অনলাইন ডেস্ক
দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে কোনো অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার বিষয়ে সতর্ক করে নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) চিঠি দিয়েছে সরকার। সম্প্রতি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব ড. মো. মোখলেস উর রহমান স্বাক্ষরিত একটি চিঠি ইসি সচিব শফিউল আজমের কাছে পাঠানো হয়েছে।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, ‘দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের প্রেক্ষাপট বিবেচনায় সরকারি কর্মচারীদের অধিকতর সতর্কতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে। সম্প্রতি মাঠপর্যায়ের কিছু অফিসের কর্মকাণ্ডের সংবাদ বিভিন্ন মিডিয়ায় প্রকাশিত হওয়ায় বিব্রতকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়, যা অনভিপ্রেত। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে আপনার মন্ত্রণালয় বা বিভাগের আওতাধীন সংযুক্ত দপ্তর ও মাঠ পর্যায়ের অফিসসমূহের জন্য নিম্নোক্ত বিষয়ে অথবা আপনার বিবেচনায় আরও কিছু বিষয় সংযোজিত করে একটি নির্দেশনা জারি করা যেতে পারে মর্মে আমি মনে করি।’
চিঠিতে উল্লিখিত নির্দেশনাগুলোর মধ্যে রয়েছে—‘নিজ অধিক্ষেত্রের যেকোনো অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার চূড়ান্ত আমন্ত্রণ গ্রহণের আগে আয়োজক প্রতিষ্ঠান/সংস্থার কার্যক্রম সম্পর্কে নিবিড়ভাবে তথ্য সংগ্রহপূর্বক আমন্ত্রণ চূড়ান্ত করা; বিতর্ক এড়ানোর লক্ষ্যে অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অন্যান্য অতিথি সম্পর্কেও তথ্য সংগ্রহ করা, কোনো বিতর্কিত ব্যক্তি অনুষ্ঠানের অতিথি তালিকায় থাকলে উক্ত অনুষ্ঠান পরিহার করা; আয়োজিত অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণপত্র/ব্যানার/লিফলেট/পতাকা/অন্যান্য যেকোনো ছাপানো কাগজের বর্ণনা, লোগো বা স্লোগান ইত্যাদি বিষয়ে কোনো আপত্তিকর/বিতর্ক সৃষ্টিকারী কোনো উপাদান রয়েছে কিনা, তা পরীক্ষা করা; অনুষ্ঠানের নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী এবং গোয়েন্দা সংস্থার সহায়তা গ্রহণ; নিজস্ব অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণপত্র/ব্যানার/চিঠি/পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন/সাজ-সজ্জা/ফ্রেন্ট/সার্টিফিকেট/ট্রফি/মেডেল/স্যুভেনিয়র ইত্যাদি ভালোভাবে পরীক্ষা করা। এ সকল ডকুমেন্ট অথবা স্মারকে যাতে কোনো প্রকার আপত্তিকর বা বিতর্ক সৃষ্টিকারী কোনো উপাদান বা বক্তব্য না থাকে, তা নিশ্চিত করা; সরকার কর্তৃক গেজেট নোটিফিকেশনের মাধ্যমে যে সকল দিবস বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে, সে সকল দিবস যাতে পালিত না হয়, সে বিষয়ে সতর্ক থাকা; সরকার কর্তৃক বাতিল ঘোষিত দিবসসমূহের পূর্ববর্তী বছরগুলোর সকল স্মারক/ক্রেস্ট/ছবি/স্যুভেনিয়র ইত্যাদি সকল অফিস থেকে অপসারণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা; আনুষ্ঠানিক (ফরমাল) প্রতিটি সভা/অনুষ্ঠানের জন্য লিখিত বক্তব্য প্রস্তুতপূর্বক পাঠ করা, লিখিত বক্তব্যের বাইরে কোনো কথা/স্লোগান/জয়ধ্বনি/বাক্য বলা থেকে যথাসম্ভব বিরত থাকা; এবং যেকোনো প্রকারের গুজব থেকে নিজে এবং নিজ অধিক্ষেত্রের সকল সহকর্মীকে দূরে রাখা।’
চিঠিতে তিনি আরও উল্লেখ করেন, ‘আমি আশা করছি উল্লিখিত বিষয়ে আপনার আওতাধীন দপ্তর/সংস্থা এবং মাঠ পর্যায়ের অফিসসমূহের জন্য আপনার পক্ষ হতে একটি উপানুষ্ঠানিক পত্রের মাধ্যমে নির্দেশনা জারি করা হলে সহকর্মীরা অধিক সতর্কতার সঙ্গে দায়িত্ব পালনে যত্নবান হবেন ৷ এ বিষয়ে আপনার ব্যক্তিগত উদ্যোগ কামনা করছি।’
চিঠিটি পাওয়ার পর ইসি সচিব ইতিমধ্যে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অতিরিক্ত সচিবকে নির্দেশনা দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে ইসি কর্মকর্তারা জানান, এই চিঠি শুধুমাত্র নির্বাচন কমিশনের জন্য নয়। সরকার থেকে সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পাঠানো হয়েছে।
দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে কোনো অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার বিষয়ে সতর্ক করে নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) চিঠি দিয়েছে সরকার। সম্প্রতি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব ড. মো. মোখলেস উর রহমান স্বাক্ষরিত একটি চিঠি ইসি সচিব শফিউল আজমের কাছে পাঠানো হয়েছে।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, ‘দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের প্রেক্ষাপট বিবেচনায় সরকারি কর্মচারীদের অধিকতর সতর্কতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে। সম্প্রতি মাঠপর্যায়ের কিছু অফিসের কর্মকাণ্ডের সংবাদ বিভিন্ন মিডিয়ায় প্রকাশিত হওয়ায় বিব্রতকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়, যা অনভিপ্রেত। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে আপনার মন্ত্রণালয় বা বিভাগের আওতাধীন সংযুক্ত দপ্তর ও মাঠ পর্যায়ের অফিসসমূহের জন্য নিম্নোক্ত বিষয়ে অথবা আপনার বিবেচনায় আরও কিছু বিষয় সংযোজিত করে একটি নির্দেশনা জারি করা যেতে পারে মর্মে আমি মনে করি।’
চিঠিতে উল্লিখিত নির্দেশনাগুলোর মধ্যে রয়েছে—‘নিজ অধিক্ষেত্রের যেকোনো অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার চূড়ান্ত আমন্ত্রণ গ্রহণের আগে আয়োজক প্রতিষ্ঠান/সংস্থার কার্যক্রম সম্পর্কে নিবিড়ভাবে তথ্য সংগ্রহপূর্বক আমন্ত্রণ চূড়ান্ত করা; বিতর্ক এড়ানোর লক্ষ্যে অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অন্যান্য অতিথি সম্পর্কেও তথ্য সংগ্রহ করা, কোনো বিতর্কিত ব্যক্তি অনুষ্ঠানের অতিথি তালিকায় থাকলে উক্ত অনুষ্ঠান পরিহার করা; আয়োজিত অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণপত্র/ব্যানার/লিফলেট/পতাকা/অন্যান্য যেকোনো ছাপানো কাগজের বর্ণনা, লোগো বা স্লোগান ইত্যাদি বিষয়ে কোনো আপত্তিকর/বিতর্ক সৃষ্টিকারী কোনো উপাদান রয়েছে কিনা, তা পরীক্ষা করা; অনুষ্ঠানের নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী এবং গোয়েন্দা সংস্থার সহায়তা গ্রহণ; নিজস্ব অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণপত্র/ব্যানার/চিঠি/পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন/সাজ-সজ্জা/ফ্রেন্ট/সার্টিফিকেট/ট্রফি/মেডেল/স্যুভেনিয়র ইত্যাদি ভালোভাবে পরীক্ষা করা। এ সকল ডকুমেন্ট অথবা স্মারকে যাতে কোনো প্রকার আপত্তিকর বা বিতর্ক সৃষ্টিকারী কোনো উপাদান বা বক্তব্য না থাকে, তা নিশ্চিত করা; সরকার কর্তৃক গেজেট নোটিফিকেশনের মাধ্যমে যে সকল দিবস বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে, সে সকল দিবস যাতে পালিত না হয়, সে বিষয়ে সতর্ক থাকা; সরকার কর্তৃক বাতিল ঘোষিত দিবসসমূহের পূর্ববর্তী বছরগুলোর সকল স্মারক/ক্রেস্ট/ছবি/স্যুভেনিয়র ইত্যাদি সকল অফিস থেকে অপসারণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা; আনুষ্ঠানিক (ফরমাল) প্রতিটি সভা/অনুষ্ঠানের জন্য লিখিত বক্তব্য প্রস্তুতপূর্বক পাঠ করা, লিখিত বক্তব্যের বাইরে কোনো কথা/স্লোগান/জয়ধ্বনি/বাক্য বলা থেকে যথাসম্ভব বিরত থাকা; এবং যেকোনো প্রকারের গুজব থেকে নিজে এবং নিজ অধিক্ষেত্রের সকল সহকর্মীকে দূরে রাখা।’
চিঠিতে তিনি আরও উল্লেখ করেন, ‘আমি আশা করছি উল্লিখিত বিষয়ে আপনার আওতাধীন দপ্তর/সংস্থা এবং মাঠ পর্যায়ের অফিসসমূহের জন্য আপনার পক্ষ হতে একটি উপানুষ্ঠানিক পত্রের মাধ্যমে নির্দেশনা জারি করা হলে সহকর্মীরা অধিক সতর্কতার সঙ্গে দায়িত্ব পালনে যত্নবান হবেন ৷ এ বিষয়ে আপনার ব্যক্তিগত উদ্যোগ কামনা করছি।’
চিঠিটি পাওয়ার পর ইসি সচিব ইতিমধ্যে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অতিরিক্ত সচিবকে নির্দেশনা দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে ইসি কর্মকর্তারা জানান, এই চিঠি শুধুমাত্র নির্বাচন কমিশনের জন্য নয়। সরকার থেকে সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পাঠানো হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘গত বুধবার বিকেল ৫টা ৪০ মিনিট থেকে ৬টার মধ্যে কোতোয়ালি থানাধীন স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের ৩ নম্বর গেটে এবং সংলগ্ন এলাকায় একটি হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। অনেক লোক একত্র হয়ে একজন লোককে বিভিন্নভাবে আঘাত করে হত্যা করে। এই ঘটনা ঘটার সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় এবং অল্প সময়ের মধ্যে
২ ঘণ্টা আগেউপদেষ্টা বলেন, ‘মিটফোর্ডের ঘটনাটি বড়ই দুঃখজনক। একটা সভ্য দেশে এটা অকল্পনীয় ঘটনা। আমরা জাতি হিসেবে খুব অসহিষ্ণু হয়ে গেছি। এই অসহিষ্ণুতা আমাদের সবাই মিলে কমিয়ে আনতে হবে। এটা আমাদের সবার দায়িত্ব। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি সমাজের নীতি-নির্ধারক, অভিভাবক, শিক্ষক, চিকিৎসক সবাইকে এ বিষয়ে সম্মিলিতভাবে
৩ ঘণ্টা আগেউপদেষ্টা বলেন, ‘শুধু মিটফোর্ড নয়, সারাদেশে সংঘটিত এ ধরনের ঘটনায় পুলিশ তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিচ্ছে। তবে মিটফোর্ডের ঘটনাটি বড়ই দুঃখজনক। একটা সভ্য দেশে এমন ঘটনা কখনোই আশা করা যায় না৷ এ ঘটনায় দায়ী পাঁচজনকে এরই মধ্যে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেডেঙ্গুর নতুন হটস্পট হয়ে উঠেছে দক্ষিণের জেলা বরগুনা। সরকারি হিসাবে, গত বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) পর্যন্ত জেলায় ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৪ জনে। ঢাকার বাইরের জেলায় হঠাৎ করে ডেঙ্গুর প্রকোপ বেড়ে যাওয়ার ব্যাখ্যা দিয়েছেন স্থানীয় সরকার সচিব মো. রেজাউল মাকছুদ জাহেদী।
৬ ঘণ্টা আগে