এস এম নূর মোহাম্মদ, ঢাকা
ফৌজদারি মামলা তদন্তের জন্য পৃথক তদন্ত সংস্থা গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন। এই সংস্থা হবে পুলিশ বাহিনী থেকে স্বতন্ত্র একটি কাঠামো।
প্রস্তাব অনুযায়ী, পুলিশের বদলে মামলার তদন্ত করবেন তদন্ত সংস্থার কর্মকর্তা। তদন্তকাজ তদারক করবেন সংশ্লিষ্ট অ্যাটর্নি বা প্রসিকিউটর। অর্থাৎ ফৌজদারি মামলা তদন্তের ভার আর পুলিশের কাছে থাকবে না। বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন পৃথক তদন্ত সংস্থা গঠনের এই প্রস্তাবসংবলিত সুপারিশ আইন মন্ত্রণালয়ে দিয়েছে। পুলিশ বর্তমানে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি ফৌজদারি মামলার তদন্ত করে।
সংস্কার কমিশনের সূত্র বলছে, ফৌজদারি মামলায় আসামির সাজা নির্ভর করে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত প্রতিবেদনের ওপর। তবে এই তদন্তে কখনো কখনো পক্ষপাত, অসম্পূর্ণ, ত্রুটিপূর্ণ ও দুর্বলতার অভিযোগ প্রায়ই শোনা যায়। এসব কারণে কখনো কখনো প্রকৃত আসামির সাজা হয় না, নির্দোষ ব্যক্তি ফেঁসেও যান। তাই তদন্তের ক্ষমতা পুলিশের কাছ থেকে নিয়ে পৃথক তদন্ত সংস্থাকে দিলে দ্রুত ও স্বচ্ছ তদন্ত হবে। এতে বিচারপ্রার্থীদের হয়রানি কমবে, প্রকৃত আসামিদের সাজা হবে, নির্দোষ মানুষ ফাঁসবে না এবং তদন্তে আন্তর্জাতিক মান নিশ্চিত হবে।
সংস্কার কমিশনের এই সুপারিশের বিষয়ে মন্তব্য জানতে গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলমের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে পাওয়া যায়নি। মন্তব্য জানতে চাইলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে পুলিশের একাধিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, চাকরিতে থেকে সরকারি কোনো সিদ্ধান্তের বিষয়ে কেউ মতামত দিতে পারেন না। এসব বিষয়ে প্রতিক্রিয়া দেখানো ঠিক নয়।
অন্তর্বর্তী সরকারের গঠন করা বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন ১১ ডিসেম্বর আইন মন্ত্রণালয়ে সুপারিশ জমা দেয়। ওই সুপারিশে পৃথক তদন্ত সংস্থা গঠনের পাশাপাশি রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনার জন্য স্থায়ী আইনজীবী নিয়োগ দিতে পৃথক অ্যাটর্নি সার্ভিস করার প্রস্তাবও রয়েছে।
বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবে বলা হয়েছে, দেশে বিরোধী পক্ষকে হয়রানির উদ্দেশ্যে মিথ্যা মামলা এবং পুলিশকে ব্যবহারের মাধ্যমে হেনস্তার ঘটনা অহরহ ঘটে। এর ওপর রয়েছে পুলিশের কিছুসংখ্যক সদস্যের দুর্নীতি; যা রোধের জন্য যথেষ্ট ব্যবস্থা নেই।
কমিশনের সুপারিশে বলা হয়েছে, তদন্ত সংস্থায় নিয়োজিত জনবল পুলিশ বাহিনী থেকে সম্পূর্ণ আলাদা হবে। তাঁদের নিয়োগ, চাকরির শর্তাবলি, নিয়ন্ত্রণ, বাজেট, অবকাঠামো ও আনুষঙ্গিক বিষয় একটি স্বতন্ত্র সংগঠন ও প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোভুক্ত হবে। মামলা হওয়ার পরই কেবল তদন্ত সংস্থা কাজ শুরু করবে। তবে জরুরি ক্ষেত্রে এবং ঘটনার জটিলতা ও গুরুত্ব বিবেচনা করে পুলিশ আনুষ্ঠানিক মামলা করার আগেও সম্ভাব্য তদন্তের অংশ হিসেবে তদন্ত সংস্থার সহায়তা নিতে পারবে। তদন্ত শুরুর প্রথম পর্যায় থেকেই তদন্তকারী কর্মকর্তা সংশ্লিষ্ট অ্যাটর্নি বা প্রসিকিউটরের তদারকিতে তদন্তকাজ চালাবেন। পুলিশ বিভাগ ও তদন্ত সংস্থার কাজের সুনির্দিষ্ট বিভাজন থাকবে। এ লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট আইন সংশোধন এবং যথাযথ বিধানসংবলিত নতুন আইন তৈরি করতে হবে।
জানতে চাইলে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সদস্য ব্যারিস্টার তানিম হোসেইন শাওন আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশ এখন প্রভাবের কারণে, অন্যান্য পেশাগত দায়িত্বে বেশি ব্যস্ততার কারণে ঠিকঠাক তদন্ত করতে পারে না। ফৌজদারি মামলার গতিপ্রকৃতি ও ফলাফল প্রাথমিকভাবে তদন্ত প্রতিবেদনের ওপর নির্ভরশীল। তদন্ত কর্মকর্তা সৎ, সাহসী, দক্ষ ও পেশাদার না হলে তদন্ত প্রতিবেদনে নানা দুর্বলতা থেকে যায়। পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তো অনেক পুরোনো। এতে প্রকৃত আসামি পার পেতে পারেন, নির্দোষ ব্যক্তি ফেঁসে যেতে পারেন। অনেক ক্ষেত্রে দীর্ঘ সময়েও তদন্ত শেষ হয় না। তদন্তে সমস্যার কারণে আসামি সুবিধা পান। তিনি বলেন, পৃথক তদন্ত সংস্থা হলে তারা প্রসিকিউশন সার্ভিসের সঙ্গে মিলে তদন্ত করবে। এতে তদন্তের আন্তর্জাতিক মানদণ্ড প্রতিফলিত হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হবে। পেশাগত দক্ষতাও বাড়বে।
সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবে বলা হয়েছে, মামলার তদন্তকাজ চলাকালে সরকারি প্রসিকিউটরের তদন্ত তদারকির সুনির্দিষ্ট কোনো ব্যবস্থা নেই। ফলে সমন্বয়ের অভাবে অনেক ক্ষেত্রে যথাযথ সাক্ষ্য-প্রমাণ ছাড়াই আদালতে মামলার বিচারকাজ শুরু হয় এবং শেষ পর্যন্ত অপরাধীরা ছাড়া পেয়ে যান। প্রচলিত তদন্তব্যবস্থা এবং তাতে নিয়োজিত জনবলকে সুসংগঠিত করার মাধ্যমে বিচারব্যবস্থায় তদন্তপ্রক্রিয়ার যথাযথ ভূমিকা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে একটি স্বতন্ত্র, কার্যকর, দক্ষ, নির্ভরযোগ্য, জনবান্ধব এবং প্রভাবমুক্ত তদন্ত সংস্থা গঠন প্রয়োজন বলে কমিশন মনে করে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস কাজল আজকের পত্রিকাকে বলেন, এটি খুব যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত। যারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে, তাদেরই তদন্তের দায়িত্ব দিলে মামলা প্রভাবিত হওয়ার সুযোগ থাকে। এ জন্য তাঁরা স্বতন্ত্র তদন্ত সংস্থার কথা বিভিন্ন সময় বলেছেন। তিনি বলেন, শুধু স্বতন্ত্র সংস্থা করলেই হবে না; সততা, যোগ্যতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে। সংস্থার কেউ প্রভাবিত হয়ে প্রতিবেদন দিলে তাঁর বিরুদ্ধে শুধু বিভাগীয় নয়, ফৌজদারি অপরাধও আমলে নিতে হবে। সংক্ষিপ্ত বিচারের মাধ্যমে ওই তদন্ত কর্মকর্তাকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। এটি হলে বিচারও দ্রুত হবে।
বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সুপারিশে বলা হয়েছে, প্রস্তাবিত স্বতন্ত্র ফৌজদারি তদন্ত সংস্থা বিচারপ্রক্রিয়ায় জনগণের আস্থা বাড়াবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী পুলিশ থেকে তদন্তকারী সংস্থাকে আলাদা করলে তদন্তপ্রক্রিয়ায় বিভিন্ন ধরনের অবহেলা ও অসদাচরণ কমবে।
এ বিষয়ে পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) নূর মোহাম্মদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যে প্রতিষ্ঠানই করুক তদন্তে যেন কোনো হস্তক্ষেপ না হয়। স্বাধীনভাবে, নিরপেক্ষভাবে যেন তদন্তকারী কর্মকর্তা তদন্ত করতে পারে। আর স্বাধীনভাবে, নিরপেক্ষভাবে করার জন্য তার দায়বদ্ধতার জায়গায় থাকতে হবে। আজ পর্যন্ত যত বড় বড় মামলা দেখি, বিশেষ করে রাজনৈতিক বিষয় থাকে, রাষ্ট্রীয় বিষয় থাকে, তখন সরকার হস্তক্ষেপ করে। এ পর্যন্ত যত বড় বড় মামলা ছিল সবগুলোতেই সরকার হস্তক্ষপে করেছে। এভাবে হস্তক্ষেপ করলে কোনো প্রতিষ্ঠানই সঠিকভাবে তদন্ত করতে পারবে না।’
তানিম হোসেইন শাওন বলেন, সব দেশেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে যারা থাকে, তারা তদন্ত করে না। তদন্তের জন্য পৃথক সংস্থা থাকে। বিভিন্ন মহল এমনকি পুলিশের যাঁরা সঠিকভাবে তদন্ত করতে চান, তাঁদেরও দাবি ছিল পৃথক সংস্থার।
ফৌজদারি মামলা তদন্তের জন্য পৃথক তদন্ত সংস্থা গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন। এই সংস্থা হবে পুলিশ বাহিনী থেকে স্বতন্ত্র একটি কাঠামো।
প্রস্তাব অনুযায়ী, পুলিশের বদলে মামলার তদন্ত করবেন তদন্ত সংস্থার কর্মকর্তা। তদন্তকাজ তদারক করবেন সংশ্লিষ্ট অ্যাটর্নি বা প্রসিকিউটর। অর্থাৎ ফৌজদারি মামলা তদন্তের ভার আর পুলিশের কাছে থাকবে না। বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন পৃথক তদন্ত সংস্থা গঠনের এই প্রস্তাবসংবলিত সুপারিশ আইন মন্ত্রণালয়ে দিয়েছে। পুলিশ বর্তমানে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি ফৌজদারি মামলার তদন্ত করে।
সংস্কার কমিশনের সূত্র বলছে, ফৌজদারি মামলায় আসামির সাজা নির্ভর করে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত প্রতিবেদনের ওপর। তবে এই তদন্তে কখনো কখনো পক্ষপাত, অসম্পূর্ণ, ত্রুটিপূর্ণ ও দুর্বলতার অভিযোগ প্রায়ই শোনা যায়। এসব কারণে কখনো কখনো প্রকৃত আসামির সাজা হয় না, নির্দোষ ব্যক্তি ফেঁসেও যান। তাই তদন্তের ক্ষমতা পুলিশের কাছ থেকে নিয়ে পৃথক তদন্ত সংস্থাকে দিলে দ্রুত ও স্বচ্ছ তদন্ত হবে। এতে বিচারপ্রার্থীদের হয়রানি কমবে, প্রকৃত আসামিদের সাজা হবে, নির্দোষ মানুষ ফাঁসবে না এবং তদন্তে আন্তর্জাতিক মান নিশ্চিত হবে।
সংস্কার কমিশনের এই সুপারিশের বিষয়ে মন্তব্য জানতে গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলমের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে পাওয়া যায়নি। মন্তব্য জানতে চাইলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে পুলিশের একাধিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, চাকরিতে থেকে সরকারি কোনো সিদ্ধান্তের বিষয়ে কেউ মতামত দিতে পারেন না। এসব বিষয়ে প্রতিক্রিয়া দেখানো ঠিক নয়।
অন্তর্বর্তী সরকারের গঠন করা বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন ১১ ডিসেম্বর আইন মন্ত্রণালয়ে সুপারিশ জমা দেয়। ওই সুপারিশে পৃথক তদন্ত সংস্থা গঠনের পাশাপাশি রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনার জন্য স্থায়ী আইনজীবী নিয়োগ দিতে পৃথক অ্যাটর্নি সার্ভিস করার প্রস্তাবও রয়েছে।
বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবে বলা হয়েছে, দেশে বিরোধী পক্ষকে হয়রানির উদ্দেশ্যে মিথ্যা মামলা এবং পুলিশকে ব্যবহারের মাধ্যমে হেনস্তার ঘটনা অহরহ ঘটে। এর ওপর রয়েছে পুলিশের কিছুসংখ্যক সদস্যের দুর্নীতি; যা রোধের জন্য যথেষ্ট ব্যবস্থা নেই।
কমিশনের সুপারিশে বলা হয়েছে, তদন্ত সংস্থায় নিয়োজিত জনবল পুলিশ বাহিনী থেকে সম্পূর্ণ আলাদা হবে। তাঁদের নিয়োগ, চাকরির শর্তাবলি, নিয়ন্ত্রণ, বাজেট, অবকাঠামো ও আনুষঙ্গিক বিষয় একটি স্বতন্ত্র সংগঠন ও প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোভুক্ত হবে। মামলা হওয়ার পরই কেবল তদন্ত সংস্থা কাজ শুরু করবে। তবে জরুরি ক্ষেত্রে এবং ঘটনার জটিলতা ও গুরুত্ব বিবেচনা করে পুলিশ আনুষ্ঠানিক মামলা করার আগেও সম্ভাব্য তদন্তের অংশ হিসেবে তদন্ত সংস্থার সহায়তা নিতে পারবে। তদন্ত শুরুর প্রথম পর্যায় থেকেই তদন্তকারী কর্মকর্তা সংশ্লিষ্ট অ্যাটর্নি বা প্রসিকিউটরের তদারকিতে তদন্তকাজ চালাবেন। পুলিশ বিভাগ ও তদন্ত সংস্থার কাজের সুনির্দিষ্ট বিভাজন থাকবে। এ লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট আইন সংশোধন এবং যথাযথ বিধানসংবলিত নতুন আইন তৈরি করতে হবে।
জানতে চাইলে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সদস্য ব্যারিস্টার তানিম হোসেইন শাওন আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশ এখন প্রভাবের কারণে, অন্যান্য পেশাগত দায়িত্বে বেশি ব্যস্ততার কারণে ঠিকঠাক তদন্ত করতে পারে না। ফৌজদারি মামলার গতিপ্রকৃতি ও ফলাফল প্রাথমিকভাবে তদন্ত প্রতিবেদনের ওপর নির্ভরশীল। তদন্ত কর্মকর্তা সৎ, সাহসী, দক্ষ ও পেশাদার না হলে তদন্ত প্রতিবেদনে নানা দুর্বলতা থেকে যায়। পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তো অনেক পুরোনো। এতে প্রকৃত আসামি পার পেতে পারেন, নির্দোষ ব্যক্তি ফেঁসে যেতে পারেন। অনেক ক্ষেত্রে দীর্ঘ সময়েও তদন্ত শেষ হয় না। তদন্তে সমস্যার কারণে আসামি সুবিধা পান। তিনি বলেন, পৃথক তদন্ত সংস্থা হলে তারা প্রসিকিউশন সার্ভিসের সঙ্গে মিলে তদন্ত করবে। এতে তদন্তের আন্তর্জাতিক মানদণ্ড প্রতিফলিত হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হবে। পেশাগত দক্ষতাও বাড়বে।
সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবে বলা হয়েছে, মামলার তদন্তকাজ চলাকালে সরকারি প্রসিকিউটরের তদন্ত তদারকির সুনির্দিষ্ট কোনো ব্যবস্থা নেই। ফলে সমন্বয়ের অভাবে অনেক ক্ষেত্রে যথাযথ সাক্ষ্য-প্রমাণ ছাড়াই আদালতে মামলার বিচারকাজ শুরু হয় এবং শেষ পর্যন্ত অপরাধীরা ছাড়া পেয়ে যান। প্রচলিত তদন্তব্যবস্থা এবং তাতে নিয়োজিত জনবলকে সুসংগঠিত করার মাধ্যমে বিচারব্যবস্থায় তদন্তপ্রক্রিয়ার যথাযথ ভূমিকা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে একটি স্বতন্ত্র, কার্যকর, দক্ষ, নির্ভরযোগ্য, জনবান্ধব এবং প্রভাবমুক্ত তদন্ত সংস্থা গঠন প্রয়োজন বলে কমিশন মনে করে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস কাজল আজকের পত্রিকাকে বলেন, এটি খুব যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত। যারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে, তাদেরই তদন্তের দায়িত্ব দিলে মামলা প্রভাবিত হওয়ার সুযোগ থাকে। এ জন্য তাঁরা স্বতন্ত্র তদন্ত সংস্থার কথা বিভিন্ন সময় বলেছেন। তিনি বলেন, শুধু স্বতন্ত্র সংস্থা করলেই হবে না; সততা, যোগ্যতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে। সংস্থার কেউ প্রভাবিত হয়ে প্রতিবেদন দিলে তাঁর বিরুদ্ধে শুধু বিভাগীয় নয়, ফৌজদারি অপরাধও আমলে নিতে হবে। সংক্ষিপ্ত বিচারের মাধ্যমে ওই তদন্ত কর্মকর্তাকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। এটি হলে বিচারও দ্রুত হবে।
বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সুপারিশে বলা হয়েছে, প্রস্তাবিত স্বতন্ত্র ফৌজদারি তদন্ত সংস্থা বিচারপ্রক্রিয়ায় জনগণের আস্থা বাড়াবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী পুলিশ থেকে তদন্তকারী সংস্থাকে আলাদা করলে তদন্তপ্রক্রিয়ায় বিভিন্ন ধরনের অবহেলা ও অসদাচরণ কমবে।
এ বিষয়ে পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) নূর মোহাম্মদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যে প্রতিষ্ঠানই করুক তদন্তে যেন কোনো হস্তক্ষেপ না হয়। স্বাধীনভাবে, নিরপেক্ষভাবে যেন তদন্তকারী কর্মকর্তা তদন্ত করতে পারে। আর স্বাধীনভাবে, নিরপেক্ষভাবে করার জন্য তার দায়বদ্ধতার জায়গায় থাকতে হবে। আজ পর্যন্ত যত বড় বড় মামলা দেখি, বিশেষ করে রাজনৈতিক বিষয় থাকে, রাষ্ট্রীয় বিষয় থাকে, তখন সরকার হস্তক্ষেপ করে। এ পর্যন্ত যত বড় বড় মামলা ছিল সবগুলোতেই সরকার হস্তক্ষপে করেছে। এভাবে হস্তক্ষেপ করলে কোনো প্রতিষ্ঠানই সঠিকভাবে তদন্ত করতে পারবে না।’
তানিম হোসেইন শাওন বলেন, সব দেশেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে যারা থাকে, তারা তদন্ত করে না। তদন্তের জন্য পৃথক সংস্থা থাকে। বিভিন্ন মহল এমনকি পুলিশের যাঁরা সঠিকভাবে তদন্ত করতে চান, তাঁদেরও দাবি ছিল পৃথক সংস্থার।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম। ঢাকার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুর রহমান সম্পাদকের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৪০ মিনিট আগে
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে জামিন শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম।
১ ঘণ্টা আগে
বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. তরিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, আদালত বাদীর জবানবন্দি নিয়ে মামলাটি পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাষ্ট্রের ২৪ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতি ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আইনসচিব লিয়াকত আলী মোল্লার বিরুদ্ধে ‘মিথ্যা মামলা করিয়ে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির’ অভিযোগ তুলেছেন চাঁদাবাজি মামলার আসামি নওরোজ পত্রিকার সম্পাদক শামসুল হক দুররানী। তিনি বলেছেন, লিয়াকত আলী মোল্লা চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা জজ থাকাকালে হেরোইনের বিভিন্ন মামলায় আসামিদের জামিন দেওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ছেপেছিলেন দুররানী। ফলে বদলি হতে হয় তাঁকে। এর প্রতিক্রিয়ায় লিয়াকত আলী ও উপসচিব (প্রশাসন) গোলজার রহমান তাঁর বিরুদ্ধে ‘মিথ্যা মামলা’ করিয়েছেন।
চাঁদাবাজির ওই মামলায় আজ রোববার আদালতে আত্মসমর্পণ করে কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে এসব অভিযোগ করেন নওরোজ পত্রিকার সম্পাদক।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম। ঢাকার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুর রহমান সম্পাদকের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
গত ১২ নভেম্বর রাজিবুল ইসলাম নামের এক ঠিকাদার শামসুল হক দুররানীকে আসামি করে আদালতে মামলা করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, জামালপুরের মেলান্দহ থানার উপজেলা বীজ অফিসে রাজিবুল ইসলামের ১ কোটি ৩৪ লাখ ৮৯ হাজার ৭৩২ টাকার একটি কাজ চলমান রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে এ কাজের সাইটে অজ্ঞাতনামা কিছু ব্যক্তি কাজে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছে। গত ৭ নভেম্বর রাজিবুল ইসলামকে এক ব্যক্তি ফোন করে সাভার বাসস্ট্যান্ডে দেখা করতে বলেন। জামালপুরে সাইটের কাজে যে ঝামেলা চলছে, তা সমাধান করে দেবেন বলে জানান তিনি। রাজিবুল ইসলাম সেখানে গেলে ওই ব্যক্তি তাঁকে বলেন, জামালপুরের সাইটের কাজ ঠিকঠাকভাবে করতে হলে শামসুল হক দুররানীকে ২০ লাখ টাকা দিতে হবে।
এ মামলায় আজ জামিনের আবেদন নাকচ হলে আইনসচিব লিয়াকত আলী মোল্লার বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেন দুররানী।
কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘বর্তমান আইনসচিব লিয়াকত আলী মোল্লা চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা জজ থাকাকালে হেরোইনের বিভিন্ন মামলা, এমনকি বিস্ফোরক দ্রব্য উদ্ধারের মামলায় আসামিদের জামিন দেন। আমি তাঁর বিরুদ্ধে নিউজ করি। এ কারণে তাঁকে সঙ্গে সঙ্গে বদলি করা হয়। লিয়াকত আলী ও উপসচিব (প্রশাসন) গোলজার রহমান এজন্য আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করিয়ে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করার ব্যবস্থা করেছেন।’
এ সময় আইনসচিবের দিকে ইঙ্গিত করে নওরোজ সম্পাদক বলেন, ‘বিচারকেরা অন্যায় করলে কি নিউজ করা যাবে না? কিছু লেখা যাবে না?’
আইনসচিবই মামলা করিয়েছেন কীভাবে বুঝলে—সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে দুররানী বলেন, ‘এটা পুলিশ আমাকে বলেছে। তাঁর নাম আমি বলব না।’

আইনসচিব লিয়াকত আলী মোল্লার বিরুদ্ধে ‘মিথ্যা মামলা করিয়ে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির’ অভিযোগ তুলেছেন চাঁদাবাজি মামলার আসামি নওরোজ পত্রিকার সম্পাদক শামসুল হক দুররানী। তিনি বলেছেন, লিয়াকত আলী মোল্লা চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা জজ থাকাকালে হেরোইনের বিভিন্ন মামলায় আসামিদের জামিন দেওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ছেপেছিলেন দুররানী। ফলে বদলি হতে হয় তাঁকে। এর প্রতিক্রিয়ায় লিয়াকত আলী ও উপসচিব (প্রশাসন) গোলজার রহমান তাঁর বিরুদ্ধে ‘মিথ্যা মামলা’ করিয়েছেন।
চাঁদাবাজির ওই মামলায় আজ রোববার আদালতে আত্মসমর্পণ করে কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে এসব অভিযোগ করেন নওরোজ পত্রিকার সম্পাদক।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম। ঢাকার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুর রহমান সম্পাদকের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
গত ১২ নভেম্বর রাজিবুল ইসলাম নামের এক ঠিকাদার শামসুল হক দুররানীকে আসামি করে আদালতে মামলা করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, জামালপুরের মেলান্দহ থানার উপজেলা বীজ অফিসে রাজিবুল ইসলামের ১ কোটি ৩৪ লাখ ৮৯ হাজার ৭৩২ টাকার একটি কাজ চলমান রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে এ কাজের সাইটে অজ্ঞাতনামা কিছু ব্যক্তি কাজে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছে। গত ৭ নভেম্বর রাজিবুল ইসলামকে এক ব্যক্তি ফোন করে সাভার বাসস্ট্যান্ডে দেখা করতে বলেন। জামালপুরে সাইটের কাজে যে ঝামেলা চলছে, তা সমাধান করে দেবেন বলে জানান তিনি। রাজিবুল ইসলাম সেখানে গেলে ওই ব্যক্তি তাঁকে বলেন, জামালপুরের সাইটের কাজ ঠিকঠাকভাবে করতে হলে শামসুল হক দুররানীকে ২০ লাখ টাকা দিতে হবে।
এ মামলায় আজ জামিনের আবেদন নাকচ হলে আইনসচিব লিয়াকত আলী মোল্লার বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেন দুররানী।
কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘বর্তমান আইনসচিব লিয়াকত আলী মোল্লা চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা জজ থাকাকালে হেরোইনের বিভিন্ন মামলা, এমনকি বিস্ফোরক দ্রব্য উদ্ধারের মামলায় আসামিদের জামিন দেন। আমি তাঁর বিরুদ্ধে নিউজ করি। এ কারণে তাঁকে সঙ্গে সঙ্গে বদলি করা হয়। লিয়াকত আলী ও উপসচিব (প্রশাসন) গোলজার রহমান এজন্য আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করিয়ে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করার ব্যবস্থা করেছেন।’
এ সময় আইনসচিবের দিকে ইঙ্গিত করে নওরোজ সম্পাদক বলেন, ‘বিচারকেরা অন্যায় করলে কি নিউজ করা যাবে না? কিছু লেখা যাবে না?’
আইনসচিবই মামলা করিয়েছেন কীভাবে বুঝলে—সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে দুররানী বলেন, ‘এটা পুলিশ আমাকে বলেছে। তাঁর নাম আমি বলব না।’
ফৌজদারি মামলা তদন্তের জন্য পৃথক তদন্ত সংস্থা গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন। এই সংস্থা হবে পুলিশ বাহিনী থেকে স্বতন্ত্র একটি কাঠামো।
২৯ ডিসেম্বর ২০২৪
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে জামিন শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম।
১ ঘণ্টা আগে
বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. তরিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, আদালত বাদীর জবানবন্দি নিয়ে মামলাটি পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাষ্ট্রের ২৪ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতি ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চাঁদাবাজির মামলায় আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলে আদালত তা নামঞ্জুর করে নওরোজ পত্রিকার সম্পাদক শামসুল হক দুররানীকে কারাগারে পাঠিয়েছেন।
আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুর রহমান তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম।
খোরশেদ মিয়া সাংবাদিকদের বলেন, আদালত জামিন না দিয়ে শামসুল হক দুররানীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।
গত ১২ নভেম্বর রাজিবুল ইসলাম নামের এক ঠিকাদার শামসুল হক দুররানীকে আসামি করে আদালতে মামলা করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, জামালপুরের মেলান্দহ থানার উপজেলা বীজ অফিসে রাজিবুল ইসলামের ১ কোটি ৩৪ লাখ ৮৯ হাজার ৭৩২ টাকার একটি কাজ চলমান রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে এ কাজের সাইটে অজ্ঞাতনামা কিছু ব্যক্তি কাজে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। গত ৭ নভেম্বর রাজিবুল ইসলামকে এক ব্যক্তি ফোন করে সাভার বাসস্ট্যান্ডে দেখা করতে বলেন। জামালপুরে সাইটের কাজে যে ঝামেলা চলছে, তা সমাধান করে দেবেন বলে জানান তিনি। রাজিবুল ইসলাম সেখানে গেলে ওই ব্যক্তি তাঁকে বলেন, জামালপুরের সাইটের কাজ ঠিকঠাকভাবে করতে হলে শামসুল হক দুররানীকে ২০ লাখ টাকা দিতে হবে।

চাঁদাবাজির মামলায় আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলে আদালত তা নামঞ্জুর করে নওরোজ পত্রিকার সম্পাদক শামসুল হক দুররানীকে কারাগারে পাঠিয়েছেন।
আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুর রহমান তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম।
খোরশেদ মিয়া সাংবাদিকদের বলেন, আদালত জামিন না দিয়ে শামসুল হক দুররানীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।
গত ১২ নভেম্বর রাজিবুল ইসলাম নামের এক ঠিকাদার শামসুল হক দুররানীকে আসামি করে আদালতে মামলা করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, জামালপুরের মেলান্দহ থানার উপজেলা বীজ অফিসে রাজিবুল ইসলামের ১ কোটি ৩৪ লাখ ৮৯ হাজার ৭৩২ টাকার একটি কাজ চলমান রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে এ কাজের সাইটে অজ্ঞাতনামা কিছু ব্যক্তি কাজে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। গত ৭ নভেম্বর রাজিবুল ইসলামকে এক ব্যক্তি ফোন করে সাভার বাসস্ট্যান্ডে দেখা করতে বলেন। জামালপুরে সাইটের কাজে যে ঝামেলা চলছে, তা সমাধান করে দেবেন বলে জানান তিনি। রাজিবুল ইসলাম সেখানে গেলে ওই ব্যক্তি তাঁকে বলেন, জামালপুরের সাইটের কাজ ঠিকঠাকভাবে করতে হলে শামসুল হক দুররানীকে ২০ লাখ টাকা দিতে হবে।
ফৌজদারি মামলা তদন্তের জন্য পৃথক তদন্ত সংস্থা গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন। এই সংস্থা হবে পুলিশ বাহিনী থেকে স্বতন্ত্র একটি কাঠামো।
২৯ ডিসেম্বর ২০২৪
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম। ঢাকার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুর রহমান সম্পাদকের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৪০ মিনিট আগে
বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. তরিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, আদালত বাদীর জবানবন্দি নিয়ে মামলাটি পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাষ্ট্রের ২৪ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতি ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, তাঁর ভাই এ এস এফ রহমানসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে এবার ১ কোটি ২০ লাখ ৫৫ হাজার টাকা প্রতারণার মামলা করা হয়েছে।
ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট নাজমিন আক্তারের আদালতে আজ রোববার মামলাটি করেন বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর সাবেক ক্যাপ্টেন মো. মাহবুব আলম।
বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. তরিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, আদালত বাদীর জবানবন্দি নিয়ে মামলাটি পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
মামলার অপর আসামিরা হলেন সালমান এফ রহমানের মালিকানাধীন বেক্সিমকো অ্যাভিয়েশনের কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ খান মজলিশ, তাঁর ভাই ইমরান খান মজলিশ, গুলজার হোসাইন ও সৈয়দ সামিউল ওয়াদুদ ওরফে সামি ওয়াদুদ।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, সালমান এফ রহমানের কোম্পানি অ্যাভিয়েশন লিমিটেডে বাদী ও বিমানবাহিনীর সাবেক দুই ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ রাশেদুল আমীন ও জাহিদুর রহমান চাকরি নিয়েছিলেন পাইলট হিসেবে। শেখ হাসিনার উপদেষ্টা দেশের বিভিন্ন জায়গায় যাওয়া-আসা করতেন হেলিকপ্টারে করে। কোম্পানিতে থাকাকালে পাইলট তিনজন বেতন-ভাতা পেয়েছিলেন ঠিকই। তবে গত ফেব্রুয়ারিতে বেতন-ভাতা বকেয়া রেখে কোম্পানি থেকে তাঁদের অব্যাহতি দেওয়া হয়। তিনজনের ১ কোটি ২০ লাখ ৫৫ হাজার টাকা আসামিরা পরিশোধ না করায় প্রতারণা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করা হয় মামলায়।
ভুয়া কোম্পানি দেখিয়ে নিয়োগের মাধ্যমে ওই তিন পাইলটের সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে বলেও অভিযোগে বলা হয়।
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ১৩ আগস্ট সালমান এফ রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর তাঁকে বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে দফায় দফায় রিমান্ডে নেওয়া হয়।

ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, তাঁর ভাই এ এস এফ রহমানসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে এবার ১ কোটি ২০ লাখ ৫৫ হাজার টাকা প্রতারণার মামলা করা হয়েছে।
ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট নাজমিন আক্তারের আদালতে আজ রোববার মামলাটি করেন বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর সাবেক ক্যাপ্টেন মো. মাহবুব আলম।
বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. তরিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, আদালত বাদীর জবানবন্দি নিয়ে মামলাটি পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
মামলার অপর আসামিরা হলেন সালমান এফ রহমানের মালিকানাধীন বেক্সিমকো অ্যাভিয়েশনের কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ খান মজলিশ, তাঁর ভাই ইমরান খান মজলিশ, গুলজার হোসাইন ও সৈয়দ সামিউল ওয়াদুদ ওরফে সামি ওয়াদুদ।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, সালমান এফ রহমানের কোম্পানি অ্যাভিয়েশন লিমিটেডে বাদী ও বিমানবাহিনীর সাবেক দুই ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ রাশেদুল আমীন ও জাহিদুর রহমান চাকরি নিয়েছিলেন পাইলট হিসেবে। শেখ হাসিনার উপদেষ্টা দেশের বিভিন্ন জায়গায় যাওয়া-আসা করতেন হেলিকপ্টারে করে। কোম্পানিতে থাকাকালে পাইলট তিনজন বেতন-ভাতা পেয়েছিলেন ঠিকই। তবে গত ফেব্রুয়ারিতে বেতন-ভাতা বকেয়া রেখে কোম্পানি থেকে তাঁদের অব্যাহতি দেওয়া হয়। তিনজনের ১ কোটি ২০ লাখ ৫৫ হাজার টাকা আসামিরা পরিশোধ না করায় প্রতারণা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করা হয় মামলায়।
ভুয়া কোম্পানি দেখিয়ে নিয়োগের মাধ্যমে ওই তিন পাইলটের সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে বলেও অভিযোগে বলা হয়।
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ১৩ আগস্ট সালমান এফ রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর তাঁকে বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে দফায় দফায় রিমান্ডে নেওয়া হয়।
ফৌজদারি মামলা তদন্তের জন্য পৃথক তদন্ত সংস্থা গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন। এই সংস্থা হবে পুলিশ বাহিনী থেকে স্বতন্ত্র একটি কাঠামো।
২৯ ডিসেম্বর ২০২৪
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম। ঢাকার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুর রহমান সম্পাদকের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৪০ মিনিট আগে
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে জামিন শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাষ্ট্রের ২৪ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতি ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাষ্ট্রের ২৪ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতি ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) বিকেলে বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।
দুদকের প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতি থাকাকালে ব্যক্তিগত সুখ-সুবিধা ভোগের উদ্দেশ্যে নিকুঞ্জ-১ আবাসিক এলাকায় সাজসজ্জা ও সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের নামে রাষ্ট্রের প্রায় ২৪ কোটি টাকা ক্ষতিসাধনের অভিযোগ উঠেছে। একই সঙ্গে ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগও উত্থাপন করা হয়েছে।
দুদকের পক্ষ থেকে জানানো হয়, উল্লিখিত অভিযোগ অনুসন্ধানের জন্য কমিশন একটি সমন্বিত তদন্ত টিম গঠন করেছে। পাশাপাশি সংস্থাটির একজন পরিচালককে তদারক কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন বলেন, অভিযোগটি অত্যন্ত গুরুতর। কমিশন আইনিপ্রক্রিয়া অনুসরণ করে নিরপেক্ষভাবে অনুসন্ধান পরিচালনা করবে। অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত হলে নিয়ম অনুযায়ী পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।

সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাষ্ট্রের ২৪ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতি ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) বিকেলে বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।
দুদকের প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতি থাকাকালে ব্যক্তিগত সুখ-সুবিধা ভোগের উদ্দেশ্যে নিকুঞ্জ-১ আবাসিক এলাকায় সাজসজ্জা ও সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের নামে রাষ্ট্রের প্রায় ২৪ কোটি টাকা ক্ষতিসাধনের অভিযোগ উঠেছে। একই সঙ্গে ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগও উত্থাপন করা হয়েছে।
দুদকের পক্ষ থেকে জানানো হয়, উল্লিখিত অভিযোগ অনুসন্ধানের জন্য কমিশন একটি সমন্বিত তদন্ত টিম গঠন করেছে। পাশাপাশি সংস্থাটির একজন পরিচালককে তদারক কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন বলেন, অভিযোগটি অত্যন্ত গুরুতর। কমিশন আইনিপ্রক্রিয়া অনুসরণ করে নিরপেক্ষভাবে অনুসন্ধান পরিচালনা করবে। অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত হলে নিয়ম অনুযায়ী পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
ফৌজদারি মামলা তদন্তের জন্য পৃথক তদন্ত সংস্থা গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন। এই সংস্থা হবে পুলিশ বাহিনী থেকে স্বতন্ত্র একটি কাঠামো।
২৯ ডিসেম্বর ২০২৪
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম। ঢাকার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুর রহমান সম্পাদকের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৪০ মিনিট আগে
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আদালতে আজ আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেছিলেন শামসুল হক দুররানী। তাঁর পক্ষে জামিন শুনানি করেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম।
১ ঘণ্টা আগে
বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. তরিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, আদালত বাদীর জবানবন্দি নিয়ে মামলাটি পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে