
বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে গুমের অভিযোগ তদন্তে জাতিসংঘের প্রস্তাবিত স্বাধীন কমিশন গঠনের প্রস্তাব গ্রহণ করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)। গতকাল মঙ্গলবার ‘আন্তর্জাতিক গুম প্রতিরোধ দিবসে’ এক বিবৃতিতে মানবাধিকার সংগঠনটি এই আহ্বান জানায়।
বাংলাদেশের মানবাধিকার সংস্থাগুলোর বরাত দিয়ে এইচআরডব্লিউ জানায়, ২০০৯ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ৬ শতাধিক মানুষকে গুম করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তাঁদের মধ্যে অনেককে পরে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে, কাউকে আদালতে তোলা হয়েছে, আবার কারও ক্ষেত্রে বলা হয়েছে, আইনশৃঙ্খলা রকক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে গোলাগুলির সময় মারা গেছেন। সব মিলিয়ে এখনো প্রায় ১০০ জনের কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।
সরকার গুমের বিষয়টি নিষ্পত্তির পরিবর্তে বারবার বলেছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এসব গুমের সঙ্গে জড়িত নয়। এমনকি সরকার জাতিসংঘের সহায়তায় গুমের তদন্ত করতে আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে একটি বিশেষায়িত কাঠামো গড়ে তোলার বিষয়টিও প্রত্যাখ্যান করেছে।
এ বিষয়ে এইচআরডব্লিউর জ্যেষ্ঠ গবেষক জুলিয়া ব্লেকনার বলেন, ‘বাংলাদেশ সরকার গুমের বাস্তবতা অস্বীকার করে কারও চোখেই ধুলো দিতে পারছে না, বরং গুমের শিকার হওয়া ব্যক্তিদের পরিবারের কষ্ট বাড়াচ্ছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘সরকারের উচিত গুমের বিষয়ে তদন্ত করতে জাতিসংঘের সহায়তায় স্বাধীন কমিশন গঠন করে এই অপকর্মের সুরাহায় সদিচ্ছা দেখানো।’
এর আগে ২০২১ সালের ১০ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের সরকার বাংলাদেশের এলিট ফোর্স র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। র্যাবের বিরুদ্ধে গুম এবং বিচারবহির্ভূত হত্যাসহ বিভিন্ন অভিযোগ আনা হয়।
ব্লেকনার বলেন, ‘বাংলাদেশ সরকার যদি দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর থেকে মানবাধিকারসংক্রান্ত নিষেধাজ্ঞা অপসারণ করতে আন্তরিক হয়, তাহলে তাদের উচিত দায়বদ্ধতা নিশ্চিতে দৃঢ় পদক্ষেপ নেওয়া।’ তিনি আরও বলেন, ‘দায়বদ্ধতা তখনই দেখা যাবে, যখন সরকার গুমের বিষয়টি স্বীকার করবে এবং স্বচ্ছ ও স্বাধীনভাবে গুমের অভিযোগের তদন্ত করবে।’

বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে গুমের অভিযোগ তদন্তে জাতিসংঘের প্রস্তাবিত স্বাধীন কমিশন গঠনের প্রস্তাব গ্রহণ করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)। গতকাল মঙ্গলবার ‘আন্তর্জাতিক গুম প্রতিরোধ দিবসে’ এক বিবৃতিতে মানবাধিকার সংগঠনটি এই আহ্বান জানায়।
বাংলাদেশের মানবাধিকার সংস্থাগুলোর বরাত দিয়ে এইচআরডব্লিউ জানায়, ২০০৯ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ৬ শতাধিক মানুষকে গুম করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তাঁদের মধ্যে অনেককে পরে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে, কাউকে আদালতে তোলা হয়েছে, আবার কারও ক্ষেত্রে বলা হয়েছে, আইনশৃঙ্খলা রকক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে গোলাগুলির সময় মারা গেছেন। সব মিলিয়ে এখনো প্রায় ১০০ জনের কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।
সরকার গুমের বিষয়টি নিষ্পত্তির পরিবর্তে বারবার বলেছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এসব গুমের সঙ্গে জড়িত নয়। এমনকি সরকার জাতিসংঘের সহায়তায় গুমের তদন্ত করতে আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে একটি বিশেষায়িত কাঠামো গড়ে তোলার বিষয়টিও প্রত্যাখ্যান করেছে।
এ বিষয়ে এইচআরডব্লিউর জ্যেষ্ঠ গবেষক জুলিয়া ব্লেকনার বলেন, ‘বাংলাদেশ সরকার গুমের বাস্তবতা অস্বীকার করে কারও চোখেই ধুলো দিতে পারছে না, বরং গুমের শিকার হওয়া ব্যক্তিদের পরিবারের কষ্ট বাড়াচ্ছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘সরকারের উচিত গুমের বিষয়ে তদন্ত করতে জাতিসংঘের সহায়তায় স্বাধীন কমিশন গঠন করে এই অপকর্মের সুরাহায় সদিচ্ছা দেখানো।’
এর আগে ২০২১ সালের ১০ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের সরকার বাংলাদেশের এলিট ফোর্স র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। র্যাবের বিরুদ্ধে গুম এবং বিচারবহির্ভূত হত্যাসহ বিভিন্ন অভিযোগ আনা হয়।
ব্লেকনার বলেন, ‘বাংলাদেশ সরকার যদি দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর থেকে মানবাধিকারসংক্রান্ত নিষেধাজ্ঞা অপসারণ করতে আন্তরিক হয়, তাহলে তাদের উচিত দায়বদ্ধতা নিশ্চিতে দৃঢ় পদক্ষেপ নেওয়া।’ তিনি আরও বলেন, ‘দায়বদ্ধতা তখনই দেখা যাবে, যখন সরকার গুমের বিষয়টি স্বীকার করবে এবং স্বচ্ছ ও স্বাধীনভাবে গুমের অভিযোগের তদন্ত করবে।’

তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
৪ ঘণ্টা আগে
পোস্টে প্রেস সচিব লিখেছেন, ‘শহীদ বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুর পর থেকে আমার মনে হচ্ছে তিনি (মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর) ভীষণ একা হয়ে পড়েছেন। একত্রে এই দুই নেতা আমাদের রাজনৈতিক ইতিহাসের অন্যতম এক সম্মানিত ও নির্ভরযোগ্য অংশীদারিত্বের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন। সহমর্মিতা এবং নীরবে ধৈর্য ধরার ক্ষমতার...
৫ ঘণ্টা আগে
জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মাহমুদুল হক সানু জানান, রাজধানীতে নিজ বাসায় বর্ষীয়ান এ রাজনীতিকের মৃত্যু হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বাদ জোহর টাঙ্গাইল শহরের বিন্দুবাসিনী সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মরহুমের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
৭ ঘণ্টা আগে
সদ্য সমাপ্ত ২০২৫ সালে সারা দেশে অন্তত ৪২৮টি গণপিটুনির ঘটনা ঘটেছে, যা ২০২৪ সালের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি। ২০২৪ সালে গণপিটুনির ১৬৯টি ঘটনায় নিহত হয়েছিল ১৪৬ জন এবং আহত ছিল ১২৬ জন। আর ২০২৫ সালে গণপিটুনিতে ১৬৬ জন নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে ৪৬০ জন। ২২০ জনকে আহতাবস্থায় পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। গণপিটুনির ঘটনায় আহত
৭ ঘণ্টা আগে