরিবর্তন। আজকে তরুণ সমাজকে বোঝানো যে এই দেশ তোমাদের হাতে, তোমরা এটাকে তোমাদের মনের মতো করে গড়ে তুলবে। তোমরা যেহেতু স্বাধীন করতে পেরেছ, তোমরা মনের মতো করে গড়েও তুলতে পারবে।’
ড. ইউনূস বলেন, ‘তোমাদের দেখে সারা দুনিয়া শিখবে যে একটা দেশ কীভাবে তরুণ সমাজ নিগ্রহ করতে পারে, তাকে পাল্টে ফেলতে পারে। তাদের আমি এমনই উপদেশ দিই যে পুরাতনকে বাদ দাও, পুরোনো চিন্তা দিয়ে মুক্তি হবে না আমাদের। পুরো দুনিয়াতেই এটা। এটা শুধু বাংলাদেশের কথা না। তোমাদের মধ্যে যে শক্তি আছে, যে সৃজনশীলতা আছে, সেই সৃজনশীলতাও কাজে লাগাতে হবে। এটা শুধু বই-খাতায় লেখার জিনিস না। এটা প্রকাশ করার জিনিস, স্থাপন করার জিনিস।’
ড. ইউনূস বলেন, ‘আমাদের দায়িত্ব হলো, তারা যেটা অর্জন করে নিয়ে এসেছে, এখন তাদের দিয়ে এটা করিয়ে দেওয়া। সমস্ত কাঠামোগুলো পরিষ্কার করে দেওয়া।’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেন, ‘সরকার বলে একটা জিনিস আছে, কিন্তু মানুষের কোনো আস্থা নেই। মানুষ মনে করে সরকার একটা দমন-পীড়নের যন্ত্র। যেখানে সুযোগ পায় সেখানে কষ্ট দেয়, সকল স্তরে। এটা সরকার হতে পারে না। সরকারকে দেখে মানুষ বুক ফুলিয়ে উঠবে যে, আমাদের সাহায্য করবে, রক্ষা করবে। যে সরকার হবে, সেই সরকার মানুষকে রক্ষা করবে, মানুষের আস্থাভাজন হবে। জোর করে তাকে বলাতে হবে না যে আমি ভালো। সে নিজে নিজে বিশ্বাস করবে যে আমার লোক, আমাকে রক্ষা করার লোক। সেই আস্থা আমাদের ফিরিয়ে আনতে হবে মানুষের মনে। তাহলে মানুষও যোগ দেবে এটাতে।’
তিনি বলেন, ‘সারা বাংলাদেশ একটা পরিবার। এবার আমরা একসঙ্গে চলতে চাই। আমাদের মধ্যে দ্বিধাদ্বন্দ্ব যা কিছু আছে, তা সরিয়ে ফেলতে হবে। যারা বিপথে গেছে, তাদের পথে আনতে চাই। যাতে করে একসঙ্গে আমরা কাজ করতে পারি।’
উদ্বেগ প্রকাশ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘এর মধ্যে আসার পথে আমরা শুনলাম যে এখানে আইনশৃঙ্খলার ব্যাঘাত হচ্ছে। মানুষ মানুষকে আক্রমণ করছে, ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দিচ্ছে, ধন-সম্পদ জ্বালিয়ে নষ্ট করছে, চুরি হচ্ছে, নিয়ে যাচ্ছে। অফিস-আদালতে আক্রমণ করছে, সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ করছে। হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান, আহমদিয়া সবার ওপর আক্রমণ চলছে। এগুলো ষড়যন্ত্রের অংশ, এগুলো আমাদের বিষয় না। আমাদের কাজ হলো এগুলো রক্ষা করা, সবাইকে রক্ষা করা, প্রতিটি মানুষকে। প্রতিটি মানুষ আমাদের ভাই-বোন, তাদের রক্ষা করা। শান্তি-শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা। বিশৃঙ্খলা, সহিংসতা হলো অগ্রগতির বড় শত্রু। আমাদের যে যাত্রা শুরু হলো, সেটার তারা শত্রু। এই শত্রুকে যাতে রোধ করা যায়, তাদের বুঝিয়ে-শুনিয়ে হোক, আইনশৃঙ্খলার হাতে দিয়ে হোক, এটা বোঝাতে হবে। তাকে মেরে-পিটিয়ে, এটা ঠিক না। আইনশৃঙ্খলা নিজের হাতে না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এমন হতে হবে যে, তাদের হাতে সোপর্দ করা। আমাদের নিশ্চিত হতে হবে যে, এটার বিহিত হবে। এমন হলো যে, আমরা পুলিশের হাতে দিয়ে দিলাম আর দুইটা টাকা দিয়ে ছাড়িয়ে নিল, এটা যেন আবার না হয়। আইনশৃঙ্খলা আমাদের প্রথম কাজ। এটা ফিরিয়ে না আনা পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ নিতে পারব না।’
ড. ইউনূস বলেন, ‘আপনারা আমার ওপর আস্থা রেখে আমাকে আহ্বান জানিয়েছেন। ছাত্ররা আমাকে আহ্বান জানিয়েছে, সেটাতে আমি সাড়া দিয়েছি। দেশবাসীর কাছে আমার আবেদন—আপনারা যদি আমার ওপর বিশ্বাস রাখেন, আমার ওপর ভরসা রাখেন, তাহলে নিশ্চিত করেন যে এ দেশে কোনো জায়গায়, কারও ওপর হামলা হবে না। এটা আমাদের প্রথম দায়িত্ব। এটা যদি আমি করতে না পারি, আমার কথা যদি না শোনেন আপনারা, তাহলে আমার প্রয়োজন এখানে নাই। আমাকে বিদায় দেন। আমি আমার কাজে থাকি, সেখানেই আমি ব্যস্ত থাকি।’
তিনি আরও বলেন, ‘যদি আমাকে প্রয়োজন মনে করেন, আমাকে প্রয়োজন মনে করলে দেখাতে হবে যে আমার কথা আপনারা শোনেন। আমার কথা না শুনলে, আমার কোনো প্রয়োজন নাই। আমার প্রথম কথা হলো, বিশৃঙ্খলা থেকে দেশকে রক্ষা করেন। আপনারা সহিংসতা থেকে দেশকে রক্ষা করেন। আমাদের ছাত্ররা আমাদের যে পথ দেখায়, সেই পথে এগিয়ে যেতে পারি।’
ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘এটা একটা খুব সুন্দর দেশ হতে পারে। এটা খুব সুন্দর সম্ভাবনাময় দেশ। এই সম্ভাবনা আমরা নষ্ট করে দিয়েছি। এখন আবার আমাদের বীজতলা তৈরি করতে হবে। জাগিয়ে তুলতে হবে। তারা (শিক্ষার্থী) এই বীজ তৈরি করবে, তাদের হাত দিয়ে হবে। তাদের দিকে আমরা তাকাব। তাদের নির্দেশমতো অগ্রসর হবো। এখানে সরকারি কর্মকর্তা যাঁরা আছেন, সেনাবাহিনী, বিমানবাহিনী ও নৌবাহিনীর প্রধানেরা যাঁরা আছেন, তাঁদের প্রতি অনুরোধ, আমরা একটা পরিবার, এখানে যেন গোলযোগ না হয়। একযোগে, একসঙ্গে চলতে পারি।’

আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকায় ফিরেছেন দেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রস্তাবিত প্রধান উপদেষ্টা শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিস থেকে তাঁকে বহনকারী ফ্লাইটটি বেলা ২টা ১০ মিনিটের দিকে ঢাকায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছায়।
বিমানবন্দরে নেমে দেশের জনগণের উদ্দেশে ভাষণ দেন ড. ইউনূস। তিনি বলেন, ‘যে বিপ্লবের মাধ্যমে বাংলাদেশ আজকে নতুন বিজয় দিবস সৃষ্টি করল, সেটা সামনে রেখে এবং আরও মজবুত করে আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে। যারা এটা সম্ভব করেছে, যে তরুণ সমাজ, তাদের প্রতি আমি আমার সমস্ত প্রশংসা ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। তারা আমার পাশে আছে। এরা এ দেশকে রক্ষা করেছে। এ দেশকে নতুনভাবে পুনর্জন্ম দিয়েছে এবং এই পূনর্জন্মে যে বাংলাদেশ পেলাম, সেই বাংলাদেশ যেন অত্যন্ত দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলতে পারে, সেটাই হলো আমাদের শপথ, সেটাই আমরা রক্ষা করতে চাই, এগিয়ে নিতে চাই।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিহত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদের কথা বলতে গিয়ে আবেগ আপ্লুত হয়ে কেঁদে ফেলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আবেগতাড়িত হয়ে তিনি বলেন, ‘আজকে আবু সাঈদের কথা মনে পড়ছে আমাদের। যে আবু সাঈদের ছবি বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের মনে গেঁথে আছে। এটা কেউ ভুলতে পারবে না! কী অবিশ্বাস্য একটা সাহসী যুবক! বন্দুকের সামনে দাঁড়িয়ে আছে! তারপর থেকে কোনো যুবক আর হার মানে নাই, গুলির সামনে এগিয়ে গেছে। বলেছে—যত গুলি মারতে পারো মারো, আমরা আছি। যার কারণে সারা বাংলাদেশে এই আন্দোলন ছড়িয়ে গেছে। এবং যার কারণে বাংলাদেশ দ্বিতীয়বার স্বাধীনতা অর্জন করল।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই স্বাধীনতাটা আমাদের রক্ষা করতে হবে। শুধু রক্ষা করা নয়, এই স্বাধীনতার সুফল প্রত্যেক মানুষের কাছে পৌঁছাতে হবে। না হলে এই স্বাধীনতার কোনো দাম নাই। এই স্বাধীনতা পৌঁছানো হলো আমাদের শপথ, আমাদের প্রতিজ্ঞা। আমাদের এটা ঘরে ঘরে পৌঁছাতে হবে, নিরাপদ করতে হবে। মানুষ যেন জানে যে, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার অর্থ হলো তাঁর নিজের পরিবর্তন, সুযোগের পরিবর্তন, তার ছেলেমেয়ের ভবিষ্যতের পরিবর্তন। আজকে তরুণ সমাজকে বোঝানো যে এই দেশ তোমাদের হাতে, তোমরা এটাকে তোমাদের মনের মতো করে গড়ে তুলবে। তোমরা যেহেতু স্বাধীন করতে পেরেছ, তোমরা মনের মতো করে গড়েও তুলতে পারবে।’
ড. ইউনূস বলেন, ‘তোমাদের দেখে সারা দুনিয়া শিখবে যে একটা দেশ কীভাবে তরুণ সমাজ নিগ্রহ করতে পারে, তাকে পাল্টে ফেলতে পারে। তাদের আমি এমনই উপদেশ দিই যে পুরাতনকে বাদ দাও, পুরোনো চিন্তা দিয়ে মুক্তি হবে না আমাদের। পুরো দুনিয়াতেই এটা। এটা শুধু বাংলাদেশের কথা না। তোমাদের মধ্যে যে শক্তি আছে, যে সৃজনশীলতা আছে, সেই সৃজনশীলতাও কাজে লাগাতে হবে। এটা শুধু বই-খাতায় লেখার জিনিস না। এটা প্রকাশ করার জিনিস, স্থাপন করার জিনিস।’
ড. ইউনূস বলেন, ‘আমাদের দায়িত্ব হলো, তারা যেটা অর্জন করে নিয়ে এসেছে, এখন তাদের দিয়ে এটা করিয়ে দেওয়া। সমস্ত কাঠামোগুলো পরিষ্কার করে দেওয়া।’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেন, ‘সরকার বলে একটা জিনিস আছে, কিন্তু মানুষের কোনো আস্থা নেই। মানুষ মনে করে সরকার একটা দমন-পীড়নের যন্ত্র। যেখানে সুযোগ পায় সেখানে কষ্ট দেয়, সকল স্তরে। এটা সরকার হতে পারে না। সরকারকে দেখে মানুষ বুক ফুলিয়ে উঠবে যে, আমাদের সাহায্য করবে, রক্ষা করবে। যে সরকার হবে, সেই সরকার মানুষকে রক্ষা করবে, মানুষের আস্থাভাজন হবে। জোর করে তাকে বলাতে হবে না যে আমি ভালো। সে নিজে নিজে বিশ্বাস করবে যে আমার লোক, আমাকে রক্ষা করার লোক। সেই আস্থা আমাদের ফিরিয়ে আনতে হবে মানুষের মনে। তাহলে মানুষও যোগ দেবে এটাতে।’
তিনি বলেন, ‘সারা বাংলাদেশ একটা পরিবার। এবার আমরা একসঙ্গে চলতে চাই। আমাদের মধ্যে দ্বিধাদ্বন্দ্ব যা কিছু আছে, তা সরিয়ে ফেলতে হবে। যারা বিপথে গেছে, তাদের পথে আনতে চাই। যাতে করে একসঙ্গে আমরা কাজ করতে পারি।’
উদ্বেগ প্রকাশ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘এর মধ্যে আসার পথে আমরা শুনলাম যে এখানে আইনশৃঙ্খলার ব্যাঘাত হচ্ছে। মানুষ মানুষকে আক্রমণ করছে, ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দিচ্ছে, ধন-সম্পদ জ্বালিয়ে নষ্ট করছে, চুরি হচ্ছে, নিয়ে যাচ্ছে। অফিস-আদালতে আক্রমণ করছে, সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ করছে। হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান, আহমদিয়া সবার ওপর আক্রমণ চলছে। এগুলো ষড়যন্ত্রের অংশ, এগুলো আমাদের বিষয় না। আমাদের কাজ হলো এগুলো রক্ষা করা, সবাইকে রক্ষা করা, প্রতিটি মানুষকে। প্রতিটি মানুষ আমাদের ভাই-বোন, তাদের রক্ষা করা। শান্তি-শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা। বিশৃঙ্খলা, সহিংসতা হলো অগ্রগতির বড় শত্রু। আমাদের যে যাত্রা শুরু হলো, সেটার তারা শত্রু। এই শত্রুকে যাতে রোধ করা যায়, তাদের বুঝিয়ে-শুনিয়ে হোক, আইনশৃঙ্খলার হাতে দিয়ে হোক, এটা বোঝাতে হবে। তাকে মেরে-পিটিয়ে, এটা ঠিক না। আইনশৃঙ্খলা নিজের হাতে না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এমন হতে হবে যে, তাদের হাতে সোপর্দ করা। আমাদের নিশ্চিত হতে হবে যে, এটার বিহিত হবে। এমন হলো যে, আমরা পুলিশের হাতে দিয়ে দিলাম আর দুইটা টাকা দিয়ে ছাড়িয়ে নিল, এটা যেন আবার না হয়। আইনশৃঙ্খলা আমাদের প্রথম কাজ। এটা ফিরিয়ে না আনা পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ নিতে পারব না।’
ড. ইউনূস বলেন, ‘আপনারা আমার ওপর আস্থা রেখে আমাকে আহ্বান জানিয়েছেন। ছাত্ররা আমাকে আহ্বান জানিয়েছে, সেটাতে আমি সাড়া দিয়েছি। দেশবাসীর কাছে আমার আবেদন—আপনারা যদি আমার ওপর বিশ্বাস রাখেন, আমার ওপর ভরসা রাখেন, তাহলে নিশ্চিত করেন যে এ দেশে কোনো জায়গায়, কারও ওপর হামলা হবে না। এটা আমাদের প্রথম দায়িত্ব। এটা যদি আমি করতে না পারি, আমার কথা যদি না শোনেন আপনারা, তাহলে আমার প্রয়োজন এখানে নাই। আমাকে বিদায় দেন। আমি আমার কাজে থাকি, সেখানেই আমি ব্যস্ত থাকি।’
তিনি আরও বলেন, ‘যদি আমাকে প্রয়োজন মনে করেন, আমাকে প্রয়োজন মনে করলে দেখাতে হবে যে আমার কথা আপনারা শোনেন। আমার কথা না শুনলে, আমার কোনো প্রয়োজন নাই। আমার প্রথম কথা হলো, বিশৃঙ্খলা থেকে দেশকে রক্ষা করেন। আপনারা সহিংসতা থেকে দেশকে রক্ষা করেন। আমাদের ছাত্ররা আমাদের যে পথ দেখায়, সেই পথে এগিয়ে যেতে পারি।’
ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘এটা একটা খুব সুন্দর দেশ হতে পারে। এটা খুব সুন্দর সম্ভাবনাময় দেশ। এই সম্ভাবনা আমরা নষ্ট করে দিয়েছি। এখন আবার আমাদের বীজতলা তৈরি করতে হবে। জাগিয়ে তুলতে হবে। তারা (শিক্ষার্থী) এই বীজ তৈরি করবে, তাদের হাত দিয়ে হবে। তাদের দিকে আমরা তাকাব। তাদের নির্দেশমতো অগ্রসর হবো। এখানে সরকারি কর্মকর্তা যাঁরা আছেন, সেনাবাহিনী, বিমানবাহিনী ও নৌবাহিনীর প্রধানেরা যাঁরা আছেন, তাঁদের প্রতি অনুরোধ, আমরা একটা পরিবার, এখানে যেন গোলযোগ না হয়। একযোগে, একসঙ্গে চলতে পারি।’

বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত থাইল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত থিতিপর্ন চিরাসাওয়াদি। আজ রোববার বিকেলে সচিবালয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টার অফিসকক্ষে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও সম্প্রসারণ ও নৌপরিবহন সুবিধা কার্যকরভাবে কাজে লাগানোর ওপর
১২ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের প্রস্তুতি সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে অবহিত করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তিনি জানিয়েছেন, নির্বাচন আয়োজনের ক্ষেত্রে সব ধরনের প্রস্তুতি সঠিক ও সুন্দরভাবে এগোচ্ছে। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন ও একই দিন
১ ঘণ্টা আগে
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম। ঢাকার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুর রহমান সম্পাদকের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগে
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে জামিন শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত থাইল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত থিতিপর্ন চিরাসাওয়াদি। আজ রোববার বিকেলে সচিবালয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টার অফিসকক্ষে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও সম্প্রসারণ ও নৌপরিবহন সুবিধা কার্যকরভাবে কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।
বাংলাদেশ সরকার বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য সুবর্ণ সুযোগ তৈরি করে দিচ্ছে উল্লেখ করে উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, এ সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে থাইল্যান্ডের বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশের ওষুধ, চিংড়ি, ফার্নিচার ও পর্যটনশিল্পে বিনিয়োগ করতে পারে। এ ধরনের বিনিয়োগ উভয় দেশের জন্য লাভবান হওয়ার সুযোগ তৈরি করবে।
দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে সমুদ্রপথ ও নৌপরিবহনের মাধ্যমে লজিস্টিক সংযোগ আরও শক্তিশালী করতে একসঙ্গে কাজ করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, মুক্তবাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ভলিউম বাড়াতে সাহায্য করবে।
থাই রাষ্ট্রদূত থিতিপর্ন চিরাসাওয়াদি দেশটির রানং বন্দর এবং চট্টগ্রাম বন্দরের মধ্যে প্রথমবারের মতো সামুদ্রিক বাণিজ্য রুট চালু করার পাশাপাশি থাইল্যান্ড-বাংলাদেশ মুক্তবাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
রাষ্ট্রদূত বলেন, থাইল্যান্ডের পশ্চিমাঞ্চলের রানং সমুদ্রবন্দর ব্যবহার করে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য হলে উভয় দেশের মধ্যবর্তী বাণিজ্য ব্যয় ও সময় হ্রাস করবে। থাইল্যান্ডের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়াতে এ ধরনের অবকাঠামোগত সংযোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলেও তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
থিতিপর্ন চিরাসাওয়াদি আরও বলেন, বিদ্যমান নৌপরিবহন ব্যবস্থায় থাইল্যান্ড থেকে বাংলাদেশে পণ্য আসতে ১৪-১৫ দিন সময় লাগে। থাইল্যান্ডের পশ্চিমাঞ্চলের নৌরুট ব্যবহার করলে পণ্য ৪-৭ দিনে চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছাবে। একইভাবে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে পণ্যবাহী জাহাজ থাইল্যান্ডসহ পাশের দেশগুলোর বন্দরে পৌঁছাতে সক্ষম হবে।
বৈঠকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (রপ্তানি) মো. আব্দুর রহিম খান এবং থাই দূতাবাসের মিনিস্টার কাউন্সিলর উপস্থিত ছিলেন।

বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত থাইল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত থিতিপর্ন চিরাসাওয়াদি। আজ রোববার বিকেলে সচিবালয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টার অফিসকক্ষে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও সম্প্রসারণ ও নৌপরিবহন সুবিধা কার্যকরভাবে কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।
বাংলাদেশ সরকার বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য সুবর্ণ সুযোগ তৈরি করে দিচ্ছে উল্লেখ করে উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, এ সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে থাইল্যান্ডের বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশের ওষুধ, চিংড়ি, ফার্নিচার ও পর্যটনশিল্পে বিনিয়োগ করতে পারে। এ ধরনের বিনিয়োগ উভয় দেশের জন্য লাভবান হওয়ার সুযোগ তৈরি করবে।
দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে সমুদ্রপথ ও নৌপরিবহনের মাধ্যমে লজিস্টিক সংযোগ আরও শক্তিশালী করতে একসঙ্গে কাজ করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, মুক্তবাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ভলিউম বাড়াতে সাহায্য করবে।
থাই রাষ্ট্রদূত থিতিপর্ন চিরাসাওয়াদি দেশটির রানং বন্দর এবং চট্টগ্রাম বন্দরের মধ্যে প্রথমবারের মতো সামুদ্রিক বাণিজ্য রুট চালু করার পাশাপাশি থাইল্যান্ড-বাংলাদেশ মুক্তবাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
রাষ্ট্রদূত বলেন, থাইল্যান্ডের পশ্চিমাঞ্চলের রানং সমুদ্রবন্দর ব্যবহার করে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য হলে উভয় দেশের মধ্যবর্তী বাণিজ্য ব্যয় ও সময় হ্রাস করবে। থাইল্যান্ডের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়াতে এ ধরনের অবকাঠামোগত সংযোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলেও তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
থিতিপর্ন চিরাসাওয়াদি আরও বলেন, বিদ্যমান নৌপরিবহন ব্যবস্থায় থাইল্যান্ড থেকে বাংলাদেশে পণ্য আসতে ১৪-১৫ দিন সময় লাগে। থাইল্যান্ডের পশ্চিমাঞ্চলের নৌরুট ব্যবহার করলে পণ্য ৪-৭ দিনে চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছাবে। একইভাবে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে পণ্যবাহী জাহাজ থাইল্যান্ডসহ পাশের দেশগুলোর বন্দরে পৌঁছাতে সক্ষম হবে।
বৈঠকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (রপ্তানি) মো. আব্দুর রহিম খান এবং থাই দূতাবাসের মিনিস্টার কাউন্সিলর উপস্থিত ছিলেন।

এটা একটা খুব সুন্দর দেশ হতে পারে। এটা খুব সুন্দর সম্ভাবনাময় দেশ। এই সম্ভাবনা আমরা নষ্ট করে দিয়েছি। এখন আবার আমাদের বীজতলা তৈরি করতে হবে। জাগিয়ে তুলতে হবে। তারা (শিক্ষার্থী) এই বীজ তৈরি করবে, তাদের হাত দিয়ে হবে। তাদের দিকে আমরা তাকাব। তাদের নির্দেশমতো অগ্রসর হব। এখানে সরকারি কর্মকর্তা যাঁরা আছেন...
০৮ আগস্ট ২০২৪
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের প্রস্তুতি সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে অবহিত করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তিনি জানিয়েছেন, নির্বাচন আয়োজনের ক্ষেত্রে সব ধরনের প্রস্তুতি সঠিক ও সুন্দরভাবে এগোচ্ছে। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন ও একই দিন
১ ঘণ্টা আগে
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম। ঢাকার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুর রহমান সম্পাদকের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগে
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে জামিন শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের প্রস্তুতি সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে অবহিত করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তিনি জানিয়েছেন, নির্বাচন আয়োজনের ক্ষেত্রে সব ধরনের প্রস্তুতি সঠিক ও সুন্দরভাবে এগোচ্ছে। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন ও একই দিনে গণভোট আয়োজনের জন্য কমিশন সম্পূর্ণ প্রস্তুত।
আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দিনের নেতৃত্বে নির্বাচন কমিশনাররা রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎকালে নির্বাচন আয়োজনের অগ্রগতি সম্পর্কে জানান। পরবর্তীতে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।
প্রস্তুতিকালে ইসিকে পূর্ণ সহযোগিতা দেওয়ার জন্য প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ জানান সিইসি ও অন্য নির্বাচন কমিশনাররা। নির্বাচনের প্রস্তুতিকালে সর্বাত্মক সহযোগিতা করায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সেনাবাহিনীর সদস্যদেরও ধন্যবাদ জানান তাঁরা।
সিইসি বলেন, ইতিমধ্যে নাগরিকেরা নির্বাচনী কর্মকাণ্ডে নিজেদের সম্পৃক্ত করেছেন, যা দেশে নির্বাচনী আমেজ সৃষ্টি করেছে।
এ সময় নির্বাচন কমিশনের প্রস্তুতিতে সন্তোষ প্রকাশ করে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস বলেন, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশনকে সব ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে সরকার। তিনি বলেন, ‘জাতির জন্য প্রতীক্ষিত এই নির্বাচনে আপনারা (ইসি) চালকের আসনে আছেন। আমাদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতেই হবে।’
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘জাতিকে একটি সুন্দর নির্বাচন দিতে অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতিকে আমরা ইতিহাসের সেরা নির্বাচন উপহার দেওয়ার প্রত্যয়ে এগিয়ে চলছি।’
বৈঠকে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ, তাহমিদা আহমদ, মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ এবং নির্বাচন কমিশন সচিব আখতার আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
অন্যদিকে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান ও প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের প্রস্তুতি সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে অবহিত করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তিনি জানিয়েছেন, নির্বাচন আয়োজনের ক্ষেত্রে সব ধরনের প্রস্তুতি সঠিক ও সুন্দরভাবে এগোচ্ছে। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন ও একই দিনে গণভোট আয়োজনের জন্য কমিশন সম্পূর্ণ প্রস্তুত।
আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দিনের নেতৃত্বে নির্বাচন কমিশনাররা রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎকালে নির্বাচন আয়োজনের অগ্রগতি সম্পর্কে জানান। পরবর্তীতে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।
প্রস্তুতিকালে ইসিকে পূর্ণ সহযোগিতা দেওয়ার জন্য প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ জানান সিইসি ও অন্য নির্বাচন কমিশনাররা। নির্বাচনের প্রস্তুতিকালে সর্বাত্মক সহযোগিতা করায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সেনাবাহিনীর সদস্যদেরও ধন্যবাদ জানান তাঁরা।
সিইসি বলেন, ইতিমধ্যে নাগরিকেরা নির্বাচনী কর্মকাণ্ডে নিজেদের সম্পৃক্ত করেছেন, যা দেশে নির্বাচনী আমেজ সৃষ্টি করেছে।
এ সময় নির্বাচন কমিশনের প্রস্তুতিতে সন্তোষ প্রকাশ করে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস বলেন, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশনকে সব ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে সরকার। তিনি বলেন, ‘জাতির জন্য প্রতীক্ষিত এই নির্বাচনে আপনারা (ইসি) চালকের আসনে আছেন। আমাদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতেই হবে।’
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘জাতিকে একটি সুন্দর নির্বাচন দিতে অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতিকে আমরা ইতিহাসের সেরা নির্বাচন উপহার দেওয়ার প্রত্যয়ে এগিয়ে চলছি।’
বৈঠকে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ, তাহমিদা আহমদ, মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ এবং নির্বাচন কমিশন সচিব আখতার আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
অন্যদিকে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান ও প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

এটা একটা খুব সুন্দর দেশ হতে পারে। এটা খুব সুন্দর সম্ভাবনাময় দেশ। এই সম্ভাবনা আমরা নষ্ট করে দিয়েছি। এখন আবার আমাদের বীজতলা তৈরি করতে হবে। জাগিয়ে তুলতে হবে। তারা (শিক্ষার্থী) এই বীজ তৈরি করবে, তাদের হাত দিয়ে হবে। তাদের দিকে আমরা তাকাব। তাদের নির্দেশমতো অগ্রসর হব। এখানে সরকারি কর্মকর্তা যাঁরা আছেন...
০৮ আগস্ট ২০২৪
বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত থাইল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত থিতিপর্ন চিরাসাওয়াদি। আজ রোববার বিকেলে সচিবালয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টার অফিসকক্ষে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও সম্প্রসারণ ও নৌপরিবহন সুবিধা কার্যকরভাবে কাজে লাগানোর ওপর
১২ মিনিট আগে
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম। ঢাকার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুর রহমান সম্পাদকের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগে
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে জামিন শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আইনসচিব লিয়াকত আলী মোল্লার বিরুদ্ধে ‘মিথ্যা মামলা করিয়ে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির’ অভিযোগ তুলেছেন চাঁদাবাজি মামলার আসামি নওরোজ পত্রিকার সম্পাদক শামসুল হক দুররানী। তিনি বলেছেন, লিয়াকত আলী মোল্লা চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা জজ থাকাকালে হেরোইনের বিভিন্ন মামলায় আসামিদের জামিন দেওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ছেপেছিলেন দুররানী। ফলে বদলি হতে হয় তাঁকে। এর প্রতিক্রিয়ায় লিয়াকত আলী ও উপসচিব (প্রশাসন) গোলজার রহমান তাঁর বিরুদ্ধে ‘মিথ্যা মামলা’ করিয়েছেন।
চাঁদাবাজির ওই মামলায় আজ রোববার আদালতে আত্মসমর্পণ করে কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে এসব অভিযোগ করেন নওরোজ পত্রিকার সম্পাদক।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম। ঢাকার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুর রহমান সম্পাদকের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
গত ১২ নভেম্বর রাজিবুল ইসলাম নামের এক ঠিকাদার শামসুল হক দুররানীকে আসামি করে আদালতে মামলা করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, জামালপুরের মেলান্দহ থানার উপজেলা বীজ অফিসে রাজিবুল ইসলামের ১ কোটি ৩৪ লাখ ৮৯ হাজার ৭৩২ টাকার একটি কাজ চলমান রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে এ কাজের সাইটে অজ্ঞাতনামা কিছু ব্যক্তি কাজে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছে। গত ৭ নভেম্বর রাজিবুল ইসলামকে এক ব্যক্তি ফোন করে সাভার বাসস্ট্যান্ডে দেখা করতে বলেন। জামালপুরে সাইটের কাজে যে ঝামেলা চলছে, তা সমাধান করে দেবেন বলে জানান তিনি। রাজিবুল ইসলাম সেখানে গেলে ওই ব্যক্তি তাঁকে বলেন, জামালপুরের সাইটের কাজ ঠিকঠাকভাবে করতে হলে শামসুল হক দুররানীকে ২০ লাখ টাকা দিতে হবে।
এ মামলায় আজ জামিনের আবেদন নাকচ হলে আইনসচিব লিয়াকত আলী মোল্লার বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেন দুররানী।
কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘বর্তমান আইনসচিব লিয়াকত আলী মোল্লা চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা জজ থাকাকালে হেরোইনের বিভিন্ন মামলা, এমনকি বিস্ফোরক দ্রব্য উদ্ধারের মামলায় আসামিদের জামিন দেন। আমি তাঁর বিরুদ্ধে নিউজ করি। এ কারণে তাঁকে সঙ্গে সঙ্গে বদলি করা হয়। লিয়াকত আলী ও উপসচিব (প্রশাসন) গোলজার রহমান এজন্য আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করিয়ে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করার ব্যবস্থা করেছেন।’
এ সময় আইনসচিবের দিকে ইঙ্গিত করে নওরোজ সম্পাদক বলেন, ‘বিচারকেরা অন্যায় করলে কি নিউজ করা যাবে না? কিছু লেখা যাবে না?’
আইনসচিবই মামলা করিয়েছেন কীভাবে বুঝলে—সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে দুররানী বলেন, ‘এটা পুলিশ আমাকে বলেছে। তাঁর নাম আমি বলব না।’

আইনসচিব লিয়াকত আলী মোল্লার বিরুদ্ধে ‘মিথ্যা মামলা করিয়ে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির’ অভিযোগ তুলেছেন চাঁদাবাজি মামলার আসামি নওরোজ পত্রিকার সম্পাদক শামসুল হক দুররানী। তিনি বলেছেন, লিয়াকত আলী মোল্লা চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা জজ থাকাকালে হেরোইনের বিভিন্ন মামলায় আসামিদের জামিন দেওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ছেপেছিলেন দুররানী। ফলে বদলি হতে হয় তাঁকে। এর প্রতিক্রিয়ায় লিয়াকত আলী ও উপসচিব (প্রশাসন) গোলজার রহমান তাঁর বিরুদ্ধে ‘মিথ্যা মামলা’ করিয়েছেন।
চাঁদাবাজির ওই মামলায় আজ রোববার আদালতে আত্মসমর্পণ করে কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে এসব অভিযোগ করেন নওরোজ পত্রিকার সম্পাদক।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম। ঢাকার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুর রহমান সম্পাদকের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
গত ১২ নভেম্বর রাজিবুল ইসলাম নামের এক ঠিকাদার শামসুল হক দুররানীকে আসামি করে আদালতে মামলা করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, জামালপুরের মেলান্দহ থানার উপজেলা বীজ অফিসে রাজিবুল ইসলামের ১ কোটি ৩৪ লাখ ৮৯ হাজার ৭৩২ টাকার একটি কাজ চলমান রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে এ কাজের সাইটে অজ্ঞাতনামা কিছু ব্যক্তি কাজে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছে। গত ৭ নভেম্বর রাজিবুল ইসলামকে এক ব্যক্তি ফোন করে সাভার বাসস্ট্যান্ডে দেখা করতে বলেন। জামালপুরে সাইটের কাজে যে ঝামেলা চলছে, তা সমাধান করে দেবেন বলে জানান তিনি। রাজিবুল ইসলাম সেখানে গেলে ওই ব্যক্তি তাঁকে বলেন, জামালপুরের সাইটের কাজ ঠিকঠাকভাবে করতে হলে শামসুল হক দুররানীকে ২০ লাখ টাকা দিতে হবে।
এ মামলায় আজ জামিনের আবেদন নাকচ হলে আইনসচিব লিয়াকত আলী মোল্লার বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেন দুররানী।
কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘বর্তমান আইনসচিব লিয়াকত আলী মোল্লা চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা জজ থাকাকালে হেরোইনের বিভিন্ন মামলা, এমনকি বিস্ফোরক দ্রব্য উদ্ধারের মামলায় আসামিদের জামিন দেন। আমি তাঁর বিরুদ্ধে নিউজ করি। এ কারণে তাঁকে সঙ্গে সঙ্গে বদলি করা হয়। লিয়াকত আলী ও উপসচিব (প্রশাসন) গোলজার রহমান এজন্য আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করিয়ে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করার ব্যবস্থা করেছেন।’
এ সময় আইনসচিবের দিকে ইঙ্গিত করে নওরোজ সম্পাদক বলেন, ‘বিচারকেরা অন্যায় করলে কি নিউজ করা যাবে না? কিছু লেখা যাবে না?’
আইনসচিবই মামলা করিয়েছেন কীভাবে বুঝলে—সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে দুররানী বলেন, ‘এটা পুলিশ আমাকে বলেছে। তাঁর নাম আমি বলব না।’

এটা একটা খুব সুন্দর দেশ হতে পারে। এটা খুব সুন্দর সম্ভাবনাময় দেশ। এই সম্ভাবনা আমরা নষ্ট করে দিয়েছি। এখন আবার আমাদের বীজতলা তৈরি করতে হবে। জাগিয়ে তুলতে হবে। তারা (শিক্ষার্থী) এই বীজ তৈরি করবে, তাদের হাত দিয়ে হবে। তাদের দিকে আমরা তাকাব। তাদের নির্দেশমতো অগ্রসর হব। এখানে সরকারি কর্মকর্তা যাঁরা আছেন...
০৮ আগস্ট ২০২৪
বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত থাইল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত থিতিপর্ন চিরাসাওয়াদি। আজ রোববার বিকেলে সচিবালয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টার অফিসকক্ষে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও সম্প্রসারণ ও নৌপরিবহন সুবিধা কার্যকরভাবে কাজে লাগানোর ওপর
১২ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের প্রস্তুতি সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে অবহিত করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তিনি জানিয়েছেন, নির্বাচন আয়োজনের ক্ষেত্রে সব ধরনের প্রস্তুতি সঠিক ও সুন্দরভাবে এগোচ্ছে। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন ও একই দিন
১ ঘণ্টা আগে
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে জামিন শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চাঁদাবাজির মামলায় আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলে আদালত তা নামঞ্জুর করে নওরোজ পত্রিকার সম্পাদক শামসুল হক দুররানীকে কারাগারে পাঠিয়েছেন।
আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুর রহমান তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম।
খোরশেদ মিয়া সাংবাদিকদের বলেন, আদালত জামিন না দিয়ে শামসুল হক দুররানীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।
গত ১২ নভেম্বর রাজিবুল ইসলাম নামের এক ঠিকাদার শামসুল হক দুররানীকে আসামি করে আদালতে মামলা করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, জামালপুরের মেলান্দহ থানার উপজেলা বীজ অফিসে রাজিবুল ইসলামের ১ কোটি ৩৪ লাখ ৮৯ হাজার ৭৩২ টাকার একটি কাজ চলমান রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে এ কাজের সাইটে অজ্ঞাতনামা কিছু ব্যক্তি কাজে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। গত ৭ নভেম্বর রাজিবুল ইসলামকে এক ব্যক্তি ফোন করে সাভার বাসস্ট্যান্ডে দেখা করতে বলেন। জামালপুরে সাইটের কাজে যে ঝামেলা চলছে, তা সমাধান করে দেবেন বলে জানান তিনি। রাজিবুল ইসলাম সেখানে গেলে ওই ব্যক্তি তাঁকে বলেন, জামালপুরের সাইটের কাজ ঠিকঠাকভাবে করতে হলে শামসুল হক দুররানীকে ২০ লাখ টাকা দিতে হবে।

চাঁদাবাজির মামলায় আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলে আদালত তা নামঞ্জুর করে নওরোজ পত্রিকার সম্পাদক শামসুল হক দুররানীকে কারাগারে পাঠিয়েছেন।
আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুর রহমান তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম।
খোরশেদ মিয়া সাংবাদিকদের বলেন, আদালত জামিন না দিয়ে শামসুল হক দুররানীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।
গত ১২ নভেম্বর রাজিবুল ইসলাম নামের এক ঠিকাদার শামসুল হক দুররানীকে আসামি করে আদালতে মামলা করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, জামালপুরের মেলান্দহ থানার উপজেলা বীজ অফিসে রাজিবুল ইসলামের ১ কোটি ৩৪ লাখ ৮৯ হাজার ৭৩২ টাকার একটি কাজ চলমান রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে এ কাজের সাইটে অজ্ঞাতনামা কিছু ব্যক্তি কাজে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। গত ৭ নভেম্বর রাজিবুল ইসলামকে এক ব্যক্তি ফোন করে সাভার বাসস্ট্যান্ডে দেখা করতে বলেন। জামালপুরে সাইটের কাজে যে ঝামেলা চলছে, তা সমাধান করে দেবেন বলে জানান তিনি। রাজিবুল ইসলাম সেখানে গেলে ওই ব্যক্তি তাঁকে বলেন, জামালপুরের সাইটের কাজ ঠিকঠাকভাবে করতে হলে শামসুল হক দুররানীকে ২০ লাখ টাকা দিতে হবে।

এটা একটা খুব সুন্দর দেশ হতে পারে। এটা খুব সুন্দর সম্ভাবনাময় দেশ। এই সম্ভাবনা আমরা নষ্ট করে দিয়েছি। এখন আবার আমাদের বীজতলা তৈরি করতে হবে। জাগিয়ে তুলতে হবে। তারা (শিক্ষার্থী) এই বীজ তৈরি করবে, তাদের হাত দিয়ে হবে। তাদের দিকে আমরা তাকাব। তাদের নির্দেশমতো অগ্রসর হব। এখানে সরকারি কর্মকর্তা যাঁরা আছেন...
০৮ আগস্ট ২০২৪
বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত থাইল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত থিতিপর্ন চিরাসাওয়াদি। আজ রোববার বিকেলে সচিবালয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টার অফিসকক্ষে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও সম্প্রসারণ ও নৌপরিবহন সুবিধা কার্যকরভাবে কাজে লাগানোর ওপর
১২ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের প্রস্তুতি সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে অবহিত করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তিনি জানিয়েছেন, নির্বাচন আয়োজনের ক্ষেত্রে সব ধরনের প্রস্তুতি সঠিক ও সুন্দরভাবে এগোচ্ছে। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন ও একই দিন
১ ঘণ্টা আগে
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম। ঢাকার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুর রহমান সম্পাদকের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগে