
১৯ জেলায় তাণ্ডব চালিয়ে বাংলাদেশ অতিক্রম করেছে ঘূর্ণিঝড় রিমাল। তবে ক্ষতচিহ্ন রেখে গেছে কমবেশি সবখানে। এর আঘাতে প্রাণ হারিয়েছে অন্তত ১২ জন। দুর্গত এলাকায় ঝড়ে উপড়ে গেছে অসংখ্য গাছ। টানা বৃষ্টি, জলোচ্ছ্বাস ও জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে গ্রামের পর গ্রাম। তলিয়ে গেছে বিস্তীর্ণ ফসলের মাঠ। এ ছাড়া বিভিন্ন স্থানে খুঁটি ভেঙে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে। এতে বিদ্যুৎবিহীন হয়ে পড়ে প্রায় পৌনে তিন কোটি গ্রাহক।
ঘূর্ণিঝড় রিমাল-পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে গতকাল সোমবার বিকেলে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমান। এ সময় তিনি জানান, ঘূর্ণিঝড়ে মোট ১৯ জেলায় প্রায় ৩৭ লাখ ৫৮ হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সম্পূর্ণভাবে বিধ্বস্ত হয়েছে ৩৫ হাজার ৪৮৩টি ঘরবাড়ি এবং আংশিক বিধ্বস্ত হয়েছে ১ লাখ ১৪ হাজার ৯৯২টি।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক আজিজুর রহমান জানান, রিমাল সোমবার সকালে প্রবল ঘূর্ণিঝড় থেকে ঘূর্ণিঝড় এবং সবশেষে উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে স্থল গভীর নিম্নচাপ আকারে দেশের মধ্যভাগে অবস্থান নেয়। এটি আজ মঙ্গলবার আরও দুর্বল হয়ে বৃষ্টি ঝরিয়ে নিম্নচাপ আকারে আসামের দিকে চলে যাবে।
নারী-শিশুসহ ১২ জনের মৃত্যু
রিমালের আঘাতে ১০ জন নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী। নিহত ব্যক্তিরা হলেন খুলনার লাল চাদ মোড়ল; সাতক্ষীরার শওকত আলী মোড়ল; বরিশালের জালাল সিকদার, মোকলেছ ও লোকমান হোসেন; পটুয়াখালীর শরীফ; ভোলার জাহাঙ্গীর, মাইশা ও মনেজা খাতুন এবং চট্টগ্রামের ছাইফুল ইসলাম হৃদয়। এর বাইরে লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ চাঙ্গিরগাঁও গ্রামে বসতঘর চাপা পড়ে নিস্পু নামে সাত বছরের এক শিশু মারা গেছে। এ সময় তার দাদি হোসনেয়ারা বেগম (৬৫) আহত হন। এছাড়া লালমনিরহাটের আদিতমারীতে গাছচাপায় রেজিয়া বেগম (৭২) নামের একজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত গ্রামের পর গ্রাম, বিধ্বস্ত ঘরবাড়ি
ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে কক্সবাজারে সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাসের সৃষ্টি হয়েছে। গতকাল সকাল থেকে জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে ৩-৪ ফুট বেড়েছে। এতে জেলার উপকূল ও নিম্নাঞ্চলের অর্ধশত গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। কুতুবদিয়ায়ও অর্ধশত কাঁচা ঘরবাড়ি ভেঙে গেছে। প্লাবিত হয়েছে বেশ কিছু গ্রাম।
খুলনার পাইকগাছা, কয়রা ও দাকোপে বেড়িবাঁধ ভেঙে শতাধিক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। বিধ্বস্ত হয়েছে হাজারো ঘরবাড়ি। এ ছাড়া নগরীর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। নগরীর বিভিন্ন এলাকায় অসংখ্য গাছ উপড়ে পড়ে ব্যাহত হয়েছে যোগাযোগ।
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে কাঁচা ঘরবাড়ি, গাছপালা ও ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। সাতক্ষীরার তালায় রিমালের তাণ্ডবে ঘরবাড়ি, দোকানপাট ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ ছাড়া নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।
বাগেরহাটে রোববার রাত থেকে ঝোড়ো হাওয়া ও বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে। এতে জেলার বিভিন্ন নদ-নদীর পানি ২ থেকে ৫ ফুট পর্যন্ত বেড়েছে। পানির প্রবল চাপে বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয় প্লাবিত হয়েছে। ভেসে গেছে মৎস্যঘের। পানিবন্দী রয়েছে হাজার হাজার পরিবার।
সদর উপজেলার মাঝিডাঙ্গা এলাকার বাসিন্দা ডেইজি বেগম বলেন, ‘রাত দুইটার দিকে মাঝিডাঙ্গা-বাজনদার বাড়ির মোড় সড়কের ওপর দিয়ে পানি এলে আমাদের এলাকা তলিয়ে যায়। এর আগেই সড়কের বিপরীত পাশে থাকা শতাধিক পরিবারের বাড়িঘর প্লাবিত হয়েছিল। পানিতে আমাদের গ্যারেজের চারটি ইজিবাইক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। রান্না করেও খাওয়ারও কোনো সুযোগ নেই। সেখানেও পানি।’
ভারী বৃষ্টি ও বাতাসের তীব্রতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে পিরোজপুরের বিভিন্ন উপজেলায়।
রিমালের প্রভাবে বরিশাল নগরীর বিভিন্ন সড়কসহ নিম্নাঞ্চল তলিয়ে গেছে। বরগুনার পাথরঘাটায় প্রায় পাঁচ হাজার ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। প্লাবিত হয়েছে অন্তত ২০টি গ্রাম। আমতলীতে তিন শতাধিক ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। চারটি স্থানে বাঁধ ভেঙে ৫০ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। নোয়াখালী হাতিয়ায়ও অস্বাভাবিক জোয়ারে নিঝুম দ্বীপসহ বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে।
ভেসে গেছে ঘেরের মাছ
ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সৃষ্ট জলোচ্ছ্বাসে বাগেরহাটের কয়েক হাজার মৎস্যঘের ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বরগুনার পাথরঘাটা, আমতলীতেও মাছের ঘের ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। খুলনার পাইকগাছায় পানির চাপে বেড়িবাঁধ ভেঙে ১০টি ইউনিয়নের হাজার হাজার বিঘার চিংড়িঘের ভেসে গেছে। কয়রা ও দাকোপে ভেসে গেছে অসংখ্য ঘেরের মাছ। অতিবর্ষণে সাতক্ষীরা জেলার বিভিন্ন এলাকায় চিংড়িঘের তলিয়ে গেছে।
সড়কে অসংখ্য গাছ, যোগাযোগ ব্যাহত
এদিকে রিমালের প্রভাবে ঝোড়ো বাতাসে বিভিন্ন স্থানে সড়কে উপড়ে পড়েছে গাছ। এতে ব্যাহত হচ্ছে যোগাযোগব্যবস্থা। চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে উপচে পড়েছে গাছ। এতে আটকা পড়ে চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা অসংখ্য যানবাহন। পরে ফায়ার সার্ভিস গাছ কেটে সরিয়ে দিলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। পাবনার ফরিদপুরে সড়কে গাছ ভেঙে যান চলাচল বন্ধ ছিল। এ ছাড়া বরিশাল, খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরাসহ বিভিন্ন স্থানে সড়কে গাছ পড়ে যান চলাচল ব্যাহত হয়।

১৯ জেলায় তাণ্ডব চালিয়ে বাংলাদেশ অতিক্রম করেছে ঘূর্ণিঝড় রিমাল। তবে ক্ষতচিহ্ন রেখে গেছে কমবেশি সবখানে। এর আঘাতে প্রাণ হারিয়েছে অন্তত ১২ জন। দুর্গত এলাকায় ঝড়ে উপড়ে গেছে অসংখ্য গাছ। টানা বৃষ্টি, জলোচ্ছ্বাস ও জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে গ্রামের পর গ্রাম। তলিয়ে গেছে বিস্তীর্ণ ফসলের মাঠ। এ ছাড়া বিভিন্ন স্থানে খুঁটি ভেঙে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে। এতে বিদ্যুৎবিহীন হয়ে পড়ে প্রায় পৌনে তিন কোটি গ্রাহক।
ঘূর্ণিঝড় রিমাল-পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে গতকাল সোমবার বিকেলে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমান। এ সময় তিনি জানান, ঘূর্ণিঝড়ে মোট ১৯ জেলায় প্রায় ৩৭ লাখ ৫৮ হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সম্পূর্ণভাবে বিধ্বস্ত হয়েছে ৩৫ হাজার ৪৮৩টি ঘরবাড়ি এবং আংশিক বিধ্বস্ত হয়েছে ১ লাখ ১৪ হাজার ৯৯২টি।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক আজিজুর রহমান জানান, রিমাল সোমবার সকালে প্রবল ঘূর্ণিঝড় থেকে ঘূর্ণিঝড় এবং সবশেষে উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে স্থল গভীর নিম্নচাপ আকারে দেশের মধ্যভাগে অবস্থান নেয়। এটি আজ মঙ্গলবার আরও দুর্বল হয়ে বৃষ্টি ঝরিয়ে নিম্নচাপ আকারে আসামের দিকে চলে যাবে।
নারী-শিশুসহ ১২ জনের মৃত্যু
রিমালের আঘাতে ১০ জন নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী। নিহত ব্যক্তিরা হলেন খুলনার লাল চাদ মোড়ল; সাতক্ষীরার শওকত আলী মোড়ল; বরিশালের জালাল সিকদার, মোকলেছ ও লোকমান হোসেন; পটুয়াখালীর শরীফ; ভোলার জাহাঙ্গীর, মাইশা ও মনেজা খাতুন এবং চট্টগ্রামের ছাইফুল ইসলাম হৃদয়। এর বাইরে লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ চাঙ্গিরগাঁও গ্রামে বসতঘর চাপা পড়ে নিস্পু নামে সাত বছরের এক শিশু মারা গেছে। এ সময় তার দাদি হোসনেয়ারা বেগম (৬৫) আহত হন। এছাড়া লালমনিরহাটের আদিতমারীতে গাছচাপায় রেজিয়া বেগম (৭২) নামের একজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত গ্রামের পর গ্রাম, বিধ্বস্ত ঘরবাড়ি
ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে কক্সবাজারে সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাসের সৃষ্টি হয়েছে। গতকাল সকাল থেকে জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে ৩-৪ ফুট বেড়েছে। এতে জেলার উপকূল ও নিম্নাঞ্চলের অর্ধশত গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। কুতুবদিয়ায়ও অর্ধশত কাঁচা ঘরবাড়ি ভেঙে গেছে। প্লাবিত হয়েছে বেশ কিছু গ্রাম।
খুলনার পাইকগাছা, কয়রা ও দাকোপে বেড়িবাঁধ ভেঙে শতাধিক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। বিধ্বস্ত হয়েছে হাজারো ঘরবাড়ি। এ ছাড়া নগরীর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। নগরীর বিভিন্ন এলাকায় অসংখ্য গাছ উপড়ে পড়ে ব্যাহত হয়েছে যোগাযোগ।
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে কাঁচা ঘরবাড়ি, গাছপালা ও ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। সাতক্ষীরার তালায় রিমালের তাণ্ডবে ঘরবাড়ি, দোকানপাট ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ ছাড়া নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।
বাগেরহাটে রোববার রাত থেকে ঝোড়ো হাওয়া ও বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে। এতে জেলার বিভিন্ন নদ-নদীর পানি ২ থেকে ৫ ফুট পর্যন্ত বেড়েছে। পানির প্রবল চাপে বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয় প্লাবিত হয়েছে। ভেসে গেছে মৎস্যঘের। পানিবন্দী রয়েছে হাজার হাজার পরিবার।
সদর উপজেলার মাঝিডাঙ্গা এলাকার বাসিন্দা ডেইজি বেগম বলেন, ‘রাত দুইটার দিকে মাঝিডাঙ্গা-বাজনদার বাড়ির মোড় সড়কের ওপর দিয়ে পানি এলে আমাদের এলাকা তলিয়ে যায়। এর আগেই সড়কের বিপরীত পাশে থাকা শতাধিক পরিবারের বাড়িঘর প্লাবিত হয়েছিল। পানিতে আমাদের গ্যারেজের চারটি ইজিবাইক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। রান্না করেও খাওয়ারও কোনো সুযোগ নেই। সেখানেও পানি।’
ভারী বৃষ্টি ও বাতাসের তীব্রতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে পিরোজপুরের বিভিন্ন উপজেলায়।
রিমালের প্রভাবে বরিশাল নগরীর বিভিন্ন সড়কসহ নিম্নাঞ্চল তলিয়ে গেছে। বরগুনার পাথরঘাটায় প্রায় পাঁচ হাজার ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। প্লাবিত হয়েছে অন্তত ২০টি গ্রাম। আমতলীতে তিন শতাধিক ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। চারটি স্থানে বাঁধ ভেঙে ৫০ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। নোয়াখালী হাতিয়ায়ও অস্বাভাবিক জোয়ারে নিঝুম দ্বীপসহ বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে।
ভেসে গেছে ঘেরের মাছ
ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সৃষ্ট জলোচ্ছ্বাসে বাগেরহাটের কয়েক হাজার মৎস্যঘের ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বরগুনার পাথরঘাটা, আমতলীতেও মাছের ঘের ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। খুলনার পাইকগাছায় পানির চাপে বেড়িবাঁধ ভেঙে ১০টি ইউনিয়নের হাজার হাজার বিঘার চিংড়িঘের ভেসে গেছে। কয়রা ও দাকোপে ভেসে গেছে অসংখ্য ঘেরের মাছ। অতিবর্ষণে সাতক্ষীরা জেলার বিভিন্ন এলাকায় চিংড়িঘের তলিয়ে গেছে।
সড়কে অসংখ্য গাছ, যোগাযোগ ব্যাহত
এদিকে রিমালের প্রভাবে ঝোড়ো বাতাসে বিভিন্ন স্থানে সড়কে উপড়ে পড়েছে গাছ। এতে ব্যাহত হচ্ছে যোগাযোগব্যবস্থা। চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে উপচে পড়েছে গাছ। এতে আটকা পড়ে চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা অসংখ্য যানবাহন। পরে ফায়ার সার্ভিস গাছ কেটে সরিয়ে দিলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। পাবনার ফরিদপুরে সড়কে গাছ ভেঙে যান চলাচল বন্ধ ছিল। এ ছাড়া বরিশাল, খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরাসহ বিভিন্ন স্থানে সড়কে গাছ পড়ে যান চলাচল ব্যাহত হয়।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৪৪ মিনিট আগে
উপদেষ্টা বলেন, বর্তমান সরকার প্রবাসীদের কল্যাণে বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—প্রথমবারের মতো প্রবাসীদের জন্য ভোটাধিকার চালু করা। এর ফলে তাঁরা প্রবাসে থেকেও ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে। তাই তাঁর লাশবাহী গাড়ি এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা পর্যন্ত নেওয়া, জানাজা ও দাফন ঘিরে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নিরাপত্তা
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। আজ মঙ্গলবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

১৯ জেলায় তাণ্ডব চালিয়ে বাংলাদেশ অতিক্রম করেছে ঘূর্ণিঝড় রিমাল। তবে ক্ষতচিহ্ন রেখে গেছে কমবেশি সবখানে। এর আঘাতে প্রাণ হারিয়েছে অন্তত ১২ জন। দুর্গত এলাকায় ঝড়ে উপড়ে গেছে অসংখ্য গাছ। টানা বৃষ্টি, জলোচ্ছ্বাস ও জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে গ্রামের পর গ্রাম। তলিয়ে গেছে বিস্তীর্ণ ফসলের মাঠ। এ ছাড়া বিভিন্ন স্
২৭ মে ২০২৪
উপদেষ্টা বলেন, বর্তমান সরকার প্রবাসীদের কল্যাণে বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—প্রথমবারের মতো প্রবাসীদের জন্য ভোটাধিকার চালু করা। এর ফলে তাঁরা প্রবাসে থেকেও ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে। তাই তাঁর লাশবাহী গাড়ি এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা পর্যন্ত নেওয়া, জানাজা ও দাফন ঘিরে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নিরাপত্তা
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। আজ মঙ্গলবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

প্রবাসীরা জাতীয় অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি বলে মন্তব্য করেছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। তিনি বলেছেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বিজয় অর্জনে প্রবাসীদের সমর্থন ও ত্যাগ অতুলনীয়। তাঁদের কল্যাণে সরকার বদ্ধপরিকর।
আজ মঙ্গলবার প্রবাসী কল্যাণ ভবনে ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের উদ্যোগে আয়োজিত ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা বিনিয়োগ ও রেমিট্যান্সের সর্বোত্তম ব্যবহারবিষয়ক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, বর্তমান সরকার প্রবাসীদের কল্যাণে বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—প্রথমবারের মতো প্রবাসীদের জন্য ভোটাধিকার চালু করা। এর ফলে তাঁরা প্রবাসে থেকেও ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন। এ ছাড়া মালয়েশিয়ায় প্রবাসী কর্মীদের জন্য মাল্টিভিসার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সৌদি আরবের সঙ্গে সাধারণ কর্মী নিয়োগ-সংক্রান্ত আনুষ্ঠানিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ায় বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে দক্ষ কর্মী নিয়োগ বাড়বে এবং কর্মী ও নিয়োগকর্তার অধিকার ও স্বার্থ অধিকতর সুরক্ষিত হবে।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘ডিজিটাল পদ্ধতিতে কর্মী পাঠানো শুরু করেছি। দক্ষতার ভিত্তিতে শ্রমিক পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। জর্ডানে নারী শ্রমিকদের বিনা ফি-তে ও জরিমানা ছাড়া রেজিস্ট্রেশনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রবাসীরা দেশে আসার সময় আগে একটি মোবাইল ফোন আনতে পারতেন। আমরা এটি বাড়িয়ে দুটি আনতে পারার সুযোগ করেছি। এ ছাড়া বিমানবন্দরে প্রবাসীদের জন্য প্রবাসী লাউঞ্জ স্থাপন করা হয়েছে এবং আংশিক মালিকানায় হাসপাতাল স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আগামী দিনে এ ধারা অব্যাহত থাকলে প্রবাসীদের কল্যাণে মাইলফলক অগ্রগতি অর্জিত হবে।’
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া। এ ছাড়া বক্তব্য দেন ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক ব্যারিস্টার মো. গোলাম সরওয়ার ভূঁইয়া ও ইফাদের কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. আই আর ভ্যালেন্টাইন।

প্রবাসীরা জাতীয় অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি বলে মন্তব্য করেছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। তিনি বলেছেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বিজয় অর্জনে প্রবাসীদের সমর্থন ও ত্যাগ অতুলনীয়। তাঁদের কল্যাণে সরকার বদ্ধপরিকর।
আজ মঙ্গলবার প্রবাসী কল্যাণ ভবনে ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের উদ্যোগে আয়োজিত ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা বিনিয়োগ ও রেমিট্যান্সের সর্বোত্তম ব্যবহারবিষয়ক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, বর্তমান সরকার প্রবাসীদের কল্যাণে বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—প্রথমবারের মতো প্রবাসীদের জন্য ভোটাধিকার চালু করা। এর ফলে তাঁরা প্রবাসে থেকেও ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন। এ ছাড়া মালয়েশিয়ায় প্রবাসী কর্মীদের জন্য মাল্টিভিসার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সৌদি আরবের সঙ্গে সাধারণ কর্মী নিয়োগ-সংক্রান্ত আনুষ্ঠানিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ায় বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে দক্ষ কর্মী নিয়োগ বাড়বে এবং কর্মী ও নিয়োগকর্তার অধিকার ও স্বার্থ অধিকতর সুরক্ষিত হবে।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘ডিজিটাল পদ্ধতিতে কর্মী পাঠানো শুরু করেছি। দক্ষতার ভিত্তিতে শ্রমিক পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। জর্ডানে নারী শ্রমিকদের বিনা ফি-তে ও জরিমানা ছাড়া রেজিস্ট্রেশনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রবাসীরা দেশে আসার সময় আগে একটি মোবাইল ফোন আনতে পারতেন। আমরা এটি বাড়িয়ে দুটি আনতে পারার সুযোগ করেছি। এ ছাড়া বিমানবন্দরে প্রবাসীদের জন্য প্রবাসী লাউঞ্জ স্থাপন করা হয়েছে এবং আংশিক মালিকানায় হাসপাতাল স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আগামী দিনে এ ধারা অব্যাহত থাকলে প্রবাসীদের কল্যাণে মাইলফলক অগ্রগতি অর্জিত হবে।’
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া। এ ছাড়া বক্তব্য দেন ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক ব্যারিস্টার মো. গোলাম সরওয়ার ভূঁইয়া ও ইফাদের কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. আই আর ভ্যালেন্টাইন।

১৯ জেলায় তাণ্ডব চালিয়ে বাংলাদেশ অতিক্রম করেছে ঘূর্ণিঝড় রিমাল। তবে ক্ষতচিহ্ন রেখে গেছে কমবেশি সবখানে। এর আঘাতে প্রাণ হারিয়েছে অন্তত ১২ জন। দুর্গত এলাকায় ঝড়ে উপড়ে গেছে অসংখ্য গাছ। টানা বৃষ্টি, জলোচ্ছ্বাস ও জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে গ্রামের পর গ্রাম। তলিয়ে গেছে বিস্তীর্ণ ফসলের মাঠ। এ ছাড়া বিভিন্ন স্
২৭ মে ২০২৪
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৪৪ মিনিট আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে। তাই তাঁর লাশবাহী গাড়ি এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা পর্যন্ত নেওয়া, জানাজা ও দাফন ঘিরে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নিরাপত্তা
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। আজ মঙ্গলবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে। তাই তাঁর লাশবাহী গাড়ি এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা পর্যন্ত নেওয়া, জানাজা ও দাফন ঘিরে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য, পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, সেনাবাহিনীসহ বিভিন্ন সংস্থার ১০ হাজারের বেশি সদস্য মোতায়েন থাকবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এসব তথ্য জানান।
শফিকুল আলম বলেন, খালেদা জিয়ার লাশবাহী গাড়িকে ঘিরে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দেওয়া হবে। ১০ হাজারের বেশি পুলিশ ও এপিবিএন সদস্য থাকবেন। কিছু কিছু জায়গায় সেনাবাহিনীর সদস্যও থাকবেন।
প্রেস সচিব বলেন, খালেদা জিয়া তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তিনি সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী। আপসহীন নেত্রী। তাঁর বলিষ্ঠ নেতৃত্বে দেশে গণতন্ত্র ফিরে এসেছে। দেশের জন্য তিনি যা করেছেন, এটা অতুলনীয়। এভারকেয়ার থেকে খালেদা জিয়ার লাশবাহী গাড়ি সংসদে ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আসা পর্যন্ত জানাজা এবং দাফন—সবকিছু পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে। তাঁর জানাজা, দাফনসহ প্রতিটি অনুষ্ঠান সুচারুভাবে করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে সরকার। এ জন্য বিএনপির পক্ষ থেকে সহযোগিতা দেওয়া হবে।
রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় খালেদা জিয়ার জানাজা, দাফন, সাধারণ জনগণের শ্রদ্ধা জ্ঞাপনসহ সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়ে সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত এই সভায় সভাপতিত্বে করেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। সভা শেষে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নিরাপত্তা টিমের প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এ কে এম শামসুল ইসলাম সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।
সার্বিক কার্যক্রম ঘিরে কোনো ধরনের নিরাপত্তা শঙ্কা নেই জানিয়ে শফিকুল আলম বলেন, আগামীকাল সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। ডিএমপির ১০ হাজারের বেশি পুলিশ, এপিবিএন এবং অন্য নিরাপত্তা সংস্থার সদস্যরা থাকবেন। কিছু কিছু জায়গায় সেনাবাহিনীর তরফ থেকে একটা ব্যবস্থাপনা থাকবে।
নিরাপত্তার বিষয়ে প্রেস সচিব বলেন, পুলিশ, নিরাপত্তা সংস্থার তরফ থেকে প্রত্যেকটা বিষয়ে পর্যালোচনা করা হয়েছে। কিছুদিন আগে একটি বড় জানাজা হয়েছে। ফলে পুলিশের এবং নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর নিজেদের মধ্যে কিছু প্রস্তুতি আগে থেকেই ছিল, এখন আরও বড় আকারে প্রস্তুতি নেওয়া যাবে।
শফিকুল আলম বলেন, আগামীকাল সকালে তাঁর লাশবাহী গাড়ি এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সংসদ ভবন এলাকায় নেওয়া হবে। নেওয়ার পথে রাস্তার দুই পাশে বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা করা হবে। তবে কখন লাশ সংসদ ভবন এলাকায় নেওয়া হবে, তা পরে জানিয়ে দেওয়া হবে। রাষ্ট্রীয় সম্মানে তাঁকে নিয়ে আসা হবে।
প্রেস সচিব বলেন, খালেদা জিয়ার জানাজায় প্রধান উপদেষ্টা, উপদেষ্টা ও কূটনীতিকেরা উপস্থিত থাকবেন। কিছুদিন আগে সংসদ ভবন এলাকায় বড় একটি জানাজা হয়েছে। খালেদা জিয়ার জানাজা আরও বড় আকারে হবে। সে আলোকে প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রস্তুতিতে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে শামসুল ইসলাম বলেন, খালেদা জিয়া শুধু বিএনপির নেত্রী ছিলেন না, তিনি জাতীয় নেত্রী ছিলেন। বিএনপির দলীয় অবস্থান থেকে সরকারকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। খালেদা জিয়ার শেষ বিদায়ে তাঁকে প্রাপ্য সম্মান দিতে সরকারের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
শামসুল ইসলাম বলেন, খালেদা জিয়ার লাশ যখন এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা নেওয়া হবে, তখন রাস্তার দুপাশে জনসাধারণ ও বিএনপির নেতা-কর্মীরা তাঁকে শ্রদ্ধা জানাবেন।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে। তাই তাঁর লাশবাহী গাড়ি এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা পর্যন্ত নেওয়া, জানাজা ও দাফন ঘিরে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য, পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, সেনাবাহিনীসহ বিভিন্ন সংস্থার ১০ হাজারের বেশি সদস্য মোতায়েন থাকবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এসব তথ্য জানান।
শফিকুল আলম বলেন, খালেদা জিয়ার লাশবাহী গাড়িকে ঘিরে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দেওয়া হবে। ১০ হাজারের বেশি পুলিশ ও এপিবিএন সদস্য থাকবেন। কিছু কিছু জায়গায় সেনাবাহিনীর সদস্যও থাকবেন।
প্রেস সচিব বলেন, খালেদা জিয়া তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তিনি সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী। আপসহীন নেত্রী। তাঁর বলিষ্ঠ নেতৃত্বে দেশে গণতন্ত্র ফিরে এসেছে। দেশের জন্য তিনি যা করেছেন, এটা অতুলনীয়। এভারকেয়ার থেকে খালেদা জিয়ার লাশবাহী গাড়ি সংসদে ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আসা পর্যন্ত জানাজা এবং দাফন—সবকিছু পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে। তাঁর জানাজা, দাফনসহ প্রতিটি অনুষ্ঠান সুচারুভাবে করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে সরকার। এ জন্য বিএনপির পক্ষ থেকে সহযোগিতা দেওয়া হবে।
রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় খালেদা জিয়ার জানাজা, দাফন, সাধারণ জনগণের শ্রদ্ধা জ্ঞাপনসহ সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়ে সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত এই সভায় সভাপতিত্বে করেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। সভা শেষে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নিরাপত্তা টিমের প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এ কে এম শামসুল ইসলাম সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।
সার্বিক কার্যক্রম ঘিরে কোনো ধরনের নিরাপত্তা শঙ্কা নেই জানিয়ে শফিকুল আলম বলেন, আগামীকাল সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। ডিএমপির ১০ হাজারের বেশি পুলিশ, এপিবিএন এবং অন্য নিরাপত্তা সংস্থার সদস্যরা থাকবেন। কিছু কিছু জায়গায় সেনাবাহিনীর তরফ থেকে একটা ব্যবস্থাপনা থাকবে।
নিরাপত্তার বিষয়ে প্রেস সচিব বলেন, পুলিশ, নিরাপত্তা সংস্থার তরফ থেকে প্রত্যেকটা বিষয়ে পর্যালোচনা করা হয়েছে। কিছুদিন আগে একটি বড় জানাজা হয়েছে। ফলে পুলিশের এবং নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর নিজেদের মধ্যে কিছু প্রস্তুতি আগে থেকেই ছিল, এখন আরও বড় আকারে প্রস্তুতি নেওয়া যাবে।
শফিকুল আলম বলেন, আগামীকাল সকালে তাঁর লাশবাহী গাড়ি এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সংসদ ভবন এলাকায় নেওয়া হবে। নেওয়ার পথে রাস্তার দুই পাশে বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা করা হবে। তবে কখন লাশ সংসদ ভবন এলাকায় নেওয়া হবে, তা পরে জানিয়ে দেওয়া হবে। রাষ্ট্রীয় সম্মানে তাঁকে নিয়ে আসা হবে।
প্রেস সচিব বলেন, খালেদা জিয়ার জানাজায় প্রধান উপদেষ্টা, উপদেষ্টা ও কূটনীতিকেরা উপস্থিত থাকবেন। কিছুদিন আগে সংসদ ভবন এলাকায় বড় একটি জানাজা হয়েছে। খালেদা জিয়ার জানাজা আরও বড় আকারে হবে। সে আলোকে প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রস্তুতিতে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে শামসুল ইসলাম বলেন, খালেদা জিয়া শুধু বিএনপির নেত্রী ছিলেন না, তিনি জাতীয় নেত্রী ছিলেন। বিএনপির দলীয় অবস্থান থেকে সরকারকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। খালেদা জিয়ার শেষ বিদায়ে তাঁকে প্রাপ্য সম্মান দিতে সরকারের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
শামসুল ইসলাম বলেন, খালেদা জিয়ার লাশ যখন এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা নেওয়া হবে, তখন রাস্তার দুপাশে জনসাধারণ ও বিএনপির নেতা-কর্মীরা তাঁকে শ্রদ্ধা জানাবেন।

১৯ জেলায় তাণ্ডব চালিয়ে বাংলাদেশ অতিক্রম করেছে ঘূর্ণিঝড় রিমাল। তবে ক্ষতচিহ্ন রেখে গেছে কমবেশি সবখানে। এর আঘাতে প্রাণ হারিয়েছে অন্তত ১২ জন। দুর্গত এলাকায় ঝড়ে উপড়ে গেছে অসংখ্য গাছ। টানা বৃষ্টি, জলোচ্ছ্বাস ও জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে গ্রামের পর গ্রাম। তলিয়ে গেছে বিস্তীর্ণ ফসলের মাঠ। এ ছাড়া বিভিন্ন স্
২৭ মে ২০২৪
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৪৪ মিনিট আগে
উপদেষ্টা বলেন, বর্তমান সরকার প্রবাসীদের কল্যাণে বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—প্রথমবারের মতো প্রবাসীদের জন্য ভোটাধিকার চালু করা। এর ফলে তাঁরা প্রবাসে থেকেও ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। আজ মঙ্গলবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। আজ মঙ্গলবার বিকেলে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আগামীকাল বুধবার ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, জানাজায় দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একাধিক দেশের প্রতিনিধিরাও উপস্থিত থাকবেন। বিষয়টিকে বাংলাদেশ ও সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সঙ্গে কূটনৈতিক সৌজন্য ও রাজনৈতিক শ্রদ্ধা প্রদর্শনের অংশ হিসেবে দেখছেন সংশ্লিষ্টরা।
এর আগে খালেদা জিয়ার জানাজায় পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার যোগ দেবেন বলে নিশ্চিত করেছে ঢাকায় অবস্থিত পাকিস্তান হাইকমিশন। হাইকমিশনের একটি সূত্র জানায়, ইসহাক দার আগামীকাল বুধবার ঢাকায় এসে সরাসরি জানাজায় অংশ নেবেন।
কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, একাধিক দেশের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদের উপস্থিতি খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক অবস্থান ও দীর্ঘদিনের রাষ্ট্রীয় ভূমিকার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তিনি তিনবার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন এবং বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সহধর্মিণী হিসেবে দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের প্রতিনিধিত্ব করেন।
এদিকে, জানাজা ঘিরে ঢাকায় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জানিয়েছে, দেশি-বিদেশি অতিথিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনগুলোও জানাজা এবং সংশ্লিষ্ট আনুষ্ঠানিকতায় ব্যাপক জনসমাগমের জন্য প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে।
খালেদা জিয়ার জানাজাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মতভেদ ছাপিয়ে দেশজুড়ে শোক ও শ্রদ্ধার আবহ তৈরি হয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। আজ মঙ্গলবার বিকেলে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আগামীকাল বুধবার ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, জানাজায় দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একাধিক দেশের প্রতিনিধিরাও উপস্থিত থাকবেন। বিষয়টিকে বাংলাদেশ ও সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সঙ্গে কূটনৈতিক সৌজন্য ও রাজনৈতিক শ্রদ্ধা প্রদর্শনের অংশ হিসেবে দেখছেন সংশ্লিষ্টরা।
এর আগে খালেদা জিয়ার জানাজায় পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার যোগ দেবেন বলে নিশ্চিত করেছে ঢাকায় অবস্থিত পাকিস্তান হাইকমিশন। হাইকমিশনের একটি সূত্র জানায়, ইসহাক দার আগামীকাল বুধবার ঢাকায় এসে সরাসরি জানাজায় অংশ নেবেন।
কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, একাধিক দেশের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদের উপস্থিতি খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক অবস্থান ও দীর্ঘদিনের রাষ্ট্রীয় ভূমিকার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তিনি তিনবার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন এবং বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সহধর্মিণী হিসেবে দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের প্রতিনিধিত্ব করেন।
এদিকে, জানাজা ঘিরে ঢাকায় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জানিয়েছে, দেশি-বিদেশি অতিথিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনগুলোও জানাজা এবং সংশ্লিষ্ট আনুষ্ঠানিকতায় ব্যাপক জনসমাগমের জন্য প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে।
খালেদা জিয়ার জানাজাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মতভেদ ছাপিয়ে দেশজুড়ে শোক ও শ্রদ্ধার আবহ তৈরি হয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।

১৯ জেলায় তাণ্ডব চালিয়ে বাংলাদেশ অতিক্রম করেছে ঘূর্ণিঝড় রিমাল। তবে ক্ষতচিহ্ন রেখে গেছে কমবেশি সবখানে। এর আঘাতে প্রাণ হারিয়েছে অন্তত ১২ জন। দুর্গত এলাকায় ঝড়ে উপড়ে গেছে অসংখ্য গাছ। টানা বৃষ্টি, জলোচ্ছ্বাস ও জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে গ্রামের পর গ্রাম। তলিয়ে গেছে বিস্তীর্ণ ফসলের মাঠ। এ ছাড়া বিভিন্ন স্
২৭ মে ২০২৪
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৪৪ মিনিট আগে
উপদেষ্টা বলেন, বর্তমান সরকার প্রবাসীদের কল্যাণে বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—প্রথমবারের মতো প্রবাসীদের জন্য ভোটাধিকার চালু করা। এর ফলে তাঁরা প্রবাসে থেকেও ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হবে। তাই তাঁর লাশবাহী গাড়ি এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা পর্যন্ত নেওয়া, জানাজা ও দাফন ঘিরে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নিরাপত্তা
৩ ঘণ্টা আগে