
ভারতের আদানি গ্রুপের কাছ থেকে বিদ্যুৎ কেনার যে চুক্তি আছে—বাংলাদেশের সেটি আদালত বাতিল না করলে, অন্তর্বর্তী সরকার আলোচনার মাধ্যমে ক্রয়মূল্য কমানোর চেষ্টা করবে। জ্বালানি উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান গতকাল রোববার বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ কথা জানিয়েছেন। আদানির প্রসঙ্গ টেনে তিনি আরও বলেন, ‘আমরা কোনো বিদ্যুৎ উৎপাদককে আমাদের ব্ল্যাকমেল করতে দেব না।’
বাংলাদেশের পক্ষ থেকে এই অবস্থান এমন একসময়ে ব্যক্ত করা হলো, যার মাত্র কয়েক দিন আগেই আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম আদানির বিরুদ্ধে মার্কিন কর্তৃপক্ষ ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগ এনেছে। মার্কিন বিচার বিভাগের অভিযোগে বলা হয়েছে, গৌতম আদানি ২৬৫ মিলিয়ন ডলারের ঘুষ কেলেঙ্কারিতে জড়িত ছিলেন। তবে আদানি এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
আদানি এই অভিযোগ অস্বীকার করলেও মার্কিন অভিযোগের নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে গোষ্ঠীটির ওপর। এরই মধ্যে ভারতের একটি রাজ্য আদানি গ্রুপের সঙ্গে একটি বিদ্যুৎ চুক্তি পর্যালোচনা করছে এবং ফ্রান্সের টোটালএনার্জিস আদানি গ্রুপের প্রকল্পে তাদের বিনিয়োগ স্থগিত করেছে।
বাংলাদেশের হাইকোর্টে আদানির সঙ্গে থাকা বিদ্যুৎ আমদানি চুক্তি বাতিলের সম্ভাবনা বিবেচনা করতে আবেদন করেন এক আইনজীবী। তাঁর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত সপ্তাহে হাইকোর্ট একটি বিশেষজ্ঞ কমিটিকে আদানির দুই বিলিয়ন ডলারের কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে সরবরাহকৃত বিদ্যুতের চুক্তিটি পরীক্ষা করার নির্দেশ দিয়েছেন। ফেব্রুয়ারি মাসে এই তদন্ত শেষ হওয়ার কথা রয়েছে এবং তখনই আদালত এই বিষয়ে রায় দেবেন।
এর আগে, ২০১৭ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের আমলে আদানি গ্রুপের সঙ্গে এই চুক্তি স্বাক্ষর করে। তবে চলতি বছর জনগণের ব্যাপক বিক্ষোভ ও দুর্নীতির অভিযোগের মুখে শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হন। ভারতের ঝাড়খন্ড রাজ্যের গোড্ডায় অবস্থিত ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন এই বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ গত বছর শুরু হয়। এটি বাংলাদেশের মোট বিদ্যুৎ চাহিদার প্রায় ১০ ভাগ পূরণ করে।
বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা মোহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘যদি চুক্তিতে কোনো অস্বাভাবিকতা থাকে, তবে তা পুনঃ আলোচনা করতে হবে। তবে দুর্নীতি বা ঘুষের মতো অনিয়ম থাকলে চুক্তি বাতিল করতে হবে। উভয় সিদ্ধান্তই আদালতের নির্দেশিত তদন্তের ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে নেওয়া হবে।’
ফাওজুল কবির খান আরও জানান, ভারতের বিদ্যুৎকেন্দ্রের কিছু কর অব্যাহতির সুবিধা বাংলাদেশ না পাওয়াসহ কিছু ইস্যু ইতিমধ্যেই আদানিকে জানানো হয়েছে, যা চুক্তি পুনর্বিবেচনার ভিত্তি হতে পারে। তিনি বলেন, আদানির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের দুর্নীতির অভিযোগ সরাসরি বাংলাদেশি চুক্তির ওপর প্রভাব ফেলবে না।
এই বিষয়ে আদানি এখনো কোনো মন্তব্য করেনি। তবে আদানি পাওয়ার লিমিটেড তাদের সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ঝাড়খন্ডের বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বাংলাদেশে নিরবচ্ছিন্ন, নির্ভরযোগ্য ও সাশ্রয়ী বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হবে, যা গ্রাহকদের গড় খরচ উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে দেবে।
আদানিসহ আরও ছয়টি বিদ্যুৎ চুক্তি তদন্ত করতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার এরই মধ্যে একটি পৃথক কমিটি গঠন করেছে। সরকারের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘তদন্তগুলো যেন আন্তর্জাতিক আলোচনায় এবং সালিসিতে গ্রহণযোগ্য হয়, তা নিশ্চিত করাই লক্ষ্য।’
আদানি পাওয়ার ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশকে দেওয়া প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের জন্য ১৪ দশমিক শূন্য ২ টাকা মূল্য নির্ধারণ করেছে। তবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) তথ্য অনুযায়ী, এই দর ভারতের গড় ৮ দশমিক ৭৭ টাকার তুলনায় অনেক বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে আদানি বিদ্যুতের দাম কমিয়ে ১২ টাকা নামিয়ে আনে। তবে এটি এখনো ভারতের অন্যান্য বেসরকারি উৎপাদকদের তুলনায় ২৭ শতাংশ বেশি এবং রাষ্ট্রায়ত্ত বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর তুলনায় ৬৩ শতাংশ বেশি।
বাংলাদেশে খুচরা পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম ৮ দশমিক ৯৫ টাকা প্রতি ইউনিট। যার ফলে সরকারকে বছরে ৩২০ বিলিয়ন টাকা ভর্তুকি দিতে হয় বলে জানান ফাওজুল কবির খান। তিনি বলেন, ‘মূল্য বেশি হওয়ার কারণে সরকারকে ভর্তুকি দিতে হচ্ছে। আমরা চাই, শুধু আদানির নয়, সব বিদ্যুৎ উৎপাদকের দাম খুচরা মূল্যের নিচে আসুক।’
জ্বালানি উপদেষ্টা আরও জানান, বাংলাদেশ আদানির কাছ থেকে আমদানি করা বিদ্যুতের মূল্য পরিশোধ অব্যাহত রাখবে। সম্প্রতি বকেয়া পরিশোধ বিলম্বিত হওয়ার কারণে আদানি বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ অর্ধেকে কমিয়ে দিয়েছে।
ফাওজুল কবির খান আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ উৎপাদন ক্ষমতা চাহিদা মেটানোর জন্য যথেষ্ট, যদিও কিছু বিদ্যুৎকেন্দ্র গ্যাস সংকট বা অন্যান্য কারণে অচল বা কম উৎপাদন করছে। যখন আদানি সরবরাহ অর্ধেক কমিয়ে দিয়েছিল, তখন তেমন কিছুই ঘটেনি। আমরা কোনো বিদ্যুৎ উৎপাদককে আমাদের ব্ল্যাকমেল করতে দেব না।’

ভারতের আদানি গ্রুপের কাছ থেকে বিদ্যুৎ কেনার যে চুক্তি আছে—বাংলাদেশের সেটি আদালত বাতিল না করলে, অন্তর্বর্তী সরকার আলোচনার মাধ্যমে ক্রয়মূল্য কমানোর চেষ্টা করবে। জ্বালানি উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান গতকাল রোববার বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ কথা জানিয়েছেন। আদানির প্রসঙ্গ টেনে তিনি আরও বলেন, ‘আমরা কোনো বিদ্যুৎ উৎপাদককে আমাদের ব্ল্যাকমেল করতে দেব না।’
বাংলাদেশের পক্ষ থেকে এই অবস্থান এমন একসময়ে ব্যক্ত করা হলো, যার মাত্র কয়েক দিন আগেই আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম আদানির বিরুদ্ধে মার্কিন কর্তৃপক্ষ ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগ এনেছে। মার্কিন বিচার বিভাগের অভিযোগে বলা হয়েছে, গৌতম আদানি ২৬৫ মিলিয়ন ডলারের ঘুষ কেলেঙ্কারিতে জড়িত ছিলেন। তবে আদানি এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
আদানি এই অভিযোগ অস্বীকার করলেও মার্কিন অভিযোগের নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে গোষ্ঠীটির ওপর। এরই মধ্যে ভারতের একটি রাজ্য আদানি গ্রুপের সঙ্গে একটি বিদ্যুৎ চুক্তি পর্যালোচনা করছে এবং ফ্রান্সের টোটালএনার্জিস আদানি গ্রুপের প্রকল্পে তাদের বিনিয়োগ স্থগিত করেছে।
বাংলাদেশের হাইকোর্টে আদানির সঙ্গে থাকা বিদ্যুৎ আমদানি চুক্তি বাতিলের সম্ভাবনা বিবেচনা করতে আবেদন করেন এক আইনজীবী। তাঁর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত সপ্তাহে হাইকোর্ট একটি বিশেষজ্ঞ কমিটিকে আদানির দুই বিলিয়ন ডলারের কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে সরবরাহকৃত বিদ্যুতের চুক্তিটি পরীক্ষা করার নির্দেশ দিয়েছেন। ফেব্রুয়ারি মাসে এই তদন্ত শেষ হওয়ার কথা রয়েছে এবং তখনই আদালত এই বিষয়ে রায় দেবেন।
এর আগে, ২০১৭ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের আমলে আদানি গ্রুপের সঙ্গে এই চুক্তি স্বাক্ষর করে। তবে চলতি বছর জনগণের ব্যাপক বিক্ষোভ ও দুর্নীতির অভিযোগের মুখে শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হন। ভারতের ঝাড়খন্ড রাজ্যের গোড্ডায় অবস্থিত ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন এই বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ গত বছর শুরু হয়। এটি বাংলাদেশের মোট বিদ্যুৎ চাহিদার প্রায় ১০ ভাগ পূরণ করে।
বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা মোহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘যদি চুক্তিতে কোনো অস্বাভাবিকতা থাকে, তবে তা পুনঃ আলোচনা করতে হবে। তবে দুর্নীতি বা ঘুষের মতো অনিয়ম থাকলে চুক্তি বাতিল করতে হবে। উভয় সিদ্ধান্তই আদালতের নির্দেশিত তদন্তের ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে নেওয়া হবে।’
ফাওজুল কবির খান আরও জানান, ভারতের বিদ্যুৎকেন্দ্রের কিছু কর অব্যাহতির সুবিধা বাংলাদেশ না পাওয়াসহ কিছু ইস্যু ইতিমধ্যেই আদানিকে জানানো হয়েছে, যা চুক্তি পুনর্বিবেচনার ভিত্তি হতে পারে। তিনি বলেন, আদানির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের দুর্নীতির অভিযোগ সরাসরি বাংলাদেশি চুক্তির ওপর প্রভাব ফেলবে না।
এই বিষয়ে আদানি এখনো কোনো মন্তব্য করেনি। তবে আদানি পাওয়ার লিমিটেড তাদের সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ঝাড়খন্ডের বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বাংলাদেশে নিরবচ্ছিন্ন, নির্ভরযোগ্য ও সাশ্রয়ী বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হবে, যা গ্রাহকদের গড় খরচ উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে দেবে।
আদানিসহ আরও ছয়টি বিদ্যুৎ চুক্তি তদন্ত করতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার এরই মধ্যে একটি পৃথক কমিটি গঠন করেছে। সরকারের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘তদন্তগুলো যেন আন্তর্জাতিক আলোচনায় এবং সালিসিতে গ্রহণযোগ্য হয়, তা নিশ্চিত করাই লক্ষ্য।’
আদানি পাওয়ার ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশকে দেওয়া প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের জন্য ১৪ দশমিক শূন্য ২ টাকা মূল্য নির্ধারণ করেছে। তবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) তথ্য অনুযায়ী, এই দর ভারতের গড় ৮ দশমিক ৭৭ টাকার তুলনায় অনেক বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে আদানি বিদ্যুতের দাম কমিয়ে ১২ টাকা নামিয়ে আনে। তবে এটি এখনো ভারতের অন্যান্য বেসরকারি উৎপাদকদের তুলনায় ২৭ শতাংশ বেশি এবং রাষ্ট্রায়ত্ত বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর তুলনায় ৬৩ শতাংশ বেশি।
বাংলাদেশে খুচরা পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম ৮ দশমিক ৯৫ টাকা প্রতি ইউনিট। যার ফলে সরকারকে বছরে ৩২০ বিলিয়ন টাকা ভর্তুকি দিতে হয় বলে জানান ফাওজুল কবির খান। তিনি বলেন, ‘মূল্য বেশি হওয়ার কারণে সরকারকে ভর্তুকি দিতে হচ্ছে। আমরা চাই, শুধু আদানির নয়, সব বিদ্যুৎ উৎপাদকের দাম খুচরা মূল্যের নিচে আসুক।’
জ্বালানি উপদেষ্টা আরও জানান, বাংলাদেশ আদানির কাছ থেকে আমদানি করা বিদ্যুতের মূল্য পরিশোধ অব্যাহত রাখবে। সম্প্রতি বকেয়া পরিশোধ বিলম্বিত হওয়ার কারণে আদানি বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ অর্ধেকে কমিয়ে দিয়েছে।
ফাওজুল কবির খান আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ উৎপাদন ক্ষমতা চাহিদা মেটানোর জন্য যথেষ্ট, যদিও কিছু বিদ্যুৎকেন্দ্র গ্যাস সংকট বা অন্যান্য কারণে অচল বা কম উৎপাদন করছে। যখন আদানি সরবরাহ অর্ধেক কমিয়ে দিয়েছিল, তখন তেমন কিছুই ঘটেনি। আমরা কোনো বিদ্যুৎ উৎপাদককে আমাদের ব্ল্যাকমেল করতে দেব না।’

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

আদানি গ্রুপের কাছ থেকে বিদ্যুৎ কেনার যে চুক্তি আছে বাংলাদেশের সেটি আদালত বাতিল না করলে, অন্তর্বর্তী সরকার আলোচনার মাধ্যমে ক্রয়মূল্য কমানোর চেষ্টা করবে। জ্বালানি উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান গতকাল রোববার বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এই কথা জানিয়েছেন। আদানির প্রসঙ্গ টেনে তিনি আরও বলেন, ‘আমরা কোনো বিদ্যুৎ উৎপাদ
০২ ডিসেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

আদানি গ্রুপের কাছ থেকে বিদ্যুৎ কেনার যে চুক্তি আছে বাংলাদেশের সেটি আদালত বাতিল না করলে, অন্তর্বর্তী সরকার আলোচনার মাধ্যমে ক্রয়মূল্য কমানোর চেষ্টা করবে। জ্বালানি উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান গতকাল রোববার বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এই কথা জানিয়েছেন। আদানির প্রসঙ্গ টেনে তিনি আরও বলেন, ‘আমরা কোনো বিদ্যুৎ উৎপাদ
০২ ডিসেম্বর ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৬ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

আদানি গ্রুপের কাছ থেকে বিদ্যুৎ কেনার যে চুক্তি আছে বাংলাদেশের সেটি আদালত বাতিল না করলে, অন্তর্বর্তী সরকার আলোচনার মাধ্যমে ক্রয়মূল্য কমানোর চেষ্টা করবে। জ্বালানি উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান গতকাল রোববার বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এই কথা জানিয়েছেন। আদানির প্রসঙ্গ টেনে তিনি আরও বলেন, ‘আমরা কোনো বিদ্যুৎ উৎপাদ
০২ ডিসেম্বর ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

আদানি গ্রুপের কাছ থেকে বিদ্যুৎ কেনার যে চুক্তি আছে বাংলাদেশের সেটি আদালত বাতিল না করলে, অন্তর্বর্তী সরকার আলোচনার মাধ্যমে ক্রয়মূল্য কমানোর চেষ্টা করবে। জ্বালানি উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান গতকাল রোববার বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এই কথা জানিয়েছেন। আদানির প্রসঙ্গ টেনে তিনি আরও বলেন, ‘আমরা কোনো বিদ্যুৎ উৎপাদ
০২ ডিসেম্বর ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৭ ঘণ্টা আগে