আজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাষ্ট্রপতির বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে সরকারের কাছে কাউন্সিল গঠনের পরামর্শ দেবেন ছাত্রনেতারা।
আজ মঙ্গলবার রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের বিষয়ে বাম গণতান্ত্রিক জোটের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের পর এ কথা জানান জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, তাঁরা সরকারের কাছে সব রাজনৈতিক দলকে নিয়ে একটা কাউন্সিল গঠনের পরামর্শ দেবেন। সেখানে ঐকমত্যের ভিত্তিতে কে কোন প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্রপতি হবেন, তা তাঁরাই আলোচনা করে নির্ধারণ করবেন।
রাষ্ট্রপতির অপসারণসহ পাঁচ দফা দাবি নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য তৈরির লক্ষ্যে জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা ছয় দিনে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ ছয়টি দল ও তিনটি জোটের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। আজ দুপুরে রাজধানীর পুরানা পল্টনের মুক্তি ভবনে বামজোটের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন ছাত্রনেতারা।
রাজনৈতিক দল ও জোটগুলোর সঙ্গে আলোচনার ফল কী এল—এ সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই কয়েক দিনের আলোচনায় আমরা যে সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছি, তা হচ্ছে এই রাষ্ট্রপতিকে যেতেই হবে। রাজনৈতিক দলগুলো এ বিষয়ে নিজেদের মধ্যে আলোচনাটা ওইভাবে করেনি বা নিজেদের মধ্য থেকে সক্রিয়তার অভাব দেখেছি আমরা। জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে আমরা উদ্যোগটা নেওয়ার পর, তাঁদের মধ্যে ওই বোঝাপড়াটা এসেছে, সচেতনতাটা এসেছে এবং তাঁদের যে ঐকমত্য হওয়া প্রয়োজন, সেটা তারা অনুধাবন করেছে। তাদের মধ্যে যে বিক্রিয়াটা করা, সেটা আমরা করতে পেরেছি বলে বিশ্বাস করি। তাঁরা বলেছেন, দলীয় ফোরামসহ বিভিন্ন জায়গায় আলোচনার মাধ্যমে এর একটা সমাধান করবেন এবং এটার সমাধান হবেই।’
রাষ্ট্রপতি পদে কাউকে চিন্তা করেছেন কি না—সে প্রশ্নের জবাবে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমাদের কোনো প্রস্তাব নেই। দেশের সব রাজনৈতিক দল ও অংশীজনেরা বসে ঠিক করুক। তাঁরা আলোচনার মাধ্যমে নির্ধারণ করুক। আমরাও সেই আলোচনায় অংশ নেব। কিন্তু ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার অংশ হওয়া যাবে না, এটা হচ্ছে আমাদের মূল কনসার্ন (উদ্বেগ)। আমাদের দাবি ছিল ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ। আমরা বলিনি যে বিলোপ করে আমরাই কাউকে নিয়োগ দেব। রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আমাদের আহ্বান থাকবে, সজ্জন কোনো ব্যক্তিকে আপনারা রাখবেন। আমরা সরকারের কাছে প্রস্তাবনা দেব, সব রাজনৈতিক দলকে নিয়ে একটা কাউন্সিল হোক। সেখানে ঐকমত্যের ভিত্তিতে কে কোন প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্রপতি হবেন, তা তারাই আলোচনা করে নির্ধারণ করুক।’
বৈঠকে বাম গণতান্ত্রিক জোটের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন—বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন (প্রিন্স), বাসদের সহকারী সাধারণ সম্পাদক রাজেকুজ্জামান রতন, বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমন্বয়ক ও বাসদের (মার্ক্সবাদী) সমন্বয়ক মাসুদ রানা, বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য আবদুস সাত্তার, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক পার্টির নির্বাহী সভাপতি আবদুল আলী এবং গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোশরেফা মিশু।
অপর দিকে যৌথ প্রতিনিধিদলে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী ছাড়াও মুখপাত্র সামান্তা শারমিন, রাজনীতিবিষয়ক সম্পাদক আরিফুল ইসলাম আদীব, সদস্য সাইফ মোস্তাফিজ এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ ও সদস্যসচিব আরিফ সোহেল উপস্থিত ছিলেন।

রাষ্ট্রপতির বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে সরকারের কাছে কাউন্সিল গঠনের পরামর্শ দেবেন ছাত্রনেতারা।
আজ মঙ্গলবার রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের বিষয়ে বাম গণতান্ত্রিক জোটের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের পর এ কথা জানান জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, তাঁরা সরকারের কাছে সব রাজনৈতিক দলকে নিয়ে একটা কাউন্সিল গঠনের পরামর্শ দেবেন। সেখানে ঐকমত্যের ভিত্তিতে কে কোন প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্রপতি হবেন, তা তাঁরাই আলোচনা করে নির্ধারণ করবেন।
রাষ্ট্রপতির অপসারণসহ পাঁচ দফা দাবি নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য তৈরির লক্ষ্যে জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা ছয় দিনে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ ছয়টি দল ও তিনটি জোটের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। আজ দুপুরে রাজধানীর পুরানা পল্টনের মুক্তি ভবনে বামজোটের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন ছাত্রনেতারা।
রাজনৈতিক দল ও জোটগুলোর সঙ্গে আলোচনার ফল কী এল—এ সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই কয়েক দিনের আলোচনায় আমরা যে সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছি, তা হচ্ছে এই রাষ্ট্রপতিকে যেতেই হবে। রাজনৈতিক দলগুলো এ বিষয়ে নিজেদের মধ্যে আলোচনাটা ওইভাবে করেনি বা নিজেদের মধ্য থেকে সক্রিয়তার অভাব দেখেছি আমরা। জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে আমরা উদ্যোগটা নেওয়ার পর, তাঁদের মধ্যে ওই বোঝাপড়াটা এসেছে, সচেতনতাটা এসেছে এবং তাঁদের যে ঐকমত্য হওয়া প্রয়োজন, সেটা তারা অনুধাবন করেছে। তাদের মধ্যে যে বিক্রিয়াটা করা, সেটা আমরা করতে পেরেছি বলে বিশ্বাস করি। তাঁরা বলেছেন, দলীয় ফোরামসহ বিভিন্ন জায়গায় আলোচনার মাধ্যমে এর একটা সমাধান করবেন এবং এটার সমাধান হবেই।’
রাষ্ট্রপতি পদে কাউকে চিন্তা করেছেন কি না—সে প্রশ্নের জবাবে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমাদের কোনো প্রস্তাব নেই। দেশের সব রাজনৈতিক দল ও অংশীজনেরা বসে ঠিক করুক। তাঁরা আলোচনার মাধ্যমে নির্ধারণ করুক। আমরাও সেই আলোচনায় অংশ নেব। কিন্তু ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার অংশ হওয়া যাবে না, এটা হচ্ছে আমাদের মূল কনসার্ন (উদ্বেগ)। আমাদের দাবি ছিল ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ। আমরা বলিনি যে বিলোপ করে আমরাই কাউকে নিয়োগ দেব। রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আমাদের আহ্বান থাকবে, সজ্জন কোনো ব্যক্তিকে আপনারা রাখবেন। আমরা সরকারের কাছে প্রস্তাবনা দেব, সব রাজনৈতিক দলকে নিয়ে একটা কাউন্সিল হোক। সেখানে ঐকমত্যের ভিত্তিতে কে কোন প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্রপতি হবেন, তা তারাই আলোচনা করে নির্ধারণ করুক।’
বৈঠকে বাম গণতান্ত্রিক জোটের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন—বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন (প্রিন্স), বাসদের সহকারী সাধারণ সম্পাদক রাজেকুজ্জামান রতন, বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমন্বয়ক ও বাসদের (মার্ক্সবাদী) সমন্বয়ক মাসুদ রানা, বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য আবদুস সাত্তার, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক পার্টির নির্বাহী সভাপতি আবদুল আলী এবং গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোশরেফা মিশু।
অপর দিকে যৌথ প্রতিনিধিদলে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী ছাড়াও মুখপাত্র সামান্তা শারমিন, রাজনীতিবিষয়ক সম্পাদক আরিফুল ইসলাম আদীব, সদস্য সাইফ মোস্তাফিজ এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ ও সদস্যসচিব আরিফ সোহেল উপস্থিত ছিলেন।

তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
৪ ঘণ্টা আগে
পোস্টে প্রেস সচিব লিখেছেন, ‘শহীদ বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুর পর থেকে আমার মনে হচ্ছে তিনি (মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর) ভীষণ একা হয়ে পড়েছেন। একত্রে এই দুই নেতা আমাদের রাজনৈতিক ইতিহাসের অন্যতম এক সম্মানিত ও নির্ভরযোগ্য অংশীদারিত্বের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন। সহমর্মিতা এবং নীরবে ধৈর্য ধরার ক্ষমতার...
৫ ঘণ্টা আগে
জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মাহমুদুল হক সানু জানান, রাজধানীতে নিজ বাসায় বর্ষীয়ান এ রাজনীতিকের মৃত্যু হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বাদ জোহর টাঙ্গাইল শহরের বিন্দুবাসিনী সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মরহুমের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
৭ ঘণ্টা আগে
সদ্য সমাপ্ত ২০২৫ সালে সারা দেশে অন্তত ৪২৮টি গণপিটুনির ঘটনা ঘটেছে, যা ২০২৪ সালের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি। ২০২৪ সালে গণপিটুনির ১৬৯টি ঘটনায় নিহত হয়েছিল ১৪৬ জন এবং আহত ছিল ১২৬ জন। আর ২০২৫ সালে গণপিটুনিতে ১৬৬ জন নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে ৪৬০ জন। ২২০ জনকে আহতাবস্থায় পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। গণপিটুনির ঘটনায় আহত
৭ ঘণ্টা আগে